Translate

Tuesday, January 12, 2021

একদম স্পেসিফিক্যালি জানেন কোন ভিডিও থেকে কতো উপার্জন করতাছেন ইউটিউবে?





আপনি একদম স্পেসিফিক্যালি জানতে পারবেন ইউটিউব এর কোন ভিডিও আপনার মনিটাইজেশন একাউন্টে কতো ডলার উপার্জন করতাছে: ফলে আপনি আপনার মনিটাইজ হয়ে যাওয়া চ্যানেলে সারা বিশ্বের যে কোন মানুষের যার চ্যাণেল মনিটাইজেশন হয় নাই্ তার ভিডিও আপলোড করে তার কতো ডলার উপার্জন হয়েছে তা জেনে তার শেষে মাস শেসে উপার্জন ও ভাগ ভাটোয়ারা করতে পারবেন। যেহেতু আমার চ্যানেল এসইও চ্যানেল তাই আমি বাংলাদেশের যে কারো কাছ থেকে এসইও ভিডিও নিয়ে আপলোড করে মাস শেষে দেখাতে পারবো যে তার ভিডিও এর জন্য আমার চ্যানেলে কতো ডলার উপার্জন হলো। সেই ভাবে যারা নাট্যকার বা ফ্যাশন মডেল তারা সবাই মিলে একজনের চ্যানেলেই ভিডিও  আপলোড করতে পারে বা ফ্যাশন জগতের ভিডিও গুলো ও একটি চ্যানেলেই আপলোড করতে পারে আর লভ্যাংশ ভাগ বাটোয়ারারও করতে পারে। ফ্রি ল্যান্সার রা ও সেম। এতে করে সকলের ই মেধার ব্যবহার হলো।  



শাহবাগ গনজাগরনের যেমন ইন্টারনেট গনজাগরন হিসাবে বিবেচিত আর সব ধরনের মানুষ একসাথে হয়ে সমস্বরে জয় বাংলা বলে রাজাকারদের ফাসি দিয়ে দিছে- সেরকম একটি ইউটিউব চ্যানেল আপনি যদি আপনার কম্যুনিটি থেকে তৈরী করেন আর সেখানে যদি সকল মানুষেল ভিডিও আপলোড থাকে বা  কন্ট্রিবিউশন থাকে এবং সেখানে যদি ১০০ জনের ১০০ ধরনের ভিডিও আপলোড করা যায় আর আপনি যদি সেটা ডিষ্ট্রিবিউশন করেন তাহলে আপনার চ্যানলের ভিডিও গুলো পপুলার হবে। তাছাড়া আলাদা আলাদা ভিডিও লিংকের মাধ্যমে আপনি চাইলে সারা দেশে সে সকল ভিডিও পপুলার করতে পারবেন। উপরের প্রথম ছবিতে দেখলে বুঝতে পারবেন যে: একদিনের টি ভিডিও তে আমার উপার্জন দেখাইতাছে তেমনি একদিনে যদি আপনি জনের ভিডিও আপলোড করে দেন তাহলে জনের যে কম্যুনিটি সে বা তারা আপনার চ্যানেলে ঢু মারবে, আপনার চ্যানেল কে সাবস্ক্রাইভ করবে এবং সেই সাথে রিলেটেড আরো অন্যান্য ভিডিও গুলো দেখবে। ফলে আপনার চ্যানেলে ভিডিও ভিউজ বাড়বে এবং আপনার উপার্জনের হারও বেড়ে যাবে। তবে হ্যা যেহেতু ইন্টারনেটে লেনাদেনার বিয়ষ আর বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তি আইন আছে সে ক্ষেত্রে আপনাকে অতি অবশ্যই যা করতে হবে বিড বা ডিড সেটা আইন মোতাবেক করতে হবে। তাছাড়া ইন্টারনেটে লেনাদেনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে ইকমার্স  পেমেন্ট বা মার্চেন্ট পেমেন্ট সার্ভিস আছে সেটা ব্যবহার করতে হবে। 



তাহলে আপনি যদি সকলের জন্য উদার হোন তাহলে বর্তমান বাংলাদেশে যারা মনিটাইজেশন দেবার কথা বলে সমানে বা দেদারসে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতাইয়া নিতাছে তাদের ব্যবসা বা চিটিংবাজি বন্ধ হবে। হয়তো তারা এমন কোথাও অর্থ ইনভেস্ট করতোছে যা রাষ্ট্রের সাথে যাইতাছে না। বা রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপে ব্যবহ্রত হইতাছে। মনিটােইজেশন দেবার  কথা বলে ইউটিউব ইউজার কম্যুনিটি তৈরী করে আপনি  ক্যালিফোর্নিয়ার সিলিকন ভ্যালির গুগল বা ইউটিউব কে ধোকা দিতে পারেন কিন্তু আপনি আপনরা কেয়ারিটির চেয়ে বেশী কখনো উপার্জন করতে পারবেন না। কারন তারা ঠিকই জানে যে আপনি ইন্টারনেটে কি কি শ্যাসেজ লেনাদেনা করতাছেণ। হয়তো উইজার পলিসির কথা বলে তারা বলে থাকতে পারে যে তারা কোন কিছু দেখে না বা দেখতাছে না। কিন্তু যেখানে সিকিউরিটি বা রিস্ক থ্রেড জেনারেট হইতাছে সেথানে তো আর তারা বলবে না যে কি করতাচে বা কি দেখতাছে? কি কি ভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব মনিটাইজেশন আনার চেষ্টা চলতাচে বা হইতাছে: 


  • ফেসবুকে পেজ বা গ্ররপ তৈরী করে অর্থের বিনিময়ে ৪০০০ ঘন্টা এবং ১০০০ সাবস্ক্রাইভার এড করা হইতাছে যা মোটামুটি নীতিবরুদ্ব যদি ইউটিউব টের পায় তাহলে একসাথে সগুলো একাউন্ট ও ডিলেট করে দিতে পারে। 
  • একসাতে অপিরিচত দের নিয়ে কম্যুনিটি তৈরী করা হইতাছে এবং সেখানে ইউটিউব এর ভিডিও গুলো একজেন আরেকজনের টা দেখতাছে ফলে রিয়াল ইন্টারেষ্ট কাজ করতাছে না এবং ইউজার যথাযথ এড শো করাতে পারতাছে না বা রো ভ্যালুড এড শো করতাছে। এইখানে ভারবাল মার্কেটিং টা ওকে আছে কারন একজন আরেকজন কে দেখা হলে বলতে পারে যার যার চ্যানেলে ভিডিও গুলো দেখার কথা। কিন্তু কম্যুনিটি তৈরী করে ইনটেনশানলি এপুরভাল আনার ফরে সেই চ্যানেলগুলোর ব্যাপারে ফেসবুকে বা যে কোন সোশাল মিডিয়া র ডাটাবেজে রেকর্ড  থেকে যাইতাছে। 
  • বাংলাদেশের ই কমার্স ওয়েবসাইট গুলোতে সরাকরি এড দিয়ে ৪০০০ ঘন্টা বিক্রি করার বিজ্ঞাপন দিয়ে রাখতাছে এবং সেখানে তারা টাকা পয়সা লেনাদেনা করতাছে যা একসময় ইউটিউবের নজরে যাবে আর প্রতি মূহুর্তের কুকিজ বিবেচনা বা এনালািইসিস করে সেগুলো একসময় ধরা খাবে এবং চ্যানেল গুলো ডিজাবলড হয়ে যাইতে পারে। এক কথায় সেগুলো অরিজিনাল রুলস না। 
  • অনেকগুলো চ্যানেরে দেখা যাইতাছে চ্যানেলে ইউজার এক দেশে লোকেশন আরেক দেম্ েপ্রত্যেখটা কম্পিউটারের ভিডিও রেকর্ডিং লোকেশন বা ডিভাইস লোকেশন আছে। আপনি যে দেশে আছেন আপনি যদি সব ক্ষেত্রে সেই দেশের লোকশেণ ব্যবহার না করেন বা আপনার যদি কোন ধরনের বিড বা ডিডে না থাকে বা আপনার যদি মার্কেটপ্লেস থেকে কোন ইউটিউব শ্যানেজারকে হায়ারিং নোটিফিকেশন না থাকে তাহরে সেগুলোও ডিলেট বা ডিজাবলড হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে। সে ক্ষেত্রে আপনি একটি অপার সম্বাবনা হারালেন। 









আমাদের দেশে চ্যানেল বা ইউটিউব মনিটাইজেশন নিয়ে যে ধরনের কাজ কারবার হইতাছে তাতে করে যে কোন সময় আমাদের দেশে ইউটিউব মনিটাইজার দিয়ে নিয়ে বড় সড় ধ্বস নামতে পারে। কারন ভিু্জ জেনারেট এবং মনিটাইজেশন এড করার ক্ষেত্রে আপনি শুধূ মাত্র এপিআই সার্ভিস বভ্যহার করতে পারবেন। এছাড়া আপনি সোমাল মিডিয়া প্রমোশন ছাড়া যে কোন ইনটেনশনার সার্ভিস ব্যবহার করবেন সেখানে আপনি ঝামেলাতে পড়ে যাইতে পারনে। আর সেই হিসাবে এট এ টাইমে কিছু সুবিধাভোগী লোকজন ও কামাইয়া নিতােছে যা পরে একসময় আফসোসরে কারন হয়ে দাড়াবে। আর এই সকল কারনে এড এর ভ্যালুও অনেক কমে যাইতাছে। (Advertiser based).  এইভাবে সিলভার প্লেট কা গোল্ডেন প্লেট সহ নানা ধরনের প্লেট ও জলে আসতাছে। কিন্তু ইন্টারনেটে ভালো কাজ করার দরুন আন্তর্জাতিক বিশ্বে যে ভ্যালু টা ছিলো যেটা সকলের ইউটিউব চ্যানলে এড ভ্যালূ হিসাবে আসার কথা ছিলো সেটা এমনতর ভাবে কমে যাইতাছে যা বলার মতো না। এইটা ইউটিউব ইউজার পলিসি না। ইউটিউবরে ইউজার পলিসি হইতাছে: আপনি আপনার ভিডিওগুলো আপলোড করার পরে আপনার ভিডিও কোয়ালিটি অনুযায়ী আপনার কাছে ফলোয়ার বা ভিউজ আসবে আর সেখান থেকে আপনি বেনিফিটেড হবেন।  এইখানে সারা দেশে পরিকল্পনা করে ইউটিউব কে ঠকানো চলতাছে আর ইউটিউব ও গনহারেেএড ভ্যালূ কমাইয়া দিয়ে চ্যানেরে উপার্জন কমাইয়া দিতাছে। 



শাহবাগন গনজাগরন ২০১৩ থেকে একটি জিনিস শিখেছিলাম: কোন কিছুতে সব সময় ক্যাটাগরাইজেশণ না করা। ইন্টারনেটে গনজাগরন বিরোধীরা এমন এমন ধরনের কার্যাবলী রচনা করে যেখানে সব সময় ই একটা ক্যাটাগরাইজেশণ চলে। ইন্টারনেট সবার জণ্য প্রযোজ্য। যার কাছে মোবিাইল  আছে যার ডাটা বা এমবি কেনার তো সামর্থ্য আছে সেই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে। তেমনি ইউটিউবেও এক ধরনরে ক্যাটাগরাইজেশন শুরু হয়ে গেছে। এই ক্যাটাগরাইজেশন কে আবার জয় বাংলা বিরোধী প্রজন্ম তাদরে বন্ধ্যাত্ব কাটানোর জন্য সমাজ হিসাবে ব্যবহার করে যেমন ফস করে বলে উঠবে: ইউটিউবের সমাজ। যা শুনবে তাতেই সমাজ শব্দটা লাগাইয়া দেয়া দেশবিরোধী দের ধর্ম। ইউটিউবের কোন সমাজ হয় না। ইউটিউবের সোসাইটি হয়। ইন্টারনেট বুঝতে না পারলে ইন্টারনেট ব্যবহার করা ছেড়ে দিন- শুধূ  শুধূ ঘোট বা ঝামেলা লাগানোর  চেষ্টা করবেন না। আমি ফুল টাইম ফ্রি ল্যান্সার- আমিও সীমিত আকারে ইন্টারনেট ব্যবহার হরি লাইক ১২ ঘন্টা। 



সমাজ শব্দটা ইন্টারনেটে অচল। আপনি বা আপনারা ইন্টারনেটে তথাকথিত সমাজ প্রতিষ্টা করার চেষ্টা করতাছেন সেটা বাংলাদেশে র সকলেই জানে কিন্তু সেটা কখনোই প্রতিষ্টিত হবে না- বরঞ্চ ইন্টারনেটে বাংলাদেশের অবস্থান বা পজিশন দিনে দিনে কমে যাবে। ইন্টারনেটে সমাজ চলে না- ইন্টারনেটে সোসাইটি চলে।  ইউটিউব বা ফেসবুক বা টুইটার বা ইনষ্ট্রাগ্রামের কোন সমাজ বালোদেশে চালু নাই আর চালু  হবেও না কখনো - সোসাইটি বা কম্যুনিটি আছে - সেগুলোই চলবে সারা জীবন ভর। কম্যুনিটি তৈরী করে সিলভার প্লেট উপার্জনকারীদের প্রতি অনুরোধ আপনি ইউটিউব মনিটাইজেশন করেই অর্থ উপার্জন করেন- দয়া করে ইউটিউবরে নাম ভাংগিয়ে লোকাল টাকা বা বিডিটর জন্য হাত পাইতেন না। দেখবেন একসময় বাংগালী আপনরা হাত কেটে ফালাইয়া দিবে। 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 


No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl