যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোরনিয়া থেকে আসা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠা বাংলাদেশের মার্কেটপ্লেস, আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং ইন্ডাষ্ট্রি এবং সোশাল মিডিয়া ইন্ডাষ্ট্রি গড়ে উঠেছে যেখান থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরী হয়েছে বা তৈরী হইতাছে। বর্তমানে ইন্টারনেট থেকে ডলার উপার্জন সকলের কাছেই একটি স্বপ্নের মতো। ইন্টারনেটে আমেরিকার ডলার ইনফিনিটিভ। সেই ক্ষেত্রে স্বপ্নের দেশ আমেরিকা তে পা না ফেলে বাংলাদেশে ঘরে বসে ডলার উপার্জন করা একটি বিশাল ব্যাপার বা বিশাল একটি কর্মযজ্ঞ হয়ে দাড়িয়েছে। ধারনা করা হয় বাংলাদেশ পৃথিবীর মধ্যে অন্যতম বড় একটি ভারচুয়াল ষ্টেশন । সেইখানে সারা দেশের সমস্ত শিক্ষিত ছেলে বা মেয়েদের মেধা যেনো ব্যবহৃত না হয় সেজন্য স্বাধীনতা বিরোধী (ফাসি) বা দেশবিরোধী (ফাসি) একটি চক্র এবং তাদের প্রজন্ম খুবই একটিভ। তারা বাংলাদেশের বিভিন্ন খানে বা জায়গায় বেজায়গায় বলে বেড়াইতাছে যে: এইভাবে ডলার উপার্জন করলে বাংলাদেশের সব টাকা শেষ হয়ে যাবে। শালার মগা কোথাকার: এইভাবে ডলার উপার্জন করাতে বাংলাদেশের ব্যাংক গুলো থেকে টাকা উত্তোলন করে সেগুলো লোকাল মার্কেটে খাটানো যায় যেখানে গরীব মানুষের দেশ বা মার্কেটগুলোতে লিক্যুইড কারেন্সী বৃদ্বি পায়।
প্রথমত টাকা বাংলাদেশে র বাহিরে অচল। তবে স্বাধীনতা বিরোধী (ফাসি) বা দেশবিরোধী (ফাসি) একটি চক্র এবং তাদের প্রজন্ম বাংলাদেশের টাকা হয়তো ইন্ডিয়াতে নিয়ে যাইয়া রুপি বানায় আবার সেই রুপি পাকিস্তানে নিয়ে যাইয়া হয়তো রুপিয়া বানায় এবং সেই রুপিযা মে বি রাশিয়াতে নিয়ে যাইয়া রুবেল বানায় এবং সেগুলো দিয়ে অস্ত্র কেনা বেচা করে : তাদের জন্য সচল আছে। যাদেরকে এক কথায় দেশবিরোধী প্রজন্ম(ফাসি) বলা যায় বা রুপি/রুপিয়া/রুবেল কেনা বেচা করা গুরপ ও বলা যায় বা অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ী ও বলা যায় : তাদের চোখে বাংলাদেশের সব টাকা শেষ হয়ে যাইতে পারে।
সচরাচর বাংলাদেশের যারা ইন্টারনেট থেকে ডলার উপার্জন করে বা ডলার উপার্জন করে যাইতাছে তারা সবাই শিক্ষিত: ফলে তারা যখন ডলার উপার্জন করে সেটা বাংলাদেশ সরকারের কাছে রেমিটেন্স হিসাবে আসে। সরকারের ভেতরে চোর বা চামার থাকার কারনে হয়তো সঠিক ভাবে জানা যায় না যে : বাংলাদেশে কতো পরিমান রেমিটেন্স আসে বা কি পরিমান রেমিটেন্স ইন্টারনেটে থেকে আসে : যেমন পাওয়া যায় নাই বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দকৃত ইন্টারনেটের তার যা দিয়ে সারা দেশের সব মানুষ ইন্টারনেটে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকটেড থাকার কথা। তো দেশ চালায় গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার (ধরতে গেলে বিসিএস ক্যাডার রা। কোন রাজনৈতিক সরকার দেশ চালায় না। রাজনৈতিক প্রতিনিধি রা জনপ্রতিনিধ। সরকারের সিদ্বান্তগুলো জনগনের কাছে পৌছায়)। দেয় আর গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ই দেয় ইন্টারনেটে আসা ডলার কে ক্যাশ করে আর প্রাইভেট ব্যাংকগুলো সেগুলোকে ক্যাশ করে উপার্জন কারীর হাতে দেয়। আর সেই সকল উপার্জন কারীরা সেগুলো নিত্য প্রয়োজনীয় মার্কেটে খরচ করে এবং শেষ করে। যেহেতু তারা চোরা কারবারী না: তাই টাকা চুরি করে তারা দেশের বাহিরে নিয়ে যায় না্ যখন দেশের বাহিরে যায় তখণ পাসপোর্ট এনডোর্স করে নিয়ে যায় বা ডুয়াল কারেন্সী হিসাবে নিয়ে যায় ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডে।
জোতদারী আর মজুতদারীর এই বাংলাদেশের সমাজে টাকা কে অনেক সময় গচ্ছীকৃত করে রাখা হয়। ফলে সাধারন গরীব মানুষের কষ্ট হয় অনেক বেশী। দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) এর একসময়কার চাহিদা ছিলো সব বাংগালীকে মাইরা ফালানো। আজো তারা সেই স্বপ্নই দেখে যাইতাছে যদিও তাদের বাপ দাদাদের ফাসির মাধ্যমে মাইরা ফালা ফালা করে ফেলা হয়েছে কিন্তু তাদের প্রজন্ম (ফাসি) তাদের বাপ দাদাদের শিখানো ভুলি ছাড়ে নাই। তাই সাধারন গরীব মানুষ যেনো অর্থ না পায় কাচাবাজর বা লোকাল মার্কেট থেকে: তারা যেনো ব্যবসা করে না চলতে পারে বা উপার্জন করে না চলতে পারে সেজন্য সারা দেশে তারা সরব তুলে: ডলার উপার্জন করলে সব টাকা শেষ হয়ে যাবে: ব্যাপারটা সত্য না। গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার সব ধরনের মানুষকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ডলার উপার্জনের সুযোগ করে দিয়েছে এবং সেই ডলার লোকাল মার্কেটে খরচ করতে অনুপ্রানিত ও করে থাকে: রেমিটেন্স যোদ্বা হিসাবে সম্মান ও দিয়ে থাকে।
ফ্রি ল্যান্সার, আউটিসোর্সিং, মার্কেটপ্লেস এবং এফিলিয়েট এবং সাম্প্রতিককালে শুর ুহওয়া মনিটাইজার রা সাধারনত উন্নত রুচির পরিচয় দিয়ে থাকে সবসময়। তারা যে ডলার উপার্জন করে থাকে তা তারা তাদের লোকাল ব্যাংকে নিয়ে আসে আর সেখান থেকে তারা তাদের মোবাইল ব্যাংকে নিয়ে আসে। সংখ্যার মাধ্যমে তারা চলা ফেরা করে। রেষ্টুরেন্টে খাবে : ক্যাশ টাকার বিল পে নাই : ক্রেডিট কার্ড এ বিল দেয়া হলো। কেনাকাটা করলেও শপিং কার্ডে বিল দিলাম। এইটা একটা প্রজন্ম ই গড়ে উঠেছে : ধারনা করা হয় ৬৪ জেলা সদরে প্রায় ২কোটি মানুষের প্রজন্ম। এরা কখনো ক্যাশ টাকা হাতায় না : এরা নিম্নে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে আর উধ্বে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে। শুধূমাত্র রাস্তা ঘাটে ভাড়া বা রিক্সা ভাড়া বা লোকাল কাচা বাজার করার সময় ক্যাশ টাকা লাগে এদের। সব খরচই এরা ইলেকট্রনিক ওয়েতে মেটায়। তাহলে যদি এই প্রজন্ম ক্যাশ টাকা না হাতায় তাহলে ক্যাশ টাকা শেষ হবে কি করে? এটিএম থেকে টাকা তুললেই সেই দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), কুত্তার বাচ্চা (ফাসি) প্রজন্ম এর মাথা খাারপ হয়ে যায় যে: বাংলাদেশের সব টাকা শেষ হয়ে গেলো। আমি জানতে চাইতাছি : স্বাধীনতা বিরোধী (ফাসি) বা দেশবিরোধী (ফাসি) একটি চক্র বা দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), কুত্তার বাচ্চাদের (ফাসি) বাংলাদেশের কোন খতরনাক চক্রান্ত্র টাকার বা ক্যাশ নোটের মালিক বানিয়েছে বা কোথায় বাংলাদেশ সরকার ঘোষনা দিছে যে: বাংলাদেশের সব টাকার মালিক দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), কুত্তার বাচ্চার প্রজন্ম। এই ধরনের কোন লিখিত ঘোষনা বা গ্যাজেট তো কোথাও দেখি না।
এই সকল দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) র কাছে থেকে বাংলাদেশ কে রক্ষা করতে হরে : আইন প্রনয়ন করা দরকার যেনো: দেশবিরোধী দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) বাংলাদেশের কোন টাকা বা ব্যাংক নোটে হাত দিতে পারবে না। টাকা বা ব্যাংক নোটে হাত দিতে হলে বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ধারী হতে হবে কারন টাকা তে বা ব্যাংক নোটে লেখা থাকে: গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। তো যে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর নাগরিক না সে তো এই টাকাতে হাত দিতে পারবে না বা টাচ করতে পারবে না। হাত দিলে বা টাচ করলে তাকে জেলখানাতে বা আইন পুলিশের গ্রেফতারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। তাহলে এই দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) আর কখনো বাংলাদেশের টাকা বা ব্যাংক নোটে হাত দিতে পারবে না এবং আর কখনো বলতেও পারবে না যে: বাংলাদেশের সব টাকা শেষ হয়ে যাবে। স্বাধীনতা বিরোধী (ফাসি) রা বাংলাদেশের কোন কিছুরই মালিক না: নট ইভেন বাংলার আকাশ বা বাতাস। তাদের সামনে শুধূ একটাই পথ: ফাসি বা আত্মহত্যা।
নোট : শুনেছি: রাজধানী ঢাকা শহরের একটি সংঘবদ্ব চক্রান্ত তাদের বাপ দাদাদের দেশ শতরু দেশ থেকে বিপুল পরিমান ২ নম্বর বা ডুপ্লিকেট ব্যাংক নোট ছাপিয়ে নিয়ে এসেছে : বাংলাদেশে র টাকা এবং আমেরিকান ডলার যা দিয়ে ঢাকা শহরে তারা একটি মিথ্যা প্রজন্ম তৈরী করে রেখেছে। দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) এর মূল সমস্যা হলো : তারা শতরু দেশ থেকে বাংলাদেশে এসেছে বাংলার আকাশ বাতাস বা বাংলার মেয়েদেরকে (যদিও সারা বাংলার মেয়েরা একণ অনেকটাই সরব তাদের বিুরদ্বে) জবর দখল পূর্বক ভোগ করার জন্য : কিন্তু তারা বাংলাতে ঢুকে আধ্যাত্মিক জগতে র ইন্টারনেট দখল বা ভোগ করতে যাইয়া তারা যে জাতে কুত্তা তার স্বরুপ চিনাইয়া দিতাছে। তাই বাংলাদেশের ইন্টারনেট কে দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) মুক্ত দেখতে চাই যারা অশিক্ষিত নিরক্ষর আর ফস করে বলে উঠবে না : মেকাপ সুন্দরী রা সবচেয়ে সুন্দরী বা বাংলার টাকা সব শেষ হয়ে যাবে। এক কথায় যার বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর নাই: সে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে না। যেহেতু দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) জাতে কুত্তার মতো আর তারা যদি ইন্টারনেট ব্যবহার করে: তাই দেখা যাবে ফট করে একদিন টোটাল বাংলাদেশ ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে যেটা হবে একটা বাংগালীর জন্য একটি অপূরনীয় ক্ষতি আর সেটা হবে একই সাথে দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) এর স্বপ্ন পূরন। তাই সময় থাকতে বাংলাদেশের সকলেই সতর্ক হয়ে যাবেন: দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম (ফাসি) এর বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই, তাদের বৈধ ভোটার নম্বর ও নাই আর তারা বৈধ জাতীিয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া ইন্টারনেটও ব্যবহার করতে পারবে না। প্রত্যেকেই যার যার জায়গা থেকে প্রতিবাদ করে উঠলে ইন্টারনেটের -ইন্ডাষ্ট্রি বাংলাদেশে টিকে যাবে: গবেটের মতো আর স্বপ্নের দেশ আমেরকিা তে যাইয়া ৭০-৮০ ডিগ্রী েসেন্ট্রিগ্রেডে মরার কোন দরকার নাই। ডলার এখন ঘরে বসেই উপার্জন করা যায়: প্রয়োজন মেধা। যার মেধা নাই তার তো কিছুই করার নাই।
যদি আমরিকান সরকার আপনাকে বা জয় বাংলা প্রজন্ম কে ইনভাইট করে নিয়ে যায় সেটা ভিন্ন কথা। যেমন বাংলাদেশের শাহবাগ গনজাগরন (২০১৩) কে আমেরিকার জাষ্টিস ডিপার্টমেন্ট মূল্যায়ন করেছে।
ফ্রি ল্যান্সার/ব্লগার/ইউটিউবার: #masudbcl
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl