Translate

Wednesday, September 9, 2020

সোশাল মিডিয়া/ওয়েবসাইট/ইন্টারনেট/মার্কেটপ্লেস প্রোফাইল রিপোর্ট/ইমেইল রিপোর্ট বলতে কি বোঝেন?

[গল্পটি একটা কল্পকাহিণীর উপরে ভিত্তি করে লেখা। এর সাথে বাস্তবতার কোন মিল  নাই  বা খুজতে যাবেনও না। ] 

ধরেন- ঢাকা শহরের সাংবাদিকদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের একটা জায়গা বরাদ্দ আছে প্রায় ২৫০০ একর। আপনি স্থানীয় ভাবে নিজেকে অনেক ক্ষমতাবান মনে করেন কিন্তু বাস্তবে আপনার তেমন কোন ভ্যালিডিটি নাই- আপনার নিজস্ব কোন জাতীয় পরিচয়পত্র নাই এবং আপনি কয়েকবার জেল রিমান্ড খেটে এসেছেন এবং দেশের বিভিন্ন খান থেকে সাধারন মানুষের কাছ থেকে জোর পূর্বক টাকা আদায় বা চাদাবাজি করে থাকতেন বা করার চেষ্টা করতেন। এককথায় আপনি মানুষ হিসাবে খারাপ। আরো অনেক ধরনের খারাপ কাজ নিয়মতি করে যাইতাছেন। এখন আপনার এই সকল কার্যাবলী নিয়ে আপনার বিরুদ্বে টিভি সাংবাদিক একটা রিপোর্ট তৈরী করতে গেছে। আপনি অশিক্ষিত বিধায় আপনি বুঝতে পারতাছেন না যে  রিপোর্ট মানে কি?। কারন আপনি বাংলা বা ইংরেজী লিখতে বা পড়তে পারেন না শুধু বাংলা বলতে পারেন। এখন এই ব্যাপারটা বাংলাদেশের কেউ না জানার কারনে আপনি নিজেকে অনেক পপুলার বলে মনে করেন। কিন্তু খোজ নিলে জানা যাবে যে- বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা বা বাংলাদেশ সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ব্যাপারটা জেনে গেছে যে আপনি এদেশের একজন অবৈধ নাগরিক এবং আপনি যে শার্ট প্যান্ট পড়ে ঘুরেন সেরকম কোন শিক্ষাগত যোগ্যতা ও বাংলাদেশে বা এশিয়াতে খুজে পাওয়া যাইতাছে না। এখন এই সকল ব্যাপার স্যাপার নিয়ে টিভির সাংবাদিকরা আপনার দখল করা সাংবাদিক কোয়ার্টারের জায়গা টা নিয়ে রিপোর্ট করতে গেলো। টিভি সাংবাদিক রিপোর্ট মানে যে কোন একটা বিষয় নিয়ে প্রতিবেদন তৈরী করা। তো আপনি সেই সাংবাদিক কে ধরে মাইরা লাগানো শুরু করলেন এবং জিজ্ঞাসা করলেন যে কি ব্যাপার? কিসের জন্য এই রিপোর্ট। সাংবাদিকের সহজ সরল উত্তর : বাংলাদেশ সরকারের দেয়া একটা ২৫০০ একর জায়গাকে আপনি বস্তি  বানাইয়া রেখেছেন এবং আপনি প্রতি মাসে বস্তির মাসোয়ারা গুনতাছেন আর স্থানীয় এম পি আপনাকে সাহায্য করতাছে। কারন কি? তখন আপনি উত্তর দিলেন- এইটা আপনার ক্ষমতা। তখন আপনি সাংবাদিকে কে গায়েব করে দিলেন বা মেরে কবর দিয়ে দিলেন এবং আপনি আর তাকে ফিরে যাইতে দিলেন না বা সাংবাদিক মাইর খেয়ে খেয়ে কোন রকমে তার অফিসে যাইয়া সব কথা খুলে বললো এবং সে বললো যে রিপোর্ট করতে পারে নাই বা এই এই অংশটুকু রেকর্ড করতে পেরেছি যার উপরে ভিত্তি করে একটা রিপোর্ট তৈরী করা হলো- এখানে রিপোর্টের মানে হইতাছে প্রতিবেদন তৈরী করা। আপনি যদি গগুল ডট কম ট্রান্সলেটর এর সাহায্য নেন তখন আপনি দেখতে পারবেন রিপোর্ট মানে প্রতিবেদন তৈরী করা। 



এখন আপনি অশিক্ষিত এবং নিরক্ষর হবার কারনে আপনি একুরেটলি রিপোর্ট এর মানে বুঝতে পারতাছেন না। আপনি মনে করতাছেন যে- রিপোর্ট করার কারনে আপনরা দখলকৃত বস্তি আপনি হারিয়ে ফেলবেন আর সারা ঢাকা শহর জুড়ে ইয়াবার ব্যবসা করতে পারবেন না আর বাংলাদেশী না হবার কারনে বহির্দেশে সন্ত্রাসে অর্থায়ন করতে পারবেন না - বাংলাদেশের সকলেই জানে যে বাংলাদেশের উপরে সন্ত্রাসের ঝুকি ছিলো। আপনি ফ্ল্যাট খালি পাইলেই ইয়াবা বানানোর বা ইয়াবার ডায়াস বানানোর চেষ্টা করেন বা বসানোর চেষ্টা করেন আর নানা প্রকার দ্রব্যাদি মিক্স করে ঢাকা শহরের তরুন প্রজন্ম কে মারার ধান্ধা করতাছেন (বর্তমান আইনে আছে- ইয়াবা সেবনকারী এবং ইয়াবা পাচারকারী, প্রস্ততকারক- সবার জন্যই সবে্‌বার্চ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড)। তরুন প্রজন্ম হয়তো জানে ই না যে- শুধূ ইয়াবার ফ্লেবার টা আসতাছে চট্রগ্রাম বা সীমান্তবর্তী ইয়াংগুন থেকে বা রেংগুন থেকে এবং আপনি শুধ ফ্লেভার দিয়ে ভেতরে দিতাছেন আলকাতরা শুকনো গুড়ো, বা কালো রংয়ের রং, গুল বা ক্ষেত্রবিশেষে এমন কিছু প্রোডাক্ট যাতে তরুন প্রজন্ম মইরা যায়- মূলত ইয়াবা তো বানানো হয় আফগানিস্তানে পপি ফ্লাওয়ার থেকে একটা বিশেষ প্রক্রিয়ায় এবং অথবা আফিমও বানানো হয় যেখানে মরন নেশার চেয়ে বেশী প্রাধান্য দেয়া হয় যেনো তরুন প্রজন্ম মজা করে থাকে বা  আফ্রিকার ভেতরে যারা শ্রমিক ২/৩ দিন মাটির তলে নেমে স্বর্ন খুজে বের করে তাদের জন্য। তো যে বস্তিতে আপনি এই ধরনের খারাপ কাজ করতাছেন তার বিরুদ্বে রিপোর্ট  তৈরী করা আইনত যুক্তিসংগত। কিন্তু আপনি মনে করতাছেন যে - ব্যাপারটা যুক্তিসংগত না। এই ভেবে আপনি নিজে জিদ করে বাংলাদেশে যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাদের একাউন্টে রিপোর্ট  করা শুরু করলেন (কারন আপনি হয়তো বুঝতেই পারতাছেন না যে- সোশাল মিডিয়া/ওয়েবসাইট/ইন্টারনেট/মার্কেটপ্লেস প্রোফাইল রিপোর্ট/ইমেইল রিপোর্ট মানে একাউন্টের ক্ষতি) । সমানেই যার যার একাউন্ট পাচ্ছেন তার তার একাউন্ট ই আপনি রিপোর্ট করতে শুরু করলেন। আর বাংলাদেশে একটা  ইন্টারনেটে ১০/১২ লাখ লোকের একটা কম্যুনিটি বানিয়ে নিজেকে হেন তেন ফেন- ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট জাতীয় কিছু মনে করে সমানেই দরকারি দরকারি একাউন্ট গুলোতে রিপোর্ট করা শুরু করলেন। 


শাহবাগে অনুষ্টিত জয় বাংলার গনজাগরনের কারনে (যারা জয় বাংলার গর্জন শুনেছে আর সোশাল মিডিয়াতে তাৎক্ষনিকভাবে সারা দুনিয়াতে ছড়াইয়া দিছে) সারা বিশ্বে অনেকেই যারা করাপ্টেড, যারা কালো টাকা  বা ডলার খেয়েছে তাদের অনেকেই ভয় পায় আর ইউএস এর ভেতরে একসাথে কেউ কোন ব্যাপারে যদি রিপোর্ট পায় কয়েক লাখ -তাহলে তারা ভয়েই অনেক সময় অনেক কিছু ডিলেট করে দেয় যে কোথাও যেনো কেউ মারা বা হত্যা না হয় । তারপরে  আমরা যারা সুদীর্ঘ  সময় ধরে ইন্টারনেটে কাজ করে যাইতাছি  সে রকম সবাই/দেশের সবাই মিলে ফরেনারদেরকে এবং তাদের কোম্পানীদেরকে  বুঝাতে সক্ষম হয়েছি যে যারা রিপোর্ট করতাছে তারা বাংলাদেশের নাগরিক না- তাদের পারসোনাল কোন আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার নাই বাংলাদেশে (তারা জানে না রিপোর্ট এর মানে কি? তারা অশিক্ষিত। তাদের নিজস্ব কোন জাতীয় পরিচয়পত্র নাই। তারা এক ধরনের অশিক্ষিত। তারা এক ধরনের ফেইক ব্যবহারকারী। তাদের নিজস্ব কোন স্বত্ত্বা নাই। তাদের নিজস্ব কোন মোবাইল নাম্বার নাই। তাদের নিজস্ব কোন জায়গা জমি নাই। তারা এক ধরনের ছত্রছায়ায় থেকে আমাদের দেশে বসবাস করে আমাদের দেশের ছেলে পেলে দের ইন্টারনেটে ক্ষতি করে যাইতাছে। অনেক পরিমান একাউন্ট হ্যাক করে যাইতাছে। তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতার কোন ভ্যালিড সার্টিফিকেট নাই।  তারা রাজধানী শহরে বসবাস করলেও বাংলাদেশ সরকারের আইন বা পুলিশ ভাড়াটিয়া আইনে আনভেরিফায়েড। সো তাদের রিপোর্টে কোন দাম নাই কারন তাদের উইন্ডোজ ডুপ্লিকেট, তারা ডুপ্লিকেট ্ইউজার, তাদের ইন্টারনেট কানকেশন ও বৈধ না। তো তাদের ইন্টারনেট ব্যবহারের উপর কোন দাম নাই। তো একটা সোশাল মিডিয়া থেকে জানানো  হলো যে- তারা একটা কম্যুনিটি গঠন করেছে। যেহেতু তারা বাংলাদেশ সরকারের লিপিবদ্ব আই এসপি গুলোর কাছ থেকে  ইন্টারনেট কানেকশন পাইতাছে (পারলে তোমরা তাদেরকে আইএসপি থেকে ডিসকানেক্ট করে দাও) সো তাদের রিপোর্টকে মূল্যায়ন করা হবে যেনো তারা এই দেশের বিরুদ্বে কোন গ্যানজাম না লাগাতে পারে। আর অন্যান্য সোশাল মিডিয়া বা ওয়েবসাইট অনাররা বললো- যে দেশের নাগরিক সেই দেশের ব্যাপারে যদি রিপোর্ট করে আর রিপোর্ট টা যদি অথেনটিক হয় তাহলে দেখা হবে। তবে সত ব্যবহারকারীরা যেনো কোন ক্ষতিগ্রস্থ না হয়ে সেদিকে তারা ১০০% খেয়াল করবে। আর মার্কেটপ্লেস গুলোকে জানানোর ফলে বলতাছে-তুমি সম্মানিত ইউজার। তোমার কারনে আমি ১০% বেনিফিট পেয়ে থাকি। তোমার বিরুদ্বে যদি ১০০ কোটি মানুষ ও রিপোর্ট দেয় তাও কোন সমস্যা নাই কারন তোমার কাছ থেকে আমরা লাভবান হইতাছি। এইখানে কেউ যদি বিনা কারনে রিপোটিং করে তাহলে তাকেই ডিলেট করে দেয়া হবে। 

আসলে এইখানে যেটা বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে যে- টিভিতে যে সাংবাদিক রিপোর্ট প্রকাশ করেছে সে ছিলো সত। তার দখল করা জমি নিয়ে সে  রিপোর্ট করেছে এবং সেটা বাংলাদেশের আইনজীবিরা নোট করেছে এবং সেটা  একসময় দখল মুক্ত হয়ে যাবে। আর বাস্তবে ইন্টারনেটে -সোশাল মিডিয়া/ওয়েবসাইট/ইন্টারনেট/মার্কেটপ্লেস প্রোফাইল রিপোর্ট/ইমেইল নিয়ে যদি আপনি  রিপোর্ট  করেন তাহলে যেখানে রিপোর্ট করতাছেন সেখানে তারা বলবে- ভালো একটা ছেলের বিরুদ্বে লেগেছে। এইখানে রিপোর্ট বলতে ক্ষতি বোঝানো হয়। তবে বিনা কারনে যদি আপনি রিপোর্ট করেন তাহলে যার কোম্পানী সে বলবে যে তাকে আরো বেশী ব্যাক আপ দিতে হবে আর কখনোই সেটা ডিলেট হবে না। অপরদিকে যে ইন্টারনেট, যে কম্পিউটার , যে ডিভাইস, যে একাউন্ট , যে ইউজারনেম ব্যবহার করে রিপোর্ট করা হইতাছে সেগুলো নিয়ে প্রতিবেদন তৈরী করে বরঞ্চ আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিণীর নিকট হয়তো আমেরিকান বা ইউরোপিয়ান কোম্পানীগুলো যে কোন সময়ে দিয়ে দিতে পারে - যারা হয়তো একসময় ক্রসফায়ারে পইড়া মইরা ও যাইতে পারে বা যাবে। (কারন  বিগত দিনগুলোর অভিজ্ঞতায় দেখেছি বাংলাদেশ পুলিশের ধর্ম ক্রসফায়ার করে বা গুলি করে মাইরা সমস্যা একবারে উপড়ে ফেলানো) একটা জিনিস মনে রাখা দরকার- কম্পিউটার, ইন্টারনেট এইগুলো সবই তো ইউএসএর  তৈরী করা। সো এইখানে বাংলাদেশে ইন্টারনেটে বসে আপনি যতোই শেয়ানা হোন না কেনো- ইউএসএ  সাইডে তো ঠিকই রেকর্ড হইতাছে যে কে কোন কম্পিউটারে বসে বা কোন আইএসপি ব্যবহার করে দুই নাম্বারি কাজ কারবার করে যাইতাছেন। একদিন হয়তো সবকিছুরই বিচার হবে। আপনি যদি বলেন যে- একদিন আপনাকে খুজে পাওয়া যাবে না কিন্তু আপনাকে যে বা যারা সাহায্য করতাছে তাদের রেকর্ড ও তো থাকবে আর উপরে তো আছে সসার বা স্যাটেলাইট যা দিয়ে গুগল আর্থের মতো বিশ্বের সকল খানে প্রতি সেকেন্ড কে কোথায় কি করতাছে তা রেকর্ড করে যাইতাছে আর ইউএসএ বা সারা বিশ্বের গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনের জন্য তো একবারেই সহজ দুয়ে দুয়ে চার মিলানো। [এইখানে গল্পের শেষ]

ঘটনা বা কাহিনীটার দ্বারা বোঝানো হয়েছে যে- ইন্টারনেটে অযথা রিপোর্ট করলে মানুষের ক্ষতি হতে পারে। সো যাদের ক্ষতি হইতাছে তারা নিশ্চয়ই আর কোনদিন সেই রিপোর্টারদেরকে সম্মান করবে না বরঞ্চ পারলে মাইরা ফেলানোর চেষ্টা  করবে। কারন একেকটা  সোশাল মিডিয়া একাউন্ট যে এককজনের জন্য কতো দামী তা আর বোঝানো যাবে না কাউকে যদি আপনি মানুষ না হোন। (সারা জীবনের হারানো বন্ধু যদি ইন্টারনেটে আমার সোশাল একাউন্টে এড থাকে আর আপনি যদি সেই একাউন্ট হ্যাক বা ডিলেট করে থাকেন তাহলে আমার কতোটা কষ্ট হতে পারে) শুনেছি শো বিজ জগতে - ২০১৩/১৪ সালে একসাথে অনেক তারকার সোশাল মিডিয়া একাউন্ট ডিলেট করে দেয়া হয় যা সোশাল হ্যাক নামে পরিচিত বাংলাদেশে- কিন্তু ব্যাপারটা আমার কাছে যা মনে হয়েছিলো কম্যুনিটি রিপোর্টিং সম্ভবত । গনজাগরনের আন্দোলনের কারনে বা গনজাগরনের গর্জনে ফেসবুক অনেক সময় কিছুটা ভয় পায় সম্ভবত বাংলাদেশের ইন্টারনেট জগতটাকে- তারা মনে করে যদি আবারো  গনজাগরনের অংশগ্রহনরত কোন মানুষ মারা যায়- সেই জন্য রিস্ক না নিয়ে তারা সেই একাউন্ট বা পোষ্টিং টা ডিলেট করে দেয়- এইটা আমার ধারনা। আমার অনেক পোষ্ট ও প্রায়শই ডিলেট হয়ে যায় আর তারপরে রিপোর্ট আপডেট আসে- কম্যুনিটি রিপোর্টিং। ভালো করে এনালাইসি করে বুঝি যে- বাংলাদেশ থেকে কয়েক লাখ লোক তাদের নিজস্ব ফেসবুক একাউন্ট থেকে হঠাৎ করে রিপোর্ট দেয়া শুরু করে ফলে ফেসবুক সেটা ডিলেট করে দেয়। ব্যাপারটা কষ্টদায়ক।  
কিছু কিছু রিপোর্ট আছে যা কোন কাজেই দেয় না। কথাগুলো লেখলাম বাংলাদেশে একটা রিপোটিং গ্রপ আছে যাদের কাজ হইতাছে খালি ইন্টারনেটে রিপোর্টিং করা কিন্তু সেটা যে মানুষের অনেক ক্ষতি করে তা আর তাদের বোঝানোর কোন উপায় নাই। কারন আমরা সকলেই জানি- :অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী, জুতারে কয় আলমারি”। 

তো ভাই আপনি যতো বড়ো ধুরই হোন না কেনো- বাংলাদেশ সরকারের প্রযুক্ত মন্ত্রনালয়ের তালিকাভুক্ত আইএসপি এর ইন্টারনেট ব্যবহার করে বসে বসে রিপোর্টিং কইরেন না কারন শকুনের বদ দোয়াতে তো আর গরু মরে না - তা শুকন যতোই ক্ষুধার্ত থাকুক। আর সারা বাংলার সাধারন মানুষদের কোন ধরনের ক্ষতি করার চেষ্টা কইরেন না।

যে সকল খাণে রিপোর্ট না করবে বলা হলো অযথাই বা বিনা কারনে-
  • সোশাল মিডিয়া (facebook/Twitter/Instagram/or any other)
  • ওয়েবসাইট: (.com/.xyz/.net/.org or anything)
  • ইন্টারনেট: Anything etc.
  • মার্কেটপ্লেস প্রোফাইল রিপোর্ট: (Freelancer.com/Upworks.com/Fiverr.com)
  • ইমেইল রিপোর্ট: (Gmail/Yahoo/Windows hotmail/Outlook etc)
পরিশেষে আমার  একটা কথা বলার আছে যে- আসুন আমরা এমন ভাবে ইন্টারনেট ব্যবেহার করি যে- “সকলের তরে সকলে আমরা -প্রত্যেকে আমরা পরের তরে”। কুত্তাকে যদি আপনি ট্রেনিং দিয়ে ইন্টারনেটে বসাইয়া দেন আর যদি শিখাইয়া দেন যে - তুই শুধু ইন্টারনেটে রিপোর্ট করবি তাতে আপনার আমার কোন ক্ষতি হবে না - কারন কুকুরের কোন সিক্সথ সেন্স নাই বা কমন সেন্স নাই কারন সে বুঝবেই না যে কোনটার জন্য কি রিপোর্টিং করতে হয় আর ইউএসএ সাইড বা ইন্টারনেট ও বুঝত ভুল করবে না যে কোনটা মানুষের হ্যারাজমেন্ট রিপোর্ট আর কোনটা ট্রেনিংপ্রাপ্ত কুত্তার (সাদা/লাল/কালো বা ছোট/বড়/মাঝারি  যে কোন রং/কালারের এর কুত্তাই হোক না কেনো) রিপোর্ট। 

আমরা যারা দীর্ঘদিন ধরে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকি তবে দীর্ঘদিন ধরে বানর/কুত্তা/হায়েনা/শিয়াল/ক্যাঙ্গারু/ ইদুর / মেরু ভল্লুক বা আর যতো ধরনের প্রানী আছে সবই চিনেছি কিন্তু এখনো  চিনতে পারি নাই সেই সকল ট্রেনিং প্রাপ্ত কুত্তার বাচ্চাদেরকে (সোশাল মিডিয়াতে যাার হ্যাক করে যাইতাছে তাদেরকে কুত্তার বাচ্চা বলে গালি দিলাম কারন বাংলাদেশ আইনে হ্যাক করা আইনত দন্ডনীয় অপরাধ) যারা হেল্প করে যাইতাছে তাদেরকে? একদিন চিনে যাবো- সেদিন বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারের অনেক সুবিধা হয়ে যাবে আর অনেক ধরনের সমষ্যার সমাধানও হয়ে যাবে। 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl