Translate

Saturday, September 4, 2021

একটি ছোট গল্প: দেশবিরোধী (ফাসি) দের খতর নাক চক্রান্ত: একজন সুবোধ বালকের অপরিসীম কষ্টের কথা।

 ঘটনাটি রুপকার্থে বা ছোট গল্প হিসাবে লেখা। আশা করি কেউ বাস্তবের সাথে মেলানোর চেষ্টা করবেন না। 



১৯৯০ সালের গনজাগরন পরেই এই দেশের দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) বুঝতে পারে যে: তাদের অচিরেই ফাসি হবে। তাই কে কিভাবে বাচবে তার একটা হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। কাগজ পত্র ছাড়াই নিজেকে বাংলাদেশের নাগরিক দাবী কর া বা ভোটার তালিকায় নাম না থাকা সত্বেও দেশের অনেক উচ্চ পজিশনে উঠে যাওয়া : এরকম অনেক ব্যাপার ষ্যাপার ঘটতে শুরু করে। ১৯৯০ সালে গনজাগরনে যারা জয় বাংলা বলেছিলো তারাই দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) টার্গেটে পড়ে যায়। তারা টার্গেট অনুযায়ী অনেক কে হত্যা গুম করে যেনো তাদের প্রধান পরিচয় প্রকাশ না পায় বা গনজাগরনের গন আন্দোলনের মুখে ফাসি না হয়ে যায়। তখনকার দিনের জয় বাংলা প্রজন্ম ও বলে : শেষ দেখা দেখে নিবে। ফাসি তোদেরকে দিবোই। সেখানেও একটি সূক্ষ চক্রান্ত (তাৎক্ষিনিক ভাবে দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) কে হত্যা করা যায় নাই) থেকে যায় যা সফলতায় আসতে আসতে প্রায় ২৩ বছর সময় লেগে যায়। ২০১৩ সালে শাহবাগ গনজাগরনের আগে আগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এর মাধ্যমে ফাসির রায় কার্যকর করারর জন্য একটি গনসমর্থন এর প্রয়োজন হয় এবং সফলতার সহিত দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) কে ফাসিও দেয়া যায়। 



১৯৯০ সালে একজন মুক্তিযোদ্বার সন্তানের বয়স ছিলো ১০ বছর। সেও স্বজ্ঞানে স্বইচ্ছায় স্বাধীনতা যুদ্ব বিরোধী দের ফাসির দাবীতে উত্তাল হওয়া বাংলাদেশের  90 এর গন   আন্দোলনে শরীখ হয় এবং জয় বাংলা স্লোগান দেয়। তখণ কিছু মহিলা তাকে মিছিলের মাঝে দেখে রাখে এবং পর পর ২ টা আক্রমন করে । ১) একজন কুখ্যাত রাজাকারের (ফাসি) গ্যাং এর মাধ্যমে দেখতে শুনতে অনেক সুন্দর ছেলেটাকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত  শারিরীক ভাবে লাঞ্চনা বা বলাৎকারের (সবাই জানে দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) গুখোর বা গুয়াখোর বা পোলাখোর) স্বীকার করে (৪-১০ বার) [ছেলেটি এখন পর্যন্ত ১০+ বারের ও বেশী তার রক্ত  পরীক্ষা করেছে এবং সৌভাগ্যক্রমে তার কোন রোগ বালাই হয় নাই]। সম্প্রতি সেই কুখ্যাত রাজাকার আদালতে স্বীকারোক্তি ও দিয়েছে যে: সে ১৯৯০-৯২ সালে তার নির্দেশে একটি ছেলেকে বলাৎকারের ঘোষনা দেয়  এবং যারা বলাৎকার করেছে তাদেরকে সহ আদালত পুরুষ নির্যাতন আইনে ফাসির দন্ডাদেশ প্রদান করে। যারা বলাৎকার করে তারা সবাই প্রাপ্তবয়ষ্ক ছিলো। 



দ্বিতয়ি আরেকটি ভযাবহ গ্যানজাম করে যার মানে হইতাছে: প্রায় ১৩১০ কোটি টাকা নেয় বিগত ৩০ বছরে  একটি মেয়েকে পরিকল্পনা করে শতরু দেশের ভেতর থেকে টেষ্টটিউব হিসাবে বানিয়ে নিয়ে আসে। সে আদতে কোন মানুষ না। সেই মেয়েকে এবং দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) কে ভরন পোষন করার জণ্য ছেলেটার বাসা থেকে পরিকল্পনা করে একটি খতর নাক চক্রান্ত: দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি)  প্রায় ১৩১০ কোটি টাকা আদায় করে সেই পরিবারের কাছ থেকে- ঢাকা শহরে ৩০ টি বাড়ী এবং প্রায় ৩০০ টি ফ্লাট তারা দখলে ওরেখেছে বিগত ৩০ বছর যাবত। ছেলেটি যে রকম মেয়ে পছন্দ করে সে রকম করে তাদের দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) প্রজন্ম একটি ল্যাবরেটরিতে টেষ্টটিউব হিসাবে বানানো হয়েছিলো (টেষ্টটিউব প্রজন্মের ক্যারেকটারিসটিকস গুলো নিজে নিজে সেট আপ করা যায় যেমন: মেয়েটার চোখ কেমন হবে বা লম্বা কেমন হবে বা গায়ের রং কেমন হবে) এই জাতীয়। তাকে এই পুরো দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি)  ভোগ করে কিন্তু তার কোন বাচ্চা হয় নাই কখনো কারন যে সকল ইনগ্রিডিয়েন্টস ব্যবহার করা হয় সেখানে মেয়েটার গর্ভ ধারন ক্ষমতা কে নষ্ট করে রাখা হয়। সৌভাগ্যক্রমে  জানা যায়: মেয়েটি পেনডেমিক ভাইরাসে আক্রান্ত এবং তার পালক বাবা ও কয়েকদিন আগে মারা গেছে পেনডেমিক ভাইরাসে। তাই ছেলেটি এখণ অনেক টাই সুস্থ বোধ করে দীর্ঘ  ৩০-৩২ বছর জয় বাংলার পক্ষে যুদ্ব করার পরে। মেয়েটিকে শতরু দেশ থেকে পরিকল্পনা করে টেষ্টটিউব বানানো হয়েছিলো: জয় বাংলা বলা সেই ছোট ছেলেটাকে ঘায়েল করার জন্য: বাংগালীর ভালোবাসাতে পারে নাই। 



একই সময় সেই খতর নাক চক্রান্ত কারী গ্ররপ : একই এলাকাতে আরো বড় একটি চক্রান্ত গড়ে তোলে যাকে বলা হয়: ব্যাংক হ্যাকার গ্ররপ। তারা সুদীর্ঘ  ৩০ বছর যাবত বাংলাদেশ সরকারের নানাবিধ  ব্যাংক এর অর্থ  চুরি চামারি করে যাইতাছে। ইদানিং তাদের চুরি চামারি হয় ডিজিটালি। দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি)  এমন একটি প্রজন্ম যারা কখনোই বাংলাদেশের কোন উপকার করতে পারবে না কারন তারা এই দেশে বেচেই আছে বাংলাদেশের ক।সতি করার জন্য। আর তাদের সেই চক্রান্তে নাস্তানাবুদ জয় বাংলার গরীভ দুখী প্রজন্ম কে বলতে গেলে সাহায্য সহযোগতিা করে আসতাছে খ্রীষ্টান বা খ্যাথলিক খ্রীষ্টান প্রজন্মই।যেমন আজো বাংলাদেশ প্রতিদিন সাহায্য পায় ডলার ইউরো বা পাউন্ডের। হয়তো সেগুলো গরীব মানুষের হাত পর্যন্ত যায় না: কিন্তু সেই সকল গরীব মানুষেরাই আজো টিকিয়ে রেখেছে জয় বাংলাকে আর দুই হাতে অঘাধে ভিক্ষা দেবার মাধ্যমে।  



সবচেয়ে বড় যে জেতা হয় তা হলো: ছেলেটি ১৯৯২ সালে একটি অপরুপ সুন্দরী মেয়ের সাথে শারিরীক সম্পর্ক করতে স্বক্ষম হয়। আর ঠিক সেই সময় সে অন্য আরেকটি অপরুপ সুন্দরী মেয়ের ভালোবাসাতে লিপ্ত হয়।একটি ফরসা সুন্দরী ফরেনার ব্লন্ডি মেয়ের সাথে ছেলেটার সম্পর্ক হয় ১৯৯২ সালে : ০৬ বছর মনে মনে যোগাযোগ থাকার পরে বা সম্পর্ক থাকার পরে : ১৯৯৮ সালে একবার মিলন হয় প্রেমিক- প্রেমিকার [মুক্তিযোদ্বাদের সামনে এবং একবার মিলনেই তারা জয় বাংলার দোয়ায় একটি সন্তান পেয়ে যায় সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে ভালোবাসার মারফত : ভালোবাসার এক ফাকই যথেষ্ট: সেখানে সন্তানের বয়স আজকে 21/22 বছর] প্রকৃত ভালোবাসায় ঈশ্বর থাকে। মুক্তিযোদ্বাদের পরিকল্পনাতেই ২জন একসাথে হয়েছিলো। পুরো কষ্টটাই স্বার্থক হয় যখন সে পিতা হিসাবে নিজেকে এই বিশ্বে আত্মপ্রকাশ করতে স্বক্ষম হয়। 


খতরনাক চক্রান্ত কারীরা আজো একটিভ। তাদের বাধা দেবার কারনে সেই ছেলেটি তার সন্তানের মার সাথে মিলিত হয়ে সংসার করতে স্বক্ষম হয় নি। ফরেন থেকে যতো অর্থ পয়সা পাঠানো হয়েছে তার সবই দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) রা ভোগ করেছে এবং আজো ভোগ করে যাইতাছে। শেষে ছেলেটি তার প্রেমিকাকে অপর একটি ভালো প্রেমিকের হাতে ন্যাস্ত করে যেখানে সে অলরেডী আরো সন্তানের মা  হয়ে গেছে। আর প্রথম সন্তানও  তড়ি ঘড়ি আকারে তার বাবার নির্দেশে  বিয়ে করে সন্তানের মা হয়ে নিজেকে মানুষ প্রমান করে ফেলেছে।  এখণ সেই মুক্তিযোদ্বা সহ সকলের একটিই আশা: এই খতরনাক চক্রান্তকারীদের সবারই ফাসি হবে এবং বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্টিত হবে। 


জয় বাংলায় একটি অসীম শক্তি আছে। জয় বাংলা বলতে পারাতেও একটি ভালোবাসা আছে বা ভালোবাসা কাজ করে। ছেলেটির প্রথম যে প্রেমিকা সে আজো ছেলেটির সুখবর শোনার জন্য অপেক্ষা করে এবং আজো হয়তো রোজকার ভোরের মতোই দোয়া করে রাজধানী ঢাকা শহরের কোথাও না কোথাও বসে। ছেলেটিও বলে: জয় বাংলা বলতে পারাটাই এক বিরাট সুখবর।  এখনো বেচে আছে: এখনো জয় বাংলা বলতে পারে। হয়তো জয় বাংলা বাচাবেও অনেকদিন। অনেক হিসাব কিতাব বাকী এখনো।মুক্তিযোদ্বারা দোয়া করলে সবই হয়। বাংলাদেশ টা মুক্তিযোদ্বাদের হবে: সেই আশাতেই বেচে আছে জয় বাংলার  অনেকে। 


#masudbcl

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl