জীবনে শুনেছেন ইন্টারনেটে ব্রাউজ করে উপার্জন করা যায়। অনেকদিন আগে বাংলাদেশে অনেক চিটার বাটপার ছিলো যারা বিভিন্ন ধরনের ল্যান্সিং ম্যান্সিং করে গ্রামে গঞ্জের মানুষের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকার কথা হাতাইয়া নিছে এড ক্লিক বা এই ধরনের আরো কিছু ভন্ডামির কথা বলে।স্কাই ল্যান্সার বা ডু ল্যান্সার এই সবের কথা বলে প্রায় হাজার হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ থেকে পাচার করেছে বা চিটার বাটপার গুলো বড়লোক হয়েছে। তারপর থেকে মানুষ আর ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জন তেমন বিশ্বাস করতো না। কিন্তু এখন দিকে দিকে মোটামুটি ফ্রি ল্যান্সার রা ভালো এমাউন্টের কিছু ডলার উপার্জন করে বাড়ি গাড়ি করাতে মানুষের দৃষ্টি ভংগির পরিবর্তন হয়েছে।
এইটা একটা ব্রাউজার যার নাম ব্রেভো আমেরিকান- সান ফ্যান্সিসকো ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ডেভেলপ করা এবং সারা বিশ্বে ধীরে ধীরে সাড়া ফেলতাছে। আপনিও ডাউনলোড করে দেখেন এবং ব্যবহার করেন। ফ্রি ডাউনলোড এবং ফ্রি ইনষ্টলেশন।
আমাদের দেশে কিছু কিছু লোক আছে কখনোই গুগলে সার্চ করবে না বা নতুন কোন ওয়েবসাইট পাইলে সেটাতে ভিজিট করে দেখবে না। মানুষ তো আগ্রহ বশতও নতুন নতুন ওয়েবসাইট ভিজিট করে দেখে। যখনি যে কোন ওয়েবসাইটে যায় সেটাতে যদি সিকিউরিটি সিষ্টেম ওকে থাকে তাহলে এ টু জেড ভিজিট করে দেখে। অনেকে আছে যে কোন ওয়েবসাইট আছে সেটাই ভিজিট করে দেখবে কতোক্ষন। কারন একটা ওয়েবসাইট ভিজিট করে আহামরি তেমন কোন এমবি খরচ হয় না- বেশীর ভাগ সময়ে সেটা কিলোবাইট পর্যায়ে থেকে যায় । আবার নানান ধরনের এনড্রয়েড এবং আইফোন বা উইন্ডোজ ফোন থাকার কারনে অনেক ধরনের ব্রাউজার অটোমেটিক সেট আপ করে দেয়া থাকে যেগুলোতে এড ব্লকার থাকে বা ইমেজ ব্লকার থাকে যাতে আপনার কেবি বা এমবি কম খরচ হয়। তারপরেও পৃথিবীর সবাই ব্রাউজ করে কারন এইটা একটা সুন্দর হেভিট। খারাপ হোক বা ভালো হোক যে কোন ওয়েবসাইট সময় থাকলে ভিজিট করে দেখা উচিত। ওয়েবসাইট টা কেমন হলো- ওয়েবসাইটরে মুল ফাংশন কি বা ওয়েবসাইট টা কোন কাজে ব্যবহৃত হবার জন্য তৈরী হয়েছে- এ সকল বিবচেনা করে ওয়েবসাইট মুল্যায়ন করা উচিত। আমরা যারা ফ্রি ল্যান্সার বা যারা নতুন চেষ্টা করতাছি তাদরেকে দৈনকি হাজারো ওয়েবসাইট ভিজিট করে দেখতে হয় নানাবিধ কাজে। কিন্তু আমার ইন্টারনেট এক্সপেরিয়েন্স থেকে দেখলাম এক ধরনের লোক গজাচ্ছে যারা কিনা ইন্টারনেটে ব্রাউজ করা একেবারে পছন্দ করে না- যারা বিনা কারনে অনকেটা হতাশ থাকে। মনে করে ব্রাউজ করলে মোবাইল বা ডেস্কটপের কোন তথ্য চুরি হয়ে যাইতে পারে। কিন্তু ব্যাপারটা সত্যি না। একটা ব্রাউজার যখন তৈরী হয় তখন সেটার সমস্ত সিকিউরিটি সেটআপ করেই বাজারে ছাড়া হয়।যদি একটা ব্রাউজারের ব্যাপারে কোন অভিযোগ থাকে তাহলে তো সেই ব্রাউজার টা আর বাজারে ব্যবসা করতে পারবে না। বাংলাদেশের সবাই জানে গুগল ত্রোম খুবই ভালো ব্রাউজার। সাথে আমরা আরো ব্যবহার করি ফায়ারফক্স, ইউসি ব্রাউজার, অপেরা বা সাফারি ব্রাউজার। সেই সাথে সাথে ইদানিং আরো একটা খুব নাম কামাচ্ছে- তার নাম ব্রেভো ব্রাউজার- ক্যালিফোর্নি য়া তাদের হেড অফিস। সবাই জানি ক্যালিফোর্নিয়া তে অবস্থিত সিলিকন ভ্যালি- সারা দুনিয়ার সব বিখ্যাত ইন্টারনেট কোম্পানী সেখানে - সো ক্যালিফোর্নিযার কোন কোম্পানী কখনো ফালতু হতে পারে না। আগে ছিলো ফ্রি ল্যান্সার ডট কম- ক্যালিফোর্নিয়ার কোম্পানী- এখন সেটা হয়ে গেছে অষ্ট্রেলিয়ান কোম্পানী- যেখানে ম্যাক্সিমাম ক্লায়েন্টের ছবিই খুজে পাওয়া যায় না- কার সাথে কাজ করতাছি, কি ধরনের লোকের সাথে কাজ করতাছি, ফেস টা কেমন - মনে রাখার মতোন না কি মনে না রাখার মতোন- কোন হিসাব কিতাব নাই। তারপরেও গরীব দু:খী বাঙালী সমানে এবং অনায়াসে কাজ করে যাইতাছে। পকেটে ডলার ঢুকলেই তারা খূশী। সেজন্য এই ব্রেভো ব্রাউজার টা একটা গুরুত্বপূর্ন ব্রাউজার হিসাবে সারা বিশ্বে এসছে। আপনি এখানে যে কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করলে আপনার ক্রিপ্টোকারেন্সী জমা হবে যা সবার শেষে আপনি বাংলাদেশের মোবাইল মানিতে উইথগ্র করে নিতে পারবেন। কয়েখদিন আগে দেখলাম একজন প্রায় ১২ হাজার ডলার ু্পার্জনের রেকর্ড দেখাইতাছে। এখানে রেজিস্ট্রেশন এবং ইনষ্টলেসন ১০০% ফ্রি। কিভাবে ইনষ্টল করবেন এবং কিভাবে পেমেন্ট সেট আপ করবেন এবং আরো কিভাবে উপার্জণ করবেন, কিভাবে ক্রিয়েটর একআুন্ট তৈরী করবেন এবং কিভাবে সেই ক্রিয়েটর একাউন্ট আপনার Vimeo, Twitch, Reddit, Youtube, Website, Github সাথে কানেক্ট করে ফ্রি মনিটাইজেশনরে মাধ্যমে উপার্জন করবেন সেটা আরো পরবর্তী কয়েকটা পোষ্টিং এর মাধ্যমে দেখানো হবে।