Showing posts with label এডাল্ট ডেটিং. Show all posts
Showing posts with label এডাল্ট ডেটিং. Show all posts

Wednesday, October 7, 2020

বাংলাদেশে ফ্রি ল্যান্সার দের এডাল্ট ডেটিং বা এফিলিয়েট মার্কেটিং সেকসানের উপার্জন ক্যাশ করার সিষ্টেম।

যারাই সারা দিনরাত খেটে উপার্জন করে যাইতাছে ইন্টারনটে বা ডলার উপার্জনের চেষ্টা করে যাইতাছে তারাই দেখা যাইতাছে যে- যে কোন ভাবে ডলার কে ক্যাশ কারাটাই প্রধান বা মূখ্য বিষয় মেনে করতাছে। কারন সবারই তো পেটে ভাতে চলতে হয়। সবারই ইচ্ছা থাকে দুবেলা দুমুঠো খাবারের ব্যবস্থা করতে। আমাদের দেশ তো অভাগা এক বাংলাদেশ। এইখানে তো মুক্তিযোদ্বাদেরই সম্মান রক্ষা হয় না- যারা কিনা দুহাতে গুলি নিয়ে নির্দ্বিধায় জয় বাংলা বলে ১৯৭১ এ যুদ্ব করেছে- দেশ স্বাধীন করেছে মৃুত্যর পরোয়া না করে তাদেরকেও তো উপার্জন করে খাইতে হয়। অথচ দেশ স্বাধীন করার আগে তারা তো কখনো ভাবে নাই যে- দেশ স্বাধীন করে তারা বেচে থাকতে পারবে কি না? হয়তো ভেছিলো কোন আহারের বা রোজগারের চিন্তা না করে সারা দেশে তারা হেসে খেলে দিন কাটাবে। দুর্নীতি, চিটারি, বাটপারি বা দুই নাম্বারি নামক কোন ব্যাপার হয়তো বাংলাদেশে থাকবে না। একদম ১০০% সততার এক দেশ হবে বাংলাদেশ। সেখানে প্রত্যেকু মুক্তিযোদ্বাকেও বিগত ৪৯ বছর ধরে তাকা খাওয়ার চিন্তা করে বা রোজগার কের িদন কাটাতে হইতাছে বা কষ্টে দিনাতিপাত করতে হইতাছে। যারা  কিনা দেশেল ১ নাম্বার নাগরিত তাদেরকেই নাকি খেটে খাইতে হইতাছে যারা কিনা নিজেরাই সরকার তাদেরকে একটি আলাদা মন্ত্রনালয় তৈরী করে আলাদা করে রাখা হয়েছে।  তো আমাদের দেশে নৈতিকতা বা মোরালিটি তখনকাজ করবে যারা যুদ্ব করে বুকে ঠেস দিয়ে অস্ত্র হাতে সারা দেশের স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছে - তাদেরকে আপনি যখন ভিভিআইপি মর্যাদা দিয়ে রাখবেন। আমার অন্যান্য ব্লগ পোষ্ট গুলোতে এ ব্যাপারে অনেক কিছু লেখা আছে আমার মতবাদ বা ধারনা র ব্যাপারে। আপনি চাইলে পড়ে নিতে পারেন বা শেয়ার করতে পারেন। বাংলায় কথা বলার জন্য বাংলাদেশের তৈরী হয়েছে। পরিপূর্ন  ভাবে বাংলাদেশ কে বিশ্বাস না করে মনের মধ্যে অন্য আরেক দেশের প্রতি ভালোবাসা টিকাইয়া রেখে আপনি একধেরনের দেশদ্রাহীতার ও পরিচয় দিতাছেণ যখন আপনার কাচে মুক্তিযোদ্বারা অবহেলিত হয়ে যাইতাছে। আমার কাছে সামর্থ্য থাকলে আমি মুক্তিযোদ্বাদেরকে বাংলাদেশের ১ নম্বর নাগরিক বা টপ লেভেলের ভিভিআইপি বানাইয়া রাখতাম। জীবিত মুক্তিযোদ্বাদেরকে নিয়ে বানাতাম ফ্রিডম ফাইটারস কমিশন- দেশেল সর্ব্বোচ্চ কমিশন- তারা সুপ্রীম কোর্টের বা রাষ্ট্রপতির উপরেও যা বলবে তাই হবে আইন। সুপ্রিম কোর্টের জুডিশিয়াল বেঞ্চের চেয়েও জীবতি মুক্তিযোদ্বাদের পাওয়ার হতো বেশী। একটা ব্যাপার কি জানেন- জীবিত মুক্তিযোদ্বারা সব ধেরনরে মানুষের সাথে ই মেলামেশা করেত পারে। যেখানে খুশী সেখানে ঘুমাতে পারে। যে মানুষ সারা দেশে যুদ্ব কেরেছ বুকে শুয়ে সে মানুষ কি সারা দেশে চিৎ হয়ে ঘুমাতে পারে না যেকানে হাওয়া দিতাছে বংগোপসাগর আর ভালোবাসা দিতাছে ভরা পূর্নিমা বা ঘোর অমাবস্যা। 



যেটা বলতেছিলাম- মুক্তিযুদ্বভিত্তিক স্বাধীন বাংলাদেশে আমরা ইন্টারনেট ব্যবহার করতাছি আজকে ২০ বছর। এখনো ইন্টারনেটে আমাদের নিজস্ব ব্যাংক চালু হয় নাই। যেমন ধরেন: বিডিপে বা  এইধরনের নাম নিয়ে পেপালের মোত কোন ব্যাংক একাউন্ট। যা  দিয়ে আমরা সারা বিশ্ব থেকে পেমেন্ট রিসিভ করতে পারবো যেমন: পেপাল বা পাইওনিয়ার। সব ইন্টারনেট ব্যাংক থেকে সবাই কিন্তু সবসময় রেমিটেন্স জেনারেট করে না। আমার পাইওনিয়ার/ ওয়েবমানি/পারফেক্ট মানি/নেটেলার/ জিপে/স্ক্রিল পেপালে যদি িএই মূহুর্তে ডলার থাকে আর আমি যদি সেটা বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে উইথড্র না করে যদি অন্য আরেকজনের কাছে সেন্ড মানি হিসাবে দিয়ে দেই তাহলে কিন্তু সেটা বাংলাদেশ ব্যাংকের জন্য রেমিটেন্স হলো না। এইখানে আমি যে দেশের ইন্টারনটে ব্যাংকিং সিষ্টেম ব্যবহার করেছি সে দেশের জন্য রেভিনিউ জেনারেট হলো। ভেবে দেখেন আপনি বাংলাদেশে বসে থেকেেইউরোপিয়ান বা আমেরিকান যেকোন দেশের জণ্য রেভিনিউ জেনারেট করে ফেলােইলেন যেটার সাতে আপনাকে যৎ সামান্য ভ্যাট, ট্যাক্স ‍ও দিতে হয় অনেক সময়। ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রে একবার ভেবে দেখেণ যে- আপনি বাংলাদেশে বসে থেকে বাংলাদেশের ইন্টারনেট আই পি ব্যবহার করে ইন্টারনেটে বিদ্যমান হাজার হাজার ব্যাংক সুবিধার মধ্যে মেইনলি এই কয়েকটা তে পাইওনিয়ারওয়েবমানি/পারফেক্ট মানি/নেটেলার/ জিপে/স্ক্রিল আপনি একাউন্ট ওপেন করলেন। যদি আপনি পারসোনার সেকসানেও একাউন্ট ওপেন করে থাকেন তারপরেও আপনাকে একাউন্ট ভেরিফাই করার জন্য অনেক বিস্তর অনেক পেপারস অনেক কিছু জমা দিতে হবে। আপনার একাউন্ট ভেরিফাই হবার পরে আপনি যতোবার মেন চায় ততোবার মানি সেন্ড করতে পারবেন। ধরেন: আপনি পারফেক্ট মানি ব্যবহার করতাছেন। পারফেক্ট মানি তে আপনি বাংলাদেশ ব্যবহার করে একাউন্ট ওপেন করলেন এবং একাউন্ট ভেরফিাইও করলেন। এআউন্ট ভেরিফাই করার পরে আপনি সমানেই একজনের কাছ থেকে আরকেজনের কাছে সেন্ড মানি করতাছেন। যতোবার সেন্ড মানি করতাছেন ততেোবারই আপনি একটা করে ট্রানজকেশণ নাম্বার পাইতাছেণ। ট্রানজেকশন নাম্বার সাধারনত ১৬/৩২/৬৪ ডিজিটের কোড আকারে হয় যেখানে অনকে ধরনের ব্যাপার স্যাপার আছে। এখন যেহেতু আপনি বাংলাদেশ ব্যবহার করে সব ধরনের ট্রানজেকশন করে থাকেন বা করেছেন তাহলে আপনি বাংলাদেশ েকে পারছেক্ট মানি সিষ্টেমরে ডাটাবেজে হাইলাইট করে থাকলেন। পারফেক্ট মানি হয়তো আপনার সারা বছরের বাংলাদেশের মানুষের লেনাদেনার উপরে ভিত্তি করে একটা পুজি লাভ করে গেলো যা আপনি বূজতে পারলেন না। তো আপনি ভেবে দেখেন যে : একজন বাংলাদেশী ইন্টারনেটে ইউজার হয়ে আপনি নিজ দেমেল কোন পেমেন্ট সিষ্টেম তৈরী করতে পাররেণ না কিন্তু হংকং ভিক্তিক (পারফেক্ট মানি কন্টাক্টে দেয়া হংকং) ওয়েবসাইট কে লাভবান করে দিলেন আর সেটা দিয়ে তারা নাচতে শুরু করলো। তো এরকম এডাল্ট ডেটিং বা ইন্টারনেট সিষ্টেমে ডলার উপার্জন করার কোটি কোটি সিষ্টেম আছে কিন্ত সেটাকে বাংলা ক্যাশে রপান্তর করার জন্য গুটিকয়েক সিষ্টেম আছে।আপনি ইন্টারনেটে অবস্থিত যে কোন ব্যাংকে একাউন্ট তৈরী করে  পারস্পরিক লেনাদেনা করতে পারবেন যার কোন হদিস বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তি সিষ্টেম পাবে না কিন্তু আপনি ঠিকই আরকেজনের প্রয়োজন থাকা স্বাপেক্ষে যে কোন দেমের মুদ্রাতে সেটা রুপান্তর করতে পারবেন। 




যেমন: সাম্প্রতিককালে বিটকেয়ন লেনাদেনা করা হইতাছে সারা দেশে একজন আরেকজনের কাছে। যার কাছে বিটকয়েণ আচে তার কাছ থেকে আরকেজন কিনে নিতাছে এবং তারপরে সেটা ইনভেস্ট করতাছে বিটকয়েন মাইনিং ইন্ডাষ্ট্রিজ এ। আপনি বিটকেয়ন মাইনিং করে হঠাৎ করে বড়লোক হয়ে গেলেন আর আপনার সাতে যারা ছিলো তারা আপনাকে দুই নাম্বার বলে দিলো। ব্যাপারটা আপনাকে কষ্ট দিতে পারে অনেক কিন্তু আপনি কোন দুই নাম্বারি করলেন না কারন আপনার দেশে বিটকেয়ন রিলেটেড সকল ওয়েভসােইট ওপেন হইতাছে এবং সকলেই ব্যবহার করতাছে। আপনি না জেনে সেটাকে দুই নাম্বার বলতাছেন। তেমনি বিটকয়েন ও এখন এডাল্ট ডেটিং সেকাসনের ইন্টারনেট পেমেন্টে সেকসানে ব্যবহৃত হইতাছে অনায়াসে। এইখানে এডাল্ট ডেটিং ওয়েবসাইটের একটা উদাহরন দেখানো হলো। 


(টু বি কন্টিনিউ)

Tuesday, October 6, 2020

বাংলাদেশে ফ্রি ল্যান্সার দের অন্যতম উপার্জন- এডাল্ট ডেটিং বা এফিলিয়েট মার্কেটিং।

[কোন ফ্রি ল্যান্সার কে কষ্ট দেবার জন্য বা কােরো মনে আঘাত দেবার জন্য আমার এই লেখা না। শুধূ বাস্তব অবস্থা এবং বাস্তবতা ফুটিয়ে তোলা্ বা সকেলকে বোঝানোই এ লেখান প্রধান উদ্দেশ্য। যদি গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার সকল শিক্ষিত ছেলে বা মেয়েদের ভরন পোষন নিতে পারতো বা ভালো কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতো তাহলে নিশ্চয়ই এ শিক্ষিত প্রজন্ম এডাল্ট ডেটিং সেকসানের কাজ করতো না।]




Craigslist  সারা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ক্লাসিফায়েড ওয়েবসাইট।এইখানে ক্যাটাগরি অনুযায়ী পৃথিবীর সব প্রোডাক্টের মার্কেটিং করা যায় যা এইখানে আমেরিকার টোটাল সব শহরে শো করা যায়। ক্লাসিফায়েড ওয়েবসাইট বলতে বোঝানো হয় যেখানে সব ধরনের প্রোডাক্ট কে মার্কেটিং করা যায় বা স্পেসিফিক কোন প্রোডাক্ট নিয়েও মার্কেটিং করা যায়। ২০১১ সাল পর্যন্ত Craigslist এ কাজ করে অনেকেই অনেক ডলার উপার্জন করেছে। আমেরিকার প্রায় ১০০০ শহর এ এই ওয়েবসাইটের লিষ্টিং ছিলো এবং আমেরিকার সব লোকেরেই খুব প্রিয় ওয়েবসাইট এই Craigslist । এখন অবশ্য ক্লায়েন্টদের কথা তে বোঝা যায় তাার আরো অন্যান্য ক্লাসিফায়েড ওয়েবসাইট নিয়ে তারা কাজ করে। আমাদের দেশে যারা খারাপ প্রজন্ম তারা অনেক সময় ক্লাসিফায়েড শব্দটাকে এভয়েড করে। তারা মনে করে তাদেরকে খারাপ হিসাবে বলা হইতাছে। যারা খারাপ বা যে কোন বিষয়ে অনেক সময় স্পেসিফিক আইডিয়া দেবার জণ্য বলা হয় যে- সেটা ক্লাসিফায়েড। কারন ক্লাসিফায়েড ওয়েবসাইট গুলোতে একুরেটলি আপনি যেটা খুজতাছেন সেটাই পাওয়া যায়। সেজন্য তামাম দুনিয়াতে যে কোন ইনফরমেশন কে আইডেন্টিফাই করার জণ্য ক্লাসিফায়েড শব্দটা ব্যবহার করা হয়। যেহেতু একুরেটলি প্রোডাক্ট খুজে পাওয়া যায় সেহেতু এই ধরনের ওয়েবসাইট গুলোকে ক্লাসিফায়েড নামে অভিহিত করা হয়।  তার মধ্যে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ক্লাসিফায়েড ওয়েবসাইটের নাম Craigslist। 


এই Craigslist এ পোষ্টিং করে বা লিষ্টিং করে বাংলাদেশের ফ্রি ল্যান্সার রা অনেক অনেক ডলার উপার্জন করতো। সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে আর এই ওয়েবসাইটা টা ওপেন হইতাছে না।  সবার উপরে যে ইমজেটা দেয়া আছে সেখানে যদি আপনি ক্লিক করেন তাহলে দেখতে পারবেন Craigslist তাদের পারসোনাল সেকসান টা অফ করে দিছে কংগ্রেসে বিল উত্থাপনের মাধ্যমে। আমি আমার ফ্রি ল্যান্সিং জীবনে কখনো পারসোনাল/রোমান্স সেকসানে কাজ করি নাই বা সেখানে পোষ্টিং করে কোন ধরনের ডলার উপার্জন করি নাই। কিন্তু সারা দেশ থেকে মিনিমাম কয়েক লাখ ফ্রি ল্যান্সার এই পারসোনাল রোমান্স সেকসানে কাজ করে নিয়মিত ডলার উপার্জন করে যাইতাছে। প্রক্সি আইপি বা আরো বিভিন্ন ধরেনর ফ্যাসিলিীটজ ব্যবহার করে আমাদের দেশ সহ সারা বিশ্বে যারা আমেরিকার বাহিরে আছে তারা এই পারসোনাল/রোমান্স সেকসানে দেহ ব্যবসা বা সেক্স চ্যাট বা এডাল্ট ওয়েব ক্যামেরা সংক্রান্ত পোষ্টিং দিয়ে থাকে। যেমন: ধরেন একটা কোম্পানীর নাম ম্যাক্সবাউন্টি।  এইখানে যে এডাল্ট অফার আছে তা যদি আপনি ক্রেইগলিষ্টের পারসোনাল/রোমোন্স সেকসানে পোষ্ট করেন বা লিষ্টিং করেন তাহলে ম্যাক্সবাউন্টি আপনাকে পেমেন্ট দিবে আর সে পেমেন্ট আপনি যে কোন ইন্টারনেট ব্যাংক বা পাইওনিয়ারের মাধ্যমে বাংলাদেশে ব্যাংকের অধিভুক্ত যে কোন প্রাইভেট ব্যাংকে রেমিটেন্স আকারে দেখাতে পারেন। ম্যাক্সবাউন্টি অনেক  এডাল্ট বা ডেটিং অপর সাপোর্ট করে। আর যারা রেমিটেন্স এনছে তারা এডাল্ট ডেটিং মার্কেটিং করে কোম্পানীকে বেনিফিট করে রেমিটেন্স এনেছে আর এইখানে মডেল হলো পৃথিবীর অনেক দেশের যথা সম্ভব সুন্দরী সুন্দরী বা আকর্ষনীয় মেয়েরা। এইটা অনেকটা দেহ ব্যবসায়ীদের একচেটিয়া ব্যবসা। এই খানে শোনা যায় যে- পৃথিবীর প্রত্যেক শহরে (পবিত্র শহর গুলো বাদে)  একটা করে দেহ ব্যবসার ব্রোথেল আছে (সেটা হতে পারে হোটেল, সেটা হতে পারে কোন বিল্ডিং, সেটা হতে পারে কোন এলাকা)।  জীবনে কোনদিন ব্রোথেলে যাই নাই (যতোটুকু দেখেছি মুভিতে বা পেপারে.পত্রিকাতে বা ইউটিউবে)- সো জানি ও না সেখান কার কালচার গুলো কেমন হয় তবে শুনেছি বাংলাদেশের অনেক রথী বা মহারথী কলকাতার বিখ্যাত পতিতালয়ে যাইয়া পড়ে থাকতো- যা পত্রিকা খুজলে পাওয়া যাবে। 




আমি আমার ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/ফ্রি ল্যান্সার লাইফে কখনো কোন পারসোনাল/রোমান্স সেকসানে কাজ করি নাই। তবে মার্কেটপ্লেসে যদি কোন এডাল্ট ক্লায়েন্ট আসতো এবং কোন এসইও কাজের অফার করতো তাহলে সেটাতে বিড করে কাজ জিতে আনার চেষ্টা করেছি এবং অনেক সময় সবমোট ৪/৫ টা ওয়েবসাইট হোয়াইট হ্যাট এসইও করেও দিয়েছি তবে কোথাও কোন সেক্স মডেলকে সেল করার চেষ্টা করি নাই- যেটাকে এডাল্ট ডেটিং বা এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। মার্কেটেপ্লেসে এডাল্ট সেকসানের কাজ করার কারন হলো- যেটাকে মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট বৈধ মনে করে সেটাকে আমার ও বৈধ মনে করি। তবে আমার করা ব্রিটেনের একটি বডি ম্যাসেজ রিলেটেড ওয়েবসাইট এখন অনেক পর্নো সাইটেও দেখা যায় - সেই ব্যানার। আমি বুঝি নাই যে সে ওয়েবসাইট এতো পপুলার হয়ে যাবে। মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটের প্রধান কাজ ক্লায়েন্টের কাছ থেকে ডলার নিয়ে সেটাকে ষ্টকে রাখা এবং সেলার বা ওয়ার্কারকে দিয়ে সেই কাজ করানো এবং  কাজ শেষে সেই ডলার কে বোঝাইয়া দেয়া। এইটা মার্কেটপ্লেসের যে কোন কাজের ক্ষেত্রেই একই হিসাব। বর্তমানে বাংলাদেশে সব পর্নো রিলেটেড ওয়েবসাইট বন্ধ করে রাখা হয়েছে। আমার মতে এইটার কারনে বাংলাদেশে বিডিএসএম (পায়ু পথে সেক্স করা বা দুই জন তিন জন মিলে সেক্স করা, গে বা লেসিবায়ান) - এই ব্যাপারগুলো  এর প্রাধাণ্য বাড়তাছে যা আমাদের মুসলিম ধর্মে এবং দেশে নিষেধ। 






বিশ্বের ম্যাক্সিমাম দেশেই পর্নো ওয়েবসাইট ওপেন করা আছে এবং অনেকখানে ডাক্তার রা বলেও থাকে যে- পর্নো দেখালে মেন্টাল হেলথ বা সেক্সুয়াল হেলথ ভালো থাকে। সেই হিসাবে পর্নো ওয়েবসাইট বন্ধ করে বিডিএস এম কে প্রাধান্য দিয়ে সমানে গুনাহ করে যাইতাছে। সোশাল মিডিয়ার এডাল্ট গ্ররুপ গুলো ঘাটাঘাটি করলে এগুলোর প্রাধান্য দেখা যায়। আবার এমনও আছে প্রক্সি আই পি ব্যবহার করে পর্নো দেখার মাত্রা একই রয়ে গেছে। একোবারে রগরগে বা পর্নো সাইট নিয়ে এডাল্ট মার্কেটিং করে না আমাদের দেশের এডাল্ট ডেটিং লিমেটেড ফ্রি ল্যান্সার রা- যারা এডাল্ট ডেটিং ওয়েবসাইট গুলো নিয়ে কাজ করে সেখানে ট্রিপল এক্স নিয়ে কাজ অনেক কম। যে কাজগুলো আমাদের দেশের ফ্রি ল্যান্সার রা রাত জেগে করে থাকে- একেকটা ওয়েবসাইটের আন্ডারে হাজার হাজার মেয়ে লিষ্টিং করা থাকে যাদেরকে আমরা ব্রোকারেজ ওয়েবসাইট বলে থাকি। সেখানকার মেয়েদের লিংক দেয়া থাকে যেখানে ক্লায়েন্টরা তাদের ক্রেডিট কার্ড এক্সস করে ওয়েবসাইটের মেম্বারশীপ নিয়ে থাকে। তারপরে তারা তাদের পছন্দ মতোন মেয়েদের সাথে চ্যাট করে রিয়েল লাইফে সেক্স করে থাকে। সেজন্য আমাদের দেশের অনেকেই এ ধরনের ফ্রি ল্যান্সারদের দালাল বলে অভিহিত করে থাকে কারন তাদের মার্কেটিং এর জন্য হয়তো ইন্ডিয়ান একজন মেয়ে ইউরোপিয়ানে বা আমেরিকান একজন পুরুষের সাথে বেড সেক্স করে। সেজন্য মেয়েটা কে ও কমিশন দিতে হয় ওয়েবসাইট কে। আর প্রথমে যারা সারা রাত কাজ করে ক্লায়েন্ট কে ওয়েবসাইটে রেজিষ্ট্রেশন করায় তারা ১ ডলার থেকে ৫ ডলার পর্যন্ত পেয়ে থাকে পার সাইন আপে বা সেই সমপরিমান ইউরো/পাউন্ড এ। আমি কখনো এই ধরনের সাইন আপের কাজ করি নাই ফরে ডিটেইলস দেখা হয় নাই তবে যারা কাজ দেয় সারা দেশ জুড়ে এডাল্ট ডেটিং বা মার্কেটিং এর তাদের সাথে কথা বলে জেনেছি। 




উপরের ছবি তে যদি আপনি ক্লিক করেন তাহলে আপনি বিশ্বের অন্যতম সেরা এডাল্ট/ডেটিং অফার  প্রমোট কারী ওয়েবসাইট গুলোতে ঢুকতে পারবেন। সেখানে আবেদন করে যে কোন একটা অফার রিসিভ করে তারপরে আপনি সেটা প্রমোট করার কাজ করতে পারবেন। তাতে আপনি যখন সেই অফারে সারা বিশ্ব থেকে ক্লায়েন্ট বা বায়ার বা ইউজার কে সাইন আপ করাতে পারবেন তখণ আপনার নামে ডলার এড হবে। যখন আপনি অফার প্রমোট করতে যাবেন তখন আপনি অনেক ধরনের পলিসি অবলম্বন করতে পারেন। যেমেন: আপনি এডাল্ট ডেটিং এ্যাপগুলোর সাহায্য নিতে পারেন বা আপনি এডাল্ট ডেটিং  বা ক্লাসিফায়েড ওয়েবসাইটের মাধ্যমে  আপনি সেই অফার প্রমোট করতে পারবেন। তবে আমাদের দেশের ফ্রি ল্যান্সার রা যারা এডাল্ট ডেটিং ইন্ডাষ্ট্রিজ এ কাজ করে তারা সবচেয়ে বেশী যেটা করে সেটা হইতাচে টিম মকে করে সারা রাত কাজ করে । এককটা টিমে ১০-১২ জন সদস্য থাকে মিনিমাম। তারপরে রাথভর চলে এডাল্ট ডেটিং বা প্রমোশন অফার। ২/৩ টা গ্রপের সাথে কয়েকদিন খুব কাছ থেকে তাদের ফুল ডিটেইলস কাজ টা দেখলাম তার পরে দেখলাম যে সকল ক্লায়েন্টরা সাইন আপ করাতছে তাদের সাথে ওয়ার্কার বা সেলার দের বাস্তবে কোন যোগাযোগ নাই। পরে আমার কাছে মনে হলো সংঘবদ্ব হ্যাকার চক্রের কাজ হতে পারে যা আমাদের দেশের সহজ সরল কোমলপতি ছেলেদের বা মেয়েদরে খারাপ চক্রের মাধ্যমে কাজে লাগিয়ে আমাদের দেশে ১২ টা বাজাইতাছে হয়তো বা। আমি ২/১ বার এডাল্ট ওয়েব ক্যম ডেটিং নিয়ে কাজ করেছিলাম কিন্তু ১ ডলারও উইথড্র করতে পারি নাই আজ পর্যন্ত। মূলত আমরা মার্কেটপ্লেস ওয়ার্কার। এইখানে যখন সারারাত জেগে বাংলাদেশের ছেলে বা মেয়েরা চ্যাট করে তারা মূলত জানে না যে তারা কাদের সাথে চ্যাট করতাছে। বেশীর ভাগ সময়েই ক্লায়েন্টদের ছবি বা ইমেইল এড্রেস বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কোন ইনফরমেশন দেয়া থাকে না। ফলে যারা কাজ করতাছে তারা ভাবতাছে ডলার পাইলেই তো হয়। কিন্তু সেই ডলার টা কোথা থেকে বা কার পকেট থেকে আসতাছে তা যদি ডিটেইলস রাষ্ট্র না জানে তাহলে সে ইনকাম টা অবৈধ এবং ধর্ম
মোতাবেক ও অবৈধ। বাংলাদেশের সমাজে সকলেই বলে থাক েযে- সারা রাত জেগে থেকে এডাল্ট ডেটিং বা রোমান্স সেকসান েনিয়ে সাইন আপের কাজ করাটা বৈধ না কারন এইখানে দেহ ব্যবসা কে পুজি করে কাজ করতে হয়। সো এইটা না করাটাই ভালো।

Translate