Translate

Tuesday, October 5, 2021

বাংলাদেশী একজন মহিলার ইউটিউব এর ব্যাপারে উল্টা পাল্টা কথা।




বাংলাদেশী একজন মহিলা না জেনে না বুঝে ইউটিউবের ব্যাপারে উল্টা পাল্টা তথ্য দিয়ে সারা দেশের ইউটিউবার দের ১২ টা বাজিয়ে ছেড়েছে। কারন ছাড়াই অকারনে কোন ধরনের প্রিভিয়াস এক্টিভিটিজ ছাড়া একেকটি ইউটিউব চ্যানেলে সমানে নানা ধরনের সাবস্ক্রাইভার এড করে সব গুলো ইউটিউব চ্যানেল কে ইনফ্রাকটেড করে দিয়েছে (স্রেফ একেবারে রাজাকার (ফাসি) টাইপের আচরন)। অস্বাভাববিক যে কোন ধরনের আচরন ইউটিউব এলগরিদম মার্ক করে। কোন ধরনের এসইও করেন নাই: লক্ষ কোটি  সাবস্ক্রাইভার এনে প্রত্যেকটা ইউটিউব চ্যানেলে এড করে ফেলেছেন:  যারা জিন্দেগীতে কোন দিন ইউটিউবের বাংলা কন্টেন্ট দেখে নাই: তাদের কে সাবস্ক্রাইভার হিসাবে এড করে সবগুলো চ্যানেল ইনফ্রাকশনে নিয়ে গেছে। হয়তো ভেবেছে বাংলাদেশে ইউটিউবের ব্যবসার ১২ টা বাজিয়ে দেবে। আর আজকে প্রতি ২১ দিনে ইউটিউব উপার্জন করতাছে 1.67 বিলিয়ন ডলার। 



না জেনে না বুঝে ইউটিউবরে ব্যাপারে উল্টা পাল্টা কথা বললে যে কেউ বিভ্রান্ত হবে। সেই মহিলা সকলকে বলে বেড়াইতাছে : ইউটিউব একাউন্টে সাবস্ক্রাইভার এড করলে যেনো টাকা পাওয়া যায় সেজন্য সে মৃত্যু পর্যন্ত চেষ্টা করে যাবে। আদতে ইউটিউবে এই ধরনের কোন নিয়ম নাই। ইউটিউব এলগরিদমে এই ধরনের কোন কিছু সেট করা নাই। আপনার চ্যানেলে যতো কোটি ই সাবস্ক্রাইভারই থাককু না কেনো তার জণ্য আপনি কোন উপার্জন পাবেন না। আপনার সাবস্ক্রাইভার কে অতি অবশ্যই আপনার ভিডিও দেখতে হবে। ইউটিউব শুধূ ভিডিও দেখার জণ্য পে করে থাকে ভিডিও মালিকদের, ভিডিও চ্যানেল মালিকদের বা কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের এবং যাদের মনিটাইজেশন এপরুভাল আছে তাদের। শুধূ মাত্র সাবস্ক্রাইভার এড করার জন্য কোন টাকা পয়সা বা সেন্ট বা ডলার দেওয়া হয় না। 



শুনেছি সেই মহিলা নিয়ম ভেংগে ইউটিউব কে না জানিয়ে বিশ্বের কয়েকটি চ্যানেলে সাবস্ক্রাইভার এড করার চেষ্টা করে বাংলাদেশের ইন্টারনেট কে হ্যাক করে। তার কাছে গুগলের স্পেশিয়াল এক্সস আছে বা থাকতে পারে যার মাধ্যমে সে জানতে পারে যে: একটি ইউটিউব চ্যানেলে যারা যারা সাবস্ক্রাইভ করেছে তাদের জিমেইল এড্রস কি? তারপরে সেই জিমেইল গুলো খুজে পেয়ে সে একটা তালিকা তৈরী করে। তারপরে শুনলাম যে: সেই সকল জিমেইলের ভেতরে সে রিড অনলি মুডে (কোন ইমেইল খুলে ঢুকতে পারে না। পাসওয়ার্ড  ও পরিবর্তন করতে পারে না) ঢুকতে পারে জিমেইল একাউন্ট গুলোতে। তারপরে জিমেইলের প্রোডাক্ট লিষ্ট থেকে ইউটিউব কে ডিজাবল করে দেয় ফলে বিশালাকারের সাবস্ক্রাইভার ডাউন হতে পারে যে কোন ইউটিউব চ্যানেল থেকে বা সেই জিমেইল একাউন্ট অনার যতো চ্যানেলে  সাবস করেছে সবগুলো চ্যানেল একটি করে সাবস হারাইয়া ফেলে। এছাড়াও আরো স্পেশিয়াল টাইপের হ্যাক করে একজনের চ্যানেলের ইউটিউবের সাবস্ক্রাইভার আরকেজনের চ্যানেলে যাইয়া এড করে দেয় যা পুরোপুরিই অবৈধ। ইউটিউবের একটি মেজর আপডেটের সাথে সেই সাবস্ক্রাইভার গুলো পুনরায় ফিরে আসবে আর এই কারনেও চ্যানেল গুলো ইনফ্রাকশন খাইতে পারে নয়তো যেখানে আমার ইউটিউব চ্যানেলে  পার হাজারে পাইতাছি ৮ ডলার + (৫৫% হিসাবে ৪.৫৩ ডলার) সেইখানে বাংলাদেশে কালকে দেখলাম একজনের ৩৩৮০০০ ভিউজ এসেছে ৩৮ ডলার।সেদিন দেখলাম একজনের এসছে ৪ মিলয়িন ভিউজ এ ৪ ডলার। আরেকটি ব্যাপার: একবার একটি চ্যানেল ইনফ্রাকশন খাইলে সেটা ছোটানোর মতো কো্ন উপায় নাই কারন ইউটিউবের নিয়ম অনুযায়ী সাবস ডিলেট করার মতো কোন উপায় ইউজার দের কাছে নাই।  


তাই অকারনে অজানা সাবস্ক্রাইভার এড না করে শুধূমাত্র  রিলেডেট এবং রিলেভেন্ট সাবস্ক্রাইভার এড করে আপনার চ্যানেলগুলোকে র‌্যাংকে রাখুন। শুধূমাত্র এসইও ওয়েতে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের জন্য সাবস্ক্রাইভার এড করুন। কারন সাবস্ক্রাইভার রা যদি রিলেটেড বা রিলেভেন্ট না হয় তাহলে ভালো দামী এড নাও আসতে পারে আপনরা চ্যানেনেলর ভিডিওগুলোতে যার ফলে আপনার একাউন্টে আসবে ১ লক্ষ ভিউজ এ ১ ডলার  এরকম। আমার  ইউটিউব চ্যানেল : masudbcl  থেকে বিগত ১১৪ দিনে প্রায় ৩০,০০০ সাবস হ্যাক হয়েছে বা ডিলেট হয়েছে যা এক প্রকারের অস্বাভাবিক বিষয়: আর এরা যে মানুষ না এক ধরনের অবিবেচক তাও বোঝা গেলো। আমার চ্যানেলে সাবস আছে ২৫০০ : আর তারা আজ পর্যন্ত হ্যাক করেছে ৩০,০০০। এরা হইতাছে যারা হাজারের থেকে মিলিয়ন কে ছোট মনে করে। কারন হিসাবে জিজ্ঞাসা করলে বলবে: হাজারের পরে ৩ টা শ্যূ থাকে কিন্তু মিলিয়ন লেখার সময় শুধূ  M লেখা থাকে। [শালার পাগল ছাগল হ্যাকার: থাকবে পাগলা গারদে তা না করে ঢাকা শহরে বইসা ছ্যাবলামি শুরেু করেছে।] 

                                         

বাংলাদেশ থেকে সকল ধরনের ইউটিউব হ্যাকার দের কে নির্মূল করা হোক। 

ব্লগার/ফ্রিল্যান্সার/ইউটিউবার:  #masudbcl

Search youtube: masudbcl & please subscribe.


No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl