Translate

Wednesday, June 24, 2020

খুবই ভালো ট্রাফিক জেনারেটর। আপনি চাইলে প্রতি মাসে ফ্রি ও নিতে পারেন ভিজিটর।

কয়েকটি প্যাকেজ এভইলেবল। আপনি ইচ্ছা করলে সহজেই ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন করে জয়েণ করে আপনার ওয়েভসাইট বা ব্লগ বা প্রোডাক্টে ট্রাফিক জেনারেট করতে পারেন। এখানে এপিআই ও আছে যা আপনি চাইলেই ব্যভহার করতে পারেন আপনার নিজস্ব ট্রাফিক প্যানেলে।  





প্রতি মাসে আপনি ন্যানো চ্যাকেজ এড করতে পারবেন। আবার চাইলে প্রতি মাসে নতুন নতুন ওয়েভসাইটের জন্য ডেমোও  নিতে পারবেন। 






Saturday, June 20, 2020

কিভাবে টুইটারের টুইট বা পোষ্ট এমবেড করবেন ব্লগস্পটের সাথে?


উপরে যে টুইট টা দেখতাছেণ সেটা এমবেড আকারে দেয়া আছে। আপনি ও চাইলে অনায়াসে বা সহজে আপনার টুইটারের পোষ্ট এমবেড করতে পারবেন। 

এখানে দেখুন প্রথমে আমি একটা টুইটার পোষ্ট করেছি। তারপরে সেখানে কিছু হ্যাশ ট্যাগ ও ব্যবহার করেছি। তারপরে পোষ্ট করেছি মানে টুইট করেছি। এখন সেটা লাইভ পোষ্ট আকারে দেখাইতাছে।
                                 

তারপরে নীচে রাইট সাইডে ক্লিক করে কপি লিংক টু টুইট এ ক্লিক করে কপি করলাম।

তারপরে পোষ্টের উপরে ডান দিকে থাকা তীর চিহ্নে ক্লিক করে এমবেড টু্ইট  সিলেক্ট করলাম।

তারপরে  টোটাল এইচটিএমএল কোড কপি করলাম

এবং সেটাকে ব্লগ পোষ্টের এইচটিএমএল সেকসানে আইসা পোষ্ট করলাম যেটা উপরে দেখাইতাছে।

Friday, June 19, 2020

কিভাবে একটা ইউটিউব ভিডিও এর এমবেড কোড সংগ্রহ করবেন?

এমবেড কোড মানে এমন একটা কোড যা আপনি যে কোন ওয়েব কোড প্লেসে ব্যবহার করতে পারেন। একদম বেসিক এইচটিএমএল জানা না থাকলেও আপনি এইটা ব্যবহার করতে পারবেন। সাধারনত ব্লগ, ফোরাম, ওয়েবসাইট এই সব প্লেসে ব্যবহার করা যায় এমবেড কোড। ব্যানার, লোগো, অডিও, ভিডিও এগুলোর এমডেব কোড দেয়া থাকে অনেক ওয়েবসাইটে যা থেকে কোড সংগ্রহ করে আপনি যে কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগে পেষ্টে করলে সেটা শো করবে। এ্খানে নীচে ইমেজ আকারে দেখানো হবে  যে কি করে আপনি একটা ইউটিউব ভিডিও কে এমবেড করতে পারবেন।

প্রথমে ইউটিউব এ আসেন । লগইন না করলেও প্রবলেম নাই। মনে করেন আপনার কোন ভিডিও আছে এবং আপনি সেটা শেযার করবেন বা আপনার কোন ভিডিও ভালো লেগেছে এবং সেটা আপ নি শেয়ার করবেন। তো সেটা প্রথমে ইউটিউব ঘেটে ঘেটে বের করেন। 


আর আপনি যদি লগইন অবস্থায় কোড বের করতে চান তাহলে এইভাবে আপনার চ্যানেলটা  দেখে নিন যে আপনি লগইন করা আছেন কিনা? 


লগইন করা না থাকলেও আপনি আপনার ভিডিও সার্চ দিয়ে খুজে বের করে দেখতে পারেন।


অথবা উপরে কোন লিংক থেকে  থাকলে ও কোড কালেকশন করতে পারেন।  


তারপরে শেয়ার অপশনে ক্লিক করতে হবে যা প্রত্যেক ভিডিও এর নীচে আছে।  তারপর অন্যন্য শেয়ার অপশনের আগে প্রথমে ই লেখা দেখবেন এমবেড লেখা আছে।


এমবেড এর আগে পরে গ্রেটার দ্যান এবং লেজার দ্যান চিহ্ন দেয়া থাকবে। সেখানে ক্লিক করলে কোড পাওয়া যাবে। 


তারপরে এই কোড টা যদি পেষ্ট করে দেন তাহলেই আপনার ভিডিওটা শো করবে। যেমন দেখেন এই ভিডিও টা এখানে আমি এমবেড করবো। প্রথমে উপরে বাম  দিকে দেখেন -  এইচটিএমএল। সেখানে ক্লিক করলে েএকটা এইচটিএমল কোডিং অপশন আসবে সেখানে এমবেড কোড টা পেষ্ট করতে হবে। 

Father's Day technology under $100

Sunday, June 14, 2020

Get Paid for web surfing.

Hey, everybody! Check out the brand new CryptoTab browser! You just use it like a regular browser (watch Youtube, browse websites or social media networks, etc.) and earn income in BTC at the same time thanks to its built-in mining algorithm! 



The easiest way to earn Bitcoins? Just change your browser to CryptoTab and receive payments to your balance every 10 minutes. You will get BTC for simply using it, even if just having CryptoTab browser window open. It takes less than 1 minute to start earning - 


Now you can get Bitcoins right in your browser! Believe it or not, you' re just 1 click away from unique, online stream of income. Go through this link and get your money!


Hi friends! I want to share with you something totally new and incredibly simple - CryptoTab Browser, a great browser with familiar Chromium interface and nice mining feature. The best thing about it is that you can you earn Bitcoins by just browsing the web and bringing new users in. Sounds too good to be true, but it is! Try it here - 

Friends, let me share with you a cool browser with built-in mining features, I've been using it few weeks now and results are great! You get paid in Bitcoins and payments come directly to your Bitcoin wallet. 

Friday, June 5, 2020

ইন্টারনেট খুটি নাটি। প্রথমে কিছু বেসিক।

আমি ইন্টারনেটে কাজ করতে বসে অনকে ধরনের লোকের সাথে পরিচিয় হয়। সকলেই ফ্রি ল্যান্সার এবং আউটসোর্সিং এর প্রতি একটা তীব্র আগ্রহ ধরে থাকে। সকলেরই মনের ইচ্ছা থাকে ইন্টারনেট তেকে ভালো এাউন্টের ডলার/ইউরো/পাউন্ড উপার্জন করার। কিন্তু যে সকল বেসিক ব্যাপারগুলো অনুপস্থিত দেখি: সেগুলো ই বলতাছি:

১) ব্রাউজিং: কেউ কেউ আইসা বলে যে- আমি ব্রাউজ করতে পারি না। তখন হতভম্ব হয়ে যাইতে হয় যে একজন মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করতাছে অথচ ব্রাউজ করতে পারে না। ব্রাউজ বা ব্রাউজার এর মেইন ব্যাপারটাই হইতাছে ইন্টারনেট ভিজিট করা, ওয়েবসাইট ভিজিট করা। যে কোন বন্ধুর যদি ওয়েবসাইট এড্রেস থাকে আর যদি বলে দোস্তা আমার ওয়েভসাইট টা একটু ভিীজট কর আর আপনি যদি সারাদিন বসে বসে ভাবেন যে কিভাবে ব্রাউজ করতে হয় তাহলে কতোটুকু লজ্জার বা শরমের কথা। সে জন্য আপনি দেখবেন আপনার মোবাইল/ট্যাব/ ল্যাপটপ বা ডেস্কটপে কি কি ব্রাউজার দেয়া আছে অটোমেটিক। যেমন দেয়া আছে- গগুল ক্রোম, ফায়ার ফক্স, অপেরা বা অপেরা মিনি বা সাফারি বা আরো নাম জানা বা না জানা ব্রাউজার। যেস সকল ব্রাউজারে আপনি যে কোন ওয়েবসাইট এড্রস লিখে ভিীজট করতে পারবেন। যদি আপনি ব্রাউজারে ওয়েবসাইট না দেখতে পারেন তাহলে আপনি ইন্টারনেটের অনেক কিছু মিস করবেন। ব্রাউজারে ওয়েবসাইট এড্রেস লেকার জন্য মিনিমাম আপনি domain name + dot extension এই দুইটা লিখতে হবে। যেমন দেখেন এই ব্লগের উপরে লেখো আছে- masudbcl.xyz. সেখানে আপনি আপনার ব্রাউজারে এই ডোমেইন নেম এবং এক্সটেনশন লিখবেন- তাহলেই আপনার ওয়েবসাইট চলে আসবে। আপনার মোবাইলে যতো সফটওয়্যার দেয়া আছে তা যদি আপনি গাটাগাটি করে দেখণ তাহলে আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার কখনো নষ্ট হবে না। যে কোন ওয়েবসাইট আপনি দেখবেন বা শুনবেন তা আপনি প্রথমেই নিজে ব্রাউজ করে দেখবেন। মোবাইলে সবসশয় ইন্টারনেট ব্যবহার করলে আপনি দেখে নিবেন যে কোনটা আপনার বেশী ভালো লাগে- যে ব্রাউজার টা বেশী ভালো লাগে সেটাই আপনি ডাউনলোড করে নেবেন বা ওপেন করে ভিজিট করবেন।



২) সার্চিং: আপনি ইন্টারনেটে কাজ করতে বসে কোথাও কোন কিছু বুঝতে পারলেন না। ইন্টারনেটে যেটা নিয়ম সেটা হইতাছে- আপনি প্রথমেই যে সার্চ ইন্জিন আছে সেখানে সার্চ দিবেন। যে রকম আছে-

http://www.google.com
http://www.yahoo.com
http://www.live.com

আপনার যে সার্চ পেজ আছে সেটাতে কিছূ লিখে সার্চ করবেন। প্রথমেই আপনাকে এই দুইটা কাজ করতে হবে যে কোন সময়ে ইন্টারনেটে। আর আপনি যদি সার্চ করে ইন্টারনেটে কিছু না লিখেন তাহলে বা ব্রাউজ না করেন তাহলে জ্ঞানের চাহিদা পূরন হবে না। আপনাকে অতি অবশ্যই একজন ভালো সার্চার হতে হবে এবং ভালো ব্রাউজার হতে হবে।









Create youtube playlist. Youtube Playlist making policy.

Wednesday, June 3, 2020

কিভাবে ইউটিউব প্লেলিষ্ট মেক করবেন?

আমরা যারা প্রতিনিয়ত ইউটিউব দেখি বা ভিজিট করি বা নিয়মিত ভিডিও আপলোড করি তাদের জন্য প্লেলিষ্ট খুব জরুরী একটা জিনিস। সময়ে আপনি অনেক ভিডিও সহজেই খুজে পাবেন। যাদের ইউটিউব একাউন্ট আছে তাদের জন্য প্লেলিষ্ট তৈরী করা খুবই সহজ একটা ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। প্লেলিষ্ট টা কোথায় থাকে সেটা প্রথমে দেখাইতাছি। 


প্রথমে আপনি আপনার ইউটিউব একাউন্টে লগইন করেন। তারপরে উপরে ডান দিকে দেখানো ইমেজে ক্লিক করে  Your channel অপশনে আসেন। তারপরে সেখানে ক্লিক করলে আপনার চ্যানেলে হোম পেজে চলে আসবেন। হোম পেজে আসলে আপনার চ্যানেলে হোম সেকসান টা দৃশ্যমান হবে। যারই ইউটিউব একাউন্ট আছে তারই নিজস্ব চ্যানেল আছে। সো আপনিও চাইলে আপনার চ্যানলে লগ ইন করে সবসময় ইউটিউব ভিডিও দেখবেন এবং আপনরা পছন্দনীয় ভিডিওগুলোকে প্লেলিষ্ট আকারে সাজাইয়া নিতে পারেন। আমি অনেক সময় প্লেলিস্ট মেক করে  থাকি তাতে অনেক সময় ইউটিউব সার্চবারে যার নামে প্লেলিষ্ট তৈরী করি তার ভিডিও কালেকসনের সাথে সাথে আমার নাম টা বা ইউটিউব ছ্যানলে ইউজার নেমটা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে শো করে।


আপনার চ্যানেলে হোম পেজে আসার পরে আপনি প্লেলিষ্টে ক্লিক করবেন এবং আপনার প্লেলিষ্ট টা দেখাবে। আপনার চ্যানলে প্লেলিষ্টে আসার পরে আপনি দেখতে পারবেন আপনি এ যাবতকালের কতোগুলো প্লেলিষ্ট তৈরী করেছেন। 


এখানে আপনি প্লেলিষ্ট গুলো দেখতে পারতাছেণ আমার। যে কোন একটাতে ক্লিক কররে আপনি একসাথে অনেকগুলো ভিডিও দেখতে পারবেন। যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে এবং একজনের ব্যবহার এককে ধরনের হবার কারনে পৃথিবীতে অনেকেই আছে যারা ইউটিউবে শুধু প্লেলিষ্ট দেখে বেড়ায়। এখন চলেন দেখি কিভাবে আপনি একটা প্লেলিষ্ট বানাবেন। প্রথমে আপনি ইউটিউবের সার্চ বারে যাবেন। সেখানে আপনি যে কোন একটা বিষয় নিয়ে লিখবেন। তাহলে দেখবেন এটা লিষ্ট চলে এসেছে। আমি লিখেছি Soundeo Mixtape।নীচে সেই চ্যানেল সহ  কয়েখটা গানের লিষ্ট বের হয়ে এসেছে। আপনি সে গানগুলোকে একটা প্লেলিষ্টের ভেতরে এড করবেন।  



তারপরে প্রত্যেকটা ভিডিও এর ডানপাশে উপরে থেকে নীচে পর্যন্ত ৩ টা ডট পাবেন। সেইখানে আপনি ক্লিক করবেন। তারপরে আপনি নতুন প্লেলিষ্ট তৈরী করার অপশণ পাবেন। সেখানে আপনি প্লেলিষ্টের নামও দিতে পারবেন । 


প্লেলিষ্টের নাম লিখা হয়ে গেলে ক্রিয়েটেএ ক্লিক করবেন। তাহলেই আপনার প্লেলিষ্ট তৈরী হয়ে গেলো। এরপর থেকে এই নামটি আপনার প্লেলিষ্টে থেকে যাবে। আপনি যে কোন কালেকশন এখঅন ্ডে করতে পারবেন। ইন্টারনেটে যারা খুব পপুলার তাার নিজেদের নামে তাদের অনকে ধরনর প্লেলিষ্ট তৈরী করে রাখে। 

এখানে একটি গানকে আমি প্লেলিষ্টে এড করলাম। এরকম করে আপনি এই পোষ্টের নীচের দিকে ১৭টা গানের একটা প্লেলিষ্ট তৈরী করলাম। যেটা আপন িএক ক্লিক করেই দেখতে পারবেন। 


উপরের ছবিতে দেখানো হলে কোথায় আপনি সেভ টু প্লেলিষ্ট অপশন পাবেন। 


এখানে আমার প্লেলিষ্ট কালেকশনে দেখাইতাচে আমি এই পোষ্টিং এর মাধ্যমে যে প্লেলিষ্ট টা তৈরী করেছি সেটা। আর ণীচের ছবিতে দেখতে পারবেন একটার পর একটা গান এবং  ক্রমান্বয়ে শুনতে পারবেন। এখঅনে ১০-১২ ঘন্টার ডিজে রিমিক্স এবং আরো না াকালচারের সং একসাথে দেয়া। এই ধরনের গান আমাদের যাদের সময় কাঠে অনবরত বাসাতে তাদরে জন্য সাজেষ্টেড। 





Tuesday, June 2, 2020

এনাডেভ। যদি আপনার কন্টেন্ট থাকে আর মনিটাইজেশন করতে চান। গুগল মনিটাইজেশন এর টুকিটাকি।

এখনকার দিনে অনেকের জন্যই ব্লগ বা ওয়েবসাইটে মনিটাইজেশন পাওয়া একটু কঠিন হয়ে গেছে। এখন আর গুগল এডসেন্সে আবেদন করলেই সাথে সাথে মনিটাইজেশন পাওয়া যায় না। কিন্তু অনেকেই লেখালেখি করে থাকে মনিটাইজেশন পাবার জন্য বা কন্টেন্ট মনিটাইজেশন করে উপার্জন করার জন্য। প্রত্যেক মানুষের ভেতরেই আবেগ আছে আর মানুষ খুব সহজে আবগে প্রবন হয়ে উঠে। প্রত্যেক মানুষের মাঝেই কিছু না কিছু সাহিত্য কাজ করে থাকে। অনেক মানুষই লিখতে অনেক পছন্দ করে থাকে। প্রত্যেক মানুষের মাঝেই কিছু না কিছু সাহিত্য থাকে। জীবনে একটা কবিতা বা দু লাইন রচনা করে নাই্  এরকম মানুষ পৃথিবতে পাবেন না। কিন্ত আপনার মনের ভেতর থেকে আসা  যে লেখা সে লেখাকে বাংলার সাহিত্যাংগন মূল্যায়ন না করলেও  ইন্টারনেট সেটাকে মূল্যায়ন করার চেষ্টা করে থাকে- আর এই ধরনের প্রোগ্রামকে বলা হয় কন্টেন্ট মনিটাইজেশন। আমার ব্লগের আশে পাশে বা লেখার মাঝে গুগল ডট কম যে এড দেখায় বা পন্য শো করে বা প্রদর্শন করে তাকেই এখানে কন্টেন্ট মটিাইজেশন বলা হইতাছে। কন্টেন্ট মনিটাইজেশনের মাধ্যমে বাংলাদেশে অনেকেই ভালো উপার্জন করতাছে। আমার খুব শখ কন্টেন্ট মনিটাইজেশন করা এবং ইদানীং চেষ্টা করে যাইতাছি গুগলে এডসেন্সের মাধ্যমে। আশা করি সামনে পেমেন্ট তুলতে পারবো। 

এ ধরনের অনেক কন্টেন্ট মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম আছে সারা বিশ্বে। তার মধ্যে ইদানীংকালে একটা প্রোগ্রাম আমার কাছে অনেক সহজ লাগলো। কিন্তু অথেনটিকেশন যাচাই করে নেয়া ভালো। আমি কন্টেন্ট মনিটাইজেশন কাজটা শেখার জন্য এই প্রোগ্রামটা রেফার করতাছি। কারন আমি নিজে এখান থেকে পেমেন্ট তুলি নাই। সো আমি কাউকে সিরিয়াসলি ব্যবহার করতে বলি না- কিন্তু আপনি কাজটা শিখে রাখতে পারেন। এই ওয়েবসাইটে আবেদন করে আনি একজন কন্টেন্ট মনিটাইজেশণ হতে পারেন। খুব সহজেই একটা ব্লগস্পট ওপেন করে আপনি সেটা লেখা শুরু করতে পারেন। একসময় সেটা আপনার পরিচিত মহলে পপুলার হয়ে উঠলেে আপনি ভালো ভিজিটর পাবেন আর যারা ভালো ভিজিটর আনতে পারবে তাদের ওয়েবসাইট ততো দ্রুত কন্টেন্ট মনিটাইজ হবে। 



আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে যে- এতে যারা কন্টেন্ট মনিটাইজার কোম্পানী তাদের কি লাভ? আসলে যারা কন্টেন্ট কে মনিটাইজ করে তাদেরকে মনিটাইজার কোম্পানী বলে আর যারা কন্টেন্ট মনিটাইজেশন দেয় তাদের কন্টেন্ট মনিটাইজার কোম্পানী বলে। মনে করেন - আপনার ব্লগে প্রচুর পরিমান লেখা আসে এবং ভিজিটর ও আসে। একসময় সেটা কোয়ালিটি ভিজিটর এর কারনে যে কোন কন্টেন্ট মনিটাইজেশন কোম্পানীর কাছে এপ্রুবাল নিয়ে আসা সহজ হবে। তখন কন্টেন্ট মনিটাইজশেন কোম্পানী আপনার আবেদন এপ্রুরভাল করবে কারন আপনার কাছে ভিজিটর আছে। আর যারা কোয়ালিটি ভিজিটর তারা বেসিক্যালি খুব পরিস্কার ভিজিটর, সোশাল মিডিয়া প্রেজেন্স ভালো, গুগল ডট কম সার্চ ইন্জিন  থেকে এসেছে বা যে কোন সার্চ ইন্জিন থেকে এসেছে এবং আপনার ব্লগ ভিজিট করে গেছে। এখন যদি আপনার ভিজিটর থাকে সারা বিশ্ব থেকে- তখন গুগল ডট কম আপনার ব্লগ টাকে মূল্যায়ণ করবে অণ্য রকম ভাবে এবং এমন ধরনের পন্য বা প্রোডাক্ট শেষ করবে যাতে আপনার ব্লগরে ভিজিটর রা সেই পন্য টা কিনতে উৎসাহিত হয় বা সেই পন্যের ওয়েবসাইট টা দেখতে উৎসাহিত হয়। যখন একজন ভিজিটর একটা পন্য বা এড এর বিজ্ঞাপন দেখায় সেটাকে ইমপ্রেশন বলে। আগে দেখেছি এরকম ১০০০ ইমপ্রেশনের জন্য যে কোন কোম্পানী বা গুগল ডট কম ৩ ডলার করে দিতো। এখন যদি আপনার ব্লগে দিনে ১০০০ ভিজিটর থাকে এবং তাদের মধ্যে ১০০ জনও আপনার এড টা ভিজিট করে সেটাকে কন্টেন্ট ক্লিক করে। এই কন্টেন্টে ক্লিক করে যখন কেউ মিনিমাম ১০০ সেকেন্ট ভিজিট করে থকন গুগল ডট কম সেই কন্টেন্ট মনিটাইজারের নামে একটা এমাউন্ট করাদ্দ করে। সেটা হতে পারে কিছু সেন্টস বা কিছূ ডলার। এরকম কিছু কিছু সেন্টস আর ডলার মিলে যখন আপনার একাউন্টে ভালো ডলার জমা হয় তখন সেটা আপনি ব্যাংকে তুলে নিতে পারবেন। তাহলে ইমপ্রেশন এর পরে আসতাছে ক্লিক। আর ক্লিক করে যখন আপনার ব্লগ বা ওয়েভসাইটের ভিজিটর পণ্য প্রদর্শন কারী এড দেখে থাকবে সেটাকে বলা হইতাছে ভিজিটর। সো আপনার ব্লগের কন্টেন্টের মাঝে থাকা এড বা পাশে থাকা এড এ যতো বেশী ক্লিক পড়বে ততো আপনার একাউন্টে উপার্জন হবে। যে কোন মাসে আপনার উপার্জন যদি ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যায় তাহলে আপনার ব্যাংকে ডলার টা আইসা জমা হবে তার আগে আপনাকে গুগল এডসেন্সে আবেদন করে আপনার ব্লগের জণ্য এপরুভাল নিতে হবে এবং আপনার ব্যাংক একা্উন্টও  এড করতে হবে।



তাহলে দেখেন গুগলের কন্টেন্ট মনিটাইজার হওয়া টা কতো সহজ। একদম ফ্রি তে একটা ব্লগ ওপেন করবেন। (http://www.blogger.com) তারপরে আপনি আনপার লেখা শুরু করবেন। এভাবে লিখতে লিখতে আপনি একসময় ভালো পপুলার হয়ে উঠবে। 


এই চিত্রে দেখবেন আপনি গুগল এর মিনটাইজেশন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন আর্নিং অপশন থেকে।