Translate

Saturday, September 11, 2021

Youtube Audience Retention or Youtube Retention & Channel Infraction বলতে কি বোঝেণ?

দুই ধরনের ক্যালকুলেশন আছে এইখানে। একটা আপনার ইউটিউব ভিডিও এর ভিজিটর রা কোথায় বা কোন মিনিটে আইসা থাইমা গেছে সেটা এবং তার গড় এভারেজ আর আরেকটা আছে: আপনার ইউটিউব ভিডিও এর ভিজিটর রা কতোক্ষন আপনার ভিডিও দেখতাছে সেটার একটা গড় এভারেজ। সবচেয়ে বড় ব্যাপার এই ধরনের প্রশ্ন গুলো গুগুলে খুব ভালো করে দেয়া থাকে উত্তর। মনে করেন: আপনি একটি ভিডিও মেক করেছেন ১০ মিনিট। এখন ভিডিও টা ১০ জন মানুষ দেখলো ৫ মিনিট করে। তাহলে সেটার অডিয়েন্স রিটেনশন হবে ৫ মিনিট। মানে ভিডিও লেন্থ বা দৈর্ঘ্য, কতোজান মানুষ দেখলো আর কতোক্ষন দেখলো: এই ০৩ টার গড় এভারেজ কে বলা হয় অডিয়েন্স রিটেনশন। আপনার যদি অডিণেস্ রিটেনশন ভালো হয়: তাহলে আপনার ভিডিও ফিচার বা সাজেষ্টেড সেকসানে যাবার সম্ভাবনা থাকে বেশী এই ধরনের ব্যাপার গুলো ইংরেজী ভাষার ভিডিও গুলোর ক্ষেত্রে বেশী ঘটে। অন্যান্য  ভাষাতেও থাকে তবে সেই ভাষার যে শব্দগুলো গুগল জানে বা  এ আই জানে সেগুলোও শুধু ব্যবহৃত হবে। তো আপনার যদি পছন্দের ইংরেজী ভিডিও  থাকে তাহলে আপনি সেখানে অডিয়েন্স রিটেনশন ঘটাতে পারেণ সহজেই। ইভেণ যদি আপনি ভিডিও প্লে বাটনে চাপ দিয়ে  ছেড়েও দিয়ে রাখেন তাহলে ও অডিয়েন্স রিটেনশন এড হবে।


Example:

You make a video= 10 minutes length.

500 peoples watch that video for 5 minutes each one.

Total videos watch time= 5 x 500 minutes = 2500 minutes

Videos watch time on hand= 500 peoples x 10 minutes= 5000 minutes

Peoples watched= 2500 minutes

 Total retention = 2500 minutes

On Average 2500/500= 5 minutes






ভিডিও যদি ফিচার হয় বা সাজেষ্টেড সেকসানে এড হয় তাহলে আপনি মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউজ পাবেন সারা বিশ্ব থেকে এবং হাজার হাজার ডলার ও পাবেন । তাই বাংলা ভাষার ক্ষেত্রে আপনি সব সময়ই চাইবেন কমন শব্দগুলো ব্যবহার করার জন্য। তাতে আপনার ভিডিও বাংলা এলাকাতে বাংলা ভাষা ভাষীদের কাছে ফিচার হবার সম্ভাবনা বেশী থাকবে । একজন ইউটিউবারের সারাজীবনের স্বপ্ন থাকে সারা বিশ্বে একটি ভিডিওতে ফিচার হবার জন্য। আর একবার ফিচার হতে পারলে আপনার সাবস্ক্রাইভার, ভিউজ এবং অডিয়েন্স রিটেনশন এর জন্য লাইফ টাইম আর ভাবতে হবে না। ইউটিউবিং টা সারা বিশ্বের জন্য। এইখানে আলাদা ভাবে কোন নিয়ম নাই। বাংলাদেশে যেটা হয় দেখলাম: একটা ভিডিও মেক করার পরে একটি ভারচুয়াল কলিং হয় যেখানে অনেক সময় ইউটিউবের এলগরিদম বুঝতে পারে না যে কোথা থেকে আসলো ভিউজটি। ফলে সেখানে ইনফ্রাকশন বা শাস্তি বা পানিশমেন্ট সেট আপ হয় যা এনালাইজ করে বের না করা পর্যন্ত কোন ধরনের অন হোল্ড থাকলে যেমন ছুটবে না: তেমনি সেই চ্যানেল ইনফ্রাকশন না ছোটা পর্যন্ত ভালো উপার্জন ও করতে পারবে না। আবার দীর্ঘক্ষন বা দীর্ঘদিন ইনফ্রাকশন থাকার কোরনে যে কোন সময়ে যে কোন চ্যানেল ইউটিউবের এমেএলপি এর কারনে ডিলেটও হয়ে যাইতে পারে। 





তাছাড়া আরো একটি বড় কারন: বাংলাদেশী ইউটিউব সাবস্ক্রাইভ হ্যাকার রা ইউটিউবরে লোকাল ডাটাবেজে ঢুকে অনেক ধরনের নিজস্ব এলগরিদম সেট আপ করার চেষ্টা করে যার ফলে লোকাল হাই ভল্যুউম ইউটিউব ছ্যানেল গুলোকে সহজেই ইউটিউব এর এরগরিদম ইনফ্রাকশনে ফেলে দিতে পারে বা অলরেডী ইনফ্রাকটেড। যেমণ: ১০০কে ভিুউজ এ ১ ডলার আসে: এইটা একটা ইনফ্রাকশন। ইউটিউব এলগরিদম কারো সেট করা এলগরিদেম চলে না: সাময়িক ভাবে কোন কিছু দেখাতে পারে কিন্তু সবার শেষে এইটা ১০০% সত রেজাল্ট দেখাবে। বাংলাদেমের হাই ভল্যুউম চ্যানেলগুলোর ইনফ্রাকশন বা অন হোল্ডের আরো একটি বড় সড় কারন: ইউটিউব থেকে আসা বড় সড় কোন আপডেট বাংলাদেশের হ্যাকার রা যদি সাবমেরিকন ক্যাবলে আটকে রাখে তাহলেও সেটা যে কোন Youtuber এর স্বপ্ন ভংগের কারন হতে পারে।   



ইউটিউব কোন ধরনের বট/অটোবট ভিউজ এলাও করে না কখনোই: কোন ভাবেই এলাও করবে না। তাই কোন ধরনের ইউটিউব বট এ্যাপও রান করা যাবে না যদি বাংলাদেশের ইউটিউবার রা তাদের ইনফ্রাকশন ছুটাতে চায়। কয়েক বছর আগে: একজন কল দিয়ে বলেছিলো যে: বাংলাদেশের বুহল প্রচলিত মার্কেটপ্লেস আপওয়ার্কস এর কিছু প্রোগ্রামার রা তাকে একটি স্পেশিয়াল  বট মেক করে দিছে যা দিয়ে সে ইউটিউবে বট ভিউজ রান করে: আমি উত্তর দিয়েছিলাম সেটা অপরাধ: রাষ্ট্রীয় ভাবে অপরাধ। এখন আর তারা কল দিলে বা নম্বর চাইলে রিসিভও করি না: কথাও বলতে চাই না: কারন আমি কোন অপরাধের আগে পিছে থাকতে চাই না। ইন্টারনেটে কোন মানুষের ক্ষতি করতে চাওয়াটাই একটা অপরাধ। তাই বাংলাদেশী ইউটিউবার দের ভিডিও গুলোতে তাদের অুনমতি ছাড়া বট ভিউজ বা ভিউজ দেয়াটা একটি হ্যাকার টাইপের অপরাধ। 



সোশাল মিডিয়া এক্সচেন্জ থেকে আপনি চ্যানেল মালিকের অনুমতি ছাড়া যদি ভিউজ দেন তাহলে সেটা বট ভিউজ হিসাবে কাউন্ট হবে ইজিলি কারন চ্যানেল মালিক যে সকল আইপি তে থাকেন বা যে সকল প্রোগ্রামিং বা ইন্টারনেট ওয়েভসাইট সফটওয়্যার ব্যবহার করেন সেগুলোর কোনটার সাথে সেগুলোর কোনটার সাথেই যারা ইনটেনশনাল ভিউজ দেন তাদের কুকিজ বা ডাটাগত কোন মিল পাওয়া যাবে না। ফলে এপিআই এলগরিদম সহজেই সেগুলোকে বট বিউজ হিসাবে কাউন্ট করবে এবং একইসাথে রিয়াল মানুষের ভিজিট থাকার (এসএমই ওয়েবসাইট থেকে) কারনে ভিউজ নম্বরও কমবে না। কারো অনুমতি ছাড়া কারো চ্যানেলে ভিউজ বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করা টা এক ধরনের এলগরিদম ব্রেক। আর এলগরিদম ব্রেক করাটা ও ইনফ্রাকশন। লিখিত অনুমতি থাকতে হবে যেনো ইন্টারনেটের বট প্রোগ্রাম গুলো বুজতে পারে যে: আপনি কাউকে কাজটা দিয়েছেন যেমন : মার্কেটপ্লেস ওয়েবসিইট যেখানে কাজের ডিষ্ট্রিবিউজশন হয় সেখান থেকে চাইলে ইন্টারনেটের বট সহজে ডাটাবেজের তথ্য কালেকশন করতে পারে আর তথ্যগত মিল থাকলে আপনি কখনো ইনফ্রাকশন খাবেন না।  এপিআই প্যানেল থেকে যদি আপনি প্রচুর পরিমানে ভিউজ কিনে থাকেন যেটা চ্যানেলে গড় এভারেজ রিয়াল (যারা সারচ করে চ্যানেলে আসে বা ভিডিও দেখে) ভিউজ এর থেকে একেবারে আকাশ পাতাল তফাত হযে যায় তাহলেও সেই চ্যানেলে ইনফ্রাকশন খেয়ে যাবে। তাই যদি প্যানেল থেকে কখনো ভিউজ কিনতে হয় মনিটাইজেশন থাকলে : তাহলে সটো খবুই অল্প পরিমানে কিনবেন যেনো সেটা রিয়াল ভিউজ এর সাথে একটা সমানুপাতিক অনুপাত রাথে লাইক ১:১০। 

 

[ইউটিউব থেকে কোন টাকা আসে না। ইউটিউব থেকে ডলার উপার্জন করা যায়। হয়তো ভবিষ্যতে বিটকয়েণ উপার্জন করবে মনিটাইজার রা।  আর্টিকেলটি ভালো লাগলে আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইভ করতে ভুলবেন না। পুরো লেখাটি আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা এবং ইউটিউব যখন চালু হয় তখনকার সময়ের ষ্টাডি বা ফোরাম ডিসকাসনের উপরে ভিত্তি করে লেখা।]


Freelancer/Blogger/Youtuber: #masudbcl

 



No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl