Monday, January 11, 2021

Youtube Channel ভিত্তিক কোন গ্যাং এর হাতে পড়া বা না পড়া।


 



একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরী করতে আপনার কি কি লাগে চলেন আগে সেটা দেখে নেই: 

  • একটি সেফ এবং সিকিউরড মোবাইল বা ডিভাইস এবং ইন্টারনেট কানেকশন
  • একটি ফুল ভেরিফায়েড জিমেইল এড্রস
  • একটি জিমেইল দিয়ে তৈরী করা একটি ইউটিউব একাউন্ট
আপনার জিমেইল এবং ইউটিউব টি ভেরিফায়েড করে নিতে হবে যাতে কখনো হ্যাক হলে সেটা আপনি আবার ফেরত আনতে পারেন। 


কিভাবে ভেরিফায়েড করবেন জিমেইল এবং ইউটিউব? 
একদমই সহজ। আপনি যখন জিমেইল এবং ইউটিউব একাউন্ট তৈরী করবেন তখণ আপনি আনপরা মোবাইল নম্বরটা ভেরিফাই করে নিবেন। ব্যাস তাহলেই হয়ে গেলো ভেরিফিকেশন। 







সারা বিশ্বের যারা খুব পপুলার তারা সাধারনত নিজেদের সোশাল মিডিয়া নিজেরা মেইন টেইন করতে চায় না। কিন্তু ইন্টারনেটের দুনিয়াতে আপনি কখনোই কারো সাথে আপনার ব্যক্তিগত পাসওয়ার্ড শেয়ার করতে পারবেন না্। এমনকি আপনার নামে যদি ১০/১২ টা একাউন্ট তৈরী করা থাকে সোশাল মিডিয়াতে সেগুলোর বিরুদ্বে রিপোর্ট করা আপনার ই দ্বায়িত্ব আর নয়তো আপনি প্রযুক্তি সচতেন মানুষ না আর বিখ্যাত বা স্মার্ট হতে গেলে আপনাকে  প্রযুক্তি বিষয়ক বিষয় গুলো আপনাকে নিজ হাতে মেইনটেইন করতে হবে আর নয়তো আপনি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ঝুকি তৈরী করতে পারেন। আপনার লগইন ডিটেইলস যদি আপনি নিজে না করে অন্য কাউকে দিয়ে করান তাহলে আপনি ইন্টারনেটের আইন ভেংগে ফেলাইলেন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে অতি অবশ্যই টেকনোলজীর দ্বারস্থ হতে হবে। আপনাকে যদি কেউ হ্যাক বা হাইজ্যাক বা ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করতে চায় তাহলে খুজে পেতে সেই সোশাল মিডিয়া গুলোর ফোরাম বা কমিউনিটি তে যদি আপনি উল্লেখ করেন বা সবিস্তারে যদি আপনি ইমেইল করেন সোশার মিডিয়া সিএইও দের কাছে তাহলেই সোশাল মিডিয়া টেকনোলজিকাল টিম আপনার সোশাল মিডিয়া একাউন্ট রিকভার করে দিবে যেখানে আপনি, আপনার ক্যারিয়ার , আপনার ইমেজ সব কিছু ওকে থাকবে। আপনি যদি পপুলার হোন তাহলে  চাইলেও   আপনি আপনার একাউন্ট ডিটেইলস কাউকে  দিতে পারবেন না। আপনি আপনার সোশাল মিডিয়া পেজ বা চ্যানেলে তাদেরকে বা যদি কোন প্রমোটার কে হায়ার করেন বা কোন ম্যানেজার বানাতে চান তাদেরকে সেই পর্যন্ত এক্সস দিতে পারবেন। কিন্তু তাকে যদি আপনি আপনার একাউন্টের লগইন ডিটেইলস দিয়ে দেন তাহলে নিজে স্বেচ্ছায় ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলড হয়ে গেলেন। 







বর্তমানে আমাদের দেশে ইউটিউব চ্যানেল ভিত্তিক একটি ব্যবসা শুরু হয়ে গেছে। যারা পপুলার তাদের ইউটিউব চ্যানেল কে মনিটাইজেশন করার কথা বলে ইউটিউব চ্যানেলে এবাউন্ট সেকসানে এমন এমন দেশ ব্যবহার করতাছে যেখানে সে কোনদিন যাবে না বা যাবার ইচ্ছা রাখবে না। ধরেন : আপনি ফেমাস। বাংলাদেশে পপুলার। আপনি বাংলাদেশেই আপনার ক্যারয়িারকে নিয়ে এগোতে চাইতাছেন। সেখানে আপনার নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল আছে যেখানে লোকেশন দেয়া আছে যুক্তরাষ্ট্র। এখন আপনি হয়তো যুক্তরাষ্ট্র যাবার ইচ্ছা পোষন করতাছেন  না বা আপনি হয়তো যাবেন ই না। তাহলে যদি আপনার চ্যানেলে লোকেশন দেয়া থাকে যুক্তরাষ্ট্র তাহলে আপনি যাদের কাছ থেকে কাজ নিতাছেন তারা হয়তো ধরে নিবে যে: আপনি বাংলাদেশে নাই। তাহলে আপনি আপনার ন্যায্য কাজটি হারালেন কারন যে আপনাকে কাজ দিতে চাইতেছিলো সে আপনার চ্যানেল লোকেশন দেখে মিসগাইড হয়ে আপনাকে না দিয়ে অন্য আরেকজন অখ্যাত লোককে বা পারসন কে কাজ দিয়ে দিলো। এইখানে এই ধরনের কাজ হবার মূল কারন: আপনি নিজে আপনার চ্যানেল টা মেইন টেইন করতাছেন না যা আপনার  ক্যারিয়ারের জন্য রিস্ক। অসচেতনাতে যদি আপনি কখনো কোথাও  স্পাই রেকর্ডিং হয়ে থাকেন তাহলে হয়তো যে কোন মূহুর্তে
 সেগুলো যদি চ্যানেলে বা সোশাল মিডিয়াতে আপ করে দেয়া হয় তাহলে আপনার ক্যারিয়ারের জন্য ১২ টা বেজে যােইতে পারে - সে ক্ষেত্রে আপনার উচিত হবে সরাসরি সোশাল মিডিয়া হেড অফিসে কল করে জানিয়ে দেয়া বা তাদের সাহায্য নেয়া। যদি আপনি সোশাল মিডিয়া হেড অফিসকে বুঝাতে পারেন তাহলে আপনি যে কোন সোশাল মিডিয়া একাউন্ট ফেরত পাবেন। কেউ যদি আপনার একাউন্ট হ্যাক ও করে থাকে তাও ফেরত পাবেন। কেউ যদি আপনার একাউন্ট ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল করে থাকে তাও ফেরত পাবেন। এজ এ ওয়ার্ড  কমপ্লেইন করাটাই মেইন বিষয়। 



দেখা গেলো: আপনি একটা কম্যুনিটি তৈরী করতাছেন। সেখানে আপনি একা সব মানুষের একাউন্ট লগইন করতাছেন। ঘটনাক্রমে কেউই জানে না যে আপনি সন্ত্রাসী। আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপ যেখানে বসে আপনি ব্যবহার করতাছেন সেখানে একে একে কম্যুনিটির সকল সদস্যদের রেকর্ড বা লগইন ডিটেইলস কুকিজ পাওয়া গেরো। ঘটনাক্রমে আপনি র‌্যাব পুলিশের কাছে তালিকাগ্রস্থ সন্ত্রাসী। আর বেচে থাকার জন্য হয়তো বা আপনি দেশের স্বনামধন লোকদের কে বা মেয়েদের কে ব্যবহার করতাছেন। রাষ্ট্রের কেউ জানলো না যে: আপনি বহির্দেশীয় সন্ত্রাসের সাথে জড়িত। আর আপনার কম্পিউচটারে আরো ১০০/২০০ জনের লগইন ডিটেইলস থাকার কারনে আপনি সেই সকল ১০০/২০০ জন মানুষকে সহ সন্ত্রাসী বনে গেলেন অথচ তারা নিস্পাপ কিন্তু  আপনার সাথে কানেকটিভিটি থাকার কারনে আপনি বুঝতেই পাররেন না যে: আপনার কম্পিউচটারের সবকিছু্ ট্রাক হইতাছে মাইক্রোসফট সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট দের দ্বারা ইন্টারনেটে বা মাইক্রোসফট নিজস্ব স্যাটেলাইটের মাধ্যমে। তাই অন্ততপক্ষে সোশাল মিডিয়া এবং ইমেইল এবং ওয়েবসাইট এইগুলোর সেনসিটিভ ডিটেইলস গুলো নিজেই মেইন টেইন করতে হবে। আর নয়তো অযাচিত ভাবে যে কোন সন্ত্রাসে সাথে তালিকাভুক্ত হয়ে যাইতে পারেন। সবচেয়ে বড় ব্যাপার ইন্টারনেট যেহেতু আমেরিকা থেকে আসে সেহেতু আপনাকে একটা জিনিস মনে রাখতে হবে যে: যুক্তরাষ্ট যে রকম নিয়ম কানুন মেনে চলে আপনি ওসেরকম নিয়ম কানুন মেনে চলার চেষ্টা করবেন। যেম: এস এস এন: Social Security Number ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে কেউ কোন লেনাদেনা করতে পারে না। তেমনি বাংলাদেশের ক্ষেত্রে আপনি জেনে রাখবেন আপনি যে কারো সাথে যে কোন ধরনের ডিলিংস এ যান না কেনো: তার বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর আছে কিনা সেটা প্রথমে ভেরিফােই করে নিবেন। যদি না থাকে তাহলে কোটি টাকার অফার দিলেও আপনি নিতে পারবেন না কারন কোনক্রমে যদি সে অজানা অপরাধী হয় তখন আপনাকেও জেল খাটেতে হতে পারে। 

Friday, January 8, 2021

ইন্টারনেটে বাংলা লেখার অনুভুতি।

বাংলাদেশে একটা প্রজন্ম আছে যারা ইন্টারনেটে বাংলা লিখতে দেখলে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে। তারা ব্যাপারটাকে ঘৃনার চোখে দেখে। অথচ গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের এই ব্যাপারে কোন আইন নাই যে : ইন্টারনেটে বাংলা লেখা যাবে না। আইনে আছে: দেশবিরোধী ,ধর্ম বিরোধী এবং রাষ্ট্রবিরোধী এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্মানপ্রাপ্ত লোককে অপমান করে সরাসরি কোন কথা লিখা যাবে না। ধর্মীয় ব্যাপারে ইংগিত পূর্ন ভাবেও লেখা যাবে না। চলেন দেখি: কোন কোন ধরনের মানুষ ইন্টারনেটে বাংলা লেখাকে ঘৃনা করে: 



  • যাদের মনের মধ্যে আজো দেশবিরোধী প্রজন্মের ভাষার প্রতি ভালোবাসা রয়ে গেছে তারা।
  • যারা পূর্ব বাংলাকে অন্য কিছু মনে করে থাকে তারা। পূর্ব বাংলা রেজিমেন্ট, পূর্ব বাংলা রাইফেলস , পূর্ব বাংলা কমিউনিষ্ট পার্টি এইগুলো তো আর মিথ্যা কথা না। আমি মনে করি: পূর্ব বাংলা নাম থাকার কারনেই স্বাধীনতা যুদ্বে ভারত বাংলাদেশীদের কে অস্ত্র, অন্ন, বস্ত্র এবং অস্ত্রের ট্রেনিং দিয়ে সাহায্য করেছে। আর নয়তো বাংলা ভাষাতে কথা বলার কারনে বা বাংগালী হবার কারনেই সাহায্য করেছে। 
  •  যারা বাংলাদেশে বসবাস করে বাংলাদেশ কে এবং বাংলা ভাষাকে ঘৃনা করে। 
  • যারা এই বাংলায় অন্য দেশের ভাষা প্রতিষ্টিত (শতরু দেশের ভাষা) করতে চেয়েছিলো তারা (১৯৫২ সালের ২১শে ফেবরুয়ারী)। 
  • দেশবিরোধী জানোয়ার প্রজন্ম যাদের মাথাতে প্রচুর পরিমানে ডিষ্টার্ব আছে। 
  • যারা জাতিগতভাবে বাংলাদেশে বসবাস করে কিন্তু তারা কথা বলে ভিন্ন ভাষাতে। 
  • যারা মনে মনে আজো কল্পনা করে বাংলা অন্য কোন দেশ হয়ে যাবে তারা। 
  • যারা ইন্টারনেটে বাংলায় একসময় ধর্মবিরোধী কথা লিখতো তারা। 



ইন্টারনেটে যারা বাংলা ভাষাকে প্রতিষ্টিত করার জন্য সংগ্রাম করে গেছে এবং গুগলের সাথে বাংলা কন্টেন্ট কে মনিটাইজেশন করতে সক্ষম হয়েছে তারা উপরে উল্লেখিত সব ধরনের প্রজন্মের বিরুদ্বে লড়াই করে জিতেছে। কিন্তু সর্বশেষ উল্লেখিত যে প্রজন্ম: যারা আইডন্টেফায়েড, যাদের বিরুদ্বে বাংলার রায় আছে যে : যারা স্বজ্ঞানে স্ব্ইচ্ছায় ইন্টারনেটে  মহান সৃষ্টিকর্তা বা তার নবীজিকে অপমান করে লেখালেখি করতো তাদের মধ্যে অনেকেই আজো জীবিত বলে ধারনা করা হয়। তাদেরকে ধর্মদ্রোহী বা রাষ্ট্রদ্রোহী আখ্যা দিয়ে ফাসির ব্যাপারে রায় দেয়া হয়েছিলো হেফাজতের মহাসম্মেলন থেকে - যা আজো বিচারের রায়ে সম্পূর্ন হয় নাই। যারা কাগজে লিখেছিলো বা যারা মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লিখেছিলো বা যারা ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের ব্লগে লিখেছিলো মহান রাব্বুল আলামিনের বিরুদ্বে- যারা স্বস্বীকৃত সারা দেশে তাদের ফাসির ব্যাপারে সারা দেশ একমত ছিলো। সব ধরনের ব্লগার রা কখনো সৃষ্টিকর্তা বা বেচে থাকার ধর্মের বিরুেদ্বে লেখে নি- যারা যারা লিখেছে বিভিন্ন ধরনের প্লাটফর্ম কে ব্যবহার করে তাদের কে চিহিৃত করে রাষ্ট্রীয় ভাবে ফাসির সমাধিতে নিয়ে যাওয়াটই আমার আজকের লেখার মূল লক্ষ্য। আমি নিয়মিত রোজা রাখি, সবসময়ই কোরবানির ঈদে কুরবানি দেই, নিয়মিত নামাজ পড়ার চেষ্টা করি ১/২/৩/৪/৫ ওয়াক্ত এবং আমি ঈমানে মোফাচ্ছের ও বিশ্বাস করি। বাংলাদেশ মুসলিম দেশ। আর এ দেশের মাতৃভাষা বাংলা। আপনাদের যদি ইন্টারনেটে বাংলা ভাষাকে ঘৃনা লাগে তাহলে আপনি দয়া করে এই দেশ ছেড়ে আপনার নিজস্ব দেশে চলে যান। সেখানে আপনারা অনেক ভালো করবেন।  




দেশবিরোধী প্রজন্ম কিভাবে আজো বহির্দেশীয় ভাষা প্রতিষ্টিত করার চেষ্টা করতাছে? 

যেমন: ধরেন: তারা প্রকাশ্য দিবালোকে মাউথ স্পিকার ব্যবহার করে অনেক সময় আমরা যে দেশ বা যে জাতিকে ঘৃনা করি তাদের ভাষাতে কথা বলা শুরু করে। আগে কখনো এতোটা উদ্বতপূর্ন আচরন দেখি নাই যতোটা বিগত ১০/১১ বছর যাবত দেখতাছি (বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ বা জাতীয়তা নিয়ে যারা রাজনীতি করে না তাদের কথাই বলতাছি)। আগে দেখেছি তারা গোপনে বা আড়ালে বা আবডালে তাদের নিজস্ব ভাষাতে  কথা বলতো- যাতে বাংলাদেশীরা কখনো না শুনে। কিন্তু থানা শাহবাগে অনুষ্টিত গনজাগরনের মাধ্যমে ৭১ এর দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) এবং রাজাকারদের (ফাসি) প্রকাশ্য দিবালোকে সারা বিশ্বের সামনে ফাসি কার্যকর করার পরে (কসাই কাদেরে ফাসি ১৪ই ডিসেম্বর ২০১৩) তাদের অত্যাচার বেড়ে গেছে- তারা বুঝতেই পারতাছে না যে তাদের দেশের সকলের সামনে আমরা দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) এবং রাজাকারদের (ফাসি)   কার্যকর করেছি- তাদের মাথা নুইয়ে দিয়েছি। তাদেরকে আগেও একবার বাংলাদেশী রা পরাস্ত করেছিলেঅ- ১৯৭১ এর যুদ্বে। মুচলেকা দিয়ে গেছে যে জীবনে আর কোনদিন এদিকে আসবে না। কিন্তু কুত্তার লেজ কি আর এতো সহজে সোজা হয়। আজো তারা তাদের কর্তৃত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করতাছে একদণ চিৎকার চেচামেচি বাহিণী দ্বারা । যাদের েএকমতা্র কাজ সারা দিন দেশের যে কোন ব্যাপার নিয়ে চিৎকার চোমেচি করা। প্রকাশ্য দিবালোকে বলতে পারে না বা লিখতেও পারে না- শুধূ পারে মনের আক্রোমে উপরের দিকে তাকিয়ে চিৎকার করতে। উপরের দিকে অনেক সময় ফ্যানও থাকে। একটু চেষ্টা করে বাংলার বিদ্বেষীরা ঝুলে পড়লেই বাংলাদেশীদের জন্য অনেক কিছু সহজ হয়ে যাইতো। বাংলাদেশী বা বাংগালীরা এমনিতেই মারাত্মক পরিশ্রমী জাতি।






আপনি শুনলে অবাক হবেন যে: বাংলাদেশ নাম উচ্চারন করে বা বাংলাদেশ নাম ব্যবহার করে এরকম অনেক লোকেরআ বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই- কারন তারা চির বেহায়া বা চির ছ্যাচড়া। তারা সবসময়ই এদেশটাকে বেচে চলতে চায়। দুর্নীতি, চুরি, বাটপারি এদের নিত্য প্রয়োজণীয় কাজ কারবার।  আবার  সারা দেশে দেখবেন তাদের বইগুলোর উপরে লেখা থাকবে  যে সেই বইগুলো অন্য আরেক দেশের ভাষা থেকে অনুবাদ করা। এমন একটা দেশের ভাষা থেকে অনুবাদ করা যাদের আশে পাশে ১০০% মুসলিম দেশের অবস্থান। আর তারা তাদের নিজেদের চারদিকে না তাকিয়ে সরাসরি পৃথিবীর একমাত্র বৃহৎ হিন্দু রাষ্ট্র (মানুষ প্রায় ১৫০ কোটি) দ্বারা ঘেরা বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে থাকবে। (শালার এতো ছ্যাচড়াও মানুষ হয়- ছ্যাচড়ামির একটা লিমিট থাকার দরকার ছিলো।)  মনে পড়ে থানা শাহবাগ গনজাগরনের একটা স্লোগান:  "The Black devil of F akistan- GO back to F kistan". ফা কিস্তানের প্রেতাত্মা ফা কিস্তানে ফিরে যা! বাংলা তোর বাপ দাদাদের দেশ না। একটা কথা কখনো ভুলা যাবে না: বাংলার চারিদিকে পৃথিবীর অন্যতম সামরিক ক্ষমতাধর দেশের সেনাবাহিণী: ভারতীয় আর্মি।  জাতে হিন্দু হলেও: হিন্দু মুসলিম ভাই ভাই, সবাই বলে যাই যাই। 





ইন্টারনেটে খুব ভালো আয় উপার্জন করার ক্ষেত্রে আমরা এদের (বাংলা বিদ্বেষীদের) কারনে  কি কি সমস্যায় পড়েছি? 

সারা বিশ্বে যারা ইন্টারনেট প্রোগামার তারা অনেক আগে থেকেই একটা সিদ্বান্তে উপনীত হয়েছিলো যে: যারা বাস্তব জীবনে বা প্রাত্যহিক জীবনে বাই সেক্সুয়াল তারা সারা দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ইন্টারনটে ব্যবহার করতে পারবে ১৫ মিনিট। আমরা যেদিন তাদের ‍ উপস্থিতি পাই ইন্টারনেটে সেদিন তাদেরকে আমরা বলি: তোমাদের কারনে আমাদের ইন্টারনেটে সমস্যায় পড়ি। তারা জিজ্ঞাসা করে যে: আমার কারা? তো আমরা উত্তর দেই যে : আমরা ইন্টারনেট প্রোগ্রামার। আমরা সারা বিশ্বের ইন্টারনেট ডিষ্ট্রিবিউশেনে কাজ করি। আমরা ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক প্রোগ্রামার বা আমরা ইন্টারনেটে সোশাল মিডিয়া ডেভেলপার- তখনকার হিসাবে। তাও তারা সরতে রাজী হয় নাই দেখে পরে আবারো জিজ্ঞাসা করি যে: তোমাদের কাছে প্রিয় জিনিস কি? তো বলতাছে :বাই সেক্সুয়াল কাজ করা ( বো বুঝতে পারলাম যে: তারা মানুষ না সম্ভবত)। তো তখন বিভিন্ন দেশে এদের বিুরদ্বে প্রতিবাদ করা হয় যে: তাদের কারনে ইন্টারনেট প্রোগ্রামার দের সমস্যা হয়। তো তারা রাজী হয় যে: সারা দিনে তারা অনলি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে। সেই হিসাবে বিশ্বের মিনিমাম ১০০ দেশের সব শহরে এই নিয়ম পালন করা হইতাছে। সাধারনত যারা বাই সেক্সুয়াল তারা সবসময় ইন্টারনেট ব্যবহার করে না। তারা হঠাৎ হঠাৎ আসে: সোশাল মিডয়া ষ্ট্যাটাস আপডেট করে চলে যায় বা ইমেইল চেক করে অনলি।   ইন্টারনেট যেহেতু একটা ইনফিনিটিভ শক্তির আধার হিসাবে বিবেচনা করা হয় সে কারনে বাই সেক্সুয়ালদেরকে এইখান থেকে সবসময় দূরে থাকতে বলা হয়। আর নয়তো যারা এই বিশ্বে প্রথমদিন থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে তারা আমরা ধারনা করি যে : তারা (বােই সেক্সুয়াল রা) হঠাৎ করে মানুষ থেকে পশুতে রুপান্তরিত হয়ে যাইতে পারে। কারন তারা পশুর চেয়েও অধম। পশুরাও কখনো বাই সেকস্সুয়াল সেক্স করে না। ধারনা করা হয় তারা টেষ্টটিউব। কারন মানুষের মাঝে Matter of Humanity বলে একটা বিষয় আছে যেই কারনে এই ধরনের ভুল সে একবারের বেশী দুইবার করতে পারে না স্বইচ্চায় বা স্বজ্ঞানে। প্রাপ্ত বয়স্কে একবার ভুল করলে স্বয়ং সৃষ্টিকর্তাও মাফ করে দেয়।





বাংলাদেশের ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে এদের পদচারনা শুরু হয় তখন আমাদের কাজ করবার দেখে মনে হয় তারা পরিকল্পনা করে যে তারা ইন্টারনেটে একটা গ্যানজাম করবে। আমাদের পরিকল্পনা ছিলো: এদশের সকল শিক্ষিত মানুষের সাথে ডলার কানেকটিভিটি থাকবে। হয়েছেও তাই। আমরা বলতে বুঝি যারা আমরা প্রথম থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করি। প্রথম বাংলাদেশে যে গ্যানজাম হয়: তা হলো বিভিন্ন ধরনের ল্যান্সিং প্রোগ্রাম: (ডু ল্যান্সার, স্কাই ল্যান্সার বা আরো অনেক ধরনরে বাল ছাল ল্যান্সার বলে বিপুল পরিমান টাকা হাতাইয়া নেয় একটি সংগবদ্ধ চক্র) প্রথম ধাক্কা ২০০৬ পর্যন্ত। তখনকার দিনে প্র্যেকটা ছেরে বা মেয়ে জনপ্রতি ৭/৮ লক্ষ( আমি ছাড়া) টাকা ধরা খায়। ভাবতে পারেন তখন চালের দাম ছিলো ৫/৬টাকা কেজি। ইন্টারনেট প্রজন্ম কে পংগু বানানোর ধান্ধা। তখন বর্তমানে যারা ইন্টারনেটের কথা বার্তা বলে বেড়ায় তারা ছিলো রাস্তাঘাটের পাতি মাস্তান। 





তারপরেও থেমে থাকে নাই বাংলাদেশীরা। বিপুল পরিক্রমায় এগিয়ে যায়। বিশেষ করে বাংলাদেশ সামরিক বাহিণীর ২ বছরের শাসন বলতে গেলে সারা দেশের ইন্টারনেটের ভিত্তি স্থাপন করে দেয়। সারা দেশের ছেলে এবং মেয়েদেরকে ক্রমাগত ইন্টারনেটের সামনে বসিয়ে রাখতো এবং বাহিরে ছিলো কার্ফুর মতো। সেই সামরিক বাহিণী পরিকল্পনা করে ডিজিটাল বাংলাদেশ যার সকল প্রজক্টে এই ৫০ বছল স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে শেষ হবার কথা। সবগুলেঅ প্রজেক্ট আমি সকাল ৮টা তে ঘুরে দেখেছিলাম: গুনেছিলাম ৪৫ টা প্রজেক্ট যার সবগুলোই সাকসেসফুল এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন প্রজেক্ট: বর্তমানের জাতীয় পরিচয়পত্র অনুবিভাগ- বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয় যেটার প্রজেক্ট চলাকালীন নাম ছিলো : ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রনয়ন ও  জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান (PERP & FINIDC)। আর এখন তো সবাই যার যার ভোটার রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের ওয়েবসাইট থেকে দেখে নিতে পারতাছে যার যার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর। বিগত ২বছর ধরে এখন আর সেটা জাতিসংঘের প্রজেক্ট না। 





দ্বিতীয় ধাক্কা আসে : ইন্টারনেটে নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) প্রজন্মের উথ্থান। আমি ছোট বেলা থেকেই জানতাম যারা বাই সেক্সুয়াল তারা সাধারনত নাস্তিক হয়। কিন্তু কেউ প্রকাশ্যে বলতো না। ইন্টারনেটেও একটা প্রজন্ম সারা দেশের ফ্রি ল্যান্সার দেরকে থামানোর জন্য মানুসের মস্তিষ্কে আঘাত করার জন্য নাস্তিকধর্মী কথা লিখা শুরু করে (যা আমি কখনো পড়েও দেখি নাই ২ টা আর্টিকেল ছাড়া- আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে লিখি নাই কখনো বা জানতাম না।) ২০০৯/২০১০ সালে বাংলাদেশ সামরিক বাহিণীর ডিজিটাল বাংলাদেশে কাজ করার সুবাদে একজন এসবি (স্পেশাল ব্রাঞ্চ) অফিসার অনুরোধ করে বলে যে: তুমি ইন্টারনেটে কি কাজ করো্? তো বললাম যে: ডলারের কাজ করি। তো বলতাছে তোমাকে একটা ওয়েবসাইট এড্রস দেই, দেখে বা পড়ে আমাদেরকে বলবা যে: সেই ওয়েবসাইটটা যারা লেখালেখি করে তারা কি রকম? পরে পড়ে দেখলাম যে: তারা ধর্মবিরোধী কথা লিখে কিছুটা। যেহেতু ডলার বা রেমিটেন্স আনি সেহেতু আমার মোটামুটি ভালো একটা ভ্যালু ছিলো তাই মতামতটা এসবি কে জানাতে তারা বললো যে: ঠিক আছে : আমরাও তাই সন্দেহ করি। সম্পূর্ন পরিকল্পনা মাফিক বাংলাদেশে সমস্ত আধুনিক ছেলে বা মেয়েদের আড্ডা থানা শাহবাগ গনজাগরনরে আড্ডা কে ভাংগার জন্য এবং গনজাগরন কে ভন্ডুল করার জন্য বাংলাদেশে বসবারত কিছু ছ্যাচড়া এমন একটি কাজ করে যা আজো সারা বিশ্বে কলংকিত। শাহবাগে যারা আড্ডা দিতো তাদের বেশীর ভাগ ই আমার সাথে পরিচিত বা ইন্টারনেটে কানেক্টেড ছিলো। আমরা জীবনে কোনদিন সেই ধরনের কোন কথা শুনি নাই( আমি 1986 সাল থেকে শাহবাগ চিনি আর নিয়মিত আসা যাওয়া করি ১৯৯৮ সাল থেকে বা বসে আড্ডা দেই)। একটা সার্কেলের যদি কেউ খারাপ হয় তাহলে সেটা আগুণের মতো ছড়িয়ে পড়ে। ২০১৩ সালে অনুষ্টেয় থানা শাহবাগের গনজাগরনর সম্পূর্ন পরিকল্পনা মাফিক একটা নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) গ্ররপ থাবা বাবা নামের একটি নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) ব্লগ লিখে শাহবাগে চলমান গনজাগরনরে মাঝে চালান করে যার কারনে সারা দেশের মানুষ তাৎক্ষনিক ভাবে জীবনেও ব্লগ না করা থানা শাহবাগের প্রায় কোটির উপরে মানুষজনের নেটওয়ার্ককে   ভুল বোঝে যে ভুল ভাংগাতে আজো এখনো চেস্টা করতে হইতাছে  সারা দেশের মানুষের কাছে।  





প্রথমে বলা হয়েছে: থানা শাহবাগের কেউ ব্লগ বা ব্লগিং বা ব্লগারের সাথে জড়িত না। সেকেন্ডলি না পেরে বলা হয়েছে: ”নাস্তিক না আস্তিক জানে মোর খোতা: তুই বলার কে?  থানা শাহবাগের গনজাগরনের যতো মানুষের সাথে মেলামেশা করেছি কেউ কোনদিন কোন ব্লগ নিয়ে আলোচনা করে নাই- বলতে গেলে তারা সারা দেশের গ্রাম বাংলার মানুষ । একমাত্র আলোচনার বিষয়বস্তু ছিলো: ফেসবুক । জীবনেও কোনদিন প্রমান পাই নাই ব্লগ নিয়ে কোন কিছু। আমার এই ব্লগ টা তখন চালু ছিলো। তখন আমি ইংরেজীতে ব্লগ পোষ্ট করতাম - ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং নিয়ে। তখন আইকানের (ICANN) একটা নিয়ম ভাংগার জণ্য আমার এই ব্লগ এড্রসটা (masudbcl.blogspot.com) ৭ বছর বন্ধ ছিলো এবং ২০১১ সালের ৭ বছর পরে ২০১৮ সালে আমি আমার এই ব্লগ (masudbcl.com) টা ফেরত পাই। আর এর মাঝে তৈরী হয়েছে বাংলা কন্টেন্ট মনিটেইজেশণ। বুকে হাত দিয়ে বলতে পারি: ব্লগার ডট কম ওয়েব ২.০ প্রোগ্রামিং করতাম এসইও কাজ করার জন্য এবং একমাত্র শাহবাগ গনজাগরনের আগের সার্কেলে একমাত্র ব্লগ ছিলো আমার এবং সেখানে আমি কোনদিন কোন ধর্মবিরোধী কথা লিখি নাই। আমার লেখার বিষয়বস্তু ছিলো কিভাবে সাার বিশ্বের ছেলে বা মেয়েরা ফ্রিল্যান্সার হতে পারে এবং তা ইংরেজী ভাষাতে। যতোদূর জেনেছি: আমি কেনো সারা বিশ্বে ফ্রি ল্যান্সার বা মার্কেটপ্লেস রিলেটেড কাজ ছড়ানোর চেষ্টা করেছি সেটা ছিলো আইকান থেকে শাস্তি পাবার মূল কারন এখনো আমার একটা জিমেইল ইন একটিভ (masudbcl@gmail.com). 





তো যেই খানকির পোলারা ইন্টারনেটে ব্লগার ডট কম প্লাটফরম ব্যবহার করে  রাজধানী ঢাকা শহরে কে কোন খান থেকে বসে ধর্মবিরোধী কথা লিখে সেরকম একটা ডিটেইলস রিপোর্ট কার কার কি আইপি, কে কোন ডিভাইস ব্যবহার করতাছে, কার কি অপারেটিং সিষ্টেম, কে কি কোন মোবাইল ইন্টারনেট বা ব্রডব্যান্ড কানেকশন ব্যবহার করতাছে- এরকম একটি রিপোর্ট এর কথা তখন শোনা যায়  এবং তারপর থেকে দেখি:  সেই খানকির ছাওয়াল রা বাই সেক্সুয়াল আর ইন্টারনেটে পিঠ দেখায় (মানে মনের চোখে দেখা যায়)। বয়স হয়ে যাবার পরেও সে বা তারা সাারাদিন ইন্টারনেট ব্যবহার করে বসে বসে। তাদের প্রধান সমস্যা তারা বোধ করি বাংলাদেশের নাগরিক না কিন্তু তারা বাংলাদেশের প্রশাসনের কাছ থেকে একটা সেল্টার পায় বোধ করি নয়তো এতোদিন সেই সকল নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) ব্লগারদের ফাসি হয়ে যাবার কথা। এর পর থেকে তারা যখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে  তখন তাদের পিঠ দেখা যায় এই বিশ্বে। এক কথায় যেহেতু তারা বাই সেক্সুয়াল এবং নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) প্রজন্ম মে বি: তাই ইন্টারনেটে বসলে তাদের পিঠের অংশ দেখা যায়। তারা সেই নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) কথা বার্তা লিখতো বাংলাতে। ফলে সারা দেশে যারা ইন্টারনেটে বাংলা লিখতো কবিতা, গল্প, ছন্দ তারা একটা বিশাল কষ্ট পায়। আমাকেও লিখতে বলতো গল্প বা ছড়া। আমি বলতাম: গুগলের মনিটাইজেশন আসুক তারপরে লিখবো। যেমন:এখণ লিখতাছি। আজো আমরা সারা বিশ্বে ইন্টারনেটে যারা নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) কথা লিখতো তাদের ফাসি কার্যকর করার দাবী জানাই। হেফাজতের কিছূ লোকজন এবং আরো সারা দেশের অনেকের সাথে কথা বলে শিওর হওয়া গেছে যে: সেই নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) কথা যারা লিখতো তাদেরকে যারা দেশের ভেতরে থেকে সেল্টার দিতাছে তারা নিশ্চিতভাবে জাহান্নামী। 


আর তৃতীয় ধাক্কা: বর্তমানে তৈরী হওয়া ইন্টারনেটে হ্যকাার গুরপ যারা পুরোদমে আইন প্রশাসনের সামনে বসে ইন্টারনেটে একেকসময় একেক খানে একেক দেশ হ্যাক করে যাইতাছে বা চেষ্টা করে যাইতাছে যেখানে বাংলোদেশ বা তার পতাকা প্রতিনিয়ত অবনমিত হয়ে যাইতাছে। হয়তো একদিন ইন্টারনেট বাংলাদেশ থেকে চলেই যাবে আর যারা বাংগালীর ক্ষত করার : ১৯৭১ এর দেশবিরোধী (ফাসি) প্রজন্ম তারা মনে মনে খুশিই হবে যে বাংগালীর একটা চিরস্থায়ী ক্ষতি করে দিতে পারলো তারা। যেমন: ১৯২.১৬৮.০.১ লিখে সার্চ দিলে আগে বাংলাদেশ পাওয়া যাইতো: বাংলোদেশের জন্য বরাদ্দকৃত আইপি এখন আর সেটা পাওয়া যায় না। 


শুনেছি (হাছা মিছা জানি না) : নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) কথা যারা লিখতো তাদের ব্যাপারে একটা তথ্য জেনেছিলাম: একদল ইউরোপিয়ান বা আমেরিকানদের ঢাকা শহরে অনেক অনেক সম্পত্তি ছিলো : যারা বিভিন্ন দেশ থেকে ঢাকা শহরে এসেছিলো এবং তারা তাদের প্রয়োজনে বিপুল পরিমান জায়গা জমি কিনেছিলো বেচে থাকার স্বার্থে। সেই নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) ব্লগার রা পরিকল্পনা করে সেই সকল জমি জায়গা তে বসে এই কাজ করেছিলো সেই সকল সম্পত্তিতে চিরস্থায়ী ভাবে  থাকার জন্য। পরে যখন অনুসন্ধান হয় তখন বের হয় যে : সম্পত্তিগুলোর মালিক ইউরোপিয়ান এবং আমেরিকান রা। অথচ বাংলাদেশে বসবাস করার জন্য তাদের যে প্রয়োজণীয় কাগজপত্র গুলো দরকার সেগুলো ছিলো।। আর জাতিসংগের কাছে ব্যাপারটা উল্লেখ করার পরে জাতিসংগ সিদ্বান্ত নিয়ে যাদের সম্পত্তি তাদেরকে সম্পত্তির যা দাম তা দিয়ে দেবার জন্য বিবচেনা করে। পরে বাংলাদেশে আইন তৈরী হয়: পুলিশ ভাড়াটিয়া আইন। এই আইন মোতাবেক বাংলাদেশ পুলিশ যে কোন সময় যে কোন বাড়ি ফ্লাট এবং তার ডিটেইলস পরীক্ষা করে দেখতে পারবে। এই আইন টা সত্য কিন্তু পুরো ঘটনাটা আমি কোথায় শুনেছি ঠিক মনে নাই আর সেই বিষয়ে ডিটেইলস তথ্যও নাই। তো আজো তারা সেই সকল বাড়ি, ঘর, বিল্ডিং এ বসে যারা সমানে ২ নম্বরি করে যাইতাছে আর এই দেশের সরকার আইন বা প্রশাসন যেনো দেখেও না দেখার ভান করে যাইতাছে যার প্রমান হইতাছে যারা নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) ব্লগ লিখেছিলো তাদের মধ্যে কাউকেও আজো ফাসি দেয় নাই। যার দাবী ছিলো হেফাজত এমং শাহবাগ গনজাগরনের সহ সকলের। বাংলাদেশের একটি ধর্মান্ধ গোষ্টী আজো ২০১৩ সালে থানা শাহবাগের গনজাগরনের বাংলা স্লোগান জয় বাংলা স্লোগানধারীদেরকে নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) বলে ফেলায়। অথচ জয় বাংলা কিন্তু বাংগালীর প্রানের স্লোগান। মাঝে মাঝে তারা শাহবাগকেও (ষেখানে কিন্তু একটি মাজার আছে যার নাম শাহবাগের মাজার বা হাইকোর্টের মাজার) নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) বলে ফেলায় কিন্তু ব্যাপারটা ঠিক না।শাহবাগ কিন্তু একটি জায়গার নাম : থানা শাহবাগ। মাঝে মাঝে তারা গনজাগরনরে সকল ধর্ম বর্নের লোক কে কটু কথা বলতেও ছাড়ে নাই। সেই ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান দের সম্পত্তি যদি জাতিসংঘ নিয়ে থাকে তাহলে শুনেছি অদূর ভবিষ্যতে সেই সকল বিল্ডিং থেকে হলি কোরান বা হলি ইনজিল বই বিতরন করা হবে মুসলিম এবং খ্রীষ্টানদের জন্য। সেইখানে সেই সকল অভিশপ্ত জায়গাগুলোতে  আর কখনোই কোন ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান দের বংশধর রা বসবাস করতে পাবে না- তারা শুধূ তাদের জায়গা জমি ফ্লাট বাড়ির ন্যায্য দাম খুজে বেড়াবে বা থারা হয়তো সেগুলো জাতিসংগের কাছে সেল করে দিয়েছে বা সেল করে ণ্যায্য দাম পেয়ে গেছে বা পাবার অপেক্ষায় আছে। 


নাস্তিক (আস্তাগফিরুল্লাহ) কথা যারা লিখেছে তারা যদি ইন্টারনেটে শারিরীক প্রেশার না দিতো তাহলে যারা ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং ওয়ার্কার তারা হয়তো প্রত্যেকেই কোটিপতি হয়ে থাকতো।  


  


Wednesday, January 6, 2021

ইউটিউব ভিডিও মনিটাইজেশন এপরুভাল পাবার অনূভূতি।



পেয়ে গেলাম ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন এপরুভাল। ১৮ ঘন্টার মধ্যে।

 আবেদন করার সর্ব্বোচ্চ ১৮ ঘন্টার মধ্যে পেয়ে গেলাম আমার এই ব্লগের ওয়েবসাইটের সাথে কানেক্টেড ইউটিউব চ্যানেল masudbcl মনিটাইজেশন। সেই অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি ভিডিও ও তৈরী করলাম কিন্তু কোন এডভারটাইজার ইস্যু পায় কিনা সেজন্য ভিডিওটি প্রাইভেটে রাখতে হয় কয়েকঘন্ট যা এই পোষ্টের সাথে পরে এড করে দেবো। আমার ব্লগ যারা প্রতিনিয়ত পড়েন তারা সকলেই জানেন যে: আমার ব্লগের নামে আমার একটা ইউটিউব চ্যানেল নামও আছে । ইউটিউব মনিটা্িজেশন এপরূভাল পাবার ক্ষেত্রে আমি যে নিয়মগুলো অনুসরন করেছি তাই নিয়ে তৈরী করা হয়েছে ভিডিও টি। একদমই সহজ এবং এপুরভাল পাইতে আপনার ১ টাকাও খরচ হবে না। এমনিতে সারা দেশে অনেক লোক আছে আবেদন এবং এপরুভাল পাবার কথা বলে আপনার কাছ থেকে টাকা নিবে কিন্তু ব্যাপারটা হলোে আপনি নিজে যদি পুরো ব্যাপারটা জানেন তাহলে কিন্তু ১ টাকাও খরচ লাগবে না। 







বেসিক যে নিয়মগুলো আপনি ফলো করতে পারেন তা হলো: 
  • আপনি ভিডিও গুলো তৈরী করবেন ১ ঘন্টা সময় নিয়ে মিনিমাম। 
  • আপনার ভিডিও ইনট্রো বা আউটট্রো , আই বাটন এবং থাম্বনেইল অবশ্যই মেইনটেইন করতে হবে। না পারলেও সমস্যা নাই। 
  • ভিডিও গুলো কোনভাবেই কপি পেষ্ট করা যাবে না। 
  • কোন কান থেকে ভিডিও এনে এডিট ও করা যাবে না। 
  • আরেকজনের ভিডিও কন্টেন্ট কপি পেষ্ট বা কাট পেষ্ট করা যাবে না। 
  • বিগত ১ বছল বা ৩৬৫ দিনে আপনাকে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচটাইম এড করতে হবে। যদি আপনার ভিডিও গুলো ১ ঘন্টার হয় তাহলে   আপনার বন্ধুরা ৪০০০ জন ১ ঘন্টা করে দেখলে হয়ে যাবে বা ১ ঘন্টার ৪ টি ভিডিও আপনার ১০০০ বন্ধু দেখলেও হয়ে যাবে। 
  • ১০০০ সাবস্ক্রাইভার। পরিচিত বা অপিরিচিত বা আপনার ভিডিও কন্টেন্ট দেখে আপনার ভক্ত হলে সে আপনাকে সাবস্ক্রাইভ করবে। 
  • পুরো ভিডিওত একবারের জন্য হলেও অনুরোধ করবেন লাইক কমেন্ট ফলো বা শেয়ার করতে- তাতে যারা আপনার ভিডিও পছন্দ করবে তারা লাইক কমেন্ট বা শেয়ার করবে। 

                                   


আমি আবেদন করার সময়ে মোটামুটি শিওর ছিলাম যে: আমি মনিটাইজশেণ এপরুভাল পাবো কারন আমি কারো কন্টেন্ট কপি পেষ্ট করি নাই। তবে আনপরা পুরো ভিডিওগুলো র বেতরে যেনো একটি ভিডিওতে হলেও লিভিং বিংস থাকে যেমন: মানুষ বা আপনার চেহারা বা আরো কিছু যেমন: মৌমাছি বা বিড়াল বা কবুতর বা গুর বা ছাগল সেরকম। মনিটাইজেশন পাবার প্রথম শর্ত হলো : লিভিং বিংস। যেমন: আপনার ভালো লাগলো আপনি ২ ঘন্টার একটি ভিডিও তৈরী করলেন শুধু পাখি উড়ার উপরে বা শুধূ ফুলেরি ভিডিও এরকম। যাই হোক টেক্স চ্যানেলে ক্ষেত্রে একবারের জণ্য হলেও লিভিং বিংস হতে হবে। আর অন্যান্য চ্যানেলে ক্ষেত্রে ব্যাপার গুলো বা বিষয়েগুলেঅ আলাদা। যেমন: বাংলাদেশে সোলস ব্যান্ডের গান অনেকেই ইউটিউব চ্যানেরে তুলে রেখেছে যেগুলো কপিরাইট আইনে সিক্ত। কারন তাদের অডিও গানগুলো ইন্টারনেটে তাদের পারসোনাল প্রপার্টি । শুধূ সোলস না যে কোন ব্যান্ডের গানই তাদের প্রপার্টি। 







কালকে রাতে আবদেন করেছি- আজকে দুপুরে এপরুভাল পেয়েছি। 
 


আরো একটি গুড লাক নিউজ: আমার চ্যানেলে এখন ভিডিওএড দেখাইতাছে। 
Wish me Luck.














Tuesday, January 5, 2021

শয়তানকে নিয়ে একটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী। শয়তান এবং তার প্রজন্ম এবং ধ্বংস।

কাহিনীটা সম্পূর্ন রপে কাল্পনিক। এর কোন ঘটনার সাথে কেউ কাউকে মেলানোর চেষ্টা করবেন না। 


একদল বিজ্ঞানী একবার একখানে বসে গবেষনা করতে করতে টেষ্টটিউব বেবী বানানোর জন্য প্রয়োজণীয় সব রসদ পেয়ে গেলো। তো চিন্তা করতে শুরু করলো যে কিভাবে কি করবে? এইটাকে আপনি আইয়ামে জাহেলিয়াত  যুগের ঘটনাও বলতে পারেন। তখন এমন কোন কাজ নাই যা হয় নাই পৃথিবীতে। যেমন: 

  • মা সন্তানের সাথে সেক্স বা বিয়ে করতো। (আস্তাগফিরুল্লাহ বা নাউযুবিল্লাহ) (নাস্তিক)
  • ভাই বোন সেক্স বা বিয়ে করতো। (আস্তাগফিরুল্লাহ বা নাউযুবিল্লাহ) (নাস্তিক)
  • মেয়ে পিতার সাথে সেক্স করতো বা বিয়ে করতো। (আস্তাগফিরুল্লাহ বা নাউযুবিল্লাহ) (নাস্তিক)
  • ২ জন ছেলে ১ জন মেয়ে বিয়ে বা সেক্স করতো। (আস্তাগফিরুল্লাহ বা নাউযুবিল্লাহ) 
  • ২ জন মেয়ে ১ জণ ছেলে সেক্স করতো বা বিয়ে করতো। (আস্তাগফিরুল্লাহ বা নাউযুবিল্লাহ) 
  • একদল ছেলে বা মেয়ে একসাথে উলংগ হয়ে সেক্স করতো বা বিয়ে করতো। (আস্তাগফিরুল্লাহ বা নাউযুবিল্লাহ)
  • ঘরের স্ত্রী অন্য পুরুষের সাথে মেলামেশা করতো। 
  • একজনের প্রেমিক আরেকজনের প্রেমিকার সাথে সেক্স করতো। 
  • মোদ্দা কথা যতো ধরনের শয়তানি তরিকা আছে সবই করতো। 



তখন একদল ধার্মিক বিজ্ঞানী আইডেন্টফাই করার চেষ্টা করলো যে কি করা যায় বা কিভাবে শয়তানকে থামানো  যায় এবং শয়তানের সাথে কথা বলা যায়। তখণকার দিনের ঈমানদার মানুষ শয়তানকে ডেকে কথা বলতে পারতো। কারন তখণ অপরাধ টা ২/১ খানে ছিলো: সারা দুনিয়াতে ছড়াইয়া ছিটাইয়া ছিলো না। এখন সারা দুনিয়াতে শয়তানের কার্যক্রম ছড়াইয়া ছিটাইয়া গেছে ফলে এখন আর শয়তানের সাথে কথা বলা যায় না। কারন তার ক্ষমতা কিছুটা বৃদ্বি পাইছে মনে হয় কিন্তু শয়তান ছিলো পদ্বতিগত ভাবে জারজ , হিজড়া এবং স্বভাবতই বন্ধ্যা। মানে তার যে কোন একটি ক্ষমতা ছিলো তা হইতাছে : সে তার শরীরের একটি অংগকে পুরুষের লিংগের মতো করতে পারতো (কিন্তু তার বাচ্চা হতো না ) বা একটা ছোট ফুটো তৈরী করতে পারতো যেখানে  তার সাথে অন্য পুরুষেরা মনে মনে সেক্স করতে পারতো বা তার অনুসারীরা বোধ করি তার সাথে বাস্তবেই  সেক্স করতে পারতো কিন্তু তার কোন বাচ্চা হতো না। তার এই সকল উল্টা পাল্টা কাজে অতিষ্ট হয়ে একদল ধার্মিক বিজ্ঞানী একসাথে হয়ে শয়তানের সাথে অলোচনা করতে চাইলো। শয়তানও আরো বেশী শয়তানি ধান্ধাতে সেই ধার্মিক দলের সাথে আলোচনা করতে চাইলো। তো তারা একসাথে একখানে একটি জায়গা ঠিক করলো। 



তখণ পৃথিবীতে কোন নবী ছিলেন না। একজন নবী চলে গেছেন এবং অপর আরেকজন নবী আসবেন এরকম একটি সময়ের কথাই বলা হইতাছে। তো নবীজির অনুসারীরা শয়তানকে থামানোর জন্য আলোচনা শুরু করলো। তারা আগে থেকেই পরিকল্পনা করে রেখেছিলো : যে তারা শয়তান কে বলবে যে তারা টেষ্টটিউব চাইল্ড বানাতে পারে বা তারা সেই মেথড জানে। আদতে তাদের বানানোর কোন ইচ্ছা ছিলো না। জাষ্ট এমন একটি কিছু করা যাতে শয়তান থতমত খেয়ে যায়। পরে শুরু হলো সারা দুনিয়াতে চলমান শয়তানের শয়তানি গুলোর বিুরদ্বে কথোপকথন। 



তো সকলেই জানে বা জানতো শয়তান হইতাছে পৃথিবীর সবেচেয়ে বড় নাস্তিক। বর্তমানের মেডিকেল সায়েন্স বলতাছে: অনিরাময়যোগ্য রোগ এই্ডস বা এইচআিইভি পজিটিভ শুধূমাত্র অনিরাপদ যৌন সম্পর্ক  থেকেই তৈরী হয় যা বর্তমানে চলতাছে বিশ্বের অনেকখানে। তারা একটি আলাদা প্রজন্ম তৈরী করে রেখেছে যার নাম : এ .. হোল অর সামথিং হোল। তারা নিজেদেরেকে শয়থানের প্রজন্ম বলেই স্বীকৃত করে থাকে। তারা নাস্তিক। তারা মনে করে এই দুনিয়ার পরে আর কোন দুনিয়া বা জীবন নাই। আমি যতোদূর বুঝেছি : প্রাপ্তবয়স্কে পায়ুপথে সেক্স করার কারনেই তাদের এই বোধোদয়। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে তারা কি মানুষ না? তাদের কি সেন্ড অফ হিউমার বা বিচার বিবেচনা বুদ্বি নাই।  তো সেই ব্যাপারটাতে আসি। কিভাবে শয়তান এই ফ্যাসাদ তৈরী করলো এই দুনিয়াতে? 


তারপরে সেই ধার্মিক বিজ্ঞানী দল শয়তান কে চ্যালেন্জ করলো যে:  তারা অবিকল মানুষ বানাতে পারে। তখন শয়তান থতমত খেয়ে গেলো। বললো : মানুষ তো বানায় সৃষ্টিকর্তা তোরা কিভাবে বানাবি? তো বলতাছে ঠিক যে  নিয়মে মায়ের গর্ভে সন্তানের জন্ম হয় সে নিয়মেই জন্ম হবে তবে বাহিরে। (মানে টেষ্টিটিউব চাইল্ড আর কি) তখণ শয়তান বলতাচে জান বা আত্মা দেবে কে? তখন এই বিজ্ঞানীরা থেমে যায় এবং কৌশলে নিজেদেরেকে সরিয়ে নেয় কারন তাদের ইচ্ছাই ছিলো শয়তানের শয়থানি যেনো এক সেকেন্ডের জন্য হলেও থামে আর তারা যেনো তাদের  পূর্ববর্তী নবীজির বানীগুলো সারা বিশ্বে ছড়াইয়া দিতে পারে। তখণ সেই ধার্মিক বিজ্ঞানী দল শয়তান কে পুরে প্রসেসটা দেখালো নথিগতভাবে কিন্তু নিজেরা করে দেখালো না (মানে X and Y  ক্রোমোজোমকে একসোথে করে দেখালো না)। মানে যেটা টেষ্টটিউবে এ করে দেখানো হয় সেটা। তখন শয়তান সেই ধার্মিক দলকে জিজ্ঞাসা করলো: যে তোমাদের জন্ম কই? তো বিজ্ঞানীরা বলেছে: লওহে মাহুফজে- আত্মা হিসাবে। তারপরে দুনিয়াতে সঠিক বাবা মায়ের ভালোবাসাতে সৃষ্টিকর্তার নির্দেশে অত্র দুনিয়ায় তাদের জন্ম (যা মুসলিম ধর্মে ঈমানে মোফাচ্চারে বলা আছে সেরকম দুনিয়া) । তো শয়তান এই মেথড টা দেখার পরে ভুলে গেলো যে তার জন্ম হয়েছিলো কোথায় আর সে কোথায় কোথায় সেজদা দিয়েছিলো। সে সৃষ্টিকর্তাকে সাথে সাথেই ভুলে গেছে অভিশাপ পাবার সাথে সাথে। কিন্তু তার কিছু ব্যাপার মনে ছিলো যেমন সে ছিলো নাস্তিক জ্বীন। জ্বীন রা যখন নাস্তিক হয় তখন সাথে সাথে অভিশাপ প্রাপ্ত হয় কারন সে অদৃশ্য হবার কারনে অদৃশ্য সৃষ্টিকর্তাকে যতোটুকু অনুভব করে মানুষ ততোটা অনুভব করতে পারে না। সেই কারনে জ্বীণ নাস্তিক হলে এই দুনিয়াতে সে আর কখনো ঈমানদার হতে পারে না বলে শুনেছি। কেয়ামতের ময়দানে সৃষ্টিকর্তা তার বিচার করে যা ফয়সালা দেবে তাই। আর যারা নাস্তিক হবার পরে বুঝতে পারে ভুল করেছে তারা সম্ভবত দুনিয়াতে কোন মানুষকে আ আলেম ওলামা মাওলানাকে  ম্যানেজ করতে পারে তাহলে সেই তরিকাতে বা তাদের কাছ থেকে তরিকা নিয়ে বেচে থাকতে পারে।  ক্ষমা চায় এবং সেই ভাবেই তারা কেয়ামত পর্যন্ত ভালো মানুষের সাথে থাকতে পারে - যদি ভালো হতে চায়। ‍ কিন্তু মানুষ যদি নাস্তিক হয় তাহলে সে তওবা করে পুনারয় ধার্মিক হতে পারে আর সৃষ্টিকর্তা ও থাকে মাফ করে থাকেন কারন মানুষ হিসাবে ঈমান বজায় রাখাটা অনেক কষ্টের। না দেখে সৃষ্টিকর্তা, ফেরেশতা, কোরান সহ সকল বই এবং দুনিয়া, আখেরাত, হাশর, পুলসিরাত, জান্নাত , জাহান্নাম সবকিছু বিশ্বাস করে টিকে থাকা আর সেভাবে আমল করে যাওয়া- ব্যাপারটা বিশাল এবং শুনেছি সৃষ্টিকর্তার কাছে অতীব ভালোবাসার। 


এখন শয়তান সেই টেষ্টটিউব চাইল্ড তৈরীর ব্যাপারটা শুনে এবং জেনে থেমে যায়। সারা দুয়িণাতে শয়তানের অনুসারীরাও থেমে যায়। সেই সময় সে ধার্মিক বিজ্ঞানী দল সেই সময়কার নবীজির প্রজার প্রচারনা শুরু করে এবং সারা দুণিয়ার মানুষ ভুল বুঝে শয়তানের পথ থেকে সরে আসে আর নবীজি র পথ ফলো করা শুর ‍ুকরে। সকলেই হাফ চেড়ে বাচে কারন জান্নাত যাবার জন্য মিনিমাম একবার হলেও তো কালেমা পাঠ করতে হবে (তখনকার নবীজির যে কালেমা ছিলো সেটা)। সেই ধার্মিক বিজ্ঞানী দল খুশি হলো। আর শযতান সম্পূর্ন একা হয়ে গেলো। তো শয়তান হইতাছে সবচেয়ে বড় খোদাদ্রোহী। শয়তান দেখলো তার অনুসারীরা সব ধার্মিক হয়ে গেছে- তাদেরকে দিয়ে আর খারাপ কাজ করাতে পারতাছে না। তখন শয়তান কোন বুদ্বি খুজে না পেয়ে শেষমেষ সেই নথিটা কই আছে তা খূজে বের করে চুরি করে ফেলাইলো। সেই ধার্মিক বিজ্ঞানী দল আর তেমন সতর্কতা অবলম্বন করে নাই্। শয়তান সেই নথিটা চুরি করে অনেক দূরে এক মরুভূমির কাছে চলে আসলো। একটা মরূভৃমিই ইয়েমেন থেকে শুরু হয়ে সৌদি আরব, মধ্যপ্রাচ্য, কাতার কুয়েত ওমান হয়ে ইসরাইল এবং আফ্রিকা পর্যন্ত বিস্তার করে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মরুভুমি এইটা। এটাই সে ব্যবহার করতে উদ্যত হয় এবং এইখানে সে একটা ল্যাবরেটরিতে (x and y chromosome) কে মিলাতে স্বক্ষম হয় এবং সৃষ্টিকর্তা যেভাবে প্রান দান করে ঠিক সেরকম  ভাবেই সেখানে সৃষ্টিকর্তার জন্মের নিয়মে প্রানের সঞ্চার হয়। 



তার আগে তাকে আবার নতুন করে অনুসারী তৈরী করতে হয়। মাঝে অনেক সময় পার হয়ে যায় তারপরে ল্যাবরেটরিতে তৈরী সেই ক্রোমোজোমকে তার অনুসারী মহিলার (ব্যভিচারিনী) মাতৃগর্ভে স্থাপন করতে স্বক্ষম হয় এবং ১০ মাস ১০ দিন পরে সেই বাচ্চা আসার পরে শয়তান ক্রমাগতই একটি প্রজন্ম তৈরী করতে থাকে এবং কিছু তৈরী হবার পরে সেখানে সে নিজেকে খোদা দাবী করে বসে আর নানাবিধ কারনে যতো ধরনের খারাপ কাজ আছে তার সবই সে করাতে স্বক্ষম হয়: যা কিছু ধর্মে  নাই তার সব কিছই। যেমন: 

  • পারিবারিক সেক্স। 
  • ছেলে এবং মেয়ে পায়ুপথে সেক্স। 
  • ২/৩জন মিলে সেক্স বা গ্ররপ সেক্স ।
  • সকল ধরনের খারাপ সেক্স। 
  • পশুদের সাথে সেক্স বা এরকম আলো অনেক  ধরনের ব্যাপার স্যাপার যা আমরা পর্নো মুভিতে দেখে থাকি। 

নোট: তো আমি বিশ্বাস করি সৃষ্টিকর্তার অপার কৃপাতে সেই প্রজন্ম ই এখন কোভিড করোনাতে মরতে বসেছে পেনডেমিক আকারে। বোধ করি পেনডেমিক হবে বিশ্বের সব দেশে। যুক্তরাষ্ট্রে বা ইউরোপে প্রথম পেনডেমিক শুরু হয়েছে বলে আপনি খুশী হয়ে যাইয়েণ না- যাইয়া খবর নিয়ে দেখেন মানুষ কেউ মারা যাইতাছে না বোধ করি - কারন মানুষকে মারে আজরাঈল (আ:)। সেই সকল টেষ্টটিউব প্রজন্ম গুলোই মরতাছে বা মারা যাইতাচে যারা বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপের ভেতের যাইয়া নাগরিকত্ব নিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি ঈমানদার কোন লোক এই রোগে মারা যাইতাছে না কারন ঈমানদার লোকজন জানে কিভাবে তাদের রোগ বালাই সারাতে হয়। আর এরপরে একসময় আসবে আফ্রিকা এবং এশয়াতে। তো ভাই বাচার জণ্য যে কোন নবীজির পথই অনুসরনীয় কিন্তু দয়া করে কোন শয়তানের পথ বাতলাবেন না বা দেখাবেন না।  

 

Sunday, January 3, 2021

বাংলাদেশী ফ্রি ল্যান্সারদের মধ্যে পারস্পরিক শত্রতামি।

 আপনি যদি কোন কাজ না পারেন আর নিজেকে ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে দাবী করেন তাহলে কি এদেশের সকল মানুষ মানবে? 

আপনি যদি কাজ পারেন আর সামাজিক দায়বদ্বতার কথা বলে মানুষের কাছ তেকে কাজ শিখানোর কথা বলে টাকা নেন তাহলে কি মানুষ আপনাকে ফ্রি ল্যান্সার বলবে? 

বাংলাদেশের নাম ব্যবহার করে যারা ডলার উপার্জন করতাছে সারা বিশ্বে- তারা সবিাই কি ফ্রি ল্যান্সার?

আপনি যদি মনে করেন ফ্রি ল্যান্সারদের কন্ট্রোল করার মাধ্যমে আপনি দেশের ভালো একটা পজিশনে যাবেন তাহলে কি ব্যাপারটা খাপ খাবে? ফ্রি ল্যান্সার রা স্বাধীন পেশাতে বিশ্বাস করে। মাথার উপরে কেউ ছড়ি ঘুরাতে পারবে না বা কর্তৃত্ব করতে পারবে না এরকম একটি বোধ থেকে  মানুষ ফ্রি ল্যান্সার পেশার প্রতি আগ্রহী হয়। ব্যক্তি মালিকানাধীন কোম্পানীতে যদি কেউ কাজ করে, ৮টা-৫টা জব করে তাহলে সেখানে মানুষের মাথার উপরে একজন বস থাকে। যদি করপোরেশনের জব করেন সেখানে ও একটি নিয়ম কানুন বা রুলস থাকে। কিন্তু যদি মার্কেটপ্লেস বা আউটসোর্সিং জগতে আপনি কাজ করেন তাহলে কি আপনার মাথার উপরে কেউ বস থাকবে? ইন্টারনেট কানেকশন দেখ ভালো করে বলে বাংলাদেশ সরকারের প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় ও আপনার উপরে মাথা খাটাতে পারবে না। কারন : আপনি এইখানে স্বাধীন ভাবে বিচরন করার অধিকার রাখেন। এইটা একটা মহাসমুদ্রের মতো। যারা কাজ জানে না বা ইন্টারনেটে পড়াশোনা করতে ভয় পায় তারা হারিয়ে যাইতে পারে। আপনি যদি সাগরের মাঝখানে সংকটে পড়েন আর একই জাহাজে থেকে পারস্পরিক বিরোধিতা করেন তাহলে কি আপনি কূল পর্যন্ত আসতে পারবেন। মনে হয় না। তীরে আসার আগেই আপনার তরী ডুবে যাবে। 



তেমনি বর্তমোনের ফ্রি ল্যান্সারদের মধ্যে শুরু হয়েছে এক তীব্র রেষারেষি। এইখানে কয়েকদিন আগে আমার চোখের সামেন একজনকে দেখলাম: এক সাতে পরিচিত: একজন আরকেজনকে মার্কেটপ্লেসে হায়ার করে ব্যাড রিমার্ক দিয়ে বসেছে। ব্যাপারটা কল্পনার ও অতীত। এইখঅনে মনে হইতাছে যেনো বাংলাদেশ সরকার ডলারের মার্কেট খুলে বসেছে আর মানুষজন একজন আরেকজন- যে যারে পারে মার ধর করে, গালি গালাজ করে, অশান্তি তৈরী করে এক দলনর লুটতরাজ বানিজ্য শুরু হয়ে গেছে। এই ধরনরে কোন ব্যাপার তো নাই - নাকি আছে ভাই? আমার জানা নাই। যেদিন থেকে ইন্টারনেট মার্কেটপ্লেসে ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে হাতে খড়ি সেদিন থেকেই দেখেছি: একজন ফরেনার ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান ক্লায়েন্ট মার্কেটপ্লেস বজ পোষ্ট করে- শতাধিক ছেলে পেলে সেখানে আবেদন করে এবং সবচেয়ে যে যোগ্য সেই কাজটা পায়। এভাবেই কাজ করে আসতেছিলাম। হঠাৎ করেই দেকলাম: হাওয়া উল্টা দিকে বওয়া শুরু হয়েছে। এখন হাজারো মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশের ছেলে বা মেয়েরাই ক্লায়েন্ট সেজে বসে আছে। তারা নিজেরাই কাজ দেয়। প্রশ্ন জাগে তারা এতো কাজ পায় কিই? আর যদি কাজ পায় সেটা মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটে দেবার দরকার কি? বাংলাদেশ কি একেবারে এ ক্লাস ধনী হয়ে গেছে। আমাদের দেশের লোকাল সোশাল মিডিয়া গুলোতেই তো হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ ছেলে মেয়েরা কাজের জন্য বসে আছে। তাহলে লোকাল মার্কেটপ্লেসে কাজ না করিয়ে, সোশাল মিডিয়া গ্ররপগুলো থেকে ওয়ার্কার সংগ্রহ না করে আন্তর্জাতিক ভাবে ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান দের কাজ করানোর মানে কি বুঝলাম না? 




একটি পরিবারে বাবা তার সন্তানদের পালে। সেখানে তিনিই কর্তা। এইখানে যদি কেউ বাবার উপরে তাফালিং করে তাহলে কি সে টিকতে পারবে? বা কেউ যদি বাবার ঘাড়ে চেপে বসে তাহলে কি সে টিকতে পারবে? বোধ করি না। তেমনি ফ্রি ল্যান্সার পেশা, মার্কেটপ্লেস ওয়ার্কার, আউটসোর্সিং পেশা ব্যাপারগুলো তৈরী করেছে আমেরিকান রা বা ইউরোপিয়ান রা। এইখানে যদি আপনি তাদেরকে উল্টা হায়ার করা শুরু করে দেন তাহরে কি ব্যাপারটা মানানসই হলো? হিতে বিপরীত হয়ে গেলো। তারা স্বভাবগত ভাব েবড়লোক। তাদের সাথে ভালো ভাবে মেলামেশা করে তাদের কাছ থেকে কাজ বুঝে নিয়ে আপনি লোকালি ১০/১২ জনকে নিয়ে কাজ করবেন বা করাবে - তাতে আপনার দ্বারা ১০১২ জন মানুসেল বা তাদের পরিবারের উপকার হলো: এইখানে আপনি আপনার সামাজিক দ্বায়বদ্বতা পালন করলেন? আপনি নিজে কাজ না করে মানুষকে কাজ শিখিয়ে যে সামাজিক দ্বায়বদ্বতা ঘাড়ে তুলে নিতাছেন সেখানে েএই ছেলে পেলে গুলো কাজ পাবে কোথায় যদি মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট গুলো আগে থেকেই নষ্ট হয়ে যায়? নাকি যারা কাজ শিখাচ্ছেন তারা লোকালি কাজ কাম দেয়া শুরু করেছেন আমেরিকান বা ইউরোপিয়ান মার্কেটপ্লেস গুলোর মাধ্যমে। 




অনেক আগে একটা ওয়েভসাইট দেখেছিলাম যেখানে মেধাকে ষ্টক মার্কেট এ ব্যাবহার করা হয়েছিলো এবং তারা সাকসেস ও হয়েছিলো। বর্তমানে ফ্রি ল্যান্সার ডট কম মার্কেটপ্লেসওয়েবসাইট দেখৌ আমার তাই মনে হইতাছে : একটি মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট যেখানে হাজার হাজার মেধাবী ছেরে বা মেয়েরা তাদের একাউন্ট খুলে বসে আছে আর অষ্ট্রেলিয়ান ষ্টক এক্সচেন্জ তাদের মেধাটাকে পুজিবাজারের পুজি হিসাবে কাজ করাইতাছে। যার ফলে প্রায়শই ওয়েবসাইটে ডলারের আকার বাড়ে বা কমে। কখনো কখনো অয়াচিত ভাবে ডলারও কেটে নেয়। বলতে পারেন নিজে দেশে নিজ বাসভবনে বসে অষ্ট্রেলিয়ান সরকারের উপকার করে লাভ কি? শূনেছি সাগরপথে বাংলাদেশের সাথে অস্ট্রেলিয়ার ধূরত্ব ৩৬০০ কিলোমিটার বা তার কাছাকাছি। তাহলে বাংলাদেমে না বসে থেকে অস্ট্রেলিয়া চলে গেলেই তো হয়: সেখঅনে যাইয়া বসে কাজ করবেন এবং ডলার উপার্জন করবেন আর অষ্ট্রেলিয়ান সরকারকে রেমিটেন্স বা রেভিনিউ দিবেন? ব্যাপারটা কিন্তু অনেক ভালো হতো।




ভেবে দেখেছেন কি সাংঘাতিক ব্যাপার: বাংলাদেশী ফ্রি ল্যান্সার রা বাংলাদেশের ষ্টক মার্কেটকে উপকৃত করতে পারে না তারা অষ্ট্রেলিয়ান মার্কেটপ্লেস ওযেবসাইটে কাজ করে সেখানকার ষ্টক মার্কেটে ষ্টক প্রাইজ পর্যন্ত কন্ট্রোল করতাছে। যদি এই মেধাটা আমাদের দেশের জন্য কাজে লাগতো তাহলে আমাদের দেশের ষ্টক মার্কেট অনেক আগে যাইতো বা আমাদের দেশৗ অনেক উপকৃত হতো। দেশে বসে থেকে বহির্দেশীয় সরকারকে সহযোগিতা করা বাংলাদেশের মজ্জাগত অভ্যাস। তারা যার যার নিজ দেশ ছেঢ়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যাইয়া সেই দেমের জন্য রেমিটেন্স বা রেভিনিউ জেনারেট করতে চেষ্টা করতাছে আর নিজে দেশে পৌনে ছয় কোটি মানুষ মোটামুটি আধাবেলা বা একবেলা খেয়ে দিন পার কের। এক ফরেনারকে বলতে শুনেছিলাম: তুমি যতোই আলাপ আলোচনা করো : তোমার নিজ দেশের গরীব যতোদনি বড়লোক না হবে ততোদিন তোমাদের মেথড আমরা গ্রহন করবো না। 

 


জানা মোতাবেক ফ্রি ল্যান্সার এবং মার্কেটপ্লেস আউটসোর্সিং পেশা হইতাছে: আপনি স্কিলড হবেন এবং সেই ভাবে মার্কেটপ্লেসে আইসা কাজের জন্য আবেদন করবেন। এখন যদি আপনি কাজ না করেন বা না পারেন তাহলে আপনি মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটে আইসা তেমন কিছু করতে পারবে না। আর মার্কেটপে।লসগুলোতে কাজ দেয় সারা বিশ্বের বড়লোকেরা। বিভিন্ন কোম্পানী মালিকেরা। সেখানে আবদেন করে সারা বিশ্বের গরীব ছেলে বা মেয়েরা যারা মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট গুলোতে খেটে খায়। সেখানে সারা বিশে।বর সব দেশের ছেলে বা মেয়েরা কাজরে জন্য আবেদন করে এবং যোগ্যতম লোকেরা কাজ পায়। ষেকানে যদি আপনি আমাকে ঘৃনা করেন বা সরাইয়া দেবার চেষ্টা করেন বা ঝামেলা তৈলী করেন তাহলে তো সহজেই সেটা লেঅক চক্ষুর নজরে আসবে আর বলবে যে: এেইখানে কোন ঝামেলা আছে বা এইটা একটা দুই নম্বর সেক্টর।  তাই আসুন নিজ দেশের ছেলে বা মেয়েরা একজন আরকেজনকে না পচিয়ে সকলেই মিলে চেষ্টা করি যেনো সকলেই বালো মানের উপার্জন করতে পারে। যদি মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটগুলোতে কারো এই রকম মেন্টালিটি না থাকে তাহরে বূঝতে হবে সেখানে কোন গ্যানজাম আছে এবং কেচো খুড়তে যাইয়া বড় সড় কিছু বের হয়ে আসতেও পারে। 

Here mentality is everything, to become success on Freelancing and Outsouricng.

  

Saturday, January 2, 2021

Beautiful wordpress themes. Check.

Premium Wordpress Themes, Plugins,  SEO friendly. ThimPress. 



 
 

বাংলাদেশের নিজস্ব একটা ইন্টারনেট পেমেন্ট পদ্বতি। বিডি পে বা বাংলা পে।

কালের বিবর্তনে ক্রমান্বয়ে ইন্টারনেটের পেমেন্ট সিষ্টেমের আমূল পরিবর্তন হইতাছে। মনে আছে যখন ওডেস্ক থেকে প্রথম পাইজা বা এলার্টপে এর মাধ্যমে ডলার উত্তোলন করি ১০ ডলার : তখন চিন্তা করতেছিলাম যে এইটা কি মেথড? অনেকেই তখন ডলার কে ক্যাশ করে ফেলাইছিলো। ফলে আমি আর চিন্তা করি নাই। কারন দেখেছি চোখের সামেন ইন্টারনেটে বা ওয়েব ক্যামেররা স্বাক্ষাৎকারে যে: সারা বিশ্বের ছেলে বা মেয়েরা ওডেস্ক থেকে বা বিভিন্ন মাধ্যম থেকে ডলার এলার্ট পে তে আনতো এবং সেটা আবার ব্যাংকে ক্যাশ করতো। তখণ আমাদের মনে একটা আশা জাগে: আমরা ও যদি ইন্টারনেটে উপার্জন শুরু করি তাহলে আমরাও তো ডলার কে ক্যাশ করে চলতে পারবো। প্রথম সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলো বিদেশে অবস্থানরত বাংগালী বড় ভাই বোনেরা। সারা দেশে আমরা যারা ফ্রি ল্যান্সার কে পেশা হিসাবে নেবার চিন্তা করতাছি বা চেষ্টা করতাছি তাদেরকে জনে জনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কল দিলো বাংগালী বড় ভাই বোনেরা আর বললো যে: তোমরা এলার্ট পে ডলার উপার্জন করো। আমরা তোমাদের কাছে থেকে সেন্ড মানি মেথডে ডলার কিনে নিয়ে যাবো। আমরা তোমাদেরকে ওয়েষ্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে পেমেন্ট দেবো বাংলা ক্যাশে। 



আমাদের মধ্যে অনেকেই অফারটা লুফে নিলো এবং বললো যে তারা এই ব্যাপারে সমস্ত কিছু ব্যবস্থা করবে এবং আমরা যেনো ভালো করে কাজ করি ইন্টারনেটে। সেন্ড এন্ড রিসিভ মানি বাই ইউজিং এর ইমেইল (Send and Receive Money by using an Email) । একটি মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে আপনি লেনাদেনা করতে পারতাছেন এখন যার নাম বিকাশ বা রকেট। তেমনি একটি ইমেইলের মাধ্যমে আপনি যখণ লেনাদেনা করতাছেন সেটাকে ইন্টারনেট ব্যাংকিং এবং ইন্টারনেট ছাড়া তো আর ইমেইল ব্যবহার করা যায় না তাই সেটাকে ইমেইল ব্যাংকিং ও বলা হতে থাকে সবখানে। প্রথম যেদিন এলার্টপে তে ২ বা ১০ ডলার উইথড্র করি সেদিনকার আনন্দ বলে বোঝাতে পারবো না? অনেকেই উৎসাহ দিলো যে লেগে থাকো- একদিন সাড়া পড়বেই। আজ সারা দেশে সাড়া পড়ে গেছে ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং নিয়ে। অনেকে আশাতীত উন্নতি ও সাধন করে ফেলাইছে কিন্তু অতীব দু:খের বিষয় আজো বাংলাদেশের নিজস্ব পেমেন্ট পদ্বতি তৈরী হয় নাই এখনো। সামর্থ্য থাকলেও হয়তো চেষ্টা এবং আন্তরিকতার অভাব আর প্রয়োজনে নতুন কোন রাজনৈতিক সরকার সেট আপ করে হলেও প্রতি মুহুর্তে ফ্রি ল্যান্সারদের যা প্রয়োজণীয় তা ব্যবস্থা করা উচিত। 



বর্তমান রাজনৈতিক সরকার যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে এসেছিলো : বাংলাদেশে পেপাল চালু- সেই প্রতিশ্রুতি তারা রক্ষা করতে পারে নাই। আর এখন তো বাংলাদেশ সরকারই বোধ করি পেপালের সাথে বিটকয়েনের এটাচমেন্ট টা স্বাভাববিক ভাবে নেবে না। তাছাড়া পেপাল পুরোপুরি বাংলাদেশে না আসার পেছনে আমি মনে করি ইন্টারনেট ইনফ্রাষ্ট্রাকচারে গন্ডগোল আছে বাংলাদেশে। 



একটা জিনিস আমাদের শতবাগ মনে রাখতে হবে যে: রাজনৈতিক সরকার কিন্তু গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার না। রাজনৈতিক সরকার উঠে এসেছে জনগনের প্রত্যক্ষ ভোটে (যদিও ২০১৮ সালের ৩০শে ডিসেম্বর নির্বাচনে কেউ ভোটই দিতে পারে নাই) - জনগন যদি তার প্রতি আস্থা সরিয়ে নেয় দেখবেন তার পরের দিনই তারা রাস্তাতে দৌড় ঝাপ শুরু করেছে। রাজনৈতিক সরকার বাংলাদেশ সরকারের কোন নিয়মিত বেতনভুক্ত না (রাজনৈতিক সরকার ভেংগে গেলেই আর তাদেরকে অনিয়মিত বেতন বা ভাতা দেয়া হবে না)।। তাদেরকে এক ধরনের ভাতা দিয়ে রাখা হয় (কারন রাজনৈতিক নির্বাচনে পরাজিত হলে তাদের আর কোন বেতন ভাতা কার্যকর হয় না। যেহেতু এইটা সাময়িক প্রনোদনা তাই এইটাকে ভাতা বলা হয়। ) গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সিদ্বান্তুগলো জনগনের কাছে পৌছানোর জন্য।  



আজকে যদি মহামান্য রাষ্ট্রপতি বা বাংলাদেশের হাই কোর্ট (উচ্চ আদালত) বা নির্বাচন কমিশন সচিবালয় বিগত নির্বাচনকে অবৈধ বলে বা যে কোন সময় বর্তমানের রাজনৈতিক সরকারকে অবৈধ বলে পরের দিনই তারা রাস্তাতে নেমে যাবে , মানুষের বাড়ি বাড়ি ঘুরে বেড়াবে ভোটরে জন্য যেনো তারা আবারো নির্বাচনের মাধ্যমে তথাকথিত ক্ষমতায় (মানুষের সেবা করাকে ও এখনকার বিশ্বে ক্ষমতা বলে মনে করা হয়) আসতে পারে। তাহলে টিকে থাকলো কারা? গনপপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যারা আমলা বা সচিব বা আইনজীবি বা কর্মকর্তা বা অফিসার তারাই তো আসল। কারন তাদের তো পদে যাইতে কোন নির্বাচনের দরকার লাগে নাই। তারা তাদের মেধার জোড়ে এই পর্যন্ত এসেছে আর তাদের সিদ্বান্তগুলোই জনগেনর কাছে পৌছায় রাজনৈতিকি এমপি রা। তো এই ব্যাপারটা যতোক্ষন ক্লিয়ার না হবে সমস্ত ফ্রি ল্যান্সার দের কাছে ততোক্ষন রাজনৈতিক লোকজন সুবিধা কামাইয়া নিয়া যাবে।



 দেখেছেন তো সারা দেশের কোন রাজনৈতিক নেতা কর্মী কিন্তু গরীব নাই। স্বাধীনতার পর থেকে যতো রাজনৈতিক দলই ক্ষমতায় এসেছে প্রত্যেকে শুধু নিজ দলের নেতা কর্মীদের উপকারই করেছে। কেই গনহারে আম জনতার জন্য করে না। যদি করতো তাহলে দেখতেন দেশ আজকে সোনা দিয়ে মুড়ানো থাকতো। দেশের কাড়ি কাড়ি লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার হতো না। প্রতিদিন ব্যাংকারদেরেকে হ্যাকারদের ভয় দেখানো হতো না। কোটি কোটি অর্থ পাচার করে রাজনৈতিক ক্ষমতাসীন রা আমোদে বা ফূর্তিতে মেতে উঠতো না। বিগত কয়েক বছরে টিভি বা পত্রিকার সাংবাদিক রা যে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারের তথ্য দিতাছে তা ভেরিফায়েড তথ্যই। তো আমাদের দেশের ফ্রি ল্যান্সার রা দেখেন কতো পরিমান বোকা যে: না জেনে বা না বুঝে ক্রমাগতই আমেরিকার ব্যক্তিগত প্রতিষ্টানকে উন্নতি করে যাইতাছে আর দেশের ও চোর বাটপারদের পকেট ভারী  করে দিতাছে।  একসময়েল বহুল প্রচলিত সেই  এলার্টপে এখণ বন্ধ হয়ে গেছে।  





২০ বছর ধরে ইন্টারনেট ব্যবহার করি আমি এবং আমি আমার ইন্টারনেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি : সম্পূর্ন পরিকল্পনা করে এলার্টপে বা পাইজাকে বন্ধ করতে বাধ্য করা হয়েছে। পাইজার সাথে বাংলাদেশের ব্যাংক এশিয়ার কানেকটিভিটি ছিলো। যুক্তরাষ্ট্রের  জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট বন্ধ করে দিয়েছে এই ওয়েবসাইট। একটি উদাহরন দিয়ে বুঝিয়ে দেই আপনাকে। ঘটনার সাথে নিজেকে মেলানোর চেষ্টা করবেন না দয়া করে। মনে করেন:  এক দেশ আরেক দশেকে সন্ত্রাসবাদে সহায়তার জন্য পাইজার ব্যবহার করেছে বা এলার্টপে এর ব্যবহার করেছে। এলার্টপে পরিবর্তন হয়েই পাইজা নামে চলেছে অনেকদিন। সন্ত্রাসে ব্যবহৃত অর্থ হয়তো যুক্তরাষ্ট্রের জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের কানে গেছে তথ্য প্রমান সহ। ব্যাস দিয়েছে বন্ধ করে। তো টেকনোলজী যদি নিজের উপকারে ব্যবহৃত না হয় তাহলে সেটা বুমেরাং হয়ে ধরা দেবে। যেমন মনে করেন : দেশবিরোধী (ফাসি), দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) বাংলাদেশে বেচে থাকার স্বার্থে  বা বাংলাদেশে সুবিধা আদায় করার স্বার্থে  বাংলাদেশ কে এখন ভালোবাসে কিন্তু স্বাধীনতা যুদ্বের সময়ে কিন্তু তারা বাংলাদেশে বিপক্ষে থেকে গনহত্যা বা গনধর্ষনের মতো বিশাল অপরাধ করেছে যার একমাত্র শাস্তি মৃত্যু। 



নিজস্ব একটি মার্কেটপ্লেস বা নিজস্ব একটি ইন্টারনেট পেমেন্ট পদ্বতি তৈরী না হবার মূল কারন যে : সিষ্টেম টাতে এই মেথড গুলো একটিভেট হয় সেই ধরনের ইন্টারনেট সিষ্টেম বোধ করি বাংলাদেশে নাই বা বাংলাদেশ কোন এক কারনে প্রয়োজণীয় অনুমতি পাইতাছে না আর লোক লজ্জার ভয়ে সরকার বা প্রশাসন হয়তো এগুলো প্রকাশ ও করতাছে না। বাংলাদেশে এতো এতো ব্রিলিয়ান্ট কিন্তু একজন ফ্রি ল্যান্সার যেনো যে কোন সময়ে যেকোন দেশের ক্লায়েন্ট বা বায়ারের কাছ থেকে পেমেন্ট নিতে পারে তার কোন সমাধান নাই - আজকে ইন্টারনেটের ২০ বছর + বাংলাদেশে। সব সময় ই মনে হয় যে: ৭১ এর দেশবিরোধী (ফাসি) দের মোত ইন্টারনেটেও মনে হয় কোন দেশবিরোধী প্রজন্ম বসে আছে যাদের অণ্যতম এবং প্রধান কাজ হইতাছে ১৪ ই ডিসেম্বর এর মতো (১৯৭১ এর ১৪ ই ডিসেম্বর বিজয়ের ঠিক আগে ক্ষনে সমস্ত মেধাদেরকে হত্যা করা হয়েছিলো যরা নাম শহীদ বুদ্বিজীবি হত্যা দিবস যা আজো পৃথিবীতে অন্যতম গনহত্যা বলে স্বীকৃত)  বাংলাদেশীদের প্রধান প্রধান আইডয়া গুলো (স্বভাবতগুনেই বাংলাদেশীরা প্রচন্ড মেধাবী কারন এইখানে ১০০ জাতের সংমিশ্রন আছে যারা একেকজন দেখতে এককজরকম) কালেকশন করে সেগুলো বিদেশে পাচার করে (নির্দিষ্ট ২/১ টি দেশ যারা আমাদের শতরু হিসাবেই বিবেচিত) তাদেরকে আগে বাড়ানোর চেষ্টা করা হইতাছে যা অনেকের চোখে ধরা পড়ে গেছে।



সেই ২০০২-২০১১ পর্যন্ত এলার্টপে বা পাইজা সেল করা হয়েছে সারা দেশের এলার্ট পে বা পাইজা বায়ার দের কাছে। সেন্ড মানি মেথডে একজন আরকেজন কে পেমেন্ট দিয়েছে এবং লোকাল এসএ পরিবহন মেথডে/মোবাইল ফ্লেক্সি মেথডে একজন আরকেজনকে ক্যাশ পেমেন্ট ও দিছে। সেইটা এস এ পরিবহনের নিকট বৈধ ছিলো। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ভেরিফিকেশনেও অনেক সহজ ছিলো। রাষ্ট্র কর্তৃক কোন বাধা দেয়া হয় নাই। আমি সর্ব্বোচ্চ সেল করেছি এলার্ট পে তে বছরে ১০০ ডলার। তখনো পেপাল বাংলাদেশে ওপেন করা যাইতো না। মিশরের গনজাগরন ২০১১ থেকে বাংলাদেশে পেপালের ওয়েবসাইট ওপেন করা যাইতাছে এবং পারস্পরিক লেনাদেনাও করা যাইতাছে। আমি যতোবার এলার্টপে সেল করেছি ততোবারই ফ্রি ল্যান্সারদের কাছে সেল করেছি:  তখনকার দিনে দেশের স্বনামধণ্য ফ্রি ল্যান্সারদের কাছে সেল করেছি। আপনি নিশ্চয়ই তাদেরকে সন্ত্রাসী বলবেন না। আর এলার্ট পে ওয়েবসাইট বন্ধ হয়ে গেলেও তাদরে ডাটাবজে তো আর বন্ধ হয়ে যায় নাই। এইটা কানাডিয়ান ব্যাংক হবার কারনে আপনি এখনো খুজলে তাদের কাছে ডাটাবেজ পাবেন আর সেখানেই উল্লেখ করা থাকবে যদি বাংলাদেশ থেকে কেউ কখনো কোন খারাপ কাজে এলার্ট পে বা পাইজাকে ব্যবহার করেছে কিনা?



আমি ২০১১ পর্যন্ত পার্ট টাইম ফ্রি ল্যান্সিং করেছি। আমি নিজে কাজ শিখা এবং শিখোনোর চেস্টা করতাম বেশী। সব মিলিয়ে ২০০২-২০১১ পর্যন্ত বছরেও আমার ১০০ ডলারের বেশী আসতো না। আর এখন ২০১১ সালের পর থেকে ফুল টাইম ফ্রিল্যান্সার হিসাবে: দৈনিকই অনেক সময় ১০০ ডলার উপার্জন হয়। 



মিশরের কায়রো গনজাগরনের ছেলে পেলে রা অুনরোধ করে আমাদের কে পেপাল ফ্যাসিলিটজ ওপেন করে দেয়। এ ক্ষেত্রে ব্যাপারটা পুরোপুরি চালু করতে বাংলাদেশ সরকার পুরোপুরিই ব্যার্থ। একটা দেশে এতো এতো ফ্রি ল্যান্সার থাকার পরেও পেপাল তাদের ব্যবসা চালু করতাছে না: ব্যাপারটা কি আপনার মনে সন্দেহ জাগায় না যে ঠিক কি কারনে পেপাল বাংলোদেশে তাদের ফুল ফেজ অপারশেণ চালূ করতাছে না? নিশ্চয়ই কোন না কোন কারন আছে। মিশরের গনজাগরনের র ছেলে বা মেয়েদের আহবানে আমরা একসাথে দাড়িয়েছিলাম তাদের আন্দোলনে সামর্থ্য জানিয়ে: তারা আমাদের কাছে জানতে চায় তোমরা কি চাও? আমরা বলি : পেপাল ফ্যাসিলিটিজ চাই। তারা পেপাল কে বলে: বাংলাদেশ মুসলিম দেশ। বাংলাদেশ কে পেপালের সুবিধা দাও। বাংলাদেশের বিজনেস সেকসানে পেপাল ওপেন হয় এবং এখনো সবাই ব্যবহার করতাছে। যারা বিদেশে বাংলাদেশের নাগরিক তাদের সকলের ভেরিফায়েড পেপাল একাউন্ট আছে একজন বাংলাদেশী হিসাবে। তাহলে একজন বাংলাদেশী যে বাংলাদেশের নাগরিক তার নেই কেনো? ২০০৬ সাল থেকে পাইওনিয়ার চালূ হওয়াতে পেপালের দু:খ অনেকটাই ঘুচে যায়। যুক্তরাষ্ট্র কোন ব্যাপারে আপনার সাথে তখনই বিট্রে করবে যখন আপনার সাথে সন্ত্রাস বা সন্ত্রাসবাদের যোগযোগ থাকবে - দীর্ঘদিন ধরে দাবী জানানোর পরেও এবং প্রায় ২ কোটি মানুষ ইন্টারনেট লেনাদেনার সাথে জড়িত থাকার পরেও পেপালের ফুল ফেস বাংলাদেশে কেনো চালু হইতাছে না তা আসলে বোধগম্য নয় কারো কাছে? যে কয়েকটা উপায়ে লিগ্যালি বাংলাদেশের ফ্রি ল্যান্সার রা পেপাল ব্যবহার করতাছে: 

  • পরিচিত কেউ বা আত্মীয় স্বজন যারা দেশের বাহিরে থাকে নাগরিক হিসাবে (ভেরিফায়েড) তাদের নামে তৈরী করা পেপাল ব্যবহার করা। তাদের যদি ক্রেডিট কার্ড ভেরিফায়েড করা থাকে তাহলে সেই ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করেও পেপালের ডলার বাংলাদেশের যে কোন এটিএম থেকে উইথড্র করা যাবে । (ভিসা বা মাষ্টারকার্ড লোগো)।
  • বর্তমানে মালয়েশিয়া সহ সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজনেস সেকসানে বাংলাদেশের টোটাল ডিটেইলস দেয়া যায় যেখানে আপনি ভেরিফায়েড বিজনেস একাউন্টের মালিক হয়ে কাজ করতে পারবেন বা ডলার লেনাদেনা করতে পারবেন। 
  • সেই বিজনেস সেকসানের সাথে পাইওনিয়ার এর লেনাদেনা করতে পারবেন। 
  • জুম নামক একটি তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে আপনি পেপাল ডলার লেনাদেনা করতে পারবেন কিন্তু এইখানে তৃতীয় পক্ষের সাথে আপনার কেডিট কার্ড এক্সস করতে হয়।
  •  বাংলাদেশ সরকারের অনুমতিপ্রাপ্ত পেমন্টেবিডি (আর্থিক প্রতিষ্টান) থেকে ব্যবহার করতে পারেন। 
  • ফরেনার রা বলে যেকোন ইমেইল দিয়ে একটা এড্রস বানিয়ে নিলেই হলো যদি সেটা কাজ করে তাহলে ওকে। কারন এইখানে ঠিকানা বা ভেরিফিকেশন টা প্রধান ব্যাপার না - প্রধান ব্যাপার হইতাছে লিকুইড কারেন্সী ডলার আপনার কাছে আছে কিনা বা এসছে কিনা আর আপনি সেটা সেন্ড/উইথড্র করতে পেরেছেন কিনা? 
  • পেপাল ডলারের যদি লেনাদেনা হয়ে থাকে তাহলে ভেরিফােয়েড বা আনভেরিফায়েড ডলারের কোন তারতম্য নাই। এইখানে মূল ব্যাপার হলো লিকুইড ডলার টা আপনি রিসিভ করতে পেরেছেন কিনা (Send and Receive Money by using an Email)  ? যদি রিসিভ করে থাকেন তাহলে সেটা আপনার ডলার। আপনি যদি সেটা দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে উইথড্র করতে চান তাহরে রাষ্ট্রীয় নথি হিসাবে আপনার একাউন্ট ভেরিফায়েড হতে হবে। কিন্তু আপনি যদি পারসোনালি সেন্ড মানি বা রিসিভ মানি করেন তাহলে সেখানে লিুকইড ডলার এমাউন্ট টাই মেইন। কারন সেখানে রাষ্ট্রের অনুমতি লাগে না। সেখানে পেপালের অনুমতি লাগে।  



ক্যালিফোর্নিয়ার ব্লগারস রেভুল্যশন, মিশরের কায়রো গনজাগরন, শাহবাগের গনজাগরন ২০১৩, কাতালুনিয়ার গনজাগরন ২০১৭, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমেরিকান রিপাবলিকান পলিটিকাল পার্টির ক্রমাগত গনজাগরন এর মতো বাংলাদেশের ও দরকার আরো একটি বড় সড় গনজাগরন যেখানে ইন্টারনেটের সকল সমস্যার সমাধান আনা যাবে - একটি বড় সড় পাবলিক মিটিং এর মাধ্যমে সারা বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষন করে। শাহবাগ গনজাগরনের পরে এই দেশের বড় ভাইরা বলেছিলো: তোদের যদি আরো কোন দাবী দাওয়া থাকে তাহলে তোরা মানিক মিয়া এভিনিউ তে একসাথে হয়ে সেই দাবী দাওয়া সারা বিশ্বে পেশ কর দেখবি পেপালের মতো ব্যাংক বাংলাদেশে চালু হয়ে যাবে বা বাংলাদেশের নিজস্ব কোন ইন্টারনেট পেমেন্ট গেটওয়ে তৈরী হয়ে যাবে। না হবার তো কারন নাই্ । প্রয়োজন সততা ও নিষ্ঠা।  আমি বাংলাদেশের একটি ফাইনান্সিয়াল প্রতিষ্টানের ইন্টারনেট পেমেন্ট গেটওয়ে পেপাল ব্যবহার করি ২০১১ থেকে (মাঝে অনেকদিন মার্কেটপ্লেস থেকে ব্যাংক সুইফট ট্রনাজকেশন ও ব্যবহার করেছি আর এখন ব্যবহার করি পাইওনিয়ার ও অনেক সময়। সুইফট এবং পাইওনিয়ার কোন ভ্যাট, ট্যাক্স দেই না আমি কারন আমার ইনকাম ততো হাই ফাই নাআর তাছাড়া আমরা সেন্ড মানি মেথড ব্যবহার করি সারা দেশের একজন আরেকজনের সাথে।)  যেখানে প্রতিমূহুর্তে  ভ্যাট, ট্যাক্স দিতে হয় বা প্রতিবছর ফাইনান্সিয়াল অডিট ও দিতে হয়। অন্য কোন দেশের সুবিধার জন্য বাংলাদেশীদেরকে যদি বঞ্চিত করা হয় তাহলে কেউ বুঝুক আর না বুঝুক ইন্টারনেট প্রোগ্রামার রা ঠিকই বুজে যাবে- হয়তো সঠিক ভাবে বুঝাতে পারবে না। 


বাংলাদেশের নিজস্ব ইন্টারনেট ব্যাংক যদি তৈরী হয় তার কি নাম দেয়া যাইতে পারে: 

বিডি পে অর বাংলা পে। 




Translate