Translate

Thursday, November 26, 2020

গুগলের এড মনিটাইজেশনের প্রতারনার ফাদে ফেলা হইতাছে গ্রাম বাংলার সহজ সরল ছেলে এবং মেয়েদেরকে।

 সারা দেশের গ্রাম বাংলার ছেলে মেয়েদেরকে খুব সহজ সরল ভাবে এড বা কন্টেন্ট মনিটাইজেশনের প্রতারনার ফাদে ফেলা হইতাছে। গ্রাম বাংলার এবটা শ্রেনীকে দেখলাম : ইন্টারনেটে ডলার উপার্জন না করে ইন্টারনেটে যে কোন উপায়ে বা যে কোন ভাবে টাকা উপার্জন করাকে ফ্রি ল্যান্সার বা ফ্রি ল্যান্সিং ভাবতাছে। পরিচিত এক ছোট ভাই । ইন্টারনেটে র সূত্রে খাতির। অনেক কয়েকটা ভিডিও দিলাম টিউটোরয়িাল: ভিডিও একদম ফ্রি। সে সবগুলো ভিডিও দেখলো কিন্তু কাজ করা সূত্রে সে মার্কেটপ্লেসে রেজিষ্ট্রেশন ও করলো। ২/৩ দিন চেষ্টা করে বুঝলো যে এই মূহুর্তে হবে না- একটু সময় লাগবে মার্কেটপ্লেসে কাজ শুরু করতে। তারপরে সে তার আগে থেকে করা কন্ট্রাক্টর দের সাথে যোগযোগ শুরু করলো এবং আমাকেও বললো যে ভাই ওয়েবসাইট বানাবো এডসেন্স সহ। বলতে গেলে কিনবে। কিভাবে ওয়েবসাইট কিনবা এডসেন্স সহ। বলতাছে একজন বাংলাদেশী লন্ডনে থাকে সে তার এডসেন্স একাউন্ট বিক্রি করবে ওয়েবসাইট সহ। তো বুঝতে পারলাম প্রতারনার ফাদে পাড়া দিতাছে । আমি তাকে না করতে যাইয়াও না করার মতো শক্তি পাইলাম না। কারন বুঝতে পারলাম যে: সে অলরেডী ডিলিংস হাতে নিয়ে নিছে। আমি না করলেও সে শুনবে না। 


তো পরে দেখলোম যে: সে রাজধানী ঢাকাতে চলে এসেছে এবং প্রায় ১৫০০০+ টাকা দিয়ে সে এরকম একটা সাইট কিনে ও নিয়ে গেছে। আমার কাছে মনে হয়েছে সব মিলিয়ে প্রায় তার ৪০০০০ টাকা খরচ হয়েছে। প্রথমত: আরেকজনের নামে এডসেন্স একাউন্ট কেনা সম্পূর্ন বেআইনী ব্যাপার। সারা বিশ্বের সব দেশেই বাংলাদেশী শ্রমিক আছে। প্রত্যেকেই বৈধ নাগরিক বা শ্রমিক। তারা সেই সকল দেশের অনেক অনেক সুবিধা ব্যবহার করে তারা সেই সকল সাময়িক এডসেন্স একাউন্ট বানাতে পারে এবং সেগুলো তারা কেনা বেচাও করতে পারে। একটা পর্যায় পর্যন্ত লুকোছাপা করে থাকলেও শেস পর্যন্ত ঠিকউ প্রকাশ পেয়ে যাবে যে কার গুগল এডসেন্স একাউন্ট কে ব্যবহার করতাছে। অন্ততপক্ষে গুগল নিজেও তার স্যাটেলাইট সুবধিা ব্যবহার করলে ও দেখতে পারবে যে: একাউন্ট তৈরী হয়েছে কুমিল্লার ঠিকানা থেকে, যে একাউন্ট ওপেন করেছে সে আছে বার্সেলোনাতে আর যে ব্যাংক এড্রস ব্যবহার করা হইতাছে তা হইতাছে ময়মনসিংহের। এরকম বিভিন্ন খানে তথ্যের সঠিক সমন্বয় না থাকার কারনে গুগল অথোরিটির ঝামেলা হেতে পারে। একজনের নামেেএডসেন্স একাউন্ট আরেকজনের নামে  ব্যাংক একাউন্ট- এরকম ব্যাপারগুলোও গুগল কে ভাবাবে যে কোন বিরুদ্ব সিদ্বান্ত নিতে। মোদ্দা কথা: যার নামে একাউন্ট সে যেখানে আছে সেখানকার ফুল ডিটেইলস ব্যবহার করা আর সেখানকার ব্যাংক ডিটেইলস ই ব্যবহার করা- এই সবগুলোর সমন্বয় থাকলে অনেক অযাচিত ঝামেলা এড়ানো যেতে পারে। 


যেমন: যুক্তরাষ্ট্রের অনেক ইন্টারনেট কোম্পানী আছে যা যুক্তরাষ্ট্রের লোকজন চিনে না তেমন। তারা শুধূ তাদের সিটির অনুমতি বা ডিপার্টমেন্টের অনুমতি নিয়ে ইন্টারনেটে বা অনলাইনে কাজ শুরু করে দিছে। যেখানে ইন্টারনেটে ব্যবহারকারী বেশী সেখানে তাদের নিয়ম কানুন অনেক হার্ড। আর যেখানে তাদের ব্যবহারকারী কম সেখানে ব্যবসা সম্প্রচারের জন্য তাদের নিয়ম কানুন অনেক সহজ। ফলে আমাদের দেশের সহজ সরল ছেলে বা মেয়ে যারা বিদেশে বসে আছে তাদের জন্য বরাদ্দকৃত  ফ্যাসিলিটজ এর বিনিময়ে তারা বিভিন্ন সময় ইন্টারনেটে তাদের কোম্পানী ডিটেইলস ব্যবহার করে বা রেসিডেন্ট ডিটেইলস ব্যবহার করে আবেদন করতাছে যেখানে তারা তাদের কোম্পানীর কাছে সেই দেশের সরকারের কাছে কালার হইতাছে এবং তাদের জন্য প্রাপ্ত সুবিধাদি থেকে বঞ্চিত ও হইতাছে। অনেক সময় চাকুরী চলে যাইতাছে বা নাগরিকত্বও চলে যাইতাছে। মনে করেন কানাডা আপনাকে আপনার মেধার জণ্য হায়ার করে নিয়ে গেলো রেভিনিউ জেনারেট করবে বলে। আপনি সেখানে যাইয়া ইন্টারনেটের ব্যবসা শুরু করে দিলেন আপনার নাগরিকত্ব ডিটেইলস দিয়ে। তো কানাডা সরকার বলবে তাকে আমি যে কাজের জণ্য এনেছি সে তো সেই কাজ করতাছি না। সো তার জণ্য প্রাপ্ত সুবিধাদি বন্ধ করে দেই বা  আপনি অযাচিত ভাবে যে কোন সমস্যাতে জড়িয়ে পড়তে পারেন। কারন এই সকল কাজতো আপনি বাংলাদেশে বসে থেকেই করতে পারতেন এর জন্য তো আপনাকে কানাডা যাইতে হবে না। ইন্টোরনেট কোম্পানী গুলো এমন ভাবে ডিষ্ট্রিবিউশন করা হতো যেখানে অধিক জনসংখ্যার মানুষের মেধাকে কাজে লাগানো যায়। এজন্য বিদেশে বসবাসরত শ্রমিক বা নাগরিক রা তাদের পারসোনাল ডিটেইলস গুলো কারো সাথে শেয়ার না করার জন্য বলবেন আর বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়েও বলে দিবেন যেনো তারা আপনাদের অল ডিটেইলস প্রকাশ না করে। 


তো সেই ছেলে দেখলাম ১০/১২ দিন পরে বলতাছে যে: তার একাউন্ট ডিজাবলড করে  দিছে। আমরা সকলেই জানি গুগলের এড মনিটাইজেশণ প্রসেস এরকম একটা প্রসেস যেখানে আপনি যে কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন আর সেখানে যতো এড আছে সেগুলো আপনার চোখের সামনে আসবে আর আপনি আপনার চাহিদা এবং ইচ্ছার উপরে ভিত্তি করে সেই এডগুলো দেখবেন। শুধু এড দেখার জন্য যদি কেউ ওয়েবসাইটে ঢুকে আর ইনটেনশনালি ক্লিক করে তাহলে গুগলের ইউজার পলিসি সেটা ধরে ফেলাইবে। আর যদি আপনি ওয়েবসাইটের প্রকৃত রিয়েল ভিজিটর বা ব্রাউজার হোন আর সে হিসাবে আপনি ওয়েবসাইটে ঘোরাঘুরি করতে করতে আপনার চোখের সামেন কোন এড এসে পড়লো আর সেখানে আপনি টাচ বা  মাউস ক্লিক করে এড দেখলেন বা ভিজিট করলেন তাহলে যার ওয়েবাইটে গুগলের এড দেখাইতাছে সেখানে কিছু ডলার যা এডভার্টাইজার নির্ধারন করে রেখেছে সেটা তার একাউন্টে আইসা এড হবে। যেমন: ১/২/৩/৪ সেন্টস থেকে ২০/৩০/৪০ সেন্টস পর্যন্ত বা সেটা ১/২/৩ ডলার পর্যন্ত। আমাদের দেশ হুজুগে মাতাল হবার কারনে তাদের বেসিক সেন্স ও কাজ করে না। যে সকল এড গুগল দেখায় সেগুলোর কর্নারে একটা ক্রস চিহ্ন থাকে। সেই ক্রস এ যদি আপনি ক্লিক করেন তাহলে এড দেখানো বন্ধ হয়ে যাবে। অনেকে ইন্টারনেটে মনে করে থাকেন যে: ক্রস বা প্লাসে ক্লিক করলে বা টাচ করলে খ্রীষ্টান হয়ে যাবেন- ব্যাপারটা সেরকম না। ইন্টারনেটে তো এসেছেই পৃথিবীর সবচেয়ে বড়  খ্রীষ্টান দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে - তো ইন্টারনটে ব্যবহার করে যেহেতু আপনি খ্রীষ্টান হইতাছেন না তো সেখানে ক্রস বা প্লাস এ ক্লিক করলে আপনি খ্রীষ্টান হবেন না। মুসলিম ধর্মে- ঈমানে মোফাচ্ছারে বলা আছে: সকল ধর্মের সকল নবী এবং তাদের বই কে বিশ্বাস করতে হবে। এর কোন অন্যথায় নাই। ইন্টারনেটে আপনি যা কিছু দেখতাছেন তার সবই খ্রীষ্টান, ক্যাথলিক খ্রীষ্টান এবং ইহুদি দের অপারেটিং সিষ্টেম বা তাদের সফটওয়্যারে বা তাদের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে চলতাছে।   আরো একটি ভুল ধারনা দেখি: যে কেউ বলে যে : এড ক্লিক বা টাচ করলে সেটা একই ব্রাউজারের নতুন আরেকটা ট্যাবে ওপেন হয় এবং সেখানে বলে অনেকের পাসওয়ার্ড  হ্যাক হয়ে যাইতে পারে। ব্যাপারটা সম্পূর্ন মিথ্যা। যে সকল এড পৃথিবী বিখ্যাত গুগল এডসেন্স দেখায় সেগুলো সবই গুগলের বা যে কোন এডভার্টাইজিং কোম্পানীর ১০০% সিকিউরিটি সেকসান পার হয়ে তারপ রে দেখায়। যাকে গুগল নিরাপাদ মনে করে তাকে আপনি অনিরাপদ নে করতাছেন- ব্যাপারটা কতোবড় ব্যক্কলের ব্যাপার। তো আপনি যার এড দেখতে চান সবসময়: নিশ্চিন্তে তার এড দেখবেন এবং এত করে কোন সমস্যা হবে না। বেশী ভয় লাগলে ব্রাউজার পরিবর্তন করে নিবেন। 


ধরেন: আপনি একটা ওয়েবসাইট এর মালিক। আপনার ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর বা ট্রাফিক আসে। সেজন্য গুগল বা যেকোন কন্টেন্ট মনিটাইজেশন কোম্পানী আপনার ট্রাফিক বা ভিজিটর গুলোকে ব্যবহার করতে চাইবে। সেজন্য তারা যারা ওয়েবসাইটের মালিক বা ব্লগার তাদেরকে এড স্পেস দেবার জন্য অফার করে থাকে। যদি খালি  চোখে দেখে থাকেন তাহলে আপনার এড এর উপরে একটি ইম্প্রেশন তৈরী হবে। আগে ছিলো : ১০০০ ইম্প্রেশনের জন্য ৩ ডলার পাওয়া যাইতো। কিন্তু এখন সেটা আর পাওয়া যায় কিা জানি না? আপনি খালি চোখে যা দেখলেন সেটাকে ইম্প্রেশন বলে। যেমন: ধরেন ফেসবুকে পোষ্ট। আপনি একটা পোষ্ট দিলেন আর সেটা কেউ লাইক বা কমেন্ট বা শেয়ার করলো না কিন্তু ইমেপ্রশন ছাড়াইয়া গেলা প্রায় কোটি কোটি। তাহলে আপনার সেই পোষ্টের  দাম রয়ে যাবে অনেক। লাইক দেয় নাই তাতে কোন ভ্যাল ‍ু কমে যাবে না আপনি যে ইমেপ্রশণ তৈরী করেছেন সেখানে এডভার্টাইজার দের জন্য কোটি কোটি ডাটা নিয়ে যাবে যেখানে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার জেনারেট করা যাবে। পরবর্তীতে সেখানে বড় মাপের এডভার্টাইজার প্রোগ্রাম রান করা যাবে যেখানে অরিজিনাল এডভার্টাইজার রা সেই ইম্প্রেশন রেকর্ড গুলো কিনে নিবে। লাইক দেয় না বা কমেন্ট করে না কারন সেগুলোর দেবার মতো টাইমও থাকে না। 



বর্তমানে ফেসবুকের গ্ররপ/পেজ/প্রোফাইলগুলোতে দেদারসে গুগলের এডসেন্স একাউন্ট একজনের নামে ভেরিফাই করা তো আরেকজনের কাছে কেনা বেচার ধুম পড়েছে যা ইন্টারনেট আইনে সম্পূর্ন নিষেধ। িইন্টারনেটে র আইনে দেয়া আছে: আপনি কখনোই একাউন্ট কেনা বেচা করতে পারবেন না কারন পৃথিবীর প্রত্যেকটা ওয়েবসাইটে একাউন্ট ডিলেট বা বন্ধ করে দেবার অপশন আছে। তাও যদি আপনার ভালো না লাগে তাহলে আপনি কাষ্টমার কয়োরে বললেও তারা সেটা বন্ধ করে িদবে। কিন্তু বিদেশীদের নামে তৈরী করা একাউন্ট আপনি কিনে নিয়ে সেটাকে ডাটা বা তথ্য পরিবর্তন করে যখন বাংলাদেশের নাম বা ঠিকানা ব্যবহার করবেন সেটাতো গুগলের ডাটা সেন্টারে রয়ে গেলো। ফলশ্রুতিতে গুগল তো একটা বা এরকম হাজার টা অপরাধের প্রমান পাইলো এবং সেই কারন বাংলাদেশ বা বাংলাদেশ সরকারকে জরিমানাও করতে পারে। তো বিনা কারনে বাংলাদেশের নাম বা ডিটেইলস রয়ে গেলো।



পৃথিবীতে যতো ওয়েবসাইট আছে সমস্ত ওয়েবসাইটের ডাটাবেজের ডিটেইলস থাকে সেই ওয়েবসাইটের মালিকের কাছে। সেখানে সব ডাটাই রেকর্ড করা থাকে। আপনি সবসময় ই মনে রাখবেন ইন্টারনেট আপনার থেকে প্রচুর চালাক। একটা কুচক্রী মহল এই ধরনের কাজ কারবার চালাইতাছে বাংলাদেশে কিছু অসাধু ইন্টারনেট আইএসপি ব্যবসায়ীদের কারনে। আইএসপি ব্যবসায়ীদের ইন্টারনেট ব্রডব্যান্ড ব্যবসা করার আগে প্রথমেই জাইনা নিতে হয় বা জাইনা নেয়া উচিত যে: তারা কি কারনে ইন্টারনেট ব্যবহার করবে? যদি কোথাও সন্দেহ হয় তাহলে তাকে ইন্টারনটে কানেকশন না দেয়া কারন এতে করে দেশের বিশাল পরিমান বা বড় অংকের ক্ষতিও হয়ে যাইতে পারে। বাংলাদেশ আপনার বাপ দাদাদের দেশ। এদেশ আপনার জ্ঞাতি গোষ্টী ঘুমাইয়া আছে। এদেশে হাজারো লাখো কোটি শহীদ মাটির নীচে শুয়ে আছে। এদেশ আপনাকে নি:শ্বাস দেয় আর তাদের দেয়া বদান্যতায় আপনি বেচে আছেন। আর সেই দেশে কিছূ অসাধূ ইন্টারনেট ব্যাবসায়ীদের কারনে দেশের সুনামের ১২ টা বেজে যাইতাছে সারা বিশ্বে। এখন আর মার্কেটপ্লেসগুলোতে সচরাচর সেই সুন্দর মনের বায়ারদের আর খুজে পওয়া যায় না। 



আইন করা উচিত যে: জয় বাংলা বলতে পারে না এরকম কোন লোককে আইএসপি লাইসেন্স দেয়া হবে না। যাদের কাছে আইএসপি আছে তাদের প্রত্যেকের নাগরিকত্ব ভ্যালিডিটি যাচাই করা। যদি বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে তাকে তাহলে তাদেরকে এই আইন ধরাইয়া দেয়া: যে বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ছাড়া এবং ভেরিফিকেশন করা ছাড়া এই দেশে কোন আইএসপি ব্যবসায়ী কাউকে ইন্টারনটে কানকেশন দিবে না। তাহলে অবৈধ লোকজন আর ব্রডব্যান্ড ইন্টারনটে কানেকশন পাবে না আর এই ধরনের কন্টেন্ট মনিটাইজেশন একাউন্ট কেনা বেচা ও করতে পারবে না। এইখানে যদি গগুল সংশ্লিষ্ট কারো হাত থেকে থাকে তাহলে বাংলাদেমেল সর্ব্বোচ্চ মহল থেকে সেই সতর্কতাও জারী করা। গবেসণা করে বলতে পারি: বাংলাদেশের ব্যাংক গুলোতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানকেশন ব্যবহার করা আর সারা দেশে আইএসপি মালিকদের নিকট প্রত্যেক ইউজারের বৈধতা না থাকাই  বোধ করি বাংলাদেশে বার বার হ্যকা হবার মূল কারন। কারন ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট যা ডেস্কেটপ কম্পিউটারে ক্যাট ৫ তার আকারে আইসা জোড়া লাগে সেটাই হ্যাকারদের মূল কাবার হয়ে দাড়ায়। তাই  ব্যাংকগুলেঅ যেনো হ্যাক না হয় তার মূল উপায়গুলো হইতাছে :



  • ব্যাংক গুলোতে মোবাইল ইন্টারনটে বা বাংলালায়নের মতো ওয়াই ফাই কানেকশন ব্যবাহর করা। 
  • মনিটরিং বা মেইন মেইন কম্পিউটারগুলো তে ভালো মানের ল্যাপটপ এবং ওয়াই ফাই  ইন্টারনটে ব্যবহার করা। কারন আমি যতোদূর পড়াশোনা করেছি তাতে দেখেছি : ওয়াই ফাই থাকলে আর ব্রডব্যান্ড হ্যাকাররা ডেস্কটপ পর্যন্ত আসতে পারে না। যদি ল্যান পোর্ট ফাকা থাকে তাহলে আপনি হ্যাক না হবার চান্স শতকরা ৯৯%। কারন তারের লেইনে থাকে প্লাষ্টিক , তার এবং কাচের প্রলেপ। এইখানে তারটাই হ্যাক করতে বেশী সাহায্য করে। 
  •  সরকারি মোআইর কোম্পানীকে দ্বায়িত্ব দেয়া এবং একটা ব্যাংকের ভেতরে সবখানে ওয়াই ফাই ব্যবহার করা। এইখানে আপনার হ্যাক হবার ভয় থাকবে অনকে কম কারন তারের বা ব্রডব্যান্ড হ্যাকার রা রাউটার বা ওয়াই ফাই রাউটার পর্যন্ত আইসা থেমে থাকবে। 
  • সারা দেশের সকল আই এস পি মালিকদের ভেরিফিকেশন করা এবং স্বাধীনাতাবিরোধী বা দেশ বিরোধী কোন ধরনের দালাল (ফাসি) এবং রাজাকার (ফাসি) সন্তানদের কোন ধরনের সরকারি স্বার্থ এবং নিরাপত্তা বিষয়ক কাজে এপ্লাই না করা। দেখা যাবে শতরু দেশ থেকে কোন একটা সফটওয়্যার দিয়ে দিলো যা সে পেনড্রাইবে এনে সরকারের কোন গুরুত্বপূর্ন ডিভাইসে রান করে দিলো। আর সাথে সাথে হ্যাক হয়ে গেলো।। যা ২০১৩ সালে শাহবাগ গনজাগরনের সময় বলা হয়েছিলো যে: যে জয় বাংলা বলতে পারে না তাকে কোন ধরনের সরকারি কাজ দিবেন না। 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl