Translate

Tuesday, December 15, 2020

ফেসবুক পোষ্টে কমেন্ট করে ট্রাফিক জেনারেট করা ওয়েবসাইটে।

ফেসবুকে এখণ নতুন এক এডিটিং এসেছে যেখানে প্রোফাইলের পিকচারের ণীচে বা কাভার ফটোর নীচে একটি ম্যাসেজ লেখা যায়। অনেকে আবার প্রোফাইলের ডান দিকে অনেক ধরনের ট্যাগ ব্যবহার করে যেগুলো তোর প্রোফাইলের জনপ্রিয়তা বাড়ায়। আমাদের দেশের বেশীর ভাগ মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে সামাজিক যোগাযোগরে মাধ্যমে হিসাবে। আবার অনেক জনপ্রিয় লোক আছে যাদের পারসোনাল কোন ফেসবুক একাউন্ট নাই। হয়তো বারে বারে বানায় আর ফেসবুক কর্তপক্ষ ডিলেট করে দেয়। তবে আপনার যদি জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকে বৈধ তাহলে বোধকরি ফেসবুকে আপনি আপনার একাউন্ট টিকাতে পারবেন না। ধরেন: আপনার অনেক শতরু আছে। আপনি যতোবার একাউন্ট বানাতে যাবেন ততোবারই আপনার একাউন্টে তারা রিপোর্ট মারবে যাকে আমাদের দেশে সাম্প্রতিককারে বলা হয় কম্যুনিটি রিপোর্ট। এইটা বর্তমানে একটা ব্যবসা আকারে দাড় হয়ে গেছে অনেক খানে। 

#tag example

Hashtag use on Facebook post comment example.





যেমন: আপনি কাউকে টার্গেট করলেন- তাকে কোন খারাপ প্রস্তাব দিলেন বা কু প্রস্তাব দিলেন। সে রাজী হলো না। আপনার কাছে একটা কম্যুনিটি আছে যার বদৌলতে আপনি সেই প্রোফাইলে রিপোর্টিং করা শুরু করলেন এবং একসময় তার প্রোফাইল টা মিউট বা হিডেন বা ডিলেট হয়ে গেলো। বিশেষ করে থানা শাহবাগে অনুষ্টিত ২০১৩ সালের গনজাগরনরে পর থেকে মনে হয় ফেসবুক বাংলাদেশের কম্যুনিটি কে অনেক ভয় পায়। যে কোন ব্যাপারে যদি ১০/১২ লক্ষ মানুষ রিপোর্টিং শুরু করে তাহলে সেটা আবার বড় সড় আকার ধারন করার আগেই হয়তো ডিলেট করে দেয়। তাহলে কি বলা যায়: ফেসবুক থানা শাহবাগের গনজাগরনরে বিরুদ্বে অবস্থান করে। তারা তো অন্যান্য গনজাগরন ঠিকই ফোকাস করে যাইতাছে। সম্প্রতি প্যারিসে এবং তেলআবিবে বিক্ষোভের ছবি  বা কাতালুনিয়া গনজাগরনরে ছবি বা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রতি মূহুর্তের গনজাগরনরে ছবিগুলো তো তারা ঠিকই ফোকাস করে যাইতাছে সবসময়। থানা শাহবাগের গনজাগরন তো সারা বাংলার পক্ষের একটি গনজাগরন। এইটা তো বাংলাদেশ বিরোধী কোন গনজাগরন না। আর তারপরেও যদি তাদের সাপোর্ট না পাওয়া যায় তাহলে তো বলতে হবে: ফেসবুক বাংলাদেশের জয় বাংলা কম্যুনিটি কে পছন্দ করে না। আমি থানা শাহবাগের গনজাগরনর অনেক অনেক ছবি প্রকাশ করেছিলাম আমার ফেসবুকের নিউজ ফিডে- তার মধ্যে অনেকগুলো এখন আর খুজে পাওয়া যায় না। হয়তো দেশবিরোধী (ফাসি) প্রজন্মের ক্রমাগত রিপোর্টিং এর মুখে সেই সকল অনেক পোষ্টিং ডিলেট ও হয়ে গেছে যা পুনরায় ক্যালিফোর্নিয়াতে ফেসবুকের ডাটা সার্ভারে যাইয়া আবেদন করলে বা আদালতের আশ্রয় নিলে ফেরত আসতে পারে। 





























আপনি হয়তো জানেন না: থানা শাহবাগে অনুষ্টিত যে গনজাগরন তা ফেসবুকের একটা পোষ্টের একটা কমেন্ট থেকে তৈরী হয়েছিলো। আগে থেকে চলতে থাকা একটি ফেসবুক গ্ররপে ( রাজাকারের ফাসি চাই দাবী সম্বলিত একটি গ্ররপ) হঠাৎ করে দেশের তরুন প্রজন্ম এবং সচেতন মহলের নজর কাড়তে স্বক্ষম হয় । তারা সেই খানে কমেন্ট করে- পরবর্তীতে ইন্টারনেটে জমে থাকা হাজার হাজার কম্যুনিটি (প্রত্যেকটা পরিবারই একটা কম্যুনিটি) তে সেটা আলোচনা হয় এবং একসময় ফাসির স্বপক্ষের আন্দোলন রাজপথে চলে আসে। থানা শাহবাগ গনজাগরনে যারা অংশগ্রহন করে তারা প্রত্যেকেই এককজন কমেন্টার। তাদের প্রত্যেকরে কমেন্টর বদৌলতেই জমে উঠেছিলো রাজাকারের ফাসির আন্দোলন এবং তা ফলপ্রস্রূ হতে সময়ও লেগেছে কম। যেই রাজাকার (ফাসি) সারা বাংলায় কমেন্ট করতো যে : তারা সাধারন ক্ষমা প্রাপ্ত সেই দেশবিরোধী দালাল (ফাসি) রাজাকার (ফাসি) কে প্রকাশ্য দিবালোকে ফাসির কাষ্টে ঝুলিয়ে দিয়েছে ইন্টারনেটের কমেন্টার রা বা ইন্টারনেট কম্যুনিটি অফ বাংলাদেশ। 



এই পৃথিবীতে রেভ্যূলশেনর বরপুত্র বলা হয় প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জন ট্রাম্পকে।  কায়রো গনজাগরন, শাহবাগ গনজাগরন আর কাতালুনিয়া গনজাগরন এই ৩ টা গনজাগরন থেকে স্বপ্রনোদিত হয়ে বোধ করি- ২০১৬ সাল এবং ২০২০ সালের যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচণের ইলেকশন ক্যাম্পেইন এ প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ আমেরিকানকে একসাথে করে ভাষণ দিতে স্বক্ষম হয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জন ট্রাম্প [ যিনি এককভাবে এই পৃথিবীতে ১০০এর ও বেশী গনজাগরন তৈরী করতে স্বক্ষম হয়েছেন পুরো যুক্তরাষ্ট্রের সব রাজ্য গুলোতে]। এই ২০২০ সালের নির্বাচনেও শেষ দিনের ক্যাম্পেইনেও বাইডেনের জনসভাতে লোক সমাগম ছিলো মাত্র ১০/১২ জন যা টিভিতে ফলাও করে প্রচার করা হয়েছে আর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জনসভাতে লোক ছিলো কয়েক হাজারেরও বেশী মিনিমাম। 


এই সকল গনজাগরন তৈরীতে ইন্টারনেটের প্রচার এবং প্রসারের ভুমিকা ছিলো অপিরিসীম। পোষ্ট, কমেন্ট আর লাইক বা শেয়ারের জোড়ে মানুষেরা মূহুর্তে জেনে গেছিলো কোথায় কি হইতাছে? তো এখণ যদি আপনি একজন ভালো সোশাল মিডিয়া ইউজার হোন তাহলে আপনার কমেন্ট গুলো ফলো করা হতে পারে সারা বিশ্বে। সেজন্য যারা কমেন্ট পপুলার তারা সাধারনত হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে। যেমন: ফেসবুকে নতুন পোষ্ট এবং কমেন্ট করার ক্ষেত্রে আমি কিছূ হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করার চেষ্টা করি যাতে আমার ফলোয়ার বা পোস্টিং ফলোয়ার রা ফেসবুকে আমার লেটেষ্ট কমেন্ট গুলো হ্যাশট্যাগ রিসার্চ করে দেখতে পারে বা পড়তে পারে। আর যারা নতুন তারা আমার পোষ্টিং বা কমেন্ট থেকে আমার প্রোফাইলে আসে এবং তাদেরকে আমার প্রোফাইল থেকে আমি একটা ম্যাসেজ দেবার চেষ্টা করি যাতে  প্রতিনিয়ত আমার ওয়েবসাইট বা ব্লগে ভিজিটর পাই। প্রথমত ফেসবুক নিজে সোশাল মিডিয়া এসইও করে ফলে আমার প্রোফাইলে ভিজিটর আসে আর আমি সেই ভিজিটর দেরকে আমার ওয়েবসাইট বা ব্লগে কনভার্ট করি ফলে প্রতিনিয়ত কোয়ালিটি ভিজিটর রা আমার ব্লগ বা ওয়েবসাইট ভিজিট করে আর আমার ও নতুন নতুন ভিজিটরের সাথে পরিচিত হতে ভালো লাগে। ওয়েবসাইট ভিজিটর আর রাষ্ট্রীয় ভিজিটর কিন্তু এক না। রাষ্ট্রীয় ভিজিটর বলতে বোঝানো হয় যারা বাংলাদেশ সরকারের আমন্ত্রনে বাংলাদেশ ঘুরতে আসে। আর ট্রাভেলার ভিজিটর বলতে বোঝানো হয় যারা সারা বিশ্ব থেকে বাংলাদেশের অপরুপ নৈসর্গিক দৃশ্য দেখতে আসে বা ঘুরতে আসে বা বিশ্বের যে কোন দেশে যে কোন খানে ভিজিট করতে যায়। আর ওয়েভসাইট ভিজিটর হলো: সঠিক ভাবে এসইও করার পরে যে কোন সার্চ ইন্জিন বা সোশাল মিডিয়া বা ডাইরেক্টরি থেকে আপনার ওয়েবসাইট ঘুরতে বা দেখতে বা ভিজিট করতে আসে তাদেরকে।





এইখানে উপরের ছবিতে আপনি আমার ফেসবুকের কভার ফটো বা প্রোফাইলের ণীচে ম্যাসেজ খেয়াল করে দেখবেন। সেখানে আমি কয়েকটা ওয়েবসাইট এবং কয়েকটা লিংক দিয়ে রেখেছি। ইভেন আমার ইউটিউব চ্যানেলের ও একটি ভিডিও প্লেলিষ্টও দিয়ে রেখেছি। যেনো আমার ফেসবুক প্রোফাইল যারা আসে বা ভিজিট করে তারা যেনো সহজে আমাকে ইন্টারনেটের ওয়েভসাইট গুলোতে খুজে পায়। ফলে আমার ওয়েবসাইটের ভিজিটরের নাম্বার বাড়ে বা বেড়ে যায়। এখন আপনি যদি মনে করে থাকেন আপনার কোটি কোটি ফলোয়ার বা মিলিয়ন মিলিয়ন ফলোয়ার আছে তাহলে আপনি একটা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন সেই সকল ফলোয়ার একটিভ কিনা? সেটা পরীক্ষা করতে হলে আপনাকে জানতে হবে যে: কিভাবে ট্রাফিক এনালাইসিস বা ওয়েবসাইটে ভিজিটর এনালাইসিস করা যায় বা করতে হয়। আপনি প্রথমত একটি ব্লগ তৈরী করতে পারেন তারপরে সেই ব্লগের এড্রস টি আপনার প্রোফাইলে দিতে পারেন। তাহলে দেখবেন আপনার যতো রিয়েল প্রোফাইল ভিজিটর আছে তারা আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট আপনার ফেসবুকের পোষ্টিং এ  দেখে ভিজিট করবে। তখন আপনি প্রকৃত ভাবে আইডেন্টফাই করতে পারবেন যে : আপনার প্রোফাইলে ঠিক কতো পরিমান রিয়েল ইউজার আছে। নতুন মোবাইল কিনতে গেলাম আর এপিআই বা ডিভাইস মার্কেটিং এর জোড়ে প্রথমেই দেখতে পারলাম যে : একজন মানুষের ছবি আর সেখানে একটা লাইক দিয়ে দিলাম আনমনে - এইটা কখনো সোশাল মিডিয়া লিড হবে না। সে আর দ্বিতীয় বার কখনো আমাকে ফলো করবে না বা দেখবে না। সোশাল মিয়িা তে পারফেক্ট ইউজার বা লিডস হতে পারে প্রত্যেকের যারা যার পারসোনাল কম্যুনিটি(যা তৈরী হয় পরিবার পরিজন, বন্ধ, ক্লাসমেট এবং শুভাকাংখীদের জোড়ে)। আমাদের দেশের ছেলে বা মেয়েরা ইন্টারনেটের ফেসবুকে বিস্তর সময় কাটায় কিন্তু সারা বিশ্বের  সবখানে কিন্তু ফেসবুকের এমন জোয়ার নাই। বিশ্বে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ৫০০ কোটি মানুষ আর খোজ নিয়ে দেখবেন ফেসবুকের একাউন্ট আছে ১০০ কোটির মতো আর ব্যবহার করে মনে হয় ৫০-৭০ কোটি মানুষ। 










 আর যদি আপনার কাছে সত্যিকারের ট্রাফিক থাকে বা ভিজিটর থাকে তাহলে আপনি নিশ্চিত থাকেন আপনি কোটি কোটি ডলার এর কাজ হারাইতাছেন।
যারা ইন্টারনেটে কাজ করে তাদের কাছে ট্রাফিক বা ভিজিটর হইতাছে স্বর্ন বা খনির মতো। যারা সোশাল মিডিয়া থেকে ট্রাফিক বা ভিজিটর জেনারেট করতে পারে সেই ট্রাফিক বা ভিজিটর গুলো অর্গানিক না ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রে। কারন তারা পপুলারিটি অংশ হিসাবে আপনার সোশাল  মিডিয়া থেকে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে ভিজিটর হয়েছে। কিন্তু যারা গুগল সার্চ থেকে বা আপনার পোষ্টিং কন্টেন্ট থেকে আপনার ওয়েবসা্ইট বা ব্লগে প্রবেশ করেছে তারা হইতাছে অর্গানিক সার্চ। যার অর্গানিক ভিজিটর বেশী গুগল বা যে কোন সার্চ ইন্জিনের কাছে তার ওয়েভসাইট বা ব্লগ বা কন্টেন্টের দাম অনেক বেশী। সেখানে গুগল বা যেকোন কন্টেন্ট মনিটাইজার এড রান করতে চাইবে আর সেখানে এড এর ভ্যালুও ভালো হবে অনেক বেশী। এই ব্যাপারে যাদের আগ্রহ আছে - সোশাল মিডিয়া ভিজিটর বা ট্রাফিক কে পারসোনাল ওয়েবসাইট বা ব্লগে এনে নিয়মিত কন্টেন্ট মনিটাইজেশন করে ডলার উপার্জন করা - তাদের জন্য নীচে একটি ভিডিও দেয়া হলো। মনোযোগ দিয়ে দেখতে পারলে একদম এক টাকা বা এক ডলারও খরচ না করে গুগলের কন্টেন্ট মনিটাইজেশন নিয়ে ট্রাফিক বা ভিজিটর  বা অর্গানিক ভিজিটর কে কোটি কোটি ডলার রুপান্তর করতে পারবে। একবার শুনেছিলাম বাংলাদেশে ব্লগার দের রেমিটেন্স এর পরিমানই সবচেয়ে বেশী। 



                            


ট্রাফিক বলতে সাধারনত ইন্টারনেটে ওয়েবসাইট ভিজিটর কে বলা হয়। আপনি যতোবার ডট কম ডোমেইন নেম সার্চ করবেন বা ক্লিক করবেন বা ভিজিট করবেন বা যতোবারই আপনি নতুন নতুন ওয়েভসাইট দেখবন ততেোবারই আপনি কোন না কোন ওয়েবসাইটের জন্য ট্রাফিক হয়ে যাইতাছেন। এই ট্রাফিক আর রাস্তার ট্রাফিক এক না।  রাস্তায় অনেক মানুষ একসাথে থাকলে বা যানযট থাকলে তাকে আমাদের দেশে ট্রাফিক বা ট্রাফিক জ্যাম বলে। আর ইন্টারনেটের ভাষাতে যখন কেউ কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করে তখন তারে প্রথম ইমপ্রেশন আর কিছুক্ষন পরেই সেটাকে ট্রাফিক বলে। ভালো মানের ভিজিটর হলেই তাকে ভিজিটর বলা হয়। তো ইন্টারনেটের এই ট্রাফিক বা ভিজিটর বা অর্গানিক ভিজিটর কে সবচেয়ে বেশী ভালোবাসে কন্টেন্ট মনিটাইজার রা। যেমন: গুগলের কন্টেন্ট মনিটাইজার। এ ব্যাপারে পরে আরেকদিন ডিটেইলস আলোচনা হবে। 





চোখ রাখবেন আমার ব্লগে। ভালো লাগলে ভাই ব্রাদার সিষ্টার গাফ্রেদের কে বলবেন। 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl