থানা শাহবাগে অনুষ্টিত জয় বাংলা গনজাগরন চলাকালীণ সময়ে প্রায় ৮৫ টা গ্ররপের/ফেসবুক গ্রুপের সম্মেলন হয়। সারা রাত বা সারা দিন জয় বাংলা স্লোগানধারীরা দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), আল বদর (ফাসি), আল শামস (ফাসি) ফাসির দাবীতে একসাথে হয় এবং আকাশ বাতাস প্রকম্পিত করে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে ফাসির রায় আদায় করে “ফাসির উৎসবে জমবো সবাই” শাহবাগ ঘর ছাড়ে। সবাই অনেক ক্লান্ত ও ছিলো অনেক সময়। ক্রমাগত স্লোগান বা ক্রমাগত স্লোগানোত্তর সমাবেশে অনেকেই অনেক সময় এসেছে বা অনেকেই অনেক সময় চলে গেছে: যার যখন ভালো লেগেছে থেকেছে আর যার যখন ভালো লাগে নাই: সে চলে গেছে। শেষ পর্যন্ত দাবীও আদায় হয়েছে।
শাহবাগে গনজাগরন চলাকালীন অনেক সুবিধা ভোগীরাও এসেছিলো। একখানে শুনেছি: শাহবাগ গনজাগরন ২০১৩ সালের সকল জয় বাংলা স্লোগানধারীদের একসাথে দেখলে বলে অনেকেরই শরীরে সেক্স (যৌন সুরসুরি) উঠে পড়ে: গনজাগরন জমেছে শুনেই বলে অনেকে সেক্স (যৌন সুরসুরি) করতে আগ্রহী হয়ে উঠে কিন্তু এইটা কোন সেক্সুয়াল সমাবেশ ছিলো না। অনেক মেয়েকে অভিযোগ করতে শুনেছি : যে তারা শাহবাগ গনজারনের ভেতরে বহিরাগতদের মাধ্যমে কুপ্রস্তাব পেয়েছে এবং তাদের কে বাসা পর্যন্ত রেকী করা হয়েছে। ভালো করে খোজ খবর নিয়ে দেখলাম: তারা জামাত শিবির কর্মী ছিলো:(শাহবাগর রেকী গ্ররপের সদস্য) ”জামাত শিবির রাজাকার : এই মূহুর্তে বাংলা ছাড়”: এই স্লোগানটা সেখান থেকেই তৈরী। সেই সকল সুবিধা ভোগীরা আজো সুবিধা ভোগ করে যাইতাছে। আর যারা বীরদর্পে জয় বাংলা বলেছিলো: ফাসির রায় কনফারম করেছিলো তারা হয়তো দুখে কষ্টে দিন কাটাইতাছে। প্রতিনিয়ত সংসারের চিন্তাতে অস্থিরতায় ভোগে বা দিন কাটাইতাছে। কিন্তু এমনটি হয়তো হবার কথা ছিলো না। সময়ের সূর্যসন্তানদের সকলের ভরন পোষনের দ্বায়িত্ব রাষ্ট্রেরই গ্রহন কররা দরকার ছিলো। রাষ্ট্র জাতীয় পরিচয়পত্র বিহীন দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), আল বদর (ফাসি), আল শামস (ফাসি) এর প্রজন্ম পালতে রাজী বা পালতাছে কিন্তু রাষ্ট্র জয় বাংলার স্লোগান ধারীদের গোল্ডেন ফ্যাসিলিটজ দিতে রাজী না।
শুনেছি একটি কথা আমি আন্তর্জাতিক অংগন থেকে: থানা শাহবাগে যখন সবাই যাওয়া এবং আসার মাঝে ছিলো তখন এখণকার দিনের সুবিধাভোগীরা দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), আল বদর (ফাসি), আল শামস (ফাসি) প্রজন্ম এর লোকজন একদিন সকালে হঠাৎ করে কিচুক্ষনের জন্য তাদের বিশ্বে জানান দিয়ে থানা শাহবাগে এসেছিলো এবং ক্রমাগত টপাটপ কিছু ছবি তুলে ভিডিও করে সটকে পড়ে। পরে পুলিশ এসে তাদেরকে সরিয়ে দেয়। সেই ধরনের লোকজন আজো সারা বিশ্বের বিভিন্ন খানে ছবি সেন্ড করে শাহবাগ গনজাগরনের জন্য বরাদ্দকৃত সুবিধাদি ভোগ করে যাইতাছে বা ধান্ধা করে যাইতাছে। শূনেছি থানা শাহবাগ গনজাগরনে অনুষ্টিত গনজাগরনের সাথে সারা বিশ্বের 15 লক্ষ অংশগ্রহনকারীকে (কলকাতা থেকে এরিজোনা) বিশেষ সম্মানে সম্মানিত করার কথা। সেখানে এই দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), আল বদর (ফাসি), আল শামস (ফাসি) প্রজন্ম এর লোকজন 12 লক্ষ তলে তলে গোপনে সেই সুবিধাদি হাতিয়ে নেবার ধান্ধাতে আছে যেটা তাদের বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকার কারনে বাতিল করা হয়েছে উন্নত বিশ্ব থেকে কয়েকবারই। শোনলাম: বিভিন্ন খানে যাইয়া তারা বলতাছে 2 এবং 5 বলে দেখতে একই রকম। 2 এবং 5 দেখতে একই রকম না : এইখানে 3 এর তফাত আছে। তাই 12 লক্ষ ফরেনার ডুপ্লিকেট পাসপোর্ট বা ১২ লক্ষ ফরেনার ডুপ্লিকেট জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর বানাইতে পারলেও তাদের সে আশা কখনো পূরন হবে না: গোয়েন্দারা সবই জানে। বিশেষ সুবিধা জয় বাংলা পন্থী 15 লক্ষ লোকজনের জন্যই চিরস্থায়ী বরাদ্দ।
তো সময়ের সূর্যসন্তানদের যেই দেশ দাম দিতে পারে না সেই দেশ আন্তর্জাতিক অংগনে আর কতো নাম করবে দুর্নীতিযুক্ত হওয়া ছাড়া। একমাত্র শাহবাগ গনজাগরন ই যা নাম করার করে দিয়ে গেছে বাংলাদেশকে এই বিশ্বে। জয় বাংলার ধ্বনি কতো বিশাল বা প্রলয়ংকারী রুপ ধারন করতে পারে তা যারা নিজের চোখে না দেখেছে তা বিশ্বাস করতে পারবে না। শাহবাগ গনজাগরনের চেতনা বুকে ধারন করার জন্য সেখানে যাবার দরকার লাগে নাই সব মানুষের: অনেক মানুষ মনের চোখেও দেখে নিয়েছে। অনেকেই তাদের মনের চোখে মানুষকে দেখতে পেয়ে খুজে না পেয়ে আশাহত হয়েছে। একদিন সব আশার সম্মেলন হবে জয় বাংলার আরো কোন বিরাট সম্মেলনে। জয় বাংলার সম্মেলনে অংশগ্রহনে প্রাথমিক যোগ্যতা হবে: খালি মুখে (মাউথ স্পিকার ছাড়া) দুই ঠোটের মাধ্যমে হৃদয়ের বা অন্তরে অন্ত:স্থল থেকে তৈরী করা অক্সিজেনের মাধ্যমে শব্দের উচ্চারনে জয় বাংলা বলতে পারার যোগ্যতা।
শাহবাগ গনাজগরন বিরোধী রা শাহবাগন গনজাগরনরে নাম বা ইস্যু ব্যবহার করে বর্তমান দেশের জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া দেশ থেকে বের হয়ে অন্য আরেক দেশেরে নাগরিকত্ব গ্রহন করে অন্য দেশের সংসদ সদস্য বা রাষ্ট্রপতি হবার যে অলৌাকিক এবং কাল্পনিক ধারনা : তা এই দেশের অনেকেই জানে। শুনেছি শাহবাগ গনজাগরন ২০১৩ এর বিরোধী দের দেশ একটাই : সেটা হইতাছে বাংলাদেশের শতরু দেশ। গনজাগরন চলাকালীণ সময়ে তাদের পোষ্টিং দেখেছি: তারা বলতাছে যারা যারা গনজাগরন বিরোধী তাদের কে .... স্তানে পাঠিয়ে দেন: আমরা তাদের কে নাগরিকত্ব দিয়ে রেখে দেবো। তো সেই ১২ লক্ষ বিরোধীদের কে বলতাছি: পশ্চিমে যাবার চিন্তা না কইরা উত্তরে চলে গেলেই ভালো হয়। পশ্চিমা গোয়েন্দারা খবই একটিভ।
দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), আল বদর (ফাসি), আল শামস (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম এর সকলের ই ফাসি চাই।
ব্লগার: #masudbcl
Search Youtube: masudbcl & please subscribe.