Translate

Friday, December 11, 2020

ইন্টারনেটে কিছূ ভুল ধারনা যা অনেক বিগিনারদের মাঝে কাজ করে। চতুর্থ পর্ব।

 নিজে নিজে ইনভেষ্টিগেশণ বা তদন্ত না করা: 

এইটা একটা বিশাল ব্যাপার আমাদের দেশের ছেলে মেয়েদের জন্য। তারা সহজে কোন কিছু তদন্ত করে দেখতে চায় না। একজন মানুষ কিছু স্ক্রিনশট এরান্জহ করে দেখালো আর আপনি সহজ সরল মনে সেটা বিশ্বাস করে বসলেন। শুধূ বিশ্বাস করে বসলেন একেবারে ক্রেডিট কার্ড দিয়ে তার কোর্স কিনে আপনি একবারে এক বছল কোটিপতি হয়ে যাইতে থাকলেন। কিছূদিন পরে দেখলেন সেই মেথড আর কাজ করতাছে না। আপনার কাছে কি একবারও প্রশ্ন জাগলো না যে: সে যদি কাজ জানে তাহরে আপনার কাছে কেনো কোন কিছু সেল করে থাকবে। বিদেশে বা উন্নত দেশে তাও অনুমতি আছে কারন তাদের দেশের মানুষেরা ধনী অনেক। সেখানে তারা সামাজিক দায়বদ্বতার জায়গা থেকে তাদের দেশের মধ্যবিত্ত এবং গরীব মানুষদের জন্য কোন না কোন পলিসি আকারে তাদের দেশের সরকারের কাছ থেকে বৈধ এবং ভ্যালিড অনুমতি নিয়ে তারা সেই কোর্স সেল করে থাকে। কিন্তু আমাদের দেশে আমি যতো জনের পেইড কোর্স দেখলাম ম্যাক্সিমাম ই প্রমান দেখলাম যে: কপি পেষ্ট করা বা ফটোশপ এডিট করা। আর সেগুলো আমাদের দেশের কোমল মতি ছেলে বা মেয়েরা বিশ্বাস করে ধরা খাইতাছে আর ইন্টারনেটে ধরা খাবার পরে সে নিজেও সেগুলো শুরু করে দিয়েছে যাকে অনেকে ইন্টারনেটে ধাপ্পাবাজি বলতাছে। 



অথচ প্রথমে যদি আপনি পুরো কোর্সের ব্যাপারে তদন্ত করে নিতেন তাহলে হয়তো আপনি ঠকতেন না। শূধূ ঠকা না। একেবারে ব্রেইন এ্যাটাক। ইন্টারনেটে সহীহ আকারে বা কাজ খোজার জন্য বসতে না বসতেই আপনার ব্রেইনে একটা টাকা রিলেটেড ধাক্কা খেলেন যা মানসিক ভাবে আপনাকে ডলার উপার্জন থেকে অনেক অনেক পিছিয়ে দিবে। ইন্টারনেটে বা অনলাইনে যারা ক্লাস করাইতাছেন তাদের কথানুসারে বা বিভিন্ন খানে লেখালেখি অনুযায়ী এখন পর্যন্ত সাকসেসের হার ধরতে গেলে : প্রতি ৩৪ জনে ২ জন মাত্র। তাহলে কোর্স কিনে ঠিক কতোজন সফল হইতাছে। ইউরোপ আমেরিকা তে যা শুরু হয় বাংলাদেশেও তা শুরু হয়। ইউরোপ এবং আমেরিকার সরকার তাদের দেশের নাগরিককে পেচেক সুবিধা প্রদান করে- সেখানকার মানুষকে কষ্ট করে বা না খেয়ে মরতে হয় না একেবারে। আর বাংলাদেশ সরকারের ভেতরে আছে দুর্নীত আর অপরাধ প্রবনতা যেখানে বিগত ৪৯ বছরে কোন রাজনৈতিক সরকারই সারা দেশের মানুষকে এক বেলা খাওয়ায় নাই এখন পর্যন্ত। যদি পশ্চিমাদের মানতে হয় তাহলে পুরোপুরিই ফলো করবেন। একটু বা আধটু না। 






ইনভেষ্টিগেশন বা তদন্ত না করলে কি হতে পারে তা একটি উদাহরন দিয়ে বুঝাইয়া দেয়া হলো ণীচে। ব্যাপারটা কল্পকাহিণী। কেউ বাস্তব জীবনে সেটা মিলানোর চেষ্টা করবেন না। বলতে পারেন গল্প। এক লোক পাগল। স্বাধীনতাবিরোধী এবং দেশ বিরোধী। তার সারা দিনের কাজ একটাই- পশ্চিম দিকে মুখ করে বসে থাকা। ভাবখানা এমন যে মনে হয় পশ্চিম দিক থেকে কেউ আসবে তার কাছে বার্তা নিয়ে। সে নিজেকে রাজাকার (ফিাসি) বলে পরিচয় দেয়। তো থানা শাহবাগে যখন গনজাগরন অনুষ্টিত হয় ২০১৩ সালে - তখন সারা দেশের রাজাকারে রা (ফাসি) ঢাকা শহরের একটি বস্তিতে মিলিত হয় এবং গনজাগরনের বিরুদ্বে যাইয়া সেক্সুয়াল ফেষ্টিভালে মিলিত হয়। তাদের একটি আলাদা সমাজ ব্যবস্থা আছে। তারা বন্ধ্যা কিন্তু তারা বাহিরে মাল ফেলাবে না মানে কখনো মাষ্টারবেশন করবে না। অথচ খোজ নিয়ে দেখেছি: তাদের কোন বাচ্চা হয় না। এখন গনজাগরনের বিরুদ্বে থাকার জন্য তাদের মধ্যে একজন শয়তানের ‍ুবদ্বি অনুসারে একটি খারাপ পরিকল্পনা গ্রহন করলো। সেটা হলো: বাংলাদেশ ব্যাংকে যে অর্থ তার অনুপাতের েএকটি সংখ্যা একটি ফটোশপে এডি করে হুবুহু সব খিচু নকল করে রাষ্ট্রীয় আর্থিক নথির মতো করে তাকে দেখানো হলো এবং বলা হলো যে: তুই একটা সিগনেচার করে দে এইখানে - তুই আজকে থেকে  এদশে রাজাকার (ফাসি) দের সমাজে প্রধান বা রাষ্ট্রপতি। রাজাকারদের (ফাসি) সমাজ যে আলাদা তা তাকে বুঝাইয়া দেয়া হলো মানে তারা বাংলাদেশ কে বিশ্বাস করে না ভালোও বাসে না। তাকে যে ডকুমেন্ট টা দেখানো হয়েছে সেটা ছিলো : ১ এর পরে ১৬ টা শুণ্য। ১0000000000000000 মানে ১ লক্ষ হাজার কোটি টাকা।



যেহেতু ফটোশপ দিয়ে বানানো সেহেতু সে আর সেটা বুঝতে পারে নাই। তাছাড়া সে অশিক্ষিত। তো সে ছিলো লোকালয়ের রাজাকার (ফাসি) । সে তো মহাখুশী। সে পায় ১ লক্ষ হাজার কোটি টাকার মালিক বলে নিজেকে ঘোষনো দিয়ে দিলো। বাস্তবে সে বুঝতেই পারলো না যে: শাহবাগ গনজাগরন কি? সে মূলত শাহবাগ গনজাগরনরে খতা শুনেই আরো সারা দেশের তালিকাগ্রস্থ রাজাকারদের সাথে  নিয়ে ঢাকা শহের আসে কিন্তু আইসা ই ধরা খায় ঢাকা শহরে অবস্থিত রাজাকার (ফাসি) দের  কাছে এবং সেও সামিল হয় রাজাকারদের (ফাসি) নিজস্ব আয়োজনে রাজাকার পন্থী মেয়েদের সাতে সেক্সুয়াল ফেষ্টিভালে- মানে তারা গনহারে একসাথে সবাই মিলে মেয়েদেরকে ধর্ষন করে স্বাধীনতা যুদ্বের সময়েরে কথা স্মরন করে। দেশের কতোটা আকাল বা অব্যস্থাপনা যে দেশ স্বাদীন হয়েছে আজো জায়গায় জায়গায় হাজারো রাজাকার (ফাসি) জীবিতই  রয়ে গেছে। তো সে যখণ লোকালে আসলো তখন বললো সে ০৭ বছরের মাথাতে তাকে এইট টাকা দেয়া হবে। লোকজন বললো: পাগলে কি না বরে: ছাগলে কি না খায়। তো এখন আজকে প্রায় ৮ বছর। তার টাকা আর আসে না। সে সারা দেমে থেকে যতো টাকা নিয়েছে সব ফেরত দিবে বলে আরো বেশী লোন করতে থাকে। শেষ পর্যন্ত সেই টাকা পরিশোদের দ্বায়িত্ব পড়বে আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপরে। কার সারা বিশে।বর অনেক কানে আলোচনা হয় যে কোন যুদ্বের যুদ্বাপরাধী তো বেচে নাই। তারা বেচে আছে কি করে? আর তারা যদি অণ্য কোন যুদ্বের যুদ্বপরাধী হয়ে থাকে তাহলে তারা বাংলাদেশের সমাজের সাথে মেলামেশার অুনমতি পাইলো কি করে?  তো এই শালা ফটোশপের ফাদে পড়ে এমন একটি ফ্যাকড়া তৈরী করেছে যেখানে তার সাথে সাথে বিভ্রান্ত হয়েছে আরো প্রায় ১ কোটি মানুষ। গল্প শেষ। 




সো এইরকম ফটোশপের ফাদে পড়ে আমাদের দেশের শিক্ষিত ছেলে বা মেয়েরা ও মাথা নষ্ট করে ফেলােইতাছে ইন্টারনেটে। ফলশ্রুতিতে তৈরী হইতাছে ক্রাইম বা অনেক রাষ্ট্রীয় অপরাধ। কারন ২ নম্বর গিরি টাাকা তো ২ নম্বরগিরি করেই বের হয়ে যাবে আর সাথে গালাগালি ফ্রি। তো আপনি ইন্টারনেটে যে কোন তথ্য ই পান না কেনো আপনাকে সেটা প্রথমে অনুসন্ধান করে নিতে হবে। সহজ সরলভাবে আপনি সেটাকে বিশ্বস করতে পারবেন না। আপনাকে সকল উৎস থেকে খোজ নিতে হবে যে তথ্যগুলো ওকে আছে কিনা? যদি আপসি সকল তথ্য ওকে পান তাহলে আপনি সেগুলোকে ভেরিফািই করে ব্যভহার করতে পারেন। আপনি ভেরিফাই না করে ব্যভহার না করলে সেটা আপনার জন্য দুর্ভোগ বয়ে নিয়ে আসতে পারে। কেউ আপনার সামনে উপার্জনের স্ক্রিনশট দেখালো আর আপনি সেটা সহজ সরল ভাবে বিশ্বাস করলেন এইখানেই আপনি ধরা খেয়ে যাইতে পারেন। আপনাকে একাগ্রতার সহিত তথ্য অনুসন্ধান করে সেটাকে কাজে লাগানোর মতো করে তৈরী করে নিতে হবে। আবারো একটি উদাহারন দেই মার্কেটপ্লেসের ব্যাপারে। মনে করেন: আমি কোন রাজনৈতিক দলের নেতা। আমি আমার  বিশাল দল বল সহ দেশের বাহের বসবাস করি। সারা বিশ্বের বিভিন্ন শহরে আমাদের অবস্থান। তো আমার সবাই যার যার নাম ঠিক রেখে খ্রীষ্টান বা ইহুদি ইউজার মেন দিয়ে বায়ার একাউন্ট খূলে সমানে বাংলাদেশীদের কে কাজ দিতে থাকলাম। আমি এইটা সম।বাবনার কথা বলতাছি। এরকমই যে হইতাছে তা আমি বা আপনি গ্যারান্টি সহকারে বলতে পারবো না। তারপরে আমার বাংলাদেশীদের কাজ দেবার নাম করে লোকালয় থেকে অর্থ কালেকশন করা শুরু করলাম আর  বিদেশের মাটিতে সেটা রিসিভ করা শুরু করলাম। বিদেশের মাটিতে তো সেটা ডলার হিসাবে ঢুকবে, টাকা হিসাবে না। ব্যাংক থেকে আমার ক্রেডিট কার্ডে ডলারাকারে রিসিভ করলাম। তারপরে সেই ক্রেডিট কার্ড এর ডলার আমি মার্কেটপ্লেসে থাকা আমার বায়ার একাউন্টে এড করলাম আর কাজ দেবার নাম করে নিজস্ব নাম কামানো শূরু করলাম। আপনি কি তাদেরকে ধরতে পারবেন যেমন বর্তমানে দেখা যায় অনেক মার্কেটপ্লেসেই ক্লায়েন্টের ছবি বা চেহারা বা ডিটেইলস ইনফরমেশন দেয়া থাকে না। 



এই ব্যাপারটা যদি সত্যি হয় তাহলে তো দেখা যাবে এদশের যে সকল রাজনৈতিক নেতা পলাতক বা যে সকল রাজনৈতিক নেতা ভবিষ্যতে দেশের কিছু একটা হবার স্বপ্ন দেখে তারা তো এইখানে তাদের সুবিধা কামানোর ধান্ধায় আছে। সরাসরি প্রকাশ্য দিবালোকে নিজেকে ক্লায়েন্ট বলা শুরু করবে যা আগা মাথা কিছুই বাংলাদেশের আইন বা পুলিম বা প্রশাসন বুঝতে পারবে না আর তরুন প্রজন্মের মাথা খারাপ হয়ে যাবে। আমি অনেককে বলতে শুনেছি ইন্টারনেটে নতুন কাজ করতে এসেছে আর বলতাছে অমুকে ক্লায়েন্ট বা তমুকে ক্লায়েন্ট। আসলে ক্লায়েন্ট শব্দটা শুধূ উন্নত দেশের জন্যই প্রযোজ্য আমার মতে: কারন তারা ধণী এবং তাদের পেমেন্ট দেবার মতো মেন্টালিটি থাকে। বাংলাদেশের নিজস্ব কোন মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট নাই। সো এইখানে তারা সরাসরি নিজেদেরকে কেউ ক্লায়েন্ট হিসাবে পরিচয় দিতে পারবে না। এসইওক্লার্ক বা ফিভার বা ডিজাইন৯৯ এইগুলো সরাসরি আমেরিকান ওয়েবসাইট। সেখানে আমেরিকান বা ইউরোপিয়ান লোকজন নিজেদেরকে বায়ার হিসাবে পরিচয় দিতে পারে। বাংলাদেশী লোকজন যদি বাংলাদেশী ফ্র‌্যাগ ব্যবহার করে নিজেদেরকে এখনি ক্লায়েণ্ট বলা শুরু করে বা প্রদর্শন করা শুরু করে তাহলে আপনি দেখবেন ম্যাক্সিমাম ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান কাজ দেয়া বন্ধ করে দেবে কারন তারা ভেবে নিবে বাংলাদেশ বড়লোক হয়ে গেছে। এইখান কার ছেলে বা মেয়েরা এখন ক্লায়েণ্ট সো তাদেরকে আর কাজ দেবারও দরকার নাই। মাঝে মাঝে সেন্স অফ হিউমার ও অনেক কিছু বলে দিতে পারে আর সেই হিসাবে আপনাকে সব কাজেই তদন্ত করে নিতে হবে অবশ্যই। ইন্টারনেটে দান মারা র কোন সুযোগ নাই। এইখানে কাজ করে সততার সহিত উপার্জন করতে হয়। দান চলে জুয়ার বোর্ডে।
 

এই ব্যাপরে সঠিক আকারে তদন্ত করতে হলে: বাংলাদেশের লোকাল ট্রানজেকশন গুলোর দিকে মেনোযোগ দিতে হবে। তারপরে বাহিরের দেশেল যারা রাজনৈতিক নেতা বা বাহিরের দেশে যারা নাগরিক্ত নিয়ে বসবাস করে তাদের ট্রানজেকশনের ভ্যাপারে আপনাকে খেয়াল করতে হবে- খোজ খবর নিতে হবে। লোকালি চাদাবাজি বা টাকা াকলেকশন ১০০% বন্ধ করে দিতে হবে। সবচেয়ে বড় ব্যাপার মার্কেটপ্লেসগুলো একটা নিয়ম চালু করতে হবে আইপ এর উপরে ডিপেন্ডস করে: নিজ দেশের লোককে বাহিরের দেশে বসে হায়ার করা যাবে না কারন এইখানে লোকালি অনেক ঝামেলা হতে পারে। ষংঘবদ্ব চক্র বা সংঘবদ্ব গ্ররপ এলাকা ভিত্তিক রিপ্রেজেন্টেটিভি বা যে কোন ধরনের পদ হিসাবে নিয়োগ দিয়ে শুূধ মাত্র তাদের কে কাজ দিয়ে সামেন এগিয়ে নিয়ে যাইতে সাহায্য করবে যেটা মার্কেটপ্লেসের আইন বিরোধী। মার্কেটপ্লেসে অনেক সময় ইনবকস করে কাজই চাওয়া যায় না। সেখানে মার্কেটপ্লেস গুলোকে নিয়ে রাজণীতি তে মেথে উঠলে হিতে বিপরীত হতে পারে। এই ব্যাপারে আপনি ১০০% তদন্ত করতে চাইলে  আপনাকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে যে সকল ওয়েবসাইটের উইথড্র সিষ্টেম আছে সেগুলোকে মার্ক করে সেই সকল ওয়েবসাইট কে তাদের ক্লায়েন্টের যে কোন একটা ডিটেইলস মিলিয়ে দেখা যািইতে পারে যাতে করে বাংলাদেশে থাকা ডাটাবেজের সাথে যে কোন একখানে মিল পাওয়া যাবে এবং মূল হোতাদেরকে ধরা যাইতে পারে। 



যেমন: কেউ যদি বাহিরের দেশের নাগরিকত্ব গ্রহন করে তবে তাকে বাংলাদেশের সকল ডিটেইলস দিয়ে তারপরে সেই দেশের নাগরিকত্ব নিতে হবে ।এখণ সেই দেশে যদি তার নামে ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করে তাহলে সেখানেও সেই কার্ড  ডিটেইলস এ বাংলাদেশের ডিটেইলস দেয়া থাকবে। সেখানে আপনি তথ্য মিলিয়ে নিতে পারবেন। আমি বলতাছি না যে ব্যাপারটা এরকম  কিন্তু ব্যাপারটা একেবারে সন্দেহের আওতার বাহিরে রাখা যাবে না। যারা জয় বাংলা বলতে পারে তাদেরকে সন্দেহের বাহিরে রাখা যায়। এরকম কিছু যদি না হয় তাহলে ফ্রি ল্যান্সিং , আউটসোর্সিং এবং মার্কেটপ্লেস শব্দগুলোর সাথে  সমাজ বা কম্যুনিটি ব্যাপারটা আসতো না কারন সেই শব্দগুলো ইংরেজী আর সমাজ শব্দটা বাংলা বা ভারতীয় বা ফাকি বা  ইরানিয়ান এই রকম। 



এক কথায় ইন্টারনেটে সমাজ শব্দটা অচল। এইখানে সমাজ চলে না- চলে সোসাইটি। আমেরিকা নিশ্চয় সমাজ মোতাবেক চলে না- তারা চলে তাদের নিজস্ব সোসাইটি মোতাবেক। আর ইন্টারনটে কানকেশণ তো আসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। ইন্টারনেটে কোন সমাজ নাই। যারা মনে করে আছে তারা আছে বাংলা+ ইংরেজী = বাংরেজী বা বাংলিশ মার্কা সমাজে।  এই ব্যাপারটা তদন্ত করলে ও দেশ তেকে টাকা পাচার হবার বিষয়েও অনেক তথ্য পাওয়া যাইতে পারে। আর নয়তো সারা দিন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশ মুখী প্রবনতা আসার কারন কি? যেখানে বাপ মা ভােই বনো আত্মীয় স্বজ পাড়া প্রতিবেশী সবাইক েফেরে দেশ ছেড়ে বিধেম বিভেুইয়ে চলে গেরাম সেকানে আবার প্রতিদিন দেশের প্রতি প্রবনতা- এইখানে অনেকেরই সন্দেহ। সব কিছুই তো এখন ইন্টারনেটে দেখা যায় ইউটিউবে। তাহলে দেশ ছেড়ে চরে যাবার পরেও সারা দিনে দেশ থেকে টাকা কালেকশণ করার চেষ্টা বা প্রবনতাই হতে পারে ধেশ তেক সমস্ত টকা পাচার হয়ে যাবার মূল কারন? তােই ধাপ্পাবাবজির জগত থেকে বের হয়ে এসে একেবারে সততার সাতে কাজ করতে শিখুন আর নয়তো ইন্টারনেট ছেড়ে দিয়ে (বাংলাদেশ থেকে াফ করে িদয়ে তারপরে চুরি চামারি করেন) সেই আগে যেমন করতেন: ১৯৯০-২০০০ পর্যন্ত। মানুষেল খাসলত আসলেই কখনো পরিবর্তন হয় না। যে উপকার করার সে সারাজীভন ই উপকার করবে আর যে বাশ দেওয়ার সে চিরদিন ই বাশ িদয়ে যাবে। আর যার বাশ খাওয়ার প্রবনতা সেও উপকারী অর্থে চিরকালই বাশ খেয়ে যাবে। 


(চলবে)

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl