Translate

Sunday, September 20, 2020

ইন্টারনেটের কারনে জনজীবনের পরিবর্তন।

ইন্টারনেটে একটা কথা আছে- ইন্টারনেটে  বসে থেকে আপনি পায়ের নখ থেকে মাথার চুল পর্যন্ত যা যা লাগে সবই পাবেন কিন্তু পাবেন না শুধুমাত্র কোন মানুষকে বাস্তবে স্পর্শ করার স্বাদ। ইন্টারনেট থেকে কোন মানুষের সাথে পরিচয় হলে তাকে বাস্তব জগতে ডাক দিয়ে বাস্তবে দেখা করে তাকে স্পর্শ করে দেখতে হবে যে- সেই মানুষটা সত্যি কিনা? প্রথম দিকে ইন্টারনেট কমুনিটি গড়ে তোলাটা একদমই সহজ ছিলো না। মানুষকে তার নানাবিধ সামাজিক বাধা অতিক্রান্ত করে ইন্টারনেটে ইউজ্যাবল হতে হয়েছে। প্রথম প্রথম তো ডেস্কটপ কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাইতো এবং সেটা তো আর সাথে করে ঘুরে বেড়ানো যাইতো না। ফলে দেখা যাইতো- একখান থেকে আরেকখানে যাইয়া অন্য কোন কম্পিউটার ব্যবহার করতে হলে পাসওয়ার্ড গুলোকে মাথাতে রাখতে হতো। সেগুলো মনে করে অন্য আরেকজনের কম্পিউচটারে ব্যবহার করে ব্যবহার শেসে কুকিজ বা মেমোরিস পরিস্কার করে তারপরে ব্রাউজার হিষ্টোরি পরিস্কার করে সেখান থেকে বিদায় নিতে হতো। আর নয়তো একটা টেনশন থাইকা যাইতো কোন কিছু হ্যাক হয় কিনা? বা পাসওয়ার্ড পরিবর্তন হয়ে যায় কিনা? বা অন্য কেউ পেয়ে যায় কিনা? খুবই ইনসিককিউরড একটা ব্যাপার। কিন্তু তারপরেও ইন্টারনেট কে সামনে আগাইয়া নিয়া যাবার চেষ্টা করা। ইন্টারনেট যখন বাংলাদেশে প্রথম প্রবেশ করে তখন প্রতিদিনই এই দেশে দরকারি দরকারি খুন খারাপি হতো। পিক্যুলিয়ার এক সমাজ ব্যবস্থায় ২০০১-২০০৬ সালে দেশবিরোধী রাজাকারেরা বাংলাদেশের সরকারে স্থান পেয়ে যায় যা ১৯৭২ সাল থেকে করতে দিতো না কেউ। আগে গবেষনা হইতো কিভাবে জামাত শিবির দেশের বিভিন্ন সংসদীয় আসেন জিতে যায় বা এইটা কিভাবে সম্ভব? মানুষ নিশ্চয়ই দেশবেরাীধদেরকে ভোট দেয় না। এরপরে ২০০১ সালে বি এন পির অধীনে চারদলীয় সরকার ব্যবস্থা বাংলাদেশে এক ন্যক্কর জনক অধ্যায় শুরু করে। যার নাম চারদলীয় ঐক্যজোট- সেই সময়ে এই ঔক্যজোটের কারনে জামাত হাত মেলায় বি এন পির সাথে সরকার গঠন করার জন্য আর তার জণ্য তাার চেয়ে বসে মন্ত্রী পদ পর্যন্ত। পরে বি এন পি সেখানে সম্মতি দিয়ে বসে। সারা দেশে ঘৃনার রি রি উঠে যায়। বি এন পি কে সবাই কম বেশী পছন্দ করতো কারন তারা বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদ নিয়ে রাজনীতি করতো। জাতীয়তা ব্যাপারটা প্রত্যেক বাংলাদেশী দের সাথে যায়। কোন বাংলাদেশী লোক জাতীয়তা ছাড়া নিজেকে ভাবতে পারে না -একমাত্র যারা নাগরিকত্ব নিয়ে বসবাস করে তারা ছাড়া। যারা অন্যান্য দেশের নাগরিক এবং সম্পূর্ন বৈধভাবে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব এবং জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ভোটার হিসাবে বসবাস করে তারা ছাড়া কম বেশী সকল ধরনের বাংলাদেশী ভোটারের মধ্যে এই ভ্যাপারটা কাজ করতো যাকে বলা হয় বাংলাদেশী জাতীয়তা। সেই জিনিসটাই বি এন পি ২০০১ সালে সরকার গঠন করার সময়ে বিক্রি করে ফেলে। পা কিস্তানের ক্ষমতা বিশ্বাসকারী   এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী রাজেনৈতিক দল জামায়েতে ইসলাম কে সাথে নিয়ে এবং তাদেরকে মন্ত্রী পদের আশ্বাস দিয়ে দেশ বিরোধী এক সরকার গঠন করে। হেন খারাপ কাজ নাই যা এই চারদলীয় সরকারের আমলে হয় নাই (২০০১-২০০৬)। জামায়েতে ইসলাম এমন এক রাজনৈতিক দল যাদের বিশ্বের সব মুসলিম দেশে শাখা আছে বলে শুনেছি এবং পা কিস্তান ছিলো তাদের  হেড কোয়ার্টার। আর সেই সময়ে ২০০২ থেকে মুরু হয় সাইথ ইষ্ট এশিয়াতে ভয়াবহ আগ্রাসন (ইউএসআর্মির অপারেশন আল কায়েদা এবং তালেবানের বিরুদ্বে -৯/১১ আক্রমনের কারনে যেখানে পা কিস্তান এর সন্ত্রাসী জন গোষ্ঠী সরাসরি জড়িত ছিলো। এই ভয়াবহ আক্রমনের টাইপে বাংলাদেশে ও সারা দিন বোমা হামলার আতংক থাকতো ২০০১-২০০৬ সালে। সারা দেশে এক যোগে জংগী দের সিরিজ বোমা হামলা, সারা দেশের আদালত প্রাংগনে বোমা হামরা, যখন যেখানে মনে চায় সেখানে বোমা হামলা- এই ধরনের কারনে সারাক্ষন মাথা গুজে ইন্টারনেটে পড়াশোনা করাটাই আমার মোত অনেকে শ্রেয় মনে করে। আর আমার ঘন্টা ৬০ টাকা হারে বা ঘন্টা ৪৫ টাকা হারে সা্েবিার ক্যাফে গুলোতে ভীড় জমাতাম। চেষ্টা করতাম কোন কোন সাইবার ক্যাফের মালিক কতোটুকু সুযোগ সুবিধঅ দেয় তার জন্য। সেই সময়ে পুরো নেপথ্যে বসে দেমে আদিপত্য স্থঅপন করে বি এন পির এক নাম্বার যুগ্ম মহাসচিব - তারেক রহমান। বনানীতে হাওয়া ভবন নামের এক বাসভবনে বসে সারা দেশে ত্রাস এবং সন্ত্রাসের এবং চাদাবাজির রাজত্ব কায়েম করে এই তারেক রহমান যার বর্তমানে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বাতিল করেছে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলোদেশ সরকার। বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করে পা কিস্তানী রাজনৈতিক দল এবং দেশবিরোধী (৭১ এ যাদের ভুমিকা ছিলো শতভাগ দেশবিরোধী) তাদের সাথে আতাত করে সরকার গঠন করে তা অনেকের কাছেই আজো বিষ্ময় হয়ে আছে? মানুষজন অন্যতম প্রধান এই রাজনৈতিক দলের প্রতি পুরোপুরি আস্থা হারায়। সারা দেশের এই সন্ত্রাস এবং চাদাবাজি কন্ট্রোল করে ২০০৩ সালে তৈরী হওয়া বর্তমানের র‌্যাপিড এ্যকশন ব্যাটালিয়ন টিম যার নাম র‌্যাব। আমি র‌্যাব বাংলাদেশ কে সবসময়ই সাপোর্ট করবো তাদের আদর্শ আর নীতির কারনে এবং তারা সন্ত্রাস এবং চাদাবাজ দমনে ১০০ বাগ সফলতা পেয়েছে। আমি মনে করি তারা বাংলাদেশে কোন মানবাধিকার বিরোধী কার্য কলাপ করে নাই। এখনো বাংলাদেশে এমন কোন হ্যাডম নাই যে বা যারা র‌্যাব কে ভয় পায় না। আর ইন্টারনেটের র‌্যাব এর ডিজিটাল ইউনিটের সাফল্য সবচেয়ে বেশী। বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তি যে আেইন শুনেছি সেটাও তারা পুরোপুরি কন্ট্রোল করে। যদি আমাদের দেশে পার হেড ইউজার আইপি থাকতো আর অপরাধ দমনের সব ক্রিমিনাল দমনের সব সফটওয়্যার দেয়া হতো- তাহলে  চ্যালেন্জ বা গ্যারান্টি  দিয়ে বলতে পারি যে বাংলাদেশে ইন্টারনেটে কেউ কোন ধরনের অপরাধ করে পার পাইতো না্। আইপ ট্রাকিং করে সাথে সাথেই সকল ধরনের চিটার বাটপার বা ২ নাম্বার গুলোকে বা হ্যাকারগুলোকে গ্রেফতার করতো এক সেকেন্ডেই। সফটওয়্যার ডিজাইন বা ডেভেলপ রিলেটেডে যতোটুকু পড়াশোনাই করেছি সেখানে দেখেছি - অপরাদ দমনের সমস্ত সফটওয়্যার ই পার ডেহ আইপি বেজড এ কাজ করে। এছাড়া ম্যাক আইডেন্টফিকেশন রিলেটেড যে টেকনোলজী সেটা ট্রাকিং করে গ্রেফতার করতে অনেক উচ্চ ক্ষমতার স্যাটেলাইট সাপোর্ট ও লাগে বা লাগতে পারে।


২০০১-২০০৬ সালেল পুরো সময়টাই ছিলো সারা দেশ যোগে বোমা হামলার আতংক। পা কিস্তানে এবং আফগানিস্তানে ইউএসএ আর্মির দুন্ধমার আক্রমনের কারনে  সন্তাসীরা মুহ্য মুহ্য বোমা হামলা চালাতো পা কিস্তান এবং আফগানিস্তানে। তার দেখাদেখি বাংলাদেশে বসবাসরত পা কিস্তানী মন মানসিকতাসম্পন্ন মানুষ গুলোকে দেখা গেলো বিনা কারনেই  সারা দেশে বোমাবাজি বা আত্মঘাতী বোমা হামলার মতো দুর্দশ ঘটনাও ঘটাতে মুরু করলো। ভাবখানা এমন যে- পা কিস্তান দোষ করেছে আমেরিকার টুইন টাওয়ারে  বোমা হামলা করে  তো বাংলাদেশ বাকী থাকবে কেনো? বাংলাদেশেও আক্রমন শুরু করে তালেবান বা আল কায়েদা রিলেটেড কিছু সন্ত্রাসী জংগি গোষ্ঠী। সে সময়কার পত্রিকা গুলো ঘাটলে দেখা যাবে বি এন পি, তারেক রহমান এবং থার সাথে আল কায়েদা দের সাথে যোগসূত্র এবং আরো অনেক ভয়াবহ সন্ত্রাসীদের সাথে যোগাযোগ বা ঢাকাকে একটি আখড়া পালন করা। ঢাকা এয়ারপোর্ট সাউথ এশিয়ার মধ্যে অন্যতম বড় ট্রানজিট স্টেশন হওয়াতে শুনেছি সেই সময় অনেক আমেরিকান বা ইউরোপিয়ানদ সৈন্য দের যাত্রা বিরতি হতো ঢাকাতে। তারা কয়েক ঘন্ট বা কিচু মিনিট অবস্থঅন করে আবার রওয়ানা  হতো আফগানিস্তানে। অপারেশন এ আফগানিস্তান এবং পা কিস্তান দুই দেশকেই টার্গেট করা হয় এবং মূলত ক্যাম্প স্থাপন করা হয় আফগানিস্তানে। সুদীর্ঘ যুদ্ব শেষে এখন আফগানিস্তান থেকে সব সৈন্য সরাইয়া নেবার ঘোষনা দিয়েছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রশাসন বা আমেরকান প্রশাসন। যুদ্ব শেষ হলৌ আফগানিস্তানে আছে পৃথিবীর  ভয়াবহ এবং দুর্ধষ তম পুলিশ- এফবিআই অফিস। আরেকেখানে আচে যেটা হলো- কাতার। তো সেই সময়ে ইন্টারনেট সাইবার খ্যাপেতে বসেও চিন্তা করতে হতো যে এই বুঝি আমাদের উপরে বোমা হামরা হলো- কিছুক্ষন পরে হয়তো লাশ হয়ে পড়ে থাকতে হইতে পারে। সারা দেশের বোমা হামলার কারনে লাশের স্তুপ আর গননা করে শেষ করার মতো না। সেই সময় কার সরকার বোধ করি চেয়েছিলো ইন্টারনটে যেনো বাংলোদেশে না থাকে। আমি আজো মনে করি - ইন্টারনেট যদি তখন বাংলাদেশে না থাকতো তাহলে ইউরোপ আমেরিকান পুলিশকে জানানো্ই যাইতো না যে- বাংলাদেশ একটি দেশ আর প্রায় ৩০-৪০ কোটি মানুষ এই এলাকাতে বাংলাতে কথা বলে এবং এরা জাতে বাংলোদেশী বা ভারতীয় বাংগালী। আমার মনে হয়- ২০০১-২০০৬ সালের যে জংগী বোমা হামলা- তার মূল কারন হইতাচে ৪০-৪৫ কোটি বাংলা ভাষা ভাষী মানুষের সিমপ্যাথি কামানো আর নয়তো সন্ত্রাসের বিরুদ্বে প্রেসিডেন্ট বুশের যে আক্রমন ছিলো তাতে এই এলাকার ২/১ টা সন্ত্রাসী দেশগুলো কে খুজে পাওয়া যাইতো কিনা সন্দেহ? এই ভালো  মানুষদের দেশ বাংলাদেশ এবং ভারত তখন বিশ্বে জানান দিতে পেরেছিলো যে-- এইখানে একেবারে সাধারন মানের নিরেট ভদ্র টাইপের ভালো মানুষদের বসবাসও আছে যারা গেষ্ট পাইলে যা আছে তাই দিয়ে আপ্যায়ন করে এবং যতোটা পারে ততোটা মনে থেকে সাহায্য ও করে। জানি না এখনো এই ৪১ কোটি বাংগালীদের ইন্টারনেট সুবিধা নিশ্চিত হয়েছে কিনা (শুনেছি বাংলাদেশ এবং ভারত মিলে তালিকাবদ্ধ ভোটারের সংখ্যা প্রায় ৪১ কোটি -ভুল ও হতে পারে কম বেশী। ? মোবাইল টাওয়ারের কল্যানে বড়লোক এবং মধ্যবিত্ত সবার জন্যই এই বাংলোদেশ এবং আশে পাশের সেভেন সিষ্টারস খ্যাত ভারতের সাত পাহাড়ের বাংগালীদের মাঝে সবখানে ইন্টারনেট সুবিধা আছে- কিন্তু সবাই ব্যবহার করে কিনা ব্যাপারটা ঠিক জানা নাই। 


তো ভেবে দেখেন সব মানুষ ইন্টারনটে ব্যবহার করবে এই কারন বোমা হামলাকে ও ভয় পাই নাই। প্রয়োজনে সাইবার ক্যাফের মাটার নামাইয়া দেয়া হতো তারপরে ও সারা দেশের ছেলে রা এক যোগে যে প্ল্যান করে যে তারা ইন্টারনেট কে প্রতিষ্টিত করে ছাড়বেই তা আজকে সফল। বর্তমানে বাংলাদেশের সব সৌখিন মানুষই ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে কম বেশী । গ্রামের বৃদ্ব মানুষ ও তার চোখের সামনে মোবাইল  বা ল্যাপটপে দূর দেশে তার সন্তানকে দেখে যখন আনন্দে চোখের পানি ফালায় তখন আমরা বুঝতে পারি যে- আমরা যে যুদ্ব শুরু করেছিলাম অলিখিথ ভাবে সারা দেশে ইন্টারনেট কে ইষ্টাবলিশ করার জন্য - সে যুদ্বে আমরা সফল। আজকে দেশের সবখানে ইন্টারনেটে আছে। ২০০৬ সাল পর্যন্ত সন্ত্রাসের রাজত্ব শেষ হবার পরে শুরু হয় বাংলাদেশ সোবাহিণীর দেশ শাসন বা দেশ কন্ট্রোল। তখন ঢাকা শহর ছেড়ে চলে আসি ময়মনসিংহ নিজের বাসাতে। তারপরে স্থানীয় ভাবে নতুন একটা কম্পিউটার কিনে স্থানীয় ভাবে ব্রডব্যান্ড  ইন্টারনেট কানেকশন নিয়ে শুরু করি সারা দেশের ছেলে পেলে দের যাকে পাই তাকেই ওডেস্ক , পিটিসি এবং গুগলের এডসেন্স ব্যাপারে বলা। প্রথমে বরতে হইতো- ইন্টারনেট তেকে ডলার উপার্জন করা যায়। তো লোকজন ভাবতো েনতুন কোনি ঘাপলঅ আসলেঅ কিনা? কারন ২০০১-২০০৬ সালে তথাকথিত ডু ল্যান্সার টাইপের লোকজন এমন টাইপের ব্যবসা শুরু করে যেখা ন সারা দেশের অনেক অনেক মানুষ কম বেশী টাকা পয়সা হারিয়ে ধরা খেযে সামাজিক ভাবে খারাপ সিচুয়েশনে পড়ে যায়। একদণ স্বার্থান্বেষী লোক ডু ল্যান্সার, স্কাই ল্যান্সার টাইপের এড ক্লিক ব্যবসা করে দেশের লক্ণ কোটি মানুষের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে দেশ ছেড়ে চলে যায় এবং পুচ্রর পরিমান মানুষ বিপদে পড়ে যায়। তখন কার দিনে ৬/৭/৮ লক্ষ টাকা মানে বর্তমানে প্রায় কোটি টাকার সম পরিমান। তাদের মধ্যে অনেককেই আজো রাস্তা ঘাটে দাড়িয়ে আহাজারি করতে শোনা যায়। না জেনে না বুঝে তখন কার দিনে র মানুষ সহজ সরল বিশ্বাসে পিটিসি টাইপের এড ক্লিকের কথা বলে এবং বেশী লাভ দেবার কথা বলে মানুষকে ঠকানো শুরু করে। র‌্যাব পুলিশ তাদেরকে ধরতে পারার আগেই তাার বিফুল অংকের টাকা হাতাইয়া নিয়ে দেশ ছেড়ে চলে যায় যারা মূলত এই চিটিং বা াবটপারি টাইপের ব্যবসা করেছিলো। সেটা ছিলো চারদলীয় ঐক্যজোটের আমলে ফ্রি ল্যান্সার এবং আউটসোর্সিং জগতের উপরে প্রথম আঘাত যে আগাত কে আজো কাভার করা যায় নাই। ৫ লক।ন টাকা দিলে ১৫/২০ লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে এরকম একটা চিটারি বাটপারি হয় তখনকার দিনের কারা বংগালীদের মধ্যে। গ্রামের সহজ সরল তরুন যুবকদের কে ইন্টারনেটের চটকদার ব্যাপার স্যাপার দেখাইয়া বিুপল অংকের টাকা পয়সা হাতাইয়া নেয় সেই সময়কার স্বার্থান্বেষী মহল। যারা হয়তো আজো গোেপনে চোখের পাানি ফালায় অনেক পরিমান অর্থ পার পার পরিবার থেকে কালেকশন করে হারানোর ফলে। কয়লা ধুইলে তো আর ময়লা যায় না- সেই হিসাবে জারজ গুলোর স্বভাব চরিত্র আজো যায় নাই। তাদের জন্য সমবেদনা যারা সেই সময়ে টাকা হারিয়েছে। ৪৩ বছর পরে যদি দেশবিরোধী স্বাধীনতাবিরোধী দালাল রাজাকারদের ফাসির কাষ্টে ঝুলিয়ে দেয়া যায় তাহলে হয়তো একদিন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারও তাদের টাকা ফেরত দেবার ব্যবস্থা করবে। ইন্টারনেট কে যারা কলংকিং করতে চেয়েছিলো তারা বোধ করি রেহােই পাবে ান। ইন্টারনেট নিজেই একদিন তার জবাব দেবে। যেমন দিতাচে আজকালকার বাংলাদেশ। সব মানুষের হাতেই টাচ ফোন- মনে চাইলেই যে কাউকে ভেরিফিকেশন করার মতো সমস্ত সিষ্টেম এখণ হাতের মুঠোতে। আমাদের দেশে এখণ যারা সবচেয়ে সচেতন তারা প্রথমেই অপরিচিত কারো সাথে মেলামেশা করার আগে বা চেনা থাকলেও জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার জোগাড় করে এবং ইন্টারনেট থেকে ভেরিফিকেশন করার চেষ্টা করে বা নিকটস্থ বা সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কমিশন এর অফিস থেকে জেনে নেয়। েইন্টারনেটের কল্যানে সবকিছুই এখন অনেক সহজ। আমেরিকাতে এই নাম্বার টাকে ভরা হয় সোশাল সিকিউরিটি নাম্বার। এসএসএন   নাম্বার চাড়া আমেরিকাতে কোন মানুষ কারো  সাতে কোন ধরেনর ডিলিংস করে না। আমেরিকাতে সব দেশের মানুষই বসবাস করে আর বাংলাদেশে সব দেশের মানুষের ফেস কাটিং পাওয়া যায়্ কেউ দেখতে ইউরোপিয়ান আবার কেউবা দেকেত আমেরিকান দের মতো। তো আমাদেরও উচিত জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ভেরিফাই করে নতুন মানুষজনের সাথে মেলামেশা করে। খোজ নিলে হয়তো জানা যাবে যে - দেশের অনেক নামকরা লোকজেনর জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার নাম্বার নাই। তারা হয়তো অন্য দেশের পরিচয় নিয়ে হয়তো বা বাংলাদেশে  অনেকের চোখকে ধুলো দিয়ে বসবাস করে  যাইতাছে। 


২০০৬ সালে ইন্টারনেটে ওপেন করা আমার কিছূ একাউন্ট এখনো একটিভ আছে। যেমন:

skype: masudbcl

email: masud502@hotmail.com

আমি সেই সকল চিটার বাটপার দের কখনো কোন টাকা পয়সা দেই নাই। আমাকে ২০০৬ সালের আগেই এক আমেরিকান বায়ার শিখিয়েছিলো যে- ইন্টারনটে যেই তোমার কাছে অগ্রীম টাকা চাইবে সেই ফেইক। সো আমি তার কতা পালন করেছি এবং আজ পর্যন্ত কোথাও কোন টাকা পয়সা ধরা খাই নাই। 

২য় পর্ব

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl