Translate

Sunday, May 31, 2020

কবুতর। এখণ আমার আরেকটি ভালোবাসার নাম


কবুতর নিয়ে আমার একটা ইউটিউব চ্যানেল আছে। সাদা রংয়ের কুবতর। শুনেছি এই কবুতর খুব দামী কারন এইটার মাথাতে টিকলি আছে। এইটা বলে শুধূ রাষ্ট্রীয় অনুষ্টানে ব্যবহার করা হতো। এইটা নিয়ে একটা কাহিনী শুনেছি বাংলাদেশ সামরিক বাহিণী বা বাংলাদেশ সরকারের কোন অনুষ্টান বা প্রোগ্রাম হইলে- সেখানে যে এই কবুতর পালে তাকে সাথে নিয়ে যাওয়া হয় এবং তার সামনেই কবুতর কে উড়াইয়া দেয়া হয়। শুনেছি অনেকখানে কুবতর তার মালিকের পিছি পিছি বা আগে আগে ই মালিকের বাসাতে চলে আসতো। সাদা রংয়ের কবুতর শান্তির ও প্রতীক।

এই কবুতরের অনেক নাম আছে- সাদা পায়রা, সাদা কবুতর, সাদা টিকলী,হাই ফ্লায়ার ইন্ডিয়ান, কাগুজি কবুতর ইত্যাদি। কবুতরের সাথে আমার শখ্য বিগত ১৫/১৬ মাসের। ২০১৬ সাল পর্যন্ত থানা শাহবাগে আড্ডাবাজি করার সময়ে শাহবাগরে কাছেই কাটাবনে কবুতরের মার্কেটে অনেক কবুতর , নানা জাতের পাখি এবং কুকর বিড়াল দেখতাম। মাঝে মাঝে শক জাগতো কিইনা পালি কয়েখদিন। যতো বাঙালী ছেলে মেয়েদের সাতে পরিচিত হতো রাজধানী ঢাকা শহরে- সকলেই গ্রাম ঘরোয়া পরিবিশ থেকে উঠে আসা এবং প্রত্যেকেরই কবুতর বা হাস মুরগী পালার শখ বা অভ্যাস আছে। জীবন বা জীবিকার তাগিদে হয়তো এখণ আর তা করে উঠতে পারে না। তবুও এদেশর যতো বেকার পোলাপান আছে বা যে কেউই যদি কোন খানে ধরা খেয়ে থাকে এবং তার যদি জায়গা জমি থাকে তাহলে হাস/মুরগী/কবুতরের খামার করতে পারে যাতে অনেক লাভবান হইতে পারেন।

কয়েক মাস আগে ১৬/১৭ মাস হবে- বিল্ডিং এর এক পাশের ৩ তালা কমপ্লিট হয়েছে। সো সেখানে কবুতর পালার জন্য আমাকে বাসা তেকে অনুরোধ করতাছে পরে আমি  এই কুবতর গুলেঅ কিনে আনতে গেছি- যে কবুতর পালে বা বেচে সে বলতাচে যে ভাই একটা সে জবাই করে খাইয়া ফেলআছে। কবুতর জবািই করে ফেলানো বা খাওয়া আমি ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি না। ১৯৯৮ সালে একদিন শাহজালাল মাজারে শুনেঝছ- কেউ একজন বলতাছিলেঅ কক্ষনো জালালি কবুতর খাবি না। তো আমি জালালি কবুতর না- একেবারে সব ধরনের কবুতর ই খাওয়া অফ করে দিছি সারা জীবনের জন্য। আগেই চিন্তা করেছিলাম যদি কখনো পালার সুযোগ পাই তাহলে পালবো এবং গিফট করবো। তো এখণ পালতাচি বিল্ডিং এর ৪ তালা সিড়িঘরে এবং সুযোগ পাইলে আরো বড় আকারে পালবো বা ব্যবস্থঅ করে দেবো যেনো বাসার সকলে মিলে পালতে পারে। মূলত কবুতর ছাইড়া পালে সবাই। আবার যারা ব্রিডিং করে বাচ্চা তুলে তারা কাচাতেই পালে। আর বাচ্চা হলে তা তিফট করে। তো আমিও সিদ্বান্ত নিলাম খাচাতে পালবো। 

আজকে পর্যন্ত প্রায় ১০ জোড়া গিফট করেছি।  ১টা বাচ্চা মারা গেছে- ১টা রানীক্ষেত হয়েছিলো। সেটাও মারা গেছে। ৬ টা উড়ে চলে গেছে। এই মুহুর্তে আছে ১৫টা। সামনে আরো ৬টা রেডী হইতাছে গিফট করবো। যেহেতু ইন্ডিয়ান কবুতর তাই চান্স পাইলেই গায়েব হয়ে যায়।

অনেক ভালো লোগে যখন রান্ধা করে বা ডাকে - সারা বিল্ডিং তাদের ডাক শোনা যাইতো। এমনিতে চুপচাপ থাকে- আমাকে দেখলে ডাকাডাকি করে থাকে। এইগুলো পালার সাথে আশে পাশে  প্রায় ৫০ টা কুবতরের সাথে খাতির আছে। তারা প্রতিদিন দুপুরে একটা নির্দিষ্ট সময়ে আইসা আমার সিড়িঘরের ছাদে বইসা থাকে। আমি তাদেরকে প্রথমে খাচা থেকে বের হয়ে যাওয়া খাবারগুলো দেই- তারপরে আলাদা করে যতোটা প্রয়োজন দেই- সেগুলো খাইয়া উড়ে চলে যায়। আমার েযখানে খাচা আছে- সেখানে খোলা থাকলে বাহিরের কবুতর আইসা বইসা থাকে। বাসার পিচ্চিরা অনেকসময় আশে পাশের বাড়ীর কবুতর ধইরা পেলে আর বলে বলে দিয়েণ না দিয়েণ না। কিন্তু আমি কখনোই আটকাই না। 

যারা কবুতর পালে তাদেরকে বলি- আমার কবুতর পালার মূলমন্ত্র হলো পরিস্কার পরিছন্নতা। আপনার কবুতরের কোন ধরনের রোগ বালাই হবে না- যদি আপনি নিয়মিত তাদেরকে পরিস্কার করেন। আর সময় করে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন খাওয়ালে তারা আরো বেশী মোটা তাজা হবে। খাচাতে পালার কারনে আমি সবসময় খাবার দিয়ে রাখি- সাথে পানি,সরিষা এবং ইটের ব্রিড। সবগুলো কবুতর ই আমার হাতে বড় হয়েছে । শুধুমাত্র নীচের খাচাতে যে ৪টা সিনিয়র- সেগুলো কিনে আনা। যেই ছেলের কাছ থেকে কবুতর কিনেছি সে আগে কাটাবনে কবুতরের মার্কেটে কাজ করতো এবং কিছুদিন আগে বিয়ে শাদী করে একটা ছোট বাচ্চার পিাতও হয়েছে কিন্তু তার পর পরই একটা এক্সিডেন্টে - তার কিচেনে গ্যাস বিস্ফোরনে মারা যায়। আমি তার বিদেহী আত্মার শান্তি ও মাগফেরাত কামনা করি। 


ভালো থাকবেন। কবুতর শান্তি ও ভালোবাসার প্রতীক। একটা ব্যাপার যা আমার কাছে কষ্ট লেগেছে যে- তা হলো কবুতরের মাংস দিয়ে অনেক সময় সরকারি ভোজনের আয়োজন করা হয়- ব্যাপারটা অমানবিক। খ্রীষ্টান দের কাছে কবুতেরর খুব ভালো একটা ভ্যালূ আছে। খ্যীস্টানদের অনেক ছবিতে কুবতরের বাহুল্য দেখা যায়। বিশ্বের অনকে কানে অনকে অনেক লোক কবুতের রে ছিটাইয়া ছিটাইয়া খাবার খাওয়ায়। কিছু কিছু লোক কে দেখেছি বিশাল বিশাল আলীসান ভাব েকবুর কে পালতে। ইউটিউব এ ও অনেক ভিডিও আছে। আমি একণ পর্যন্ত যাদেরকে কবুতর দিছি প্রত্যেককেই অনুরোধ করেছি যেনো তারা কেউ আামর কবুতর গুলোকে জবাই না করে। যেনো উড়ায় বা অণ্য কোন শখের কবুতর পালনওয়ালাদের দিয়ে দেয়। ইচ্চা আছে এই দেশের সরকার ব্যভস্থা পরিবর্তন হলে- আমি যে রাজনৈতিক দল সাপোর্ট করি তারা যদি বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থায় বসতে পারে তাহলে তাদেরকে এই খান থেকে কবুতর দেয়া হবে রাষ্ট্রীয় ডেকোরেসনে- যেনো কবুতর উড়ানোর কালচার টা থাকে আর কুবতর তাদের খরচ নিজেরাই জোটাইয়া নিতে পারে। 

Saturday, May 30, 2020

একটি মানসিক অত্যাচার। আন্দোলন, সাফল্য, রাজাকারের ফাসি এবং জয় বাংলা।

[গল্পের চরিত্রের সাথে যদি কারো মিল থাকে তাহলে স্বজ্ঞানে স্বইচ্ছায় সেটাকে এভয়েড করে যাবেন এবং গল্পের সাথে আপনি নিজেকে মেলানোর চেষ্টা করবেন না। গল্পটা কাল্পনিক]

১৯৯০ সালে গনজাগরন আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে একটি ১০/১১ বছর বয়সের সুন্দর একটি ছেলে একটি ওরাল সেক্সুয়াল মেয়েদের গ্রুপের দ্বারা ধর্ষিত হয়। মেয়েগুলোর বয়স ছিলো ২২/২৩। এই ব্যাপারটা সেই ছেলেটার মনের মধ্যে দাগ কেটে যায়। মেয়েগুলো ছেলেটাকে পরিপূর্ন ভাবে ধর্ষন করে নাই কিন্তু ছেলেটা একটা মানসিক অশান্তিতে পড়ে যায়। সে যা চিন্তা করে মেয়েগুলো তা শুনতে পাইতো। ছেলেটা সেই বয়স থেকেই রাজাকার বিরোধী আন্দোলনের সাথে জড়িত। রাজাকার গোলাম আযম, রাজাকার দেলোয়ার হোসনে সাঈদী এবং  রাজাকার মতিউর রহমান নিজামী এর ফাসির দাবীতে সারা বাংলা উত্তাল। মারা গেছে শহীদ নূর হোসেন- যার গায়ে এবং পিঠে লিখা ছিলো- ”স্বৈরাচার নিপাত যাক, গনতন্তু মুক্তি হোক”। তৈরী হলো একাত্তারের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি- স্বেচ্চায় জয়েণ করলো সেই  ছেলেটা অল্পবয়স্ক হিসাবে। তার পরেই এই বিপদ- একদল বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া মেয়ে ছেলেটাকে আন্দোলনের রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে একটা রুমে বন্দী করে এবং তাকে ওরাল সেক্সের মাধ্যমে সাইকোলজিক্যাল টর্চার করে। ছেলেটা ব্যাপারটা মন থেকে ভুলতে পারে না। তারপর থেকে সেই ছেলেটা একটা মানসিক সমস্যার মধ্যে পড়লো। ছেলেটা যা যা চিন্তা করে মেয়েগুলো তাই তাই শুনতে পারে- এক ধরনের রেসপন্স এর ব্যাপার স্যাপার শুরু হয়ে গেলো। একদিন ছেলেটা নিজেকে পরীক্ষা করলো এবং মনে মনে সেই মেয়েগুলোর সাথে কথা বলে দিন তারিখ ঠিক করে দেখা করলো- বাস্তবে কোন যোগাযোগ না করে। পরে দেখলো মেয়েগুলো সত্যিই সেই খানে এসে দাড়িয়ে আছে কিন্তু বাস্তবে কোন যোগাযোগ হয় নাই। কোন টেলিফোন  বা কথা বার্তা নাই। এমনিতেই ইথারনেটের মতো যোগাযোগ করে ছেলেটা মেয়েদের সামনে দাড়িয়ে ব্যাপারটা বলে দিলো যে সে একটা মানসিক অশান্তিতে আছে এবং সে এইটা এনজয় করতাছে না। মেয়েগুলো ব্যাপারটাতে সিরিয়াসলি নিলো এবং কিছুটা হতচকিতও হয়ে গেলো। ভাবলো ছেলেটা যেহেতু সরাসরি জিজ্ঞাসা করলো সেহেতু সরাসরি উত্তর দেয়াই ভালো। কিন্ত ছেলেটা যখন বললো যে সে ব্যাপারটা এনজয় করতাছে না- তখন মেয়েগুলো হতচকিত হয়ে গেলো। অসম বয়সী একটা সম্পর্ক আনফিনিশড অবস্থায় থেকে গেলো- হয়তো মেয়েগুলো ভেবেছিলো ছেলেটার সাথে তারা সেক্স করবে। তাদের সে কাজটা আনফিনিশড থাকার কারনে দুই জনেই অসম্পূর্ন একটা সম্পর্কে পড়ে গেলো। তারপরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলো। ১৯৯২ সালে মারা গেলো শহীদ জননী জাহানার ইমাম

রাজাকারের ফাসির দাবীতে আন্দোলন স্তিমিত হয়ে গেলো অনেকটা। ২০০১ সালের দিকে বাংলাদেশে ইন্টারনেটের জগতে প্রবেশ করার পরে ছেলেটার মনের মধ্যে জমে থাকা ইচ্চাটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠলো। সে মেয়েটাকে ইন্টারনেটে খুজে বের করার চেষ্টা কলেো কিন্তু কোন হদিস পাইলো না। ছেলেটার যতোটুকু মনে হলো মেয়েটা বিয়ে শাদী করে তার জামাইকে নিয়ে দেশের বাহিরে চলে গেছে। তাই আর সেদিকে না এগিয়ে অণ্য আরেকটা অসম্পূর্ন কাজের ব্যাপারে (দালাল রাজাকারের ফাসি) - সেই ব্যাপারে সারা বিশ্বে বাঙালী প্রজন্ম কে এক করার চেষ্টা করলো এবং সম্মতি আদায় করতে থাকলো। সকলেই সম্মতি দিলো। টানা ১০/১১ বছর সম্পতি আদায় করার পরে হঠাৎ এরই মধ্যে একদিন শাহবাগ গনজাগরনের আন্দোলনের ডাক পড়লো। ছেলেটা যেইখানে পূর্ববর্তী গনজাগরনের সাইকোলজ্যিকাল টর্চারের খপ্পড়ে পড়েছিলো- সে সেখানেই থাকলো এবং সারা দেশের মানুষকে সংগঠিত করার পেছনে সময় ব্যয় করতে থাকলো। শাহবাগ গনজাগরনের তুমুল আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রাজাকারের ফাসির দাবীতে সমস্ত শক্তি ব্যয় করা হলো এবং পরিশেষে প্রথম ফাসি কসাই কাদেরের ফাসি কার্যকর করা হলো। সেই ১৯৯২ সোলে জাহানার ইমাম মারা যাবার পর থেকে এই ২০১৩ সাল পর্যন্ত ছেলেটা সেই সাইকোলজিক্যাল সমস্যায় পড়ে নাই- মানে ছেলেটা যা ভাবতো বা চিন্তা করতো মেয়েটা তা শুনতে পারতো না। এর মাঝে ছেলেটার আবারো সেই আধা ভৌতিক টাইপের সমস্যাটা শুরু হলো (ছেলেটা যখন একা থাকে তখন এই ব্যাপারটা হয় কিন্তু যখন অনেক মানুষের সাথে থাক তখন এই ব্যাপারটা আর কাজ করে না)- ছেলেটা যা চিন্তা করে মেয়েটা শুনতে পারে এবং কিন্তু বিবাহতিা হবার কারনে রেসপন্স করে না। এখন তো ছেলেটা মনে মনে ভাবতাছে কি পাগলই হয়ে গেলো নাকি? মাঝে মাঝে একা একাও কথা বলতো নেশা পানি খেয়ে। কয়েকজনকে জিজ্ঞাসা করলো যে এইটা কি কোন সমস্যা? সকলেই উত্তর দিলো যে না এইটা কোন সমস্যা না। তোর মাঝে কোন পাগলামি আছে কিনা? তো ছেলেটা বললো যে না কোন পাগলামি নাই? তাহলে অনেকেই বললো যে একা একা কথা বলাটা কোন পাগলের লক্ষন না। এইটা মানসিক কিংবা শারিরিক যন্ত্রনা থেকে ও হইতে পারে। তারপরেও ছেলেটা কয়েকজনকে পরীক্ষা করতে বললো- তো বলতাছে না কোন সমস্যা নাই। ছেলেটার মনের খচখচানি আর যায় না- সে চিন্তা করতে লোগলো কেনো মেয়েটা তার কথা শুনবে (সর্বশেষ মেয়েটা ছেলেটার কাছ থেকে অনকে তথ্য নিছে- ছেলেটার কয়টা গার্ল ফ্রেন্ড আচে- সে কয়টা গার্ল ফেন্ডের সাথে শারিরীক সম্পর্কে  লিপ্ত হেইছে, সেই মেয়েটার কথা মনে পড়ে কিনা)  তার কি নিজস্ব কোন জগত নাই ? নিজস্ব কোন স্বাধীনতা নাই ? তার মনের জগতে অপর আরকেজন মানুষ কেনো বিচরন করবে? তার আগেও ১৯৮৬/৮৭ সালে আরো ২ টা মেয়ে কর্তৃক ছেলেটা অরালি এবং সাইকোলজিক্যালি টর্চার হয়েছিলো। ১৯৯২ সালে রাজাকারের ফাসির আন্দোলন শুরু হবার পরে এবং ২০০১ সালে পুনারয় সংঘটিত হবার আগে পর্যন্ত ছেলেটার মনের ভেতরে যে পরিকল্পনাটা ঘুর খাইতো সেই পরিকল্পনাগুলো তারা ক্যাচ করতো ফলে কোন ভাবেই রাজাকারের ফাসি কার্যকর করা যাইতছিলো না। ১৯৮৬/৮৭ সালে যে টর্চার সেটা ছিলো জামাত শিবির পন্থীদের টর্চার। আর ১৯৯১/৯২ সালে যে টর্চার সেটা ছিলো মুক্তমনা মেয়েদের টর্চার। ১৯৮৬ -১৯৯২ ছিলো ছেলেটার জন্য কারন আইডেন্টিফিকেশন, আর ১৯৯২ থেকে ২০০১ পর্যন্ত ছিলো ছেলেটা সারা দেশে গোপনে সংগঠিত হবার প্রেরনায়- যে আবারো দাড়াতে পারলে নিশ্চিত রাজাকারের ফাসি হবে এবং হয়েছেও তাই। 

কসাই কাদেরের ফাসি কার্যকর হবার পর থেকে এবং নিয়মিত ফাসির রায় কার্যকর করার প্রেক্ষিতে ছেলেটা মনে মনে সুখী হইতে লাগলো কারন তার অনেকদিনের স্বপ্ন বাস্তবয়ান হইতাছে- রাজাকারদের ফাসি হইতাছে। সেই আগেকার অত্যাচারের প্রেক্ষাপটে ছেলেটা খুবই ভালো একজন মনোরোগ বিশেষেজ্ঞের সাহায্য নিলো এবং ক্লোজ ডোর মিটিং এ সব কথা খুলে বললো তো ডাক্তার এক বছরের জন্য ঔষুধ দিলো এবং বললো- তেমন কোন সমস্যা নাই। সেই ১৯৯৪ সাল থেকে প্রতিরাতে ঠিকমতো না ঘুমানেরা জন্য মনের মধ্যে একটা প্রেশার তৈরী হয়েছে -যার ফলস্বরুপ মাঝে ামঝে স্পেস পাইলে তুম একা একা কথা বলো বা মনের মাঝে অন্য কারো কথা শুনতে পাও- এটাকে তুমি হেলুসিনেসন হিসাবে ধরে নাও, আর ছেরেটাও পূর্ব থেকে এরকমই ভাবতো। আর এখন তো মানুস ইউটিউবে বা ফেসবুকে বা যে কোন সোশাল  মিডিয়াতে ক্যামেররা সমানে দাড়িয়ে একা একা কথা বলে, (একা একা অনেকেই মুকাভিনয়ও করে),  যাদেরকে আমার সোশাল মিডিয়া কন্টেন্ট ক্রিয়েটর বলে থাক। ছেলেটা প্রথম দিন থেকেই ইন্টারনেট এর সাথে জড়িত এবং বুঝতে পারলো তার অনেক দিনের ইচ্চা পুরন করার জন্য এই ধরনের একটা ঝামেলার মধ্যে সে পড়েছিলো। 

টানা ১ বছর ডাক্তারের দেয়া  ঔষুধ খেয়ে ছেলেটা এখন ৯৯.৯০% ভালো এবং ধীরে ধীরে তার স্বাস্থ্য অনকে অনেক ভালো হয়েছে। একবার ঘুমালে টানা ১২ ঘন্টা ঘুমাতে পারে এবং ধীরে ধীরে সে নিজেকে আত্মস্থ করে নিতে পেরেছে।  এখন স্বল্প আকারে মাঝে মাঝে একা থাকলে বা বদ্ধ রুমে থাকলে একাকি আনমনে কথা বলে উঠে ৯ানেকটা কবিতা বা গল্প রচনা করার মতো) আর যদি কেউ থাকে তাহলে মনে মনে ভাবে - যাই ভাবার তাই যাই আসে অটোমেটিক মনের মধ্যে- তাই?

ছেলেটা একটা পর্যায়ে ভাবতেছিলো রাজাকারদের পরিকল্পনা কতো ডেন্জারাস ছিলো যে জয় বাংলা বলতে পারা ছোট্ট শিশুটা র মনের মধ্যে সাইকোলজিক্যাল প্রেশার তৈরী করে রাজাকারের ফাসির আন্দোলন বানচাল করতে যাইয়া আজকে তারা প্রতিদিনিই ফাসি নিতাছে। আরো ১১ হাজার রাজাাকরের তালিকা  প্রকাশমান - সারা দেশের তালিকাগ্রস্থ রাজাকারের ফাসির দাবীতে অপেক্ষমান এখনো সেই ছেলেটা। আশা করে দেশবাসী সকল রাজাাকরের ফাসি সম্পূর্ন করে নতুন করে একটি নতুন বাংলাদেশ তৈরী বা রচনা করবে যেখানে কোন মানুষ কোন ধরনের কষ্ট পাবে না। ছেলেটা স্পষ্টত বুঝতে পেরেছে ১৯৮৬/৮৭ সালে সংঘটিত জামাত শিবিরের ২ টা মেয়ে কর্তৃক অরাল টর্চার থেকে পুরোপুরি শান্তি মিলবে  এই দেশে র সকলা রাজাকার - তালিকাগ্রস্থ সহ এর ফাসি কার্যকর হবার মধ্য দিয়ে? 

এই পুরোটা আন্দোলনে েছেলেটার মনের মধ্যে থেকে সাহস শক্তি যুগয়েছে যে মেয়ে সে একজন সমবয়সী সোনালী চুলের বিদেশীনি যাকে ছেরেটা ছোটবেলা থেকেই ভালোবাসে। সেই মেয়েটাও এই আন্দোলনের শরীক ছিলো - যে গল্প হবে আরেকদিন?

পরিশেষে: জয় বাংলা একটা প্রানের ভাষা যা কোন ধরনের শারিরীক মানসিক প্রেশার তৈরী করা ছাড়ােই এমনিতেই অটোমেটিক বের হয়ে আসে।

Chaahat Na Hoti | Alka Yagnik, Vinod Rathod | Chaahat | Shah Rukh Khan, ...



খবুই পপুলার এবং খুব ভালো একটা গান। ভালো লাগে অনেক- যখনি শুনি। মনে হয় ঐশ্বরিয়ার মতো কেনা সুন্দরী সারা ভারত বর্ষ ঝুড়ে নাচে গায় এবং ঘুরে বেড়ায়। গানগুলেঅ অমর এবং কালজয়ী।

Join free.


Truelancer মোটামিুটি ভালো পপুলার মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট। অনকেদিন ধরে ই দেখে আসতাছি। অনেকেই বলে ভালো- আবার অনেকেই বলে ভালো না। মোটামুটি ইন্ডিয়ান ঘরানার মার্কেটপ্লেস। ইচ্ছা করলে চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

Friday, May 29, 2020

গান শুনুন এবং পেমেন্ট নেন।

গান শুনতে ভালো বাসে না এরক মানুষ পৃথিবতে নািই। মানুষ মাত্রই আবেগী এবং আরো বেশী প্রেমময়। সাম্প্রতিককালে এফ এম রেডিও শুনে নাই বা কানের মধ্যে কিছুক্ষন সময় হেডফোন গুজে গান শুনে না এরকম লোক এই পৃথিবীতে নাই। তাই এখানে আমি এমন একটা চমৎকার গুগল প্লেষ্টোরের নাম জানাইতাছি যেখানে আপনি ফ্রি ডাউনলোড করে এবং ফ্রি ইথারিয়াম একাউন্ট ওপেন করে আপনি গান শোনার সাথে সাথে উপার্জন ও করতে পারবেন। পরবর্তী পোষ্টে দেখাবো কিভাবে ইথারিয়াম একাউন্ট তৈরী করবেন। 



এই ইমেজে ক্লিক করে আপনি সহজেই সাইবার এফ এম রেডিও চ্যানেরে ঢুকে গান শুনতে পারবেন অনলাইনে বিভিন্ন ফরম্যাটে। এছাড়া ও আপনি চাইলে গুগল ডাউনলোড ষ্টোর থেকে আপনি এ্যাপ ডাউনলোড করে শুনতে পারেন এবং সাথে সাথে ইথারিয়াম বিটকয়েণ উপার্জন করতে পারেন। কিভাবে ইথারিয়াম উইথড্র দিবেন সেটা পরে আরো একটা পোষ্ট তৈরী করে জানাবো। 













Woovina Woocommerce Themes. Designers Gorgeous.

একসময় ব্লগার খুব জনপ্রিয় থাকলেও বিগত ১০ বছর যাবত ওয়েভসাইট বানানোর ক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেস অনেক দূর আগাইয়া গেছে। ব্লগারদের কাছে ব্লগ করার জন্য ব্লগার ডট কম ১ নম্বার ওয়েবসাইট। কিন্তু ওয়েবাসইট বা ই কমার্স বা ‍ উ কমার্স ওয়েবসাইট বানানোর ক্ষেত্রে ওয়ার্ডপ্রেসরে চাহিদা দিন দিন বেড়ে যাইতাছে। সে হিসাবে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস দ্বারা ওয়েবসাইট বানানোর জন্য আপনাকে অবশ্যই থিম চয়েজ করতে হবে ওয়েভসাইট বানানোর জন্য অনেকেই ফ্রি থিমরে সাহায্য নেয় আবার অনকে আছে পেইড থিমরে সাহায্য নেয়। এখানে সদ্য মুক্তি পাওয়া কিছু ওয়ার্ডপ্রেস থিম এর সাজেসন দেয়া হলো- আপনি চাইলে এখোন থেকে কিনতে পারেন আর এখান থেকে কিনলে আমার কিছু % অর কমিশন  থাকবে। যে যে বিষয়ে থিম এখানে সাজেষ্ট করা হলো:

১) ফ্যাশন
২) ফ্লাওয়ার শপ
৩) বিউটি উকমার্স থিম।
৪) হাউসওয়্যার
৫) বেবি/চাইল্ড/কিডস ষ্টোর
৬) আরো অনেক ধরনের থিম। আপনি চাইলে থিম ষ্টোর ভিজিট করে দেখতে পারেন। আর ওয়ার্ডপ্রেস রিলেটেড কিছু ভালো ভিডিও টিউটোরিয়াল আপনি আমার চ্যানেলে ফিচার সেকসানে দেখতে পারবেন কিংবা সবার শেষে ক্লিক করেও দেখতে পারবেন।


Free Fashion Woo commerce WordPress Theme. 
Floral - Free WooCommerce WP Theme for Flower Shop

Free Woo commerce WP Theme for Flower Shop

Free WooCommerce WP Theme for Flower Shop

Beauty Woo commerce Beauty & Cosmetics Theme.

Beauty WooCommerce Beauty & Cosmetics Theme

House wear- Responsive woo commerce WP Theme

Houseware - Responsive WooCommerce WP Theme

FlatShop- Multipurpose Woo commerce Wordpress Theme

FlatSHOP - Multipurpose WooCommerce WordPress Theme

Taron Theme- Multipurpose Woocommerce Wordpress Theme

Taron - Multipurpose WooCommerce WordPress Theme

Organic Theme - Food Elementor Woocommerce Theme

Organic - Food Elementor WooCommerce Theme

Child Theme- WooVina Child Theme Bundle Plans.

WooVina Child Themes Bundle


WooVina Theme

WooVina - Free WooCommerce WordPress Theme


Jesuery Theme- Wordpress Backery, Cakery & Food Theme

Jesuery - WordPress Bakery, Cakery & Food Theme

Mimosa- Fashion Woocommerce Wordpress Theme

Mimosa - Fashion WooCommerce WordPress Theme

Bonbon- Baby & Kids Store Woocommerce theme

Donnie - Baby & Kids Store WooCommerce Theme

Donnie- Multipurpose Woocommerce Theme

বাংলা ব্লগার? ভিজিটর এক্সচেন্জ

কমিউনিটি তে আপনার ব্লগ শেযার করের পরের মেথড আপনি ভিজিটর এক্সচেন্জ প্রোগ্রামের সাহায্য নিতে পারেন। একদম ফ্রি তে ষ্টার্ট। সম্পূর্ন বাংলা সেকসানে এড করতে পারবেন আপনার বাংলায় লিখিত ব্লগখানি। জয়েন করুন আর কোথাও আটকে গেলে আমাকে কল দিতে দ্বিধা করবেন না:
  The Most Popular Traffic Exchange


skype: masudbcl

Thursday, May 28, 2020

আজকে Paymentbd থেকে ক্যাশইন রিসিভ করলাম ১৫৫৮ টাকা।

SEOClerks

Paymentbd অনেক আগে থেকে বিশ্বস্ত একটি নাম । গতানুগতিক ধারার ফ্রি ল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসে তেমন দখল না থাকার কারনে আমি আমার ব্যক্তিগত ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে পেমেন্ট নেবার জন্য অলওয়েজ পেমেন্টবিডি (Paymentbd) ওয়েবসাইট ব্যবহার করে থাকি। একটি মার্কেটপ্লেসে আমি সবসময় কাজ করে তাকি বা একটিভ থাকার চেষ্টা করি সেটা হইতাছে এসইওক্লার্ক। আমি ২০১১ সালে  একবারে আমার সব ফ্রি ল্যান্সার মার্কেটপ্লেসের একাউন্ট চুরি বা হ্যাকড হয়ে যায়। থখন থেকে আমি শুধু একটা নির্দিষ্ট মার্কেটপ্লেসেই কাজ করে যাইতাছি যা বাংলাদেশে তেমন পপুলার না। তারপরে যে সকল রানিং মার্কেটপ্লেস আছে সেগুলোতে কাজ করতে গেলে দেখা যায় ক্লায়েন্ট ডিটেইলস পাওয়া যায় না। অনেক সময় তাদের কোন ছবি বা ইমেজও যাওয়া যায় না আর যদিও বা থাকে সেগুলোকে মনে হয় ফেইক। আবার একেবারে যে নাই তাও না। ধরা যায় শতকরা ১০% রিয়েল কিন্তু সেখানে  এতো পরিমান ফাইট বা কামড়া কামড়ি বাধ্য হয়ে েসেখান থেকে এটেনসন সরে যায় বা পরিপূর্ন ভাবে চেষ্টা করতে মনে সায় দেয় না। যেখানে মনে সায় দেয় না সেখানে কিভাবে কাজ করবো? দ্বিতীয়ত : প্রচুর পরিমানে ফেইক ক্লায়েন্ট হবার দরুন কো কাজ তেমন পারফেক্টলি করা যায় না এবং একটা কাজ করার পরে ১০০% পারফেকসন কাজ করে না। বাংলাদেশের অনেকের চেয়ে খুব ভালো কাজ জানার পরে এবং সেখানে অনকে ভালো ভালো পোর্টফোলিও থাকার পরে এবং আবেদন করার পরেও সেখানে কাজ পাওয়া যায় না। ফেইক ক্লায়েন্টরা অনেক সময় পরিকল্পিতভাবে যে কাউকে হায়ার করে একটা ব্যাড রিকেমন্ডেসন দিয়ে যায় যা কিনা নতুন কাজ করতে আসা লোকটা কল্পনাও করতে পারে নাই। তৃতীয়ত: ৩/৪ জন দেশের সচরাচর মার্কেটপ্লেস গুলো হ্যাকারদের আড্ডা বা এরা কি বাংলাদেশের ভ্যাংক ডাকাতির সাথে জড়িত কিনা জানতে চেয়েছে আমার মুখের উপরে - পরে আমি বিব্রত হয়ে বলেছি এইটা তো মার্কেটপ্লেস- আমরা  এখান থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে টাকা/পয়সা/ডলার/পাউন্ড/ইউরো উইথড্র করতে পারি আমরা তো আর বাংলাদেশ ব্যাংকের জমে থাকা টাকা/পয়সা/ডলার/পাউন্ড/ইউরো চুরি করে মার্কেটপ্লেসে েএন্ট্রি করতে পারি না সে ক্ষেত্রে আমাদের সাথে ডলার চুরির কোন ধরনের যোগাযোগ নাই। এইটা সত্য যারা চুরি করেছে তারা হ্যাকার কিন্তু কারা চুরি করেছে সেটা আপনি না ধরতে পারলে তো গড়পড়তায় সবাইতে আপনি দোষী করতে পারবেন না। পরে আমাকে বলতাছে আপনি কোন মার্কেটপ্লেসে কাজ করেন- তো আমি বলেছি এসইওক্লার্ক এবং আমাদের মার্কেটপ্লেস থেকে আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকে ডরার সরাসরি উইথড্র করতে পারি না । তো পরে বলতাছে ফ্রি ল্যান্সার বা আরো কিছু মার্কেটপ্লেস যারা সরাসরি বাংকে টাকা উইথড্র করে তারা হ্যাকার- তো আমি আর কিছু বললাম না। চুপ কেরে গেলাম কারন যে মার্কেটপ্লেস, ফ্রি ল্যান্সার বা আউটসোর্সিং বুঝে না তাকে আমি কিভাবে বুঝাবো যে তারা হ্যাকার না। চতুর্থত: আমার প্রোফাইল এবং কাজের রেকর্ড ভালো থাকার পরেও অনেকে বিশ্বাস করে না যে আমি কাজ জানি- সেই হিসাবে আমি কোন কাজ পাইতে পারি। 



SEO. WP Design. API Social Media Marketing.

P: 01798842170

E: winjoybangla@gmail.com
A:

Building:7/2 Power House Road Ward 20Mymensingh City Corporation





একসময় ফ্রি ল্যান্সার ডট কম, ফিভার ডট কম এবং ওডেস্ক পট কম থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত অনেক কাজ করেছি এবং উইথড্রও দিয়েছি - সুইফট ট্রানজেকসন রেকর্ডের মাধ্যমে। কিন্তু সব কিছু হ্যাকড হয়ে যাবার পর থেকে আমি আর তেমন কোন কাজ এখান থেকে পাই নাই। তখনকার সময়ে আমার এই ৩ টা মার্কেটপ্লেসে সবচেয়ে বড় যে ক্লায়েন্ট ছিলেঅ উনার নাম েছিলো- Christinae.উনি মায়ামী ফ্লোরিডার নাগরিক। উনি আমাকে টানা কয়েকমাস কাজ করিয়েছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস - ক্রেইগলিষ্ট ডট অরগ। ইউএসএর প্রত্যেকটা শহরে এবং প্রত্যেকটা ষ্টেট এ আমি একটা প্রোডাক্ট পাবলিশিং এর কাজ করি। Christinae একজন মহিলার নাম ছিলো যার বর্তমান বয়স প্রায় ৭০ এর উপরে। আমি তখনি এ দেশে হ্যাকারদের খপ্পড়ে পড়ি তাদের নজরে পড়ি। বাস্তবে তারা আমার সমস্ত ডিটেইলস হ্যাক করার পরিকল্পনা করে এবং আমিিএকটা আননোওন লিংক এ ক্লিক করে সব কিছূ বা সব একাউন্ট হারিয়ে ফেলি। যা পরবর্তীতে আর কখনোনো রিকভার করেত পারি নাই।  সো মনোযোগ হারিয়ে ফেলি এবং এসইওক্লার্ক মার্কেটপ্লেসের সন্ধান পাই এবং কাজ করা শুরু করি। এসইওক্লার্ক মার্কেটপ্লেসের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো- এদের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সরাসরি সুইফট ট্রানজেকসনের কোন সুবিধা নাইঅ ফরে মান সম্মান বাচানোর জন্য যাতে বাংলাদেশে আমাদেরকে কেউ হ্যাকার মনে না করে এবং সকলের রোষানল থেকে বাচতে পারি সেজন্য এইটা আমাকে খুব সাহায্য করেছে। সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে কানেক্টেড পাইওনিয়ার সুবিধা ব্যবহার না করে বাংলাদেশের ভেরিফায়েড ইন্টারনেট ডলার এক্সচেন্ড ওয়েবসাইট ব্যভহার করা শুরু করি এবং তারা আমাকে প্রচুর পরিমানে সাহায্য করে প্রতিটা ট্রানজেকস ওকে করে দিয়ে। প্রথমদিকে অণ্যান্য মানুষের একাউন্ট ব্যবহার করতাম এবং এখন নিজে পারসোনাল একাউন্ট ওপেন করি। প্রথমত ব্যভহার করি হাইকোর্টের একজন আইনজীবির, দ্বিতীয়ত ভ্যবহার করি ঢাকার এক গুগল গেম সেলারের, তৃতীয়ত ব্যভহার করি এন্ড্রয়েড এ্যাপ সেল করে এরকম একজনের সাথে এবং চতুর্থত পেমেন্টবিডির অন্য একজনের একাউন্ট এব পঞ্চমত আমার এখন পারসোনাল একাউন্ট আছে পেমেন্টবিডির সাথে। সেখানে গতকাল ও উইথড্র রিক্যুয়েষ্ট দিয়ে একটু আগে পেমেন্ট রিসিভ করেছি ১৫৫৮ টাকা। ১৫৫৮ টাকা হয়তো কিছুই না কিন্তু তারা যে আমাকে  নিয়মিত পেমেন্ট দেয় সেটাই এখানে মেনষন করতাছি। সব্বোচ্চ ৪০০০০ টাকাও রিসিভ করেছি একদিনে। পেমেন্টবিডির সাথে যতো ডলার লেনাদেনা করেছি সব পেপাল ডলার। এখানে আরো একটা সুবিধা পাওয়া গেছে যেটা হইতাছে পেপালের ডলার বাংলাদেশ ব্যাংকে  উইথড্র  করা যায় না- সে ক্ষেত্রে আমি আরো একটা বড় সুবিধা পাইছি আামর কম্যুনিটি তে- আমাকে কেউই ডলার উপার্জনের এই পথে খারাপ কিংবা হ্যাকার মনে করে নাই। উপরন্তু কাজ শিখানোর কথা বলে আমি কারো কাছ থেকেই আজ পর্যন্ত কোন টাকা পয়সা নেই নাই কারো কাছ থেকে। ফলে আমার একটা ক্লিন  ইমেজ আছে যা আমি খুবই  ইনজয় করে থাকি।

০১: পেমেন্টবিডি তে কোন ডলার এপ্রুভ হইলে সেটা আপনার কাছে ইমেইলে নোটিফিকেশন আসবে নীচের চিত্রের মাধ্যমে।


০২.  তারপরে আপনি নীচের ইমেজের মতো ডিটেইলস দেখতে পারবেন। 


০৩.  পেমেন্টবিডি তে কোন ডলার এ্প্রুভ হবার পরে আপনি দেখতে পারবেন সেটা এভেইলেবল ব্যালান্সে দেখাচ্ছে।

০৪. তারপরে বাম দিকে থাকা উইথড্র ফান্ডে ক্লিক করবেন ব্যালান্স টা আনপার ব্যাংক বা একাউন্টে নিয়ে যাবার জন্য।

০৫. তারপরে আপনি ব্যাংক উইথড্র মেথড নিবেনে যে কোন মেথডে আপনি টাকাটা উইথড্র দিবেন।

০৬. তারপরে বিকাশ মেথড সিলেক্ট করলাম। সিলেক্ট করার পরে ডিটেইলস দিতে হয়।


০৭. তারপরে আমার এমাউন্ট সিলেক্ট করা এবং ডিটেইলস জানানো।


০৮. তারপরে সাবমিট ক্লিক করলে আপনি এরকম একটা নোটিফিকেশন পাবেন। সেটা ওকে করবেন। 

০৯.  তারপরে ব্যালান্স টা লকড এমাউন্টে দেখাবে এবং এইটা আপনার দেয়া পেমেন্ট মেথডে ক্যাশইন হবে। 



১০. নীচে দেখেন পেমেন্ট প্রুফ যে এমাউন্টটা আমি রিসিভি করেছি 
আমি অনেক সময় বা বড় াংকের টাকা হলে ব্যাংকে রিসিভ করে থাকভি সে ক্ষেত্রে সময় লাতে ৩/৪ দিন। আপনি চাইলে এদের কাছে এভেইলেবল থাকা স্বাপেক্ষে যে কোন ডলার কিনতেও পারবনে। পেমেন্ট বিডি কে নিয়ে তৈরী করা আমার দুইটা ভিডিও আছে। সেগুলেঅও আপনি ধেকতে পারেন ইউটিউব থেকে। ভালো লাগলে শেযার , সাবস্ক্রােইভ বা লাইক করতে পারেন। 






এসইওক্লার্ক মার্কেটপ্লেসে বিগত কয়েক বছরের উপার্জনের এবং উইথড্র রেকর্ড। বেশীর ভাগ সময়ে পারসোনাল ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ করা হয়ে থাকে। আপনার যদি ফ্রি তে মার্কেটপ্লেসে জয়েণ করার ইচ্চা থাকে তাহলে আপনি উপরে বা নীচে এসইওক্লার্কের ব্যানারে ক্লিক করে সরাসরি জয়েন করতে পারেন তা আপনি যদি চান তাহলে ইউটিউবে আমার ফুল ফ্রি টিউটোরিয়ালস ও দেখতে পারেন যা দেখে আপনি কোন টাকা খরচ না করে একদম টোটালি ফ্রি তে কাজ শুরু করতে পারবনে। 


Wednesday, May 27, 2020

Cha-Cha কল্পকাহিনী

[এই কল্পকাহিনীর কোন চরিত্রের সাথে যদি কারো কোন মিল থাকে তাহলে স্বজ্ঞানে  স্বইচ্ছায় সেটা এড়িয়ে যাবেন- কারন এইটা কাল্পনিক এবং এর চরিত্রের সাথে বাস্তবের চরিত্রের কোন মিল খুজবেন না]

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ব চলাকালীন সময়ে জাপানীজরা ভয়াবহ আক্রমনের জোড়ে অনেক আগে থেকেই বুঝে গিয়েছিলো যে - জাপানে এটম বোমা নিক্ষপে করা হবে। সো জাতে কিছুটা বুদ্বিমান হিসাবে পরিচিত জাপানীজরা সেই সময় থেকেই জাপান ছেড়ে পালাতে শুরু করে। ১৯৪২ সালে সেরকম এ জাপানীজ জাপান থেকে যুদ্বের মধ্যে ঘুরতে ঘুরতে চীন চলে আসে। তারপরে চীন এ কিছুদিন সময় যাবার পরে চীন সীমান্ত থেকে আমাদের শত্রু দেশ বলে খ্যাত ফাকিস্তানে চলে আসে- ফাকিস্তান এবং চীনের সীমান্ত আছে সবাই জানে। তারপরে ঘূরতে ঘুরতে সে চলে আসে ইন্ডিয়া , ভারত, নেপাল, ভুটান এবং সব শেষে বাংলাদেশ- বাংলাদেশের পরেই বঙ্গোপসাগর। তো তারা সেদিকেই যাইতে চাইছেলো কিন্তু পথিমধ্যে বাঙালীরা অল্প সল্প ছোট খাটো গড়নের এই সকল জাপানীজদের দেখে জিজ্ঞাসা করে - তোমরা কারা? তো তারা উত্তর দিতে পারতাছে না কারন তারা বাংলা জানে না। কিন্তু ইশারাতে তারা সাগরের পথ  দেখাইছিলো। ভারতে অনেকিদিন থাকার কারনে তারা নাম শব্দট আগে থেকেই জানতো। যে সকল বাঙালীরা তাদের নাম জিজ্ঞাসা করতেছিলো- তাদেরকে একটা জাপানীজ বললো- তার নাম চ্যা চ্যা (Cha-Cha). এর পর এই লোকটা বাংলাদেশীদের সাথে থেকে গেলো। তার নাম জানার কারনে তার সাথে যখনি যুদ্বক্ষেত্রে (১৯৪০-১৯৪৫) বাঙালীদের দেখা হইতো তখন তারা তাকে চ্যা চ্যা বলে ডাকতো আর সেও তারা মাথা নোয়াতো। কিন্তু জাপানীজরা তো  ২য় বিশ্বযুদ্বে শত্রু হিসোবে বিবেচিত ছিলো- ব্রিটিশ রানী এলিজাবেথ ১৯৪৫ সালে এই এলাকাকে ভাষার ভিত্তিতে ভাগ করে দেবার পরে সে বাঙালী শত্রুদের সাথে হাত মেলোলো যাদেরকে আমরা ফাকি বলে জানি। তাদের সাথে গোপনে সলা পরামর্শ করে যে প্রথমে ফাকিদের ভাষাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে বর্ননা করতো। এই চ্যা চ্যা খ্যাত লোক যখন বাংলাদেশে আসলো তখন বাংলাদেশে অবিস্থত বাঙালীদের বন্ধু বলে খ্যাত ইংরেজরা রয়ে গেছিলো- সেখানে ধানমন্ডিতে বা ঢাকা শহরের বিভিন্নখানে বসবাসরত কিছু ইংরেজরা ্এই চাইনীজ এবং জাপানীজদের কে চোখে চোখে রাখতে লাগলো। কারন তারা কখন কোন পরিস্থিতিতি কি গ্যনাজাম লাগায় তার কোন বিশ্বাস নাই। এই জাপানীজ টারে কখনো কোন আবাসিক এলাকা/ সরকারি বেসরকারি গুরুত্বপূর্ন জায়গাগুলোতে আসতে দিতে হতো না। ১৯৫২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত ২১শে ফেব্রুয়ারীর হত্যাকান্ড- শহীদ হয় সালাম রফিক জব্বার বরকত। তারা সেই সময়ে ফাকি টাইপের একটা দলের প্রতিনিধিত্ব করতো এবং আমাদের দেশে বসবাসরত সচেতন ইংরেজরা/ বাঙালীরা এর প্রতিবাদ করতো এবং বলতো এইটা পূর্ব বাংলা - এখানে সবাই বাংলা ভাষায় কথা বলে- এখানে বাংলা এবং ইংরেজী ছাড়া অন্য কোন ভাষা এলাও করা হবে না তারপরেও তারা নিজেদেরিকে ভিনদেশী বলে পিকু্ুলিয়ার একটা রাজনীতির চেষ্টা করে যাইতে লাগলো। বাঙালী তো কথা বলে বাংলা ভাষাতে তারা এর মধ্যে অন্য কোন ভাষাকে তারা এলাও করতো না। যে সকল ইংরজেরা বাংলাতে বসবাস করতো বা বাঙালী যাদেরকে ২য় বিশ্বযুদ্বের পরে রেখে দিয়েছিলো- যাইতে দেয় নাই (শোনা যায় অনেক ইংরেজ বাংলা ভাষার লোকজন এবং বাঙালীকে বাচানোর জন্য অনেক চেষ্টা করেছে) তারাও এখানে বাংলাতে কথা বলতো। সেই জাপানীজ চ্যা চ্যা ছোটো খাটো গঠনের হবার কারনে তাকে বাঙালীরা কোন কাজ দিতে রাজী হয় নাই - তো আর সে কোন কাজ না পেয়ে রিক্সাচালকে রুপান্তরিত হতো। তখন কার দিনে শোনা যায় বাংলাদেশে বর্তমানে পুরাতন ঢাকাতে অবস্থিত ইংলিশ রোড, জনসন রোড খ্যাত এলাকাগুলো থেকে শুরু করে নারায়নগঞ্জ টানবাজার পর্যন্ত  বিস্তৃত ছিলো পৃথিবরি অন্যতম বড় পতিতালয়। তখনকার ্সেই সময়ে এই চ্যা চ্যা সেই পতিতালয়ের সমাজের সাথে ইনভলব হয়ে যায় এবং নিয়মিত সে পতিতালয় থেকে পতিাতদেরকে ঢাকা শহরের বিভিন্ন খানে আনা নেয়ার কাজ করতো। ফলে তার সাথে অনেক পতিতার খুব ভালো শখ্যও হয়ে যায়। তবে সে আরো একটা কাজ করতো গোপনে ঢাকা শহরে রিক্সাচালক হবার কারনে- বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার হয়ে সে ঢাকা শহরের কোথায় কে কোন ফরেনার বসবাস করতাছে তার তথ্য সে দিতো অনেক গোয়েন্দাদেরকে যা ইংরেজরা জেনে যায়। খুব অল্প কিছু ইংরেজ যারা তখন রাজধানী শহরে বসবাস করতো বলে জানা যায় বা দেশের বিভিন্ন খানে- আমেরিকা, স্পেন, ফ্রান্স, পুর্তগাল এরকম কিছু দেশের কিছু ইংরেজ সৈন্য যুদ্ব শেষে আর দেশ ফিরে যায় নাই ২য় বিশ্বযুদ্বে ভয়াবহতার কারনে- তারা সে সময় প্রচুর পরিমানে জায়গা জমি কেনে বেচে থাকার জন্য কারন তাদের দেশে তারা যে ই পরিমান এলাকা নিয়ে কৃষিকাজ করতো সেই পরিমান এলাকা তারা এখানে কৃষিকাজ করার জন্য কেনে এবং কৃষিকাজ করে বেচে থাকা শুরু করে সারা পূর্ব বাংলায়। অনেক ভালো ভালো বাঙালী তাদের বন্ধু ছিলো। তো সেই চ্যা চ্যা এগুলো সব খেয়াল করতো আর মনে মনে ভাবতো একদিন সে এইগুলো সব দখল করে নিবে । ফাকি সংক্রান্ত গ্যানজামে আস্তে আস্তে এই দেশের লোকবল বাড়তে থাকে। মানুষজনও সুখে শান্তিতে সংসার করতে থাকে আর ইংরজরাও  এই এই এলাকা থেকে তাদের দেশে যাতায়াত শুরু করে। ততোদিনে তারা সংসার করে যুদ্বের ভয়াবহতা ভুলতে শুরু করে। কিন্তু সম্পত্তির লোভে অনেক পরে ৭১ এ ফাদে ফেলে এই চ্যা চ্যা দালাল রাজাকারদের সাথে হাত মিলিয়ে এই এলাকাতে বাঙালীদের সাথে সাথে বসবারত ইংরেজদের ও হত্যা বা জবাই করে এবং তাদের সব সম্পত্তি ভোগ দখলে নেবার চেষ্টা করে কিন্তু এই দেশের সাধারন মানুষের কাছে সেই সকল জমির দলিলের ২য় কপি থাকার কারনে তারা সেই জমির মালিকানা ছাড়ে নাই। আর যারা রাজাকার ছিলো তারা শূধূ জায়গা জমি দখল করে থাকাকেই জমির মালিকানা মনে করে। ৭১ এর পরে বাঙালী যখন বিপর্যস্ত তখণ এই সকল দালাল রাজাকাররা বাঙালী এবং ইংরেজদের সে সকল সম্পদ ভোগ করা শূরু করে। যখণ বাঙালী কিছুটা ঠিকঠাক হয়ে সব দলিলপত্র একসাথে করা শুরু করে তখন দেখে এই জাপানীজ চ্যা চ্যা এবং তার সাথে আরো কিছু বাঙালী দালাল এবং রাজাকার একসাথে এই কারসাজীতে জড়িত। যখন বাঙালী তাদেরকে উচ্ছেদ করতে যাবে তখন দেখে এরা মানুষের মতো দেখতে হলেও এরা পরিপূর্ন মানুষ না- এদের সিক্সথ সেন্স কাজ করে না বা এদের উপস্থিত বুদ্বি নাই। তারপরে অনকে অনেক গবেষনা করে বের করা হলো এবং দেখা গেলে এরা একটি টেষ্টটিউব প্রজন্ম যাদের মানুষ জগতে কোন অস্তিত্বও নাই্ তখন বাঙালী তাদেরকে বললো- এই দেশ ছেড়ে চলে যাবার জন্য তারা বলতাছে কেনো? তো বাঙালীরা উত্তর দিছে তোরা মানুষ না। তখন এই চ্যা চ্যা জনগোষ্টী বলতাছে তারা দেখতে মানুষের মতো- তার আগে তারা স্বীকার করেছে তারা টেষ্ট্টিউব প্রজন্ম- বাঙালী জিজ্ঞাসা করেছে তোরা কিভাবে জানস- বলতাছে তারা তাদের জন্মের সময় জেনেছে তারা আর্টিফিসিয়াল হিউম্যান- তাদরেকে গবেষনাঘারে তৈরী করা হয়েছে টেষ্টটিউবের মাধ্যমে- আর এই জন্য ২য় বিশ্বযুদ্বের সময় তাদেরকে জাপান বা চীন বা বিভিন্ন দেশ থেকে বের করে দেয়া হয়েছে- বাঙালী বোকা সোকা- তাই বাঙালীর সাথে রয়ে গেছে। তো বাঙালী উত্তরে বলেছে তোরা দেখতে মানুষ হইলেও আদতে তোরা মানুষ না - প্রকৃত ভাবে আজরাইল ও অনেক সময় মানুষের রুপ ধরে পৃথিবীতে আসে মানুষের জান কবজ করার জন্য বা জীনরাও মানুষ হয় তাদের প্রয়োজেন- নামাজ পড়ার জন্য বা ঘুরে বেড়ানোর জন্য্। কিন্তু তারা যাবে না - আর বাঙালী ও যুদ্ব পরম্পরা জাতি হিসাবে মানুষ না এই রকম ভেবে তাদেরকে আর হত্যা করে নাই। ইংরেজরা ও পরবর্তীতে অনুসন্ধান করে জেনেছে এরা টেষ্টটিউব এবং ভেবেছে তাহলে টেষ্টটিউব ৭১ এ বাঙালী স্বাধীনতা যুদ্বের সময় কিছু   ইংরেজদেরকে  মারলোে কেমন করে- তাদের পেছনে কারা আছে বা কোন কোন মানূষ ইন্ধন জুটিয়েছে- তারপরে সেই সকল মানুষগুলোকে ছলে বলে কৌশলে বিভিন্ন ধরনের লোভ দেখিয়ে দেশ থেকে বের করে নিয়ে মাইরা সেই সকল ইংরেজ হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছে। আর ইংরেজ দের কাছে থাকা দলিলগুলো তারা জাতিসংঘের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। তো সেই ধরনের বাঙালীা বেছে থাকার জন্য বাঙালী দু:খ দুর্দশার জাতি হিসাবে বিবেচেতি হয়েছে বহুদিন যাবত। এখণ তারা অনেকটাই মাথা উচু করে বেচে আছে। ১৯৯০ এবং ২০১৩ সালে সংঘটিত দুই দু্টা বিশাল গনজাগরনের কারন ও তারা আজ সারাবিশ্বে অনেক সমাদৃত (এছাড়াও রয়েছে ১৯৫২ এবং ১৯৭১ এর মতো বাঙালী জাগরন)। গনজাগরনের তরুন প্রজন্মের কাছে এদেশের ভার পোষনের দ্বায়িত্ব পরবে - তারা ইয়ং তরুন প্রজন্ম হিসাবে দ্বায়িত্ব পালন করবে সেই ভরসাতেই বেছে আছে অনেকেই। আর সেই সকল ইংরেজদের উত্তর পুরুষরাও সবসময় তাদের বাপ দাদাদের কবর জিয়ারত করার জন্য বা যে কোন ছুরুতে বাংলাদেশে থেকে তাদের পূর্ব পুরুষদের হত্যার বিচার করে যাইতাছে। 

ইংরেজদের বংশধর যাদের বাবা দাদাদের জমি আছে বাংলাদেশে তারা সবাই দেশের নাগরিকত্ব পায় আর যারা সেই চ্যা চ্যা জনগোষ্টী তাদের কোন জাতীয় পরিচয়পত্র, বা ভোটার রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার বা জমির দলিরপত্র  ইত্যাদি কিছুই খুজে পাওয়া যায় না আজ পর্যন্ত। এই চ্যা চ্যা জনগোষ্টীকেই বর্তমানে দালাল রাজাকারের বংশধর বা কুত্তার বাচ্চা র বংশধর বলে ডাকা হয়। দেশ স্বাধীন হবার সাথে সাথেই তাদেরকে অবাঞ্চিত ঘোষনা করা হয় - নিক্ষেপ করা হয় দেশের বিভিন্ন ডিপো বা বস্তি টাইপের এলাকাতে আর তারা যখন বাঙালী মেয়েদেরকে বিভিন্ন কুৎসিত উপায়ের মাধ্যমে ম্যানেজ করে বাংলাদেশে থেকে যাবার জন্য চেষ্টা করে তখন বাঙালী মেয়েরা  নিরুপায় হয়ে  তাকে কটাক্ষ করে সেই চ্যা চ্যা নামেই ডাকে বা ডেকে থাকে।

এদেশের স্বাধীনতার জন্য অনকে ইংরেজরা ও জীবন দিয়ে গেছে। সহজ সরলভাবে তাদেরকে প্ল্যান করে বিভিন্ন খানে আটকে রেখে জবাই করে ফেলানো হয়। বিদেশীরা এই দেশের জন্য শহীদ হয়েছে আর চ্যা চ্যা খ্যাত জনগোষ্টী এই দেশটাকে জবর দখল করে বেচে আছে যাদেরকে সামাজিক ভাবে উৎখাতের চেষ্টা করা হইাতছে বিগত ৪৮ বছর যাবত।আশা করি তরুর প্রজন্ম পারবে মুক্তিযুদ্বের
আনফিনিশড কাজকে ফিনিশড করতে। জয় বাংলা একটা ভালো প্রজন্ম- মুকিতেযুদ্বের গর্বিত প্রজন্ম। বাংলাদেশ রক্ষা হোক টেষ্টটিউব প্রজন্মের হাত থেকে। 

Tuesday, May 26, 2020

Create Google Analytics account and property set up with new blogger look.






#Googleanalytics
#googleanalyticssetup
#analyticssetup
#Googleanalyticsproperty
#analyticspropertysetup
#analyticsproperty
#analyticscode
#bloggerverification
#bloggernewlook


#newblogger

বাঙালী নারী। বাঙালী নারীদের আচার আচরন আমার মতে।


আমার জীবনে আমি যতো নারীর সাথে মেলামেশা করেছি তাদের বেশীর ভাগকেই দেখেছি আমার সংগে মৌখিক ভাবে শতবাগ ফ্রি হইতে। মুখে কোন জড়তা ছিলো না কোন। মনের মধ্যে কোন ছল চাতুরী ছিলো না। ম্যানেজ বলে কোন শব্দ কখনো তাদের মুখ থেকে শুনি নাই। তারা সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন উপজেলার মেয়ে- যাদের মধ্যে বেশীর ভাগকে দেখেছি প্রাকৃতিক ভাবে সুন্দর- তারা কখনো কোন ধরনের মেকাপ বা লিপষ্টিক ব্যবহার করে না। হঠাৎ করে শখের বশে এক দুজনকে দেখেছি ঠোটে হালকা লিপষ্টিক ব্যবহার করতে। মন থেকে দেখেছি ভালো ব্যবহার করতে। যখন যেথায় দেখা হয়েছে দেখেছি সব্বোচ্চ ভালো ব্যবহার করতে। একেবারে গরীব ঘরের মেয়েও যদি হয়ে থাকে তারপরেও দেখেছি আত্মসম্মানবোধ নিয়ে বাচতে। কেউ কোন থারাপ প্রস্তাব দিলে সাথে সাথে প্রতিবাদী হয়ে উঠতে দেখেছি। তারা যে সমাজব্যবস্থায় চলা ফেরা করে তারা সবাই গ্রামের বিত্তবান কিন্তু শহরাঞ্চলে সাধারন ভাবে বাচে বা বাচতে শিখে। তাদের চলাফেরা সাধারন মানের কিন্তু আনন্দ ফুর্তিটা প্রায় কোটি টাকা সমমানের। সব্বোচ্চ পর্যায়ে ভালো থাকার পরেও আমাদের এই দেশের সোসাইটিকে দেখেছি তাদের প্রতি চোখ রাঙাতে। এ দেশের বড়লোক পর্যায়ের ছেলে মেয়েরা বিকৃত যৌন চর্চাতে মেতে উঠতে দ্বিধাবোধ করবে না- সেখানে সরকারের পর্যায় থেকে কোন ধরনের বাধা নিষেধ নাই- যেটা ধর্মীয় নিষেধ- সেখানে আমাদের দেশের আইন পুলিশ কথা বলে না। আর যেটা সর্বজন স্বীকৃত যেখানে আইন পুলিশের চুলকানি উঠে। আসলে মানুষের ধর্ম যেটা- মানুষ তো সেটা করবেই- আর শয়তানের প্রজন্ম যারা তারা তো সব সময় শয়তানি চিন্তা করবেই। মাঝে মাঝে এমন একটা অবস্থাও দেখেছি যে বাংলাদেশ কে যেন তারা শয়তানের দেশ বলে ফেলবে। সৃষ্টির প্রথম থেকে যে নিয়ম চলে আসতাছে সেই নিয়ম কে তারা অস্বীকার করে অসামাজিক সোসাইটি তে বসবাস করবে কিন্তু বৈধতা আছে যেখানে সেখানে নাক গলাবে আর বৈধ সমাজটাকে অসামাজিক বলে বসবে। অধর্মীয় উপায়ে নিজে খারাপ কাজ করে বেড়াবে এবং সেটাকে সামাজিক বলে চালিয়ে দিতে দ্বিধাবোধ করবে না আর বৈধ সম্পর্কগুঅোকে সহজে অবলীলায় স্বীকৃতি দিয়ে দেবে অসামাজিক ভাবে। কোনটা বৈধ এবং কোনটা অবৈধ তা গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংবিধানে উল্লেখ আছে- আপনার কাছে যেটা খারাপ মনে হবে সেটা আপনি আগে দেশের আইন কানুন অনুযায়ী এবং ধর্মীয় নিয়ম অনুযায়ী বিবচেনা করে দেখবেন এবং তারপরে আপনি বিচার বিবচেনা করবেন। 

বর্তমান বাংলাদেশে অনেক বৈধ কাজকে অবৈধ বলে মনে করা হয়। আর ঘরে বাহিরে অনেক অবৈধ কাজকে বৈধ কাজ বলে মনে করা হয়। খারাপ কাজ না করলে নারীকে ঘরের ভেতরে আবদ্ব করে রাখার চেষ্টা করা হয় অনেক সময় সামাজিক ভাবে. সম্প্রতি এক ধরেনর অলিখিত সমাজ ব্যবস্থা দেখা যায় যেখানে নারীকে জোড় করে খারাপ কাজে ইনভলব করা হয় যার কোন আইনগত এবং ধর্মীয় ভিত্তি নাই। কিন্তু দেখা যায় যে- তারা অনেক সময় সেই ধরনের খারাপ কাজে রাজী ছিলো না। একটা সংঘবদ্ব চক্র অসামাজিক এই চক্র গড়ে তোলার চেষ্টা করে যাইতাছে বা করতাছে- আমরা দেখতাছি বিগত সাত বছর যাবত। ২০১৩ সালে সামাজিক গনজাগরন বা জয় বাংলা গনজাগরনের সময় দেখেছি যে- এক গবেষনায় বলা হইতাছে যে স্বাধীনতা যুদ্বে বাঙালী নারীদেরকে যে ধরনের শারিরীক মানসিক অত্যাচার করা হয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশী নারীদের স্বাধীনতার পরে সময় অনুযায়ী রিকভার করা হইছে শতকরা অনলি ১০% যেখানে স্বাধীনতা যুদ্বে অংশগ্রহনকারী  পুরুষদের কে মোটামুটি ভালো মানের রিকভারী বলা হয়। যুদ্বের বিভীষিকা বা যুদ্বের সময়কার বিভীষিকা যারা জয় বাংলা বলে যুদ্বে অংশগ্রহন করে যে কষ্ট করেছেন বা দেখেছেন সেই কষ্ট তাদের মনের মধ্যে ছাপ পড়ে গেছে বা গেছিলো যার জণ্য পরবর্তী কালে অনেক ধরনের আরাম প্রিয় রিকভারীর প্রয়োজন ছিলো। কিন্তু আমাদের দেশের মুক্তিযোদ্বাদের দুর্ভাগ্য যে দেশ স্বাধীন হবার পরে এখণ পর্যন্ত তাদের যথেষ্ট আরাম বা সম্মানের ব্যবস্থা করা যায় নাই- বলা যায় সেই ধরনের মন মানসিতকতার সরকার ব্যভস্থা এখনো বাংলাদেশে আসে নাই যারা জয় বাংলা  মুক্তিযোদ্বাদের সব্বোচ্চ সম্মান দিতে পারবেন। ২০১৩ সালে শাহবাগ গনজাগরন চলাকালীন সময়ে এক খানে দেখেছি- আমাদের দেশে শাহবাগ এবং গনজাগরন পন্থী লোকজন বৈধ জাতীয় পরিচয় পত্র এবং বৈধ ভোটার রেজিষ্ট্রেশন নাম্বারের মাধ্যমে সুষ্ট সাধারন পরিস্কার  নির্বাচনের মাধ্যমে যে সুষ্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছে সেখানে মুক্তিযোদ্বাদেরকে সব্বোচ্চ ক্ষমতাবান বলা হয়েছে- যাকে সাধারন ভাবে আমরা বলি ফ্রিডম ফাইটারস কমিশন- এদেশে তারা যা বলবে তাই হবে। 

যে নারীকে নিয়ে লেখা শুরু করেছি- সেখানে একটা কথা বলতে চাই যে- যে বাংলার নারীরা ৭১ এ গন ধর্ষনের স্বীকার এবং তারা নিজের মনের বিরুদ্বে যে ধরনের অত্যাচার অত্যাচারিত হয়েছে বর্তমানে দালাল রাজাকার প্রজন্ম সেটাকেই স্মার্টনেস হিসাবে নিয়ে নিছে এবং এই পন্থাটাকে তারা একটা স্পেশিয়াল টার্মে অভিহিত করে - এ... ল নামে কিন্তু তারা মে বি জেনে শূনেই আমাদের দেশে এ পন্থা টা চালূ করেছে যা কিনা স্বাধীনতা পুদ্বের সময় পৈশাচিক নির্যাতন হিসাবে অভিহিত- এদের আরো একটা বড় ব্যাপার দেখলাম এরা জয় বাংলা বলতে পারে না- জয় বাংলা বলতে বললেে এরা জয় বঙ্গবন্ধু বলে। যতো ভাবেই আপনি তাদেরকে বলানোর চেষ্টা করবেন  যে জয় বাংলা বলো- ততোভাবেই যে পাশ কাটিয়ে যাবে আর বলবে যে জয় বঙ্গবন্ধু। জয় বাংলা এরা বলতে পারে না। এদের গলাতে বাজে বা বলার মতো সাহস পায় না। 

সো আমাদের দেশে যারা মুক্তিযুদ্বের ধর্ষিতা নারীদের পক্ষে কাজ করেছে বা করে যাইতাছে তারা কখনো এই ধরনের অসুস্থ সামাজিক ব্যবস্থায় অংশগ্রহন করে না। তারা একই ভাবে নিরন্তর চেষ্টা করে যাইতাছে যেনো স্বাধীনতা যুদ্বে যারা ধর্ষিতা বা পৈশাচিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত তাদেরকে রিকভারী করার েচেষ্টা করার মাধ্যমে- নারীরা যেনো আরো সামনে আগায়- ৭১ এ যুদ্ব হবার ঠিক আগে বাংলার রমনীরা যতোটুকু স্বাধীনতা নিয়ে চলতো ততোটুকু স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেবার জন্য। কিন্তু ব্যাঙের বাচ্চাকে যদি আপনি সাগরে বা মহাসাগরে ফেলে দেন তখন তার যে রকম নাচন অবস্থা হবে যেসরকম দালাল/রাজাকার বংশধর মেয়েরা সেই সাগরে পতিত মনে করে সেই অসুস্থ টর্চার রুলস শুরু করে এবং অসুস্ত যৌনচর্চা তৈরী করে আমাদের দেশের সেই ফাকি হানাদার বাহিনী কর্তৃক ধর্ষিত বাঙালী মা বোনদেরকে কষ্ট দিয়ে যাইতেই আছে- যাইতেই আছে আর চিন্তা করতাছে তারা কেনো মরে না যাদেরকে আমরা বীরাংগনা খেতাব দিয়ে বাচিয়ে রেখেছি। যাদেরকে আমরা শত দু:খ কষ্টের মধ্যেএ একটা নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখিয়ে বাচিয়ে রাখতাছি বা বাচিয়ে রাখার চেষ্টা করতাছে। সেই ৭১ এ অত্যাচারের মুহুর্তে এই ধরনের নারীরা এক খন্ড সুর্যরশ্বি বা কোন ধরনের সুন্দর আলো দেখে বেচেছিলো হয়তো আজো বেচে আছে- আর যদি বেচে না ও থাকে তাহলেও ৭১ এ ধর্ষিত সেই ধরনের বাঙালী রমনীদের আত্মা এই দেশের আকাশে বাতাসে ঘুরে বেড়ায় বা মাটিকেও ঘুমিয়ে থাকে। তাদের আত্মার মনে কষ্ট দেয় ্এবং তাদের ঘুমন্ত আত্মাকে জাগিয়ে তুলে কষ্ট দেয় সেই ধরনের সকল ধরনের সামাজিক মেলামেশা বর্তমানের করোনা পরিস্থিতিতে অনেকটাই অফ করে রেখেছে কিন্তু তারপরেও আপনি যদি মনে করেন আপনি মুক্তিযোদ্বা মহিলাদের মনে কষ্ট দিতাছেন তাহলে আপনার একজন বাঙালী নারী বা রমনী বা ললনা হিসাবে নিজেকে শুধরাইয়া ফেলা উচিত। একজন জয় বাংলার রমনী হওয়া অনেক বড় ভাগ্যের ব্যাপার কিংবা ললনা বা নারী। জয় বাংলার রমনী মানে এই না যে লাল সবুজের কাপড় পড়ে নিজেকে জয় বাংলা মহিলা বলে পরিচিয় দিলেন। একবার একখানে এক মহিলাকে দেখলাম যে লাল সবুজ রংয়ের পতাকা র কাপড়ে গায়ে দিয়ে দাড়িয়ে আছে কিন্তু উনি তার জয় বাংলার রক্তিম সূর্যটা রেখেচেন উনার নিতম্বে যা দেখতে খুবই দৃষ্টিকটু লাগতেছিলো। মুক্তিযুদ্বে নিহত সকল শহীদদের রক্ত এর প্রতীক হিসাবে বিবেচনা করা হয় লাল সবুজের পতাকার মাঝখানের রক্তিম অংশটাকে। প্রজন্ম দালাল রাজাকার সেটা র আলাদা কোন মিনিং করতে পারে কিন্তু স্বাধীন বাংলার রমনীর কাছে সেটার গুরুত্ব ভিন্ন। একজন বিদেশীনি বা ইউরোপিযান বা আমেরিকান মহিলা যদি ভুল করে লাল সবুজের পতাকার রংয়ের কাপড় চোড়প গায়ে জড়ায় সেটাকে কেউ দোষ হিসাবে দেখবে না- কিন্তু জেনে শুনে আপনি যদি দৃষ্টিকটু আচরন করে থাকেন সেটাকে নিশ্চয়ই কেউ এলাও করবে না। আপনাকে সবসময় মনে রাখতে হবে যে- জয বাংলা বলতে পারাটাই একটা বড় সড় বিজয়ের অন্তর্গত। আপনি যদি খালি মুখে  জয় বাংলা না বলতে পারেন তাহলে বুঝতে হবে যে এই দেশকে ভালোবাসা নিয়ে আপনার সমস্যা আছে। বঙ্গবন্ধু তারাই যারা দেশের জন্য ৭১ এ জয় বাংলা বলে বাংলার মাটির সাথে মিশে গেছেন বা অন্য কোন ধর্ম মোতাবেক পুনরায় জীবন নিয়ে অন্য কোন দেশে বা অন্য কোথাও চলে গেছেন আর তারাও যারা ৭১ এ দেশকে স্বাধীন করতে এসে স্বাধীন বাংলাদেশে বসে আছেন এবং তাদের বন্ধুদের কথা স্মরন করতাছেন মাঝে মাঝে জয় বাংলা বলে। 

সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো আমি সেই ধরনের লমনী, ললনা কে বাঙালী রমনী বা ললণা বা নারী হিসাবে বিবচেনা করি যারা খোলা আকাশের নীচে দাড়িয়ে খোলা বাতাসে মাথার চুল ছেড়ে দিয়ে দুহাত ছড়িয়ে সুন্দর করে কোন ধরনের প্রেশার  ক্রিয়েট না করে  মুক্ত বাতাসের সাথে সম্মতি রেখে বাতাসকে শুনিয়ে মৃদু বা আলতো ভাষাতে বলতে পারে জয় বাংলা। আমার জীবনে আমি এমন কোন বাঙালী নারীর সান্নিধ্যে যাই নাই যে জয় বাংলা বলতে পারে না। জয় বাংলা বলে এদেশের অনকে রমনী বা নারী বা ললনা ৭১ এ ফাকি হানাদার বাহিণীর কাছে গনহত্যার স্বীকার হয়েছে যার জণ্য আজো তারা জাতিসংঘের  কাছে সরি বলে নাই লিখিত ভাবে- আর আজো আমাদের অনেকের যুদ্ব চলতাছে সেই সরি লেটার আদায় করার জন্য যার দাবী উঠেছিলো শাহবাগ গনজাগরন চলাকালীন সময়ে। আজকে যারা ফাকি হানাদার বাহিনীর বৈশিষ্ট্য বজায় রেখে চলে তারা তো জয় বাংলার নাগরিক না? আমি মাঝে মাঝে ভাবি- তারা বাংলা ভাষা উচ্চারন করে কি করে? আমি যুদ্ব করি নাই- আমার সীমিত আকারের ব্যক্তিগত রিসার্চ বা এনালাইসিস আমাকে সঠিক শুদ্ব বাঙালী প্রজন্ম চিনতে সহজ করে আর যারা ফাকি হানাদার বাহিণীর জারজ তারা প্রথমেই জয় বাংলার বহমান বাতাসের কাছেই পরাজিত বলে গন্য হয়। কারন তারা প্রথমেই এমন একটা কাজ শুরু করে যাকে আমার অনকে সময় রাস্তার কুত্তার সাথে বিবেচনা করে থাকি।

মানুষ হিসাবে বেচে থাকা এক বিরাট ব্যাপার আর সেটা যদি হয় জয় বাংলার গ্রাউন্ডে।

Tumblr Blog Full Details A To Z Free Blogging.

Tumblr খুব পপুলার একটি ব্লগ। বিশেষ করে মাইক্রো ব্লগিং জগতে Tumblr অনেক পপুলার।  আজকের এই ভিডিওতে যদি আপনি পুরোটা দেখেণ তাহলে কিভাবে Tumblr ব্লগ বানাতে হয় এবং কিভাবে Tumblr ব্লগ বভ্যহার করতে হয় তা পুরেপুরি জানতে পারবেন। তারপরে আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আপনি আমার সাথে ভিডিওতে দেয়া স্কাইপে এড্রেস এ যোগাযোগ করে দেখতে পারেন। Tumblr তৈরী করা এবং এখঅনে ব্লগিং করা একদমই সহজি এবং ফ্রি। আপনি যদি এডসেন্স প্রোগ্রামিং এবং কোডিং জানেন তাহলে আপনি এখঅনে এডসেন্স এপ্লাই করতে পারবনে। আপনি যদি ফ্রি থিম ব্যভহার না করতে চান তাহলে Tumblr থেকে পেইড থিম কিনে নিতে পারেন যা আপনার উপকারে লাগবে। আপনি Tumblr দিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর এবং ইফেক্টিভ ব্লগ তৈরী করতে পারেন। 




Monday, May 25, 2020

অত্যাচার: যুদ্বের একটা টেকনিক।

মানুষকে শারিরীক এবং মানসিক ভাবে অত্যাচার করা যুদ্বের একটা কৌশল। একটা মানুষকে যদি আপনি সুদীর্ঘ সময় ধরে অত্যাচার করতে থাকেন- নানা ভাবে এবং নানা কৌশলে এবং আপনি যদি হঠাৎ করে তার উপর থেকে দয়া পরবশ হয়ে অত্যাচার টা সরাইয়া নেন তখন কিন্তু যে অত্যাচারিত হইতাছিলো সে কিন্তু সেই অত্যাচারটাকে খুজবে বা খুজে বেড়াবে। কারন সুদীর্ঘ সময় ধরে অত্যাচারিত হবার কারনে তার জীবনের সহ্য ক্ষমতা সেই লেভেল পর্যন্ত পৌছাইয়া দেয়া হয়। যারা সম্মুখ যুদ্বে বা যুদ্ব ক্ষেত্রে পরািজিত হয় তারা পরবর্তীতে প্রতিশোধ নেবার জন্য সামাজিক এবং সামরিক আধা সমারিক বাহিণীর মাধ্যমে এই কৌশল টা প্রয়োগ করে এবং এতে করে যারা অত্যাচার করে তারা একটি পৈশাচিক আনন্দ উপভোগ করে। এখন যে অত্যাচারিত হইতেছিলো সে যখন ছাড়া পাবে তখন তার বিশ্বটা তাকে দেখবে এবং তাকে খুশী করার চেষ্টা করবে। সে ক্ষেত্রে সে যদি ভালো পরিমান ক্ষমতাবান হয় তাহলে সে ও প্রতিশোধ নেবে। আর প্রতিশোধ নেবার সিদ্বান্ত যদি আন্তর্জাতিকভাবে হয় তাহলে সে ও কিন্তু সে ক্ষেত্রে কঠিন থেকে কঠিনতর হবে। একটা মানুষ যুদ্বক্ষেত্রে যতোটা কষ্ট যন্ত্রনার স্বীকার হবে বা অত্যাচারিত  হবে তার সম্মান তার দেশে দিনে দিনে বেড়েই চলবে। কয়েকদিন আগে করোনা পরিস্থিতির ভেতরে ইটালীতে এক মেয়েকে এক অত্যাচারের কারাগার থেকে ফেরত আনা হয়- তাকে অপরিসীম অত্যাচার করার পরেও সে জানে বেচে আছে এবং এর পরিনামে ইতালী আভ্যন্তরীন ভাবে কি এ্যকাশন নেয় সেটা দেখার বিষয়। আমাদের দেশেও ৭১ এ স্বাধীনতা যুদ্বের সময় যারা হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হয়েছে এবং ১০ মাস বা তার চেয়ে কম বেশী অত্যাচারিত হয়েছে তারা কিন্তু আজো অমর- তাদের অমর ত্যাগ তিতীক্ষার কারনে আজ আপনি স্বাধীন স্বার্বভৌম বাংলাদেশে দাড়িয়ে কথা বলতে পারতাছেন।

যে সকল যুদ্ব অনেক দিন ধরে হয় এবং সেখানে যদি গুরুত্বপূর্ন কাউকে ধরা যায় তাহলে তার উপর চলে অমানসিক শারিরীক এবং মানসিক অত্যাচার। তারা মনে করে অমানষিক এই অত্যাচারের কারন তারা যুদ্বে জেতে গেলো - কিন্তু মূলত যে অত্যাচারিত হয়েছে তার সাথে অনেক সময় দিন দুনিয়ার বাদশা থাকে। অত্যাচার এবং জুলুম এই দুইটা জিনিস কোন ধর্মেই এলাও করা হয় নাই। সো এইটার একটা ধার্মিক রি এ্যাকশন ও আছে। মুলত ইংরেজী হলিউড ছবিগুলোতে দেখা যায় কতোভাবে এবং কি কি ভাবে মানুষকে  অত্যাচার করা হয় যা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ছবিতে দেখানো হয়। সবচেয়ে ভয়াবহ অত্যাচার চলে এই বিশ্বে  যদি সিআইএ কাউকে ধরতে পারে। ইদানীং কালে ইরাকের আবু গারিব জেলে র অত্যাচার ও অনেক বিখ্যাত। এই ধরনের টর্চার সেল গুলো অনেক সময় অনেক দেশের স্বাধীনতা রক্ষার্থে ব্যবহৃত হয়- অনকে গুরুত্বপূর্ন তথ্য আদায় করার জন্য। 

এই সকল কারন ছাড়াও অনেক সময় মানূষকে বিনা কারনে অত্যাচার করা হয়- আমাদের দেশে সংখ্যালঘু হিসাবে। বিনা কারনে আপনি যদি কাউকে অত্যাচার করেন তাহলে আমার মনে হয় আপনি বেচে থাকার সুখটা হারিয়ে ফেরবেন- আপনার আর বেচে থাকতে ইচ্চা করবে না- কারন প্রত্যেকটা মানুষকে মানসিক ভাবে অত্যাচার করার জন্য সৃষ্টিকর্তা আপনার জীবনের সুখ কেড়ে নিবে আর তার সাথে তো রয়েছে যে অত্যাচারিত হয়েছে তার অভিশাপ। গরীব মানুষ যখন অভিশাপ দেয় তখন সেই অভিশাপটা গায়ে লাগে কারন আপনি গরীব মানুষকে কষ্ট দিয়েছেন। সো কাউকে কষ্ট দেবার মন মানসিতকতা বাদ দিয়ে পারলে উপকার করবো আর না পারলে কোন অত্যাচার করবো না- এই মানসিকতা যদি বজায় রাখতে পারেন তাহলে আমি মনে করি মানুষ হিসাবে আপনি সফল এবং স্বার্থক হবেন। মানুষ যে সফলতা বা স্বার্থকতা পায় তার পিছনে সৃষ্টিকর্তার একটা অবদান রয়ে যায় সব সময়- উনার আশির্বাদ, কৃপা এইগুলো কাজে লাগে অনেক সময়। 

আমাদের পৃথিবীতে একটা প্রবাদ চালূ আছে- ভালো মানুষের ভাত নাই- আসলে ভালো মানুষকে যদি আপনি অত্যাচার করেন কোন ভাবে তাতে সে যখন কষ্ট পাবে সেই কষ্টটা র পরিবর্তে সৃষ্টিকর্তাও আপনাকে কোন না কোন ভাবে আঘাত করবে। কারন দেখেছি পাপ করার কারনে হাশরে বা আখিরাতে তো বিচার হবেই- দুনিয়াতেও এই জিনিসের ফল ভোগ করতে হবে। মৃত্যুর আগে হলেও সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে সেই অত্যাচারে গ্রেফতার করবে যেই অথ্যাচার আপনি বিনা কারনে মানুষের উপরে প্রয়োগ করে থাকেন। 

ময়মনসিংহে একটা লোকাল কথা আছে- “কেউ যায় পাপে, কেউ যায় তাপে” যার আরকেটা মিনিং আমরা করে থাকি- ” পাপ তার বাপরেও ছাড়ে না”। আমাদের  দেশে অনেকেই আছে শয়তানকে ও বুদ্বি দেয় আর যার সাথে শয়তান থাকে কপালদোষে তার অনেক কিছুই সফল হয় না- কারন সৃষ্টিকর্তা শয়তানকে সবসময় অভিশাপে রাখেন ফলে সে ভালো মানুষের অনেক ক্ষতি করে থাকে- তখন ভালো মানুষ যে কষ্ট পায় বা সে স্যাক্রিফাইস টুকু করে তার বিনিময়ে একসময় না একসময় সৃষ্টিকর্তা উত্তম বিনিময় দান করে থাকেন। 

যেমন ধরেন আমাদের দেশের মুক্তিযোদ্বারা স্বাধীনতার পর থেকে অত্যাচারিত। আজো মুক্তিযোদ্বারা অনেক সময় অনেক খানে দু;খ দুর্দশায় কষ্টে পতিত আছে। আপনি যদি জেনে শুনেও তাদের মধ্যে কাউকে উপকার না করেন বা তাদের পাশে না দাড়ান তাহলে আপনি ও একদিন এমন কোন বিপদে পড়বেন যা আপনি ঠাহরও করতে পারবেন না। মানুষ হিসাবে মুক্তিযোদ্বাদের পাশে দাড়াণো আপনার দ্বায়িত্ব। মুক্তিযোদ্বারা দেশ স্বাধীন করার পর থেকে অপমান এবং অবহেলার কারনে যে পরিমান অত্যাচারিত তাতে আমাদের কাছে মনে হয় যে এর বিনিময়ে কঠিন আজাব ভোগ করতে ইতে পারে। কারন তারা দেবতা সমতুল্য মানুষ। দেশটা স্বাধীন হয়েছে আজকে ৪৮ বছর কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন মুক্তিযোদ্বাকে এখনো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে পারলাম না। যেমন শুনলাম না যে অমুক মুক্তিযোদ্বা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী । কেউ বা কারো নামের আগে এই শব্দটা ব্যবহৃত হয় না। যেমন আমি যদি বলি- মুক্তিযোদ্বা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সেরকম- এখন পর্যন্ত মুক্তিযোদ্বাদের সব্বোচ্চ  সম্মান সংসদের মন্ত্রী। আমি একজন মুক্তিযোদ্বাকে দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চাই। যে কিনা কোন কিছু চিন্তা না করে - বাবা মা ভাই বোন আত্মীয় স্বজন সবাইকে ছেড়ে মহান স্বাধীনতা যুদ্বে জয় বাংলা বলে ঝাপিয়ে পড়েছিলো এবং ১০ মাস যুদ্ব শেষে ফিরে এসে কাউকে ফেরত পায় নাই- বাবা মা স্বধীনতাবিরোধীদের হাতে জবাই হয়ে গেছে, বোন, খালা,  ধর্ষিতা হতে হতে মারা গেছে- ক্ষেত খামার সবকিছূ তে নিহত হওয়া বাঙালীদের হাড় গোড় রয়ে গেছে এবং বিগত ৪৮ বছর ধরে দীর্ঘশ্বোস কে সংগে নিয়ে বেচে আচে- সেরকম একজন জয় বাংলা স্লোগানধারী মুক্তিযোদ্বাকে সরকারপ্রধান পদে আসীন করতে পারলে আমার কাছে মনে হয় বাংলাদেশী দের কাল হাশরের দিনে মুক্তি মিলবে আর নয়তো সৃষ্টিকর্তার সামনে আপনাকে প্রশ্নবানে জর্জরিত হইতে পারে- যে আমার আপনার জীবত অবস্থায় আমি আপনি মুক্তিযোদ্বাদের কে সব্বোচ্চ কতোটা সম্মানে সম্মানিত করেছি।  একজন মুক্তিযোদ্বা যে কিনা ১০ মাস ১০ দিন ধরে ৭১ এ দেশ পাহারা দিয়েছে এবং দেশের জণ্য যুদ্ব করেছে- সে যে স্বপন বুনেছে সেখা্নেই রয়ে গেছে এদেশের প্রকৃত মুক্তি এ্বং স্বাধীনতা - আর নয়তো অভাব দু:খ, দুর্দশা কষ্ট এগুলো হবে বাংলাদেশীদের নিত্য সংগী।

Thursday, May 21, 2020

It is the easiest and fastest way to monetize a website.

Join 87,000+ PublishersToday and Earn $1,100/Month
Hey,
Do you already monetize your website and are fully satisfied with the income? Or, on the contrary, do not yet use a single opportunity to get profit? Regardless of your answer, you should definitely give MageNet.com a try, and start earning today!
It is the easiest and the fastest way to monetize a website. All you need to do is to sign up and install the plugin. Now you can decide how many ads you want to place and how much to get.
What Benefits Do I Get From MageNet?
If you’re looking for ways to make a legitimate extra-income, monetizing your websites with Benefits from MagNet MageNet can provide you with the perfect platform to place contextual ads on your own terms. You will get:
  • Access to our wide-scale network of advertisers 
  • Automatically installed ads on selected web pages
  • Regular payments for placed ads via PayPal
  • The most targeted advertisement that looks natural to visitors
  • Full control of web pages that are available for advertising
  • You can set the fee that will not depend on the traffic amount
  • You can view detailed statistics of your ads and pages where it is shown
  • MageNet Plugin can be combined with other monetization systems to maximize income
​ " target="_blank" rel="nofollow">
Join 87,000+ PublishersToday and Earn $1,100/Month
Hey,
Do you already monetize your website and are fully satisfied with the income? Or, on the contrary, do not yet use a single opportunity to get profit? Regardless of your answer, you should definitely give MageNet.com a try, and start earning today!
It is the easiest and the fastest way to monetize a website. All you need to do is to sign up and install the plugin. Now you can decide how many ads you want to place and how much to get.
What Benefits Do I Get From MageNet?
If you’re looking for ways to make a legitimate extra-income, monetizing your websites with Benefits from MagNet MageNet can provide you with the perfect platform to place contextual ads on your own terms. You will get:
  • Access to our wide-scale network of advertisers 
  • Automatically installed ads on selected web pages
  • Regular payments for placed ads via PayPal
  • The most targeted advertisement that looks natural to visitors
  • Full control of web pages that are available for advertising
  • You can set the fee that will not depend on the traffic amount
  • You can view detailed statistics of your ads and pages where it is shown
  • MageNet Plugin can be combined with other monetization systems to maximize income