Translate

Monday, December 21, 2020

পেনডেমিকের টাইপে আপনার যৌন আচরন কেমন হওয়া উচিত? Personal study.

 বর্তমানে আমাদের দেশের মেয়েরা খুব সুন্দর একটা কথা বলে বা উচ্চারন করে থাকে: "Behavior or Attitude is everything". বাংলাদেশ এখন নারী স্বাধীনতার দেশ। এইখানে নারীরা অনেক পরাস্ত বা পরাজিত ছিলো। স্বাধীনতা যুদ্বের সময় এমন কোন দেশবিরোধী(ফাসি) বা রাজাকার (ফাসি) বা দালাল (ফাসি) নাই যে: সারা বাংলার সমস্ত মেয়েদের কে ধর্ষন করে নাই। বাংলাদেশ এমন এক দেশ যেখানে একেক মানুষ একক ধরনরে। একক জন মানুষের গঠনগত বৈশিষ্ট্য একেক রকম। একক মোনুষ দেখতে একেক রকম। সেই থেকে ২০১৩ সালে অনুষ্টিত শাহবাগ গনজাগরন চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশে সবাই মিলে রিসার্চ করে এবং এনালাইসিস করে বলা েহয় যে: দেশবিরোধী(ফাসি) বা রাজাকার (ফাসি) বা দালাল (ফাসি)  এরা এক ধরনরে ভাইরাস নিয়ে ঘুরে বেড়াইতাছে। প্রথমত: এরা যাকে পাইছে তাকেই ধর্ষন করেছে ৭১ এ। সারা দেশ থেকে খুজে খুজে সুন্দর সুন্দর মেয়েগুলোকে তারা ধর্ষন করেছে আবার দেশ স্বাধীন হবারে পরেও আজ পর্যন্ত তারা যৌন সুবিধা পেয়ে যাইতাছে। তো মেডিকেলের ভাষাতে আপনি যদি যৌনমিলনে কনডম ব্যবহার না করেন তাহলেই আপনার রোগ বালাই হতে পারে। সে ক্ষেত্রে দেশবিরোধী(ফাসি) বা রাজাকার (ফাসি) বা দালাল (ফাসি) এবং পা ক হানাদার বাহিণী এবং আল বদর (ফাসি) আল শামস (ফাসি) সহ মিনিমাম ১০/১২ টা গ্ররপ ধর্ষন করার কারনে সেখানে একটি কেমিক্যাল রিয়্যাকশনের তৈরী হয়েছে যা দেশবিরোধী(ফাসি) বা রাজাকার (ফাসি) বা দালাল (ফাসি)  দের দেহে দানা বেধে আছে  এবং দেশ স্বাধীন হবার পরে সারা বাংলায় তারা সেই রোগ ডিষ্ট্রিবিউশনে কাজ করে যাইতাছে হরদম- যেনো বাধা দেবার কেউ নাই। সকল ধর্মেই যৌ ব্যভিচার নিষেধ আছে। ভালোবাসা ছাড়া তো সেক্স করাই হারাম সারা বিশ্বের সকল ধর্ম মোতাবেক। বাংলাদেশের সংবিধানেও আছে শুনেছি: পারস্পরিক সম্মতিতে প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে এবং মেয়ে যে কোন সময়ে যে কোন খানে সামাজিক সৃষ্টাচার রক্ষা করে মিলিত হতে পারে। আর বিশ্বব্যাংক ও সবসময় সতর্ক করতাছে যেনো মানুষ যৌনমিলনে কনডম ব্যবহার করে। বাংলাদেশ যেনো অবাধ যৌনাচার বা ব্যভিচারের দেশ না হয় সে জন্য ধর্মীয় সতর্কবানীও দেয়া হইতাছে সবসময় ওয়াজ মাহফিলে বা হাদীস মোতাবেক। তারপরেও আমাদের দেশে ধর্ষনের হার কমে নাই্ প্রতিদিন ধর্ষন বা শিশু বলাৎকারের ঘটনা ঘটে যাইতাছে। যেটা হাদিস কোরানে নিষেধ সেটা যদি আপনি ও করেন তাহলে তো রোগ বালাই আপনাকে ঘিরে ধরবে। আপনি হয়তো সমাজের দোহাই দিয়ে পার েপেয়ে যাবেন কিন্তু অবৈধভাবে যার সাথে মিলিত হবেন তার কাছে তো রেখে যাবেন কিছু রোগ বালাই। 





একটা বিষয় এখন পরিস্তার হলো এইবার কার পেনিডেমিক সিচুয়েশনে : এইবার কার ভাইরাস টা ক্ষনে ক্ষনে তার রুপ পাল্টাচ্ছে, ফলে ভ্যাকসিন তৈরীতে বেগ পেতে হইতাছে। আগে ছিলো এইডস। সে একটা সিচুয়েশনে ফিক্সড। আর এখন ক্ষনে ক্ষনে রুপ পাল্টানোর কারনে মনে হইতাছে : এই ভাইরাস আবারো রুপ পাল্টাতে পারে। কারন কি? কারন মানুষ যৌনমিলনের ক্ষেত্রে কোন ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলতাছে না। আমার কাছে সেই মেয়েই ভালো মেয়ে যে প্রকাশ্য দিবালোকে অর্ধনগ্নে হয়ে চলাচল করতে চায় কিন্তু সামাজিক মেলামেশা বা যৌন সম্পর্কের ক্ষে্ত্রে রেসট্রিকশন মেনে চলবে। আমাদের দেশে সবসময় একটা ক্যাটাগরাইজেশন চলে: অমুক সমাজ বা তেমন সমাজ। আমি কোন ক্যাটাগরাইজেশন করতে রাজী না। এইখানে সব  মানুস মিলে একটি সমাজ: যার নাম বাংলাদেশের সমাজ বা ধর্মীয় সমাজ বা জয় বাংলার সমাজ। এইখানে ছোট ছোট কোন সমাজ নাই বা গোত্র নাই। গোত্র প্রথা চালু আছে পার্বত্য চট্রগ্রামে উপাজতীয় দের মধ্যে- তাার গোত্র মেনে চলে । আপনি িএকজন বাংগালী হয়ে কেনো গোত্র মেনে চলবেন। আপনি যখনই বাংলাদেশের সমাজ কে  ক্যাটাগরাইজেশনের মধ্যে আনবেন তখনই আপনি এক পক্রার হার হেরে যাবেন। তারপরে ও আপনি যদি বলেণ যে বাই: এই দেশে আপনাকে মিনিমাম একটা সমাজ নিতে হবে তাহলে আমি বরবো সেটা আমার জন্য ইন্টারনেটের সমাজ বা ইন্টারনেটে  সোসাইটি। ইন্টারনেটে যার সাথে পরিচয় হবে সেই আমার বন্ধু। আর শিক্ষিত ছেলে মেয়েরা  এই ইন্টারনেটের সোসাইটি টা মেনে চলে। যদি আপনি ধর্ষক ক্যাটাগরির লোক হোন তাহলে বাংলাদেশ আপনরা মাধ্যমে সেই রোগ বালাই নিয়ে চলতাছে যার কোন প্রতিকার নাই। বর্তমানে মেয়েদের কে এতো পরিমান ক্ষমতা দেয়া হয়েছে যে: যদি কোন মেয়ে ধর্ষন কার্য বা স্বেচ্চায় যৌন কর্ম শেষে হোমিও প্যাথি সিসিতে বা যে কোন শিশিতে যৌন কর্ম শেষের লিকুইড জমা করে থানাতে ডিএনএ এ চেকআপ করার জন্য জমা দেয়া হয় আর সেকানে যদি আপনার ডিএনএ প্রামনিত হয় তাহলে আপনার বিরুদ্বে ধর্ষনের সর্ব্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড কার্যকর হবে। তাই যে কোন ধরনের যৌন সম্পর্কে আপনাকে অতি অবশ্যই কনডম গ্রহন করতে হবে আর নয়তো রোগ বালাইএর দেশ বাংলাদেশে পরিনত হবে। আর পেনডেমিক এট এ টাইমে সেই রোগাক্রান্ত বাংলাদেশ কে মেরে ফেলাতে পারে। উপরে মাস্ক পরে থাকলে ণীচে যদি অবাধ যৌনাচার থাকে তাহলে কি পেনিডেমিক আপনাকে আক্রমন করবে না। নীচে তো ঠিকই লিকুইড ট্রানজেকশন কররেন। আর পেনডেমিকের ভাইরাস তো আপনার রক্তে ই জমা থাকে বা মিশে থাকে। আর যৌনমিলনে যে রস নির্গত হয় তা তো রক্ত থেকেই তৈরী হয়। 





আমি যদি বাংলাদেশে বসবাস করে যাকে মনে চায় তাকে টাইপের লাইফ লিড করি তাহলে আমাকে বা আপনাকে রোগের থেকে বাচার ঘ্যারান্টি টা কে দিবে? আইন ও তো বলে: পারস্পরিক সম্মতি প্রয়োজন যে কোন ধরনের যৌন সম্পর্কে যাবার আগে। আর এই শান্তি আপনি যদি এক্ষুনি ভোগ করে থাকেন তাহলে বিবাহিত জীবনের দিনগুলোতে কি করবেন? 



No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl