Translate

Thursday, September 2, 2021

Subscribers নিয়ে একদল হ্যাকারের চ্যালেন্জ। এখন উতরে যাবার অপেক্ষায় আছি।

 







সাবস্ক্রাইভার নিয়ে একদল হ্যাকারের অত্যাচারে পড়েছি আমি প্রায় বিগত চার বছর যাবত।  মনিটাইজেশণ পাইতে ১০০০ সাবস্ক্রাইভার লাগে। আমি মনিটাইজেশণ পাবারপ রে তারা আবার চ্যালেন্জ করে। এখণ আমি চ্যালেন্ড উতরে যাবার অপেক্ষাতে আছি। কারন মনিটাইজেশণ পাবার পরে আমার টোটাল সাবস এখন 877। আর অলটোটাল সাবস নম্বর 2400 এর কাছাকাছি। যেহেতু হ্যাকার রা নাস্তিক এবং অশিক্ষিত সেহেতু তাদেরকে আর বোঝানো যাইতাচে না যে: ১০০০ সাবস এর পরে আমার কাছে ১৪০০ সাবস আছে বেশী(শুকরিয়া)। তাই আলাদা করে বিগত ০৮ মাসে যে: 877 সাবস পাইছি সেখানে 1000 সাবস এড করার অপেক্ষাতে আছি। 




উপরের ছবিতে আপনি আমার যে ষ্ট্যাটস দেখতাছেন: সেখানে আমি বলতে পারি বাংলাদেশের অনেক ইউটিউবার বিভ্রান্তির মধ্যে আছে। কারন আমি হ্যাশট্যাগ মেথড ব্যবহার পেয়েছি 63000 ভিউজ= 182 ডলার। আপনি এখান থেকে 20000 ভিউজ বাদ দিতে পারেন কারন পেইড ভিউজ এর সাথে ইউটিউব কখনো এডভারটাইজার দের এড দেখায় না। সেহতেু এইখানে আপনি বলতে পারেন 43000 ভিউজ এ এসছে : 182 ডলার। গড়ে প্রতি হাজারে 4+ ডলার। আপনি যদি গুগলে সারচ দেন তাহলে দেখতে পারবেন যে: ইউটিউব প্রতি ১০০০ বিউজ এ এই মূহুর্তে 3-5 ডলার পে করতাছে। পেমেন্ট টা আসে আসলে এড ভিউজ থেকে। প্রতি ১০০০ ভিউজ এ ইউটিউব যেখানে যেখানে আইপি পাবে সেখানে এড শো করবে। তাহলে ধারনা করা যায় যে: ইউটিউব প্রতি ১০০০ এ প্রায় ৩০০ আইপি পায় আমাদের দেশে বা আমাদের সাব কন্টিন্টোল জোনে। কারন গুগলের সারচ রেজাল্ট গুলো সাব কন্টিনেন্টাল জোন বেজড এ হয় বা কন্টিনেন্টাল জোন বেজড হয়। এইটা কয়েকদিন আগে ছিলো 6-8 ডলার। একন হয়তো গড়পড়তা রেটিও কমে গেছে। তবে এইটা বলা যায়: যাদের মিনিমাম ১০০০ ভিউজ এ ৪ ডলার নাই তার মনিটাইজেশ একটিভ নাই ১০০% কারন গুগলের সারচ রেজাল্ট তো আর মিথ্যা কথা বলবে না। 



এখণ প্রশ্ন থেকে যায় যাদের ১০০ ভিউজ এ ৩-৫ ডলরা আসতাছে না তারা আসলে কিসের পেমেন্ট পাইতাছে বা যাদের প্রতি ১ লক্ষ ভিউজ এ ১ ডলার আসতাছে তারাই বা কিসের পেমেন্ট পাইতাছে?0হলফ করে না বলতে পারলে ও বা প্রমান সহ না বলতে পারলেও আমার ইন্টারনেট অভিজ্ঞতার (২০ বছর) উপরে ভিত্তি করে বলতে পারি যে: আপনার যারা ১ লক্ষ ভিউজ এ ১ ডলার পাইতাছেন তারা আসলে ইমপ্রেশন এর পেমেন্ট পাইতাছেন। ইউটিউব এ বাংলাদেশে একমাত্র সোশাল ভিডিও মিডিয়া যারা ইমপ্রেশন এর উপরে ভিত্তি করে পেমেন্ট দেয় বোধ করি। যেহেতু এডভারটাইজার দের এড আইপি এর উপরে ভিত্তি করে দেখায় বা কাউন্ট হয় আর যেহেতু বাংলাদেশে প্রায় ২ কোটি ব্রডব্যান্ড ইউজার আছে এবং প্রত্যেকের যদি একটি করে আইপি থাকতো তাহলে একটা এড ২ কোটি আইপি তে ভিজিট হতো এবং ২কোটি সেন্টস জেনারেট করতো যার ৫৫% মনিটাইজার এর থাকতো আর ৪৫% ইউটিউব নিয়ে যাইতো। তাহলে দেখা যাক : 

২কোটি সেন্টস= 20000000/100 সেন্টস (কারন ১০০ সেন্টস ১ ডলার) = 200000/২লক্ষ ডলার যার ৫৫% ১১০০০০ ডলার থাকতো এট এ টাইমে। তাহলে ঘাপলা গুলো কোথায় রয়ে গেছে বা আছে : কারন এডওয়ার্ডস এ যারা ক্যাম্পেইন সেট আপ করে তাদের কে তো দেখলাম ০.০১ সেন্ট এর ণীচে এড সেট আপ করতে পারে নাইউটিউবে যদি আপনি এড দেখাতে চান তাহলে আপনাকে দুইটা মেথডের সাহায্য নিতে হবে

সারা দেশে ১কোটি ব্রডব্যান্ড ইউজার বাসা বাড়িতে থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে। তাদের প্রত্যেকে যদি ১টি করে আইপি থাকতো তাহলে যে কোন ভিডিও দেখার সাথে সাথেই সেই ইউটিউব চ্যানেলের নামে ১টি সেন্ট এড হয়ে যাইতো। যদি ১০ ভাগের ১ ভাগ ও ধরা হইেো তাহলেও 0.001 সেন্ট এড হইতো। তাহলে দেখেন ১টি ভিডিও যেটা পপুলার হইতাছে সেটা যদি ১কোটি বার ও দেখা হয় আর যদি 0.001 হিসাবে ও পেমেন্ট  পায়া যাইতো: তাহলেও প্রায়10000 ডলার আসতো যার ৫৫% হিসাবে একজন মনিটাইজার প্রায় ৫৫০০ ডলার পাইতো্ তো একজন ইউটিউবার এর যদি দিনে ৫৫০০ ডররা উপার্জন থাকতো তাহরে সে কতো বড় রোক হইেো আর তার দ্বারা বাংলাদেশের সমাজ বা সংসারের বা পাড়া প্রতিবেশী /ভাই ব্রাদার/সিষ্টার গাফ্রেদের কতো উপকার হতো? সারা বিশ্বের সবখানে প্রতে্যকটি ব্রডব্যান্ড কানেকশনের সাথে ১টি করে আইপি এড্রস থাকে তাহলে বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দকৃত আইপি গুলো কোথায় বা কারা ব্যবহার করতাছে। হ্যাকারদের ব্যবহারের জন্য তো কোন আইপি যুক্তরাষ্ট্র থেকে কিনে আনা হয় নাই। আপামর জনসাধারনের ব্যবহারের জন্যই তো আনা হয়েছে।  



বাংলাদেশের ইন্টারনেট কে বাংলাদেশের হ্যাকার মুক্ত করে ডাইনামিক আইপি সিষ্টেম থেকে বের করে যদি ষ্ট্রাটিক আইপি সিষ্টেমে রাখা যাইতো তাহলে এদেশের মনিটাইজার রা বোধ করি চাদে যাইয়া বারবিকিউ করতো। আমার ভিউজ কম আসলেও আমি হ্যাপি বা সুখী। কিন্তু আমার সাবস হ্যাকার দের আক্রমনে ক্রমাগত উঠানামা করে। তারা একবার আইসা সাবস করে (সংঘবদ্ব চক্র) আবার আরকেবার যাইয়া আনবাসব করে। আমার ইউটিউব চ্যানেলটি আমি বাংলাদেশের যে কোন সর্ব্বোচ্চ কোর্টের পরিচিত আইনজীবিদের নির্দেশে তৈরী করেছি- টোটাল এসইও টা দেকানোর জন্য/ বাংলাদেশের সকল শ্রেনীর মানুষের ইউটিউব নিয়ে বিভ্রান্তি দূর করার জন্য।  তাই যারাই আমার চ্যানেলের পরিকল্পিত ভাবে সাবস উঠা নামা  বা যে কোন ধরনের ক্ষতি করে যাইতাছেন তদের কে একদিন কারাগারে এবং যদি হ্যাকিং এর সাথে জড়িত থাকেন তাহলে নিশ্চিত থাকেন ফাসির কাষ্টে ঝূলতে হবে : তাই আগে থেকেই সতর্ক করে দিলাম। 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl