একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরী করতে আপনার কি কি লাগে চলেন আগে সেটা দেখে নেই:
- একটি সেফ এবং সিকিউরড মোবাইল বা ডিভাইস এবং ইন্টারনেট কানেকশন
- একটি ফুল ভেরিফায়েড জিমেইল এড্রস
- একটি জিমেইল দিয়ে তৈরী করা একটি ইউটিউব একাউন্ট
Welcome to Masudbcl's Blog! Your ultimate resource for mastering white hat SEO techniques, optimizing YouTube content, and enhancing social media marketing. Unlock the secrets of digital marketing with Masudbcl. Learn how to drive traffic, increase engagement, and monetize your YouTube channel effectively.
একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরী করতে আপনার কি কি লাগে চলেন আগে সেটা দেখে নেই:
বাংলাদেশে একটা প্রজন্ম আছে যারা ইন্টারনেটে বাংলা লিখতে দেখলে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে। তারা ব্যাপারটাকে ঘৃনার চোখে দেখে। অথচ গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের এই ব্যাপারে কোন আইন নাই যে : ইন্টারনেটে বাংলা লেখা যাবে না। আইনে আছে: দেশবিরোধী ,ধর্ম বিরোধী এবং রাষ্ট্রবিরোধী এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মানপ্রাপ্ত লোককে অপমান করে সরাসরি কোন কথা লিখা যাবে না। ধর্মীয় ব্যাপারে ইংগিত পূর্ন ভাবেও লেখা যাবে না। চলেন দেখি: কোন কোন ধরনের মানুষ ইন্টারনেটে বাংলা লেখাকে ঘৃনা করে:
আবেদন করার সর্ব্বোচ্চ ১৮ ঘন্টার মধ্যে পেয়ে গেলাম আমার এই ব্লগের ওয়েবসাইটের সাথে কানেক্টেড ইউটিউব চ্যানেল masudbcl মনিটাইজেশন। সেই অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি ভিডিও ও তৈরী করলাম কিন্তু কোন এডভারটাইজার ইস্যু পায় কিনা সেজন্য ভিডিওটি প্রাইভেটে রাখতে হয় কয়েকঘন্ট যা এই পোষ্টের সাথে পরে এড করে দেবো। আমার ব্লগ যারা প্রতিনিয়ত পড়েন তারা সকলেই জানেন যে: আমার ব্লগের নামে আমার একটা ইউটিউব চ্যানেল নামও আছে । ইউটিউব মনিটা্িজেশন এপরূভাল পাবার ক্ষেত্রে আমি যে নিয়মগুলো অনুসরন করেছি তাই নিয়ে তৈরী করা হয়েছে ভিডিও টি। একদমই সহজ এবং এপুরভাল পাইতে আপনার ১ টাকাও খরচ হবে না। এমনিতে সারা দেশে অনেক লোক আছে আবেদন এবং এপরুভাল পাবার কথা বলে আপনার কাছ থেকে টাকা নিবে কিন্তু ব্যাপারটা হলোে আপনি নিজে যদি পুরো ব্যাপারটা জানেন তাহলে কিন্তু ১ টাকাও খরচ লাগবে না।
কাহিনীটা সম্পূর্ন রপে কাল্পনিক। এর কোন ঘটনার সাথে কেউ কাউকে মেলানোর চেষ্টা করবেন না।
একদল বিজ্ঞানী একবার একখানে বসে গবেষনা করতে করতে টেষ্টটিউব বেবী বানানোর জন্য প্রয়োজণীয় সব রসদ পেয়ে গেলো। তো চিন্তা করতে শুরু করলো যে কিভাবে কি করবে? এইটাকে আপনি আইয়ামে জাহেলিয়াত যুগের ঘটনাও বলতে পারেন। তখন এমন কোন কাজ নাই যা হয় নাই পৃথিবীতে। যেমন:
তো সকলেই জানে বা জানতো শয়তান হইতাছে পৃথিবীর সবেচেয়ে বড় নাস্তিক। বর্তমানের মেডিকেল সায়েন্স বলতাছে: অনিরাময়যোগ্য রোগ এই্ডস বা এইচআিইভি পজিটিভ শুধূমাত্র অনিরাপদ যৌন সম্পর্ক থেকেই তৈরী হয় যা বর্তমানে চলতাছে বিশ্বের অনেকখানে। তারা একটি আলাদা প্রজন্ম তৈরী করে রেখেছে যার নাম : এ .. হোল অর সামথিং হোল। তারা নিজেদেরেকে শয়থানের প্রজন্ম বলেই স্বীকৃত করে থাকে। তারা নাস্তিক। তারা মনে করে এই দুনিয়ার পরে আর কোন দুনিয়া বা জীবন নাই। আমি যতোদূর বুঝেছি : প্রাপ্তবয়স্কে পায়ুপথে সেক্স করার কারনেই তাদের এই বোধোদয়। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে তারা কি মানুষ না? তাদের কি সেন্ড অফ হিউমার বা বিচার বিবেচনা বুদ্বি নাই। তো সেই ব্যাপারটাতে আসি। কিভাবে শয়তান এই ফ্যাসাদ তৈরী করলো এই দুনিয়াতে?
তারপরে সেই ধার্মিক বিজ্ঞানী দল শয়তান কে চ্যালেন্জ করলো যে: তারা অবিকল মানুষ বানাতে পারে। তখন শয়তান থতমত খেয়ে গেলো। বললো : মানুষ তো বানায় সৃষ্টিকর্তা তোরা কিভাবে বানাবি? তো বলতাছে ঠিক যে নিয়মে মায়ের গর্ভে সন্তানের জন্ম হয় সে নিয়মেই জন্ম হবে তবে বাহিরে। (মানে টেষ্টিটিউব চাইল্ড আর কি) তখণ শয়তান বলতাচে জান বা আত্মা দেবে কে? তখন এই বিজ্ঞানীরা থেমে যায় এবং কৌশলে নিজেদেরেকে সরিয়ে নেয় কারন তাদের ইচ্ছাই ছিলো শয়তানের শয়থানি যেনো এক সেকেন্ডের জন্য হলেও থামে আর তারা যেনো তাদের পূর্ববর্তী নবীজির বানীগুলো সারা বিশ্বে ছড়াইয়া দিতে পারে। তখণ সেই ধার্মিক বিজ্ঞানী দল শয়তান কে পুরে প্রসেসটা দেখালো নথিগতভাবে কিন্তু নিজেরা করে দেখালো না (মানে X and Y ক্রোমোজোমকে একসোথে করে দেখালো না)। মানে যেটা টেষ্টটিউবে এ করে দেখানো হয় সেটা। তখন শয়তান সেই ধার্মিক দলকে জিজ্ঞাসা করলো: যে তোমাদের জন্ম কই? তো বিজ্ঞানীরা বলেছে: লওহে মাহুফজে- আত্মা হিসাবে। তারপরে দুনিয়াতে সঠিক বাবা মায়ের ভালোবাসাতে সৃষ্টিকর্তার নির্দেশে অত্র দুনিয়ায় তাদের জন্ম (যা মুসলিম ধর্মে ঈমানে মোফাচ্চারে বলা আছে সেরকম দুনিয়া) । তো শয়তান এই মেথড টা দেখার পরে ভুলে গেলো যে তার জন্ম হয়েছিলো কোথায় আর সে কোথায় কোথায় সেজদা দিয়েছিলো। সে সৃষ্টিকর্তাকে সাথে সাথেই ভুলে গেছে অভিশাপ পাবার সাথে সাথে। কিন্তু তার কিছু ব্যাপার মনে ছিলো যেমন সে ছিলো নাস্তিক জ্বীন। জ্বীন রা যখন নাস্তিক হয় তখন সাথে সাথে অভিশাপ প্রাপ্ত হয় কারন সে অদৃশ্য হবার কারনে অদৃশ্য সৃষ্টিকর্তাকে যতোটুকু অনুভব করে মানুষ ততোটা অনুভব করতে পারে না। সেই কারনে জ্বীণ নাস্তিক হলে এই দুনিয়াতে সে আর কখনো ঈমানদার হতে পারে না বলে শুনেছি। কেয়ামতের ময়দানে সৃষ্টিকর্তা তার বিচার করে যা ফয়সালা দেবে তাই। আর যারা নাস্তিক হবার পরে বুঝতে পারে ভুল করেছে তারা সম্ভবত দুনিয়াতে কোন মানুষকে আ আলেম ওলামা মাওলানাকে ম্যানেজ করতে পারে তাহলে সেই তরিকাতে বা তাদের কাছ থেকে তরিকা নিয়ে বেচে থাকতে পারে। ক্ষমা চায় এবং সেই ভাবেই তারা কেয়ামত পর্যন্ত ভালো মানুষের সাথে থাকতে পারে - যদি ভালো হতে চায়। কিন্তু মানুষ যদি নাস্তিক হয় তাহলে সে তওবা করে পুনারয় ধার্মিক হতে পারে আর সৃষ্টিকর্তা ও থাকে মাফ করে থাকেন কারন মানুষ হিসাবে ঈমান বজায় রাখাটা অনেক কষ্টের। না দেখে সৃষ্টিকর্তা, ফেরেশতা, কোরান সহ সকল বই এবং দুনিয়া, আখেরাত, হাশর, পুলসিরাত, জান্নাত , জাহান্নাম সবকিছু বিশ্বাস করে টিকে থাকা আর সেভাবে আমল করে যাওয়া- ব্যাপারটা বিশাল এবং শুনেছি সৃষ্টিকর্তার কাছে অতীব ভালোবাসার।
এখন শয়তান সেই টেষ্টটিউব চাইল্ড তৈরীর ব্যাপারটা শুনে এবং জেনে থেমে যায়। সারা দুয়িণাতে শয়তানের অনুসারীরাও থেমে যায়। সেই সময় সে ধার্মিক বিজ্ঞানী দল সেই সময়কার নবীজির প্রজার প্রচারনা শুরু করে এবং সারা দুণিয়ার মানুষ ভুল বুঝে শয়তানের পথ থেকে সরে আসে আর নবীজি র পথ ফলো করা শুর ুকরে। সকলেই হাফ চেড়ে বাচে কারন জান্নাত যাবার জন্য মিনিমাম একবার হলেও তো কালেমা পাঠ করতে হবে (তখনকার নবীজির যে কালেমা ছিলো সেটা)। সেই ধার্মিক বিজ্ঞানী দল খুশি হলো। আর শযতান সম্পূর্ন একা হয়ে গেলো। তো শয়তান হইতাছে সবচেয়ে বড় খোদাদ্রোহী। শয়তান দেখলো তার অনুসারীরা সব ধার্মিক হয়ে গেছে- তাদেরকে দিয়ে আর খারাপ কাজ করাতে পারতাছে না। তখন শয়তান কোন বুদ্বি খুজে না পেয়ে শেষমেষ সেই নথিটা কই আছে তা খূজে বের করে চুরি করে ফেলাইলো। সেই ধার্মিক বিজ্ঞানী দল আর তেমন সতর্কতা অবলম্বন করে নাই্। শয়তান সেই নথিটা চুরি করে অনেক দূরে এক মরুভূমির কাছে চলে আসলো। একটা মরূভৃমিই ইয়েমেন থেকে শুরু হয়ে সৌদি আরব, মধ্যপ্রাচ্য, কাতার কুয়েত ওমান হয়ে ইসরাইল এবং আফ্রিকা পর্যন্ত বিস্তার করে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মরুভুমি এইটা। এটাই সে ব্যবহার করতে উদ্যত হয় এবং এইখানে সে একটা ল্যাবরেটরিতে (x and y chromosome) কে মিলাতে স্বক্ষম হয় এবং সৃষ্টিকর্তা যেভাবে প্রান দান করে ঠিক সেরকম ভাবেই সেখানে সৃষ্টিকর্তার জন্মের নিয়মে প্রানের সঞ্চার হয়।
তার আগে তাকে আবার নতুন করে অনুসারী তৈরী করতে হয়। মাঝে অনেক সময় পার হয়ে যায় তারপরে ল্যাবরেটরিতে তৈরী সেই ক্রোমোজোমকে তার অনুসারী মহিলার (ব্যভিচারিনী) মাতৃগর্ভে স্থাপন করতে স্বক্ষম হয় এবং ১০ মাস ১০ দিন পরে সেই বাচ্চা আসার পরে শয়তান ক্রমাগতই একটি প্রজন্ম তৈরী করতে থাকে এবং কিছু তৈরী হবার পরে সেখানে সে নিজেকে খোদা দাবী করে বসে আর নানাবিধ কারনে যতো ধরনের খারাপ কাজ আছে তার সবই সে করাতে স্বক্ষম হয়: যা কিছু ধর্মে নাই তার সব কিছই। যেমন:
আপনি যদি কোন কাজ না পারেন আর নিজেকে ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে দাবী করেন তাহলে কি এদেশের সকল মানুষ মানবে?
আপনি যদি কাজ পারেন আর সামাজিক দায়বদ্বতার কথা বলে মানুষের কাছ তেকে কাজ শিখানোর কথা বলে টাকা নেন তাহলে কি মানুষ আপনাকে ফ্রি ল্যান্সার বলবে?
বাংলাদেশের নাম ব্যবহার করে যারা ডলার উপার্জন করতাছে সারা বিশ্বে- তারা সবিাই কি ফ্রি ল্যান্সার?
আপনি যদি মনে করেন ফ্রি ল্যান্সারদের কন্ট্রোল করার মাধ্যমে আপনি দেশের ভালো একটা পজিশনে যাবেন তাহলে কি ব্যাপারটা খাপ খাবে? ফ্রি ল্যান্সার রা স্বাধীন পেশাতে বিশ্বাস করে। মাথার উপরে কেউ ছড়ি ঘুরাতে পারবে না বা কর্তৃত্ব করতে পারবে না এরকম একটি বোধ থেকে মানুষ ফ্রি ল্যান্সার পেশার প্রতি আগ্রহী হয়। ব্যক্তি মালিকানাধীন কোম্পানীতে যদি কেউ কাজ করে, ৮টা-৫টা জব করে তাহলে সেখানে মানুষের মাথার উপরে একজন বস থাকে। যদি করপোরেশনের জব করেন সেখানে ও একটি নিয়ম কানুন বা রুলস থাকে। কিন্তু যদি মার্কেটপ্লেস বা আউটসোর্সিং জগতে আপনি কাজ করেন তাহলে কি আপনার মাথার উপরে কেউ বস থাকবে? ইন্টারনেট কানেকশন দেখ ভালো করে বলে বাংলাদেশ সরকারের প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় ও আপনার উপরে মাথা খাটাতে পারবে না। কারন : আপনি এইখানে স্বাধীন ভাবে বিচরন করার অধিকার রাখেন। এইটা একটা মহাসমুদ্রের মতো। যারা কাজ জানে না বা ইন্টারনেটে পড়াশোনা করতে ভয় পায় তারা হারিয়ে যাইতে পারে। আপনি যদি সাগরের মাঝখানে সংকটে পড়েন আর একই জাহাজে থেকে পারস্পরিক বিরোধিতা করেন তাহলে কি আপনি কূল পর্যন্ত আসতে পারবেন। মনে হয় না। তীরে আসার আগেই আপনার তরী ডুবে যাবে।
তেমনি বর্তমোনের ফ্রি ল্যান্সারদের মধ্যে শুরু হয়েছে এক তীব্র রেষারেষি। এইখানে কয়েকদিন আগে আমার চোখের সামেন একজনকে দেখলাম: এক সাতে পরিচিত: একজন আরকেজনকে মার্কেটপ্লেসে হায়ার করে ব্যাড রিমার্ক দিয়ে বসেছে। ব্যাপারটা কল্পনার ও অতীত। এইখঅনে মনে হইতাছে যেনো বাংলাদেশ সরকার ডলারের মার্কেট খুলে বসেছে আর মানুষজন একজন আরেকজন- যে যারে পারে মার ধর করে, গালি গালাজ করে, অশান্তি তৈরী করে এক দলনর লুটতরাজ বানিজ্য শুরু হয়ে গেছে। এই ধরনরে কোন ব্যাপার তো নাই - নাকি আছে ভাই? আমার জানা নাই। যেদিন থেকে ইন্টারনেট মার্কেটপ্লেসে ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে হাতে খড়ি সেদিন থেকেই দেখেছি: একজন ফরেনার ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান ক্লায়েন্ট মার্কেটপ্লেস বজ পোষ্ট করে- শতাধিক ছেলে পেলে সেখানে আবেদন করে এবং সবচেয়ে যে যোগ্য সেই কাজটা পায়। এভাবেই কাজ করে আসতেছিলাম। হঠাৎ করেই দেকলাম: হাওয়া উল্টা দিকে বওয়া শুরু হয়েছে। এখন হাজারো মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশের ছেলে বা মেয়েরাই ক্লায়েন্ট সেজে বসে আছে। তারা নিজেরাই কাজ দেয়। প্রশ্ন জাগে তারা এতো কাজ পায় কিই? আর যদি কাজ পায় সেটা মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটে দেবার দরকার কি? বাংলাদেশ কি একেবারে এ ক্লাস ধনী হয়ে গেছে। আমাদের দেশের লোকাল সোশাল মিডিয়া গুলোতেই তো হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ ছেলে মেয়েরা কাজের জন্য বসে আছে। তাহলে লোকাল মার্কেটপ্লেসে কাজ না করিয়ে, সোশাল মিডিয়া গ্ররপগুলো থেকে ওয়ার্কার সংগ্রহ না করে আন্তর্জাতিক ভাবে ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান দের কাজ করানোর মানে কি বুঝলাম না?
একটি পরিবারে বাবা তার সন্তানদের পালে। সেখানে তিনিই কর্তা। এইখানে যদি কেউ বাবার উপরে তাফালিং করে তাহলে কি সে টিকতে পারবে? বা কেউ যদি বাবার ঘাড়ে চেপে বসে তাহলে কি সে টিকতে পারবে? বোধ করি না। তেমনি ফ্রি ল্যান্সার পেশা, মার্কেটপ্লেস ওয়ার্কার, আউটসোর্সিং পেশা ব্যাপারগুলো তৈরী করেছে আমেরিকান রা বা ইউরোপিয়ান রা। এইখানে যদি আপনি তাদেরকে উল্টা হায়ার করা শুরু করে দেন তাহরে কি ব্যাপারটা মানানসই হলো? হিতে বিপরীত হয়ে গেলো। তারা স্বভাবগত ভাব েবড়লোক। তাদের সাথে ভালো ভাবে মেলামেশা করে তাদের কাছ থেকে কাজ বুঝে নিয়ে আপনি লোকালি ১০/১২ জনকে নিয়ে কাজ করবেন বা করাবে - তাতে আপনার দ্বারা ১০১২ জন মানুসেল বা তাদের পরিবারের উপকার হলো: এইখানে আপনি আপনার সামাজিক দ্বায়বদ্বতা পালন করলেন? আপনি নিজে কাজ না করে মানুষকে কাজ শিখিয়ে যে সামাজিক দ্বায়বদ্বতা ঘাড়ে তুলে নিতাছেন সেখানে েএই ছেলে পেলে গুলো কাজ পাবে কোথায় যদি মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট গুলো আগে থেকেই নষ্ট হয়ে যায়? নাকি যারা কাজ শিখাচ্ছেন তারা লোকালি কাজ কাম দেয়া শুরু করেছেন আমেরিকান বা ইউরোপিয়ান মার্কেটপ্লেস গুলোর মাধ্যমে।
অনেক আগে একটা ওয়েভসাইট দেখেছিলাম যেখানে মেধাকে ষ্টক মার্কেট এ ব্যাবহার করা হয়েছিলো এবং তারা সাকসেস ও হয়েছিলো। বর্তমানে ফ্রি ল্যান্সার ডট কম মার্কেটপ্লেসওয়েবসাইট দেখৌ আমার তাই মনে হইতাছে : একটি মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট যেখানে হাজার হাজার মেধাবী ছেরে বা মেয়েরা তাদের একাউন্ট খুলে বসে আছে আর অষ্ট্রেলিয়ান ষ্টক এক্সচেন্জ তাদের মেধাটাকে পুজিবাজারের পুজি হিসাবে কাজ করাইতাছে। যার ফলে প্রায়শই ওয়েবসাইটে ডলারের আকার বাড়ে বা কমে। কখনো কখনো অয়াচিত ভাবে ডলারও কেটে নেয়। বলতে পারেন নিজে দেশে নিজ বাসভবনে বসে অষ্ট্রেলিয়ান সরকারের উপকার করে লাভ কি? শূনেছি সাগরপথে বাংলাদেশের সাথে অস্ট্রেলিয়ার ধূরত্ব ৩৬০০ কিলোমিটার বা তার কাছাকাছি। তাহলে বাংলাদেমে না বসে থেকে অস্ট্রেলিয়া চলে গেলেই তো হয়: সেখঅনে যাইয়া বসে কাজ করবেন এবং ডলার উপার্জন করবেন আর অষ্ট্রেলিয়ান সরকারকে রেমিটেন্স বা রেভিনিউ দিবেন? ব্যাপারটা কিন্তু অনেক ভালো হতো।
কালের বিবর্তনে ক্রমান্বয়ে ইন্টারনেটের পেমেন্ট সিষ্টেমের আমূল পরিবর্তন হইতাছে। মনে আছে যখন ওডেস্ক থেকে প্রথম পাইজা বা এলার্টপে এর মাধ্যমে ডলার উত্তোলন করি ১০ ডলার : তখন চিন্তা করতেছিলাম যে এইটা কি মেথড? অনেকেই তখন ডলার কে ক্যাশ করে ফেলাইছিলো। ফলে আমি আর চিন্তা করি নাই। কারন দেখেছি চোখের সামেন ইন্টারনেটে বা ওয়েব ক্যামেররা স্বাক্ষাৎকারে যে: সারা বিশ্বের ছেলে বা মেয়েরা ওডেস্ক থেকে বা বিভিন্ন মাধ্যম থেকে ডলার এলার্ট পে তে আনতো এবং সেটা আবার ব্যাংকে ক্যাশ করতো। তখণ আমাদের মনে একটা আশা জাগে: আমরা ও যদি ইন্টারনেটে উপার্জন শুরু করি তাহলে আমরাও তো ডলার কে ক্যাশ করে চলতে পারবো। প্রথম সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলো বিদেশে অবস্থানরত বাংগালী বড় ভাই বোনেরা। সারা দেশে আমরা যারা ফ্রি ল্যান্সার কে পেশা হিসাবে নেবার চিন্তা করতাছি বা চেষ্টা করতাছি তাদেরকে জনে জনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কল দিলো বাংগালী বড় ভাই বোনেরা আর বললো যে: তোমরা এলার্ট পে ডলার উপার্জন করো। আমরা তোমাদের কাছে থেকে সেন্ড মানি মেথডে ডলার কিনে নিয়ে যাবো। আমরা তোমাদেরকে ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে পেমেন্ট দেবো বাংলা ক্যাশে।
আমাদের মধ্যে অনেকেই অফারটা লুফে নিলো এবং বললো যে তারা এই ব্যাপারে সমস্ত কিছু ব্যবস্থা করবে এবং আমরা যেনো ভালো করে কাজ করি ইন্টারনেটে। সেন্ড এন্ড রিসিভ মানি বাই ইউজিং এর ইমেইল (Send and Receive Money by using an Email) । একটি মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে আপনি লেনাদেনা করতে পারতাছেন এখন যার নাম বিকাশ বা রকেট। তেমনি একটি ইমেইলের মাধ্যমে আপনি যখণ লেনাদেনা করতাছেন সেটাকে ইন্টারনেট ব্যাংকিং এবং ইন্টারনেট ছাড়া তো আর ইমেইল ব্যবহার করা যায় না তাই সেটাকে ইমেইল ব্যাংকিং ও বলা হতে থাকে সবখানে। প্রথম যেদিন এলার্টপে তে ২ বা ১০ ডলার উইথড্র করি সেদিনকার আনন্দ বলে বোঝাতে পারবো না? অনেকেই উৎসাহ দিলো যে লেগে থাকো- একদিন সাড়া পড়বেই। আজ সারা দেশে সাড়া পড়ে গেছে ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং নিয়ে। অনেকে আশাতীত উন্নতি ও সাধন করে ফেলাইছে কিন্তু অতীব দু:খের বিষয় আজো বাংলাদেশের নিজস্ব পেমেন্ট পদ্বতি তৈরী হয় নাই এখনো। সামর্থ্য থাকলেও হয়তো চেষ্টা এবং আন্তরিকতার অভাব আর প্রয়োজনে নতুন কোন রাজনৈতিক সরকার সেট আপ করে হলেও প্রতি মুহুর্তে ফ্রি ল্যান্সারদের যা প্রয়োজণীয় তা ব্যবস্থা করা উচিত।
বর্তমান রাজনৈতিক সরকার যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে এসেছিলো : বাংলাদেশে পেপাল চালু- সেই প্রতিশ্রুতি তারা রক্ষা করতে পারে নাই। আর এখন তো বাংলাদেশ সরকারই বোধ করি পেপালের সাথে বিটকয়েনের এটাচমেন্ট টা স্বাভাববিক ভাবে নেবে না। তাছাড়া পেপাল পুরোপুরি বাংলাদেশে না আসার পেছনে আমি মনে করি ইন্টারনেট ইনফ্রাষ্ট্রাকচারে গন্ডগোল আছে বাংলাদেশে।
একটা জিনিস আমাদের শতবাগ মনে রাখতে হবে যে: রাজনৈতিক সরকার কিন্তু গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার না। রাজনৈতিক সরকার উঠে এসেছে জনগনের প্রত্যক্ষ ভোটে (যদিও ২০১৮ সালের ৩০শে ডিসেম্বর নির্বাচনে কেউ ভোটই দিতে পারে নাই) - জনগন যদি তার প্রতি আস্থা সরিয়ে নেয় দেখবেন তার পরের দিনই তারা রাস্তাতে দৌড় ঝাপ শুরু করেছে। রাজনৈতিক সরকার বাংলাদেশ সরকারের কোন নিয়মিত বেতনভুক্ত না (রাজনৈতিক সরকার ভেংগে গেলেই আর তাদেরকে অনিয়মিত বেতন বা ভাতা দেয়া হবে না)।। তাদেরকে এক ধরনের ভাতা দিয়ে রাখা হয় (কারন রাজনৈতিক নির্বাচনে পরাজিত হলে তাদের আর কোন বেতন ভাতা কার্যকর হয় না। যেহেতু এইটা সাময়িক প্রনোদনা তাই এইটাকে ভাতা বলা হয়। ) গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সিদ্বান্তুগলো জনগনের কাছে পৌছানোর জন্য।
আজকে যদি মহামান্য রাষ্ট্রপতি বা বাংলাদেশের হাই কোর্ট (উচ্চ আদালত) বা নির্বাচন কমিশন সচিবালয় বিগত নির্বাচনকে অবৈধ বলে বা যে কোন সময় বর্তমানের রাজনৈতিক সরকারকে অবৈধ বলে পরের দিনই তারা রাস্তাতে নেমে যাবে , মানুষের বাড়ি বাড়ি ঘুরে বেড়াবে ভোটরে জন্য যেনো তারা আবারো নির্বাচনের মাধ্যমে তথাকথিত ক্ষমতায় (মানুষের সেবা করাকে ও এখনকার বিশ্বে ক্ষমতা বলে মনে করা হয়) আসতে পারে। তাহলে টিকে থাকলো কারা? গনপপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যারা আমলা বা সচিব বা আইনজীবি বা কর্মকর্তা বা অফিসার তারাই তো আসল। কারন তাদের তো পদে যাইতে কোন নির্বাচনের দরকার লাগে নাই। তারা তাদের মেধার জোড়ে এই পর্যন্ত এসেছে আর তাদের সিদ্বান্তগুলোই জনগেনর কাছে পৌছায় রাজনৈতিকি এমপি রা। তো এই ব্যাপারটা যতোক্ষন ক্লিয়ার না হবে সমস্ত ফ্রি ল্যান্সার দের কাছে ততোক্ষন রাজনৈতিক লোকজন সুবিধা কামাইয়া নিয়া যাবে।
দেখেছেন তো সারা দেশের কোন রাজনৈতিক নেতা কর্মী কিন্তু গরীব নাই। স্বাধীনতার পর থেকে যতো রাজনৈতিক দলই ক্ষমতায় এসেছে প্রত্যেকে শুধু নিজ দলের নেতা কর্মীদের উপকারই করেছে। কেই গনহারে আম জনতার জন্য করে না। যদি করতো তাহলে দেখতেন দেশ আজকে সোনা দিয়ে মুড়ানো থাকতো। দেশের কাড়ি কাড়ি লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার হতো না। প্রতিদিন ব্যাংকারদেরেকে হ্যাকারদের ভয় দেখানো হতো না। কোটি কোটি অর্থ পাচার করে রাজনৈতিক ক্ষমতাসীন রা আমোদে বা ফূর্তিতে মেতে উঠতো না। বিগত কয়েক বছরে টিভি বা পত্রিকার সাংবাদিক রা যে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারের তথ্য দিতাছে তা ভেরিফায়েড তথ্যই। তো আমাদের দেশের ফ্রি ল্যান্সার রা দেখেন কতো পরিমান বোকা যে: না জেনে বা না বুঝে ক্রমাগতই আমেরিকার ব্যক্তিগত প্রতিষ্টানকে উন্নতি করে যাইতাছে আর দেশের ও চোর বাটপারদের পকেট ভারী করে দিতাছে। একসময়েল বহুল প্রচলিত সেই এলার্টপে এখণ বন্ধ হয়ে গেছে।
নিজস্ব একটি মার্কেটপ্লেস বা নিজস্ব একটি ইন্টারনেট পেমেন্ট পদ্বতি তৈরী না হবার মূল কারন যে : সিষ্টেম টাতে এই মেথড গুলো একটিভেট হয় সেই ধরনের ইন্টারনেট সিষ্টেম বোধ করি বাংলাদেশে নাই বা বাংলাদেশ কোন এক কারনে প্রয়োজণীয় অনুমতি পাইতাছে না আর লোক লজ্জার ভয়ে সরকার বা প্রশাসন হয়তো এগুলো প্রকাশ ও করতাছে না। বাংলাদেশে এতো এতো ব্রিলিয়ান্ট কিন্তু একজন ফ্রি ল্যান্সার যেনো যে কোন সময়ে যেকোন দেশের ক্লায়েন্ট বা বায়ারের কাছ থেকে পেমেন্ট নিতে পারে তার কোন সমাধান নাই - আজকে ইন্টারনেটের ২০ বছর + বাংলাদেশে। সব সময় ই মনে হয় যে: ৭১ এর দেশবিরোধী (ফাসি) দের মোত ইন্টারনেটেও মনে হয় কোন দেশবিরোধী প্রজন্ম বসে আছে যাদের অণ্যতম এবং প্রধান কাজ হইতাছে ১৪ ই ডিসেম্বর এর মতো (১৯৭১ এর ১৪ ই ডিসেম্বর বিজয়ের ঠিক আগে ক্ষনে সমস্ত মেধাদেরকে হত্যা করা হয়েছিলো যরা নাম শহীদ বুদ্বিজীবি হত্যা দিবস যা আজো পৃথিবীতে অন্যতম গনহত্যা বলে স্বীকৃত) বাংলাদেশীদের প্রধান প্রধান আইডয়া গুলো (স্বভাবতগুনেই বাংলাদেশীরা প্রচন্ড মেধাবী কারন এইখানে ১০০ জাতের সংমিশ্রন আছে যারা একেকজন দেখতে এককজরকম) কালেকশন করে সেগুলো বিদেশে পাচার করে (নির্দিষ্ট ২/১ টি দেশ যারা আমাদের শতরু হিসাবেই বিবেচিত) তাদেরকে আগে বাড়ানোর চেষ্টা করা হইতাছে যা অনেকের চোখে ধরা পড়ে গেছে।
সেই ২০০২-২০১১ পর্যন্ত এলার্টপে বা পাইজা সেল করা হয়েছে সারা দেশের এলার্ট পে বা পাইজা বায়ার দের কাছে। সেন্ড মানি মেথডে একজন আরকেজন কে পেমেন্ট দিয়েছে এবং লোকাল এসএ পরিবহন মেথডে/মোবাইল ফ্লেক্সি মেথডে একজন আরকেজনকে ক্যাশ পেমেন্ট ও দিছে। সেইটা এস এ পরিবহনের নিকট বৈধ ছিলো। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ভেরিফিকেশনেও অনেক সহজ ছিলো। রাষ্ট্র কর্তৃক কোন বাধা দেয়া হয় নাই। আমি সর্ব্বোচ্চ সেল করেছি এলার্ট পে তে বছরে ১০০ ডলার। তখনো পেপাল বাংলাদেশে ওপেন করা যাইতো না। মিশরের গনজাগরন ২০১১ থেকে বাংলাদেশে পেপালের ওয়েবসাইট ওপেন করা যাইতাছে এবং পারস্পরিক লেনাদেনাও করা যাইতাছে। আমি যতোবার এলার্টপে সেল করেছি ততোবারই ফ্রি ল্যান্সারদের কাছে সেল করেছি: তখনকার দিনে দেশের স্বনামধণ্য ফ্রি ল্যান্সারদের কাছে সেল করেছি। আপনি নিশ্চয়ই তাদেরকে সন্ত্রাসী বলবেন না। আর এলার্ট পে ওয়েবসাইট বন্ধ হয়ে গেলেও তাদরে ডাটাবজে তো আর বন্ধ হয়ে যায় নাই। এইটা কানাডিয়ান ব্যাংক হবার কারনে আপনি এখনো খুজলে তাদের কাছে ডাটাবেজ পাবেন আর সেখানেই উল্লেখ করা থাকবে যদি বাংলাদেশ থেকে কেউ কখনো কোন খারাপ কাজে এলার্ট পে বা পাইজাকে ব্যবহার করেছে কিনা?
আমি ২০১১ পর্যন্ত পার্ট টাইম ফ্রি ল্যান্সিং করেছি। আমি নিজে কাজ শিখা এবং শিখোনোর চেস্টা করতাম বেশী। সব মিলিয়ে ২০০২-২০১১ পর্যন্ত বছরেও আমার ১০০ ডলারের বেশী আসতো না। আর এখন ২০১১ সালের পর থেকে ফুল টাইম ফ্রিল্যান্সার হিসাবে: দৈনিকই অনেক সময় ১০০ ডলার উপার্জন হয়।
মিশরের কায়রো গনজাগরনের ছেলে পেলে রা অুনরোধ করে আমাদের কে পেপাল ফ্যাসিলিটজ ওপেন করে দেয়। এ ক্ষেত্রে ব্যাপারটা পুরোপুরি চালু করতে বাংলাদেশ সরকার পুরোপুরিই ব্যার্থ। একটা দেশে এতো এতো ফ্রি ল্যান্সার থাকার পরেও পেপাল তাদের ব্যবসা চালু করতাছে না: ব্যাপারটা কি আপনার মনে সন্দেহ জাগায় না যে ঠিক কি কারনে পেপাল বাংলোদেশে তাদের ফুল ফেজ অপারশেণ চালূ করতাছে না? নিশ্চয়ই কোন না কোন কারন আছে। মিশরের গনজাগরনের র ছেলে বা মেয়েদের আহবানে আমরা একসাথে দাড়িয়েছিলাম তাদের আন্দোলনে সামর্থ্য জানিয়ে: তারা আমাদের কাছে জানতে চায় তোমরা কি চাও? আমরা বলি : পেপাল ফ্যাসিলিটিজ চাই। তারা পেপাল কে বলে: বাংলাদেশ মুসলিম দেশ। বাংলাদেশ কে পেপালের সুবিধা দাও। বাংলাদেশের বিজনেস সেকসানে পেপাল ওপেন হয় এবং এখনো সবাই ব্যবহার করতাছে। যারা বিদেশে বাংলাদেশের নাগরিক তাদের সকলের ভেরিফায়েড পেপাল একাউন্ট আছে একজন বাংলাদেশী হিসাবে। তাহলে একজন বাংলাদেশী যে বাংলাদেশের নাগরিক তার নেই কেনো? ২০০৬ সাল থেকে পাইওনিয়ার চালূ হওয়াতে পেপালের দু:খ অনেকটাই ঘুচে যায়। যুক্তরাষ্ট্র কোন ব্যাপারে আপনার সাথে তখনই বিট্রে করবে যখন আপনার সাথে সন্ত্রাস বা সন্ত্রাসবাদের যোগযোগ থাকবে - দীর্ঘদিন ধরে দাবী জানানোর পরেও এবং প্রায় ২ কোটি মানুষ ইন্টারনেট লেনাদেনার সাথে জড়িত থাকার পরেও পেপালের ফুল ফেস বাংলাদেশে কেনো চালু হইতাছে না তা আসলে বোধগম্য নয় কারো কাছে? যে কয়েকটা উপায়ে লিগ্যালি বাংলাদেশের ফ্রি ল্যান্সার রা পেপাল ব্যবহার করতাছে:
ক্যালিফোর্নিয়ার ব্লগারস রেভুল্যশন, মিশরের কায়রো গনজাগরন, শাহবাগের গনজাগরন ২০১৩, কাতালুনিয়ার গনজাগরন ২০১৭, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমেরিকান রিপাবলিকান পলিটিকাল পার্টির ক্রমাগত গনজাগরন এর মতো বাংলাদেশের ও দরকার আরো একটি বড় সড় গনজাগরন যেখানে ইন্টারনেটের সকল সমস্যার সমাধান আনা যাবে - একটি বড় সড় পাবলিক মিটিং এর মাধ্যমে সারা বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষন করে। শাহবাগ গনজাগরনের পরে এই দেশের বড় ভাইরা বলেছিলো: তোদের যদি আরো কোন দাবী দাওয়া থাকে তাহলে তোরা মানিক মিয়া এভিনিউ তে একসাথে হয়ে সেই দাবী দাওয়া সারা বিশ্বে পেশ কর দেখবি পেপালের মতো ব্যাংক বাংলাদেশে চালু হয়ে যাবে বা বাংলাদেশের নিজস্ব কোন ইন্টারনেট পেমেন্ট গেটওয়ে তৈরী হয়ে যাবে। না হবার তো কারন নাই্ । প্রয়োজন সততা ও নিষ্ঠা। আমি বাংলাদেশের একটি ফাইনান্সিয়াল প্রতিষ্টানের ইন্টারনেট পেমেন্ট গেটওয়ে পেপাল ব্যবহার করি ২০১১ থেকে (মাঝে অনেকদিন মার্কেটপ্লেস থেকে ব্যাংক সুইফট ট্রনাজকেশন ও ব্যবহার করেছি আর এখন ব্যবহার করি পাইওনিয়ার ও অনেক সময়। সুইফট এবং পাইওনিয়ার কোন ভ্যাট, ট্যাক্স দেই না আমি কারন আমার ইনকাম ততো হাই ফাই নাআর তাছাড়া আমরা সেন্ড মানি মেথড ব্যবহার করি সারা দেশের একজন আরেকজনের সাথে।) যেখানে প্রতিমূহুর্তে ভ্যাট, ট্যাক্স দিতে হয় বা প্রতিবছর ফাইনান্সিয়াল অডিট ও দিতে হয়। অন্য কোন দেশের সুবিধার জন্য বাংলাদেশীদেরকে যদি বঞ্চিত করা হয় তাহলে কেউ বুঝুক আর না বুঝুক ইন্টারনেট প্রোগ্রামার রা ঠিকই বুজে যাবে- হয়তো সঠিক ভাবে বুঝাতে পারবে না।
বাংলাদেশের নিজস্ব ইন্টারনেট ব্যাংক যদি তৈরী হয় তার কি নাম দেয়া যাইতে পারে:
বিডি পে অর বাংলা পে।