Translate

Wednesday, December 23, 2020

মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট গুলোতে ক্লায়েন্টদের বিহেভিয়ার কেমন থাকে? তৃতীয় পর্ব।

ইনভয়েস ক্লায়েন্ট বা বিলিং ক্লায়েন্ট: 

প্রথমেই একটা দুই নম্বর গিরির মাধ্যমে আপনাদের কে এই ডিটেইলস টা জানাইতে চাই। ঘটনাটা কাল্পনিক। ঘটনার সাথে কাউকে মেলানোর চেষ্টা করবেন না বা আমি কাউকে মিন করে ঘটনাটা লিখতাছি না। 



ভিয়েতনাম যুদ্বের বিরতি চলতাছে ৫০ বছর। ১৯৭৫-২০২৫ পর্যন্ত। ভিয়েতনাম যুদ্বে বৌদ্বরা দারুন ভাবে পরাস্ত হয়েছে এই বিশ্বে আমেরিকানদের কাছে। আমেরিকান রা এই যুদ্বে জেতার মূহুর্তে ভিয়েতনামিজ রা যুদ্ব বিরতি কল করে। ৫০ বছর পরে আজকে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের ১ নম্বর পরাশক্তিতে পরিনত হয়েছে। এখন যুদ্ব বিরতি শেষ হলে কি হবে না হবে তার অনেক বিশ্লেষন চলতাছে চুল চেরা। সেই হিসাবে বৌদ্বরা যুদ্বে আমেরিকান রা অমানবিক আচরন করেছে বলে অনেক সময় আমেরিকান দের ব্যক্তিগত সম্পদে হাত দিয়ে বসে বা দিতে চায়। যেমন: আমাদের দেশের দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) বা রাজাকারে (ফাসি) রা।দেশ স্বাদীণ করেছে জয় বাংলা পন্থী মুিক্তিযোদ্বারা, আর ক্ষমতা বা ভিক্ষা করে যাইতাছে প্রকাশ্য দিবালোকে যারা জয় বাংলা বলতে পারে না তারা। দেশ স্বাধীন করেছে মুক্তিযোদ্বারা আর ২০১৩ সাল পর্যন্ত দাপট খাটিয়েছে বা আজো জায়গায় জায়গায় খাটিয়ে যাইতাছে দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) বা রাজাকারে (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম রা। আমাদের হাতে রাইফেল থাকলে এবং বাংলাদেশে অস্ত্র আইন বৈধ থাকলে আমি নিজ হাতে তাদেরকে কাতার করে দাড় করিয়ে গুলি করে নদীতে ফালাইয়া দিতাম বা জীবিত কবর দিয়ে দিতাম মাটি খুড়ে। 





তো সেই বৌদ্বরা মাঝে মাঝে আমেরিকান দের তৈরী করা ওয়েবসাইট নিয়ে অনেক সশয় তাদের অুনমতি ছাড়া কাজ করা শুরু করে। যেমন: 

  • ওয়েবসাইটের লোগো পরিবর্তন করা।
  • ওয়েবসাইটের ব্যানার পরিবর্তন করা। 
  • ওয়েবসাইটের ভাষা পরিবর্তন করা। 
  • ওয়েবসাইটের ডিজাইন পরিবর্তন করা।
  • ওয়েবসাইটের ডেভেলপ করা। 
  • ওয়েবসাইটের গ্রাফিক্স পরিবর্তন করা। 
  • ওয়েবসাইটের এসইও করা এবং আরো নানাবিধ কাজ। 


আপনি যদি কোন ওয়েবসাইটে কাজ করতে চান বা যান তাহলে আপনাকে ওয়েবসাইটের মালিকের সাথে প্রথমে চুক্তিতে আসতে হবে। সেটা মার্কেটপ্লেসে হতে পারে বা ইমেইলে হতে পারে বা পেপাল বা যে কোন ইন্টারনেট ব্যাংকের মাধ্যমে হতে পারে। পৃথিবীতে যতো ইন্টারনেট ব্যাংক আছে সবগুলো দিয়েই ইনভয়েস সেন্ড করা যায়। এখন আপনি একজন আমেরিকানের ওয়েবসাইট মালিক- আপনার অনুমতি ছাড়াই সেই বৌদ্বরােএই কাজগুলো করা শুরু করলো এবং বিনা অনুমতিতে একটি ইনভয়েস সেন্ড করে দিলো প্রায় ১০০০-৫০০০ ডলারের মতো বা আপনি যতো মনে করতাছেন ততো। কিন্তু আমেরিকান রা সেই ওয়েবসাইটের ব্যাপারে কোন চুক্তি করে নাই কারো সাথে। তারপরে তারা সেই কাজগুলো করাইতাচে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা তাদের লোকজনকে ক্লায়েন্ট বানিয়ে আর কাজ করাইতাছে মার্কেটপ্লেস গুলোতে (সবগুলোতে না)।  তো এই ধরনের ইনভয়েস গুলো ইন্টারনেট হ্যারাজমেন্টের  পর্যায়ে পড়ে।  এই ধরনের কাজকে আপনি ইন্টারনেটে ইনভয়েস জালিয়াতি বা ইন্টারনেটে উইদাউট রিক্যুয়েস্ট পেমেন্ট হ্যারাজমেন্ট বলতে পারেন। যোগাযোগ ছাড়া যে পেমেন্টের জন্য প্রেশার দেয়া হয় তাকেও এই ধরনের হ্যারাজমেন্ট বলে। 


(To e continue)

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl