Translate

Thursday, September 17, 2020

White Hat SEO- Off Page optimization- Social Media (Example: Facebook) Marketing . Part - 03

আগেকার পর্ব গুলোতে আমরা মোটামুটি ভালো কিছু আইডিয়া পেয়েছি সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং এর ব্যাপারে। আজকে আমরা চতুর্থ পদ্বতি টা নিয়ে আলোচনা করবো। আমাদের দেশে যারা ফেসবুক ব্যবহার করে তারা সাধারনত ফেসবুক পেজে বা পোষ্টে লাইক পেতে পছন্দ করে। সোশাল মিডিয়া তে পোষ্ট দেবার পরে যে কেউ চাইলে আপনার কাছ থেকে লাইক আশা করতে পারে এবং সেটা চাওয়াটাই স্বাভাবিক। এখন অনেক মানুষ ভাবে যে- কেনো আমি তাকে লাইক দেবো? বাস্তবে কিন্তু লাইক দিতে কোন টাকা বা পয়সা লাগে না। এইটা একদম ফ্রি একটা ব্যাপার। কিন্তু ইন্টারনেটে অনেকেই আছে যাদের আঙুল চলে না। তারা সহজে লাইক দিতে চায় না কিন্তু তারা প্রতিনিয়ত ইম্প্রেশন দিয়ে যাইতাছে। ইম্প্রেশন বিজনেস আগে চালু ছিলো- ইম্প্রেশন তৈরী করার জন্য পেমেন্ট পাওযা যাইতো। যেমন: গুগল এডসেন্স এর মনিটাইজেশন তৈরী করার জন্য ১০০০ ইম্প্রেশন এর জন্য আগে পাওয়া যাইতো ৩ ডলার। কিন্তু এখন সেটা দেয় কিনা তা সঠিক ভাবে জানি না - বোধ করি দেয়। ফেসবুকে একটা পোষ্টিং করার পরে যখন কেউ কোন লাইক পায় তখন সে খুশী হয়। লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার যাই আপনি করেন না কেনো- যে পোষ্টিং দিছে সে খুশী হবে। কিন্তু সব মানুস সব সময় লাইক পায় না। অনেকে অনেক ধরনের পাগলামি করে লাইক কমেন্টস পাবার জন্য। কিন্তু সেটা তে কোন লাভ নাও হতে পারে। সেজন্য ই আগেকার ৩ টা পদ্বতি আলোচনা করেছি। আপনি যদি মিস করে থাকেন তাহলে আপনি দয়া করে আগের লেখাগুলো পড়ে নিবেন। আজকে যে পদ্বতির কথা ডিটেইলস বলবো সেটার নাম হইতাছে সোশাল মিডিয়া এক্সচেন্জ। 


আমরা সবাই একটা কম্যুনিটি তে বসবাস করি সেটা হইতাছে শিক্ষিত কমুনিটি বা এডুকেটেড কম্যুনিটি। এখন যদি আপনি এমন একটা সিচুয়েশনে পড়েন যে- আপনার  আশে পাশে যারাই আছে তারা  অশিক্ষিত বা একেবারে অক্ষর জ্ঞান সম্পন্ন তাহলে তো তাদেরকে আর সারা জীবনেও শেখাতে পারবেন না যে ইন্টারনেট কি বা লাইক ফলোয়ার কি ? তাহলে আপনার সারা দিন যাবে এই সকল কাজ করতে করতে। এখন আপনি ইন্টারনেটে লাইক ফলোয়ার জেনারেট করার জণ্য নানা ধরনের ছল চাতুরী বা অনেস্ট উপায়ের সাহায্য নিতে পারেন। আপনি আপনার বন্ধুদের বলতে পারেন, আপনার বন্ধুদেরকে নিয়ে আপনি একটা কম্যুনিটি গঠন করতে পারেন বা আপনি ইন্টারনেটের হ্যাশট্যাগের সাহায্য নিতে পারেন। আরো অন্যান্য লিগ্যাল উপায়ে আপনার লাইক ফলোযার  বাড়াতে পারেন। কিন্তু ইন্টারেনেট দুনিয়ায় বা তথ্য প্রযুক্তির দুনিয়ায় প্রত্যেক মানুষের একটা নিজস্ব স্বকীয়তা আছে। প্রত্যেক মানুষের একটা নিজস্ব স্বাধীনতা আছে। আপনি কখনো্ই চাইলে সেই স্বাধীনতা টুকুতে হস্তক্ষেপ করতে পারবেন না। আপনি ইন্টারনেটে এসছেন মজা করতে বা ফান করতে বা নতুন নতুন বন্ধু বানাতে। কিন্তু একটা সংঘবদ্ব চক্র আপনার প্রোফাইল টাকে টার্গেট করে বসলো এবং অযাচিত উপায়ে আপনাকে লাইক বা ফলোয়ার দিতে শুরু করলো যেগুলোর কোন ভ্যালু আপনার কাছে নাই। তাছাড়া হঠাৎ করে আপনার অনুমতি ছাড়া আপনার প্রোফাইলে যদি কেউ পরিকল্পনা মোতাবেক আপনাকে ভাইরাল সেট করে আর বলে যে আপনি অনেক পপুলার পপুলার তাহলে কিন্তু ইন্টারনেটে আপনার নিজস্ব পরিকল্পনাটা ভেস্তে গেলো। কারন যে কোন উপায়ে সোশাল মিডিয়া সিগনাল জেনারেট করার কারনে এবং আপানর প্রোফাইল পোষ্ট পাবলিক থাকার কারনে আপনার পোষ্টিং এ আপনার অনুমতি ছাড়া আপনাকে লাইক বা ফলোয়ার দিয়ে আপনাকে হতচকিত করে আপনার পারসোনাল লাইফে প্রবেশ করে আপনার লাইফ টা হ্যস্ত ন্যাস্ত করা হলো - এইটাকে তো সোশাল মিডিয়া পপুলারিটি বলে না। তাই একজন মানুষ সত্যিকার অর্থে সোশাল মিডিয়া তে কি চাইতাছে সেটা আগে জানা দরকার? আমার কাছে স্কোপ আছে আর আমি না জানিয়ে যে কারো পোষ্টে লাইক বা ফলোয়ার এড করে দিলাম তাহলে সে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যাবে এবং চিন্তা করবে যে কিভাবে এতো পরিমান আননোওন লাইক আসলো। তারপরে আপনি তার সাথে কন্ট্রাক্ট করলেন এবং বললেন যে রেগুলার এতো পরিমান লাইক পাবার জন্য আপনাকে এই খারাপ কাজ টা করতে হবে আমাদের দেশের মেয়েদের যে নিয়তি বা যে অবস্থা- তাতে লোক লজ্জার ভয়ে আপনি সেই খারাপ কাজটা করতে রাজী হয়ে গেলেন এবং ফলে আপনি আমাদের দেশের সমাজে একটা আলাদা নাম পেয়ে যাবেন যেখানে আপনারা মনের অবস্থা কি তা কখনো কেউ বিবেচনা করবে না- এই ধরনের অপরাধের জন্য আন্তর্জাতিক ভাবে বিবেচনা করলে ফেডারেল ল তে কঠিন শাস্তি হতে পারে। উন্নত দেশে এই ধরনের কাজ করাবার করা নিষেধ।  আপনি বিনা অনুমতিতে কারো পোষ্টিং এ লাইক বা ফলোয়ার জেনারেট করে যদি তার মন জোগাড় করতে চান তাহলে বুঝতে হবে যে এইখানে একটা ফেইকইজম আছে যেটা মেয়েটা হয়তো জানে না। একজন সুন্দরী মেয়ে একটা পোষ্টিং দিলো- সেখানে সে তার কম্যুনিটি এর বাহিরে থেকে অনেক লাইক বা ফলোয়ার পাইলো  এবং সেখানে হ্যাশট্যাগের ব্যবহার নাই তাহলে ব্যাপারটা সন্দেহজনক- কারন সে কোথাও থেকে লাইক বা ফলোয়ার কেনার জন্য কোন অর্ডার করে নাই । কারন উন্নত দেশে এমন কোন পদ্বতি নাই যে যেখানে হ্যাশট্যাগের প্রয়োগ ছাড়া আপনি সোশাল মিডিয়াতে হঠাৎ করে পপুলার হয়ে যেতে পারেন কিছু কিছু সেক্টর ছাড়া- যারা জন প্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ বা টিভি সিনেমার মডেল বা নায়ক, নায়িকা, ফ্যাশন জগত এদেরকে ছাড়া ? আর বাকী প্রফেশন গুলোতে হঠাৎ করে কেউ পপুলার হয়ে গেলে সেটা সহজে কেউ মনে রাখবে না যদি তার কোন কন্টেন্ট না থাকে। মেয়েটা অনেক সুন্দর এই কথা বলে তার কয়েকটা ইমেজে ১ লাখ বা ২ লাখ করে লাইক পড়তে পারে কিন্তু নিয়মিত সে ১ লাখ লাইক পেয়ে যাবে এইটা হয়তো অনেকেই বিশ্বাস করবে না কারন তার কাছে তেমন কোন কন্টেন্ট থাকে না শুধু তার সৌন্দর্যই। তো আমাদের দেশে যারা সোশাল মিডিয়া ব্যবহার করে তাদের অনেকের মাঝেই এরকম ধরনের ম্যান্টালিটি কাজ করে থাকে। মনে মনে একজন কে টার্গেট করে তারপরে তারে যে কোন একটা উপায়ে তার কোন পোষ্টিং কে ভাইরাল করে তারে বাস্তব জীবনে হ্যারাজমেন্ট করার চেষ্টা করে যেটা ইন্টারনেটে আইনে অপরাধ বা গর্হিত অপরাধ হিসাবে বিবচেতি হবে। এখন আপনি ফ্রি ল্যান্সার বা আউটসোর্সিং ওয়ার্কার - আপনার ক্লায়েন্ট আপনাকে তার পোষ্টিং লাইক বাড়াতে বললো সেটা লিগ্যাল কারন সে আপনার মেধাটা কিনে নিয়ে আপনাকে দিয়ে সেই লাইকগুলো বাড়ানোর জন্য আপনাকে পেমেন্ট করতাছে আর আপনি সেটা লিগ্যাল উপায়ে এড করে দিয়ে কিছু টাকা পয়সা বা ডলার উপার্জন করলেন- এইটা ওকে আছে। যে ধরনের ওয়েবসাইট গুলোর কথা আমরা আলোচনা করতাছে তার মধ্যে নীচে একটা উদাহরন দেয়া হলো : 

AddMeFast.com - FREE Social Promotion AddMeFast.com - FREE Social Promotion

এই ওয়েবসাইট গুলো থেকে আপনি অনবরত  সারা বিশ্ব থেকে লাইক বা সিগনাল জেনারেট করতে পারবেন। এরকম অনেক ওয়েবসাইট আছে যেগুলো আপনাকে প্রতি মূহুর্তে সিগনাল এনে দেবে। আপনি চাইলে এইখানে ক্রেডিট কার্ড এক্সেস করে কোটি কোটি ভিউজ বা ডলার হাতাইয়া নিতে পারেন কারন এইগুলো অনেক বড় ব্যবসায়িক প্লাটফর্ম। এই পুরো ব্যাপারটাই পরিচালিত হয় ওয়েবসাইট মালিকের সাথে সারা বিশ্বের সোশাল মিডিয়া ডেভেলপারদের। প্রত্যেক সোশাল মিডিয়ার যারা মালিক একটা এপিআই ফ্যাসিলিটজ দিয়ে থাকে যেখানে ডেভেলপার রা সারা বিশ্বে সোশাল মিডিয়া সিগনাল সেলিং সার্ভিস করে থাকে যা ১০০% লিগ্যাল সোশাল মিডিয়ার পক্ষ থেকে কারন সেটা তাদের ব্যবসা নয়তো তাার এপিআই ব্যবহার করার অনুমতি দিতো না আর ডেভেলপার ও তাদের ওয়েবসাইট ডেভেলপ করতো না। এই ধরনের ওয়েব সাইট  আছে  প্রায় হাজারেরও  উপরে। আপনিও চাইলে বাংলাদেশী গুগল ডট কমে সার্চ করে দেখতে পারেন Social Media Exchange লিখে। আমি আমার পুরো লেখাটাই শুধুমাত্র একটা সিগনাল - ফেসবুক লাইক এর মাধ্যমে বোঝাতে চাইতােছি। বাকী সোশাল মিডিয়া গুলোর জন্য সিগনাল আপনি নিজে বিবেচনা করে নিবেন। 

Social Media Exchange এর মাধ্যমে সাধারনত একজন আরেকজন কে লাইক দেয় বা ফলো করে। এইখানে যারা ওয়েবসাইট অনার তাদের ১ ক্রেডিট করে বোনাস থেকে থাকে। এইভাবে প্রত্যেকটা ইউজার যে পরিমান লাইক বা ফলোয়ার সেট করে সে পরিমান নাম্বার তারা উপার্জন করে থাকে। ধরেন: এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমার ১ হাজার লাইক দরকার - আর আমি সেট আপও করলাম ১০,০০০ পয়েন্টস ১০০০ লাইকের জন্য।  তাহলে ১০০০ লাইক এড হইতে হইতে আপনার একাউন্ট থেকে ১০,০০০ পয়েন্টস কেটে নেবার সাথে সাথে ওয়েবসাইটের পারসোনাল একাউন্টেও এড হবে ১০০০ পয়েন্টস। সেই ১০০০ পয়েন্টস আপনি চাইলে সোশাল মিডিয়া Buy points  সেকসান থেকে কিনেও নিতে পারেন যেটা ওয়েবাসইটের মালিকের লাভ হিসাবে থেকে যাবে। এইখানে যারা জ্ঞানার্জন করতে চায় তারা নিয়মিত পয়েন্টস এর কাজ করবে আর যারা জ্ঞানার্জন করতে চায় না- তারা সরাসরি পয়েন্টস কিনে সিগনাল সেট করবে। জ্ঞানার্জন বললাম কারন আপনি যদি একদিন ১০০০ ইউজার এর সোশাল মিডিয়া প্রোফাইল দেখে থাকেন বা ভিজিট করে তাকেন তাহলে কিন্তু আপনার জ্ঞানের পরিধি চলে যাবে অন্য রকম এক উচ্চতায়।  যেমন: আমার যখন এই মূহুর্তে ১ কোটি  ইউটিউব ভিউজ লাগে তাহলে আমি ১০ কোটি পয়েন্টস কিনে নিবো প্রথমে। যাকে আমার মিলিয়ন মিলিয়ন ভিু্উজ বলে থাকি। 

এইখানে ৩০০০ পয়েন্টস এর দাম আছে- ১০ ডলার। 
তাহলে ৩০,০০০ পয়েন্টস এর দাম হলো- ৩০০ ডলার। 
৩০০০০০ পয়েন্টস এর দাম হলো ৩০০০ ডলার। 
৩০ লাখ  পয়েন্টস এর দাম - ৩০,০০০ ডলার। 
৩ কোটি পয়েন্টস এর দাম ৩০০০০০ ডলার। 

ভেবে দেখতে পারেন ১০ কোটি পয়েন্টস কিনতে আপনাকে কতো অসংখ্য টাকা বা ডলার গুনতে হবে আর এত করে ওয়েবসাইটের মালিকের কতো পরিমান লাভ হইলো। আবার এই ওয়েবসাইট কে আপনি  অবৈধও বলতে পারবেন না কারন এই ওয়েবসাইট বাংলাদেশে চালু হইতাছে, ক্রেডিট কার্ড ফাংশন ও একটিভেট হইতাছে। তাহলে তো বলতে হয় এই ধরনের ভিউজ দ্বারা যদি কেউ নিজেকে পপুলার মনে করে তাহলে সেটা হবে ফেইক পপুলারিজম। অরিজিনাল হবে রিয়েল সব ফ্যাক্টর দ্বারা সব কিছু বিবেচনা করে White Hat SEO- Off Page optimization- Social Media সমস্ত পলিসি এপ্লাই করে আপনি যদি ভিউজ জেনারেট করে তাকেন তাহলে আপনি একদম রিয়েল অডিয়েন্স এর ছোয়া পাবেন। কিন্তু আপনি যদি ফেইক পলিসির স্বীকার হয়ে থাকেন তাহলে আপনার পুপলারিটি কোন কাজে লাগলো না। কিভাবে বুঝবেন যে আপনার সোশাল মিডিয়া সিগনাল রিয়েল কিনা? 

প্রথমত আপনি এনালাইটিকস ষ্টুডিও এ্যাপ এর সাহায্য নিবেন এবং সেখানে সিগনাল এনালাইসিস করার কিছু ফ্যাক্টর পাবেন। ভুলেও আপনার সোশাল মিডিয়া পাসওয়ার্ড কারো সাথে শেয়ার করবেন না। কারো সাথে পাসওয়ার্ড  শেয়ার না করাটাও  ইন্টারনেটের বেসিক নলেজের ব্যাপার। সোশাল মিডিয়া এক্সচেন্জের সাহায্যে আপনি চাইলেও উপার্জন ও করতে পারেন। আমাদের দেশের অনেক অনেক ছেলে মেয়ে এই ধরনের ওয়েবসাইটের পয়েন্টস সেল করে তাকে তাদের নিয়মিত হাত খরচ মেইনটেইন করে থাকে। 
 

এই ওয়েবাসইট গুলোতে আপনি যদি কাজ করে থাকেন তাহলে আপনি নিয়মিত আপনার পোষ্টিং এ লািইক বা সিগনাল জেনারেট করতে পারেন। তারপরেও কিছু সিক্রেট আঠে যেগুলো গোপন রাখতে হয়। আপনাকে অনবরত ব্রেইন কাটাতে হবে কিন্তু আপনি কোন টাকা খরচ করতে পারবেন না শুধু ইন্টারনেট কষ্টিং ছাড়া। আর আপনি যদি এই টেকনিক টা এপ্লাই করেন তাহলে আপনি সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং করে বড় অংকের ডলার বা টাকা উপার্জন করতে পারবেন তবে এই ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের লও আছে। সম্প্রতি ল পাবলিশ হয়েছে যে- দন্ডবিধির ৪২০ ধারা অনুযায়ী আপনি যদি ইন্টারনেট বা ইন্টারনেটের ফ্যাক ইজম এর মাধ্যমে টাকা চান তাহলে আপনার নূন্যতম ২ বছল সশ্রম কারাদন্ড ভোগ করতে হতে পারে। আর আপনি যদি সরাসরি হ্যাকিং বা ইন্টারনেট থেকে সোশাল মিডিয়া য় হ্যাকিং বা হ্যারাজমেন্টর কাজ করে তাকেন তাহল আপনার নিম্নে সাত বছরে জেল এবং সর্ব্বোচ্চ ফাসির রায় হতে পারে। তবে পয়েন্ট কেনা বেচায় অল্প পরিমান টাকা ব্যয় হয় আর এ ব্যাপারে বাংলাদেশের ভেতরে পয়েন্স কেনাবেচার গ্রুপ আছে বিধায় এইখাসে সেন্ড মানি ফাংশনে তেমন কোন অপরাধ গন্য করা যাবে না। কারন পয়েন্ট এর প্রাইজ টা অনেক লো। ওযেবসাইটে ব্যভহৃত ৩০০০ পয়েন্টেস এর দাম যেখানে ১০ ডলার (৮৪০ টাকা ) সেখানে বাংলাদেশে পয়েন্ট কেনা বেচা হয় ১২০-২০০ টাকা /১০০০০ পয়েন্টস তাও যারা ফ্রি ল্যান্সার এবং আউটসোর্সিং তারা তাদের নিজস্ব প্রয়োজনে যে কাউকে হায়ার করা সহ যে কাউকে দিয়ে যে কোন কাজ আদায় করে নিতে পারে কারন রেমিটেন্স উপার্জন করার কারনে তার রেমিটেন্স কে ক্যাশ করে দেবার সাথে সাথে এই অনুমতিও দেয়া হয়ে থাকে যে- এই রিলেটেড কাজ কারবার যে করতে পারবে। কিন্তু হ্যারাজমেন্টর জন্য আপনি যদি কারো কাছে   অনলাইনে   টাকা চান  বা প্রতারনা করে থাকেন তাহলে আপনার জণ্য জেল জরিমানা নিশ্চিত। যেমন স্মপ্রতি কয়েখ বছল যাবত অনলাইনে শুরু হয়েছে - প্রতারনা মূলক ক্লাস, অলপইদনে কোটিপতি ফ্রি ল্যান্সার হয়ে যাওয়া, ঘরে বেস উপার্জন করুন কোটি কোটি টাকা এই ধরনের প্রোগ্রামে     গুলোকেই বোধ করি মার্ক করা হয়েছে আর সেখান থেকে এই ৪২০ ধারার অনলাইন প্রতারকদের শাস্তির ধারা প্রকাশ হলো। 

এ্কই ধারাবহিকতায় আগামী কাল আলোচনা করবো সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং ওয়েবসাইট গুলো নিয়ে। অনলাইন থেকে সোশাল মিডিয়া সিগনাল কিনে সেটা এড করা এবং সেটা দ্বারা কতোটুকু বেনিফিট হওয়া যায়- সে ব্যাপারে।একটা জিনিস মনে রাখতে হবে যে- একজন ফ্রি ল্যান্সার যে দেমের জন্য রেমিটেন্স উপার্জন করে বা এক সময় করেছে তাকে রাষ্ট্র সর্ব্বোচ্চ পরিমান ছাড় দেবে ফ্রি ল্রান্সার এবং মার্কেটপ্লেস নিয়ে লোকালি নিজের মতো করে কাজ করার জন্য কিন্তু আপনি যদি কোন ধলনের লিষ্টেড ফ্রি ল্যান্সার না হোন বা মার্কেটপ্লেস ওয়ার্কার না হোন তাহলে আপনি ইন্টারনেটে যাই করতে যাবেন তাই আপনার জন্য দুই নাম্বারি হয়ে দাড়াবে। কারন আইন গুলো যা তৈরী হইতাচে সেগুলো চিটার বাটপারদের জন্য তৈরী হইতাছে। আমার নিজস্ব ষ্টাডি থেকে বলতে পারি যে- না জেনে ইন্টারনেটে লক্ষ কোটি মেয়ের জীবন নষ্ট হয়েছে অলরেডী কারন তাকে হঠাৎ করে চমকে দেবার মতো কাজ কারবার করে তাকে বাস্তাবে নিয়ে হ্যারাজ করার কারনে। কারন এই ব্যাপারগুলো হয়তো তারা আশাও করে নাই। আজকে যদি আমেরিকার সামরিক বাহিণা বা আমেরিকার প্রশাসন ঘোষনা দেয় যে- সারা বিশ্বে এক সপ্তাহ ইন্টারনেট কানেকশন থাকবে না তাহলেই এই ব্যাপারগুলো ধরা পড়ে যাবে। 

নোট: এডমিফাষ্ট বাংলাদেশের বাহিরের একটা ওয়েবসাইট। এই ধরনের আরো অনেক ওয়েবসাইট আছে যা ইন্টারনেটে ওপেন হয়। আপনি যদি মনে করেন যে- এইগুরো লিগ্যাল না - তাহলে সেটা আপনি কমপ্লেইন করে বন্ধ করে দিতে পারেন। আর যদি আপনার অভিযোগের পরেও বন্ধ না হয় তাহলে বুঝতে হবে যে - ওয়েবসাইট টা লিগ্যাল- আপনার অভিযোগটা ইলিগ্যাল। 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl