Translate

Wednesday, December 2, 2020

কি এক ক্ষমতা ? ছবিসহ ভোটার তালিকা এবং জাতীয় পরিচয়পত্র ফিংগারপ্রিন্ট এসসমেন্ট আইডিয়া (আমার ধারনা)।

থানা শাহবাগে অনুষ্টিত গনজাগরন ২০১৩ এর কতোবড় ক্ষমতা ভেবে দেখেন যে: তারা সারা দেশের দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং ৭১ এর দেশবিরোধী প্রজন্ম কে মাটি থেকে তুলে বিল্ডিং এর বিরুদ্বে লাগিয়ে দিয়েছে- একটা বিল্ডিং তৈরী হয় ইট বালু রড সিমেন্ট দ্বারা। আর মাটি থেকে পৃথিবীর সমস্ত জীব জন্তুর উৎপত্তি ধরতে গেলে। ১৯৭১ এর দালাল (ফাসি) এবং রাজাকারে রা (ফাসি) এখন আর আগের মতো বাংলার মাটিকে ভালোবাসে না( তারা বাংলাদেশ কে ঘৃনা করে প্রথম থেকেই কিন্তু বেচে থাকার জন্য মাটিকে ভালোবাসতো বোধ করি)। ভালোবাসে তারা ইট বালু রড সিমেন্ট এর তৈরী খাচাকে যার ফলে চলে গেছে এমন এক লেভেলে যেখান থেকে আর কখনো ফিরে আসা যাবে না। এইটাকে বলা হয় বস্তুগত বিদ্যা। বস্তু কে ক্ষমতা মনে করে। বস্তুর ভেতরে প্রান নাই। আর তাই বস্তুকে যারা ভালোবাসে তারা ধীরে ধীরে নাস্তিক হয়ে যায়।  



 

 ইদানিং দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং ৭১ এর দেশবিরোধী প্রজন্ম কাগজের নোটের পেছনে আর দৌড়ায় না। সকলেই বুঝে ফেলাইছে বাংলাদেশ চলে ০ এবং ১ এর উপর দিয়ে - সারা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে। ডিজিটাল নাম্বার বা ০ এবং ১ এর সমন্বয়ে তৈরী ব্যাংকিং এর সিষ্টেমেরে প্রতি তাদের নজর থাকে- যদি হ্যাক করা যায় সেই ধান্ধাতে। অথচ ঘেটে দেখবেন তারা (দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং ৭১ এর দেশবিরোধী প্রজন্ম) কিন্তু ধর্ম ও বিশ্বাস করে না পরিপূর্নভাবে। শুণ্য এক দুনিয়ার সৃষ্টিকর্তা একজনই মালিক- এইটা একটা মেথড বা তত্ত্ব যার উপরে ভিত্তি করে বাইনারি ডিজিটাল পদ্বতি তৈরী করা হয়েছে বলে ধারনা করা হয়। একসময় যখণ দুনিয়াতে মানুষ ছিলো না তখন সৃষ্টিকর্তার এই দুনিয়াটা শুণ্য ছিলো আর সেটার একচ্ছত্র অধিপতি বা মালিক এখন পর্যন্ত - সৃষ্টিকর্তা। এখন দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং ৭১ এর দেশবিরোধী প্রজন্ম যে কিনা পদ্বতিগত ভাবে নাস্তিক (কারন নাস্তিক না হলে  তো এতোগুলো সহজ সরল সাধারন বাংগালীকে মাইরা ফালানো সম্ভব হতো না) তারা ও এখণ সেই ০ এবং ১ কে বিশ্বাস করা শুরু করেছে- অথচ ধারনা করতে পারি তারা কখনো ক্ষমা পাবে না।  


যেই ইন্টারনেট ইনফিনিটিভ (Infinitive)  বার্তা নিয়ে ঘুরে বেড়ায় সেই ইন্টারনটে ও তারা বিশ্বাস করে ফেলাইতাছে। আর এই ইনফিনিটিভ (Infinitive) ব্যাপারটাকে বিশ্বাস করে ইন্টারনেটে তারা তাদের জাত (তারা যে শয়তানের বংশধর - নিশ্চি করে বলে দেয়া যায় চিরস্থায়ী জাহান্নামী ) তা তারা বুঝাইয়া দিছে বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বের লোকজনদেরকে। 


আচ্ছা মনে করেন এই মূহুর্তে যে সকল দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং ৭১ এর দেশবিরোধী প্রজন্ম বেচে আছে তারা যদি মানুষ না হয়ে টেষ্টটিউব বা কোন ধরনের স্পেশাল টেষ্টটিউব প্রজন্ম হয়ে থাকে (কারন তাদেরকে তো আমরা শয়তানের প্রজন্ম বলে থাকি) তাহলে চায়না যে দাবী করলো সেখানে একটা যুক্তি পাওয়া যাবে কারন যদি সে আর্টিফিশিয়ালি ইন্টলিজেন্স হিসাবে খ্যাত টেষ্টটিউব প্রজন্ম হয়ে থাকে আর সাধারন মানুষের সাথে যৌনকর্ম করে থাকে তাহলেও বোধ করি এই অজানা ডিজিজগুলোর উৎপত্তি হতে পারে যেমন: করোনা, এইডস বা ক্যানসার। এইগুলোর তো সঠিক প্রতিষেধক বের করা যাইতাছে না। তাই আমাদের দেশের সকলের ই এ ব্যাপারে ভয়াবহ সতর্ক হওয়া উচিত। এইখানে প্রশ্ন থাকে  যে এইদেশে দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং ৭১ এর দেশবিরোধী প্রজন্ম দের বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র নাই কেনো? তারা তো সব সুবিধাই পাইতাছে- থাকতাছে, খাইতাছে বা চলতাছে। (শুনেছি একাত্তরের দেশবিরোধী প্রজন্ম কে স্থানীয় বা নিকটবর্তী জেলখানা থেকে খাবার সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে ফাসি হবার আগে পর্যন্ত বা স্বেচ্চায় আত্মহত্যা করার আগে পর্যন্ত)। তা হলে কি তাদের ফিংগারপ্রিন্ট এসেসমেন্ট (Fingerprint Assessment)  হয় না ?


ফিংগারপ্রিন্ট এসসমন্টে (Fingerprint Assessment) বলতে বোঝানো হয়- ইন্টারনেটে কম্পিউটারে বা প্রোগ্রামিং এ বা সফটওয়্যারের মাধ্যমে একজন মানুষের আংগুলের ছাপের সাথে বহির্ভাগে রক্ত এবং কয়েক লেভেলের আংগুলের ছাপ এবং হাড্ডি  এর এনাটমি পর্যন্ত খুজে বের করে সারা বিশ্বের ডিএনএন ডাটাবেজের সাথে ম্যাচ করে সঠিক আইডেন্টফিকেশন খুজে বের করা। (১৯৯৪/৯৫/৯৬ সালে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক প্রনীত কম্পিউটার সায়েন্স মাধ্যমিক লেভেলে এবং  পরবর্তীতে ইনফরমেশণ সিষ্টেম ম্যানেজমেন্ট ২০০৪-২০০৫ এবং ইন্টারনেট অভিজ্ঞতা থেকে বোঝেছি)। আমাদের দেশে যাদের বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ভোটার রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার আছে তাদের ফিংগারপ্রিন্ট এসেসমেন্ট (Fingerprint Assessment) হয় মিনিমাম ৪/৫ লেভেল পর্যন্ত সর্ব্বোচ্চ লেভেল হয় ১২ পর্যন্ত, আরো অনেক বেশী পর্যন্তও আছে বলেই পড়েছি। শূনেছি দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং ৭১ এর দেশবিরোধী প্রজন্মদের ফিংগারপ্রিন্ট এসসমেন্ট  হয় অনলি ওযান লেভেল পরে আর হয় না। তাহলে বোধ করি তারা আর প্রকৃত মানুষ না। সে কারনেই শাহবাগ গনজাগরন ২০১৩ তাদের (দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং ৭১ এর দেশবিরোধী প্রজন্ম কে শুয়োরের বাচ্চা বা কুত্তার বাচ্চা বলে অভিহিত করেছিলো। 


এই ফিংগারপ্রিন্ট এসেসমেন্ট (Fingerprint Assessment) লেবেলের বাকীগুলোকে হিডেন রাখা হয় যাতে ভবিষ্যতে কোন অনাকাংখিত ঝামেলা তৈরী হলে সামাল দেয়া যায়। এই ধরনের অবৈধ নাগরিকগুলোকে জীবিত কবর দিয়ে ফেলানো উচিত। তাতে বাংলাদেশ প্রকৃতই স্বাধীন হতো। এই ধরনের প্রজন্ম যদি থেকে থাকে তাহলে  দয়া করে তাদেরকে বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দেবেন না। তাতে দেশ জাতি এবং আপনার নিজেরও অপূরনীয় ক্ষতি হয়ে যাবে। বাংলাদেশ এমন এক দেশ যে কিনা বিগত ৪৯ বছর ধরে নিজেই নিজেকে কষ্ট দিয়ে যাইতাছে। এইটা গুনাহ- বলতে গেলে কবীরা গুনাহ। 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl