Translate

Thursday, November 5, 2020

ইন্টারনেট/ ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং/সোশাল মিডিয়া জগতে একাউন্ট কেনা বেচা করা ঠিক কিনা?

আমার জানা মোতাবেক এইটা একদমই নিষেধ। ধরেন: আপনার একটা ফেসবুক পেজ আছে যেখানে ১ কোটি লাইক আছে। আপনি সেটা টাকার বিনিময়ে একজনের কাছে সেল করে দিলেন এবং তাকে আপনার ফুল লগইন ডিটেইরলও  দিয়ে দিলেন- এই ব্যাপারটা অবৈধ। আমাদের দেশে হাজার হাজার ছেলে বা মেয়ে তাদের ফেসবকু একাউন্ট, পেজ, গ্ররপ, ইউটিউব চ্যানেল কেনা বেচা করে থাকে যা লিগ্যাল না। আপনি যদি তাদের পুরো টার্মস এবং ডিটেইলস পড়ে দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে: এইটা নিষেধ। কিন্তু আপনি চাইলে যে কাউকে আপনার ফেসবুক পেজ বা ফেসবুক গ্রুপের এক্সস দিতে পারেন। সেটা লিগ্যাল কারন যে কাউকে আপনি আপনার পেজ বা গ্ররপের এডমিন হিসাবে নিয়োগ দিতে পারেন। এমনকি ইউটিউব চ্যানেলেও আপনি ম্যানেজার নিয়োগ করতে পারেন। কিন্তু সরাসরি একাউন্ট কেনা বেচা করা লিগ্যাল হবে না কারন আমি বাস্তবে পড়ে দেখেছি এই ধরনের আইন গুলো। সোশাল মিডিয়াতে যদি আপনার উপস্থিতি বা লেনাদেনা ১০০% একুরেট না হয় তাহলে আপনি যে কোন উন্নত দেশে প্রবেশ করতে যাইয়া বাধা পাবেন কারন জানেন ই তো এইগুলো সবই আমেরিকান টেকনোলজীতে (ইন্টারনেট-সিলিকন ভ্যালি, ডিভাইস [ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, পামটপ, পিডিএ, এন্ড্রয়েড, আইফোন], অপারেটিং সিষ্টেম-উইন্ডোজ বা ম্যাক বা লিনাস্ক বা উবুন্টু, সফটওয়্যার বা যে কোন ধরনের ইন্টারনেট টেকনোলজীতে) আপনার ব্যবহার বা উপস্থিতি কেমন বা কে কি করতাছে বা কোন আইডি কি করতাছে তা জানাটা আমেরিকান টোকনোলজীষ্টদের জন্য অসম্ভব কিছু না। কে ইন্টারনেটে বসে কোথায় কি করতাছে তা তাদের জন্য বের করা কয়েক সেকেন্ড বা কয়েক মিনিটেরই ব্যাপার?







তাহলে কি ইন্টারনেট/ ফ্রি ল্যান্সার/ মার্কেটপ্লেস / আউটসোর্সিং / সোশাল মিডিয়া একাউন্ট কেনা বেচা একদমই করতে পারবেন না?

প্রোগ্রামার বা ডেভেলপার রা অনেক সময় এপিআই এর অনুমতি নিয়ে এক সাথে অনেক একাউন্ট তৈরী করতে পারে । তারা তাদের একাউন্ট গুলো এমন ভাবে তৈরী করে যাতে পরবর্তীতে যে কেউ যে কারো মনমতো একাউন্ট গুলো সাজিয়ে নিতে পারে। ইভেন মোবাইল ভেরিফিকেশণ ও করা থাকে না। অনেক সময় সোশাল মিডিয়া ডেভেলপার রা তাদের নিজস্ব কাজের প্রয়োজনে কয়েক শো একাউন্ট তৈরী করে সেগুলোকে পরে শুধূ মাত্র নিম্নতম পারিশ্রামিকে সেল করে দেয়।  অভিজ্ঞতা থেকে বলা। সেটা সোশাল মিডিয়া প্যানেল এর মালিকেরা ব্যবহার করে থাকে তার কাজের প্রয়োজনে এবং সোশাল মিডিয়ার প্রয়োজেন সেল ও করে দেয়। মনে করেন : পৃথিবীর কোন একটা শহরে সোশাল মিডিয়া র একটি প্রোগ্রাম আছে। সেখানে যারা অংশগ্রহন করবে তাদের সকলকে সেই সোশাল মিডিয়া প্লাটফর্ম একটি করে সোশাল মিডিয়া একাউন্ট গিফট করবে। তখন সেই সোশাল মিডিয়া র যারা ডেভেলপার তাদেরকে বলবে: তারা একটি এক্সল ফাইলে সেই তৈরী করা সোশাল মিডিয়া একাউন্ট গুলো যা ডেভেলপার রা আগে ব্যবহার করেছিলো সেগুলো দিয়ে দিবে। যারা প্রোগ্রোমে অংশগ্রহন করেছে তারা প্রত্যেকেই একটি করে একাউন্ট পাবে: প্রত্যেকেই যার যার নিজের মতো করে তাৎক্ষকি ভাবে একা্উন্ট গুলো গুছিয়ে নিজের মনের মতো করে ইউজার নেম, ইমেইল, পাসওয়ার্ড এবং ফটো সব পরিবর্তন করে ব্যবহার করা শুরু করবে এবং সোশাল মিডিয়ার যে প্রোগ্রাম তা সাকসেসফুল করবে। এখণ আপনি যদি বাংলাদেশে বসে থেকে বলেন যে: আপনার ১০টা একাউন্ট বা ফেসবুক পেজ বা গ্ররপ লাগবে আর সেগুলো যদি কোন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী/ধর্মীয় জিহাদি বা টেরোরিষ্ট টাইপের লোকজন [যদি তারা অবৈধ ভাবে বাংলাদেশে বসবাস করে থাকে] তৈরী করে দেয়- যাদের ইন্টারনেট একটিভিটজ খুবই খারাপ যারা কখনোই কোন ভালো কাজ করে না বা যদি তারা হ্যাকার হয় তাহলে কি আপনার একাউন্ট টা সেফ থাকবে? আন্তর্জাতিক ভাবে তার উত্তর হইতাছে না। বাংলাদেশ বলেছে আন্তর্জাতিক ভাবে যে: তারা কোন সন্ত্রাসী বা জিহাদি বা টেরোরিষ্ট টাইপের লোকজন কে পালে না বা রাখে না। তাহলে যে বা যাদের সাথে আপনি ইন্টারনেটে লেনাদেনা করতাছে তারা যদি প্রাপ্তবয়ষ্ক হয় আর তারা যদি বাংলাদেশের বৈধ নাগরিক না হয় (যদি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র বা বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর না থাকে) তাহলে কি আপনি ধর্মীয় জংগিবাদ বা সন্ত্রাসীদের সহযোগিতা করে চলতাছেন না? অনেকটা আড়ালে আপনি তাই করে যাইতাছেন কারন এই দেশে বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ছাড়া লেনাদেনা করা যে কোন ধরনের রিস্কই বহন করে চলে। আপনি যখন ইন্টারনেটে কোন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করবেন বা সেখানে কো্ন একাউন্ট ওপেন করবেন তখণ প্রথম যে ডাটা টা কালেকশন হবে তার নাম হইতাছে ডিভাইসের ম্যাক এড্রস। যে কোন প্রয়োজনে যে কোন গোয়েন্দা সংস্থা বের করে ফেলাইতে পারবে যে : একাউন্টটা কোন ম্যাক এড্রস থেকে তৈরী হয়েছে এবং সেই ম্যাক থেকে আর কি কি অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। এগুলো যারা খুবই  ভয়াবহ মাত্রার শক্তিশালী প্রোগ্রামার তাদের জন্য আশা করি ব্যাপার না। আর সহজে জানতে পারা কারনে যে: আপনি কোন ম্যাক এড্রস থেকে রেজিষ্ট্রেশন করেছেন আর তার সাথে আরো কি কি খারাপ কাজ করতাছেন তার সকলই রেকর্ড থাকে। আপনি যদি একটা ডেস্কটপ টানা ৫০ বছর ও ব্যবহার করেন তারপরেও সেখানকার সকল ডাটা মাদারবোর্ডে ০+১ বাইনারী ডাটাকারে বা মেশিন ল্যাংগুয়েজ আকারে সেভ থাকবে। আর সেই ক্ষেত্রে একাউন্ট কেনা বেচার পরেও যদি আপনি সোশাল মিডিয়া ম্যাসেন্জারে ন্যুড হোন (বর্তমানে বাংলাদেশের ফেসবুকে যে ন্যুড ভিডিও ক্যামেরা সেক্স শুরু হয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে বলা) আর কোন দেশের গোয়েন্দা সংস্থা যদি সোশাল মিডিয়া ভিডিও ডাটাবেজে পরীক্ষা করে আপনাকে পেয়ে যায় - তাহলে কি আপনাকে সেই দেশ ভিজিট করতে দেবে বা আপনি কি কখনো সেই দেশের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন? কখনো পারবেন না কারন আপনি সরাসরি আইনের স্বীকার হয়ে যাবেন। আপনার যদি কয়েক দেশের ও নাগরিকত্ব থাকে তারপেরে ও আপনি সেই সকল দেশে কখনো ঢুকতে পারবেন না যে সকল দেশে সোশাল মিডিয়া একটিভিটজ পরীক্ষা করা হয়। আপনার যদি আইডি ডুপ্লিকেট তাকে তারপরেও আপনার ফেস বা ভিডিও ইন্টারফেজে রেকর্ডিং ডাটাবেজ পরীক্ষা করলে সব কিছ জানা যাবে বা দেখা যাবে। ন্যুড ক্যামেরা সেক্স করার জন্য আলাদা ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া স্বাপেক্ষে ন্যুড ক্যামেরা ওয়েবসাইটে ক্যাম সেক্স (বর্তমানে বাংলাদেশে পর্নো ওয়েবসাইট এবং ক্যাম সাইটগুলো নিষিদ্ব) করতে পারবেন এবং সেই ব্যাপারে মানি বা অর্থও কালেকশন করতে পারবেন (এইখানকার সব অর্থ রেমিটেন্স আকারে বা যে কোন ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর মাধ্যমেও আনা যাবে)। কিন্তু আপনি যদি ফেসবুক, টুইটার, পিনটারেষ্ট, ইনষ্ট্রাগ্রাম, ইউটিউব প্রাইভেট লাইভ এই সকল খানে ন্যুড হয়ে যান তাহলে আপনি তাৎক্ষনিক ভাবে সোশাল মিডিয়ার চোখে অপরাধী বলে গন্য হবেন এবং সোশাল মিডিয়া চেস্টা করবে আপনাকে যে কোন ভাবে আইনের হাতে তুলে দিতে- নয়তো সোশাল মিডিয়া কোম্পানী গুলো ইন্টারনেটের  আদালতে বা ফেডারেলের আদালতের গ্যাড়াকলে পড়ে যাবে এবং বিপুল পরিমানে অর্থ লস বা জরিমানা গুনতে হবে। সোশাল মিডিয়া তে ন্যুড হওয়া আমেরিকান আইনে নিষেধ। 

Video Sharing Apps: Imo/Whats app/Viber এইগুলোতে যদি কেউ তার প্রেমিক বা বয়ফ্রেন্ডের সামনে বা স্বামীর সামনে ন্যুড হয় সে বা তারা আইনের আওতায় পড়বে না কারন সে এ্যাপসুগলো ভিডিও শেয়ারিং এ্যাপস। তারা সেই ভাবে পারমিটেড। কিন্তু সোশাল মিডিয়া একাউন্ট গুলোতে যদি কেউ ন্যুড হয়ে যায়- তাহলে সেটা আমেরকিান ইন্টারনেট আইনে দন্ডনীয় অপরাধ হতে পারে। আর সোশাল মিডিয়া (ফেসবুক, টুইটার, পিনটারেষ্ট, ইনষ্ট্রাগ্রাম, ইউটিউব প্রাইভেট লাইভ) তে যারা প্রফেশনালি এই কাজ করতাছে ন্যুড হয়ে: তাদের জন্য সমূহ বিপদ থাকতে পারে বা তারা কখনেই কোন উন্নত দেশের জণ্য বিবেচিত হবে না কারন যখনই আপনি উন্নত দেশে প্রবেশ বা নাগরিকত্বের চেষ্টা করবেন তখনই সেই দেশের কর্তৃপক্ষ আপনার সোশাল মিডিয়াতে সকল ধরনের একটিভিটজ বা ফুটেজ পরীক্ষা করে দেখবে। আর সে হিসাবে তাদের দেশে প্রবেশে বাধা দিতে একটু ও দ্বিধা বোধ করবে না- বাংলাদেশে এখনো এই ধরনের কোন আইন তৈরী হয় নাই। তাহলে অজানা অশিক্ষাতে না জেনে এই দেশের যতো মেয়ে এই ধরনের কাজ করতাছে তাদেরকে একটা ব্যাপারে নলেজে আনা দরকার যে:: এইগুলো সোশাল মিডিয়ার সার্ভার বা ডাটাবেজে থেকে যাইতাছে - কারন ইন্টারনেটে ০ এবং ১ মেথডে জেনারেট হওয়া ডাটা কোথাও না কোথাও অতি অবশ্যই রেকর্ড থেকে যাইতাছে। ইন্টারনেটে তৈরী হওয়া ডাটা কখনো ১০০% ডিলেট করা যাবে না তেমনি ইন্টারনেট ছাড়া কম্পিউটারে ও যদি আপনি কিছু করে থাকেন সেটাও মাদার বোর্ডের যে কোন চিপে থেকে যাবে। ইন্টারনেটে যারা ওয়েব ক্যামেরা সেক্স করে থাকে তাদের জন্য আলাদা ওয়েব ক্যাম সোসাইটি ওয়েবসাইট আছে।  নীচে ইন্টারনেটের মেসেন্জার থেকে নেয়া স্ক্রীনশট: যেখানে একজন বাংগালী মেয়ে বলতাছে বাংলাদেশে অনেক অনেক মেয়ে সোশাল মিডিয়া ফেসবুক মেসেন্জার গুলোতে ন্যুড হইতাছে টাকার বিনিময়ে। সেখানে তার একাউন্ট তো রিস্কের মুখে আছেই সেই সাথে সে তার সমাজ ব্যবস্থা সহ আরো অনেক কিছুকেই অপরাধের মুখে বা রিস্কের মুখে ঠেলে দিতাছে। ক্যাম সেক্স ইন্ডাষ্ট্রিজ বাংলাদেশে গড়ে উঠতাছে কিন্তু সেটা বৈধ উপায়ে গড়ে উঠতাছে না। 



সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে সকল ধরনের ক্যাম সেক্স ওয়েবসাইট পর্নো ওয়েবসাইট গুলোর সাথে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এই দেশের সোশাল মিডিয়া গুলোতে মেয়েদের সাথে খারাপ বা পায়ুপথে সেক্স করার (জঘন্য।আইন/মেডিকেলে/ধর্মে নিষেধ) চটি গল্প এবং লাইভ কাহিণী পর্যন্ত শোনা যায় কিন্তু বাস্তবে সেক্স না করে ইন্টারনেটে লাইভ ক্যামেরা শেয়ারিং এ্যাপসুগলোতে ন্যুড হওয়ার পাশাপাশি ইন্টারনেট ওয়েভ ক্যাম ইন্ডাষ্ট্রিজ গুলো ব্যবহার করে কোটি কোটি ডলার উপার্জনের পথগুলো পরিকল্পনা মাফিক বন্ধ করে দিছে। নীচে একটা উদাহরন দেখানো হলো যে ওয়েবসাইট বাংলাদেশে ওপেন হয় কিন্তু তাদের ক্যাম সেকসান বাংলাদেশ থেকে বন্ধ করে দিছে। আমি চাই না কেউ এ ধরনের কাজ প্রফেশনালি দেখাক - বা করুক বা এভাবে ডলার উপার্জন করুক। কিন্তু আমি চাইতাছি যেনো সকলেই সঠিক পথটা জানুক।




ইন্টারনেটে ফেসবুকে এই সকল দেখে মনে হইতাছে বাংলাদেশের বাবা বা মা রা কি শিক্ষা দিতাছে? ফ্যামিলিগত শিক্ষার জোড় টা কোথায়? কারো কি কোন রুচিতে বাধে না। বাংলাদেশ সরকারের আইন জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বরের বিনিময়ে এবং বায়োমেট্রিক্স করে মোবাইল নম্বর গ্রহন করা আর তারপরে ডিভাইস ভেরিফিকেশন করে বাংলাদেশে ফেসবুকে কি ঢালাও ভাবে খারাপ খারাপ চটিগল্প পড়ানো হয়? সরকার কি এক ধরনের বৈধতা দিয়ে দিলো নাকি এদের। এই জন্য কি রাত দিন খেটে ফোনেটিক মেথডে বিজয় বা বাংলা লেখার পদ্বতি আবিস্কার করেছিলো বাংলাদেশের ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের প্রোগ্রামাররা। দিনভর বা রাতভর আপনার ছেলে বা মেয়ে রা আপনার নামে ব্যবহৃত সীম বা নম্বর ব্যবহার করে এই ধরনের খারাপ কাজ বা সোশাল মিডিয়া ক্রাইম করে যাইতাছে। আপনার কি আপনার সন্তানের প্রতি পুরোটা দৃষ্টি আছে। ব্যাপারটা বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে খেয়াল করা উচিত। এই ধরনের সোশাল মিডিয়া একাউন্ট, পেজ বা গ্ররপ যেনো তৈরী না হয় সে ব্যাপারে পুরোপুরি খেয়াল রাখা উচিত। সেই সাথে ১৮ বছরের নীচে কোন ছেলে বা মেয়ে যেন যৈৗন সম্পর্কে লিপ্ত না হয় সে ব্যাপারেও বাবা মায়েদের ১০০% খেয়াল রাখা উচিত যাকে বলা হয় একুরেট যৌন শিক্ষা। [ বাংলাদেশের সমাজে এখনো রাজাকাররা (ফাসি) জীবিত আর সকলেই জানে রাজাকার রা বাংলাদেশের সমাজে ভাইরাস। খেয়াল রাখতে হবে আপনার মেয়ে বা ছেলে যেনো জীবনের শুরুতেই যেনো এইডস কে রিসিভ না করে  বসে। তাকে জন্ম দেয়াটাই শুধূ আপনার দ্বায়িত্ব না- তাকে দেখ ভলো করা আর তাকে জীবন ভর ভালো পথে রাখা দুইটাই আপনার দ্বায়িত্ব।

খেয়াল রাখতে হবে যদি আপনি ক্রাইম করে থাকেন তাহলে একদিন না একদিন আপনার বিচার হবে। ১৯৭২ এ তথাকথিত সাধারন ক্ষমা পাওয়া রাজাকারকেও ৪৩ বছর পরে শাহবাগ গনজাগরনের আন্দোলনের মাধ্যমে ফাসিতে ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছে কারন তারা ছিলো ক্রিমিনাল। আর ইন্টারনেটে ফেসুবকে বাংলা চটি লিখা-  এইটা সোশাল মিডিয়া ক্রাইম। ইন্টারনেটে বসে ফেসবুকে সেক্স ষ্টোরী লেখাটা আমেরিকান ফেসবুকের আইনে ক্রাইমের পর্যায়ে পড়ে। আর অপরাধী কখনো কোন খানে ছাড় পায় না। 

ফ্রি ল্যান্সার রা যে সকল মার্কেটপ্লেসে কাজ করে সে সকল মার্কেটপ্লেসের একাউন্ট সেল করা ওআইনত দন্ডনীয় অপরাধ। আপনি যদি ইউএসএ তে বসবাস করতেন আর এই ধরনের খারাপ কাজ (একাউন্ট কেনাবেচা) র কাজ করতেন তাহলে সাথে সাথেই আপনার জেল জরিমানা হয়ে যাইতো। আপনি কখনোই কোন ধরনের একাউন্ট কেনা বেচা করতে পারবেন না আপনাকে অতি অবশ্যই  একাউন্ট ক্লোজ সেকসানের সাহায্য নিতে হবে যদি আপনি কোন মার্কেটপ্লেসের কাজ সম্পূর্ন করে থাকেন। আর যদি আপনার একাউন্ট ওপেন করার পরে ভালো না লাগে তাহলে আপনি অতি অবশ্যই আপনাকে সেটা ডিজাবল করে দিতে হবে। ফেসবুকেও একাউন্ট ডিজাবলড করে দেবার নিয়ম আছে। বাংলাদেশের একটা প্রখ্যাত মার্কেটপ্লেসে কিভাবে আমি একাউন্ট বন্ধ করে দিছি সে ব্যাপারে ণীচে একটা ইউটিউব ভিডিও দিতাছি- দেখে নিবেন। 


বিখ্যাত অনলাইন মার্কেটপ্লেস এসইও ক্লার্কের সেটিংস পেজের নীচে এরকম একটা অপশন আছে। একাউন্ট লক অর একাউন্ট  সাসপেন্ড। আপনি যদি আর ব্যবহার না করতে চান বা আপনার যদি ২/৩ টা একাউন্ট থাকে তাহলে আপনি সেখানে নিজে থেকে একটা সাসপেন্ড বা সাসপেন্ড রিক্যুয়েস্ট করতে পারেন। আপনার একাউন্ট যদি আপনি নিজে থেকে সাসপেন্ড করে ফেলেন তাহলে আর সেটা দেখাবে না মার্কেটপ্লেসের ইউজার হিসাবে। 

SEOClerks

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl