Translate

Sunday, July 26, 2020

দেশ ছেড়ে যাবার চেষ্টা।


[লেখাটা একটা কল্পনার উপরে ভিত্তি করে লেখা। বাস্তবে এটার কোন সত্যতা খোজার চেষ্টা করবেন না।]

এক খারাপ বাংলাদেশী মহিলা বাংলাদেশে এমন কল্পনা করেছে যেনো কিছু ফরেনাররা যেনো বাংলাদেশ ছেড়ে চলে না যায়। তাদের টার্গেট একজন মানুষ যার খুব ইচ্ছা ১৫/২০ বছর দেশের বাহিরে বসবাস করবে তার পরিচিত জনদের কে সাথে নিয়ে। এমন একটা আন্তর্জাতিকি ইস্যু র প্রতি ছেলেটা দ্বায়িত্ব বোধ করতাছে যা সেই খারাপ মহিলা ঘৃনা করে। কোন এক কারনে সেই ঘৃনিত খারাপ মহিলা বাংলাদেশে কোন একটা পাওয়ার আছে। সেই মহিলার সত্যিকারের কোন শিক্ষাগত যোগ্যতা নাই। সব ডুপ্লিকেট সার্টিফিকেট ম্যানেজ করে নিজেকে পারলে পিএইচডি হোল্ডার বলে ফেলায়। সাদা কাগজে সিগনেচার করতে গেলে এখনো তার কলম ভেংগে যাবার যোগাড় হয়ে যায়। সেই মহিলার স্বাধীনতার আগে  থেকে নিজকে পাশ বলেও নিজেকে পরিচিত দিলেও আগে কখনো ইংরেজী বলতে পারতো না। ১০/১২ বছর আগে দুই বছর বাসাতে বন্দী থেকে কোন একটা পদ্বতিতে ইংরেজী বলতে শিখে গেলো- অনেকটা ব্রেইল পদ্বতিতে- যেভাবে প্রতিবন্ধিরা পড়ালেখা শিখে। তারপর থেকে সে একটা নির্দিষ্ট মানুষের বিপক্ষে লাগে- কারন জিজ্ঞাসা করাতে বলে - সে রাজাকারের স্বার্থ উদ্বারের জন্য কাজ করে। এই রাজাকারেরা স্বাধীনতা যুদ্বে সব বাংগালী মেয়েদেরকে ধর্ষন করেছে কিন্তু তারা শুধু তাদেরকে ধর্ষ ন করতে পারে নাই সেই সময়ে ১৯৭১ বা তৎ পরবর্তী সময়ে সে  সকল গেরিলা মহিলারা বাংলাদেশে বসবাস করতো (যারা আগে থেকে চলমান ভিয়েতনাম যুদ্বের জন্য অস্ত্র প্রশিক্ষিত ছিলো (গেরিলা) এবং ১৯৭১ এ পাক হানাদার বাহিনী এবং দালাল রাজাকার এর বিরুদ্বে তাৎক্ষনিক ভাবে বাঙালীর পক্ষে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে স্বক্ষম হয়েছিলো), তাই এদেশে তার স্বার্থ উদ্বার হইতাছে না। খোজ খবর নিয়ে জানা গেলো এই খারাপ মহিলা অক্ষর জ্ঞান সম্পন্ন।  তাকে বলা হইলো যে প্রকাশ্য দিবালোকে বাংলা বা ইংরেজী লিখে দেখাতে- এরকম বললে সে একটা সাদা কাগজ নিয়ে লেখার অভিনয় করে কিন্তু বাস্তবে কিছু লিখতে পারে না। ২ লাইন ও না। তার কোন জাতীয় পরিচয়পত্র নাই ( ভোট টেষ্ট করার জণ্য একটা টেম্পোরারী কার্ড  আছে-  বৈধ এবং ভোটার রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার ও নাই- মানে ভোটার নম্বর যা ভোটার তালিকাতে থাকে) এবং বর্তমানে ভূমি মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইটে এই খারাপ মহিলার নামে কোন জমি জমাও নাই। পরে জিজ্ঞাসা করা হলো, আলাপ আলোচনা হলো এবং বাংলাদেশ পুলিশ সারা দেশের জন্য এমন একটা আইন তৈরী করলো যাকে বলা হইতাছে - পুলিশ ভাড়াটিয়া আইন। ২/১ জন আশ্বস্ত ও করলো যে এই আইন কার্যকর করা হলে এদেশের সব অবৈধ নাগরিককে বের করে দেয়া হবে। পুলিশ ও বললো যে তারা পুলিশ ভাড়াটিয়া আইনে আনভেরিফায়েড। 

সেই খারাপ মহিলাটা বিগত ৩০ বছর যাবত চেষ্টা করে যাইতাছে সেই গেরিলাদের সন্তানেরা বাংলাদেশে যেনো সুখী না হয়। কিন্তু রাব্বুল আলামিন তাদেরকে এমন একটা উপায়ে সাহায্য করে থাকে- যারা বাংলাদেশে বসবাস করে তারা একটা ভিশনারী প্রক্রিয়াতে বসবাস করে থাকে। যারা ইংরেজী সিনেমা  দেখে থাকেন সেখানে দেখানো হয় যা কিছু সময়ের আগে দেখা যায় সেটাকে ভিশন বলে। ভিশন অতি অবশ্যই হয়ে থাকে পৃথিবীতে। পরিবর্তন করার কোন উপায় নাই তবে সতর্ক হবার উপায় আছে। এই ভিশনারী প্রক্রিয়াতে সেই রকম ইহুদি/ খ্রীষ্টান/মুসলিম কিছু ছেলে মেয়ে দেখে ফেলাইছে যে তারা আর বাংলাদেশে নাই- বাংলাদেশ ছেড়ে ১০/১৫/২০ বছরের জন্য ইউরোপ আমেরকিা চলে গেছে- শুধু তাদের শরীরটা পড়ে আছে- তাদের ভিশন ঘুরে গেছে  শাহবাগে অনুষ্টিত গনজাগরনের প্রোগ্রামের সময়েই। শুধু যারা এই দেশে রাজণীতি করবে বা এমপি হবে ভবিষ্যতে- তারাই আটকে গেছে। আর এই সন্তানদের যারা প্রকৃত বাবা মা তারা যার যার জায়গা থেকে ক্রমশই দোয়া করে যাইতাছে যেনো তার সন্তানদের কে হেফাজতে থাকে। এই খারাপ মহিলার জন্য বিগত ৩০ বছর যাবত সেই গুটিকয়েক ছেলে রা (যারা জয় বাংলা পন্থী গেরিলা যোদ্বাদের সন্তান তারা কোন মেয়ের সাথে সম্পর্ক বা সংসার করতে পারতাছে না) কখনো কোথাও কোন মেয়ের সাথে মেলামেশা করতে পারতাছে না। এই খারাপ মহিলা সবখানে একটা বাধা দেবার চেষ্টা করে, খারাপ প্রস্তাব প্রদান করে এবং কোন মেয়ের সাথে সম্পর্ক হলে তার সর্বনাশ করার চেষ্টা করে এবং তার একটাই ব্যাপার খেয়াল করে দেখা গেলো-কোন জয় বাংলা পন্থী কোন ছেলে যখন প্রাপ্তবয়স্ক কোন মেয়েকে পছন্দ করে তখন এই খারাপ মহিলা সেই মেয়ের সর্বনাশ করে থাকে।  সেই মেয়ে যদি আগে থেকে খারাপ হয় তাহলে এখানে আর রা করার কোন উপায় নাই।আর যদি খারাপ না হয় তাহলে তাকে খারাপ বানানোর জন্য ছলে বলে কৌশলে নানা ধরনের পদ্বতি অবলম্বন করে মেয়েগুলোকে ধ্বংস করে যাইতাছে। ছেলেটা সুঠাম সুন্দর জয় বাংলা পন্থী হবার কারনে এবং শিক্ষিত হবার কারনে তারা সেই খানে যেখানে ছেলেটা বসবাস করে - সেখানে সে আরো একটা রাজাকার পন্থী লোককে সেট করে রেখেছে যার বয়স প্রায় ৫৮ বছর। সো সেই এলাকার নাম ধরে যখনি কোন মেয়ে এই দেশে উচ্চবাক্য করে জয় বাংলা পন্থী ছেলের নাম নিয়ে- তখন এই খারাপ মহিলা সেই সেট করে রাখা অণ্য এক জনকে (যাদের নাম এবং এলাকা একই - এই কথা বলে ধর্ষন করতে সাহায্য করে যে - তুমি যদি অমুককে পাইতে চাও তাহলে আগে এই রাজাকারের সাথে শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন করো- তাহলে তুমি অমুককে পাবা। অনেক মেয়ে সহজ সরল ভাবে বোধ করি রাজাকারদের সাথে (২০১৩ সালের আগে পর্যন্ত- ২০১৩ সালে শাহবাগ গনজাগরনের পর থেকে ৯০% মেয়েরাই সতর্ক)  শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন করে আইসা দেখে তাদেরকে একই নামের অন্য আরেকজনের কাছে রেফার করা হইতাছে যারা কিনা অবৈধ নাগরিক। স্বেচ্চায় অনেক মেয়ে রাজাকারের সাথে শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন হবার কারনে  অনেকেই আত্মহননের পথ বেছে নিয়েচে। আমি  এক রাজাকারের সন্তানকে চিনি ৩০ বছর যাবত সে মেয়েদের সাথে দৈহিক সম্পর্ক করে যাইতাছে কিন্তু তার বাচ্চা হয় না।  এই ভাবে মিনিমাম স্বাদীন বাংলাদেশে  আমার চোখের সামনে ১ লক্ষ ১০ হাজার মেয়ের সর্বনাশ করা হয়েছে আনুমানিক।রাজাকারদের বাঙালী নারীর প্রতি লোভবোধ ও মুক্তিযুদ্বের অন্য রকম পরোক্ষ কারন হিসাবে ধরা হয়- নয়তো মুক্তিযুদ্বভিত্তিক স্বাধীন বাংলাদেশে রাজাকার রা যৌন সুবিধা বা শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারার কথা না। হয়তো একদিন বিচার হবে জয় বাংলার তরফ থেকে। যারা স্বাধীনতা যুদ্বে বাঙালীকে অকাতরে  মেরে ফেলেছে তারাই আবার মুক্তিযুদ্ব ভিত্তিক স্বাধীন বাংলাদেশে মেয়েদের সাথে শারিরীক সম্পর্ক স্থাপন করে যাইতাছে। এই মুহুর্তে শুনেছি ম্যাক্সিমাম রাজাকাররাই নাকি ঢাকা শহরে আবাস - প্রায় ১১০০। আর ঢাকা শহরেও প্রতি ঘন্টায় ১টি মেয়ে ফাসির পথ বেছে নিতাছে। সো এই দেশে রাজাকার এবং প্রজন্ম রাজাকারের যৌন সুবিধা বন্ধ করা উচিত কারন তাদের ধর্ষনের বা ছলে বলে কৌশলের টেকনিকের কারনে অনকে মেয়েকেই বেছে নিতে হইতাছে আত্মহত্যার মতো চরম পথ- এ যেনো ১৪ই ডিসেম্বরের বুদ্বিজীবি হত্যার মতোন। তাহলে আর এই দেশের স্বাধীনতার লাভ হইলো কি- যুদ্বের সময়ে রাজাকারেরা বাঙালী হত্যা, গনহত্যা আর ধর্ষনের মাধ্যমে খুশী আর যুদ্বের পরে স্বাধীন বাংলাদেশে  ক্রমাগত বাঙালী মেয়েদেরকে ধর্ষন বা যৌন সুবিধা প্রাপ্তের মাধ্যমে খুশী- আমার দৃষ্টিতে রাজাকারগুলেঅ বন্ধা সমাজের মতো-  জানা এবং শোন মোতাবেক রাজাকার কোন সন্তানের পিতা হতে পারে নাই- তাদরে সন্তানেরা প্রকাশ্যে দিবালোকে বরে বেড়ায় যে তারা বরে টেষ্টটিউব?  তাহলে কিভাবে রাজাকারদের সাথে এদশে অনেক ধরনরে মেয়েদের দহরম মহরম- নাকি রাজাকারদের সাথে যে সকল মেয়েদের উঠা বসা তাদের পূর্বপুরুষেরা কি রাজাকার ছিলো- নাতি তারাও একধরনের টেষ্টটিউব?

এই খারাপ মহিলা সবচেয়ে খারাপ যে কয়েকটা কাজ করেছে যেখানে সে যে মানুষ না তার পরিচয় দিয়েছে -১) প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে এবং মেয়ের মধ্যে মেলামেশাকে সে বন্ধ করে দেবার চেষ্টার মাধ্যমে নিজেকে অমানুষ এবং বিজাতীয় কুৎসিত মর্ডান বানানোর চেষ্টা করেছে। ফলে ছেলে গুলো কষ্ট করতাছে স্বাধীনতা যুদ্বের পর থেকে। সে একটা কুৎসিত তরিকায় সেক্স করা কথা বলে যা ধর্মে, আইনে, এবং মেডিকেল সায়েন্সেও নিষেধ আছে।

২) দেশের বাহিরে থেকে আসা সমস্ত ধরনের অর্থের জোগান সে বন্ধ করে দিয়ে তরুন প্রজন্মের যোদ্বা হিসাবে খ্যাত লোকদেরকে সে অমানবিক পরিস্থিতির মধ্যে ঠেলে দেয় এবং বিগত ৩০ বছর যাবত এই ছেলের জন্য আসা প্রায় Hundred Thousands Crore  টাকা সমমানের ডলার এবং নামে বেনামে চুরি চামারি লুটপাট দুর্নীতির মাধ্যমে এই মহিলা সমস্ত অর্থ সম্পদ শতরু দেশের রাজাকারের সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় এবং ঘোসনা দিয়ে দেয় মুক্তিযোদ্বাদের সন্তানদের বৈধ সম্পদ দিয়ে আগে সারা বিশ্বে রাজাকারদের সন্তানদের উপকার করা হবে।

৩) মুক্তিযোদ্বা সন্তানদের স্বপ্ন চুরি করার মাধ্যমে সে একটা পৈশাকিচ আনন্দ লাভ করে। মুক্তিযোদ্বাদের সন্তানেরা যে স্বপ্ন দেখেেএই মহিলা সেই স্বপ্ন দালাল রাজাকার এর সন্তানদের কে দিয়ে করায় এবং বলে যে- তারা বলেছে তারা এইটা করার স্বপ্ন দেখে- সো এইটা এখণ তোদেরকে করে দেখাইতে হবে । তারা সারা বিশ্ব ঘুরে বেড়াতে চায়- তাই রাজাকার দের সন্তানদেরকে আগে ভাগে সমস্ত সুযোগ দিয়ে সব ধরনের স্বপ্ন চুরি করতে যাইয়া আজকে প্রমানিত হইতাছে রাজাকারের সন্তানগুলো মনে হয় টেষ্টটিউব- তারা নিজেরাই বলে বেড়াইতাচে তারা টেষ্টটিউব প্রজন্ম। সৃষ্টিকর্তার দেয়া ভালোবাসা তো আর চুরি হয় না- সেটা হয়তো সুদে আসলে ফেরত আসবে। জয় বাংলায় একদিন এসবের বিচার হবে।

   
যারা খারাপ তারা শয়তানের বংশধর। আরা যারা খ্রীষ্টান/মুসলিম/ইহুদি তারা একই সাথে মিশনারী এবং ভিশনারী। যার ফলে শয়তানের পক্ষে সম্ভব হয় না ভিশনারীদের সাথে পেড়ে উঠা। আমার এই দেশে রাজনীতি করার কোন ইচ্ছা নাই- মন্ত্রী এম পি হবার ও কোন সাধ নাই। এদেশ আমার কাছে তলা বিহীন ঝুড়ির মতোন। এখানে আপনি যাই করবেন তার নীচের তলা বা ফুটো দিয়ে বের হয়ে যাবে। আমিও সেই রকম একজন মানুষ যার ভিশন সরে গেছে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ বা আমেরিকাতে-১৫/২০ বছরের জন্য। এদেশের জন্য কিছু করার চিন্তা আসলে সেটা ভাবতে হবে ২০৩৮/২০৪০ সালের দিকে যদি মহান রাব্বুল আলামিন বাচিয়ে রাখেন। ইচ্ছা আছে যে কোন ভিসা প্রোগাগমে ১৫/২০ বছর দেশের বাহিরে থাকার জন্য। 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl