Translate

Tuesday, December 8, 2020

ইন্টারনেটে কিছূ ভুল ধারনা যা অনেক বিগিনারদের মাঝে কাজ করে।

 প্রথমত ইমেইল ঠিকঠাক মতোন ব্যবহার না করা। 

সাধারনত ইমেইল ঠিকঠাক মতোন ব্যবহার করে  না ম্যাক্সিমাম বিগিনার রা। আপনি যেখানেই রেজিস্ট্রেশন করেন না কেনো আপনি যদি সেখান থেকে ডলার উপার্জন করতে চান তাহলে তারা আপনাকে নিয়মিত ইমেইল সেন্ড করবে যেখানে লক্ষ লক্ষ টিপস দেয়া থাকে বা আছে। আপনি যদি নিয়মিত ইমেইল ওপেন না করেন তাহলে আপনি সেখানকার অনেক টিপস মিস করবেন। প্রত্যেকটা ইমেইল ওপেন করতে হবে এবং ইন ডিটেইলস পড়তে হবে। যদি ইমেইলে কোন অপরিচিত লিংক দেয়া থাকে তাহলে সেটা সহজে ওপেন করতে যাবেন না। ইমেইলে অনেকে অপিরিচত মানুষের কাছ থেকেও আসতে পারে। সেখানে ইমেইল করাটা দোষের কিছূ না। বাংলাদেমে এই ধরনের কোন আইন নাই যে আপনি কাউকে ইমেইল করতে পারবেন না বা ইন্টারনেটেও এই ধরনের কোন আইন নাই।  ইন্টারনেটের জগতে যে কেউ যে কাউকে ইমেইল আদান প্রদান করতে পারে। এইখানে কোন বাধা ধরা আইন নাই। তবে আপনি পর্নো মুভি লিংক বা ন্যুড সেক্সুয়াল ছবি যদি ইমেইলে পাঠান আর যদি সেটা ট্রেস করা যায় তাহলে আপনি আইনগত ঝামেলায় জড়িয়ে পড়বেন। আমাদের দেশের অনেক ছেলে দের খুব খারাপ বা বাজে হেভিট আছে: সেটা হলেঅ ইমেইল এড্রস পাইলে সেখানে ন্যুড ছবি র লিংক সেন্ড করে। মেয়েকে ইমেইলে উত্তেজিত করার চেষ্টা করে এবং ইন্টারনেট থেকে ভার্চুয়ালি হ্যারাজমেন্ট করার চেস্টা করে। এইটা শুধূ তাদরে জন্যউ প্রযোজ্য যারা বাস্তবে কুলাংগার টাইপের লোক কারন তারা অনুমতি ছাড়াই মেয়েদের ইমেইলের ইনবক্সে যা তা সেক্সুয়াল লিংক সেন্ড করার চেষ্টা করে।  


আমাদের দেশের একটা খারাপ প্রজন্ম একটা প্রজন্ম কে প্রায় ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায় এই ধরনের কাজ কারবার করে। তারা মনেই করে ইন্টারনেট এসেছে মেয়েদেরকে এবিউজ করার জন্য। সেখানে মেয়েদেরকে সাইকোলজিকালি এটাক করা এবং বাস্তব জীবনে সেই মেয়েদেরকে ফিজিক্যালি হ্যারাজ করা- সেক্সুয়াল সম্পর্ক স্থাপন করা এইটা তাদের কাছে নেশার মতো হয়ে গেছে। কয়েখদিন আগে এক ছেলে সাথে কথা হলো ; সে বলতাছে ইন্টারনেট থেকে সে প্রায় ৫০ এর ও অধিক মেয়ে দের সাথে মিলিত হয়েছে। এইটা তো ইন্টারনেটের দোষ না। ইন্টারনেট একটা মাধ্যম। এইখানে অনেক ধরনের মানুষ আছে। এককজনের ব্যবহার এককরকম। দুনিয়াতে অনেক ধরনের মানুষ আছে কিন্তু একক মানুষ এককভাবে দুনিয়াতে বেচে থাকে বা ব্যবহার করে। তো ইন্টারনেটে যদি আপনার ইমেইলের ইনবক্সে যদি কখনো আনেোওন ইমেইর আস েতাহরে আপনি সেটা খুব সতর্কতার সহিত ওপেন করে থাকবেন। সেখানে থাকা কোন ঝবি (যেটা হাইপারলিংক করা- মানে ছবিটাতে ক্লিক করলে আরেকটা ব্রাউজারে ওপেন তবে বা আরেকটা ট্যাব েওপেন হবে) সেটাকে এভয়েড করে যাইতে হবে। ইমেইলটা যদি পরিচিত মানুষের কাছ থেকে হয় তাহলে কোন সমস্যা হবে না। ইমেইলে যদি কোন দরকারি লিংক দেয়া থাকে বা আপনি যদি মনে করেন যে: ইমেইলে দেয়া লিংকটা দেখা দরকার তাহলে আপনি সেটা কপি করে আরেকটা ট্যাব ওপেন করে পরে ব্রাউজ করবেন। 






উপরের ভিডিও তে দেখানো হয়েছে কিভাবে আপনি ইমেজ লিংক ওপেন করবেন। আপনি যদি না চিনে থাকেন আর এরকম ইমেইল ওপেন করে থাকেন তাহলে আপনি যে কোন সময় আপনার ব্রাউজারের সকল ডাটা হারিয়ে ফেলতে পারেন। আপনি যদি বার বার ব্রাউজারের লগিন করেন তাহলে আপনার ডাটা কুকিজ হিসাবে জমা হয়ে থাকবে।সেই হিসাবে আপনার জমে থাকা পাসওয়ার্ড থেকে আপনার ইমেইল বা ব্রাউজারের অল ডিটেইলস হারিয়ে যেতে পারে- জানেন তো কুকজি হইতাছে হ্যাকারদের প্রধান খাবার। এইটা হ্যাকারদের খুব ইম্পোর্টেন্ট একটা টেকনিক- খুব চটকদার একটা ঝবি বা ইমেজ আপনাকে সেন্ড করে বলবে ইমেইল ওপেন করতে। আর আপনি যদি সেই ইমেইর ওপেন করে ছবিটাতে ক্লিক করেন বা দেখে থাকেন তাহলে বুঝতে হবে যে: সেখানে হ্যাক হবার চান্স থাকে। 


যারা অফিসিয়ালি অনেক ডাটা সমৃদ্ব কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন তারা চাইলে সহজে হ্যাক হয়ে যেতে পারেন। যেরকম মনে করেন: যতো অপিরিচিত ইমেইর আছে সব আপনি ওপেন করা শুরু করলেন। তারপরে দেখবেন যে: কিছুক্ষন পরে আপনার অফিসের টোটাল সিষ্টেমই গায়েব হয়ে যাইতে পারে। আপনি হয়তো ইনফ্লয়েন্স হয়েচেণ অফিসের ইমেইল গুলেঅ ওপেন করার জন্য। কেউ আপনাকে লোভ দেখাবে বা দেখাইতাছ্ েআপন িঞুম জ্ঞান ঠিক না রেখে অফিসে বসে আপনার পারসোনাল ইমেইল ওপেন করে একর পর এক ইনবক্স পরীক্ষা করা শুরু করে িদলেন আর হ্যাকার তলে তলে যা যা তথ্য দরকার তা হাতাইয়া নিলো এবং একসশয় দেখা গেলো আপনি কাফট। সেই জণ্য অফিসেরে কম্পিউচারে বসে পারসোনাল কাজ করা নিষেধ। বিশেষ করে এই কাজটা যদি আপনি তারের ব্রডবান্ড লাইনে করে তাকনে তাহলেই বিপদ। কারন বেসিক্যালি হ্যাকার রা তারের লাইন ছাড়া হ্যাক করতে পারে না তেমন- কারন ওয়াই ফাই হ্যাকার গ্ররপ এই বিমেব্ খুব বিরল আর পারলেও তারা এই সকল কাজ করবে না। যেমনে বিভিন্ন ইংরেজী ছবিতে দেখা যায়: স্যাটেলাইট কে ব্যবহার করে হ্যাক করে ফেলে অনেক ডাটাবেজ কিন্তু সেখানে খোজ নিয়ে দেখবেন ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশন আছে। অফিসিয়িালি হ্যাক থেকে বাচার প্রধান উপায় হইতাছে: অফিসের শুধূ রাউটারে তারের লাইন কানেক্টিভিটি করা । তারপরে সেখান থেকে সব ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশন ব্যবহার না করা- সব গুলোতে ওয়াই ফাই ব্যবহার করা। ছোট ডিভাইস আছে যেটা দিয়ে ব্রডব্যান্ড ওয়াই ফাই কাকেক্টড করা যায় তার ছাড়া ডেস্কটপ কম্পিউটারে। 


(চলবে)

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl