Translate

Thursday, September 30, 2021

শাহবাগ গনজাগরন এর বিরোধী বা সুবিধাভোগীদের নিয়ে একটি শোনা কথা। চুটকি কথা।

থানা শাহবাগে অনুষ্টিত জয় বাংলা গনজাগরন চলাকালীণ সময়ে প্রায় ৮৫ টা গ্ররপের/ফেসবুক গ্রুপের সম্মেলন হয়। সারা রাত বা সারা দিন জয় বাংলা স্লোগানধারীরা দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), আল বদর (ফাসি), আল শামস (ফাসি)  ফাসির দাবীতে একসাথে হয় এবং আকাশ বাতাস প্রকম্পিত করে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে ফাসির রায় আদায় করে “ফাসির উৎসবে জমবো সবাই”  শাহবাগ ঘর ছাড়ে। সবাই অনেক ক্লান্ত ও ছিলো অনেক সময়। ক্রমাগত স্লোগান বা ক্রমাগত স্লোগানোত্তর সমাবেশে অনেকেই অনেক সময় এসেছে বা অনেকেই অনেক সময় চলে গেছে: যার যখন ভালো লেগেছে থেকেছে আর যার যখন ভালো লাগে নাই: সে চলে গেছে। শেষ পর্যন্ত দাবীও আদায় হয়েছে। 





শাহবাগে গনজাগরন চলাকালীন  অনেক সুবিধা ভোগীরাও এসেছিলো। একখানে শুনেছি: শাহবাগ গনজাগরন ২০১৩ সালের সকল জয় বাংলা স্লোগানধারীদের একসাথে দেখলে বলে অনেকেরই শরীরে সেক্স (যৌন সুরসুরি) উঠে পড়ে: গনজাগরন জমেছে শুনেই বলে অনেকে সেক্স (যৌন সুরসুরি) করতে আগ্রহী হয়ে উঠে কিন্তু এইটা কোন সেক্সুয়াল সমাবেশ ছিলো না। অনেক মেয়েকে অভিযোগ করতে শুনেছি : যে তারা শাহবাগ গনজারনের ভেতরে বহিরাগতদের মাধ্যমে কুপ্রস্তাব পেয়েছে এবং তাদের কে বাসা পর্যন্ত রেকী করা হয়েছে। ভালো করে খোজ খবর নিয়ে দেখলাম: তারা জামাত শিবির কর্মী ছিলো:(শাহবাগর রেকী গ্ররপের সদস্য) ”জামাত শিবির রাজাকার : এই মূহুর্তে  বাংলা ছাড়”: এই স্লোগানটা সেখান থেকেই তৈরী। সেই সকল সুবিধা ভোগীরা আজো সুবিধা ভোগ করে যাইতাছে। আর যারা বীরদর্পে জয় বাংলা বলেছিলো: ফাসির রায় কনফারম করেছিলো তারা হয়তো দুখে কষ্টে দিন কাটাইতাছে। প্রতিনিয়ত সংসারের চিন্তাতে অস্থিরতায় ভোগে বা দিন কাটাইতাছে। কিন্তু এমনটি হয়তো হবার কথা ছিলো না। সময়ের সূর্যসন্তানদের সকলের ভরন পোষনের দ্বায়িত্ব রাষ্ট্রেরই গ্রহন কররা দরকার ছিলো। রাষ্ট্র জাতীয় পরিচয়পত্র বিহীন দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), আল বদর (ফাসি), আল শামস (ফাসি) এর প্রজন্ম পালতে রাজী বা পালতাছে কিন্তু রাষ্ট্র জয় বাংলার স্লোগান ধারীদের গোল্ডেন ফ্যাসিলিটজ দিতে রাজী না।



শুনেছি একটি কথা আমি আন্তর্জাতিক অংগন থেকে: থানা শাহবাগে যখন সবাই যাওয়া এবং আসার মাঝে ছিলো তখন এখণকার দিনের সুবিধাভোগীরা দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), আল বদর (ফাসি), আল শামস (ফাসি) প্রজন্ম এর লোকজন একদিন সকালে হঠাৎ করে কিচুক্ষনের জন্য তাদের বিশ্বে জানান দিয়ে থানা শাহবাগে এসেছিলো এবং ক্রমাগত টপাটপ কিছু ছবি তুলে ভিডিও করে সটকে পড়ে। পরে পুলিশ এসে তাদেরকে সরিয়ে দেয়। সেই ধরনের লোকজন আজো সারা বিশ্বের বিভিন্ন খানে ছবি সেন্ড করে শাহবাগ গনজাগরনের জন্য বরাদ্দকৃত সুবিধাদি ভোগ করে যাইতাছে বা ধান্ধা করে যাইতাছে।  শূনেছি থানা শাহবাগ গনজাগরনে অনুষ্টিত গনজাগরনের সাথে সারা বিশ্বের 15 লক্ষ অংশগ্রহনকারীকে (কলকাতা থেকে এরিজোনা) বিশেষ সম্মানে সম্মানিত করার কথা। সেখানে এই দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), আল বদর (ফাসি), আল শামস (ফাসি) প্রজন্ম এর লোকজন 12 লক্ষ তলে তলে গোপনে সেই সুবিধাদি হাতিয়ে নেবার ধান্ধাতে আছে যেটা তাদের বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকার কারনে বাতিল করা হয়েছে উন্নত বিশ্ব থেকে কয়েকবারই। শোনলাম: বিভিন্ন  খানে যাইয়া তারা বলতাছে 2 এবং 5 বলে দেখতে একই রকম। 2 এবং 5 দেখতে একই রকম না : এইখানে 3 এর তফাত আছে। তাই 12 লক্ষ  ফরেনার ডুপ্লিকেট পাসপোর্ট বা ১২ লক্ষ ফরেনার ডুপ্লিকেট জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর বানাইতে পারলেও তাদের সে আশা কখনো পূরন হবে না: গোয়েন্দারা সবই জানে। বিশেষ সুবিধা জয় বাংলা পন্থী 15 লক্ষ লোকজনের জন্যই চিরস্থায়ী বরাদ্দ। 

 


তো সময়ের সূর্যসন্তানদের যেই দেশ দাম দিতে পারে না সেই দেশ আন্তর্জাতিক অংগনে আর কতো নাম করবে দুর্নীতিযুক্ত হওয়া ছাড়া। একমাত্র শাহবাগ গনজাগরন ই যা নাম করার করে দিয়ে গেছে বাংলাদেশকে এই বিশ্বে। জয় বাংলার ধ্বনি কতো বিশাল বা প্রলয়ংকারী রুপ ধারন করতে পারে তা যারা নিজের চোখে না দেখেছে তা বিশ্বাস করতে পারবে না। শাহবাগ গনজাগরনের চেতনা বুকে ধারন করার জন্য সেখানে যাবার দরকার লাগে নাই সব মানুষের: অনেক মানুষ মনের চোখেও দেখে নিয়েছে। অনেকেই তাদের মনের চোখে মানুষকে দেখতে পেয়ে খুজে না পেয়ে আশাহত হয়েছে। একদিন সব আশার সম্মেলন হবে জয় বাংলার আরো কোন বিরাট সম্মেলনে।  জয় বাংলার সম্মেলনে অংশগ্রহনে প্রাথমিক যোগ্যতা হবে: খালি মুখে (মাউথ স্পিকার ছাড়া) দুই ঠোটের মাধ্যমে  হৃদয়ের বা অন্তরে অন্ত:স্থল থেকে তৈরী করা অক্সিজেনের মাধ্যমে শব্দের উচ্চারনে জয় বাংলা বলতে পারার যোগ্যতা। 


শাহবাগ গনাজগরন বিরোধী রা শাহবাগন গনজাগরনরে নাম বা ইস্যু ব্যবহার করে বর্তমান দেশের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া দেশ থেকে বের হয়ে অন্য আরেক দেশেরে নাগরিকত্ব গ্রহন করে অন্য দেশের সংসদ সদস্য বা রাষ্ট্রপতি হবার যে অলৌাকিক এবং কাল্পনিক ধারনা : তা এই দেশের অনেকেই জানে। শুনেছি শাহবাগ গনজাগরন ২০১৩ এর বিরোধী দের দেশ একটাই : সেটা হইতাছে বাংলাদেশের শতরু দেশ। গনজাগরন চলাকালীণ সময়ে তাদের পোষ্টিং দেখেছি: তারা বলতাছে যারা যারা গনজাগরন বিরোধী তাদের কে .... স্তানে পাঠিয়ে দেন: আমরা তাদের কে নাগরিকত্ব দিয়ে রেখে দেবো। তো সেই ১২ লক্ষ বিরোধীদের কে বলতাছি:  পশ্চিমে যাবার চিন্তা না কইরা উত্তরে  চলে গেলেই ভালো হয়। পশ্চিমা গোয়েন্দারা খবই একটিভ।  


দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), আল বদর (ফাসি), আল শামস (ফাসি)  এবং তাদের প্রজন্ম এর সকলের ই ফাসি চাই। 



ব্লগার: #masudbcl

Search Youtube: masudbcl & please subscribe.

Monday, September 27, 2021

লাইক ফর লাইক অটো বট কেন রান করা ঠিক হবে না? দেশের জন্য কি কি ক্ষতি হতে পারে?

Free YouTube Subscribers

 এইটা একটি গল্প হিসাবে ধরতে পারেন। কল্পনা বা বাস্তাবের সাথে মেলানোর চেষ্টা করবেন না তবে Like4Like Autobot বাংলাদেশে অনেকেই ব্যবহার করে যার ফলে কি কি সমস্যা হতে পারে তাই এইখানে তুলে ধরা। 

  • শুনেছি Like4Like Auto Bot প্রোগ্রাম বাংলাদেশের হ্যাকার রা এমনভাবে ডিজাইন করেছে যাতে সাগরের মাঝখানে সাবমেরিন ক্যাবল কাটা পড়ে এবং তারা সেখানে অটো মেটিক ভাবে তার সেট আপ করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ইন্টারনেট হ্যাক করতে পারে। 
  • Like4Like Auto Bot যদি কেউ রান করে তাহলে সাগরের মাঝখানে বাংলাদেশের যে ইন্টারনেট কানেকশন সেখানে হ্যাকার রা অগ্রবর্তী হারে ডাটা কালেকশন এবং ডাটা আপডেটে সমস্যা করতে পারে এবং দেশের জন্য যে কোন আপডেট আটকে দিতে পারে। 
  • Like4Like Auto Bot এমনভাবে রান করে যেখানে দেখা যায় না যে: সে কোন কোন ফেসবুক পেজ লাইক করতাছে।   ফলে হ্যাকার (ফাসি) রা এবং নাস্তিক(ফাসি) রা পরিকল্পিত ভাবে তাদের ফেসবুক পেজ এবং পোষ্টিং গুলো প্রাইভেট থেকে পাবলিকে এনে Like4Like Auto Bot এর মাধ্যমে লাইক কালেকশন করে যা দেশ জাতি ও ধর্মে র জন্য খুবই খারাপ প্রভাব ফেলে। কারন যারা Like4Like Auto Bot  ব্যবহার করে তারা সকলেই তাদের ফেসবুক প্রোফাইল ও ব্যবহার করতে পারে- সেক্ষেত্রে তারা না জেনেই এই সকল হ্যাকার(ফাসি) ও নাস্তিক (ফাসি)দের ফেসবুক পেইজ গুলোতে তারা লাইক করে ফেলাইতাছে যেখানে তারা বেচে তাকার জন্য সেই ফেসবুক প্রোফাইর গুলোকে ব্যভহার করতাছে। শুনেছি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এই নাস্তিক (ফাসি) দের ১/২ টা পেজ চালানরো অুনমতি ও দিয়েছে কিন্তু সেগুলো বেশীক্ষন পাবলিক রাখতে দেয় না।  
  • শুনেছি এই Like4Like Auto Bot প্রোগ্রাম লাইক ফর লাইক ওয়েবসাইটে এলাও না। যারা করতাছে তারা আইনত দন্ডনীয় অপরাধ করতাছে যেখানে লাইক ফর লাইকের প্রধান অফিস বাংলাদেশে যারা এই অটোবট ব্যভহার করে তাদের বিুরদ্বে দন্ডনীয় এ্যাকশন নিতে পারে। 
  • Like4Like Auto Bot অটোবট প্রোগ্রাম দ্বারা তৈরী করা ক্রেডিট পয়েন্টের মাধ্যমে কোন সোশাল মিডিয়া সিগনাল এড হয় না। সাময়িক ভাবে ইউটিউব ভিউজ এড দেখাতে পারে কিন্তু ভবিষ্যতে বড় সড় আপডেটের সাথে সেই ভিউজ গুলো গায়েব হয়ে যাইতে পারে। কারন ক্রেডিট পয়েন্ট গুলো যেগুলো ব্যভহৃত হইতাছে সিগনাল জেনারেট করার জন্য সেগুলো অটোমেটিক: ফলে সোশাল মিডিয়া সেই পেইজ লাইক গুরো আর এক্সপ্ট করতাছে না। 
  • Like4Like Auto Bot থেকে যদি ক্রমাগত ভিউজ এড হতে থাকে তাহলে ছ্যানেল ইনফ্রাকশন থেকে মুরু করে চ্যানেল ডিজাবল পর্যন্ত হতে পারে। পৃথিবীল সকল ওয়েবসাইট কোন ধরনের বট প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে দেয় না। 
  • সারা বাংলাদেশে এই বট প্রোগ্রাম ব্যভহার টা ব্যাপ হারে থাকার কারনে দেশের সকল এলাকাতে সকল ব্যাংক গুলোর জন্য একটি রিস্ক জেনারেট করে। বছর কয়েক আগে একটি ছেরে আমাকে কল দিয়ে জানায় যে: সে আপওয়ার্কের কিছু হ্যাকার প্রোগ্রামার দ্বারা একটি Like4Like Auto Bot বানিয়েছে যা দ্বারা পয়েন্ট করতে হয় না: অটোমেটিক পয়েন্ট হয়। তো আমি বলেছি যে : এইটা ব্যভহার করা রাষ্ট্রীয় অপরাধ কারন এইটা হ্যাকার রা বানিয়েছে। এই হ্যাকার গ্ররপ টা ঢাকার মিরপুরে বসবাস করে। 
  •  

Free YouTube Subscribers


এই ওয়েবসাইট টা আমি প্রায় ১১/১২ বছর ধরে জানি এবং চিনি। ওয়েভসাইট টা চালু হবার সাথে সাথেই প্রোগ্রামার দের অনেক লাভ হয় কারন এইখানে কিচু ক্রেডিট পয়েণ্ট উপার্জন করে সোশাল মিডিয়া সিগনাল পাওয়া যায়। আমি কখনো এই  Like4Like Auto Bot প্রোগ্রামটা ব্যবহার করি নাই। তবে Like4Like  ওয়েবসাইট ব্যবহার নিয়ে আমার ইউটিউব চ্যানেলে কিছু ভিডিও আছে। যদি জানার আগ্রহ থাকে তাহলে দেখে নিবেন। 




Caution: A well and pre planned heckers groups from Dhaka are selling the Like4Like Autobot program overall the nationwide which is very much dangerous hecking activity.  Some Facebook Group proof is available on Facebook.




Sunday, September 26, 2021

Youtube Payment : পেয়ে গেলাম ৪০০ ভিউজ এ ৪ ডলার।


Youtuber masudbcl method: Per views 01 cent






প্রথমেই উপরে এবং নীচের ২টি ছবি আপনাকে দেখতে হবে মনোযোগ সহকারে। সেই জন্য আপনি ছবিটার উপরে রাইট বাটন ক্লিক করে সেভ করে নিন এবং আপনার ডিভাইস থেকে ডিটেইলষ দেখে নিবেন। প্রথম ছবিতে দেখেন : টোটাল ভিউজ ৭১৪৬০ এবং  ডলার এর এমাউন্ট: ২২০.৬০ ডলার। দ্বিতীয় ছবিটাতে দেখেন বা খেয়াল করেন: টোটাল ভিউজ: ৭১৯৭৮ ভিউজ এবং টোটাল ডলার ২২২.৮৩ ডলার। 




এখণ দেখি: ১ দিনে ভিউজ ডিফারেন্স: 
৭১৯৭৮ - ৭১৪৬০ = ৫১৮
ডলার ডিফারেন্স: ২২২.৮৩ ডলার - ২২০.৬০ = ২.২৩ ডলার। 
৫১৮ ভিউজ এর মধ্যে ১০০ ভিউজ পেইড ভিউজ।  তাহলে ভিউজ বলা যায় বা ধরা যায়: ৪১৮ ভিউজ। 
আর ২.২৩ ডলার এসেছে ৫৫% হিসাবে যার আরো ৪৫% : ১.৮২ ডলার। 
তাহলে টোটাল ৪১৮ ভিউজ এর জন্য ডলার হলো: ২.২৩+১.৮২=  ৪.০৫ ডলার। 
ইউটিউব ৪৫% কেটে নেবার পরে আমার কাছে দেখাইতাছে: ২.২৩ ডলার। 





ইউটিউবের ডলার উপার্জন ১ দিন পরে দেখানোর কারনে আজকের দিনের বিউজ ইনক্রিজ স্ক্রিনশট টা দেখিয়ে দেয়া হলো। নীচের ছবিটা এনালাইজ করলে দেখতে পারবেন : ভিউজ ইনক্রিজ হয়েছে কিন্তু ডলার দেকাবে আগামীকাল সকালে বা পরশু সকালে। 







ভালো লাগলে আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইভ করতে ভুলবেন না। ভাইরাল বলে ইউটিউবের কোন মেথড নাই। আপনি যদি মনে করে থাকেন: আমার ইউটিউব চ্যানেল : masudbcl ভাইরাল হলে পরে সাবস্ক্রাইভ করবেন: সেটা কখনো হবে না কারন আমার চ্যানেল হ্যাশ ট্যাগ বেজড চ্যানেল যা কখনো ই ভাইরাল হবে না। তবে পপুলার ক্যাটাগরিতে আসতে পারে যদি আপনি নিয়মিত আমার ভিডিও দেখেন এবং ভালো লাগলে তা যে কোন সোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করেন। 












 

Saturday, September 25, 2021

48k views= 220$ (as a 55%) . Youtuber masudbcl youtube payment proof.

 



71500 Views = 220$. I bought 23.5 k views from SMM panel. You know SMM panel views are paid views. Youtube does not run ads with the paid views. So you can say 71.5 k views-23.5k views = 48k views = 220$. Search youtube: masudbcl and please subscribe. This 220$ as a 55% payment. You know youtube takes 45% payment every time as a monetization program rules. The program name is: Youtube Monetization Program. After login with youtube: check on top right side. Select Youtube Studio section. See left side. You will find the monetization tab.  

48k views= 220$ as a 55%
48k views= 180$ as a 45% (Youtube Taken)
I earn 220$+ 180$= 400$ and youtube took 180$ as a 45%.
Than 48k views= 400$. 
Per thousand views: 400$/48= 8.33$
1000 views= 8.33$. 

[Note: The person who thinks youtube is a sex tube than do not come to me. If you think youtube is a video streaming website than please subscribe me. ]




Do not talk by the language of "He Said" when you are not religious.

কালি বা লেখার পদ্বতি আবিস্কৃত হবার পরে বা কোন কিছু লিখে রাখার নিয়ম অনুযায়ী পৃথিবীতে যতো মহামানব বা গড বা নবী/রাসূল/পয়গম্বর এসেছেন : তাদের সবার কথাই লিখে রেখেছেন উনাদের সাহাবারা/অনুসারীরা। যখন উনারা অবর্তমান তখণ সেই সকল সাহাবারা বা তাদের অনুসারীরা সেই কথাগুলো লিখে রাখা বই থেকে তুলে ধরেছেনে যুগ থেকে যুগে মানুষের সামনে। যেহেতু বেশীর ভাগ নবী/রাসূল/পয়গম্বর পুরুষ : তাই উনাদের কথাগুলো যখন বর্ননা করা হয় ইংরেজীতে : তখন সহসাই বলা হয়: "He Said". এর মানে হলো উনি বলেছেন (জোড় অর্থে)। যখন কোন ধর্মদ্রোহীরা গ্যানজাম করতে চায় তখন তাদের কে থামানোর জন্য বা কোন হাদিস যা অবশ্যই মানতে হবে সেরুকম বর্ননা কররা সময়ে: খুব জোড় গলাতে "He Said" ব্যাপারটা বলে খ্রীষ্টান ফাদার/ইহুদি পাদ্রী বা মুসলিম আলেম ওলামা মাওলানারা: ধর্মীয় সমাবেশে। আরো সহজ করে বলতে গেলে মুসলিম ধর্মে : মহান রাসূল হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (আ:) এর কথা যখন  তার অনুসারী কেউ বর্ননা করেন আলেম ওলামা মাওলানারা তখন নবীজির নিজ মুখে উচ্চারিত নির্দেশাবলী গুলো উনারা খুব শক্তিশালী ভাবে (ইংরেজীতে "He Said" বলে) উচ্চারন করেন: যেনো সকল মানুষ সেই কথাগুলোকে ভয় করে বা মেনে চলে : তখন তারা নবীজির পুরো নাম (হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা [আ:]) বার বার সম্বোধন না করে "He Said" [তিনি বলেন বা উনি বলেছেন বা নবীজি বলেছেন] শব্দটা উচ্চারন করেন বেসিকালি ধর্মীয় মাহফিলে যেমন: ওয়াজ বা মসজিদে কোন আলোচনাতে। তেমনি খ্রীষ্টান ফাাদার রা চার্চে এবং ইহুদি পাদ্রীরা গির্জাতে তাদের নবীজির [হযরত ঈসা(আ:) বা হযরত দাউদ (আ:) বা যীশু খ্রীষ্ট]  কথাগুলো উচ্চারন করার সময় বার বার ই "He Said" "He Said" শব্দটা উচ্চারন করে -কারন বার বার পুরো নাম উচ্চারন করাতে অনেক সওয়াব থাকলেও সব ধরনের মানুষ যারা আলোচনা শুনতে আসে তারা ১০০% মনোযোগ না দেওয়াতে নবীজিদের নামের যেনো কোন অপমান না হয় সেজন্য সহজ সরল ভাষাতে  ফাাদার/পাদ্রী/আলেম ওলামা মাওলানারা "He Said" শব্দটা ব্যবহার করেন।




কিন্তু বলতে পারেন বর্তমানে দুনিয়াতে যারা শয়তানের পূজারী তারা শয়তানের কাজ কারবার করে : খারাপ কাজ করার সময়ে আমাদের সব ধর্মের নবীজি দেরকে অপমান করে শয়তান কে "He Said" "He Said" বলে  সম্বোধন করে। যেমন: পায়ুপথে সেক্স করা আমাদের সকল ধর্মে নিষেধ। সব নবীজি রা নিষেধ করে গেছেন। ধর্মে স্পষ্টত নিষেধ আছে: অমার্জনীয় কবিরা গুনাহ। মেডিকেল সায়েন্সে নিষেধ। বাংলাদেশের আইনে নিষেধ: পুরুষ নির্যাতন আইন বা  নারী নির্যাতন আইনে সর্ব্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড হবে। কিন্তু সেই শয়তানের কুপ্রজন্ম যখন সারা দেশে নিজেদেরকে এক ধরনের স্পেশিয়াল ...হোল বলে খারাপ কাজ বা পায়ুপথে সেক্স বা ধর্ষন করে তখন তারাও এই শব্দটাকে উচ্চারন করে : বার বার বলে: "He Said" "He Said"। মানে তারা বলতে চায় সারা দুনিয়ায 650 কোটি ইহুদি, খ্রীষ্টান এবং মুসলিম রা যেনো এই খারাপ কাজটা করে কিন্তু ধর্মে নিষেধ থাকার কারনে কেউই সেটা করে না। এই  কুপ্রজন্ম যখন এই খারাপ কাজটা করে তখন শয়তান নেক সূরুতে তাদের কে ধোকা দেয়: শয়তান নিজেকে ধর্মীয় সুরুতে তাদের সামনে নিজেকে উপস্থাপন করার চেষ্টা করে  আর তখন তারা শয়তানের  নেক সূরুত কে ধর্মীয় নির্দেশ মনে করে যা পৃথিবীর সকল ধর্মে নিষেধ আছে এ যাবতকালে। 




মেডিকেল সায়েন্সে নিষেধ: কারন মানবদেহের ভেতরে যতো খারাপ পরজীবি আছে সব মানব দেহের  স্বাভাববিক গতি অনুযায়ী পায়ুপথে আইসা জমা হয়: আপনি যদি সেদিক দিয়ে আপনার লিংগ প্রবেশ করান (ধর্মীয় নিষেধ) তাহলে আপনি সেই সকল খারাপ প্যারাসাইট গুলো আপনার লিংগের সবচেয়ে সেনসিটিভ অংশ প্রস্রাবের রাস্তাতে রিসিভ কররেন যা মূহুর্তে সারা শরীরে ছড়িয়ে যায় এবং রক্তের সাথে দানা বেধে যায়। আপনি কিন্তু জানেন না সেই সংগিণীর পায়ুপথে কি কি প্যারাসইট আইসা জমা হয়ে আছে? মানুষের শরীরে যখন হাড্ডি বা রক্ত বা গোস্ত প্রতিমূহুর্তে পরজীববি বা প্যারাসইট উৎপন্ন করে   ময়লা হিসাবে : সবসময়ই সেটা মানুষের শরীরের নিয়মানুযায়ী পায়ুপথে আইসা জমা হয় যা কিনা খালি চোখে দেখা যায় না। তো সংগিনীকে ভালোবেসে ভাইরাস রিসিভ করার তো কোন মানে হয়  না এই "He Said" মেথডে। এইখানে He বলতে তারা শয়তানকে বোঝায় । [শয়তানের নির্দেশনায় খারাপ কাজ করার সুবিধার্থে তারা "He Said" শব্দটা উচ্চারন কররে।  ইহুদি খ্রীষ্টান এবং মুসলিম ধর্মের সবাই যার যার ধর্মীয় মনোযোগে লিপ্ত হয় বা তাদের নিজ নিজ ধর্মের নবীজির আদেশ নিষেধ গুলো মনে করে : তখন শয়তানের অনুসারীরা সুযোগ বোঝে সেই  পায়ুপথে খারাপ কাজে লিপ্ত হয়। মানে এক খতায় শয়তানের অনুসারীরা খারাপ কাজ করার সুযোগ সুবিদা আদায় করার জন্য "He Said" শব্দটা ব্যবহার করে যেখানে হি বলতে তারা হিজড়া শয়তান কে বোঝায়  শুনেছি শয়তানের লিংগ নাই যাকে বলা হয় চির অভিশাপ।]  



ছোটবেলাতে শুনেছি: জেনে শুনে বোঝে প্রাপ্তবয়স্কে (১৮+ বয়সে) পায়ুপথে সেক্স করলে সাথে সাথে সেটা নাস্তিকতা রুপ ধারন করে কারন এইটা ধর্মে উল্লেখযোগ্য কবিরা গুনাহ। আপনি কখনোই কোন মেয়ের সাথে এই ধরনের খারাপ কাজ না করলে আপনাকে এই বিশ্বে সকলেই ডাকবে মিশনরাী বা মিশনারী অনুসারী। ধর্মে যেটা নিষেধ সেটা মানার নামই ধার্মিকতা। আমরা যীশু খ্রীষ্টের জগতের লোকজন যখন ই "He Said" শব্দটা শুনি তখনই  উনার নির্দেশাবলীতে হারিয়ে যাই যেমন মুসলিম রা হারিয়ে যায় হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (আ:) এর বানীতে, হয়তো বা খ্রীষ্টান রা হারিয়ে যায় হযরত ঈসা (আ:) এর বানীতে, হযতো বা ইহুদিরা হারিয়ে যায় হযরত দাউদ (আ:) এর বানীতে বা যে যে ধর্মের অনুসারী সে সেই ধর্মের নবীজি/রাসুল/মহামনব এর বানীতে হারিয়ে যায়: আর তখনি একদল শয়তানের অনুসারী "He Said" "He Said" বলে খারাপ কাজ করা শুরু করে যেখানে ধর্ম প্রান মানুষের অনেক কষ্ট হয়। শযতানের বা শয়তানের অনুসারীদের কাজই হলো ধর্মপ্রান মানুষকে কষ্ট দেওয়া। যারা শয়তানের অনুসারী তারা নিশ্চিত জাহান্নামী : আর  বাংলাদেশে নিশ্চিত জাহান্নামীরা ধর্মপ্রান মুসুল্লীকে কষ্ট দেবার মাধ্যমে এক ধরনের  শান্তি খুজে পায়। তাই "He Said" শব্দটা শূনলেই সকলেই সতর্ক থাকবেন কারন খারাপ পরিবেশে নবীজির নির্দেশগুলো ভাবা বা পালন (যদি ভাবেন বা পালন করেন তাহলে আপনি আপনার নিজের ধর্ম রক্ষা করলেন) করার সাথে সাথে  সেই খারাপ দলেল  বিুরদ্বে প্রতিবাদ করাটা বেশী জরুরী (কারন আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী আপনি যখন প্রতিবাদ করবেন তখণ সকল মানুষের উপকার হবে) তাতে আপনি অধিকতর আরাম বা ভালোবাসার সহিত আপনার ধর্মটুকু পালন করতে পারবেন। 


ফ্রিল্যান্সার/ব্লগার/ইউটিউবার: #masudbcl

Friday, September 24, 2021

Rich #Keywords #Domain Name Suggestions Tool | #seosoftware | Free onlin...

ট্রাভেলার এবং ব্লগার হওয়াটা আমার স্বপ্নের মধ্যে পড়ে।

 



ইচ্ছা আছে যদি ইউটিউব মনিটাইজেশণ প্রোগ্রামে ভালো করতে পারি : তাহলে ট্রাভেলার এবং ব্লগার হবো। আমার খুব শখ সারা দুনিয়ার অনেকখানে ঘুরে বেড়ানো। সেই হিসাবে আমার ইন্টারনেট ব্যভহার ও কমিয়ে দিবো ইচ্চা আছে: দৈনিক ১ থেকে ২ ঘন্টা। শুধূ সোশাল মিডিয়া তে চোখ বুলানো এবং মাঝে মাঝে ইউটিউবে ভিডিও আপরোড করা।   আমি প্রায় ধরতে গেলে 25+ বছর ধরে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করতাছি। এখন ইচ্চা আছে সৃষ্টিকর্তা বাচাইয়া রাখলে আগামী ২০বছর শুধূ ঘুরে বেড়াবো (বৌ কে নিয়ে সাথে)  বা ট্রাভেল করবো। ট্রাভেল রিলেটেড ব্লগ করার কোন ইচ্ছা তেমন নাই তবে ট্রাভেল করতে খুব ইচ্ছা আছে। আমার ইউটিউবের জার্নি এখন প্রায় ২২ মাস। প্রথম ১২ মাস তো মনিটাজেশন ৪০০০ ঘন্টার জন্য কেটে গেছে। এখণ অপটিমাইজেশন এর কাজ চলতাছে। এখন দৈনিক 2-3 ডলার আসতাছে যার স্ক্রিনশট উপরে দিছি: ৪৭.৭ হাজার ভিউজ এ আমার  এসেছে: ২১৯ ডলার। তেমন কোন সাবস্ক্রাইভার ও নাই : ২৫০০+। আর এলাকার কিছু পরিচিত জন এবং সারা দেশে আমার পরিচিত কিচু এসইও ছোট বাই ও বোনেরা সাবস্ক্রাইভ করে পাশে আছে। আশা করি সামনের দিনুগলোতেও পাশে পাবো। চাইলে সাবস্ক্রাইভার কিনতেও পারি  কিন্তু আগে দেখি কারা রিয়ালি সাহায্য করে বা করতাছে। 


আমার ফ্রিল্যান্সার বা আউটসোর্সিং জগতের একটি ডলারের পেমেন্টর জন্য আমি অপেক্ষাতে আছি: তারপরেই শুরু করবো ওয়ার্কআউট। তার আগে নিজের জানা সব কাজ ইউটিউবে শেয়ার করতাছি। আমি সাধারনত এসইও, হোয়াইট হ্যাট এসইও এবং এসইও মার্কেটপ্লেস নিয়ে কাজ করি। আপনি চাইলে সাবস্ক্রাইভ করে আমার পাশে বা আমার চ্যানেল কে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাইতে সাহায্য করতে পারেণ। 


Thursday, September 23, 2021

একটি Youtube Video থেকে পাইলাম ৭৬ জন সাবস্ক্রাইভার।

 



উপরের ভিডিও তে দেখতে পারতাছেন: একটি ভিডিও থেকে আমি প্রায় 76 জন সাবস্ক্রাইভার পাইছি। টোটাল ভিউজ দেখাইতাছে: 3200 (মূলত: 3342) । আমি প্রায় 1000 ভিউজ কিনে এনেছি। আপনারা জানেন : পেইড ভিউজ এর সাথে ইউটিউব কখনো এড দেখায় না। সেই হিসাবে 2200 ভিউজ এর জন্য 55% হিসাবে আমি পাইছি : 11.49 ডলার।  বাকী 45% ইউটিউব কেটে রেখেছে। আপনি যদি সাবস্ক্রাইভার সংক্রান্ত কোন গ্যানজামে পড়েন তাহলে সেখানে এসইও হইতাছে: একটি নির্দিষ্ট ভিডিও নিয়ে আগানো : যেটা সবাই পছন্দ করতে পারে এবং সেখানে এসইও করা । তাতে সেই ভিডিও টা পপুলার হলে একটি ভিডিও থেকেই আপনি হাজার হাজার সাবস্ক্রাইভার পেতে পারেন। 



আমার এই টেকনিক টা ভালো লাগলে আপনি আমার ইউটিউব চ্যানেল টা সাবস্ক্রাইভ করে রাখতে পারেন :  masudbcl । অনেকে মনে করে লাইকফরলাইক বা যে কোন তৃতীয় পক্ষের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে আমি সাবস্ কালেকশন করি। আসলে সেগুলো চ্যানেল ভিজিট এসইও এর জন্য করা। ইউটিউব এর সাথে হ্যাকারদের (০১ নভেম্বর ২০২১ থেকে হ্যাকারদের অত্যাচার অফ হবে কারন তারা আর ইউটিউব এ লগইন করতে পারবে না 2FA ছাড়া)  গ্যানজাম থাকার কারনে যে কোন তৃতীয় পক্ষের ওয়েবসাইট থেকে সাবস এড করা অনেক দুরুহ। ১০০০ সাবস কালেকশণ করলে ১০-২০ টা টিকতে পারে। যেমন: আমি বিগত ০৮ মাসে ১০০০ সাবস এসইও করে কিন্তু  এপিআই এসএমই থেকে আসা প্রায় ২৬০০০ সাবস টিকে নাই (ভবিষ্যেতে এড হবে)  : ইউটিউব এড করার সুযোগ দেয় কিন্তু হ্যাকার রা তা ডিলেট করে দেয়। ফলে এপিআই এসএমই ওয়েবসাইট গুলো থেকে সারা বিশ্বের ভিজিটর দেরকে চ্যানেল ভিজিট করানো যায়  : আপনি যদি লাইকফরলাইক ওয়েবসাইট থেকে কোন চ্যানেল কে সাবস করার জন্য লাইকফরলাইক ওয়েবসাইট থেকে ইউটিউব সাবস সেকসানে যান আর লাল রংয়ের সাবস বাটনে ক্লিক করেন আর নতুন পেজ ওপেন হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেন আর সেখানে আপনি সাবস বাটনে প্রেস করেন এবং পেজ বন্ধ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেন তাহলে এই পুরো প্রসেস টা শেষ হতে ১০-১৫ সেকেন্ড সময় লাগে। এসইও এর নিয়ম অনুযায়ী : বেসিকালি কোন লিংকে (ইউটিউব চ্যানেল লিংকও একটি লিংক) ১০-১৫ সেকেন্ড ষ্টে করলেই সেটা বেসকি অর্গানিক এসইও  ট্রাফিক তৈরী হয়। আর আপনি আপনার চ্যানেলে যতো বেশী ট্রাফিক আনবেন ততো বেশী আপনার চ্যানেল ইউটিউবের সার্চ ইন্জিনে বা ডাটাবেজে র‌্যাংকে থাকবে। 






Wednesday, September 22, 2021

ইউটিউব হ্যাকারদের রিমুভ করার জন্য 2FA (Two Factor Authentication).

 










২৩শে নভেম্বর আমার জন্মদিন। আমার জন্মদিনের মাস নভেম্বর ০১ , ২০২১ থেকে  2FA (Two Factor Authentication) ছাড়া ইউটিউব ষ্টুডিও প্রোগ্রামে কেউ লগইন করতে পারবে না। এখনই সেটা দেখাইতাছে ইউটিউব ষ্টুডিও প্রোগ্রামে। নতুন করে যারা আবেদন করতে যাইতাছে বা চাইতাছে তাদের কে এই ব্যাপারটা দেখাইতাছে- মনিটাইজেশণ সেকসানে।  ধারনা করা হাইতাছে : এই 2FA (Two Factor Authentication) রান করার জন্য ইউটিউবে কোন ধরনের হ্যাকার রা অবস্থান করতে পারবে না। ইউটিউব সারভার বা ডাটাবেজ সারভাবে আর কেউ লগইন করতে পারবে না। 








ইউটিউবের সাবস্ক্রাইভার এবং ভিউজ হ্যাকারদের ও থামানো যাবে নভেম্বর ০১ তারিখ হতে কারন  2FA (Two Factor Authentication) সেটা সেট আপ হবে ইউটিউবের সারভারে। আপনি যদি একজন চ্যানেল ম্যানেজার হয়ে থাকেন এবং এডিটর হয়ে থাকেন বা হিডেন ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অতি অবশ্যই ২ ষ্টেপ ভেরিফিকেশন করে ইউটিউব ষ্টুডিও তে লগইন করতে হবে- আপনার পারসোনাল ডিটেইলষ দ্বারা কারন আপনি যদি নিজস্ব পারসোনাল ডিটেইলস ব্যবহার না করেন তাহলে চ্যানেল অনার এর সমস্যা হতে পারে। আর লগইন করার সময়ে আপনার আলাদা করে মোবাইল ভেরিফিকেশন করার কারনে জানা যাবে আপনার পুরো পরিচয়: কারন সকল মোবাইল নম্বর ই ভেরিফকেশন করে করতে হয়। 







সেই হিসাবে আপনার যদি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকে তাহলে আপনি ইউটিউব ছেড়ে দিতে পারেন । বয়স ১৮ এর কম হলে আপনি আপনার বাবা বা মার নম্বর ব্যবহার করতে পারবেন হয়তো বা তারপরেও ভিডিও ভেরিফিকেশন লাগতে পারে। আর আপনার যদি লিগ্যাল মোবাইল নম্বর না থাকে তহালেও ইউটিউবে আপনার খেল খতম কারন বাংলাদেশ পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইউনিট সহজেই আপনাকে মনিটর করতে পারবে যে: আপনি কি ভেরিফায়েড নাকি নন ভেরিফায়েড। বাংলাদেশে বিদ্যমান ইউটিউবের সকল ধাপ্পাবাবজি ব্যবসা ও বন্ধ হতে পারে: হাজার হাজার টাকা নিয়ে মনিটাইজেশন এপরুভাল করে দিয়ে পরে আর ভিউজ আসলেও ডলার আসে না। রিসেন্টলি দেখলাম একজন আমরিকান এর চ্যানেলে ৪ মিলিয়ন ভিউজ এ ৪ ডলার। 


Youtube payment proof: 47k views= 216$

 



All total views are 70k views. Out of 70 k views 23k views are paid views from SMM panel. Youtube does not run ad with paid views. For that reason 70k - 23k = 47k views = 216$ is still now earning. Now a day for some videos I am getting per views 01 cents.  Search youtube: masudbcl and please subscribe.





Tuesday, September 21, 2021

Do not get so much personal on internet.





সারা দেশের সব মানুষ যখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে তখন একটা জিনিস মাথাতে রাখা দরকার যে: মানুষজন ইন্টারনেট ব্যবহার করতাছে ব্রেইন দিয়ে, চোখ দিয়ে বা রেটিনা দিয়ে এবং দুই হাতের কিবোর্ড  দিয়ে বা মাউস দিয়ে। তাই এই বিশ্বে কেউ কখনো ইন্টারনেট শরীর দিয়ে ব্যবহার করে নাই। ইন্টারনেট নিয়ে শারিরীক কোন সম্পর্ক নাই। মানে ইন্টারনেটের এমনতর কোন মিনিং নাই যেখানে আপনি শারিরীক সম্পর্ক হিসাবে কাউন্ট করতে পারেন। যেমন: যে মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করতাছে তার ব্যক্তিগত জীবনে উকি মারা বা ইন্টারনাল লাইফ খেয়াল করে দেখা সেটা একধরনের ইন্টারনেট ক্রাইম। এইটা শূধূ তারাই করতে পারে যারা  একই কম্যুনিটির সদস্য। যেমন: ধরেন যে আমি নাটক সিনেমা দেখতে পছন্দ করি। (একসময় মঞ্চ নাটকে কাজও করেছি) তাই নাটক সিনেমার সাথে যারা জড়িত তারা এই ব্যাপারটাতে ইন্টারফেয়ার করতে পারে। আপনার সাথে আমার ইন্টারনেটে পরিচয় বা আপনি আমাকে প্রথম দেখলেন ইন্টারনেটে: তখন আপনি আমার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে ঘাটাঘাটি বা অনুসন্ধান করতে শুরু করলেন সেটাকে একধরনের ইন্টারনেট ক্রাইম বলে। তথ্য অনুসন্ধানের জন্য স্বীকৃত ইন্টারনেটে সোসাইটি (যেমন: বন্ধু, পুলিশ বা ইনআরন্যাশনাল যে কোন অর্গানাইজেশণ) শুধূ এইটা করতে পারে। অন্য কেউ এই ধরনের কাজ করলে বুঝতে হবে যে : সে মানুষ না: সে এক ধরনরে টেষ্ট টিউব বা স্পেশিয়াল টাইপের টেষ্টটিউব যারা ইন্টারনেট বলতে এক ধরনের পিক্যুলিয়ার শারিরীক সম্পর্ক কে বোঝে। 


আমি পেশাতে ফ্রি ল্যান্সার বা ব্লগার বা ইউটিউবার। বাংলাদেশের যে কোন ফ্রি ল্যান্সার বা ব্লগার বা ইউটিউবার আমার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করতে পারবে, আমাকে নিয়ে অনুসন্ধানও করতে পারবে কারন আমরা একই পেশাগত। কিন্তু আপনি আমার সাথে পেশাগাত সোসাইটির কেউ না: তখন আপনি আমার ব্যক্তিগত জীবনে উকি মারতে পারবেন না ইন্টারনেট থেকে: এই ধরনের মানুষকে বলা হয় উইংকার। তারা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাদের আদ্যোপান্ত জানতে চায় যা এক ধরনের গর্হিত অপরাধ। এই ব্যাপারটা শুধূ মাত্র বিপরীত লিংগের জন্য প্রযোজ্য। আমি একজন পুরুষ: আমার ব্যাপারে একজন মেয়ে সম্পূর্ন জানার চেষ্টা করতে পারে কিন্তু অপর কোন পুরুষ বা দেখতে পুুরষ সম্পূর্ন জানার চেষ্টা করতে পারবে না কারন এতে তাদের : যারা জানার চেষ্টা করতাছে তাদের বাই কিউরিয়াস নেচার প্রকাশ হবে। কিউরিসিটি জাগলে আপনি সেটা ভাষাতে প্রকাশ করতে হবে। সোসাইটি তে আপনি আমার গার্জিয়ান হলে আপনি আমার ব্যাপারে নাক গলাতে পারবেন। কিন্তু আপনি আমাকে চিননে না বা জানেন না বা ইন্টারনেট আমাকে এক পলক দেখে আমার ব্যক্তিগত ব্যাপারে জানার চেষ্টা করলেন : সেই ধরনের ব্যাপারগুলো খারাপ। 



মানুষ ভালো খারাপ মিলিয়ে হয়। শুধূমাত্র ভালো হয় ফেরেশতারা। আর শুধুমাত্র খারাপ হয় শয়তানের জাতের লোকগুলো যেমন : দেশীবরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের কুত্তার বাচ্চা (ফাসি) গুলো প্রজন্ম। এদের কাজ হইতাছে ইন্টারনেটে বসে থেকে মানুষের ব্যক্তিগত ব্যাপারে নাক গলানো। যেহেতু পিক্যুলিয়ার সেহেতু তাদেরকে উইংকার ও বলা যায় না অনেক সময়। অনেকে বলে আজাব বা গজব। তাদের বাপ দাদা এবং তাদের ও বোধ করি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই। তাদের কে বাংলাদেশে কে ইন্টারনেট ব্যবহার করার অনুমতি দিলো সেটাই খুজে পাওয়া যাইতাছে না কারন তারা দেশদ্রোহী। আর তাদের কে ইন্টারনেট কানেকশন দেয়া এক ধরনের রাষ্ট্রদ্রোহীতার শামিল। সেই ধরনের লোেকগুলোকে খুজে বের করে ফাসির আইন দেবার জন্য অুনরোধ করা হলো।  এই ধরনের উইংকার গুলো ইন্টারনেটে বসে থেকে সারা বিশ্বে বাংলাদেশের বারোটা বাজাইতাছে। বাংলাদেশের নাম বা সুনাম নষ্ট করে যাইতাছে যা এক ধরনের দেশ বিরোধী কার্যকলাপ। আর বাংলাদেশের আইন দেশবিরোধী তার শাস্তি মৃত্যুদন্ড। 



চুটকি : 

থানা শাহবাগে অনুষ্টিত গনজাগরন চলাকালীণ সময়ে একটি পিক্যুলিয়ার গ্ররপ এর সন্ধান পাওয়া গেলো (সেখানে সব মিলিয়ে 86 টি গ্ররপ ছিলো) যারা কোন ধরনের সত্যিকারের মানুষ না : যারা এক ধরনের স্পেয়িশাল টাইপের টেষ্টটিউব। তারা থানা শাহবাগে এসেছে অনেক মানুষের সম্মেলন দেখতে। একসাথে এতো মানুষের ইন্টারনেট গনজাগরন দেখে তারা আর বুঝতে পারতাছে না যে: কিভাবে কি হলো? তারা তাদের আড্ডা বা ডেরাতে ফিলে গেলো অন্য এলাকাতে। যাইয়া জিজ্ঞাসা করতাছে: ইন্টারনেট মানে কি? তাদের মধ্যে যে ওস্তাদ সে বলতাছে : ইন্টারনেট মানে সেক্সুয়াল রিলেশন। এইটা সারাি বিশ্বে সবাই করে। কারন ইন্টারনেট মানে ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্ক। তো সেক্সই একমাত্র ইন্টারন্যাশনার নেটওয়ার্ক।তো তখনো অবধি তাদের কাছে মে বি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কাকেনশন ছিলো না। তো ব্রবডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশণ তাদের কাছে আসার পরে তারা বলতাছে তারা ইন্টারনেটের মালিক। তো সারা দেশের সকলে জিজ্ঞাসা করলো : ভাই কিভাবে আপনারা ইন্টারনেটের মালিক ? তো তারা উত্তরে বলতাছে:  ইন্টারনেট সাগরের তলদেশ দিয়ে তারের মাধ্যমে বাংলাদেশে এসেছে। তাদের জন্ম হয়েছে টেষ্টটিউবে (ল্যাবরেটরিতে) জারের মধ্যে : দুটি পারদের দন্ডের মাধ্যমে (যেখানে ইলেকট্রিসিটি তারের মাধ্যমে ইলেকট্রিসিটি ট্রান্সফার করা হয়) বা বৈদ্যুতিক তারের মাধ্যমে। তো সবাই বললো: সেই তার আর ইন্টারনেটের তার তো এক না। তো উত্তরে বলতাছ যে: তারা শুনেছে  সাগরের ণীচে পারদের তার আছে। তো পারদের তার বলতে বোঝানো হয়েছে: বাংলাদেশের তার ও টেলিফোন বোর্ডের ক্যাবল যেখানে টেলিফোনের নেটওয়ার্কের পারদের তার দেওয়া (আমার সন্দেহ বাংলাদেশের তার ও টেলিফোন বোরডের ডে ব্রডব্যান্ড ইনআরনেট কাকেনশন যেটা টেলিফোন হ্যান্ডসেটে ব্যবহার করা হয় সেটা দিয়েই মূলত বাংলাদেশে সকল ধরনের হ্যাক হয় বা হয়েছে)। তো তারপরে বলা হলো: তাহলে তোরা টেলিফোন ব্যবহার কর : ইন্টারনেট ব্যবহার করিস না। কারন ইন্টারনেটের তারে আছে ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্ক: আলোর চেয়েও দ্রুতগতি সম্পন্ন সূক্ষ কাচের কিছু বিষয়: এমনতর বিষয় সেই সূক্ষ তার খেয়ে ফেলাইলেও কারো কিছু হবে না। সবার শেষে জিজ্ঞাসা করা হলো: তোদের কি জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর আছে? বলতাছে যে: বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর নাই। তো একটি দেশে কি পরিমান দুর্নীতি হলে বা দুর্নীতি গ্রস্ত হলে : বৈধ জাতীয় পরচিয়পত্র নম্বর ছাড়াই স্পেশিয়াল টাইপের টেষ্টটিউব প্রজন্ম (যেহেতু তাদের বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই) মোবাইল ইন্টারনেট বাদ দিয়ে ফাইবার অপটিক ক্যবাল নেটওয়ার্ক  ব্যবহার করা শুরু করে দিতে পারে যারা কিনা সারা দেশের জন্য গ্যানজাম বা গনজাগরনের সকল ব্রিলিয়াণ্ট বা স্কলারদের জন্য ও গ্যানজাম। 


#মানুষের জন্ম হয়েছে মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে (আরশ) : সৃষ্টিকর্তার কুল শব্দের মাধ্যমে এবং একটি আত্মা হিসাবে। পৃথিবীতে সঠিক বাবা মার ভালোবাসার মাধ্যমে পৃথিবীতে আগমন ঘটে প্রত্যেকটি মানব সন্তানের সৃষ্টিকর্তার নির্দেশে। পৃথিবীতে ইন্টারনেট শুধূ মানুষের জন্য প্রযোজ্য কারন এইটা একটি ব্রেইন ওয়ার্ক। বাংলাদেশ যেনো এর ব্যতিক্রম না হয়। 


#ইন্টারনেটের একমাত্র মালিক যুক্তরাষ্ট্র বা আমেরিকা। আর আপনার যদি সে ব্যাপারে কোন অস্বীকৃতি থাকে তাহলে আপনি নিজে ইন্টারনেট ডাউনলোড করে ব্যবহার করেন: যুক্তরাষ্ট্র থেকে আর ব্রডব্যান্ড বা ব্যন্ডউইথ কিনে আনতে হবে না। আর আমেরিকা সহ সারা বিশ্বের ইউরোপ সহ : প্রায় ৫০০ কোটি মানুষ ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে কানেকটেড। সো বাংলাদেশের প্রতি অনুরোধ দয়া করে যারা মানুষ না (যার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর নাই ১৮+) তাদের কে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের দিকে ঠেলে দিবেন না। আপনার দেশে যদি  এমন কেউ থাকে যার বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই  এবং সে বাংলাদেশের সমাজে আছে বা বসবাস করতাছে তাহলে তাকে সারা দেশের ৯ কোটি মানুষের সমাজ : মোবাইল ইন্টারনেট এর দিকে ঠেলে দিবেন: কারন সেটা মে বি দেশ ও জাতি সকলের জন্য ই সুবিধা। সো আপনাদের সমস্যা টুকুকে আপনারা মোবাইল ইন্টারনেট নেটওয়ার্কে রাখবেন তাতে করে সারা বিশ্বে মানুষজন বাংলাদেশের কারো জন্য সমস্যা ফিল করবে না। একই সাথে আপনার দেশ হ্যাকার মুক্ত থাকবে কারন হ্যাকার রা শুধূ ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ই হ্যাক করতে পারে।  


ফ্রিল্যান্সার/ব্লগার/ইউটিউবার: #masudbcl

Long Tail Keyword Suggestion Tool Tutorial | #seosoftware | Small #SEO T...

Monday, September 20, 2021

বাংলাদেশে ইন্টারনেটে নেগেটিভ ইউজার দের একটি চক্রান্ত।

আমরা সকলেই জানি ২০১৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে ইন্টারনেটে একটি গ্ররপ ছিলো যারা ইন্টারনেটে ধর্মবিরোধী লিখা লিখতো এবং তা নিয়ে অনেক মজা করতো। তাদের অনেকে নিজেদেরকে ব্লগার বলে আখ্যায়িত করতো। আর সারা দেশের অনেকে ধর্মীয় ভাবাবেগে তাদেরকে নাস্তিক ব্লগার বলে আখ্যায়িত করতো। এখনো অনেক খানে যারা ইন্টারনেটে বাংলা লিখে তাদেরকে নাস্তিক ব্লগার বা নাস্তিক বলতে দ্বিধাবোধ করে না। ইন্টারনেট যদিও ইংরেজী ভাষাতে চলে আর সেখানে বাংলা লেখা একটি দূরুহ বিষয় কিন্তু ইন্টারনেটে বাংলা লেখা মানেই কোন ধরনের নাস্তিকতা না। ইন্টারনেটে যদি কেউ ধর্মবিরোধী কোন কথা লিখে থাকে তাহলে তাকে নাস্তিক রাইটার বরে আখ্যায়িত করতে পারেন আপনি। মূলত ব্লগার  শব্দটা  একটি ইংরেজী শব্দ যা ইন্টারনেটে ডট কম নামে চলে যেমন: blogger.com 


তো এই ধরনের নাস্তিক রাইটার রা ইন্টারনেট থেকে শুরু হওয়া গনজাগরন ২০১৩ সালের মধ্যে পরিকল্পনা মাফিক একটি নাস্তিক ব্লগ চালান করে দেয় যেখানে গনজাগরনরে সৌন্দর্য নষ্ট হয় অনেক- অনেকে বলে গনজাগরন সেখানে থেমে যায় বা গনজাগরনের সকলেই কষ্ট পায়। অনেক বাংলার মানুষ জন কষ্ট পায়। শেষে রহস্য উদঘাটন হয় থানা শাহবাগের সার্কেল থেকে কেউ এটা লিখে নাই। একদল বিরোধী যারা দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), দেশবিরোধী (ফাসি) প্রজন্ম এইটা পরিকল্পনা করে সেট আপ করে যার কিছু প্রমানাদিও তখন জনসম্মুখে ওপেন করা হয়। যাই হোক: সারা জীবন ও যদি কেউ নাস্তিক থাকে তাহলে সে মৃত্যুকালে কালেমা বলতে পারে বা মনে করতে পারে। আর সারা জীবনও যদি কেউ ধর্ম পালন করে বিধাতের সহিত: তাহলে মৃত্যুকালে তার কালেমা নাও আসতে পারে। তাই সৃষ্টিকর্তার নির্দেশ : মানুষের দোষ গোপন করা। কারন কেউ নাস্তিক না আস্তিক সেটা বিবেচনা করার দ্বায়িত্ব সৃষ্টিকর্তার। সেটা সৃষ্টিকর্তা বিবেচনা করবে কাল হাশরের দিন। মানুষ ধর্মের মালিক না: মানুষ ধর্ম  পালন করে। সেই প্রেক্ষিতে থানা শাহবাগের গনজাগরন বলেছিলো: ” নাস্তিক না আস্তিক জানে মোর খোদা: তুই বলার কে ”? 



গনজাগরন চলাকালীন সময়ে আমি হঠাৎ করে একম একটি নাস্তিক গ্ররপের চ্যালেন্জের মুখোমুখি হই ইণ্টারনেটে। আমি তখন দেখি তারা আদতে মানুষ না : টেস্টটিউব। তাই ভাবলাম ১০০ কোটি টেষ্টটিউব আসলেও কোন সমস্যা নাই কারন তারা আমাকে মারতে পারবে না। আমাকে বানিয়েছে সৃষ্টিকর্তা : সো আমাকে মারার মতো ক্ষমতাবান শুধূ উনিই বা উনার নির্দেশে হয়তো বা আজরাইল (আ:)। তাই ভয় না পেয়ে তাদের চ্যালেন্জ টাকে মোকাবেলা করলাম। যেদিন প্রথম ফাসি কার্যকর হয় দেশবিরোধী কসাই কাদেরের : সেদিন আমি শাহবাগে দন্ডায়মান: প্রোগ্রাম ছিলো: ফাসির উৎসবে জমবো সবাই। তার কিছুদিন পরেই  সেই গ্ররপের সাথে যোগাযোগ হয়: পরিকল্পনা মোতাবেক তাদের সাথে দেখাও করি এবং তারা তাদের সাথে থাকার জন্য অনুরোধ করি। আমি কিছু না বলে বলি: দেখা যাক কি হয়। একটা বড় সড় ক্ষতি হয়ে গেলো: তা হলো আমি যখন ঘুমের মধ্যে ছিলাম তখন তারা আমার গলায় বা ঘাড়ে চাপাতি রেখে ছবি তুলে তা দিয়ে সারা বিশ্বে ইন্টারনেটে আমার যারা পরিচিত তাদের কাছে পাঠানো শুরু করে এবং তাদের ব্লাকমেইল বা হ্যাক করার চেষ্টা শুরু করে। শুনেছি এখনো তারা সেই ছবিগুলো সব সময় মানুষজন দের কে মেইল করে পাঠায় আর থ্রেড দেবার চেষ্টা করে যাতে ফরেনার (যেহেতু আমি ফ্রি ল্যান্সার সেহেতু আমার হাজারো ক্লায়েন্ট) রা ভয় পেয়ে তাদের কে কাজ দেয় বা অর্থ দেয়। তো আমি কিছুটা বিপদে পড়ে গেলাম। আদতে তারা আমাকে মারতে পারবে না কারন তারা মানুষ  না (এক ধরনের টেষ্টটিউব)  : কিন্তু তাদের কে এই বুদ্বি কারা দিলো তা বুঝতাছি না? 



তারপরে আজ পর্যন্ত প্রায় 7/8 বছর কেটে গেছে: কিন্তু এখনো মনে হয় যে: ইন্টারনেটে বাংলাদেশের অনেক ব্যাপারে তারা এই ধরনের ঝামেলা করতাছে যেনো আন্তর্জাতিক বিশ্ব তাদেরকে মূল্যায়ণ করে কিন্তু বাস্তবে সকলেই তারা একটা বোঝা হয়ে দাড়িয়েছে ইন্টারনেটে। আর এখণ আমি তাদরে কাছ থেকে মিনিমাম 100 মাইল দূরে আছে আর বাংলাদেশে ১০০ মাইল দূরে মানে ঢাকা : গাজীপুর: ময়মনসিংহ  প্রায় ৩-৫ কোটি মানুষের বসবাস। আদতে তারা আমাকে কিছু করতে পারবে না: কিন্তু বাস্তবে তারা যেনো ইণ্টারনেট থেকে কোন সুবিধা না পায় সেটা কিভাবে সেট আপ করা যায় তা আর বুঝতে পারতাছি না। ইন্টারনেটে এই গ্ররপটাকে খতরনাক গ্ররপ বলে চিনে সবাই্ এদের জাতীয় পরিচয়পত্র নাই। সো আশা করি গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এদেরকে ইন্টারনেট থেকে বহিস্কৃত করবে। 



In this world: we are Jesus Christ follower runs our life by vision. SO we do not dare any thing. I have vision about the next 20 years: So I do not dare any thing. Jesus loves every one.


Freelancer/Blogger/Youtuber: #masudbcl





বাংলাদেশের সব টাকা শেষ হয়ে যাবে ।




যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোরনিয়া থেকে আসা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠা বাংলাদেশের মার্কেটপ্লেস, আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং ইন্ডাষ্ট্রি এবং সোশাল মিডিয়া ইন্ডাষ্ট্রি গড়ে উঠেছে যেখান থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরী হয়েছে বা তৈরী হইতাছে। বর্তমানে ইন্টারনেট থেকে ডলার উপার্জন সকলের কাছেই একটি স্বপ্নের মতো। ইন্টারনেটে আমেরিকার ডলার ইনফিনিটিভ। সেই ক্ষেত্রে স্বপ্নের দেশ আমেরিকা তে পা না ফেলে বাংলাদেশে ঘরে বসে ডলার উপার্জন করা একটি বিশাল ব্যাপার বা বিশাল একটি কর্মযজ্ঞ হয়ে দাড়িয়েছে। ধারনা করা হয় বাংলাদেশ পৃথিবীর মধ্যে অন্যতম বড় একটি ভারচুয়াল ষ্টেশন । সেইখানে সারা দেশের সমস্ত শিক্ষিত ছেলে বা মেয়েদের মেধা যেনো ব্যবহৃত না হয় সেজন্য স্বাধীনতা বিরোধী (ফাসি) বা দেশবিরোধী (ফাসি) একটি চক্র এবং তাদের প্রজন্ম খুবই একটিভ। তারা বাংলাদেশের বিভিন্ন খানে বা জায়গায় বেজায়গায় বলে বেড়াইতাছে যে: এইভাবে ডলার উপার্জন করলে বাংলাদেশের সব টাকা শেষ হয়ে যাবে। শালার মগা কোথাকার: এইভাবে ডলার উপার্জন করাতে বাংলাদেশের ব্যাংক গুলো থেকে টাকা উত্তোলন করে সেগুলো লোকাল মার্কেটে খাটানো যায় যেখানে গরীব মানুষের দেশ বা মার্কেটগুলোতে লিক্যুইড কারেন্সী বৃদ্বি পায়। 


প্রথমত টাকা বাংলাদেশে র বাহিরে অচল। তবে স্বাধীনতা বিরোধী (ফাসি) বা দেশবিরোধী (ফাসি) একটি চক্র এবং তাদের প্রজন্ম বাংলাদেশের টাকা হয়তো ইন্ডিয়াতে নিয়ে যাইয়া রুপি বানায় আবার সেই রুপি পাকিস্তানে নিয়ে যাইয়া হয়তো রুপিয়া বানায় এবং সেই রুপিযা মে বি রাশিয়াতে নিয়ে যাইয়া রুবেল বানায় এবং সেগুলো দিয়ে অস্ত্র কেনা বেচা করে : তাদের জন্য সচল আছে। যাদেরকে এক কথায় দেশবিরোধী প্রজন্ম(ফাসি) বলা যায় বা রুপি/রুপিয়া/রুবেল কেনা বেচা করা গুরপ ও বলা যায় বা অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ী ও বলা যায় : তাদের চোখে বাংলাদেশের সব টাকা শেষ হয়ে যাইতে পারে। 



সচরাচর বাংলাদেশের যারা ইন্টারনেট থেকে ডলার উপার্জন করে বা ডলার উপার্জন করে যাইতাছে তারা সবাই শিক্ষিত: ফলে তারা যখন ডলার উপার্জন করে সেটা বাংলাদেশ সরকারের কাছে রেমিটেন্স হিসাবে আসে। সরকারের ভেতরে চোর বা চামার থাকার কারনে হয়তো সঠিক ভাবে জানা যায় না যে : বাংলাদেশে কতো পরিমান রেমিটেন্স আসে বা কি পরিমান রেমিটেন্স ইন্টারনেটে থেকে আসে : যেমন পাওয়া যায় নাই বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দকৃত ইন্টারনেটের তার যা দিয়ে সারা দেশের সব মানুষ ইন্টারনেটে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকটেড থাকার কথা।  তো দেশ চালায় গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার (ধরতে গেলে বিসিএস ক্যাডার রা। কোন রাজনৈতিক সরকার দেশ চালায় না। রাজনৈতিক প্রতিনিধি রা জনপ্রতিনিধ। সরকারের সিদ্বান্তগুলো জনগনের কাছে পৌছায়)।  দেয় আর গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ই দেয় ইন্টারনেটে আসা ডলার কে ক্যাশ করে আর প্রাইভেট ব্যাংকগুলো সেগুলোকে ক্যাশ করে উপার্জন কারীর হাতে দেয়। আর সেই সকল উপার্জন কারীরা সেগুলো নিত্য প্রয়োজনীয় মার্কেটে খরচ করে এবং শেষ করে। যেহেতু তারা চোরা কারবারী না: তাই টাকা চুরি করে তারা দেশের বাহিরে নিয়ে যায় না্ যখন দেশের বাহিরে যায় তখণ পাসপোর্ট এনডোর্স করে নিয়ে যায় বা ডুয়াল কারেন্সী হিসাবে নিয়ে যায় ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডে।



জোতদারী আর মজুতদারীর এই বাংলাদেশের সমাজে টাকা কে অনেক সময় গচ্ছীকৃত করে রাখা হয়। ফলে সাধারন গরীব মানুষের কষ্ট হয় অনেক বেশী। দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) এর একসময়কার চাহিদা ছিলো সব বাংগালীকে মাইরা ফালানো। আজো তারা সেই স্বপ্নই দেখে যাইতাছে যদিও তাদের বাপ দাদাদের ফাসির মাধ্যমে মাইরা ফালা ফালা করে ফেলা হয়েছে কিন্তু তাদের প্রজন্ম (ফাসি) তাদের বাপ দাদাদের শিখানো ভুলি ছাড়ে নাই। তাই সাধারন গরীব মানুষ যেনো অর্থ না পায় কাচাবাজর বা লোকাল মার্কেট থেকে: তারা যেনো ব্যবসা করে না চলতে পারে বা উপার্জন করে না চলতে পারে সেজন্য সারা দেশে তারা সরব তুলে: ডলার উপার্জন করলে সব টাকা শেষ হয়ে যাবে: ব্যাপারটা সত্য না। গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার সব ধরনের মানুষকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ডলার উপার্জনের সুযোগ করে দিয়েছে এবং সেই ডলার লোকাল মার্কেটে খরচ করতে অনুপ্রানিত ও করে থাকে: রেমিটেন্স যোদ্বা হিসাবে সম্মান ও দিয়ে থাকে। 



ফ্রি ল্যান্সার, আউটিসোর্সিং, মার্কেটপ্লেস এবং এফিলিয়েট এবং সাম্প্রতিককালে শুর ‍ুহওয়া মনিটাইজার রা সাধারনত উন্নত রুচির পরিচয় দিয়ে থাকে সবসময়। তারা যে ডলার উপার্জন করে থাকে তা তারা তাদের লোকাল ব্যাংকে নিয়ে আসে আর সেখান থেকে তারা তাদের মোবাইল ব্যাংকে নিয়ে আসে। সংখ্যার মাধ্যমে তারা চলা ফেরা করে। রেষ্টুরেন্টে খাবে : ক্যাশ টাকার বিল পে নাই : ক্রেডিট কার্ড এ বিল দেয়া হলো। কেনাকাটা করলেও শপিং কার্ডে বিল দিলাম। এইটা একটা প্রজন্ম ই গড়ে উঠেছে : ধারনা করা হয় ৬৪ জেলা সদরে প্রায় ২কোটি মানুষের প্রজন্ম। এরা কখনো ক্যাশ টাকা হাতায় না : এরা নিম্নে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে আর উধ্বে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে। শুধূমাত্র রাস্তা ঘাটে ভাড়া বা রিক্সা ভাড়া বা লোকাল কাচা বাজার করার সময় ক্যাশ টাকা লাগে এদের। সব খরচই এরা ইলেকট্রনিক ওয়েতে মেটায়। তাহলে যদি এই প্রজন্ম ক্যাশ টাকা না হাতায় তাহলে ক্যাশ টাকা শেষ হবে কি করে? এটিএম থেকে টাকা তুললেই সেই দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), কুত্তার বাচ্চা (ফাসি) প্রজন্ম এর  মাথা খাারপ হয়ে যায় যে: বাংলাদেশের সব টাকা শেষ হয়ে গেলো। আমি জানতে চাইতাছি : স্বাধীনতা বিরোধী (ফাসি) বা দেশবিরোধী (ফাসি) একটি চক্র বা দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), কুত্তার বাচ্চাদের (ফাসি) বাংলাদেশের কোন খতরনাক চক্রান্ত্র টাকার বা ক্যাশ নোটের মালিক বানিয়েছে বা কোথায় বাংলাদেশ সরকার ঘোষনা দিছে যে: বাংলাদেশের সব টাকার মালিক দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), কুত্তার বাচ্চার প্রজন্ম। এই ধরনের কোন লিখিত ঘোষনা বা গ্যাজেট তো কোথাও দেখি না।  


এই সকল দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) র কাছে থেকে বাংলাদেশ কে রক্ষা করতে হরে : আইন প্রনয়ন করা দরকার যেনো: দেশবিরোধী দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) বাংলাদেশের কোন টাকা বা ব্যাংক নোটে হাত দিতে পারবে না। টাকা বা ব্যাংক নোটে হাত দিতে হলে বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ধারী হতে হবে কারন টাকা তে বা ব্যাংক নোটে লেখা থাকে: গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। তো যে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর নাগরিক না সে তো এই টাকাতে হাত দিতে পারবে না বা টাচ করতে পারবে না। হাত দিলে বা টাচ করলে তাকে জেলখানাতে বা আইন পুলিশের গ্রেফতারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। তাহলে এই দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) আর কখনো বাংলাদেশের টাকা বা ব্যাংক নোটে হাত দিতে পারবে না এবং আর কখনো বলতেও পারবে না যে: বাংলাদেশের সব টাকা শেষ হয়ে যাবে। স্বাধীনতা বিরোধী (ফাসি) রা বাংলাদেশের কোন কিছুরই মালিক না: নট ইভেন বাংলার আকাশ বা বাতাস। তাদের সামনে শুধূ একটাই পথ: ফাসি বা আত্মহত্যা। 


নোট : শুনেছি: রাজধানী ঢাকা শহরের একটি সংঘবদ্ব চক্রান্ত তাদের বাপ দাদাদের দেশ শতরু দেশ থেকে বিপুল পরিমান ২ নম্বর বা ডুপ্লিকেট ব্যাংক নোট ছাপিয়ে নিয়ে  এসেছে : বাংলাদেশে র টাকা এবং আমেরিকান ডলার যা দিয়ে ঢাকা শহরে তারা একটি মিথ্যা প্রজন্ম তৈরী করে রেখেছে।  দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) এর মূল সমস্যা হলো : তারা শতরু দেশ থেকে বাংলাদেশে এসেছে বাংলার আকাশ বাতাস বা বাংলার মেয়েদেরকে (যদিও সারা বাংলার মেয়েরা একণ অনেকটাই সরব তাদের বিুরদ্বে) জবর দখল পূর্বক ভোগ করার জন্য : কিন্তু তারা বাংলাতে ঢুকে আধ্যাত্মিক জগতে র ইন্টারনেট দখল বা ভোগ করতে যাইয়া  তারা যে জাতে কুত্তা তার স্বরুপ চিনাইয়া দিতাছে। তাই বাংলাদেশের ইন্টারনেট কে দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) মুক্ত দেখতে চাই যারা অশিক্ষিত নিরক্ষর আর ফস করে বলে উঠবে না : মেকাপ সুন্দরী রা সবচেয়ে সুন্দরী বা বাংলার টাকা সব শেষ হয়ে যাবে।  এক কথায় যার বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর নাই: সে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে না। যেহেতু দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি)  জাতে কুত্তার মতো আর তারা যদি ইন্টারনেট ব্যবহার করে: তাই দেখা যাবে ফট করে একদিন টোটাল বাংলাদেশ ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে যেটা হবে একটা বাংগালীর জন্য একটি অপূরনীয় ক্ষতি আর সেটা হবে একই সাথে দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) এর স্বপ্ন পূরন। তাই সময় থাকতে বাংলাদেশের সকলেই সতর্ক হয়ে যাবেন: দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) এর বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই, তাদের বৈধ ভোটার নম্বর ও নাই আর তারা বৈধ জাতীিয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া ইন্টারনেটও ব্যবহার  করতে পারবে না। প্রত্যেকেই যার যার জায়গা থেকে প্রতিবাদ করে উঠলে ইন্টারনেটের -ইন্ডাষ্ট্রি বাংলাদেশে টিকে যাবে: গবেটের মতো আর স্বপ্নের দেশ আমেরকিা তে যাইয়া  ৭০-৮০ ডিগ্রী েসেন্ট্রিগ্রেডে মরার কোন দরকার নাই। ডলার এখন ঘরে বসেই উপার্জন করা যায়: প্রয়োজন মেধা। যার মেধা নাই তার তো কিছুই করার নাই। 



যদি আমরিকান সরকার আপনাকে বা জয় বাংলা প্রজন্ম কে ইনভাইট করে নিয়ে যায় সেটা ভিন্ন কথা। যেমন বাংলাদেশের শাহবাগ গনজাগরন (২০১৩) কে আমেরিকার জাষ্টিস ডিপার্টমেন্ট মূল্যায়ন করেছে। 




 ফ্রি ল্যান্সার/ব্লগার/ইউটিউবার:  #masudbcl

Sunday, September 19, 2021

আমার বিরুদ্বে থাকা একটি সংঘবদ্ব চক্র।

 একটি সংঘবদ্ব চক্র পরিকল্পনা করে আমাকে একটি খারাপ সমাজের সাথে ইনভলব করার চেষ্টা করতাছে। রাজাকার (ফাসি) পন্থী একজন মহিলা আমাকে নিয়ে অনেক আজে বাজে ধারনা এবং কথা বলে যাইতাছে বিশ্বের বিভিন্ন খানে। যেহেতু সে রাজাকার (ফাসি) পন্থী সেহেতু তার ধারনা হইতাছে আমি বুঝি বাংগালী মেয়েকে ধর্ষন করতে ইচ্ছুক। কারন বাংলাদেশে রাজাকার (ফাসি) দের সমাজ বলতে ধর্ষনের সমাজই বোঝায়। সে যেহেতু রাজাকার (ফাসি) পন্থী তাই সে বিশ্বের অনেক খানে বলে বেড়াইতাছে যে: আমি বাংলাদেশের সমাজের সাথে ইনভলব হতে চাই কিন্তু ব্যাপারটা সত্য না।



আমরা যীশু খ্রীষ্টের অনুসারী রা একটা পন্থা বা নিয়ম ফলো করি সবসময়। সেটা হইতাছে আমরা কখনো কোন মেয়েকে ধর্ষনে বিশ্বাসী না এবং আমরা সমাজেও বিশ্বাসী না। আমরা যেটা বিশ্বাস করি হইতাছে ফ্রেন্ডশীপ, বন্ধুত্ব , রোমান্স এবং ভালোবাসা। সমাজ থেকে কোন মেয়েকে আমরা ভোগ করি না কারন আমরা মেয়েদের কে ভোগ্য পন্য মনে করি না। আমি যখন রিহ্যাব সেন্টারে ছিলাম তখনো আমরা যীশু বরাবর এবাদত বা প্রে করেছি এবং আমি ছোটবেলা থেকেই যীশুর অনুসারী। 



তো যীশূর ব্যাপারে অনুসারী হয়ে আমরা যেটা অনুধাবন করি সেটা হইতাছে শুধূ মাত্র সেই ধরনের মেয়ের সাথে মেলামেশা করতে পারবো যে আমাকে ভালোবাসবে বা যে আমার প্রেমিকা হতে স্বক্ষম (এক কথায় অবৈধ সামাজিক মেলামেশা বা বিবাহ বহির্ভূত বা বিবাহ হতে পারে এরকম যৌন সম্পর্ক ছাড়া কারো সাথে সম্পর্কে না জড়ানো) : আমি শুধূ তাদের সাথে মেলামেশা করতে পারবো। এর বাহিরে গেলে আমার ধারনা মোতাবেক আমার জন্য বিপদ হতে পারে। এর বাহিরে বলতে বোঝানো হইতাছে যে : আমি কখনো বাংলাদেশের তথাকথিত সমাজে ইনভলব হতে পারবো না। আর আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে কখনো বাংলাদেশের তথাকথিত নারী সংঘের সমাজকে এলাও করি না : আমার ব্যক্তিগত জীবনে বলতে পারেন নারী সংঘ সম্পর্কিত বাংলাদেশের সমাজটাকে আমি এক প্রকার ঘৃনা করি জীবনের অন্ত:স্থল থেকে কারন অবাধ যৌনাচার। 





তো সেই সংঘবদ্ব চক্রকে একটি ইউটিউব চ্যানেল দেখতে বলেবো যার নাম জীবনের জল। অনেক সময় ইউটিউবে এড দেখানো হয়: যে যীশূ ঘূমের মধ্যে এসে বুকে বা মাথাকে হাত ভুলিয়ে চলে যায়। আমরা সেটা বিশ্বািস করি বিধায় আমরা কখনো সমাজকে এলাও করতে পারি না। বাংলাদেশের সমাজে দেখেছি নারী এবং পুরুষের অবাধে মেলামেশা : যে যারে যেখানে মনে চায় বা যার যখন মনে চায় সমানে নারী কে ভোগ করার নাম সমাজ বলে বা বলে থাকে। এইটাকে আমি রাজাকার (ফাসি) পন্থী মন মানসিকতা বলে থাকি। রাজাকার (ফাসি) রা এবং তাদের প্রজন্ম রা নারীকে সবসময় ভোগ্যপন্য হিসাবে মনে করে থাকে (যেমন ৭১ এ মনে করেছে) যেখানে আমি মেয়েদের কে সম্মান করতে জানি। সেই রাজাকার (ফাসি) পন্থী মহিলা আমার এলাকাতে একটি কুচক্র গ্ররপ সেট আপ করেছে। আমি কয়েক বছর আগে রাজধানী ঢাকাতে ছিলাম: তখন সেই কুচক্রী মহিলা ময়শনসিংহে আমাদের এলাকাতে এসে তার অনুসারীদের নিয়ে একটি কুচক্র সেট আপ করে: যেখানে সে বলে  দিয়ে যায় : আমার সাথে যদি কোন মেয়ের শারিরীক সম্পর্ক হয় তাহলে সেই মেয়েকে ধরে নিয়ে থানা হাজতে বলার জন্য যে আমি তাকে ধর্ষন করেছি এবং আমার বীর্য/ডিএনএ কালেকশন করে থানা হাজতে প্রমান হিসাবে সাবমিট করার জন্য: যেনো বর্তমান আইনে ধর্ষনের সর্ব্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড বা সেই রকম কোন ঝামেলাতে আমাকে ফাসানো যায়। সৌভাগ্য ক্রমে আমি সেটা জেনে যাই এবং এখনো আমি এতো পরিমান সতর্কতা অবলম্বন করেছি যেনো কোন মেয়ে আমাকে কোন প্রকার ফাদে না ফেলাতে পারে। 



ছোটবেলা থেকেই খুব ভালো করে খেয়াল করে দেখেছি: বাংলাদেশের সমাজে অধিকাংশ মেয়ে বা নারী আড়ালে বা প্রকাশ্যে রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) দ্বারা ধর্ষিত হয়ে আসতাছে। জানা মোতাবেক রাজাকার (ফাসি) রা এক ধরনের ভাইরাস (স্বাধনিতা যুদ্ব চলাকালীন ১০০ ধরনের বাংগালী মেয়েকে[ জানেন তো বাংগারী মেয়েরা ১০০ ধরনের হয়] ধর্ষন করার জন্য তারা এমন এক ভাইরাসের জন্ম দিয়েছে যে সেটার গততি প্রকৃতি আবিস্কার করা যাইতাছে না। এই ভ্যাপারে ডিটেইলস আরেকদিন বলবো) । মূলত তাদের জন্য এইডস বা পেনডেমিকের উৎপত্তি বলে আমি বিশ্বাস করি। তাই সেই সমাজ থেকে আমি সবসময় ১০০% দূরে থাকার চেষ্টা করি। আমি খুব ভালো করে এই সমাজটাকে চিনি যেখানে অধিকাংশ নারী বা মেয়ে রা নীরবে নিস্পেষিত হয় কিন্তু সেই অমানুষরা হয়তো এই মেয়েদের কে ব্যবহার করে মানুষ হিসাবে থাকতে চায় কিন্তু বাস্তবে দেখা যাবে যে : তারা একধরনের কুত্তা। আসলে রাজাকার (ফাসি) রা এক ধরনের নাস্তিক তাই মানুষের চোখে ধর্মীয় অভিশাপ মোতাবেক : তারা কুত্তা হিসাবে ধরা দেয়। ছোটবেলা থেকেই জয় বাংলা বলতে পারি : তাই আমি যখণ কোন মেয়ের সাথে মেলামেশা তরি তখন প্রথমে তাকে জয় বাংলা বলতে বলি। যদি বলতে পারে তাহলে আমি আগাই বা বন্দুত্ব করি। এই যুদ্বে থাকার কারনে  (আমি আমার জীবনে প্রচুর নারী বন্ধু পেয়েছি (যারা সবাই জয় বাংলা বলতে পারেন) বলতে পারেন আমি ব্যক্তিগত জীবনে অতৃপ্ত না : কিন্তু ছোটবেলা  থেকে একটি নিয়্যত করেছিলাম যে : আমি মুসলিম ধর্মের নবীর নিয়মানুযায়ী ৪০ বছর বয়সে সংসার শুরু করবো। কিন্তু কোন কারনে সেটা আর সফল  হয়ে উঠে নাই- সেই কুচক্রী সংঘব্দব গ্ররপের কারনে। এখনো আমি অবিবাহিত, একা, ব্যাচেলর আছি এবং নারী খুজে বেড়াইতাছি: পাত্রী দেখা দেখি চলতাছে: হয়তো যে কোন সময়ে ডুপ্লিকেট হয়ে যাবো কিন্তু বয়সে হয়ে গেছে ৪২। 



তো সেই রাজাকার (ফাসি) পন্থী মহিলা এই কথাটা জানতো যে : আমি ৪০ বছর বয়স থেকে সংসার জীবন শুরু করতে চেষ্টা করবো। সেই মহিলা আদতে একটি কুত্তা (ণাস্তিক)। সে যেহেতু মানুষ না সেহেতু সে একটি সংসারকে সমাজ মনে করে আর সমাজকে ও সংসার মনে করে। তাই সে সবখানে বলে বেড়াইতাছে: যে আমার সার্টিফিকেট এজ এখনো ৪০ হয় নাই তাই বাংলাদেশে আমি সংসার শুরূ করতে পারবো না । স্কুলে থাকাকালীন আমি আমার বয়স কমিয়ে রেখেছিলাম ২ বছর স্কুলের স্যারের নির্দেশ অনুযায়ী।  তো সেই মহিলা বলে বেড়াইতাছে যে:  আমি আমার বয়স ৪২ এবং সার্টিফিকেট এজ ৪০ হবার পরে বাংলাদেশের সমাজ পাবো কিন্তু আদতে আমি কোন সমাজ খুজতাছি না এবং দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), দেশবিরোধী (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম জড়িত আছে এরকম কোন সমাজ আমি খুজতাছি না : আমি একজন ভালো পাত্রী এবং ভালো মনের মেয়ে খুজতাছে যার কাছে সমাজ থাকবে না তবে স্বাধীনতা থাকবে: যে জয় বাংলা বলে তার দেশটাকে স্বাধীন করে ছাড়বে। এখন যে কেউ প্রশ্ন করতে পারে যে কিভাবে সম্ভব? আমি যেহেতু মুসলিম ধর্ম বিশ্বাস করি তাই মুসলিম ধর্মে থাকা সংসারের জন্য যে এবাদত সে এবাদত টা করেছি এবং আরো ১০/১১ জনের জন্যও করেছি। খোদার রহমতে সেই সকল ৮/৯ জনের বিয়ে অলরেডী কমপ্লিট। হয়তো কোন কারনে আমার দেরী হইতাছে তবে আমি বিশ্বাস করি যে কোন সময়ে হয়তো আমার জীবনের ইনিংস শুরু হয়ে যাইতে পারে। 



যে সমাজে রাজাকার (ফাসি) রা জীবীত অবস্থায় বসবাস করে আমি সেই সমাজ টাকে ঘৃনা করি। আমার কাছে সমাজ ফাসির যোগ্য আসামী। তো সেই সংঘবদ্ব চক্রকে বলি: আপনারা একটি মারাত্মক ভুল করতাছেন বা করেছেন যা হইতাছে: আমি কখনো সমাজকে এলাও করবো না এবং আমি সংঘবব্দ চক্রের পাতানো সমাজটাকে গ্রহন করবো না। থানা শাহবাগে অনুষ্টিত গনজাগরন (২০১৩) চলাকালীন সময়ে কুচক্রী গ্ররপের পরিকল্পনা মোতাবেক : দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), দেশবিরোধী (ফাসি) প্রজন্মের লোকজন বিগত ৮-৯-১০ বছল যাবত যেই মেয়েগেুলোকে ভোগ দখল করে যাইতাছে পরিকল্পনা মোতাবেক সেই মেয়েগুলোকে আমার হাতে ধরিয়ে দেবার যে পরিকল্পনা তা কখনো সফল হবে না। 


  • অনিরাপদ এবং অপরিচিত যৌন সম্পর্কে এইডসের বিস্তার ঘটে। 
  • সমাজে এইডসের বিস্তার অনেক বেশী। 
  • সমাজে যৌন সম্পর্কে কোন ধরনের কনডমের ধার দ্বারে না কেউ।
  •  এখন পর্যন্ত এইডসে মৃত্যুর সংখ্যা ৪ কোটির ও বেশী। 
  • পৃথিবীতে প্রায় ৩৬ ধরনের এইডস আছে। বাংলাদেশে তার কয়েকটি পরীক্ষা বিদ্যমান।
  • অনিরাপদ এবং অপরিচিত ওরাল সেক্সে এসটিডি হয় অনেক সময়। (STD: Standard transmission Disease).
  • পৃথিবীতে এরকম কোন ধর্মগ্রন্থ নাই যেখানে সমাজকে বা  অবৈধ সামাজিক সেক্স কে বৈধতা দেয়া আছে (থাহলে বলা যায় প্রেম ভালোবাসা বা সম্পর্ক ছাড়া যে সকল সামাজিক সম্পর্ক তৈলী করে তারা নাস্তিক বা বডিলি নাস্তিক) । সবখানেই বলা আছে: যাকে ভালোবাসো, যে স্ত্রী বা যে বিশ্বস্ত প্রেমিকা শুধূমাত্র তার সাথেই সেফ সেক্স বা যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা। 
  • যাকে মনে চায় তার সাথে শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন করা (দেশবিরোধী রাজাকার (ফাসি) দের নিয়ম) : ক্ষমতার জোড়ে বা ছলে বলে কৌশলে মেয়েদের কে ট্যাপে ফেলে শারিরীক সম্পর্ক তৈরী করা বা বাংলাদেশের তথাকথিত সমাজের দাপটে বা নিয়মে অচেনা অজানা মেয়েদের সাথে শারিরীক সম্পর্ক তৈরী করে এইডসের বিস্তার ঘটানোতে কোন আগ্রহ নাই। 
 

শেষ কথার পরে একটি কথা থেকে যায় যা হলো: ভালোবাসা বা সম্পর্ক। সম্পর্কে অনেক কিছু জায়েজ মনে হলেও খেয়াল রাখতে হবে: ভালোবেসে ভালোবাসার মানুষকে যেনো অনিরাপদ ভাইরাস বা জীবানু না দেয়া হয়ে যায়। যাকে ভালোবাসেন তাকে রোগ বালাই মুক্ত রাখা এবং তার সারাজীবনের সুস্বাস্থ্য কামনা করা আপনার ভালোবাসার ধর্ম ও হবে বোধ করি। 



নোট: শুনেছি টেষ্টটিউব প্রজন্মের বলে এন্টিবডি ঠিকমতো জমে না বা  নাই। সেজন্য তারা সবসময় কনডম ছাড়া সেক্স বা যৌন সম্পর্ক করে। যার এন্টিবডি থাকবে না তার কি কোন রোগ বালাই হবে বা কোন রোগ বালাই জন্ম হবে? তবে ভাইরাস (যা মানুষের শরীরের গোস্তেকে আক্রমন করে) বা রক্তবাহিত রোগ হবে সেটা কনফারম। যাকে বর্তমান বিশ্বে বলা হইতাছে পেনডেমিক : তার মেজর কারন আমি মনে করি অনিরাপদ যৌন সম্পর্ক।

 


ফ্রিল্যান্সার/ব্লগার/ইউটিউবার: #masudbcl


Per views 01 cent on Youtube Monetization Program. Keyword Research tool.

 


305 views = 2.68$. 2.68 x 100= 268 cents as a 55%. 
As a 45% : youtube taken: 2.19$
2.68+2.19= 4.87$
So far you can say: 305 views I have received 4.87$ or 487 cents
1.59 cents for per 1 view.





Search youtube: masudbcl and please subscribe & press the bell icon.






Saturday, September 18, 2021

Per Views 01 cent on Youtube. Subscribe youtube: masudbcl | Keyword competition Tool |



Total Views = 413
Paid views =100 ( You know paid views does not show the revenue ad)
So You can say 313 views = 2.68$
Payment stats are 1 day delayed. Some more will be add after 12 hours.
Now 313 views= 313 cents = 2.68$ x 100 cents= 268 cents

So I can say easily per views 1 cents. 
Subscribe Youtube: masudbcl

2.68$ as a 55% of payment. The other 45% is 2.19$. You know youtube takes 45% revenue.
Total = 2.68+2.19=4.87$
So far you can say : 313 views gave me 4.87$. As a 55% I got 2.68$