Translate

Thursday, December 31, 2020

টিকটক শিশিরের ‘অপরাধ আস্তানা’।

টিকটক, লাইকি ও বিগো লাইভের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে নালিশ | TikTok | Likee | B...

Robi Elite | Tasnia Farin | My experience with AKTEL AXIATA ROBI.



অভিনেত্রী ও মডেল তাসনিয়া ফারিন রবি এলিট প্রোগ্রাম নিয়ে সুন্দর একটি ভিডিও করেছে। দেখে ভালো লাগলো।  একেবারে রবি এলিট প্রোগ্রামের গিফট বক্স টি তার মতোই সুন্দর। একটি কালো রংয়ের প্যাকেট দেখানো বাকী ছিলো সম্ববত। 




আমি ২০০২ সালে একটেলের একটি সিম কিনেছিলাম প্রায় ৭০০০ টাকাতে। আর সেটও কিনেছিলাম ৭০০০ টাকাতে। সব মিলিয়ে তখনকার দিনে ১৪০০০ টাকা। সেই সময়ে যখন চালের কেজি ৫ টাকা তখন ১৪০০০ টাকাতে মোবাইল কেনা এক বিশাল বিলাসিতা ছিলো। কিন্তু উচ্চ শিক্ষার্থে বিদেশ থেকে ফেরা বাবার কাছে চাইতেই দিয়ে দিলো। তখন আমি হলের ছাত্র ছিলাম। সিলেটের পাহাড়েড় উপরে হল আর সেখানে থেকে বাসা থেকে কল রিসিভ করা এবং যোগাযোগ পাওয়া টা অনেক সহজ এবং আনন্দজনক ছিলো। হলে যে কয়জনের মোবাইল নাম্বার ছিলো তার মধ্যে আমারটাও ছিলো। পরিচিত কয়েকজন তাদের বাসাতে কল দিয়ে বলে দিলো আমার নাম্বার এবং সেখানে ভালো্ই কল রিসিভ হতো বা মাঝে মাঝে ২/১ টা কলও আসতো। তবে টিলাগড়েড় টিলার উপরে পাহহড় আর সেখানকার ৪ তালা হল: সব মিলিয়ে মনে হতো ৮ তালাতে বসে আছি। সেই সময়ে দূরের পাহাড়ের কাছে ইনডিয়ার শিলং শহর আর মাঝে মাঝে পুরো হলে মোবাইল নেটওয়ার্কের জন্য দৌড়াদৌড়ি এবং তারপরে কল পাওয়া বা কল করতে পারা এক বিরাট আনন্দের ভ্যাপার। সবচেয়ে মধূর এবং আনন্দময় ছিলো দেশের বাহের থেকে কল রিসিভ করা। মাঝে মাঝে যাদরে কাচে কল আশা করতাম তাদের কাছ থেকে কল পাওয়া টােএক বিরাট আনন্দের ব্যাপার ছিলো -বিমেষ করে একটেল আেএসডি ফ্যাসিলিটজ থাকার কারনে প্রথম থেকেই সেই সুবিধা পাওয়া। ঢাকার বিভিন্ন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে বা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে কথা বলাটাও এক আনন্দের ব্যাপার ছিলো। যে সেটটি টি প্রথম ব্যবহার করি তার নাম ছিলো সনি এরিকসন। 









আমার এই নাম্বারটি ইন্টারনেটে ভয়াবহ জনপ্রিয় ছিলো। একসময় সারা দিন কানের কাছে মোবাইল লাগিয়ে বসে থাকতাম। এককজন কল দিতো ২০০-৩০০ মিনিট।  ফ্রিল্যান্সির  এবং আউটসোর্সিং কাজ শিখানোর জন্য নাম্বার টি খুব জনপ্রিয় ছিলো।যে মনে চায় সেই সারা দেশের যে কোন খান থেকে কল দিতে পারতো। আমি ও ২০০৪ সালে বাসাতে চলে আসার পরে ফ্রি ল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং কাজ শিখার জন্য নম্বরটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতো। একটি ইয়াহু এডাল্ট গ্ররপে ও আমার এই নম্বরটি ছড়িয়ে দেয়া হয়। সে সময় ইন্টারনেটে নাম্বার ছড়িয়ে দেয়া খুব ভয়াবহ বিপদজনক ছিলো- যেমন বর্তমানে পর্নো ছড়িয়ে দেয়া হয় সেরকম। অনেক কষ্টেও সেই ভয়াবহ বিপদ আর সামাল দিতে পারি নাই। ফলে বাধ্য হয়ে মোবাইর নাম্বার অফ করে দিতে হয়। কিন্তু ভুলক্রমে এই নাম্বারটিতে আর বায়োমেট্রিক্স করতে পারি নাই। ফরে মোবািইল নাম্বারটা অফ করে দেয় বাংলাদেশ সরকার। এখন দেখলাশ অটিপি সেন্ড হয়- মানে নাম্বারটা চালূ আছে। নয়তো বলতো: নম্বর ইজ নট ইন সার্ভিস। এখণ কয়েকবার ময়মনসিংহ কাষ্টমার কেয়ারে গেলাম। বলতাছে নাম্বার টি আর নেয়া যাবে না। িই নাম্বারটি শাহবাগ গনজাগরেনর আগে এবং মাঝেও ব্যবহৃত হয়েছে। 01819147644 এই নম্বরটিতে আফ্রিকা মহাদেশ থেকে হাজার হাজার কল আসতো। আমার খুব গুরুত্বপূর্ন কিছু ইউরোপিয়ান ডকুমেন্টেস এও নাম্বারটি দেয়া তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন গুলোতে ফিংগারপ্রিন্ট দেয়া আছে। মনে হয় হাজার হাজার ছেলে বা মেয়ে কল দেয় বা ট্রাই করে হয়তো পায় না। 





নম্বর অফ করে কি আর আমার কপাল পোড়ানো যাবে? যা আছে নসীবে- আপনা আপনি আসিবে। আমার সেই নম্বর বায়োমেট্রিক্স করা নাই। যে বা যার নির্দেশে আমার নম্বার বা এরকম আর যারো নম্বর অফ করে রাখা আছে: তাদেরকে বলি : কোন পলিসি করে কখনো ক্ষমতায় টিকে থাকা যায় না। ক্ষমতা এমন একটি বিষয় যা সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক নির্ধারিত। সৃষ্টিকর্তা যাকে ভালোবাসেন তাকে দুনিয়াতে ক্ষমতা দিয়ে রাখেন। পৃথিবীতে সবাই ভুল করলেও সৃষ্টিকর্তা ভুল করেন না। আর সৃষ্টিকর্তার হিসাবও কখনো গোল মাল হয় না। উনি যা করেন ভালোর জন্য ই করেন। আমার নম্বর বন্ধ থাকার কারনে হয়তো আমার বন্ধুরা আমাকে পায় নাই বা পাবে না - কিন্তু তাদের মন থেকে কি আর আমাকে মোছা যাবে? অনেকেই আছে যারা টেকনোলজীকার ওয়েতে আমার সাথে কাজ করে পারে না বা হয়তো তারা মানুষের জাতের মধ্যেই পড়ে না- বলতাছে বাংলাদেশে বড় সড় অনুষ্টান করে আপনার নাম্বার আপনাকে ফেরতে দেয়া হতে পারে। তো আমি উত্তর দিয়েছিলাম: যে দেশে দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকারে রা (ফাসি) প্রকাশ্য দিবালোকে চলা ফেরা, খায়া দাওয়া বা যৌন কর্ম সম্পাদন করে, যে দেলে টিভি বা ক্যারো রাজাকার মতিউর রহমান নিজামীর মতো রাজাকারদের (ফাসি) বা তাদের প্রজন্ম কে ফোকাস করে সে দেশে জয় বাংলা উচ্চারন করে নিজের পচা চেহারা দেখানোর কোন ইচ্ছা নাই। আলাদা ক্যামেরা( ইন্টারনেট লাইভ ক্যামরো) বা মিডিয়া (সোশাল মিডিয়া) আমার তৈরী করে নিছি।[১৯৯৮ সালে শুরু হওয়া ইটিভি এবং ২০০১/২০০২ সালে আমাদের একটি মঞ্চ নাটক বিটিভিতে দেখানোর কারনে আমরা প্রচুর রিয়্যাকশন করেছিলাম এবং তখনকার দিনে টিভি সাংবাদিকেরা বলেছিলো যে ভুল হয়েছে : পল্টনের মোড়ে স্থাপিত বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার অফিস পর্যন্ত গিয়েছিলাম যেনো আমাদের চেহারা বা ফেস এদেশের টিভিতে না দেখানো হয়। তারা খতা রেখেছিলো। জয় বাংলায় রাজাকারের ফাসি কার্যকর করার জন্য আমার মতো অনেকেই এই রকম স্যাক্রিফাইস করতে দ্বিধাবোধ করে নাই। আমার এই একটেল নম্বারটি জয় বাংলা আন্দোলনের ( দেশবিরোধী/দালাল/রাজাকার এর ফাসির) সাথে অনেক ডিপলি জড়িত ছিলো।] সকল জায়গায় দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকারে রা (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্মের কুত্তার বাচ্চারা যেনো আর না আসে । তাদের বাপ দাদার যেখানে তাদের ফেস দেখিয়েছে আর যে সকল সংবাদ কর্মীরা তাদের চেহারা তুলে এনেছিলো বা যে সকল টিভি চ্যানেলর মালিক বা সংবাদপত্রের সাংবাদিক রা তাদের কে ফোকাস করেছিলো ২০০১-২০০৬ পর্যন্ত- তারা  ও যেনো আর  কখনো আমাদের ইন্টারনেট দুনিয়াতে প্রবেশ না করে - এমনকি ইন্টারনেটও যেনো ব্যবহার না করে। 





অনেক কষ্টে একটেলে জব করা ২/১ জন গাফ্রের মাধ্যমে মালয়েশিয়া পর্যন্ত ইনফরম করে রেখেছিলাম যেনো আমার কোন গুরুত্বপূর্ন কল এইখানে আর না ঢুকে। একটেলের মালিকি ছিলো আবুল কাশেম গ্ররপ : যার অরিজিনাল মালিক ছিলো এক্সায়াটা AXIATA. বর্তমানের বাংলালিংক মালিকানা ছিলো মিশরের সেবা গ্ররপের। আর সিটিসেল ছিলো নিজস্ব মালিকানাধীন। গ্রামীন ছিলো যুক্তরাষ্ট্রের টেলিনরের এবং ওয়ারিদ ছিলো আবুধানী দুবাই এর মারিকানাধীন। এখণ তো রবি এবং এয়ারটেল একসাথে নাম পরিবর্তন করে ব্যবসা করে যাইতাছে এবং দেশের ১ নম্বর পজিশনে আছে। আপনি কি জানেন আমাদের দেশে যাদের ভোটাধিকার বা জাতীয় পরিচয়পত্র নাই তারা কেউ নিজ নামবে বা স্বনামে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারে না বা নিজস্ব কোন মোবাইর নাম্বার নাই। তারা বিভিন্ন খানে যে সকল খানে টিকে আছে- সে সকল প্লেসের ২ নম্বর টাইপের মোবাইল এজেন্টের মাধ্যমে  দুই নম্বর ওয়েতে নম্বর ব্যবহার করে যাইতাছে। বাংলাদেশের মোবািইল কোম্পানী গুলো এই ভ্যাপারে সেচষ্ট হওয়া দরকার যেনো  দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম রা যেনো বাংলাদেমেল মোবাইল কানেকশন এবং সেই হারে মোবাইল ইন্টারনেট কানেকশন না ব্যবহার করতে পারে। আর যদি করতে পারে তাহলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কে অুনরোধ করবো তারা যেনো এই সকল মোবাইল কোম্পানীকে বিশালাকারের বা বড় আকারের জরিমানা ধার্য করে। 


থানা শাহবাগে অুনষ্টিত গনজাগরন ২০১৩ তে কল এসছিলো এই নম্বরে - ইনভাইটেশন। একটু অগোছালো এবং মানসিক ভাবে অসুস্থ হবার দরুন সিদ্বান্ত দেয়া হয়েছিলো : আমরা যেনো লেঅকারি জেলা পর্যায়ে আন্দোলনের সাথে জড়িত থাকি- গনজাগরন কে ঘিরে এবং গনজাগরনের চতুর্দিকে একটি বলয় তৈরী করি। শেষে তাই করি এবং শেস দিন যেদিন কসাই কাদেরের ফাসি হয় সেদিন শাহবাগে উপস্থিত থাকি। ফাসির বিজয় অুনষ্টানে উপস্থিত থাকি। নম্বরটিকে খুবই মিস করি এখনো। তারপরে ঢাকাতেই ছিলাম। তারপরে স্পষ্টত খেয়াল করি: কসাই কাদের রক্ষাকারী গ্ররপ আমাকে এমন ভাবে টার্গেট করে যেনো আমি আমার এই রবি নাম্বারটি আর ব্যবহার না করতে পারি এবং শেষ মেষ বায়োমেট্রিক্স ও করতে পারি নাই।  01819147644- বোধ কির নম্বরটিও আমাকে মিস করে। 
 



Tuesday, December 29, 2020

ইউটিউব চ্যানেলে গুগলের মনিটাইজেশণ আবেদন করার আগে ইন্টারফেস?

গুগলের এডসেন্স মনিটাইজেশণ আবেদন করার আগে আপনার পারসোনাল ইউটিউব চ্যানেলে যখন ৪০০০ ঘন্টা এড হবে এবং ১০০০ সাবস্ক্রাইভার এড হবে তখন আপনার চ্যানরে মনিটাইজেশন আবেদনের উপযুক্ত হবে। এই একটা পদ্বতিতে উপার্জন করা  একদমই ফ্রি। তারপরেও তুলনামূলক পরিস্থিতিতে ইউটিউব চ্যানেল তৈরী করা আর সেখানে ভিডি ওআপলোড করা এবং ভিডিও ভিউ এবং সেখানে মনিটাইজশেন এড করে আপনিও হয়ে যাইতে পারেন  একজন ইউটিউব মনিটাইজার। 




আমার এই ব্লগে এবং আরো একটি ওয়েবসাইটে অলরেডী গুগল এডসেন্স মনিটাইজশেণ এড করা আছে। কন্টেন্ট মনিটাইজশেণ এবং ভিডিও মনিটাইজেশনের মধ্যে একটু পার্থক্য আছে। আপনি যদি ভিডিও আপলোড করার সময় পেইড এডভারটাইজমেন্ট অপশন টা চালু রাখেন তাহলে দেখবেন যে: আপনার ভিডিও  এর মধ্যে গুগল পেইড ক্যাম্পেইন চালাবে যার জন্য গুগল আপনাকে ১ সেন্টসও পেমেন্ট দিবে না। আর পেইড এডবারটাইজমেন্ট গুলো একেবারে গুগলের রানিং ভিডিও  এর মধ্যে ঢুকে এড দেখাবে যেখানে আমার চ্যানেল বা ভিডিও এর দর্শকেরা বিরক্ত হতে পারে। আবার গুগলের ইউটিউব কন্টেন্ট মনিটাইজশেণ একটা রেভিনিউ শেয়ার প্রোগ্রাম। আপনি যা উপার্জন করবেন তার ৫০% ইউটিউব নিয়ে যাবে আর বাকী অর্ধেক দিবে আপনার একাউন্টে। একইসাথে আপনি একটি এডসেন্সের একাউন্টর মালিক ও হয়ে যাবেন। দেখেন বাংগালী কতো ভালো: চিনে না জানে না ইউটিউবরে মালিকদের তাদের ‍ উপার্জন থেকে ৫০%  লাভ দিয়ে যাইতাছে সব সময়। কতো ভালোবাসে বাংগালীরা বা তথা কথিত সারা বিশ্বের ইউটিউবার রা আমেরিকান দের কে। যা উপার্জন করতাছে ইউটিউবের মালিক রা ও তাই পাইতাছে। আপনি যদি ৫০০ ডলার উপার্জন করেন তাহলে ইউটিউব ও ৫০০ ডলার উপার্জন করতাছে। কতো মহব্বত- ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। অপরদিকে ব্লগে বা ওয়েভসাইট কন্টেন্ট মনিটাইজেশণ করলে আপনার একটা ভ্যালু থাকবে সবসময়: কারন সেইটা রেভিনিউ শেয়ার প্রোগ্রাম না।




এই হিসাবে আপনি পাবেন ৫০% আর ইউটিউব পাবে ৫০% আপনার উপার্জন। তারপরেও আরো ব্যাপার স্যাপার আছে। এডগুলো সরাসরি আপনার চ্যানেলের ভিডিও এর উপরে দেখাবে। আউটফেস হিসাবে। ইনারফেস হিসাবে না। আপনি যখন ভিডিও দেখতে থাকবেন তখন আপনার ভিডিও গুলোর উপরে আসবে একটা টেক্সট বক্স টাইপ এড or image box ad। আবার ভিডিও এড ও আছে- সেগুলো ঠিকমতো সেট আপ করতে পারলে আপনার চ্যানেলে যতো ভিউজ ততো ডলার এরকম একটা ফাংশন(special- in case of video ads availability) কাজ করবে। (সবসময় ভিডিও ভিউজ হলেই যে ডলার এড হবে তা নয়। শুধূ এডভারটাইজারদের ভিডিও এড গুলো যখন রান হবে আপনার চ্যানেলে ভিডিওতে আর সেগুলো যখন কেউ দেখবে তখন যতো ভিডিও এড ভিউজ ততো ডলার (১০০ সেন্টস=১ ডলার) হিসাবে মেনশন করা যাবে। নরমালি কোন ভিডিও তে ভিডিও এড দেখায় নাই আর আপনার মনিটাইজেশন ও নাই- তাহলে যতো ভিউজ ততো ডলার এরকম কোন মেথড রান করবে না। আবার আপনার মিনটা্িজেশন আছে কিন্তু আপনি এড দেকানোর জন্য ভিডিও এড সেটআপ করলেণ না তাহলেও যতো ভিু্জ ততো ডলার ফাংশন কাজ করবে না। ) তবে সেটা নির্ভর করবে এডভারটাইজারদের উপরে। কারন একজন এডভারটাইজার যদি চিন্তা করে যে: সে আপনার ভিডিও গুলোর ভেতরে একটা ভিডিও এড রান করবে তখন সেটা মাষ্ট বি আকারে শো হবে। মানে আপনাকে সেটা অবশ্যই দেখতে হবে এবং সেটা স্কিপ করার কোন উপায় নাই। আর যেগুলো স্কিপ করার অপশন আছে সেগুলো পেইড ক্যাম্পেইন অপশন। তার জন্য গুগল বা ইউটিউব আপনাকে ১ সেন্টসও দিবে না। আর আপনি যদি আপনার এড টাইপ সিলেক্ট করার টাইমে ভিডিও এড টা সেট করে দেন তাহলেই যতো ভিউজ তো ডলার অপশনটা কাজ করবে। কিন্তু সেটা সাধারনত বড় চ্যানেল দের জন্য কাজ করে ভালো আর এডভারটাইহারদের বাজেট থাকা স্বাপেক্ষে।  




এইখানে আরো একটা ব্যাপার আছে বোধকরি। প্রতি ১০০০ এডসেন্স এড ইমপ্রেশন views ৩ ডলার। আপনার চ্যানেল যদি ছোট হয় আর সেখানে যদি আপনি ভিডিও আপলোড করেন রেগুলার আর ভিডিও কন্টেন্ট গুলোর সিরয়িাল রাখেন তাহলে ভালো ভিউজ আসবে। তখণ আপনার ভিডিও তো ইউটিউব যে এক্সট্রা একটা টেক্সট এড শো করবে সেটাকে Adsense Ad বলা হয়। এই Adsense Ad যদি ১০০০ বার impression ভিজিট হয় তাহলে মিনিমাম ১.৫০ ডলার (50%- Youtube Revenue Share program) এড হবার কথা। তাহলে কি কি লাগতাছে একজন ইউটিউবার হতে গেলে: 

  • একটি ভেরিফায়েড (অল রিয়েল ইনফরমেশন) জিমেইল।
  • এক বা একাদিক ইউটিউব চ্যানেল।  রেজিষ্ট্রেশন ফ্রি। 
  • আপনার হাতে তাকা দামী মোবাইলটার ক্যামেরার ব্যবহার। যা মনে চায় রেকর্ড করা তবে ভিডিওগুরো যেনো একইরকম হয় লাইক শুধু ফুল নিয়ে করলে যেনো চ্যানেলে সব ভিডিও গুলো ফুল নিয়েই হয়। 
  • আলাদা বিষয়বস্তুু হলে আলাদা চ্যানেল তৈরী করা। একটি জিমেইল দিয়ে আপনি ৯৯ টা ইউটিউব চ্যানেল তৈরী করতে পারবেন মিনিমাম।
  • ভিডিওগুলো মনিটাইজশেন পাবার আগে পর্যন্ত ১ ঘন্টা মিনিমাম আর পাবার পরে ৫ মিনিট হলেও চলবে। 
  • ইউটিউব ষ্টুডিও প্রোগ্রাম টা পুরোপুর শিখা। 
  • ইনট্রো/ আউট্রো/কার্ড/আই বাটন এবং থাম্বনেইল মেক করা শিখা। 
  • ইনফরমেটিভ ভিডিও তেরী করা।
  • সোশাল মিডিয়া তে শেয়ার করা লাইক কমেন্ট ভিউজ বা সাবস্ক্রাইভার পাবার জন্য।
  • নির্দিষ্ট সময়ে মনিটািইজেশনের জন্য আবেদন করা। 


তাহলে আর দেরী কেনো: প্রকাশ্যে না হলৌ আড়ালে বা গোপনে শুরু করে দেন একটা চ্যানেলে। মনিটাইজেশন পান বা না পান আপনার নিজস্ব একটা চ্যানেল তো হলো। আপনার নিজস্ব চ্যানেল না থাকলে তো আপনি অন্য কারো ভিডিওতে লাইক বা কমেন্ট বা শেয়ার ই তো করতে পারবেন না। আপনার একাউন্ট না থাকলেও আপনার ভিডিও ভিউজ গুলো কাউন্ট হবে। ভিউজরে জন্য একাউন্ট থাকা লাগে না- ভিজিটর হলেই যথেষ্ট। 

মনে রাখবেন: ইউটিউব একাউন্ট তৈরী করতে ১ টাকাও খরচ লাগে না। যা লাগে তা হলো ইন্টারনেট কানেকসন আর সঠিক তথ্য। 

এ বছরের সবচেয়ে বড় চমক : Paypal With Cryptocurrency.



এ বছর ফ্রি ল্যান্সার/আউটসোর্সিং/মার্কেটপ্লেস/ইন্টারনেট ব্যাংক জগতে অনেক বড় সড় একটি খবর বা চমক হয়েছে: ক্রিপ্টোকারেন্সী এর সাথে পেপালের সম্পর্ক। বিটকয়েণ পৃথিবীতে অনকে বড় সড় একটি ব্যাংকের সাথে কানেকশন খুজতেছিলো এবং পেপাল সেই চমকটা দেখালো। যেখানে পেপাল ক্রিপ্টোকারেন্সী কে এক্সপ্ট করেছে বা ফেসবুকও লিরা ক্রিপ্টোকারেন্সী আনার ঘোষনা দিয়েছে সেখানে সবাই অনেক অনেক খুশী- যারা ক্রিপ্টোকরেন্সাী নিয়ে কাজ করে। বাংলাদেশে ট্রান্সফারওয়াইজ, আডহোল্ড এবং আরো কিছু মেথডে ক্রিপ্টোকারেন্সী কে ডলারে এবং ডলার থেকে ক্যাশ করা যায়। অনেকেই করতাছে। আমি কখনো করি নাই ক্রিপ্টোকারেন্সী এর লেনাদেনা বা ব্যবসা। একটি এপিআই প্যানেলে ক্রিপ্টোকারেন্সী ডলার আপলোড করে দিয়েছিলো একবার এক ছোট ভাই। ৫০ ডলার= ৪০০০ টাকা। এমনিতেই পেপাল পারসোনাল সেকসানে এখনো বাংলাদেশ কে এপুরভ করে নাই এখনো বা পারসোনাল পার হেড আইপি না থাকার কারনে হয়তো দখো যায় না বা পেপালেল এপিআই বা বাংলাদেশের এপিআই যদি হ্যাক হয়ে থাকে তাহরে তাদের কান্ট্রি লিষ্টে বাংলাদেশ দেখাবে না বাংলাদেশের ভেতরে। কিন্তু যারা বাংলাদেশী দেশের বাহিরে থাকে বা বিভিন্ন দেশের নাগরিক সেই সকল দেশে দেখতে পারার কথা। এমনিতে পেপালের বিজনেস সেকসানে বাংলাদেশ কে এপুরভাল দেখায়। এখন যদি বাংলাদেশ ব্যাংক শূনে পেপালের সাথে ক্রিপ্টোকারেন্সী সম্পর্ক আছে তাহলে কি আমাদের ফ্রি ল্যান্সার দের প্রত্যাশা অনুযায়ী বাংলাদেশের সকল ব্যাংকের সাথে পেপালের সম্পর্ক কি ইষ্টাবলিশ হবে। বিটকয়েনরে দাম বা দর উঠানামা করে বিধায় বাংলাদেশ ব্যাংক বিটকয়েন কে এভয়েড করে কিন্তু প্রাইভেট ব্যাংকগুলোতে অনেক অনেক প্রকারের বিটকেয়নের ডলার লেনাদেনা করা যাইতাছে শুনেছি এমন কি বিকাশে বা মোবাইল ব্যাংকেরও আনা যাইতাছে। 

(চলবে)

 

Monday, December 28, 2020

বাংলাদেশী ফ্রি ল্যান্সার এবং তাদের জন্য প্রদত্ত লোন সুবিধা।

বাংলাদেশে একটা আশ্চর্যজনক ঘটনা ঘটে গেছে : সেটা হইতাছে বাংলাদেশ তার নিজস্ব মার্কেপ্লেস ওয়েবসাইট বানানো ছাড়াই বাংলাদেশী ফ্রি ল্যান্সার দের তালিকা বানাইয়া ফেলাইছে। সেখানে আবার তারা কন্ডিশন  দিছে যেনো আমার মতো শখের ফ্রি ল্যান্সার রা লোন সুবিধা বা ক্রেডিট কার্ড সুবিধা না পায় (এই দুইটা ব্যাপারে পরে আসতাছি) যদি বিগত ৩৬৫ দিন বা ১ বছরে ১০০০ ডলার রেমিটেন্স কেউ না আনতে পারে তাহলে সে এই তালিকাতে আসবে না। আবার তালিকাতে থাকার জন্য প্রতি বছরে ১৫০০ টাকা করে চাদা দিতে হবে। তারপরে এই তালিকাতে থাকা স্বাপেক্ষে  দেশের বিভিন্ন খানের বিভিন্ন ব্যাংক তাদেরকে লোন সুবিধা দেবে এবং তারা সেই লোন সুবিধা নিয়ে এবং ভার্চুয়াল আইডি কার্ড নিয়ে তারা আবার বিয়ে শাদীও করে ফেলাইতে পারবে- যেখানে ফ্রি ল্যান্সার রা বলে বিয়ে শাদী করতে পারে না (আমি বিগত ১৫/১৬ মাস ধরে পাত্রী দেখা শুরু করেছি এবং আমার কাছে প্রায় ৩০+ মেয়ের প্রস্তাব এসেছে এবং আমি একজন শখের ফ্রি ল্যান্সার। এখন করোনার জন্য পাত্রী দেখা থামিয়ে রেখেছি। আমার অবশ্য দেরী হয়ে গেছে কিন্তু আমার পরিকল্পনাই ছিলো বয়স ৪০ বা ৪০+ হলে সংসার করবো। সো ফ্রি ল্যান্সারদের পাত্রী জুটে না কথাটা ঠিক না। ব্যালান্স থাকলে ১৮ বছরের মেয়েরাও এখন ৬০ বছরের বুড়ো কে বিয়ে করতে পিছপা হয় না।) 






প্রথমত লোন নেয় কারা?  যারা চলতে পারে না বা  যারা গরীব তারা বা যারা ব্যবসা এক্সপান্ড করতে চাইতাছে তারা?  বলতে পারেন বাংলাদেশ  সরকার কেনো লোন দেয়? আপনার  সাথে ব্যবসা করার জন্য। বাংলাদেশ সরকারের বা ব্যাংকের সবসময়ই টাকার দরকার হয় সেজন্য তারা বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে লোন সুবিধা প্রদান করে এবং সময়ে সেই সুদগুলোর মাধ্যমে তারা তাদের ব্যবসা কভার করে। ব্যাপারটা কতোটা হাস্যকর হয়ে গেলো যে: ফ্রি ল্যান্সার রা বিদেশ থেকে ডলার উপার্জন করবে আর বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে অল্প সুদে লোন সুবিধা নিবে। একজন ফ্রি ল্যান্সার যে বিদেশ থেকে ডলার উপার্জন করবে বা করতাছে সে আবার সরকারের কাছ থেকে লোন সুবিধা নিবে কেনো? তার তো এমনিতেই পকেট ভারী থাকার কথা কারন সে ডলার কে ক্যাশ করে চলতাছে। এইটা কি এমন কোন ব্যাপার যে: একজনের কাছে ১ মিলিয়ন ডলার আছে আর সে ১০০০ লোককে ১০০০ ডলার দিলো এক অর্থবছরে তারপরে ব্যাংকের কাছে লোন চাওয়া শুরু করে দিলো। ব্যাপারটা একই সাথে সন্দেহজনক এবং খটকাজনক। ব্যাপারটা হতে হবে এরকম যে শেষ ৩৬৫ দিনে সে ১০০০ ডলার উপার্জন করেছে কিনা? ভার্চুয়াল আইডি কার্ড নেবার জন্য আর কোয়ালিফায়েড ফ্রি ল্যান্সারদের তো সময়মতো ডলার ক্যাশ হিসাবে পাইলেই চলবে তাকে আবার লোন বা লোন ফ্যাসিলিটজ দিতে হবে কোন? তাহলে সে কেমন টাইপের ফ্রি  ল্যান্সার? 



প্রথমত যে ফ্রি ল্যান্সার দেশের জন্য রেমিটেন্স আনতাছে তাকে তো দেশ এমনিতেই সম্মান দিবে। সে যদি ১ ডলার ও উপার্জন করে আনে তাহলেও সে এদেশের ফ্রি ল্যান্সার। আমাদের সময়ে যেমন বলা হতো যে: ফ্রি ল্যান্সার রা দেশের ১ নম্বর নাগরিক। কারন তারা রেমিটেন্স আনে। সরকারের দরকার ছিলো এ যাবতকালে বাংলাদেশের যতো মানুষ মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট থেকে রেমিটেন্স এনেছে তাদের পুরো তালিকাটা প্রকাশ করা (যা বাংলাদেশের ব্যাংকগুরোর কাছে আছে)। তা না করে সারা দেশ থেকে আবদেন পত্র আহবান করা হইতাছে এই ব্যাপারটাও  খটকার বিষয়।  এতে বোঝা গেলো বাংলাদেশ ব্যাংক প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ে কে যে তালিকা দিয়েছে প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ে সে তালিকা গোপন রেখেছে এবং প্রকাশ করে নাই বা এই ধরনের যে খবর বের হয়েছে সেটা ভূয়া।  বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে যে তালিকা আছে সেটা দেখতে চায় এ দেশের সাধারন মানুষজন। একজন ফ্রি ল্যান্সার তার মেধা বিক্রি করে খায়। সে কখনোই কারো কাছে হাত পেতে খাইবে না। একজন ফ্রি ল্যান্সারের ভালো কাজ জানা থাকলে টাকা বা ডলারের অভাব হবার কথা না - অন্ততপক্ষে যেটা দরকার  সেটা তো থাকবে। তা নয়তো সে কিসের ফ্রি ল্যান্সার? ফ্রি ল্যান্সার শব্দটার মূল অর্থই হলো: যে আপনি দেশে বসে ফরেনার বায়ার বা ক্লায়েন্টদের কাজ করে আনবেন মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট থেকে রেমিটেন্স আকারে। সে অলওয়েজ ডলার উপার্জন করবে।  এইখানে তাদের লোন সুবিধা লাগবে কেনো তাও আবার স্বল্প সুদে। বলতাছে তো স্বল্প সুদে - পরে দেখা যাবে ধরাইয়া দিবে চড়া সুদে। আর সারা দেশের অল্প শিক্ষিত ফ্রি ল্যান্সার রা মাইক্রো ক্রেডিট এর চড়া সুদের খপ্পড়ে পড়ে গ্রামে বা গঞ্জের সহজ সরল মানুষগুলোর মতো হঠাৎ করে স্বর্বস্ব খুইয়ে বসে থাকতে পারে তখন? 




এই দেশের প্রথম দিকের যে কোন ফ্রি ল্যান্সার কে বলবেন: সরকার তো ফ্রি ল্যান্সার দেরকে লোন সুবিদা দিতাছে- তাহলে দেখবেন যে কেউ হেসে দিবে? কারন একজন আরকেজনের কাছ থেকে যে অর্থ লোকালি উপার্জন করে তাকে বলা হয় লোকাল ল্যান্সার। কারন একজন ফ্রি ল্যান্সার ব্যাংকের কাছ থেকে কম্পিউটার সুবিধা নিতে পারে (লোন), ইন্টারনেট সুবিদা নিতে পারে (লোন), কিন্তু চলাফেরা করার জন্য লোন সুবিধা নিবে ব্যাপারটা কেউ সহজ সরল ভাবে দেখবে না। সরকার যদি নির্দেশ ও দেয় তারপরেও প্রাইভেট ব্যাংক গুলো তার মতো করে হিসাব করে দেখবে। আর যে লোন গুলো তারা নেবে সেগুলো তারা যদি শোধ করতে না পারে? কারন আর্থিক সুবিধা না থাকার কারনে ফ্রি ল্যান্সার হয়ে যদি লোন সুবিধা নেয় তাহলে সে যদি কাজ না পায় তাহলে সে লোন শোধ করবে কি করে? যারা ভার্চুয়াল আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতাছে তারা কি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র ধারী কিনা আবার যারা ব্যাংকের লোনের জন্য আবেদন করবে তারা কি শুধূ এই ভার্চুয়াল আইড কার্ড দিয়েই আবেদন করে ব্যাংক লোন পাবে নাকি আরো অন্যান্য সকল কাগজ পত্রও দেখাতে হবে। জানা মোতাবেক আপনার যদি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর না থাকে তাহলে তো আপনি প্রাইভেট ব্যাংকগুলো থেকে কোন লোন সুবিধাই পাবেন না।




আমাদের মতে: যে ১ ডলার ও রেমিটেন্স আনবে সেও ফ্রি ল্যান্সার। সো সবার নামের তালিকাই প্রকাশ করতে হবে। শুধূ মাত্র সরকার দলীয় রাজনৈতিক পন্থীরা যদি নিজেদেরকে আলাদা করতে চায় তাহলে তারো যেনো অন্য নাম ধারন করে কারন ফ্রি ল্যান্সার পেশাটা শুরু হয়েছে ২০০২/২০০৩/২০০৪ সাল থেকে আর তখন বর্তমান রাজনৈতিক সরকার দল ক্ষমতায় ছিলো না।  দেশীয় ঘরানায় লোন সুবিধা তো সাধারনত উদ্যোক্তাদের জন্য লাগে। আবার একজন উদ্যোক্তা হতে গেলেও অনেক প্রসেস পালন করতে হয়। যে মানুষ রেগুলার ডলার উপার্জন করতাছে  সে একজন ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে বা যে প্রতি বছর নূন্যতম ১০০০ ডলার উপার্জন করতাছে তার আবার লোন সুবিধা লাগবে কেনো- এদশের ফ্রি ল্যান্সার রা তো তাদের উপার্জনের স্ক্রিনশট দেখায় একেকজনের পাইওনিয়ার একাউন্টে প্রায় ১০০০০ ডলার করে আছে তাহলে সেই মানুষ কি কখনো লোন সুবিধা নিতে যাবে? ব্যাপারটা হাস্যকর। ক্লিয়ারলি জানা দরকার এক্সাটলি কোন ধরনের ফ্রি ল্যান্সারদের লোন সুবিদা লাগবে? দেশীয় ল্যান্সার নাকি আন্তর্জাতিক ল্যান্সার।




এইটাকে আমি স্বীকৃতি বলে মনে করি না। স্বীকৃতি আমি প্রথমেই বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশ ব্যাংকের লিষ্টেড বাংলাদেশের প্রাইভেট ব্যাংকগুলো থেকে পাইতাছি একজন রেমিটেন্স উপার্জনকারী হিসাবে, স্বীকৃতি পাইতাছি পাইওনিয়ার থেকেও। যেটা জানে বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রনালয় এবং প্রাইভেট ব্যাংক ও আর দিতাছে যথাযথ সম্মান। আবার বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশ সচিবালয়ের সাথে কানেক্টেড। সো এইটাই এক বিশাল সম্মান। তারপরেও ইষ্টার্ন ব্যাংক এবং ব্যাংক এশিয়া দিতাছে সকল ধরনের ফ্রি ল্যান্সার দেরকে ডুয়াল কারেন্সাী মাষ্টারকার্ড যা দ্বারা সারা বিশ্বে চলাফেরা , রেষ্টুরেন্ট এর বিল পরিশোধ বা হোটেল বিল পরিশোধ এবং আরো অনলাইনে কেনাকাটা সহ আরো অনেক কাজ করা যাবে। সে খানে আজকে দেখলাম: বাংলাদেশ সরকারের একজন সচিব অর্ডার দিছে যে ভার্চুয়াল আইডি কার্ডদ্বারীরা ব্যাংকের লোন সুবিধা পাবে বা ক্রেডিট কার্ড ফ্যাসিলিটজ পাবে। আর তারা যদি ধাপ্পাবাজ ফ্রি ল্যান্সার হয় বা হ্যাকার টাইপের ফ্রি ল্যান্সার হয় তাহলে তো সেই ক্রেডিট কার্ডের বা সেই সংক্রান্ত ইন্টারনেটের সকল এক্সস কে কাজে লাগিয়ে বড় সড় গ্যানজাম (হ্যাক) করে ফেলাইতে পারে। ক্রেডিট কার্ড দেবার ক্ষেত্রে প্রাইভেট ব্যাংক তাদের ইন্টারেন্যাশণাল নীতিমালা খাটাবে যে আপনি যে ই পরিমান ফ্যাসলিটজ নিতে চাইবেন সেই পরমিান স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির মালিক আপনাকে হতে হবে বা প্রতি মাসের শুরুতে আপনি যেই পরিমান টাকা লোড দিবেন সেই পরিমান টাকাতে যে পরিমান ডলার আসে সেটা আপনি ইন্টারণ্যাশনাল কেনাকাটার ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। 




মোদ্দা কথা: এইটা কোন ফ্রি ল্যান্সারের চরিত্র না- ভার্চুয়াল আইডি কার্ড দেখিয়ে আপনি সরকারের কাছ থেকে লোন সুবিধা গ্রহন করবেন। এই ক্ষেত্রে আপনি কোন ফ্রি ল্যান্সার না- আপনি একজন উদ্যোক্তা। আর সেভাবেই বাংলাদেশের প্রাইভেট বা সরকারি ব্যাংকগুলো তাদেরকে ট্রিট করবে বলে আশা করি কারন এইটা দেশের সকল ধরনের ফ্রি ল্যান্সার যারা এ যাবতকালে রেমিটেন্স এনেছে এইটা তাদের জন্য মান সম্মানের ও বিষয়। ভাগ্যিস বিগত ৩৬৫ দিনে ১০০০ ডলার পাইওনিয়ার থেকে উইথড্র দেই নাই। নয়তো আমাকেও হয়তো এই ধরনের তালিাকতে পড়ে যাইতে হতো। নাকি এইখানে শূধু সুইফট ট্রানজেকশন ধারী লোকজন - যারা মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট থেকে কোন ধরনের তৃতীয় পক্ষের (পাইওনিয়ার) এর সাহায্য ছাড়াই রেমিটেন্স এড করতাছে বলে প্রচার চলতাছে- তাদের লিষ্টিং চলতাছে। আসলে অরিজিনাল রেমিটেন্স আর্নার কারা: যারা সরাসরি মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট থেকে সুইফট ট্রানজেকশন করতাছে তারা নাকি যারা তৃতীয় পক্ষ লাইক আমেরিকান প্রতিষ্টান পাইওনিয়ারের সাহায্যে লেনাদেনা করতাছে তারা?  আমি সুইফট ট্রানজেকশন করা বন্ধ করে দিছি ২০১১ সালে। ২০১৭/১৮ সালে পরিচিত বাংলাদেশ পুলিশের বড় ভাইদের অুনরোধে কিছু রেমিটেন্স এনেছি পাইওনিয়ার ব্যবহার করে - ব্যাংকে রাখা আছে এবং তা ১০০০ ডলারের চেয়ে বেশীই বলতে গেলে। 




যে ওয়েবসাইট টা র কথা সবাই বলতাছে সেখানে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কোন সিল বা লোগো দেখলাম না। ওয়েবসাইট টা একদম বেসিক লেভেলে ওয়েভসাইট যা দেখে মনে হলো শুধু অর্থ কালেকশন মেথডটাই ষ্ট্রং এবং ঠিকানা দিয়ে রেখেছে মিরপুর ডিওএইচএস যার আশে পাশের এলাকার নাম ইউনিয়ন সুজানগর। প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইট হলে ঠিকানা থাকবে মন্ত্রনালয় বা সচিবালয় । বাংলাদেশের লোকাল পেমেন্ট সিষ্টেম ও তেমন দেখলাম না। আমি ব্যক্তিগতভাবে একটি ফাইনান্সিয়াল প্রতিষ্টানের মাধ্যমে পেমেন্ট রিসিভ করি সবসময় যারা সরকারের ভ্যাট ট্যাক্সের আওতাধীন এবং প্রতিবছর তাদের অডিটও হয়। ভাগ্যিস সেই ধরনের প্রতিষ্টানগুলো এই ধরনের ল্যান্সিং প্রোগ্রামের আওতায় আসে নাই। সরকার বা প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় তো কোন ডিওএইচএস এ থাকে না- সরকার থাকে সারা বাংলায় যার নাম - সারা বাংলার জনগন। সহজ ভাষায় যাকে বলে: জনগনই সকল ক্ষমতার উৎস।  


Sunday, December 27, 2020

ফ্রি ল্যান্সার ক্যারিয়ার এবং ভিশনারী মেথড।

প্রথম যখন বাংলাদেশে ফ্রি ল্যান্সার মেথডের কথা শোনা যায় : তখণ কেউ ই এগিয়ে আসে নাই। বরঞ্চ এমন এমন লোক এগিয়ে আসে যারা প্রকৃতই ডলার উপার্জনের কথা বলতে শুরু করে। অনেক কস্ট করে একজন আরেকজনের সাথে যোগাযোগ করতাম। সব মানুষ মাইক্রোসফট লাইভ মেসেন্জার ব্যবহার করতে পারতো না। ফলে ৩০০ টাকা দামের মোবাইল কার্ড দিয়ে ৪০ মিনিট কথা বলে ডিসকাস করতে হতো একজন আরেকজনের সাথে। যারা বড়লোক তারা বলতে গেলে নাক সিটকাতো ফ্রি ল্যান্সিং এর কথা শুনে। প্রথম প্রথম যে ব্যাংকগুলো ছিলো : ইন্টারনেট ব্যাংক তার মাঝে আজো শুধু পেপাল ইন্টারনেট ব্যাংকটাই আছে। বাকী গুলো গায়েব। প্রথম প্রথম এই ইন্ডাষ্ট্রি নিয়ে কাজ করতে যাইয়া এতো পরিমান কষ্ট করতে হয়েছে যে: সৃষ্টিকর্তার অপার কৃপার ভরসা করতে হতো। আশ্চর্যজনক ভাবে আমি একটি শক্তি উপার্জন করতে পারি তা হইতাছে ভিশন বা ভিশনারী প্রসেস (কারন আমার মনের ভেতরে কোন খারাপি ছিলো না) । 



Positive Ratings: 301
Seller Level: 04
username: centurion



আমি যে সকল বড় ভাইদের সাথে ফ্রি ল্যান্সার মার্কেটপ্লেস নিয়ে ডিসকাস করতাম সে সকল বড় ভাইদের মুখে সবসময় একটা কথাই শোনতাম যে: ব্যাপারটা সারা বাংলায় ছড়িয়ে দেয়া উচিত। ব্যাপারটা সারা বাংলার ছেলে বা মেয়েরা করবে একসময়। আমি বলতাম: তাতে আপনার কি লাভ? বলতাছে: তারা বাংলাদেশের সমাজে বসবাস করে এবং সবাই মিলে একসাথে এই কাজটা করবে। তখন আমি বুঝলাম: ওডেস্ক সহ যে সকল অর্থ উপার্জনের পথ বাংলাদেশের  শিক্ষিত মানুষের নজরে এসেছে তা একসময় বাংলাদেশে মুদ্রাস্ফীতি তৈরী করবে। সত্যিই তাই: আজকে গরীব মানুষ টাকার অভাবে ৩ বেলা খাইতে পারতাছে না। আর শিক্ষিত ছেলে বা মেয়েরা অনার্স বা মাষ্টার্স পাশ করে প্রাইভেট বা করপোরেশনে চাকুরী না করে ইন্টারনেটে অর্থ উপার্জনে নাম লিখাইতাছে- এক সময় তো ইন্টারনেটের এই সকল কোম্পানী নাও থাকতে পারে। তখন উনারা কি করবেন? 



তো যেই শক্তিটার কথা বলতেছিলাম: তা হইতাছে ভিশনারী। নিজস্ব যে কোন ব্যাপারে আগে ভাগে দেখতে পাওয়া। সেই ব্যাপারটা আমার মাঝে প্রায়শই একটা ঘোর তৈরী করতো প্রথম প্রথম। তখনকার দিনে অনেকগুলো হলিউডের মুভি দেখে (ইন্টারনেটে) ব্যাপারটা পরিস্কার হলাম যে: এইটাকে ভিশন বলে। আমি সেই ব্যাপারটাকে কাজে লাগাই। কারন আমি প্রথমতই বুঝতে পারি বাংলাদেশের সমাজে কোন কিছু প্রতিষ্টিত করতে গেলে বাধা আসবেই। আর বুদ্বি করে এদেশের ব্রিলিযান্ট ছেলে মেয়েদের কে বুঝাতে পারলে তারা এই ব্যাপারে ইন্টারেষ্টেড হবে। খুব বেশী কষ্ট করতে হলো না। ৪ বছরের মাথাতে ২০০৬ সালে সারা দেশে মোটামুটি একটা কম্যুনিটি দাড় হয়ে গেলো। তো সেই সময়গুলোতে আমরা চোখে পড়ে যাই দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এরকম প্রজন্মের কাছে- তারা চাদা চাওয়া বা ভিক্ষা করার ফন্দি আটে। আমরা সরাসরি জয় বাংলার সেল্টার নেই এবং বলি আমরা তো এই দেশের সরকার কে ভ্যাট ট্যাকসই দেই না- তোরা কোন চ্যাটের বাল? এক টাকাও দিবো না তোদেরকে। মেধা খাটিয়ে ডলার কে ক্যাশ করা হয়- কেউ মাগনা মাগনা আইসা দেয় না। 


যখন ইন্টারনেটে মেধা বিক্রি করা হয় আর ডলার কে ক্যাশে রুপান্তর করা হয় তখন বাংলাদেশের সমাজ থেকে অমানষিক বাধা পাইতাম। হয়তো কোথাও মুষঢ়ে পড়তাম? আমি শখের ফ্রি ল্যান্সার। সবসময়ই এফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকি এবং মার্কেটপ্লেস ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে কাজ করে  বা  পারসোনাল ক্লায়েন্টদের কাজ করে  হাতখরচ বা প্রাত্যহিক খরচ মেইনটেইন করে থাকি। 



পরে ২০১১ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে সুইফট ট্রানজেকশন সিষ্টেম এড করা হয়। সেখানেও আমরা কন্ডিশন দিয়ে রাখলাম যে রেমিটেন্সের উপরে কোন ট্যাক্স দেবো না। আর এক কথায় রেমিটেন্সের উপরে কোন ট্যাক্স হয় না। আমি কখনো দেই নাই আর কখনো সরকার আমার কাছে চায়ও নাই আর আশা করি চাইবেও না কখনো। তবে ২০১১ সালের পরে আমরা চিন্তা করি আমরা নিজেরা নিজেরা ডলার লেনাদেনা করবো পারস্পরিক। কারন ২০১১ সালে বাংলাদেশ পেপাল এক্সেস পায়। আর আজো অবদি সেই পারসোনাল লেনাদেনার সিষ্টেম টা ধরে রেখেছি। তবে এখন সরকার কর্তৃক অনুমতি প্রাপ্ত কোম্পানী ব্যবহার করি যেখানে তারা নিয়মিত ভ্যাট ট্যাক্স দেয় এবং প্রতিবছর অডিটও হয়। কোন ফাইনানসিয়াল প্রতিষ্টানে যদি প্রতিবছর অডিট হয় তাহলে সেই অর্থ বছরের সকল ট্রানজেকশন বৈধ বলা হয়। কারন কোন অসংগতি যদি অডিটে ধরা না পড়ে তাহলে সেটা লিগ্যাল হয়ে যায়। ২০১১ সাল থেকে বিকাশ বা যে কোন ব্যাংকিং ট্রানজেকশন ব্যবহার করার কারনে সেগুলোর প্রত্যেকটা ট্রানজেকশন নাম্বার আছে যা সরকার কর্তৃক নজরদারী হয় এবং যাদের কাছে ডলার সেল করা হয় তাদের অডিট হয় এবং তারা নিয়তি ভ্যাট ট্যাকস্ ও দেয়। আর সেই সাথে নতুন করে একন আরো সচল হয়েছে আইবিএনএস (IBNS- Internet/Internal Banking Network system) Send money Method> যার কোন হিসাব নাই্। যে যাকে বন্ধু মনে করবে সে তার কাছে অর্থ সেন্ড করতে পারবে। কিছু কিছু ব্যাংক তো দিন রাত ২৪ ঘন্টা  যে কোন সময় ইন্টারনেটে থেকে যে কোন ব্যাংকে অর্থ সেন্ড করার সুবিধা প্রদান করে আসতাছে আমাদের জন্য- সারা দেশের ফ্রি ল্যান্সার দের জন্য। 

Saturday, December 26, 2020

Go To Hell | Farhan Ahmed Jovan | Keya Payel | MI Jewel | New Bangla Nat...

'বাকের ভাইয়ের বদি' আর নেই! | Abdul Kader | BD Popular Actor | Somoy TV



আমার বাবা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক হওয়া সত্বেও কট্টোরপন্থী তাবলীগের সাথে জড়িত ছিলেন ১৯৯০ সাল থেকে (২০০১/০২/০৩ পর্যন্ত । তাছাড়া বাবা উচ্চ শিক্ষার্থে বিদেশ ছিলেন বহুদিন। তাবলীগের লোকজনের কাছে নাটক সিনেমা এবং অভিনয়, গান হইতাছে সরাসরি আস্তাগফিরুল্লাহ বা নাউযুবিল্লাহ এর সমাজ আজো। বিগত সাত বছর যাবত তারা সারা দেশের মসজিদে মারামারি করতাছে দুই গ্ররপে বিভক্ত হয়ে প্রকাশ্য দিবালোকে (গ্রুপিং এবং লবিং এবং বিভিন্নভাবে সরকারের উপরে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা- সারা দেশের মানুষকে তাবলীগের কাছ থেকে মুখ ফিরাইয়া নিতে বাধ্য করেছে) - সেখানে তাদের আস্তাগফিরুল্লাহ আসে না, কিন্তু অভিনয়, নাটক, সিনেমা এগুলোতে সরাসরি আস্তাগফিরুল্লাহ বলে বসে। আব্বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন বিধায় অনেকটাই উদারপন্থী ছিলেন। এখনো আমাদের নিজস্ব বিল্ডিং এ টিভি বা ডিশ কানেকশণ নাই কিন্তু পুরো বিল্ডিং ওয়াই ফাই করা আছে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশনের জন্য- ইন্টারনেট থেকে সব খবর তাৎক্ষনিক ভাবে পাওয়া যায়- বাসার সবাই ইউটিউব / ইমু ব্যবহার করতে পারে, প্রয়োজনীয় খোজ খবর নিতে পারে। আমি নিজেও একজন ফ্রি ল্যান্সার।  



তো সেই সময়ে ১৯৯০ সালের দিকে অন্যান্য টিচার দের বাসাতে যাইয়া নাটক দেখতে পারতাম- বললে আব্বা বা আম্মা অনুমতি দিতো তবে রাত সাড়ে দশটার পরে আর থাকতে দিতো না বাহিরে- যদিও টিচারস কোয়ার্টার ফুল সিকিওরড। মাঝে মাঝে চুরি করে রাতে বের  হতাম এবং সেই সময় সিনেমা হলগুলোতে ১৯৯০-১৯৯৮ কোন বাংলা সিনেমা মিস হতো না। সেই সময়ে অনেক কষ্ট করে দেখেছিলাম কোথাও কেউ নেই নাটকটি। ১৯৯৩ সালে কম্পিউটারে হাতে খড়ি- আব্বাই কিনে দেয় কম্পিউটার। এইখানেই আমি আমার বাবার উদারপন্থী মনোভাব টের পাই এবং বুঝতে পারি তাবলীগের কাট খোট্টা মোল্লারা আমার বাবার উপরে বিভিন্ন ধরনের নির্দেশ চাপাইয়া দেয়। তারপরে উইন্ডোজ ৯৫ আসে এবং একসময় ভিসিপি/ভিসিআর/ভিসিডি/সিডি/ডিভিডি তে কোথাও কেউ নেই নাটকটি বা খন্ড খন্ড আবারো দেখা হয়। 




হিরোরা কখনো মরে না। হিরোরা চীরজীবন বাচে। মানুষ বাচে তার কর্ম বা শিল্পকর্মের মধ্য দিয়ে। অভিনেতা আবুদল কাদেরের অনেক অনেক অভিনয় আমি দেখেছি- সবচেয়ে ভালো লেগেছে উনি কোন উগ্রতা বা পর্নোগ্রাফিক বা খোলামেলা মেয়েমানুষের অভিনয়ের জন্য নিন্দিত চলচ্চিত্র বা নাটক গুলোতে অভিনয় করতে না । অভিনয় করতেন মান সম্পন্ন নাটক সিনোমগুলোতে গুলোতে- নন্দিত নাটকগুলোতে যেখানে তার অভিনয়ের দক্ষতা সম্পর্কে টের পাওয়া যাইতো্। একটা এক্সট্রা কারিকুলার পারসোনালিটি ছিলো উনার। যেখানে সহজেই প্রথমেই মানুষের শ্রদ্বা কেড়ে নিতেন। উনি আসলে বেচে থাকবে উনার অসংখ্য গুন গ্রাহী লোকজনের মধ্যে তার অভিনয় , শিল্পকর্ম  এবং তার অতি মানবীয় পারসোনালটির কারনে। সেদিনের সেই কষ্ট করে দেখা কোথাও কেউ নাই আর আজকের নিজ বাসভবন বা বিল্ডিং এর বসে ওয়াই ফাই এ বসে উনার মৃত্যুখবর শোনার মধ্যে অনেক ফারাক। সময় অনেক পাল্টে গেছে। বিটিভির সাদা কালো নাটক আজকে ইউটিউবের জমকালো নাটকে ঠাই পেয়েছে। হয়তো সামনে আরো অনেক কাজ হবে কিন্তু মানসম্পন্ন কাজ হবে কম বা হয়তো হবেই না বলতে গেলে। 



উনাকে স্যালুট। উনার জন্য সম্মান এবং ভালোবাসা। সৃস্টিকর্তা উনাকে সর্ব্বোচ্চ জান্নাতে রাখুক এবং সেই প্রকার শান্তি দান করুক।