Translate

Thursday, July 30, 2020

আইএসের হামলার শঙ্কায় সতর্ক পুলিশ: বড় কিছু করার সক্ষমতা নেই- বলছে CTU.



করোনা পরিস্থিতিতে একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাসা থেকে বের না হওয়া বা বাহিরে না যাওয়াটা বড় সড় ক্ষতি এড়ানো সম্ভব- বাংলাদেশ পুলিশের সার্বক্ষনিক সতর্ক অবস্থা আশা করি আমাদেরকে যে কোন ধরনের বিপদের হাত থেকে বাচাবে। সমস্ত দেশের জেলা সদরেও ভালো সতকর্তা নেয়া প্রয়োজন। তাছাড়া যে সকল জায়গাগুলোতে গ্যাদারিং হতে পারে বা এই মুহুর্তে হইতাছে সে সকল জায়গা গুলো এভয়েড করা প্রয়োজন। করোনার কারনে ঈদে কেনাকাাট না করলে ভালো হয়। ঘরে থাকুন, সেইফে থাকুন। বাংলাদেশ মুসলিম দেশ- এইখানে ইসলামী চরমপন্থীরা আহামরি তেমন কোন ক্ষতি করতে পারবে না যদি আমরা সবাই সতর্ক থাকি। এইবারে ঈদের জামাতেও ঘরে থেকে পড়ার জন্য বা পুরিশ পাহারাতে স্বল্প আকারে মসজিদে পড়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত। শপিং মল গুলো এড়াইয়া চলা উচিত। কেনাকাটা পড়েও করা যাবে কিন্তু জীবনের সেফটি থাকা উচিত। যে কোন কানে ভীড় না করাটাই ভালো কারন যারা জংগী দেশ িবিরোধী তারা কয়েখজন কে একসাথে পেলেও আক্রমন করে তাদের সুবিধা আদায় করে নেবার চেষ্টা করবে। আফগানিস্তানের দিকে তাকালে দেখা যাবে তাদের হামালা গুলো ভয়ংকর টাইপের ই হয়। 


ইন্টারনেট পেমেন্ট গেটওয়ে।

আমাদের দেশে বিগত ১০/১১ বছরের সীমাহীন দুর্নীতি বা ব্যাংক ডাকাতি, চুরি, বাটপারি, গ্রাহকের তথ্য, একাউন্ট চুরি বা ব্যালান্স চুরি বা বিদেশ থেকে পাঠানো রেমিটেন্স না পাওয়া, টাকা পয়সা লাপাত্তা হয়ে যাওয়া সহ নানা ধরনের খবর পেপার পত্রিকাতে  অহরহ পাওয়া গেছে অনেক বছর যাবত। এখন যাদের আত্মীয় স্বজন আছে দেশের বাহিরে আর যারা নিয়মিত বিরতিতে ডলার /ইউরো/ পাউন্ড সেন্ড করে তারা হয়তো অনকে সময় জানেও না যে তাদের আত্মীয় স্বজন রা দেশের ভেতরে থেকে ডলার /ইউরো/ পাউন্ড রিসিভ করে  কিন্তু দেশে বসে থেকে নানা ধরনের চিটার বাটপার দের কারনে কেউ কেউ অনেক সময় কোন টাকা পয়সা ক্যাশ করতে পারে না। খুবই পপুলার ছিলো ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন বা মানিগ্রাম। সেগুলোর ব্যাপারে তেমন কোন দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যায় নাই। তারপরেও ডে বাই ডে তাদের পপুলারিটি কমে যাইতাছে। এখন নিয়ম করেছে সোনালী ব্যাংক বা বিকাশ বা রকেটের মাধ্যমে ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়েনের ১৬ ডিজিটের পিন নাম্বার দিলে সেটা ফেরত আসে কিছুক্ষন পরে- ব্যাপারটা আমার কাছে একটু কনফিউশন লাগলো। আমার কাছে থাকা পিন নাম্বার যদি আমি দিয়ে দেই আর ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন বা মানিগ্রাম এর গোপন পিন নাম্বার যদি আমি দিয়ে দেই তাহলে সেটার ভেরিফিকেশন বা সেটা যে আমার মানি তার প্রমান থাকে কি করে?  যদি এজন্টরা তুলে নিয়ে যায়।  একসময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে হ্যাকারদের সীমাহীন হ্যাকিং রাজত্ব, প্রাইভেট ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি বা আরো নানাবিধ কারনে যদি আমার নামে অজানা কোন সোর্স থেকে কোন অর্থ আসে আর সেটা যদি ব্যাংকের কর্মকর্তাদের যোগ সাজশে গায়েব হয়ে যায় তবে তার কোন সোর্স থাকবে না কারন আমাদের দেশ এখনো এতোটা সত হয়ে উঠে নাই। রাস্তাতে যদি ২/৫০০ টাকার নোট পড়ে থাকে তাতেই যে কেউ তা তুলে পকেটে ভরে ফেলাইতে দ্বিধাবোধ করবে না। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের যতো প্রাইভেট ব্যাংক আছে তাদেরও নিজস্ব সুইফট কোড আছে। কিন্তু সরকারের তীব্র নজরদারীর কারনে হয়তো অনেকেই তাদের জন্য পাঠানো অর্থ ক্যাশ হিসাবে তোলা সম্ভব হয়ে উঠে না (ব্যাংক কর্মকর্তারা আটকে দেয় বা নানা ধরনের পেপার বা ডকুমেন্টস চেয়ে বসে)। পেপার পত্রিকাতে দেখে দেখে এসব বোঝা হয়ে গেছে অনেকরেই। অনেক অভিযোগ দেখেছি বিদেশ থেকে অর্থ এসেছে- যে মালিক সে ক্যাশ করেছে তার ব্যাংকের কর্মকর্তা লোকাল নেতা/ সন্ত্রাসী/ চাদাবাজদের লেলিয়ে দিয়েছে আর ব্যাংক থেকে সেই অর্থ নিয়ে তারা আর বাড়ি পর্যন্ত যাইতে পারে নাই। যারা হ্যাকার তারা সহজেই কোন ব্যাংকে কার কাছে কতো টাকা আছে তার তথ্য হাতিয়ে নেয় । আরো যদি কোন ব্যাংকের ভেতর থেকেহ্যাকারদের কে কেউ সাহায্য করে থাকে তাহলে তো কেল্লাফতে- গ্রাহকের আর রেহাই নাই। আমাদের দেশের সব খানে দুর্নীত রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে থাকার কারনে আর সমাজ নামক একটা পিকুইলিয়ার মেটাবলিজম থাকার কারনে সারা দেশের অনেক কে তাদের প্রাপ্ত অর্থ থেকে অনেক ভাবে বঞ্চিত করা হয়। 

আগে ফ্রি ল্যান্সার রা ব্যাংকে রেমিটেন্স তুলতে গেলে ব্যাংকের ম্যানেজার দাড়িয়ে সম্মান জানাতো আর এখন রেমিটেন্স তুলতে গেলে হাজারো প্রশ্নবানে জর্জরিত করা হয় অনেক সময় যদি বড় অংকের অর্থ হয়। আপনি যদি না জানেন বা না চিনেন এমন কাউকে অর্থ পাঠান তাহলে জাতীয় পরিচয়পত্রের বৈধ ফটোকপি দিতে হবে। এই পর্যন্ত পুরো লেখাটাই আমি পেপার পত্রিকা পড়ে বা দেখে লিখেছি। ব্যাংকগুলোতে সীমাহীন ডাকাতি বা ব্যাংক রিজার্ভ চুরি এই সরকারের সবচেয়ে বড় পরাজয় এবং এর কারনে এদেশের গরীব মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম প্রায় আকাশ চুম্বী। কালকেও এক লোকের সাথে কথা হইলো এক খানে বসে- বলতাছে কতোদিন পোলাও এর চালের ভাত খাইনা তা ঠিক জানি না।  ২০০৭/০৮/০৯ সালে একজন গরীব মানুষের ১০০ টাকায় তার সংসারের খরচ চলতো দৈনিক আর এখণ একজন গরীব মানুষ দৈনিক ৫০০ টাকা খরচ করেও দৈনিক তাদের সংসারের খরচ চালাতে পারে না, আর প্রতিদিন তাদের ৫০০ করে জুটেও না। কি অভাগার এক দেশ এইটা কেউ বুঝেই না আর কেউ জানেও না কি কারনে এতো কষ্ট জনজীবনে বা গরীব মানুষদের। দেশ স্বাধীন করে মুক্তিযোদ্বাদের প্রজন্ম এতো কষ্ট করবে তা যেমন কেউ কল্পনারও করে নাই তেমনি স্বাধীন বাংলাদেশে কেউ বা কাউকে এতো কষ্ট করতে হবে তাও বোধ হয় গরীব মানুষ কখনো ভাবে নাই। 


বর্তমানে অনেক অনেক ইন্টারনেট ব্যাংক আছে যেখানে এখন আর টাকা পয়সা সহজে মার যায় না। ”ইন্টারনেট ব্যাংক বলতে সেন্ড এবং রিসিভ মানি বাই এন ইমেইল”- যেমন নেটেলার, ওয়েবমানি, পারফেক্টমানি পাইওনিয়ার, বিটকয়েণ বা আরো কিছু ব্যাংকিং যেখানে আমার উপার্জিত অর্থ টা আমার ইমেইল একাউন্টে শো করবে এবং আমি ছাড়া অন্য কেউ দেখতে পারবে না। যদি বাংলাদেশ ব্যাংকে আমার অর্থ জমা থাকে তাহলে বাংলাদেশ সরকার বা ব্যাংক কর্তৃপক্ষ চাইলেই সেটা দেখতে পারবে বা নড়াচড়াও করতে পারবে যদি প্রাইভেট  ব্যাংকে থাকে তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংক তার নিজস্ব ক্ষমতাবলে যে কোন সময় যে কোন ব্যাংকের সফটওয়্যারে ঢুকে দেখতে পারবে যে গ্রাহকের একাউন্ট এ কতো টাকা জমা আছে। কিন্তু যদি ইন্টারনেটে ব্যাংকে কোন অর্থ জমা থাকে সেটা ইমেইলের একাউন্ট যার সে ছাড়া অণ্য কেউ জানতে পারবে না। যখন সে উইথড্র করবে তখন উইথড্র কৃত এমাউন্ট টা শুধু জানা যাবে - তার বেশী আর কিছু জানা যাবে না। ইহুদি ,খ্রীষ্টানরা খুবই সত এবং তাদের সততার কারনে তারা তাদের ইন্টারনেটের  ব্যাংকের ইনফরমেশন কখনো পাবলিকলি শো করবে না। 

আমাকে যদি এই বিশ্বে কখনো কেউ ডলার রিসিভ করার কথা বলে তাহলে প্রথমেই  আমি বলবো যে আমাকে যেনো পেপাল ডট কম, পাইওনিয়ার ডট কম, নেটেলার ডট কম বা ওয়েবমানি ডট কম বা পারফেক্ট মানি ডট কম এই ধরনের ইন্টারনেট পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যবহার করে ডলার দেয়। পেপাল ডট কমের সাথে ব্যাংক এশিয়ার যোগাযোগ থাকার কারনে পেপালের ডলার কে এখন সহজেই ক্যাশ করা যায় বা পেমেন্ট বিডি থেকেও ক্যাশ করা যায় বা আরো কিছু বৈধ উপায় আছে লাইক মালয়েশিয়ার সরকারি ব্যাংক ব্যবহার করে তোলা যায় বা সাইপ্রাসের একাউন্টে পাইওনিযার ব্যবহার করেও উইথড্র করা যায়। কয়েকদিন আগে পাইওনিয়ার যখন বন্ধ ছিলো তখন অনেকেই তাদের একাউন্টে থাকা অর্থ এর ব্যাপারে আশংকা প্রকাশ করে বলেছিলো- তাদের একাউন্টে ১০০০০- ১০০০০০ ডলার জমা আছে যেখানে তাদের পাইওনিয়ারের প্রতি আস্থা এবং নির্ভরশীলতা টের পাওয়া যায় যে অর্থ কোন বাংলাদেশী একাউন্টে জমা থাকলে বাংলাদেশ সরকার বা বাংলাদেশ ব্যাংক সেটা জানতে পারতো এবং প্রয়োজনে লিুকইড কারেন্সী হিসাবে খরচও করতে পারতো। কিন্তু রিজার্ব চুরি বা ব্যাংক ডাকাতি বা হ্যাকার দের অত্যাচারের কারনে ফ্রি ল্যান্সার রা তাদের ইন্টারনেট ব্যাংকেই ডলার রাখতে খুশী হয়। কারন সে ক্ষেত্রে কাউকে জানাতে হয় না যে আমার নামে কতো ডলার জমা আছে এবং একই সাথে আমার যখণ যতো মনে চায় আমি তুলে আনতে পারি বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিটেন্স হিসাবে এবং মন মতো এনে খরচ ও করতে পারি। এইটাকেই ফ্রি ল্যান্সার দের স্বাধীনতা বলা হয়- যাক বলা হয় উপার্জন থাকলে খরচের স্বাধীনতা। বাংলাদেশে পার হেড/আই পি না থাকার কারনে বিশ্বের অনেক কোম্পানী ই এখানে ব্যবসা করার আগ্রহ প্রকাশ করে না যাদের ইন্টারনেট ব্যাংকিং বা পেমেন্ট গেটওয়ে আছে। আবার অনেকে শুরু করে দিয়েছে যেমন নেটেলার, পারফেক্ট মানি, ওয়েবমানি, স্ক্রিল। তো আপনি যদি এগুলোর ব্যাপারে পুরোপুরি ধারনা রেখে থাকেন তাহলে আপনার জণ্য বাংলাদেশের ব্যাংক গুলোর হ্যাকার এবং তাদের চোখ রাঙানি পুরোপুরি উপেক্ষা করা যাবে এবং এ ক্ষেত্রে আমি শুদু ইহুদি খ্রষ্টিান মালিকানাধীন ব্যাংকই ব্যবহার করতে বলি যেমন পাইওনিয়ার - আমিরেকিানদের কোম্পানী আর সবাই জানে আমেরিকা খ্রীষ্টান দেশ। এই সকল ইন্টারনেট ব্যাংক তেকে আপনি সহজেই পেমেন্ট বাংলাদেশের যে কোন বালো মানের প্রাইভেট ব্যাংকে আইনা জমা করতে পারবেন।  পাইওনিয়ার একাউন্ট ওপেন করলে আপনি সহজেই ব্যাংক অফ আমেরিকারও একটি একাউন্টের অনার হয়ে যাবেন এবং আপনার জমে থাকা অর্থ  আমেরিকান সরকার বা পাইওনিয়ার ও চাইলে লিকুইড কারেন্সী হিসাবে তাদের জরুরী প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবে- আপনার জমানো ডলারের সংখ্যা অপরিবর্তিত থাকবে। বাংলাদেশ সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি আর জন জীবনের অসহ্য যন্ত্রনা আর দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি আর বাংলাদেশ ব্যাংকের চোখ রাঙানি উপক্ষো করে নিজের জমানো অর্থ- ফ্রি ল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং করে জমানো অর্থ পাইওনিয়ারের মতো সকল ধরনের ইন্টারনেট ব্যাংকে সহজে সেভ করে রাখা যায়  তবে অবশ্যই আপনাকে ১০০% সিকিউরিটি মেইনটেইন করতে হবে কারন ইন্টারনেটে আনলিমিটেড নাম্বার হ্যাকার রা বসবাস করে থাকে। 

বাংলাদেশে সকল ধরনের ফ্রি ল্রান্সারদের কাছে সবচেয়ে পপুলার পাইওনিয়ার পেমেন্ট সল্যুশন। 



সামনের দিন গুলোতে পপুলার হবে পেল্যুশন হাইপার ওেয়ালেট পেপাল সল্যুশন।  এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশের নিজস্ব কোন পেমেন্ট সল্যুশন তৈরী হয় নাই যাতে সব ধরনের পেমেন্ট একটা গেটওয়ে তে রিসিভ করা যাবে। জানিনা সামনে পরবর্তী নির্বাচনে সরকার পরিবর্তন হইলে সকল ধরনের পেমেন্ট সুবিধা বাংলাদেশে চালু হয় কিনা যাতে যে কেউ বিশ্বের যে কান জায়গা থেকে যে কারো কাছ থেকে যে কোন পেমেন্ট মেথডে তার প্রাপ্ত অর্থ এবং ড্রাফট, সার্টিফিকেট মানি বা সব কিছু্ই একসাথে রিসিভ করা যাবে। 

Wednesday, July 29, 2020

কেওয়াটখালী সুপার শপে শপিং করার অভিজ্ঞতা।

"ঘরে বসে অর্ডার করুন, পৌঁছে যাবে আপনার হাতে" #কেওয়াটখালী_সুপার_শপ (একটি অনলাইনভিত্তিক বাজার) ময়মনসিংহ শহরের...

Posted by কেওয়াটখালী সুপার শপ on Monday, June 29, 2020
আমাদের এলাকা টা একসময় অনেক  ব্যাক ওয়ার্ডে ছিলো। ঢাকা শহরের ছেলে মেয়েরা এই এলাকাকে ব্যাক ওয়ার্ড বলে কমেন্ট করতো। এক সময় এই এলাকার লোকেরা সেটা অনুধাবন করতে পারে এবং যুগের সাথে তাল মেলাতে শুরু করে। খুব ভালো শপিং মল নাই এখনো। নেই কোন এটিএম বুথ। এখনো তৈরী হয় নাই খুব ভালো অবকাঠামো ভিত্তিক কাচা বাজর বা নেই কোন পুলিশ ষ্টেশন। ময়মনার মোড়ে আছে সিআইডি ময়মনসিংহ বিভাগীয় অফিস বা পিবিআই ময়মনসিংহ বিভাগীয় অফিস। শুনেছি আমাদের এলাকা ২০ নং ওয়ার্ডে বাংলাদেশ পুলিশের ময়মনসিংহ মেট্রোপলিটন পুলিশের আওতায় ১৬ নং ইউনিটের অফিস হতে পারে। ২ জন পুলিশ সদস্য আইসা নীল পোশাকে বলে গেছে- আমাদের বাসার পরবর্তী এলাকাতে তারা একটা পুলিশ পাড়ি বানাবে। জায়গাও সিলেক্ট করে গেছে মে বি। যাই হোক যেটা বলতেছিলাম- কেওয়াটখালী হেল্পলাইন নামের একটা গ্রুপ তৈরী হয়েছে কয়েকদিন আগে এবং প্রায় ১৩০০/১৪০০ সদস্য ও হয়ে গেছে। সেখানেও মেম্বার হলাম। নতুন করে দেখলাম- কেওয়াটখালী সুপার শপ। দেখেই ভালো লাগলো উদ্যোগটা। খুব খূশী হলাম। একটা টি শার্ট ডিজাইন ভালো লাগলেঅ কারন দাম দেখলাম অনেক কম -ছাপ দেয়া। পরে আরো খুজতে খুজতে পাইলাম প্রয়োজনীয় একটা জিনিস- নাম মাস্ক। দামও দেখলাম আশাতীত পরিমানে কম। ৫০ পিস সার্জিক্যাল পিস এবং ১০ পিস কে ৯৫ নিলাম এবং বাসাতে আইসা দিয়া গেলো। দেখে ভালো লাগলো। সার্ভিস টাও ভালো লাগলো। 








Tuesday, July 28, 2020

জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া আর রেল-ভ্রমণ করা যাবে না।

উদ্যোগটা সুন্দর। জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া রেলওয়ে ভ্রমন করা যাবে না এবং এই একই আইন সমস্ত বাংলাদেশীদের জন্য এয়ারেপোর্টেও করা দরকার।  এ প্রসংগে একটা কাহিনী মনে পড়ে গেলো:

১৯৮৬/৮৭ সালের দিকে (কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আবাসকি এলাকাতে থাকার সুবাদে) একদিন হাটাহাটি করতে বের হয়েছিলাম। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় পোলট্রি ফার্ম ঘুরে হাট েহাটতে যাইতেছিলাম কেওয়াটখালী ওয়াপদা এলাকার দিকে- হাতের বাম পামে পড়ে তৎকালীন ভয়াবহ জঘন্য এলাকা (মাল খালাস করার কারনে এবং রেলওয়ে সেড ঘর থাকার কারনে এবং হঠাৎ করে পরিকল্পিতভাবে ট্রেন থামানোর কারনে) এইটা ছিলো মাদক চোরা কারবালীদের অন্যতম প্রধান স্পট এবং বস্তি ঘিন্জি এলাকা। হাটতে হাটতে সেই এলাকা ক্রস করার সময়ে কিছু ৩/৪ জনের মতো শধ্য বয়স্ক যুবকের মতো- ৪০ এর মতো হবে বয়স আমাকে ( আমর বয়স হবে ৬/৭ বছরের মতোন) ডাক দিতাছে- এই পিচ্চি এই পিচ্চি এদিকে আসো। কাছে গেলাম- রেলওয়ে কোয়ার্টার শুরু হবার আগেই স্থানীয় বাংলাদেশের জায়গায় (আমাদের সদ্য কেনা একটা প্লট যেটাতে বর্তমানে বসবাস করি সেটা দেখার জণ্য আসতাম মাঝে মাঝে এবং সেই সময়ই ফিরে যাবার সময়ে এই কাহিনী) দাড়িয়ে থাইকা বলতাছে- দেখো দেখো পূর্ব দিকে তাকিয়ে দেখো- আমি তাকিয়ে দেখি ৩ জন পুরুষ এবং ১ জন মহিলা বিশাল বিশাল ড্রেন পরিস্কার করার বাস দিয়ে ড্রেন পরিস্তার করতাছে। এক সিরিয়ালে দাড়াইয়া রেলওয়ে কোয়ার্টারের পায়খানার ড্রেন পরিস্কার করতাছে- জায়গাটা দিয়ে যাইতে একটু কষ্ট হইতো কারন পায়খানার বিশাল গন্ধ করতো কিন্তু আশে পাশের মানুষ ইউজটু ছিলো। ২/৩ মিনিট লাগতো জায়গাটা পাশ কাটাইয়া যাইতে। তো যারা ড্রেন পরিস্কার করতাছে তারা দেখলাম এক সিরিয়াল দাড়াইয়া ড্রেন পরিস্কার করতাছে- সহজ বাংলায় রেলওয়ের সুইপারের কাজ করতাছে। তো আমি সেই যুবকদেরকে উত্তর দিলাম- এইগুলো কারা? তো তারা আমাকে উত্তরে বলতাছে- এরা স্বাধীনতা যুদ্বের রাজাকার- শাস্তি হিসাবে এদেরকে দিয়ে ঘু পরিস্কার করাইতাছি। তোমারে দেখাইয়া রাখলাম - তুমি একদিন বাংলাদেশীদেরকে জানাইয়া দিবা যে এই দেশের রাজাকারদেরকে দিয়ে পায়খানা পরিস্কার করানো হয়েছে যা তুমি নিজের চোখে দেখেছো। তারপরে সেই টেম্পোরারী মেথর গুলোকে ডাক দিয়ে আমার সামনে আনানো হলো এবং বললো যে সালাম দে- তারা আমাকে সালাম দিলো এবং আমি তাদের মুখের দিকে তাকালাম। তখণ সেই বাংলাদেশী বড় ভাইরা বলতাছে - ভালো করে এদের চেহারা চিনে রাখো যেনো ভবিষ্যতে তোমার চিনতে সুবিধা হয়। সেই সময়ে ১৯৯০ গন জাগরনের প্রস্তুতি চলতাছিলো-  রাজাকারের ফাসির দাবীতে সারা বাংলাদেশ উত্তাল হয়ে উঠেছিলো ১৯৯০ এর গনজাগরন। 

তো তারপরে সেই বড় ভাইদেরকে জিজ্ঞাসা করলাম- আপনার কারা? তো বলতাছে আমরা মুক্তিযোদ্বা। কিন্তু অশিক্ষিত। পড়াশোনা করি নাই। বাংরার জন্য জয় বাংলা বলে যুদ্ব করেছি। কিন্তু পড়াশোনা পারি না বলে সরকারি চতুর্থ শ্রেনীর চাকুরী নিয়েছিলাম- তাই আমরা আমাদের হাতের কাজ নিজেরা না করে সারা দেশ থেকে রাজাকার ধরে আইনা তোদেরকে দিয়ে করাইতাছি। কোন রাজাকারকে আমরা কোন সরকারি চাকুরী দেই নাই দেশ স্বাদীন হবার পরে। তো আমি বললাম- খুবই ভালো কাজ করেছেন। এই ধরনের নোংরা একটা কাজ আপনাদের করার চেয়ে রাজাকারদেরকে দিয়ে করাচ্ছেন- প্রশংসার দাবীদার। আপনারা ভালো থাকবেন। তারপরে আরো অনেকবার উনাদের সাথে দেখা হয়েছে এবং প্রতিবারই নতুন নতনু মজাদার কাহিনী শুনিয়েছেণ। পরে শেষে শুনেছিলাম তারা চাকুরী বাকুরী ছেড়ে ভারতে চলে গেছিলেন - ১৯৯০ সালের গনজাগরনের পরে। 


তো মাদকের সাপ্পাইয়ে সেরা থাকা রেলেওয়েতে এখন জাতীয় পরিচয়পত্র অন্তভুক্ত হয়েছে। যেহেতু জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া টিকেট কাটা যাবে না সেহেতু  এটা তো নিশ্চিত আকারেই বলা যাবে যে- জাতীয় পরিচয়পত্র নাই এরকম কোন লোকও রেলওয়েতে চাকুরীর সুযোগ ও পাবে না। এখানে উপরের নিউজ েবলেছে- টিকেট চেকারের হাতে স্মার্ট ফোন বা ট্যাব থাকবে যা দিয়ে তাদের টিকেট পরীক্ষা করা যাবে না। রেলেওয়ের টিকেট চেকার চতুর্থ শ্রেনীর পদ বোধ করি। তাদের হাতে স্মার্ট ফোন বা ঠ্যাব কতোদিন থাকবে তা বরা মুশকিল। সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্থ খাত হিসাবে বিবেচিত বাংলাদেশ রেলওয়ে তে আশা করি টিকেট চেকার রা হাতে মোবাইল ফোন বা ট্যাব পাইয়া নিজেকে রাষ্ট্রের প্রথম শ্রেনীর কর্মকর্তা হিসাবে ভাববে না।যেহেতু টিকেট কাটার ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে সেহেতু পুরো রেরওয়েকেই জাতীয় পরিচয়পত্র আইনরে আওতায় আনন উচিত যেমন কারো যদি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকে তাহলে সে রেলওয়ের চাকুরী যেমন করতে পারবে না তেমনি যারা রেলওয়ে থেকে পেনশনে গেছে তাদের সকলেরই জাতীয় পরিচয়পত্র বা অেভটার রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার আছে কিনা এবং সেই মোতাবেক সে বৈধ নাগরিক কিনা - তাও তার জমি জমার বা দখলে তাকার জায়গা জমি থেকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তাদের কে সুবিধঅ বা অসুবিধা দেয়া উচিত। বলা তো যায় না সেই সকল বড় ভাইরা যারা বাংলাদেশ সরকারের বৈধ কর্ম চারী ছিলো যারা দেশ ছেড়ে ভারত চলে যাবার আগে সারা বাংলাদেশের সমস্ত রেলওয়ে লোকেশনে ঠিক কতো পরিমান রাজাকারকে দিয়ে ঘু ওরফে পায়খানার ড্রেন পরিস্কার করাতো বা মেথরের কাজ করাতো। সেই মহিলার চেহারাটা আজো অনকে সময় চেনা চেনা লাগে (আমার সাথে কোন ধরনের আত্মীয় সম্পর্ক নাই সেই মহিলার শুধূ ফেসটাই মনে পড়ে)। (আমি রেলওয়ে পরিচয় দানকারী কয়েকজনের ফেস চিনি যারা বলে বেড়ায় তাদের জাতীয় পরিচপয় পত্র ডুপ্লিকেট এবং তারা রেলওয়ের সাতে জড়িত। অথচ সোনালী ব্যাংক বা রেলওয়ের গেজেট খূজে তাদরেকে খুজে পাওয়া যায় নাই বলে শূনেছি এবং তাদের বলে লোকাল জায়গা জমির বৈধ দলিল ও নাই। জিজ্ঞাসা করলে বলে তারা নাকি দখলদার। জোড় করে বাংলাদেশে বসবাস করে। বাংলাদেশ পুলিশের তৈরী করা আইন পুলিশ ভাড়াটিয়া আইনে ভেরিফিকেশন করলে তাদের সব কিছু খুজে পাওয়া যােইতে পারে। শুনেছি তাদের ভোটার নাম্বার ও নাই।  )

নোট: একইসাথে বাংলাদেশ বিমানেও জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া বিমান টিকেট কাটাও বন্থ করে দেয়া উচিত । বলা তো যায় না কোন কোন দেশের কোন কোন সন্ত্রাসী কোন কোন তকমা গায়ে দিয়ে বাংলাদেশে বসে আছে। বাংলাদেশ সরকার তো আর সন্ত্রাসীকে কোন জাতীয় পরিচয় পত্র দেয় নাই। 

Attracta. Increase your website traffic.

Sunday, July 26, 2020

Twitter Retweets worldwide

কাজলের মুক্তি এবং মুক্তচিন্তা

কাজলের মুক্তি এবং মুক্তচিন্তা
Posted by Where Is Kajol? on Saturday, July 25, 2020

দেশ ছেড়ে যাবার চেষ্টা।


[লেখাটা একটা কল্পনার উপরে ভিত্তি করে লেখা। বাস্তবে এটার কোন সত্যতা খোজার চেষ্টা করবেন না।]

এক খারাপ বাংলাদেশী মহিলা বাংলাদেশে এমন কল্পনা করেছে যেনো কিছু ফরেনাররা যেনো বাংলাদেশ ছেড়ে চলে না যায়। তাদের টার্গেট একজন মানুষ যার খুব ইচ্ছা ১৫/২০ বছর দেশের বাহিরে বসবাস করবে তার পরিচিত জনদের কে সাথে নিয়ে। এমন একটা আন্তর্জাতিকি ইস্যু র প্রতি ছেলেটা দ্বায়িত্ব বোধ করতাছে যা সেই খারাপ মহিলা ঘৃনা করে। কোন এক কারনে সেই ঘৃনিত খারাপ মহিলা বাংলাদেশে কোন একটা পাওয়ার আছে। সেই মহিলার সত্যিকারের কোন শিক্ষাগত যোগ্যতা নাই। সব ডুপ্লিকেট সার্টিফিকেট ম্যানেজ করে নিজেকে পারলে পিএইচডি হোল্ডার বলে ফেলায়। সাদা কাগজে সিগনেচার করতে গেলে এখনো তার কলম ভেংগে যাবার যোগাড় হয়ে যায়। সেই মহিলার স্বাধীনতার আগে  থেকে নিজকে পাশ বলেও নিজেকে পরিচিত দিলেও আগে কখনো ইংরেজী বলতে পারতো না। ১০/১২ বছর আগে দুই বছর বাসাতে বন্দী থেকে কোন একটা পদ্বতিতে ইংরেজী বলতে শিখে গেলো- অনেকটা ব্রেইল পদ্বতিতে- যেভাবে প্রতিবন্ধিরা পড়ালেখা শিখে। তারপর থেকে সে একটা নির্দিষ্ট মানুষের বিপক্ষে লাগে- কারন জিজ্ঞাসা করাতে বলে - সে রাজাকারের স্বার্থ উদ্বারের জন্য কাজ করে। এই রাজাকারেরা স্বাধীনতা যুদ্বে সব বাংগালী মেয়েদেরকে ধর্ষন করেছে কিন্তু তারা শুধু তাদেরকে ধর্ষ ন করতে পারে নাই সেই সময়ে ১৯৭১ বা তৎ পরবর্তী সময়ে সে  সকল গেরিলা মহিলারা বাংলাদেশে বসবাস করতো (যারা আগে থেকে চলমান ভিয়েতনাম যুদ্বের জন্য অস্ত্র প্রশিক্ষিত ছিলো (গেরিলা) এবং ১৯৭১ এ পাক হানাদার বাহিনী এবং দালাল রাজাকার এর বিরুদ্বে তাৎক্ষনিক ভাবে বাঙালীর পক্ষে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে স্বক্ষম হয়েছিলো), তাই এদেশে তার স্বার্থ উদ্বার হইতাছে না। খোজ খবর নিয়ে জানা গেলো এই খারাপ মহিলা অক্ষর জ্ঞান সম্পন্ন।  তাকে বলা হইলো যে প্রকাশ্য দিবালোকে বাংলা বা ইংরেজী লিখে দেখাতে- এরকম বললে সে একটা সাদা কাগজ নিয়ে লেখার অভিনয় করে কিন্তু বাস্তবে কিছু লিখতে পারে না। ২ লাইন ও না। তার কোন জাতীয় পরিচয়পত্র নাই ( ভোট টেষ্ট করার জণ্য একটা টেম্পোরারী কার্ড  আছে-  বৈধ এবং ভোটার রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার ও নাই- মানে ভোটার নম্বর যা ভোটার তালিকাতে থাকে) এবং বর্তমানে ভূমি মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইটে এই খারাপ মহিলার নামে কোন জমি জমাও নাই। পরে জিজ্ঞাসা করা হলো, আলাপ আলোচনা হলো এবং বাংলাদেশ পুলিশ সারা দেশের জন্য এমন একটা আইন তৈরী করলো যাকে বলা হইতাছে - পুলিশ ভাড়াটিয়া আইন। ২/১ জন আশ্বস্ত ও করলো যে এই আইন কার্যকর করা হলে এদেশের সব অবৈধ নাগরিককে বের করে দেয়া হবে। পুলিশ ও বললো যে তারা পুলিশ ভাড়াটিয়া আইনে আনভেরিফায়েড। 

সেই খারাপ মহিলাটা বিগত ৩০ বছর যাবত চেষ্টা করে যাইতাছে সেই গেরিলাদের সন্তানেরা বাংলাদেশে যেনো সুখী না হয়। কিন্তু রাব্বুল আলামিন তাদেরকে এমন একটা উপায়ে সাহায্য করে থাকে- যারা বাংলাদেশে বসবাস করে তারা একটা ভিশনারী প্রক্রিয়াতে বসবাস করে থাকে। যারা ইংরেজী সিনেমা  দেখে থাকেন সেখানে দেখানো হয় যা কিছু সময়ের আগে দেখা যায় সেটাকে ভিশন বলে। ভিশন অতি অবশ্যই হয়ে থাকে পৃথিবীতে। পরিবর্তন করার কোন উপায় নাই তবে সতর্ক হবার উপায় আছে। এই ভিশনারী প্রক্রিয়াতে সেই রকম ইহুদি/ খ্রীষ্টান/মুসলিম কিছু ছেলে মেয়ে দেখে ফেলাইছে যে তারা আর বাংলাদেশে নাই- বাংলাদেশ ছেড়ে ১০/১৫/২০ বছরের জন্য ইউরোপ আমেরকিা চলে গেছে- শুধু তাদের শরীরটা পড়ে আছে- তাদের ভিশন ঘুরে গেছে  শাহবাগে অনুষ্টিত গনজাগরনের প্রোগ্রামের সময়েই। শুধু যারা এই দেশে রাজণীতি করবে বা এমপি হবে ভবিষ্যতে- তারাই আটকে গেছে। আর এই সন্তানদের যারা প্রকৃত বাবা মা তারা যার যার জায়গা থেকে ক্রমশই দোয়া করে যাইতাছে যেনো তার সন্তানদের কে হেফাজতে থাকে। এই খারাপ মহিলার জন্য বিগত ৩০ বছর যাবত সেই গুটিকয়েক ছেলে রা (যারা জয় বাংলা পন্থী গেরিলা যোদ্বাদের সন্তান তারা কোন মেয়ের সাথে সম্পর্ক বা সংসার করতে পারতাছে না) কখনো কোথাও কোন মেয়ের সাথে মেলামেশা করতে পারতাছে না। এই খারাপ মহিলা সবখানে একটা বাধা দেবার চেষ্টা করে, খারাপ প্রস্তাব প্রদান করে এবং কোন মেয়ের সাথে সম্পর্ক হলে তার সর্বনাশ করার চেষ্টা করে এবং তার একটাই ব্যাপার খেয়াল করে দেখা গেলো-কোন জয় বাংলা পন্থী কোন ছেলে যখন প্রাপ্তবয়স্ক কোন মেয়েকে পছন্দ করে তখন এই খারাপ মহিলা সেই মেয়ের সর্বনাশ করে থাকে।  সেই মেয়ে যদি আগে থেকে খারাপ হয় তাহলে এখানে আর রা করার কোন উপায় নাই।আর যদি খারাপ না হয় তাহলে তাকে খারাপ বানানোর জন্য ছলে বলে কৌশলে নানা ধরনের পদ্বতি অবলম্বন করে মেয়েগুলোকে ধ্বংস করে যাইতাছে। ছেলেটা সুঠাম সুন্দর জয় বাংলা পন্থী হবার কারনে এবং শিক্ষিত হবার কারনে তারা সেই খানে যেখানে ছেলেটা বসবাস করে - সেখানে সে আরো একটা রাজাকার পন্থী লোককে সেট করে রেখেছে যার বয়স প্রায় ৫৮ বছর। সো সেই এলাকার নাম ধরে যখনি কোন মেয়ে এই দেশে উচ্চবাক্য করে জয় বাংলা পন্থী ছেলের নাম নিয়ে- তখন এই খারাপ মহিলা সেই সেট করে রাখা অণ্য এক জনকে (যাদের নাম এবং এলাকা একই - এই কথা বলে ধর্ষন করতে সাহায্য করে যে - তুমি যদি অমুককে পাইতে চাও তাহলে আগে এই রাজাকারের সাথে শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন করো- তাহলে তুমি অমুককে পাবা। অনেক মেয়ে সহজ সরল ভাবে বোধ করি রাজাকারদের সাথে (২০১৩ সালের আগে পর্যন্ত- ২০১৩ সালে শাহবাগ গনজাগরনের পর থেকে ৯০% মেয়েরাই সতর্ক)  শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন করে আইসা দেখে তাদেরকে একই নামের অন্য আরেকজনের কাছে রেফার করা হইতাছে যারা কিনা অবৈধ নাগরিক। স্বেচ্চায় অনেক মেয়ে রাজাকারের সাথে শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন হবার কারনে  অনেকেই আত্মহননের পথ বেছে নিয়েচে। আমি  এক রাজাকারের সন্তানকে চিনি ৩০ বছর যাবত সে মেয়েদের সাথে দৈহিক সম্পর্ক করে যাইতাছে কিন্তু তার বাচ্চা হয় না।  এই ভাবে মিনিমাম স্বাদীন বাংলাদেশে  আমার চোখের সামনে ১ লক্ষ ১০ হাজার মেয়ের সর্বনাশ করা হয়েছে আনুমানিক।রাজাকারদের বাঙালী নারীর প্রতি লোভবোধ ও মুক্তিযুদ্বের অন্য রকম পরোক্ষ কারন হিসাবে ধরা হয়- নয়তো মুক্তিযুদ্বভিত্তিক স্বাধীন বাংলাদেশে রাজাকার রা যৌন সুবিধা বা শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারার কথা না। হয়তো একদিন বিচার হবে জয় বাংলার তরফ থেকে। যারা স্বাধীনতা যুদ্বে বাঙালীকে অকাতরে  মেরে ফেলেছে তারাই আবার মুক্তিযুদ্ব ভিত্তিক স্বাধীন বাংলাদেশে মেয়েদের সাথে শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন করে যাইতাছে। এই মুহুর্তে শুনেছি ম্যাক্সিমাম রাজাকাররাই নাকি ঢাকা শহরে আবাস - প্রায় ১১০০। আর ঢাকা শহরেও প্রতি ঘন্টায় ১টি মেয়ে ফাসির পথ বেছে নিতাছে। সো এই দেশে রাজাকার এবং প্রজন্ম রাজাকারের যৌন সুবিধা বন্ধ করা উচিত কারন তাদের ধর্ষনের বা ছলে বলে কৌশলের টেকনিকের কারনে অনকে মেয়েকেই বেছে নিতে হইতাছে আত্মহত্যার মতো চরম পথ- এ যেনো ১৪ই ডিসেম্বরের বুদ্বিজীবি হত্যার মতোন। তাহলে আর এই দেশের স্বাধীনতার লাভ হইলো কি- যুদ্বের সময়ে রাজাকারেরা বাঙালী হত্যা, গনহত্যা আর ধর্ষনের মাধ্যমে খুশী আর যুদ্বের পরে স্বাধীন বাংলাদেশে  ক্রমাগত বাঙালী মেয়েদেরকে ধর্ষন বা যৌন সুবিধা প্রাপ্তের মাধ্যমে খুশী- আমার দৃষ্টিতে রাজাকারগুলেঅ বন্ধা সমাজের মতো-  জানা এবং শোন মোতাবেক রাজাকার কোন সন্তানের পিতা হতে পারে নাই- তাদরে সন্তানেরা প্রকাশ্যে দিবালোকে বরে বেড়ায় যে তারা বরে টেষ্টটিউব?  তাহলে কিভাবে রাজাকারদের সাথে এদশে অনেক ধরনরে মেয়েদের দহরম মহরম- নাকি রাজাকারদের সাথে যে সকল মেয়েদের উঠা বসা তাদের পূর্বপুরুষেরা কি রাজাকার ছিলো- নাতি তারাও একধরনের টেষ্টটিউব?

এই খারাপ মহিলা সবচেয়ে খারাপ যে কয়েকটা কাজ করেছে যেখানে সে যে মানুষ না তার পরিচয় দিয়েছে -১) প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে এবং মেয়ের মধ্যে মেলামেশাকে সে বন্ধ করে দেবার চেষ্টার মাধ্যমে নিজেকে অমানুষ এবং বিজাতীয় কুৎসিত মর্ডান বানানোর চেষ্টা করেছে। ফলে ছেলে গুলো কষ্ট করতাছে স্বাধীনতা যুদ্বের পর থেকে। সে একটা কুৎসিত তরিকায় সেক্স করা কথা বলে যা ধর্মে, আইনে, এবং মেডিকেল সায়েন্সেও নিষেধ আছে।

২) দেশের বাহিরে থেকে আসা সমস্ত ধরনের অর্থের জোগান সে বন্ধ করে দিয়ে তরুন প্রজন্মের যোদ্বা হিসাবে খ্যাত লোকদেরকে সে অমানবিক পরিস্থিতির মধ্যে ঠেলে দেয় এবং বিগত ৩০ বছর যাবত এই ছেলের জন্য আসা প্রায় Hundred Thousands Crore  টাকা সমমানের ডলার এবং নামে বেনামে চুরি চামারি লুটপাট দুর্নীতির মাধ্যমে এই মহিলা সমস্ত অর্থ সম্পদ শতরু দেশের রাজাকারের সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় এবং ঘোসনা দিয়ে দেয় মুক্তিযোদ্বাদের সন্তানদের বৈধ সম্পদ দিয়ে আগে সারা বিশ্বে রাজাকারদের সন্তানদের উপকার করা হবে।

৩) মুক্তিযোদ্বা সন্তানদের স্বপ্ন চুরি করার মাধ্যমে সে একটা পৈশাকিচ আনন্দ লাভ করে। মুক্তিযোদ্বাদের সন্তানেরা যে স্বপ্ন দেখেেএই মহিলা সেই স্বপ্ন দালাল রাজাকার এর সন্তানদের কে দিয়ে করায় এবং বলে যে- তারা বলেছে তারা এইটা করার স্বপ্ন দেখে- সো এইটা এখণ তোদেরকে করে দেখাইতে হবে । তারা সারা বিশ্ব ঘুরে বেড়াতে চায়- তাই রাজাকার দের সন্তানদেরকে আগে ভাগে সমস্ত সুযোগ দিয়ে সব ধরনের স্বপ্ন চুরি করতে যাইয়া আজকে প্রমানিত হইতাছে রাজাকারের সন্তানগুলো মনে হয় টেষ্টটিউব- তারা নিজেরাই বলে বেড়াইতাচে তারা টেষ্টটিউব প্রজন্ম। সৃষ্টিকর্তার দেয়া ভালোবাসা তো আর চুরি হয় না- সেটা হয়তো সুদে আসলে ফেরত আসবে। জয় বাংলায় একদিন এসবের বিচার হবে।

   
যারা খারাপ তারা শয়তানের বংশধর। আরা যারা খ্রীষ্টান/মুসলিম/ইহুদি তারা একই সাথে মিশনারী এবং ভিশনারী। যার ফলে শয়তানের পক্ষে সম্ভব হয় না ভিশনারীদের সাথে পেড়ে উঠা। আমার এই দেশে রাজনীতি করার কোন ইচ্ছা নাই- মন্ত্রী এম পি হবার ও কোন সাধ নাই। এদেশ আমার কাছে তলা বিহীন ঝুড়ির মতোন। এখানে আপনি যাই করবেন তার নীচের তলা বা ফুটো দিয়ে বের হয়ে যাবে। আমিও সেই রকম একজন মানুষ যার ভিশন সরে গেছে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ বা আমেরিকাতে-১৫/২০ বছরের জন্য। এদেশের জন্য কিছু করার চিন্তা আসলে সেটা ভাবতে হবে ২০৩৮/২০৪০ সালের দিকে যদি মহান রাব্বুল আলামিন বাচিয়ে রাখেন। ইচ্ছা আছে যে কোন ভিসা প্রোগাগমে ১৫/২০ বছর দেশের বাহিরে থাকার জন্য। 

Saturday, July 25, 2020

অনেক বছর পর গরু দেখতে যাওয়া। কোরবানীর গরু।

10 lac each one cattle for the holly qurbanir eid.


অনেকেই মনে করেন ব্লগস্পট থেকে ফেসবুকে পোষ্টে ক্লিক করলে হয়তো বা আপনার ফেসবুকে একাউন্ট এর কোন ক্ষতি হবে। এইটা আসলে ঠিক না।  কারন ফেসবুক এ যদি কেউ আপনার একাউন্ট অন্য কোথঅও থেকে হ্যাক করতে চায় তাহলে অবশ্যই আপনার কাছে ডিভাইস নোটিফিকেশন আসবে। সো এইখানে আমি আমার ফেসবুকের পেজ থেকে একটা ভিডিও আপলোড করেছি।সো আপনার যদি ভালো না লাগে বা ভয় লাগে তাহলে আপনি আমার ব্লগস্পট একাউন্ট থেকে সরাসরি আপনার ফেসবুক একাউন্টে ঢুকবেন না। এইটা এপিআই এর মাধ্যমে করা হয়। ফেসবুকের যে কোন পোষ্টের পাশে এমবেড কোড থাকে। সেই এমবেড কোড ব্লগ এর পোষ্টিং ব্লগ এইচটিএমএল  পেষ্ট করলে ভিডিও দেখাবে। 

তো কথা বলতেছিলাম যে গরু দেখতে যাওয়া। শেষ কবে গরু দেখতে গেছিলাম ভুলে গেছি। সেজন্য আজকে গেছিলাম মাস্ক পড়ে একটা গরুর খামারে। ময়মনসিংহ র‌্যাব অফিসের উল্টা দিকে। ময়মনসিংহ হেল্পলাইন খুব বড় একটা গ্রুপ যা দিনে দিনে বেড়ে যাইতাচে এবং ময়মনসিংহ শহরে বসবাসরত অনেক মানুষের দিনে দিনে অনকে উপকার করতাছে। সেখানে পোষ্টিং দেখে যাওয়া। প্রায় ৫৪ টা দেশী গরু খামার থেকে বিক্রিও হবে। স্বভাবতই খামারের গরুর আলাদা পরিচর্যা করা হয়- পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকে। তো সেই মোতাবেক ময়মনসিংহ হেল্পলাইন ফেসবুক পেজ/গ্রুপ থেকে নাম্বার নিয়ে কল দিলাম এবং পেয়েও তেলাম রেসপন্স। তারপরে দিন তারিখ ঠিক করে আজকে গেলাম আব্বাকে সাথে নিয়ে এবং খামারে ঢুকে পেয়ে গেলাম পরিচিত ছোট ভাই কামরুলকে- মানে যাকে কল করে কন্ট্রাক্ট করেছিলাম সে পরিচিত। পরে তার সহৃদয় ব্যবহার ও পেলাম।

দেখলাম ঢাকা থেকে এক ব্যবসায়ী এসেছেন গাবতলীতে গরু বিক্রি করবে। ২ টা গরু নিতাছে প্রায় ২০ লাখ টাকা। বিদেশী হাই ব্রিড গরু। আর সাথে আরো ১০/১২ টা দেশী গরু নিবে। তো সেই দুইটা ১০ লাখ টাকা দামের গরু দেখে ভিডিও করে নেয়ার চেষ্টা করলাম এবং আপলোড ও করলাম। এখানে তারই ডিটেইলস একটা ভিীডও দেবার চেষ্টা করা। সচরাচর দেশী গরু যে রকম হয় সেরকমই সবগুলো। ২/৩ টা দেখলাম এবং কিছুটা আইডিয়া নিয়ে বলরাম আবারো আসবো - বড় বোন জামাই এবং চেঅট ভাইকে সাথে নিয়ে- তখন ফাইনাল করবো। করোনার কারনে এইবার গরেু কিনতে হাটে যাওয়া রিস্ক। দেখলাম আব্বাও আমাকে কয়েকদনি যাবত প্রশ্ন করতাছে- অনলাইনে গরু পাওয়া যাবে কিনা? তো সেই হিসাবে দেখে আব্বাকে নিয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম আজকে।


Friday, July 24, 2020

ইউটিউব মনিটাইজেশনের ৪০০০ আওয়ারস যুক্ত করা।



বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে ইউটিউব মনিটিাইজেশন এর জন্য আবেদন বন্ধ আছে কিন্তু  আপনার পরিচিত কারো যদি ইউটিউব মনিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করতে হয় বাংলাদেশ বাদে বিশ্বের অন্য কোন দেশ থেকে তাহলে আপনি আমার এই ওয়েবসাইট লিংকটা শেয়ার করতে পারেন। তাহলে বিশ্বের যে কেউ এই লিংকে ঢুকে যদি অর্ডার প্লেস করে তাহলে আমি সেই অর্ডার কমপ্লিট করে দেবো এপিআই  ভিউজ এর মাধ্যমে এবং সেই ভিউজ থেকে প্রাপ্ত আওয়ারস গুলো যু্ক্ত করে আপনি ইউটিউব মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন আপনার চ্যানেল থেকে। 

Thursday, July 23, 2020

অনলাইনের প্রতারক চক্র থেকে সবাই সাবধান।


ভিডিওটি দেখলে আপনি বূঝতে পারবেন যে প্রতারক চক্র কিভাবে জাল বিছাইয়া সারা দেশের সহজ সরল মানুষগুলোর মাথা খেয়ে যাইতাছে। আর অনেক সময় সরকার দেখেও না দেখার ভান করতাছে। এ যাবতকালে আমাদের দেশের অনেক অপরাধ সম্মিলিতভাবে অপারেশন করে সহজ সমাদান তরা হয়েছ্ ে২০০৩-২০১৩ সাল পর্যন্ত সারা দেশে চাদাবাজ দমনে র‌্যাব পুলিশে ক্রসফায়ার আন্তর্জাতিক বিশ্বে সমাদৃত। মানবিধাকর লংঘন হয় বলে সরকারের তরফ থেকে থামাইয়া দেয়া হয়েছে আমি বলবো চাদাবাজ দমনে র‌্যাব পুলিশের সম্মিলিত প্রয়াস বাংলাদেশে অপরাধ দমনে সংঘটিত সেরা একটি অপারেশন। আর যদি তাদেরকে মানবাধিকার লেংঘন হয় বলে না থামাইয়া দিতো তাহলে আজকে এই চিটা বাটপার গুলোর উদ্ভব হইতো না।  যুগের সাথে সাথে তাল মিলাইয়া এখন পদ্বতি ও পরিবর্তন হয়েছে শুরু হয়েছে অনলাইনে চিটার বাটপারির ধান্দাবাজ, ব্যবসা  এবং আরো অনেক অনেক ধরনের কাজ কারবারের মাধ্যমে দেশের সহজ সরল মানুষগুলোর বারো টা বাজাইতাছে তাদেরকে এক ধরনের অনলাইনে চাদাবাজি বলা হয়। আজকে এক খানে দেখলাম তথ্য প্রযুক্তি আইন ছাড়াও বাংলাদেশে দন্ডবিধির ৪২০ ধারা মোতাবেক অনলাইনে প্রতারনা এবং অনলাইনে চাদাবাজি র শাস্তি সব্বোচ্চ সাত বছর। তো আবারো র‌্যাব পুলিশের একটা সম্মিলিত অপারেশনের মাধ্যমে আমাদের দেশের এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব বলে আমি মনে করি। দেশের ফ্রি ল্যান্সিং েএবং আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসের উপরে আসা অশুভ শক্তি বা থাবাকে অপসারন করা যাইতো। 

Wednesday, July 22, 2020

প্রসংগ: ফ্রি ল্রান্সার মার্কেটপ্লেসে ক্লায়েন্ট দের ছবি নাই।

SEOClerks

আচ্ছা আপনি কি এরকম কখনো দেখেছেন যে আপনি একটা ব্যবসা করতাছেন কিন্তু কে আপনার সাথে ব্যবসা করলো তার কোন ডিটেইলস আপনার কাছে নাই? যেমন তার ছবি বা ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার বা তার ব্যাংক একাউন্ট ডিটেইলস - কোন কিছুই আপনার কাছে নাই। আপনি একজন এর সাথে মোবাইলে কথা বলে যাইতাছেন কিন্তু আপনি তাকে চিনেন না বা কখনো তার সাথে দেখা হলো না ব্যাপারটা কি সম্পূর্ন হলো? বা আপনি ইন্টারনেটে দিনে পর দিন চ্যাট করে যাইতাছেন - যার সাথে চ্যাট করতাছেন তারে চিনলেন না বা জানলেন না- ব্যাপারটা কেমন হলো? মনের মধ্যে একটা খচ খচ থেকে গেলো। 

একটা গার্মেন্টস শ্রমিক- গার্মেন্টেসে কাজ করে  কিন্তু সে তার মালিককে চিনে না এরকম কখনো শুনেছেন। তার মালিক যদি আমেরিকাতেও থাকে তাও সে আসে আর শ্রমিকদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করে এবং বেতন বোনাস দিয়ে যায়। যারা লেবার বা রোডে ঘাটে কাজ করে বা যে কোন ধরনের কাজ করে সে তার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিনে। আর আমাদের দেশের ফ্রি ল্যান্সার রা মার্কেটপ্লেসে কাজ করে - তারা জানেই না যে তাদেরকে কে কোন লোক কাজ দিলো বা সে দেখতে কেমন , তার সোশাল  মিডিয়া ইনফরমেশন কি বা তার মোবাইল নাম্বার টা কি? আমার ভেতরে একটা ক্ষুধা কাজ করে যে আমাকে ডলার উপার্জন করতে হবে। সেই জন্য আমি মার্কেটপ্লেসের সদস্য হয়ে ডলার উপার্জন শুরু করলাম এবং জানলাম না যে ঠিক কোন লোক আমাকে কাজ দিলো বা সে দেখতে কেমন? শতকরা ৯০% বায়ারের ই কোন ছবি দেয়া থাকে না। যার ফলে আমরা ঠিক ঠাক মতো বুঝতেই পারতাছি না যে কে আমাকে কাজ দিলো আর তার বাহ্যিক অবয়ব টা কেমন? ফলে আমরা কিছু অদৃশ্য লোকের সাথে কাজ কারবার করে যাইতাছি। ইন্টারনেটে ছবি দেখায় না শুধু হ্যাকার গোত্রের লোকজন। তারা বলে বেড়ায় যে তারা হ্যাকার। এক ধরনর হ্যাট বা ঢাকনা সহ মুখ বা মাউথ ফেস ব্যবহার করে হ্যাকার রা যার ফরে এক্সাটলি বোঝা যায় না যে সে মানুষটা দেখতে কেমন? এখন যদি মার্কেটপ্লেস গুলো ছবি ছাড়া একাউন্ট  এপ্রুভাল দেয়া বন্ধ না করে তাহলে সহজ সরল একজন মানুষ আইসা অনায়াসে বলে দেবে যে এইটা একটা হ্যাকার ওয়ার্ল্ড। কিন্তু বাস্তবে কিন্তু তা না। কারন যারা কাজ করে মেধা দিয়ে তারা কিন্তু ডলারের জন্যই তাদের মেধা খাটিয়ে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে দিতাছে। যারা কাজ গুলো করাইতাছে এবং মার্কেটপ্লেসে তাদের ছবি টা পর্যন্ত দিতাছে না বা সে কোন দেশের বোঝা গেলো না তাদেরকে মে বি হ্যাকার বলে ফেলাইতে পারে যে কেউ যা পেশার উপরে এক ধরনের আত্মসম্মানের ও আঘাত। কারন এই পেশাতে যারা ফ্রি ল্যান্সিং করে না বা মার্কেটপ্লেসে কাজ করে না তারা এক ধরনের খুত ধরে বেড়াবে - বলবে যে আপনি যার সাথে কাজ করেছেন বা যার প্রজেক্ট টা কমপ্লিট করেছেন তার ইমেজ টা দেখান বা দেখি সে দেখতে কেমন?

যারা এফিলিয়েট মার্কেটিং করি তারা একটা প্রতিষ্টানের আন্ডারে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকি। তারা বিভিন্ন প্রোগ্রাম দেয়- রিসোর্স দেয় এবং সেগুলোর উপরে ভিত্তি করে সামনে আগানো যায়। যারা ইউটিউব মনিটাইজেশনের কাজ করে তারা সহজে বলে ফেলাবে যে ভাই আমরা তো গুগল ইনকরপোরেশনের কাজ করে থাকি- গুগল কে এই বিশ্বে কে না চিনে? কিন্তু যারা মার্কেটপ্লেসে কাজ করতাছে ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে- তারা যেমন এন্ট্রি নিতাছে- সব অরিজিনাল ডকুমন্টেস দিতাছে বা সব লিগ্যাল পেপারস দিতাছে- অপরদিকে গতানুগতিক নিয়ম অনুযায়ী যারা ক্লায়েন্ট তারাও তাদের সব ডিটেইলস দিবে কিন্তু শতকরা ৯০% মানুষ তাদের ছবি বা ইমেজ দিতাছে না। তাহলে সেখানে একটা সন্দেহ থেকে যাইতাছে বা কাজ করতাছে - আমি আমার সব ডিটেইলস দিলাম - ক্লায়েন্ট তার সব ডিটেইলস দিতাছে না কেনো? যে সকল মার্কেটপ্লেসে জয়েনিং বোনাস আছে বা কুপন হিসাবে বোনাস পায় তারা হয়তো ওয়ান টাইম এর জণ্য আসে রেজিষ্ট্রেশন করতে - কুপন বোনাসের মাধ্যমে একাউন্ট ওপেন করে একটা কাজ এন্ট্রি করে যে বোনাস টা পাইছে সেটা তারা এন্ট্রি করে চলে যায় এবং একজন ওয়ার্কার যে রেগুলার কাজ করে সে নিয়মমতো কাজে বিড করে সেই কাজটার অর্ডার নিয়ে কাজ জমা দিয়ে পেমেন্ট ও নিয়ে যায়( এসইওক্লার্কে যদি আপনি কোন কাজ সাবমিট করে তাকেন এবং ক্লায়েন্ট যদি অনলাইনে নাও থাকে তাহলে ৫ দিন পরে সেটা অটোমেটিক ক্লিয়ার হয়ে যায় । যেমন এসইওক্লার্কে যদি আপনি আমার রেফারেল লিংক থেকে জয়েন করেন  এবং আমার কাছ থেকে সার্ভিস কিনতে চান তাহলে আপনি আমার কাছ থেকেই ৫ ডলারের কুপন নিয়ে সেটাকে আপনার একাউন্টে এড করে আমার কাছ থেকে একটা সার্ভিস কিনতে পারবেন।

SEOClerks

সে ক্ষেত্রে আপনি কয়েকটা জিনিস শিখে  গেলেন- যেমন মার্কেটপ্লেস কি, ফ্রি ল্যান্সার কি, বায়ার কি, সেলার কি- এগুলো অজানা থাকলে আপনি জেনে গেলেন এবং ভবিষ্যতে আপনি আবারো আইসা কাজ করতে পারবেন। তাছাড়া এসইওক্লার্কের সাথে সরাসরি বাংলাদেশী ব্যাংকের কোন যোগাযোগও নাই। সুইফট উইথড্র ও করা যায় না আবার সুইফটের মাধ্যমে ডলার ও লোড করা যায় না। উইথড্র করতে হয় পেপাল/পাইওনিয়ার/পেল্যুশনের মাধ্যমে আর লোড করতে হয় পেপাল/ক্রেডিট কার্ড/বিটকয়েনের মাধ্যমে। কিন্তু অন্যান্য সকল মার্কেটপ্লেসে একজন ক্লায়েন্ট নতুন জয়েন করে তার ক্রেডিট কার্ড ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে মার্কেটপ্লেসে বায়ার হিসাবে জয়েন করে সে কাজ দেয়া শুরু করলো-  কিন্তু যারা কাজ করতাছে তারা জনতাছে না যে লোকটা কেমন বা দেখতে কেমন ? শুধু একটা ফ্ল্যাগ দেয়া থাকে। ধরেন ফ্রি ল্যান্সার ডট কম- সেখানে ৯০% বায়ারের ছবি নাই কিন্তু সেখান থেকে সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকে ডলার উইথড্র দেয়া যায়। বোঝলাম যে আপনি কাজ জানেন বা আপনার ডলার দরাকর - পেট চালানোর জণ্য বা যে কোন খরচ সামাল দেবার জন্য। কিন্তু একটা জিনিস কি ভেবে দেখেছেন যে যখন আপনি আপনার উপার্জনের ডলার টা বাংলাদেশ ব্যাংকে উইথড্র করতাছেন তখন আপনার টোটাল উপার্জনের মাঝে একটা গ্যাপ রয়ে গেছে যে আপনার ক্লায়েন্টের ছবি নাই বা আপনি জানেন ই না যে আপনি  কার সাথে কাজ করেছেন? নাকি আপনি জানেন যে আপনি কার সাথে কাজ করতাছেন? ইন্টারনেটে যদি কারো ছবি না থাকে তাদেরকে স্বভাবত হ্যাকার বলা হয় (হ্যাকারদের বিরুদ্বে বাংলাদেশ সরকারের আইন আছে)। ইন্টারনেটে আপনার ক্লায়েন্টের ছবি না থাকার জন্য এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে গতানুগতিক যোগাযোগ থাকার জন্য যদি কখনো আপনাদের বিরুদ্বে বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ  পুলিশ কোন এ্যাকশন নেয় তখন আপনি কি উত্তর দিবেন? আপনি বাংলা মায়ের সন্তান বাংলার ব্যাপার স্যাপার নিয়ে ধাপট দেখাতে পারেন। প্রয়োজনে আপনারা নিজেরা একটা মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট বানাইয়া নেন যেখানে আপনারা নিজেরা নিজেরা কাজ এবং ডলার এবং টাকা পয়সা লেনাদেনা করবেন। কিন্তু আন্তর্জাতিক ভাবে পরিচিত একটা বা কয়েকটা মার্কেটপ্লেস যাদের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সরাসরি সুইফট ট্রানজেকশন আছে সেখানে আপনার উপার্জিত অর্থের বিনিময়ে আপনি জানলেন না যে কে আপনাকে ডলার দিলো তাহলে কি ব্যাপারগুলো আপনার জীবনের মানসিক শান্তি বজায় রাখবে? আর আপনি যদি মনে করে থাকেন- একক ভাবে কোন ব্যাক্তি এক ধরনের হ্যাকিং টেকনোলজী তৈরী করে মার্কেটপ্লেসে আপনাদেরকে পেমেন্ট দিবে তাহলে কি আপনি ভাবেন যেদিন আইন শৃংখলা নিরাপত্তা বাহিনী পুরোপুরি ব্যাপারটার হদিস করতে পারবে সেদিন কি অবস্থা হইতে পারে? । কারন ব্যাপারটা জন নিরাপত্তা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ন ইস্যু হিসাবে ধরবে দেশের লোকজন।



বাংলাদেশ ব্যাংক কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি না। এটা জন মানুষের সম্পত্তি। যে ওয়েবসাইট গুলোর সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট ট্রানজেকশন আছে সে ওয়েবসাইট গুলোর মালিক রা যদি হ্যাকার টাইপের হয়ে থাকে তাহলে কি সাধারন মানুষের সম্পত্তি নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হইতাছে না বা হইলো না? সাধারন মানুষেরা তো আর এতো কিছু বূঝবে না। আমার কথা হলো যে গ্যাপ থাকবে কেনো?  মার্কেটপ্লেস গুলো যাদের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট ট্রানজেকশন আছে তাদের বায়ার বা ক্লায়েন্ট এন্ট্রি টাইমে ইমেজ বা ভেরিফিকেশন আইডি এর সাথে মিলািইয়া ছবি পাবলিশ করতাছে না কেনো- গ্যাপটা কোথায়? বা ঝামেলাটা কোথায়?

আমি ২০১১ সাল থেকে যে সকল ওয়েবসাইটের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সরাসরি লেনাদেনার সম্পর্ক আছে - সে ওয়েবসাইট গুলোর সাথে কাজ করা বন্ধ করে দিছি। রিসেন্টলি একাউন্ট খোলেছিলাম পুনরায় ৩ বছর আগে- কিন্তু কোন ধরনের কাজ পাই নাই। কিন্তু অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে আমার কাজের রেকর্ড আছে ১০০০+  আর আমি এখন শুধু পারসোনাল ক্লায়েন্টদের সাথেই অনলাইনে কাজ করি যাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মোটামুটি ভালো পপুলারিটি আছে কারন ইন্টারনেটে রিস্ক নেবার নাম হইতাছে গাধামি ।


সুন্দর অভিজ্ঞতা - সারিন্দা রেষ্টুরেন্টে থেকে নান এবং গ্রিল গোম ডেলিভারি।


#সারিন্দা_রেস্টুরেন্টের পার্সেল ও ফ্রী হোম ডেলিভারির কাউন্টার। 🖤
Posted by Sarinda Group on Thursday, June 4, 2020

 বড় বোনের বড় মেয়ে ভাগিনী- বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী- প্রায়শই টুকটাক আবদার করে মামা আমাকে এইটা খাওয়াইতে হবে- ঔটা খাওয়াইতে হবে। কয়েকদিন ধরে বলতাছে তাকে নান এবং গ্রিল খাওয়াইতে হবে। ঢাকা শহরে যখন রাস্তা ঘাটে চলাফেলা করতাম হেটে হেটে- তখন অনেকখানে দেখেছি নান এবং গ্রিল এর প্যাকেজ দেয়া- যেমন আজিজ সুপার মার্কেটের নীচতালাতে। ময়মনসিংহে কখনো চোখে পড়ে নাই। তবে যেহেতু ভাগিণী আবদার করতাছে সেহেতু বুঝতে পারলাম ময়মনসিংহেও সম্ভবত ভালো মানের গ্রিল পাওয়া যায়। সে খেয়েছে কিন্তু কোন রেষ্টুরেন্টে খাইছে সেটা আর বলতে পারতাছে না। বিল্ডিং এর কনষ্ট্রাকশন কাজ চলতাছে- আজকে সকালে প্রচন্ড বৃষ্টি হওয়াতে লেবাররা আর আসে নাই কাজ করতে। ভাবলাম আজকেই সুযোগ- তাকে নান এবং গ্রিল খাওয়াবো। ইন্টারনেট সার্চ দিতে বসলাম- দেখলাম ময়মনসিংহে ফুডপান্ডা আছে। তো ভাবলাম- ময়মনসিংহে ফুডপান্ডা আছে তো ফুডপান্ডাকেই অর্ডার দেই। যেটাতেই সার্চ দেই বলে ডিসটেন্স। অথচ ময়মনসিংহ শহরটাই ছোট। একমাথা থেকে আরেক মাথা ১০ কিলোমিটার হবে। কল দিলাম একটা রেষ্টুরেন্টে বলতাছে ফুডপান্ডা আছে কিন্তু নান গ্রিল নাই। সব ভেবে টেবে আমাদের বহুল পরিচিত ময়মনসিংহের লোকাল এবং ফেভারিট সারিন্দা তে কল দিলাম। কিছু জিজ্ঞাসা করতেই বলতাছে- আমি যেখানে আছি সেখানে তারা পার্শ্বেল দিতে পারবে। বললাম কোন এক্সটা চার্জ- তো বলতাছে যে না। তাহলে সেন্ড করে দেন। আমি ক্যাশ অন ডেলিভারি দিবো। বললো- ৫০ মিনিটস টাইম লাগবে। মাঝে আমি বাসার ঠিকানাও ম্যাসেজে সেন্ড করে দিলাম। ১ ঘন্টার মধ্যেই পার্শ্বেল চলে এলো। মামা ভাগিনী মিলে আরাম করে খাইলাম এবং তাকে বললাম নান গ্রিল খেয়ে যদি ভালো লাগে তাহলে পরবর্তীতে আরো এনে খাওয়াবো। বাসাতে মাইক্রোওয়েব ওভেন আছে কিন্তু অন্যান্য মশলা নাই। সো পরে আবার বাসাতেই বানাতে হবে বড় বোন বা ছোট বোন আসলে -তাই প্ল্যান করলাম। ভালো লেগেছে ময়মনসিংহ শহরের সারিন্দা থেকে হোম ডেলিভারিতে আনা নান এবং গ্রিল।

ময়মনসিংহ শহর এখন বিভাগীয় শহর, মহানগর, সিটি কর্পোরেশন। একসময়ের গ্যানজাম মুখর স্লো শহর না- তা আজকে প্রমান পাইলাম। শহর ধীরে ধীরে আরো বড় হইতাছে- নাগরিক সুবিধাও বাড়তাছে। আরো দুইটা  ভাগিনী আছে- তারাও দেখলাম ময়মনসিংহ শহরের প্রতি ভালো অনুরক্ত। শহরের স্কুল কলেজে পড়তেই তারা বেশী পছন্দ।   ময়মনসিংহ শহর যেহেতু বিভাগীয় শহর- সেহেতু টোটাল ময়মনসিংহ সদর আসনই ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন হওয়া উচিত- যেমন আছে রাজশাহী বা বরিশাল বা সিলেট সিটি কর্পোরেশন। ময়মনসিংহ সদর আসন - ময়মনসিংহ ৪ আসন কেই ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনে রুপ দিতে হবে ( আমার ময়মনসিংহ শহরের বসবাসের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি- সেই গফরগাও থেকে বিদ্যাগঞ্জ, ফুলবাড়িয়া থেকে ঈশ্বরগঞ্জ এই টোটাল এলাকাই সিটি কর্পোরেশনে আসতে পারে প্রায় ১০০ ওয়ার্ড, ৩৩ মহিলা ওয়ার্ড কমিশনার এবং একজন প্রতিমন্ত্রী মানের মেয়র) - ভবিষ্যতের ময়মনসিংহ শহরকে আরো বেশী গতি সম্পন্ন দেখতে হলে। তবে গতির কারনে যেনো মোরালিটি বদলে না যায় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। 

Tuesday, July 21, 2020

সামাজিক সংশ্রব। করোনা পরিস্থিতিতে নিষেধাজ্ঞা।

দেশজুড়ে এবং বিশ্বজুড়ে করোনা পরিস্থিতিতে যেখানে জাতিসংঘ কর্তৃক সামাজিক সংশ্রবই নিষেধ সেখানে কিছু কিছু দালাল রাজাকারের সন্তানেরা বিয়ে শাদীর আয়োজন করে বা করার কথা বলে দেশে বিদেশে নানা খানে চাদা চেয়ে বেড়াইতাছে। এরকম পাইলাম পরিচিত এহজনকে যে বলতাছে যে সে বিশ্ববিদ্যালয় পাশ করেছে কিন্তু দেশ জুড়ে করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও সে অপর এক বিশ্ববিধ্যালয়েল আরেক মেয়েকে বিয়ে করে নিশ্চিন্তে সংসার করা শুরু করেছে। তো আমি তাদেরকে নাম দিয়েছি বুদ্বি প্রতিবন্দী। শুধু মাত্র প্রতিবন্ধী না হলে কেউ এ ধরনের কাজ করতে পারে না। এরা যদি প্রতিবন্ধি হয়ে তাকে তাহলে নিশ্চিত তার আশে পাশে যারা আছে তারা আরো বেশী বুদ্বি প্রতিবন্ধি। সারা বাংলাদেশের সকল বিশ্ববিধ্যালয়ের সকল ছেলে মেয়ে রা যখন সামাজিক দুরত্ব মেনে চলতাছে- একেকজন যখন ৪/৫ মাস বাসা থেকেই বের হইতাছে না সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বা ছাত্রী কিভাবে এই ধরনের কাজ করে থাকে? সেটা আমার বিবেচনার মধ্যে ই আসতাছে না। এই ধরনের কাজ কারবার যারা করে বেড়াইতাছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা উচিত। কারন তারা একটি পাড়া বা মহল্লা, একটি এলাকা, একটি থানা সদর, একটি গ্রাম গঞ্জ বা একটি উপজেলা বা একটি সংসদীয় আসন, আশে পাশের আরো এলাকা এবং অন্যান্য সংসদীয় এলাকা, একটি বা কয়েকটি জেলা, বিভাগ বা সব কটি উপজেলা জেলা বিভাগের জন্য তথা সারা দেশের জন্য একটি চরম রিস্ক নিয়ে আসতাছে। যেখানে সামাজিক সংশ্রবই নিষেধ- সেখানে বিয়ে শাদী আয়োজন করা এবং সেখানে যৌন কর্ম করে যাওয়া কি এই সময়ে নিতান্তই বেহায়াপনা এবং চরম রিস্কের ব্যাপার নয় কি? আর তার আশে পাশে যারা আছে তারাও কি এতোটাই ব্যক্কল। এরা কি কোন অন্ধকার জগতে বসবাস করে। মনে হয় নোয়াখালীর সুবর্ন চরে প্রতিষ্টিত আলো বাতাসহীন এলাকাতে বসবাস করে যেখানে এখনো সভ্যতার ছায়া যেয়ে পড়ে নাই। নাকি তারা এমাজনের গহীন জংগলে বসবাস করে। যারা সভা , সমাবেশ, বিয়ে শাদীর প্রোগ্রামের আয়োজন করে যাইতাছে বা চেষ্টা করতাছে তাদের দ্বারা যে কোন সময়ে দেশে করোনা পরিস্থিতি পেনডেমিক আকার ধারন করতে পারে। আর একবার পেনডেমিক শুরু হলে সেটা সামাল দেবার ক্ষমতা কারো বাপের ও নাই। যেমন পারতাছে না বর্তমানে ইউরোপ আমেরিকা।আমার কাছে মনে হইতাছে ফেব্রুয়ারী থেকে শুধু মাত্র করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও যারা বিয়ে শাদীর কাজ করে সংসার করতাছে তারা জারজ রাজাকার এবং দালালের বংশধর। তাদের বাপ দাদাদের ফেলে যাওয়া অসমাপ্ত কাহিনীর মতো তারা তাদের সেই কাজ সম্পূর্ন করার পায়তারা করতাছে যা তাদের বাপ দাদারা চেষ্টা করেছিলো- সব বাঙ্গালীরে মাইরা ফালানোর চক্রান্ত।  যেখানে জাতিসংঘ সামাজিক সংশ্রব নিষেধ করেছে, সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখার জন্য বাংলাদেশে আইন পাশ হয়েছে সেখানে আমাদের দেশের ভেতরে কিভাবে এই জারজ রাজাকারে বাচ্চা গুলো  বিয়ে শাদীর প্রোগ্রামের আয়োজন করার চিন্তা করে। তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য অনুরোধ করা হলো বা তাদের আশে পাশে যদি বাংলাদেশের কোন সচেতন নাগরিক থেকে থাকে তাহলে ৯৯৯ এ কল দিয়ে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। তাদেরকে বলবেন জেলখানাতে যাইতয়া সংসার  করার জন্য- সেখানে অপরাধীরা বসবাস করে । জয় বাংলার সমাজে না- কারন এখানে শিক্ষিত ভদ্রলোকেরা বসবাস করে।  


#সামাজিকসংশ্রব


Buy Real Facebook Video Views

Buy Real Facebook Video Views: BUY REAL FACEBOOK VIDEO VIEWS

#BuyFacebookVideoViews #BestPlacetoGetReal #FBVideoViews #BuyFacebookVideoViews
#GetHighQuality #FacebookViews #BuyFacebookVideoViews #Fresh2017MethodsUsed
#BuyFacebookVideoViews #GainMore #BuyFacebookVideoViews #VideoViewsInternational
#buyfacebookvideoviewscheap #buyinstantfacebookvideoviews #cheapfacebookviews
#smmcart #Facebook #Facevookviews #Facebookviews #Facebookvideo
#Facebookvideoviews #FacebookVideoView #Facebook #Monetization #FacebookMonetization

Freelancer com account close experience.

Monday, July 20, 2020

Everybody Can Learn: Outsourcing Free Help BD               Do you w...

যেহেতু ফ্রি কোর্স সেহেতু যারা নতুন তারা চেষ্টা করে দেখতে পারেন। যদি শেখানোর কোন পর্যায়ে টাকা পয়সা চায় তাহলে বুদ্বিমানের কাজ হবে সরে আসা। কারন সমস্ত রিসোর্সই অনলাইনে দেয়া আছে। ইউটিউবে।



Everybody Can Learn: Outsourcing Free Help BD
               

Do you w...
: Outsourcing Free Help BD                 Do you want to make easy money online from home? The IT-based online organization "Outsourcing...

Tuesday, July 14, 2020

প্রচন্ড বৃষ্টি কয়েকদিন যাবত।

ময়মনসিংহে যে জায়গাটায় বসবাস করি সেখানকার জমিটা আমরা কিনি ১৯৮৬ সালে। ঠিকানাটা নীচে এড করে দেয়া হলো: গুগল ম্যাপ এ দেয়া আছে ঠিকানা।


এ জমির দলিল আমাদের হাতেই আছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের ভুমি মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইট এও ডিটেইলস দেয়া আছে। আয়কর, ভ্যাট, ট্যাক্স, রিটার্ন , খাজনা এবং সিটি কর্পোরেশনের বিল, গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ সবকিছু ওকে আছে। প্রতিনিয়তই বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি র বিল পরিশোধ করা হয় ব্যাংকের মাধ্যমে। বিল্ডিং এর ভাড়াটিয়ার অল ডিটেইলও আছে। ঢাকা দক্ষিন সিটি কর্পোরেশনের ডেমরা এলাকাতে থাকাকলীন পুরিশ ভাড়াটিয়া আইনের মাধ্যমে ভেরিফায়েড করা এই ঠিকানাটি। আমারা বাবা প্রাক্তন বিশ্ববিধ্যালয়ের শিক্ষক। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সয়েল সায়েন্স ডিপার্টমেন্টের শিক্ষক, কৃষি অনুষদ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিধ্যালয়। নাম: প্রফেসর ডা: মো: আবুল হোসেন। সদ্য আমাদের আরেক সাইডের বিল্ডিং এর ৩ তালা পর্যন্ত ছাড় ঢালাই হয়েছে। এখণ ভেতরে ফিনিশিং এর কাজ চলতাছে। এবার কাজ শুরু করার আগে আমার বাবা বলতেছিলেঅ- বর্ষাতে বিল্ডিং এর কাজ করা ভালো কারন বৃষ্টি সুবিধা টুকু পাওয়া যায়। গতকালকের আগের রাতে এতো ভয়াবহ বৃষ্টি হয়েছে যে দেখে আমার ই ভয় লেগে গেছিলো যাতে বলে একেবারে ভারী বর্ষন। দোয়া করবেন সবাই যেনো আমরা ঠিক ঠাক আমাদের বিল্ডিং এর সকল কাজ শেষ করতে পারি। 

Wednesday, July 8, 2020

ফ্রি ল্রান্সার ফ্যাক্ট। ক্লায়েন্টের প্রোফাইল আনভেরিফায়েড হইলে পেমেন্ট পাওয়া যায় না।

ব্যাপারটা দু:খজনক। প্রায় ২৫০ ডলারের কাজ সম্পূন্ন করে পেমেন্ট না দিয়ে চলে যাওয়া বা লক করে রাখা। ব্যাপারটা সন্দেহ জনক। ২৫০ ডলারের মাইলষ্টোন রিলিজ হইলেঅ কি করে যদি তার একাউন্ট ভেরিফাই না থাকে। উইথড্র দেবার টাইমে লক মানে হইতাছে ফ্রি খাটানোর ধান্ধা। কি যে শুরু হইলো মার্কেটপ্লেস গুলোতে - চিটার বাটপারি তে ভরা। সহজ সরল পোলাপানগুলোর পড়াশোনা নষ্ট করে মাথা খারাপ করে ফেলার দশা। আগে নগদ টাকার জন্য এই দেশে চিটারি বাটপারি হইতো ইভেন খুন খারাপি ও হইতো। আর এখন ইন্টারনেটে শুরু হইছে  চিটারি এবং বাটপারি এবং দউ নাম্বার গিরি। ব্যক্কল গুলোর কোন হুশ জ্ঞান ও নাই- নগদ কাগজের নোট বাদ দিয়ে ডিজিটাল কারেন্সী েনিয়ে চিটার এবং বাটপারি শুরু করেছে। শুদু বাংলাদেশীদের দোষ দিয়েই বা কি লাভ? পুরো দুনিয়া জুগেই এই হালত। আর কয়েখদনি পরে লাগবে এমন এক কারেন্সী নিয়ে যা  ব্যাংক ক্যাশ করে দেবে না যেমন বিটকয়েণ- কোন ব্যাংক সরাসিরি ক্যাশ করে দেয় না। 



Wordpress Books. Buy from Amazon.

Tuesday, July 7, 2020

এসএমএম প্যানেল কি এবং কিভাবে ব্যবহার করা হয়?



সোশাল মিডিয়া প্যানেলের মাধ্যমে আপনি প্রতিদিন ১ বিলিয়ন ইউটিউব ভিউজ নিতে পারবেন। যার দাম পড়বে অনলি ১ ডলার/ ১০০০ ভিউজ। হাজার হাজার সোশাল মিডিয়া প্যানেলে সার্ভিস আপনি কিনতে পারবেন আপনার ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে এবং আপনি সারা বিশ্বে সোশাল মিডিয়া মার্কেটের ব্যবসা করতে পারবেন। ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কে প্রত্যেকটা সোশাল মিডিয়া প্লাটফর্মের এপিআই সেকসানের মাধ্যমে এই ব্যবসাটা পরিচালনা করে সোশাল মিডিয়া প্লাটফর্ম বা এপিআই প্রোগ্রামাররা। এইটা একটা স্বীকৃত ব্যবসা । আপনি যদি এসইও শিখে ফেলেন তাহলে তো আর এসইও প্রোগ্রামারদের দরকার লাগবে না। তেমনি সোশাল  মিডিয়া প্যানেলে কাজ পরিচালনা করা ফ্রি ল্যান্সার এবং মার্কেটপ্লেস ওয়ার্কারদের কাজ সেজন্য আমাদের দেশে  এই টেকনিকটা গোপন থাকে বা পরিচালনা করা হয় না। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন প্যানেলের সন্ধান দেয়া আছে যে লিংকে- সেটা এইখানে দেয়া হয়েছে। নীচের ভিডিও গুলো যদি দেখেন তাহলে আপনি পুরোপুরি বুঝতে পারবেন যে- কিভাবে বিভিন্ন ধরনের সোশাল মিডিয়া প্যানেলের মাধ্যমে বিভিন্ন সোশাল মিডিয়া তে লাইক বা ফলোয়ার বা সাবস্ক্রাইভার এবং ইউটিউব ভিউজ এড করা হয় বা একইদিনে কোটি কোটি ভিউজ এড করা হয়। আপনি শুধুমাত্র ইউটিউব ষ্টুডিও গুগল এ্যাপ এনালাইসিস করে মাঝে মাঝে দেখতে পারবেন যে কোথা থেকে ভিউজ এড হইতাছে। তবে যেহেতু এপিআই ইউটিউব ডেভেলপারদের প্রোগ্রাম সেহেতু সেটা নাও দেখা যাইতে পারে গুগল ইউটিউব ষ্টুডিও এ্যাপে।

Saturday, July 4, 2020

হলি আর্টিজেন হামলা: দেখতে পারি নাই ঠিকমতো। আমি ছিলাম রিহ্যাব





মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্র আগারগাও তে ভর্তি হই- ২৩/২৪ জুন ২০১৬ সালে। নাম: আস্থা মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্র- মোল্লা বাড়ী আগারগাও। তার আগে বসবাস করতাম ডেমরা পাড়া ডগাইর এলাকার এক বিল্ডিং এ। একা ছিলাম। ফ্রি ল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং এর কাজের সাথে জড়িত থাকার কারনে সারা রাত জাগনা থেকে কাজ করতাম এবং অল্প কিছু মাদকের সাথে জড়িত হয়ে গেছিলাম। কখনো কারো কাছে হাত পাতি নাই বা কারো কাছ থেকে কোন ধরনের টাকা পয়সা গ্রহন করে মাদক নেই নাই। শখ করে বা পাল্লায় পড়ে রেগুলার ১/২ টা ইয়াবা গ্রহন করতাম। এর মাঝেই একদিন ঢাকা মহানগর সহ বাংলাদেশের সকল সিটি কর্পোরেশনের আইন পুলিশ ভাড়াটিয়া আইনের  ভেরিফিকেশনের জন্য ডিবি পুলিশের লোক আসলো- যে ফ্ল্যাটে ভাড়া নিয়ে থাকতাম সেই ফ্ল্যাটে। অনকে সময় থাকলো। আমার সাথে আরো একজন থাকতো - তাকে সহ আমাকে প্রায় দুই থেকে আড়াই ঘন্টা সমস্ত তথ্যের উপরে জিজ্ঞাসাবাদ করলো। সমস্ত তথ্য এ টু জেড মিলে যাবার পরে সেই ডিবি পুলিশ আমাকে বলতাছে - তোমার সব কিছু ওকে আছে কিন্তু পুলিশ ভাড়াটিয়া আইনে ভেরিফায়েড হবার জন্য তোমাকে একটা কাজ করতে হবে। আমি বললাম- কি? তো বলতাছে- রিহ্যাব। আমি বললাম রিহ্যাব করার মতো তো টাকা নাই? তো বলতাছে সেটা আমরা ম্যানেজ করে দেবো। তো আমি বললাম ওকে। 

তারপরে আমার বাবা মা ময়মনসিংহ থেকে যায় আমার সাথে দেখা করার জন্য। তারাও যাইয়া একই কথা বলে যে তুমি একা একা থাকো। তোমাকে আমরা ডাক্তার দেখাবো। আমি বললাম যেহেতু ডিবি পুলিশ আইসা বলেছে তাহলে আর লুকোছাড়া করে কি লাভ? বরঞ্চ সো উৎসাহে বললাম ওকে। আমার সাথে যে থাকতো সেও আমার বাবা মাকে অনেকক্ষন বুঝালো- বোধ করি বললো যে তার রিহ্যাব লাগবে না- আমার লাগবে। 

তারপরে ২৩/২৪ জুন ২০১৬ সালের দিকে একদিন হঠাৎ করে আমার পরিচিত ৩/৪ জন লোক এবং রিহ্যাব সেন্টারের কয়েকজন মানুষ আমাকে আইসা ধইরা বাইন্ধা নিয়া গেলো -একটা মাইক্রোতে। তারা ডুইকাই বলতাছে যে ডিবি পুলিশ। তো ব্যাপারটা বুঝতে পারলাম। আগে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রকে সেইফ হাউজ বলা হইতো না- আমাকে যেদিন রিহ্যাব সেন্টারে নিয়ে গেলো তার কিছুদিন আগে থেকে রিহ্যাব সেন্টার গুলোকে সেইফ হাউজ বলা হলো।  যাই হোক  ব্যাপারটা একটু অপমানজনক কিন্তু আশে পাশের অনেকেই ব্যাপারটাতে কি রিয়্যাকশন করেছে সেটা তেমন বুঝতে পারি নাই। তারপর কিছু ক্ষন পরে চলে আসলাম আগারগাও আস্থা মাদকাসক্স নিরাময় কেন্দ্রে- মাইক্রোতে করে। সেদিকে ডেমরা থানাতে পড়ে থাকলো পুলিশ ভাড়াটিয়া আইনের কপি। তার আগে মিরপুর ১২ নাম্বারে একটা গলির বাসভবনে বসবাস করতাম- ৩ নম্বর রোডে। মিরপুরের মোল্লা মসজিদের  কাছে একটা বিল্ডিং এ। সেখানে একটা ফ্ল্যাট নিয়ে বসবাস করতাম এবং ৩/৪ জনকে নিয়ে একা ফ্রি ল্যান্সিং এর কাজ করতাম। ৩ জনকে প্রায় ১০-১২ লাখ টাকার কাজ দিয়েছি। একজন ৩/৪ লক্ষ ফেরত দেবার কথা এখনো দেয় নাই। সেটা ছিলো  সম্ভবত তুরাগ থানার  ইউনিয়ন সুজানগর এলাকার অন্তর্ভুক্ত। ইউনিয়র ঢাকা জেলার অন্তর্গত হবার কারনে সেখানে সিটি কর্পোরেশনের পুলিশ ভাড়াটিয়া আই কাজ করবে না বলে জানানো হলো। সেখানে ও সেই বিল্ডিং এর একটি ফ্ল্যাটে সেখান কার এক ছোট ভাই ফ্ল্যাট মেম্বার হবার সুবাদে  একদিন ইয়াবার বেসন করতে বসে উত্তরার কিছু  বন্ধুদের সাথে নিয়ে। প্রায় ১২ ঘন্টা ধরে সেই গ্রুপটা এক জায়গায় বসে ইয়াবা সেবন করার কারনে (আমি জড়িত ছিলাম না) আমি স্থানীয় ভাবে পুলিশের চোখে পড়ি। তারপরে সেই ছোট ভাই আমাকে কল দিয়ে বলে- তুই কোন চ্যাটের বাল?- মানে আমাকে বলে? আমার সাথে কিছু ভালো ছেলে পুলে ছিলো এবং তারা জিজ্ঞাসা করলো- কি হয়েছে? তো আমি বললাম- আমার নামে ফ্ল্যাট ভাড়া বরাদ্দ । সেখানে একটা গ্রুপ ইয়াবা সেবন করতাছে  ১/২ দিন যাবত। তো তারা যাইয়া সেই আসর ভাংলো এবং তার গায়ে হাত তুললো। কিছুক্ষন পরে মাঝরাতে সেও তার লোকজন নিয়ে আসলো- ২ টা গ্রুপ আমাকে আগে থেকে বললো তারা আমাকে মার দেবার অভিনয় করবে কিন্তু মারবে না। কিন্তু তার সাথে আরো দুইটা গ্রুপ ছিলো যারা আমার গায়ে গাত তুলে ইভেন ঝাড় ফুক দেবার মতো  আরো কি কি যেনো করে (দেইখা মনে হলো তারা অন্য দেশের মেবি আফগান আফগান টাইপ পড়ে দেখি বাংলা বলে- তাদের হাতে মেয়েরা ডাল গুটনি দেয় যে রকম কাঠ দিয়ে সেরকম কি যেনো একটা ছিলো যা দিয়ে আঘাত করার ফলে মনে হয় যে আমাকে বিড়ালে খামছি দিলো)। তাদের মধ্যে একজন প্রথমে বলেছিলো- ২০০০০ টাকা দিতে তাহলে শরীরে আঘাত করবে না আমি বলেছি সম্ভব না। (তারপরে সেই এলাকাতে আমাদের টিমের সব ল্যাপটপ সিজ করে এবং আমাকে বলে যে দুই মাসের ফ্ল্যাট ভাড়া এডভান্স দিয়ে বাসা ছেড়ে দিতে- আমি কিছু বললাম না কারন আমার আচার ব্যবহার এ তারা কোন খারাপ কিছু পায় নাই কিন্তু অন্যান্যদের ল্যাপটপে অনেক খারাপ কিছু পায় মেবি। পরে আমি আরো কয়েকদিন ছিলাম এবং ১লা জানুয়ারী ২০১৬ সালে আমি ডেমরা এলাকাতে চলে আসি সেখানকার দুই বড় বাই পুরো ব্যাপারটা সেখানে যাইয়া সলভ করে (আগে ১০ হাজার (৫ হাজার আমার এবং ৫ হাজার আরেকজনের) টাকা দেয়া ছিলো- পরে তারা আরো বাকি যারা ফ্ল্যাট মেম্বার ছিলো তাদের কাছ থেকে ১৫০০০ টাকা নিয়ে এবং পুরো ব্যাপারটা মিউচুয়াল করে  সেই ফ্ল্যাট থেকে আমার সকল জিনিসপত্র এনে আমাকে ডেমরাতে বাসা ভাড়া করে দেয় থাকার জন্য-সেই দুই বড় ভাই এর প্রতি আমি চির কৃতজ্ঞ থাকবো কারন তারা আামকে বিশাল একটা হ্যারাজমেন্ট থেকে বাচায়)। সেটা ছিলো ২৫শে ডিস্মেবর এর সময়ে ২০১৫ সালে। যাই হোক সব মিলিয়ে রিহ্যাব টা জরুরী ছিলো। যেহেতু বিপথে গেছি সেহতেু এইটা নিজেরই দ্বায়িত্ব। তারপরে ৩ জন ডাক্তার দেখালাম- কাউন্সেলিং শুরু হলো এবং বললো যে আমার মেজর কোন প্রবলেম নাই কারন আমি নেশার জন্য চুরি/ডাকাতি/ছিনতাই করি নাই কখনো। তারপরে ও আমি শখের এডিক্ট এবং ঢাকা শহরে প্রতিরাতে যেই পরিমান মানুষ মদ গিলে তাদের সবারই যদি রিহ্যাব করতে হয়ে তাহলে তো পুরো দেশই নেশাখোর।  তারপরেও আমাকে সিগারেট কমাইয়া দেয়া হলো- দিনে ৪ টা এবং নিয়মিত কিছু  ঔষুধ দেয়া হলো। সন্ধ্যার পরে এক ঘন্টা টিভি দেখতে দিতো। এক সপ্তাহ পরে একদিন মাটিতে বসে আর সবার সাথে টিভি দেখতে ছিলাম । সেখানে দিন রাত ২৪ ঘন্টা ভিডিও রেকর্ডিং হইতো সিসিটিভির মাধ্যমে।আর সেই রিহ্যাব সেন্টার থেকে কেউ বের হতে পারতো না। সেখানে টিভি অন করতো প্রতিদিন সন্ধ্যার পরে  হলি আর্টিজেন হামলার নিউজটা  হঠাৎ করেই এই নিউজটা আমাদের সবার চোখে পড়লো এবং আৎকে উঠলাম।  ভয়ও পেয়ে গেলাম। তার আগে যেদিন  ব্লগার  অভিজিৎ মারা যায় সেদিন্ও আমি আরো কয়েকজন ফ্রি ল্যান্সারের সাথে বসে ( ফ্রি ল্যান্সার সেতু এবং ফ্রি ল্যান্সার সোহেল- এবং তাদের বন্ধু সার্কেল এ বসে টিএসসি এর গেটের উল্টা দিকে আড্ডা দিতেছিলাম। যেটাকে নাট্যমঞ্চ বলে বা ষ্টেডিয়াম বলে সোহরাওয়ার্দীর ভেতরে। তো আমরা ৮টা ১৫ এর দিকে বের হয়ে শাহবাগের দিকে হেটে চলে আসি -প্রায় ৫০০০ লোক একসাথে আড্ডা দিতেছিলো। শাহবাগ থেকে বুয়েট পর্যন্ত। ‍ উপরন্তু বইমেলা ও ছিলো। সেটা ৩ নম্বর গেটে জয়কালী মন্দিরের দিকে। তো হাটতে হাটতে যখন শাহবাগ মোড় েচলে আসি তখেন ল্ঙ্গি পড়া একজন লোক আইসা আমাদেরকে বলে- ভাই ভাই এইখানে দুইজন লোককে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা হয়েছে- আমি বললাম কোথায়? তো বলতাছে টিএসসির গেটে। তো আমরা বললাম- আমরা তো মাত্রই হেটে আসলাম কোন গ্যানজাম তো দেখলাম না - তো বলতাচে হইচে ভাই (লোকটাকে দেখে চা এর দোকানদারের মতো মনে হইলো অনেকটা) । তো আমরা তাকে শাহবাগ এর থানা দেখাইয়া দিলাম (তখন আমরা শাহবাগ থানার সামনে অলরেডী) এবং বললাম আপনি দয়া করে পুলিশকে জানান - আমরা এখানে কি করবো- বলতাছে আপনারে দেইখ্যা পুলিশ মনে হয়েছিলো। আমি উত্তরে বললাম আমি পুলিশ না। সাধারন মানুষ। তারপরে বাংলামোটরে আইসা কিছুক্ষন আড্ডা দিলাম এবং মিরপুর ১২ নাম্বারে চলে আসলাম ১০-১১ টার মধ্যে। আইসা ল্যাপটপে বসার আগেই এক ভাই বলতাছে যে শাহবাগে একজন ব্লগার হত্যা হইছে। তো আমি বললাম দেখি নাই। বলতাছে অনলাইন পত্রিকাতে আছে দেখেন। পরে অনলাইনের নিউজপেপারে বের করে দেখলোম যে অভিজিৎকে কুপাইয়া হত্যা করা হয়েছে। পরে একটু কষ্ট পাইলাম যে যে লোক  দেশের  বাহিরে থাকে, ইউএস এর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আর তার বাবাও   ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আর যে কিনা নিজেও প্রেম করে বিয়ে করেছে - ঢাকা বিশ্ববিধ্যালয় আবাসিক এলাকাতে বসবাস করেছে বা এখানেই সে বড় হয়েচে সেখানেই তাকে এরকম নির্মম ভাবে হত্যা করা হলো। মনটাও খারাপ হলো। পুরো ব্যাপারটাই বইমলোর গেট হবার কারনে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ে  যা দেখে পুলিশ  তাদেরকে গ্রেফতার করেছে। আজো অভিজিৎ এর লাশ সমাহিত করা হয় নাই। ঘটনাটা এফবিআই এর তদন্ত মুখেও পড়েছিলো বা আছে। )

অপর আরো একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করতে হয় রিহ্যাব করার কারন বা রিহ্যাব এর কথা শেষ হবার আগে- মিরপুর ১২ নাম্বারে যে বিল্ডিং এর ২ বছর ভাড়া ছিলাম সেখানে দুই পাশের সিড়িতে প্রায় ৪০টা ফ্ল্যাট। আশে পাশের ফ্ল্যাটে অনেক গার্মেন্টস এর মেয়েরা বসবার করতো। তাদের কয়েকজনের সাথে মাঝে মাঝে কথা হইতো। তো ২০১৪ সালে এক ফ্ল্যাটে ছিলাম আর ২০১৫ সালে আরেকপাশের সিড়িতে আরেক ফ্ল্যাটে ছিলাম। ২০১৪ সালে প্রথম যে ফ্ল্যাটে ছিলাম সেখানেই আমাকে পরিকল্পনা করে প্রথম ইয়াবা খাওয়াইয়া দেয়া হয়- আমি অনেকদিন ধরেই (প্রায় ৬ বছর) এই জিনিস থেকে মুক্ত ছিলাম এবং তেমন কখনো ইউজ করি নাই। টুকটাক তামাক খাইতাম বা মদ বিয়ার খাইতাম। কিন্তু ইয়াবা কখনো সেবন করবো ভাবি নাই। ভালোই পার্টি হইতো প্রায়শই। যারা কাজ করতাম ফ্রি ল্যানসিং এর তারা মাঝে মাঝে এই ড্রাগস নিতাম। কিছুদিন পরে আমার মারাত্মক দরকারি একটা ফ্রি ল্যান্সিং একাউন্ট হারাইয়া ফেলি। তার কিছুদিন আগে ময়মনসিংহের আমার বাসাতে আইসা আরেকটা একাউন্ট ওপেন করে রাখি। আগেরটার নাম ছিলো অন্য নাম- বাংলাদেশী অরিজিনাল নাম না। তারপরে আবার দ্বিতীয় একাউন্টে ১০০% ভেরিফাঢেয করে কাজ শুরু করি। প্রথম একাউন্টটা সাসপেন্ড হয় নাই- পজ করে রাখা হয়। কয়েক মাস পরে ল্যাপটপ এবং মোবাইল কম্পিউটার ফ্ল্যাটের ভেতরের ২/৩ জনের যোগসাজশে চুরি হয়ে যায়। হাজার হাজার তথ্য- প্রায় কোটি টাকার ইনফরমেসন- ধরতে গেলে হাজার হাজারে কোটি টাকার ইনফরমেশন কারন আমার ১০০% প্রাকটিক্যাল অভিজ্ঞতা থেকে তৈরী করা।  থানাতে সন্দেহভাজন সবাইকে নিয়ে জিজি এন্ট্রি করলাম- পুলিশ বললো আপনার ফোনটা খোলা রাখবেন। আপনার আশে পাশে যারা আছে তারাই চুরি করেছে। ধরতে পারলে আপনাকে জানাবো। তারপরে সেই বিশাল বিল্ডিং বসবাস করার সুবাদে যাদের সাথে খাতির হলো তাদের এক বান্ধবী হঠাৎ করেই সুইসাইড করে অণ্যান্যদের দেয়া তথ্য মোতাবেক । তারা ৬ তালাতে থাকতো। আমারা সাথে কোন খাতির ছিলো না।  ২/১ দিন ভালো আছেন - হা ভালো মেটার। ২০১৫ সালের ২৪ শে নভেম্বর বা ২৫ শে নভেম্বর- রাতভর মার্কেটপ্লেসের  কাজ শুরু করে ঘুমাইতেছিলাম- মেসে বসবাস করা কয়েকজন গারমেন্টস কর্মী আইসা ঘুম থেকে উঠালো পরেরর দনি দুপুর পৌনে দুইটায় এবং বললো যে ভাই এইখানে একজন সুইসাইড করেছে। তো আমি ঘুম থেকে উঠে মুখ না ধূয়ে গেলাম এবং যাইয়া দেখলাম ফ্যানের সাথে একটা মেয়ের ঝুলন্ত দেহ এবং সেটা প্রায় মেঝের সাথে লাগোয়া। তো আমি বললাম যাদেরকে চিনি যে কে- তো বলতাছে যে ভাইয়া অমুক? পরে বললাম পুলিশ ডাকো। বলেলো ডাকতে গেছে। কিছুক্ষনের মধ্যেই পুলিশ আসলো এবং লাশ  নামাইয়া চলে গেলো। যাদের বাসাতে আত্মহথত্যা হয়েছে তাদের লোকজন থানাতে গেলো- পুলিশের সাতে সব কথা বার্তা হলো - যেই মহিলার রুমে ঝুলন্ত লাশপাওয়া গেছে সেই মহিলা বললো পুলিশের সাথে কথা বার্তা হয়েছে - লাশ ডাকা মেডিকেলের মর্গে পাঠানো হইছে তারপরে আরো কয়েক ঘন্টা পরে লাশবাহী গাড়ি আসলো এবং তারা সেই লাশ মেয়ের গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের ইটনা মিঠামইন এলাকায় নিয়ে সমাহিত করলো। তারপরে সেখানে আরো প্রায় ৩৫ দিন ছিলাম- এবং ডেমরাতে চলে আসি। ডেমরাতে আসার প্রায় ৬ মাস পরে-  ১০৭ দিন রিহ্যাব করার পরেও বের হয়ে একটা নতুন মোবাইল কেনার জণ্য মিরপুর ১০ নাম্বারে যাবার পথে আমার আব্বা  এবং আম্মাকে নিয়ে গেছিলাম তাদের কি যেনো একটা কাজ ছিলো। তো কাজ  কমপ্লিট করে মিরপুর ১ নাম্বারে আসে আর আমিও মোবাইল কিনে মিরপুর ১ নাম্বারে চলে আসি। ২০১৩ সালে কসাই কাদেরের ফসির দিনে সোহরা ওয়ার্দী উদ্যানের আনন্দ মিছিলে জয়েন করেছিলাম। তারপরে মিরপুর ১২ নাম্বার থেকে একটা গ্রুপ আমাকে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেখে কল  দেয় এবং অনুরোধ করে তাদের সাথে থাকার জন্য। ২০১৪-২০১৫ এই দুই বছর ছিলাম সেখানে। এখনো আমার মোবাইল নাম্বার খোলাই্ আছে আর সে ল্যাপটপ ও দরকার নেই তেমন। এর পরে আরো কয়েকটা ল্যাপটপ কিনেছি। সব মিলিয়ে রিহ্যাব বা রিহ্যাবিলিটেশন প্রোগা্ম যে আমার কাজে লেগেছে তার প্রমান আমি নিজে। বাসাতে চলে আসলাম ময়মনসিংহে। সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দিলাম এবং আবার নতুন করে শুরু করলাম এবং এখনো আল্লাহর রহমতে কাজ করে যাইতাছি। রিকভারি বয়স আজকে প্রায় ৪৮ মাস। ৪ বছর। এর  মাঝে আজকে হঠাৎ করেই সেই ১৯ জন ইটালিয়ান মেয়ে মার্ডার হবার ঘটনা হলি আরটিজেন এর কথা মনে পড়লো। যদি বাহিরে থাকতাম তাহলে হয়তো আরো ১০ জনের মতো আমারো কষ্ট হইতো কিন্তু এডিক্ট এবং রিহ্যাব সেন্টারে থাকার কারনে ব্যাপারটা খুব বেশী নাড়া দিতে পারে নাই হয়তো বা। কিন্তু প্রথমে অনেকটাই কষ্ট পেয়েছি ঘটনাটা দেখে যে যারা এই কাজ করেছে তারা কি মানুষ নাকি অন্য কিছু? 





 এই দেশে ১৫ লক্ষ ইউরোপিয়ান আমেরিকান বা ফরেনার বসবাস করে- তাদরে সকলের জন্য ই চিরকালই মনের মধ্যে এই হলি আর্টিজেন এর হামলার ঘটনার একটা ভয় কাজ করবে। এই দেশ কে আর কখনো ফরেনাররা ১০০% নিরাপদ ভাববে না। 


Thursday, July 2, 2020

Get paid by your social media images if you are popular.











Hello,

We would be interested to work with you on the paid platform of content creators: MYM.fans.

👉 Find out in our simulator what you can earn per month: 

As an example , on MYM, models and personalities with 50K followers earn on average between € 4,500 and € 22,500 / month by collaborating with us.
Your profile and your social networks can also be shared on our social networks (+ 3M followers) 🙂

Si you are interested, you just have to quickly create your profile and share it (stories, bio link, private messages, etc.).

Create your profile:
 

Yours truly,
Masudul
MYM Ambassador

Takwa Cart.