Translate

Monday, March 15, 2021

পথের নারীকে (জয় বাংলা) আর অবহেলা নয়।

নারী কোন ভোগ্য পন্য  না। পথের আকাবাকার সাথে নারীর দেহের আকাবাকা দেখে যাদের মনে বা শরীরে সেক্স গজে উঠে তাদেরকে নপুংসক বলে অভিহিতি করা যায়। কারন রাস্তাতে যারা সেক্সেরে বিষয়ে মত্ত হয়ে উঠে বা কন্টাক্টে যাইতে চায় তাদেরকে সারা বিশ্বে রাস্তার কুত্তার সমাজ ই বলতে হবে কারন শুধূ মাত্র কুকরই প্রকাশ্য দিবালোকে সেক্স করে সকলের সামনে আর সৃষ্টিকর্তা তাদেরকে কোন বোধ শক্তি দেয় নাই। বিড়ালও অনেক সময় বা পাখিও অনেক সময় প্রকাশ্য দিবারোকে সেক্স করে উঠে কারন তাদের কোন বোধ শক্তি নাই। 



আরো একটি বোধশক্তিহীন একটি গ্ররপ ১৯৭১ বাংলার পথে প্রান্তরে বাংলার মা বোনকে ধর্ষন করেছিলো। রাস্তা থেকে ভারত গামী হাজার হাজার মেয়েলোককে পা ক (ফাসি) হানাদার বাহিণী (ফাসি)র খাবারে পরিনত করেছে। দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), আল বদর (ফাসি). আল শামস (ফাসি) সেই খানে রসদ জুগিয়েছে। পাড়ায় পাড়ায় যেয়ে খবর নিয়েছে যে: কোন এলাকায় সবচেয়ে সুন্দরী আছে : সেগুলোকে ধরে ধরে রাস্তার পাক (ফাসি) হানাদার বাহিণী (ফাসি) খাবারে পরিনত করতে চেয়েছে। রব বলেছে: ভালোবাসা ছাড়া সন্তান জন্ম হয় না। আর কোন মানুষের পক্ষে এই ধরনের নারকীয় হত্যাকান্ড সংঘটিত করা সম্ভব না । শুধূ মাত্র ডেভিল জেনারেশনের পক্ষে্ ই সম্ভব। বলতে পারেন: তাহলে পাক (ফাসি) হানাদার বাহিণী (ফাসি) দ্বারা সংঘটিত মেয়েরা প্রেগন্যান্ট হলো কি করে (ডেভিলের তো লিংগ নাই: সে তো প্রধান হিজড়া এই বিশ্বে) ?  তারা তো আর মানুষ না : অমানুষ। আমি একটা সম্বাভ্য কারন খুজে বের করেছি। তারা যে কাজ টি করেছে : তা হইতাছে বাংলার মেয়েদেরকে য়ৌনতার সহিত উত্তপ্ত করে সেখানে ল্যাবরেটরি থেকে তৈরী করে আনা বীজ ঢেলে দিয়েছে ফলে যেখানে টেষ্টটিউব সন্তানের বা এক ধরনের টেষ্টটিউব সন্তানের জন্ম হয়েছে বলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি। কারন রব বলেছেণ: প্রকৃত ভালোবাসা ছাড়া আপনি সন্তান পাবেন না। আর যদি হয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে বেচে থাকার জন্য বাংলার রমনীরা কিছুক্ষনের জন্য হলেও পাক (ফাসি) হানাদার বাহিণী (ফাসি) কে মনে হয় ভা লো বে সে ছি লো যার ফলে সেখানে সন্তানের জন্ম হয়েছে। আর সেই সন্তান গুলো সত্যিই ভা লো বা সা র মাধ্যমে জন্ম হয়ে থাকে তাহলে তাদের জারজ প্রজন্ম ই আজকে রাস্তাতে নারীকে অবহেলা করে যাইতাছে। 



একটি নারী রাস্তাতে অপেক্ষমান। কোন কারনে সে কোথাও দাড়িয়ে আছে। সেইখানে সেই নারীর অনুমতি না নিয়ে আপনি তার গায়ে হাত দিলেন এবং তাকে কুপ্রস্তাব দিলেন (কারন আপনি জাতে কুত্তা) আর নারী ভয়ে বা টাকা পয়সার লোভে আপনার সাথে সেক্স করতে রাজী হলো। ঢাকাতে যেটা আগে খুব দেখা যাইতো: রাস্তাতে স্মার্ট শিক্ষিত যৌন কর্মী দাড়িয়ে থাকতো: আর তথাকথিত চোর বাটপার টাইপের বড়লোক গাড়ি থামাতো আর সে সীটে উঠে বসতো আর বেড রুমে যাইয়া মজা করতো। এইখানে যে ব্যাপারটা লক্ষীয় তা হলো রোড কন্টাক্ট।  মুক্তিযুদ্ব ভিত্তিক স্বাধীন বাংলাদেশে দালাল (ফাসি) রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্মের (ফাসি) এর বেচে থাকার মূল জায়গা হলো রোড বা রাস্তা। তারা রাস্তাতে থাকবে এইটা এই দেশের বীর মুক্তিযোদ্বাদের সিদ্বান্ত। এইখানে আপনি যদি রাস্তার প্রতি আকর্ষন ফিল করেন বা আপনার যদি রাস্তা থেকে মেয়েকে ধরে বেডরুমে নিয়ে যাইয়া সেক্স করতে ইচ্চা করে তাহলে আপনরা বুঝতে হবে যে: আপনার পরিবারে বা বংশে কেউ একজন দালাল (ফাসি) বা রাজাকার (ফাসি) বা দেশদ্রোহী বা তাদের প্রজন্ম (ফাসি) আছে যে আপনাকে ফোরস করতাছে রাস্তার সমাজে আপনাকে অংশগ্রহন করার জন্য। আদতে বাংলাদেশ সরকারের আইনে আপনি যদি রাস্তাতে দন্ডায়মান কোন নারীকে কুপ্রস্তাব দেন তাহলে সেটা ইভটিজিং মামলা হবে। আর আপনি যদি তাকে ধর্ষন ও করেন তাহলে সেটা ফাসির রায় আসবে। এখণ কার দিনের মেয়েদেরকে আপনি হয়েতো চিনেন না বা জানেন না। সে হয়তো আপনরা সাথে সেক্স করে তার যৌনরস এবং আপনার যৌনরস একসাথে করে কোন একটি হোমিও প্যাথি শিশিতে করে থানাতে  নিয়ে যাবে ডিএনএ পরীক্ষা করে আপনার বিরুদ্বে মামলা করার জন্য বা বাংলাদেশের যে কোন ফ্রিজ যেটা -30000 ডিগ্রী সেন্ট্রিগ্রেড তাপমাত্রা য় রেখে দেবে যা ভবিষ্যতে আপনার বিরুদ্বে ধর্ষনের মামলা করতে সাহায্য করবে। 



তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে আপনি বলতে পারেন তাহলে কি ভাইয়া আমরা সেক্স করতে পারবো না? পারবেন : তবে সেটা প্রাপ্তবয়ষ্ক এবং পারস্পরিক সম্মতি স্বাপেক্ষে। নারীর মৌখিক সম্মতি লাগবে। হিন্দুরা সরাসরি বলে থাকে : নারীর মন  স্বয়ং দেবতাও বুঝেন না। সো নারীকে আপনি সরাসরি এই সেক্স করার প্রস্তাব দিতে পারবেন না। একটি মেয়ের সাথে সেই মাত্রায় বন্ধুত্ব হবার পরে আপনি সেই প্রস্তাব রাখতে পারনে। নারী মুখ দিয়ে শব্দ করে উচ্চারন করবে যে: সে আপনাকে পছন্দ  করে আর আপনার সাথে শারিরিক সম্পর্কে যাইতে চান। তখন আপনি সফল আর নয়তো আপনি ভয়াবহ বিপদের মুখে পড়তে পারেন। আপনাকে ধর্ম ধরতে পারে , আপনাকে কাল হাশরের দিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে বা ্প্রকৃতিও আপনাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে আর আইন পুলিশ তো রয়েছেই। এইখানে দুইটা কন্ডিশণ:

১) নারীকে প্রাপ্তবয়ষ্ক হতে হবে। 

২) নারী মৌখিক ভাবে সম্মতি জানাবে বা আপনাকে প্রস্তাব জানাবে। 


এইভাবেই আমি নারীকে প্রকৃত ভাবে সম্মান জানাই এবং জানাতে চাই। মুক্তিযোদ্দারা ভালোবেসে সম্পর্ক তৈরী করে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেছে। যারে মনে চায় তারে ধইরা ধর্ষন করে নাই। পোশাক দেখে হট বা সেস্ক উঠে নাই। আমরা জয় বাংলা বলতে পারি : আমরা তারই  প্রজন্ম।আর সেভাবেই আমি নিজেকে বড় করতে চাই। আমি নারীর সাথে মেলামেশার ক্ষেত্রে নারীর মৌখিক সম্মতিকে প্রশ্রয় দেই সবসময়। দ্বিতীয়ত দেখবো নারী ১৮+ কিনা। তারপরে তার সাথে মেলামেশার কথা বিবেচনা করবো। কারন এই দেশের আইন নারীর পক্ষে কথা বলে প্রচুর। জয় বাংলা প্রজন্ম হবার কারনে দেশবিরোধী (ফাসি) দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) এবং তার প্রজন্মের (ফাসি)  নজরে থাকি সবসময়: তারা চায় আমার মতো ব্লগার বা ফ্রি ল্যান্সার কে জেলে রাখতে এবং কোন কারন ছাড়াই। সরকারি ভাবে পরিচিত থাকার কারনে বা ভালো মানুষ  হবার কারনে তারা তা পারতাছে না তাই তারা সবসময় খেয়াল করে কোন নারীকে  কু প্রস্তাব দেই কিনা: যাতে তারা ইভটিজিং এর মামলা করতে পারে বা কোন নারীকে অসম্মতি পূর্বক সম্পর্ক  করি কিনা: যাতে তারা ধর্ষনের মামলা করতে পারে। ১৯৯০ সালের গনজাগরন থেকে তাদের বিরুদ্বে খুব বেশী তৎপর থাকার কারনে তাদের ‍ুমভমেন্ট দেখলেই বুঝতে পারি যে কি করা লাগবে। 



থানা শাহবাগে অুনষ্টিত গনজাগরনরে  (২০১৩) পরে রাজধানী ঢাকা সহ সারা দেশে ০৩ ধরনের মেয়ে প্রজন্ম খেয়াল করলাম: 

  • (১) তারা দেশীবরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) কে ভালোবাসে তাই তাদের সন্তানদের কে প্রকাশ্য দিবালোকে মুক্তিযোদ্বাদের সামনে মন ভরে আনন্দ করতাছে কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত অভিশাপ থাকার কারনে তাদের সন্তান জন্ম হইতাছে না। কোন নিউজে আসে নাই কখনো। 
  • (২) তারা জয় বাংলার প্রজন্ম কে ভালোবাসে এবং নিজের জীবনের রিস্ক নিয়ে সারা দেশে জয় বাংলা ছেলে দেরকে এ টুজেড মাপ দিয়ে রাখতাছেবা দেখে রাখতাছে যেনো কোথাও তোন বিপদ না হয়।  
  • এরা সাধারন। ভালোবেসে একজন আরকজনকে মন দেয়া নেয়া বা শারিরীক ভাবে মিলিত হইতাছে। 

একমাত্র জয় বাংলার প্রজন্ম ই সতর্কভাবে চলা ফেরা করতাছে যৌন মিলণে কনডম ও ব্যবহার করতাছে। যেটা জাতিসংঘও বলে এবং বাংলাদেশ সরকারও বলে। একটা উপমা দিয়ে শেষ করবো: 



১৯৭১ এ একজন দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) রাস্তাঘাটে বা সারা দেশে যারে পাইছে তারেই ধর্ষন করেছে। বিশ্বের সকলেই জানে বাংগালী প্রায় ১০০ জাতের মিশ্রন। ছোটবেলাতে একটি কথা শোনতাম যে: 

একজন ইহুদি যদি কারো ক্ষতি করতে চায় তাহলে সে একসাথে ১২ জন মানুষের ক্ষতি করতে পারে। 
একজন শয়তান যদি কারো ক্ষতি করতে চায় তাহলে একসাথে ১৩ জনের ক্ষতি করতে পারে। যেটাকে আমরা বলি: আনলাকি ১৩। 
একজন বাংগালী যদি কাউকে ক্ষতি করতে চায় তাহলে ১০০ জনের ক্ষতি করতে পারে (কারন বাংগালী ১০০ জাতের সংমিশ্রন) যেমন বর্তমানে ইউরোপ আমেরিকার সব দেশে চলতাছে পেনডেমিক তান্ডব। তো কিভাবে পেনডেমিকরে ভাইরাসের জন্ম হলো বলে আমি শুনেছি বা দেখেছি বা তাই বলতাছি : 




একটি গবেষনা পত্রে পড়েছি: ১৯৭১  এ দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তার প্রজন্ম এক সাথে ১০০ জাতের বাংগালী মেয়েকে ধর্ষন করার জন্য এবং যৌন মিলনে কনডম ব্যবহার না করার কারনে এক ধরনের ভাইরাসের জন্ম হয়েছে যার গতি প্রকৃতি বিবেচনা করা যাইতাছে না। গবেষণা পত্রটি ইন্টারটে পড়েছিলাম: থানা শাহবাগে অনুষ্টিত গনজাগরন ২০১৩ সালের দিকে । আর আজকে চায়না ও বলতাছে বাংলোদেশে এর উৎপত্তিস্থল। তার কারন হইতাছে দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি)। রাজাকার (ফাসি) রা এবং তাদের প্রজন্ম রা এক ধরনের ভাইরাস (যতোগুলো দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং দেশবিরোধী (ফাসি) এর ছেলে বা মেয়েকে চিনি বা শুনেছি: তারা খখনো বিগত ৪৯ বছরে বাংলাদেশে কনডম ব্যবহার করে না) [তারা  পা কিস্তান থেকে বাংলোদেমে এসছে চিরকাল বাংলা মা বোন কে ধর্ষন করার জন্য। কিন্তু তারা অনেক সময় ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান দেরকেও একইরকম মনে করে: তারা মনে করে ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান পুরুষ রা বুঝি বাংলাদেশে এসছে বাংলার মা বোন কে ভোগ করার জন্য যেখানে ইউরোপিয়ান আ আমেরিকান মেয়েরা দেখতে পরীর মতো সুন্দরী]। 



সো দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম থেকে যদি বাংলাদেশী রা নিজেদেরেক হেফাজত না রাখে বা না করে তাহলে এই দেশে পেনডেমিকে ১ কোটি থেকে ১০ কোটি মানুষ মরে যাওয়া অসম্ভব কিছু না। আর তাতে এই দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) প্রজন্মই সবচেয়ে খুশী হবে যার প্রমান ১৯৭১ : তারা চেয়েছিলো সব বাংগালীকে মাইরা ফালাতে। এখনো সারা দেশে যে অবৈধ যৌন চর্চা আছে (যাকে এই দেশের লোকজনেরা তথাকথিত সমাজ বলে যেখানে নাকি পা ক হানাদার বাহিনী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), দেশবিরোধী (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্ম একসাথে বসবাস করে আর সবসময় একটা দৈহিক শক্তি দেখানোর চেষ্টা করে যেখানে বোঝাই যায় যে : তারা মানুষ না। অমানুষ।) তার আল্টিমেট পরিনাম পেনডেমিক। হঠাৎ করে আপনি হয়তো দেখবেন দেশের সব মরা শুর ‍ুহয়েছে। যে ধরনের Sexual practice বাংলাদেশে হয় তা বিশ্বের কোন ধর্ম এবং কোন মেডিকেল সায়েন্স এলাও করে না। আরো এক গবেষনাতে দেখেছি: এই সকল সামাজিক মেয়েদের মধ্যে ৩৬ ধরনের এইচ আই ভি পজিটিভ আইডেন্টফাই হয়েছে এবং সেগুলোকে কালার দ্বারা ও মিল করা হয়েছে। 




যে যারে মনে চায় সে যদি তারে ফাক করে তাহলেই তো এইডস। কনডম ছাড়া সেক্স করাই তো এইডস। আর  এই দেশে কি ব্যক্কল প্রজন্ম যেখানে আইন বলতাছে: যৌন মিলনে কনডম ব্যবহার করুন সেখানে সারা দেশের লোকজন ক্রমাগত যৌন সম্পর্ক পরিবর্তন করে চলতাছে আর কোন ধরনের যৌন সম্পর্কে কোন ধরনের কনডম ও ব্যবহার করতাছে না। সরাসরি যা মনে চায় তাই করে চলতাছে আর দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) এবং তাদের প্রজন্মের পরিকল্পনা কে স্বার্থক করার জণ্য প্রয়োজনে মৃত্যর ঝুকিও নিতাছে। একটা ব্যাপার মনে রাখতে হবে: দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) ইনফিনিটিভ  লাইফের জন্য জাহান্নামী। সো তাদের পথ অনুসরন করে সামান্য কিছু সময়ের আনন্দ নেয়ার মাধ্যমে চিরস্থায়ী জাহান্নামের দিকে ধাবিত না হওয়ার জণ্য বাংলার নারী সমাজকে অনুরোধ করি। এইটাই নারীর প্রতি আমার সম্মান আর ভালোবাসা। রাস্তার নারীকে বেড রুমে তোলার নিয়ম মুক্তিযোদ্বাদের সমাজে নাই। রাস্তার  নারীকে সালাম দিয়ে জয় বাংলার পথ ধরাইয়া দেয়াটাই মুক্তিযোদ্বাদের ধর্ম। তারা ৭১ এ অবহেলা করে নাই: আজো করে না। আমরাও তাদের বংশধর হয়ে তা করি না। 


সেক্স একটি বেডরুমের বিয়ষ। আর রাজণীতি একটি উন্মুক্ত বিষয়। দেহনীতি কখনো রাজনীতি হতে পারে না্ দেহব্যবসা ও কখনো রাজণীতি হতে পারে না্। রাজনীতি বলতে বোঝান হয় রাজার নীতি। একজন রাজা যেমন রাজ্যের সকলকে নিয়ে বসবাস করে তেমনি আপনি একজন রাজনীতিবিদ হলে রাজ্যের সকলকে নিয়ে চলতে পারবেন। আর যদি রাজ্যের সকলের সামনে কু পথ প্রদর্শন  করেন তাহরে আপনার কু ণীতি কে বলা হবে রাস্তার দেহনীতি, বেহায়া ণীতি : রাজনীতি না। রাজনীতির রাজারা রাজার মতোই বসবাস করে যাকে বলা হয় দানবীয় রাজনীতি। 

রাজণীতি একটি ব্রেইনের বিষয়। আর পতিতাবৃত্তি টা দেহের বিষয়। একটি মেয়ের সাথে দেখা হবার পরে আপনার যদি বন্ধুত্ব করতে ইচ্ছা হয় তাহলে বুঝতে হবে তার কাছে রাজনীতি আছে-  কারন বন্ধুত্বে সব হয়। আর একটি মেয়েকে দেখার পরে যদি যৌন স্বাদ জাগে তাহলে বুঝতে হবে আপনার বংশে দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি) আছে যারা একসময় নারীকে অবলীলায় ধর্ষন করতো। 


খটকা: আপনার মনে একটি খটকা লেগে আছে এখনো যদিও এই কথাটা বাংলাদেশে কখনো শোনা যায় নাই তারপরেও বলতাছি: বাংলার কিছু নারী কি পাক (ফাসি), হানাদার (ফাসি), দালাল (ফাসি), রাজাকার (ফাসি), দেশবিরোধী (ফাসি) দেরকে ভালোবসেছিলো যেখানে তাদের একটি প্রজন্ম গড়ে উঠেছে। আমার কাছে মনে হয় েএক ধরনের নারীরা তাদেরকে ভালোবেসেছিলো এবং সেই ধরনের নারীকে ঘেন্না আর চিরস্থায়ী জাহান্নামরে অভিশাপ। 


লেখনী: ব্লগার 
Blogger/Vlogger/Youtuber: masudbcl
Search me on youtube: masudbcl


No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl