Translate

Tuesday, September 29, 2020

১৯৯০ সালে রাজাকারের সামনে দাড়িয়ে জয় বাংলা বলা। এখনো বলি: জয় বাংলা।

 ১৯৯০ সালের গনজাগরনের আগে গনজাগরনের দামাম বাজতেছিলো। আমি তখন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাবার নেয়া শিক্ষক কোয়ার্টারে থাকি। আমার বাবা উচ্চ শিক্ষার্থে তখন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় , বিশ্ববিদ্যালয় মন্জুরি কমিশন, কৃষি মন্ত্রনালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের অনুমতি স্বাপেক্ষে ইউএসএ তে হায়ার ষ্টাডিজ এর জণ্য গিয়েছিলেন। একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের অতি অবশ্যই অনার্স +মাষ্টার্স সার্টিফিকেট থাকবে যা বিশ্ববিধ্যালয় প্রদান করে থাকে, একজন বিশ্ববিধ্যালয়ে শিক্ষকের অবশ্যই গেজেট থাকবে রাষ্ট্রীয় গেজেটে একজন শিক্ষক হিসাবে, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের এবং বিশ্ববিধ্যালয় মন্জুরি কমিশনের এপরুভাল থাকবে একজন শিক্ষকের নিয়োগ হিসাবে , সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিধ্যালয়ে রেজিষ্ট্রার সেকসানে, এডমিন সেকসান, ডীন অফিস এবং বিভাগীয় অফিসের কাছে অল ডিটেইলস থাকবে। একজন শিক্ষক যখন উচ্চ শিক্ষার্থে বিদেশে যায় তখন সেটাকে এডুকেশন লিভ বলে- সেই সময়ে বিশ্ববিধ্যালয়ের শিক্ষক তার স্কলারশীপের উপরে ডিপেন্ডস করে ২টাই পাইতো - তার রেগুলার বেতন+ভাতা এবং তার স্কলারশীপেরও  বেতন। রেগুলার বেতন+ভাতা তার বিশ্ববিধ্যালয় কর্তৃক নির্ধারিত ব্যাংকে থাকবে- প্রত্যেকটা পাবলিক বিশ্ববিধ্যালয়ের সাথে কোন না কোন সরকারি ব্যাংকের রেজিষ্ট্রেশন থাকে। শিক্ষা, সরকারি এবং মন্ত্রনালয় তথা সরকারি সমস্ত কিছু ডিলস করার জন্য। সে হিসাবে একজন বিশ্ববিধ্যালয়ের শিক্ষকের একটি ফুল ফেজ ব্যাংক একাউন্টও থাকবে। সেই সময়ে আমার আব্বা প্রতি মাসের আগে থেকে সই করা চেক রেখে যাইতো এবং আমি বিশ্ববিধ্যালয়ের ব্যাংকে যাইয়া বেতন তুলে নিয়ে আসতাম।  ১৯৯০ সালে প্রতি মাসের বাবার দেয়া মাসিক খরচ ২০-২৫ হাজার টাকার অনেক দাম ছিলো। ২০,০০০ টাকা দিয়ে আমাদের পরিবারের সব কিছু সুন্দর করে চলে যাইতো (বাকী টাকা বাবার প্রভিডেন্ড ফান্ড, পেনশন ফান্ড এ জমা থাকতো)। ময়মনসিংহে আমার মা সব কিছু সুন্দর করে ম্যানেজ করে নিতেন। তখন আস্তে আস্তে ব্যাংক গুলোকে ডিজিটাল হতে দেখেছি। রেজিষ্ট্রারের নথি দেখে ক্যাশ ডেলিভারি নেয়া থেকে শুরু করে- ব্যাংকে দাড়িয়ে থেকে টোকেন নেয়া এবং সেই টোকেনের বিপরীতে ক্যাশ কাউন্টার থেকে ক্যাশ রিসিভ করা- এরকম অনেক পরিবর্তন ই চোখের সামনে দেখেছি। মাষ্টার্স লিডিং টু পিএইচডি স্কলারশীপের জণ্য আপনাকে ৬/৭ বছরের শিক্ষা ছুটি নিতে হতো তখনকার সময়ে। আবার আপনি যতোবার পোষ্ট পিএইচডি করবেন ততোবার ২ বছর করে ছুটি থাকবে। তো সেই সময়ে স্কুলের জীবনে আব্বা বিদেশে থাকার কারনে বাসার সব কাজ আমাকেই করতে হতো আর আমি ও ঘোরাফেররা সুযোগ পাইতাম বিস্তর। সেই হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে  অধ্যয়নরত ছাত্র ছাত্রীরা আমাকে অনেক আদর করতো। যেখানে সেখানে তাদরে সাথে দেখা হতো। তারাও তাদের বাবা মা ছাড়া খ্যাম্পাসে থাকতো। আর আমিও আব্বা বিদেশে শিক্ষাছুটিতে থাকাকালীন একা থাকতাম মায়ের সাথে।হলের অনেক বড় বোনেরা আমাকে সরাসরি হলের ভেতরে নিয়ে যাইতো। ছোট ছিলাম বিধায় হলের ভেতর ডুকতে কোন সমস্যা হতো না। খুব কাছ থেকে হলের মেয়েদেরে জীবন যাপনের ষ্টাইল ও দেখেছি। বিশাল হলে ১০০-১৫০ মেয়ের বসবাস থাকতো। বাসাতে টিএন্ডটি ফোন বা বিশ্ববিধ্যালয়ের নিজস্ব ফোন থাকার কারনে যে কোন সময়ে যে কাউকে কল দেয়া যাইতো। পড়াশোনার কারনে অনেক সময় ঢাকা শহরের অনেকরে সাথে কথা হতো টিএন্ড টি ফোনে। সেই সময়ে আমার বাবা আমাকে প্রথম কম্পিউটার দেখান যাকে বলা হয় ব্রিফকেস কম্পিউটার। যাই হোক - আশে পাশের এলাকাতে তখন অনেকের সাথেই কম বেশী পপুলার ছিলাম।  বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা আশে পাশের অনেক কেই পড়াশোনা করাতো। টিউশ্যুনি পড়াতো। সেই হিসাবে আমাকেও অনেক ছাত্র- ছাত্রীরা অনেক সময় পড়া দেখাইয়া দিতো। ১৯৯০ সালের গনাজগরনের দামামা বেজে উঠার ঠিক কিছু দিন আগে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিধ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে একটা প্রোগ্রাম অনুষ্টিত হয়েছিলো ।সেই অডিটোরিয়াম ছিলো উপমহাদেশের সেরা অডিরোটিয়াম। প্রায় ২০০০-২৫০০ লোক বসে প্রোগ্রাম দেখতে পারতো। আর দাড়িয়ে বসে মিলে প্রায় ৫০০০ লোক যে কোন প্রোগ্রাম দেখতে পারতো। তখন রাজাকরদের ফাসির ব্যাপারে সারা দেশে ছেলে পেলে রা একসাথে হওয়া শুরু করেছে। 

তালিকাগ্রস্থ রাজাকারদের ফাসির দাবীতে তখন সারাদেশে উত্তাল হবার দশা। ফাসি হবেই কণফার্ম রাজাকারদের। বিশ্ববিধ্যালয় সংরক্ষিত এলাকা হবার দরুন এইখানে সব ধরনের মানুষের যাতায়াত বন্ধ ছিলো। কিন্তু যুদ্বের সময়কার একটা গনকবর থাকার কারনে রাজাকারদের একটা মুভমেন্ট বা দাপট ছিলো। রাজাকারের সন্তানেরা অনেক সময় মাঝরাতে বিশ্ববিধ্যালয়ের মেয়েদেরকে অপহরন করার চেষ্টা করতো বা শ্লীলতাহানি করতো। জায়গায় জায়গায় ধর্ষন রাজাকারের সন্তানদের জণ্য খুব সহজ স্বাভাবিক ছিলো। আর আইনের হাত থেকে পার পেয়ে যাওয়াও তাদের জণ্য খুবই সহজ ছিলো তখন। কিন্তু অভিশাপ এমন এক জিনিস যা যে কারো জীবনে আঘাত হানতে পারে। আমি এক বা একাধিক রাজাকারের সন্তানকে চিনি যারা সমানে গা ফ্রে পাল্টাইতাছে কিন্তু ২৫/৩০/৩৫/ বছর যৌনকর্ম করার পরেও তাদের সন্তানাদি হয় না। তখন মেয়েদের পেটে অনেক সময় ধর্ষনের কারনে গোস্তের মাংসপিন্ড হতো (পরে পত্রিকাতে দেখেছি বা শুনেছি)। ঠিক সেই রকম একটা সময়ে একটা তালিকা গ্রস্থ রাজাকার গ্রুপ বিশ্ববিধ্যালয়ের ভেতরে নড়াচড়া করতো। নিজেদেরকে মিথ্যা শিক্ষক বলে পরিচয় দিতো। আমার সামনে একবার বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র- ছাত্রীরা একজন নামধারী মিথ্যুক শিক্ষক কে খসাইয়া/ঠাসাইয়া থাপ্প ড় মারে আর বলে যে- মাসুদ এই জানোয়ার গুলোরে চিইনা রাখ। সময়ে বলতে পারবি সারা দেশে যে এরা দেশদ্রোহী। ২/৩ জন ছাত্র মিলে একজন নামধারী শিক্ষককে এমন মাইরই দিলো (তার নামে কিছুই নাই না গেজেট, না মন্জুরী কমিশনের অনুমতি, না নিয়োগপত্র, না অনার্স/মাষ্টার্সের সার্টিফিকেট বা এমন কিছু যার কারনে সে নিজেকে শিক্ষক বলতে পারে বা পারতো) কিছুই নাই। নাথিং। দেখতে ক্লিন সেভড হয়ে থাকতো। শুনেছি স্বাধীনতা যুদ্বের আগে ঢাকা শহরে রিক্সা চালাতো। সে বিশ্ববিধ্যালয়ের আশে পাশে ঘুরাফেরা করতো। তো সেই লোক একদিন কৃষি বিশ্ববিধ্যালয়ে গনজাগরনের আগে একটা জয় বাংলা রিলেটেড প্রোগ্রামে বাধা দিতাছিলো। জয় বাংলার প্রোগ্রাম সে হতে দিবে না। বিশ্ববিধ্যালয়ের ছেলেরা সেই লোককে থাপ্পড় দেবার কারনে আমার মনে ছিলো তার চেহারাটা। টোটাল অডিটোরিয়াম যখন ভরে থাকতো তখন সব লা্ইট নিভাইয়া দেয়া হতো। তখন আমাকেও বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র- ছাত্রীরা বাসা থেকে আইসা নিয়া যায় তাদের জয় বাংলা প্রোগ্রাম দেখার জন্য্। পরে সে দেখি অডিটোরিয়ামের  ভেতরে বসে আছে একটা মহিলাকে নিয়ে- সেই মহিলা যাকে আমার বাবা এবং অন্যান্য মুরব্বীরা খারাপ মহিলা বলেছিলো- ইংলিশ রোড জনসন রোড বা নারায়নগন্জ টানবাজারের পতিতা ছিলো বলে শুনেছি। একজন রাজাকার পন্থী মহিলা যে কিনা পতিতা সেও এবং সেই দাড়িবিহীন রাজাকার (দাড়ি থাকলেই যে রাজাকার হবে এমন কোন কথা নাই। পৃথিবীতে সব নবীজির দাড়ি ছিলো। সব ধর্মে ই দাড়ি রাখা সুন্নতের পর্যায়ে পড়ে।  প্রখ্যাত রাজাকার সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ক্লিসন সেভড ছিলো ) একসাথে বসে ছিলো আলো আধারীর মাঝে। বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা বলতাছিলো যে কোন রাজাকার থাকলে তারা প্রোগ্রাম শুরু করবে না- ষ্টেজ প্রোগা্ম। আর রাজাকারেরা বলতাছিলো যে প্রকাশ্য দিবালোকে জয় বাংলা না বলতে পারলে তারা সেই প্রোগ্রাম হতে দেবে না। বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র রাজণীতিতে তখনকার সময়ে অস্ত্রের জনজনানি থাকার কারনে আমি স্পষ্টতই  বুঝতে পারতেছিলাম যে- রাজাকারদের কাছেও অস্ত্র আছে আরা বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্রনেতাদের কাছেও অস্ত্র আছে। রাথভল গোলাগুলি আমার কাছে অনেকটাই হেভিটুয়াটেড ছিলো- গোলাগুলির শব্দ শুনতে শুনতে অনেক রাত গুমিয়েছিতো বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা তো মেধাবী ছিলো-সেখানেও তারা ব্রেইন খাটালো। কারন মাঝখানে অনেক সাধারন ছাত্র ছাত্রীরা বসে ছিলো অডিয়েন্সে। তো বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী তো বুঝেনই- বাঘের শক্তি গায়ে নিয়ে চলে। রাজাকারের মোত কুত্তার সাথে কি আর তারা এইভাবে লাগবে? তাছাড়া তখন এতো পরিমান মার্ডার হতো ছাত্র রাজনীতিতে- সে সাধারন ছাত্র ছাত্রীরা ভালোবেসে জয় বাংলা বলবেই কিন্তু এরকম  সিচুয়েশনে নিউট্রাল বাঙালী হয়ে থাকবে। যারা ছাত্র রীজণীতির সাথে জড়িত- তারা প্রথমে নিজেরাই সবার সামনে যাইয়া বলতে চাইলো। তো তখন কিছু ছাত্র -ছাত্রী যারা আমার সাথে পরিচিত তারা নিজেরা না বলে ১০ বছর বয়সের আমাকে ষ্টেজে তুলে দিলো আর বলে দিলো ষ্টেজের পর্দা ফালানো মাঝখানের  যে জায়গা সেখানে যাইয়া দাড়াবা - আর গলার সব জোড় দিয়ে বলবা জয় বাংলা। তোমার একবার বলাতে যদি না যায় রাজাকারেরা অডিয়েন্স ছেড়ে- তাহলে তাদেরকে গুলি করে হত্যা করবো বা জবাই করবো। আমি নির্ভয়ে উঠে গেলাম কারন সেই সময় কার বিশ্ববিধ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা আমাকে আপন ছোট ভাই এর মতো আদর করতো। আমি  ডিমেতালে সিড়ি দিয়ে উঠে গেলাম আর বিশাল ষ্টেজের মাঝখানে যেয়ে দাড়ালাম।


   


 আমার সামনে শুূধ সাউন্ডবক্স আর লাইট এর ট্রে, আধো অন্ধকার - আমি সেখানে দাড়িয়ে সামনে তাকালাম আর বুক ভরে নি:শ্বাস নিলাম আর মন খুলে বললাম- ”জয় বাংলা”। আমি জানি না ঠিক কোথা থেকে আমি জয় বাংলা বলেছি কিন্তু আমি জানতাম ইচ্চা করলেই মন ভরে জয় বাংলা বলা যায়। বলার ঠিক পরেই দেখলাম - সেই শুয়োরের বাচ্চা কুত্তার বাচ্চা রাজাকার আর তার গুয়া মারা বউ বা মহিলা বসে থাকার আসন ছেড়ে ধীরে ধীরে অডিটোরিয়ামের বাহিরের দিকে চলে যাইতাছে আর সারা অডিটোরিয়াম জয় বাংলার ভালোবাসায় উত্তাল হয়ে উঠেছে। রাজাকারেরা ভেবেছিলো যে- সে সময়কার ছাত্র ছাত্রীরা জয় বাংলা বলতে পারবে না আর আমার মতো অল্প বয়সের ছেলে রা ও বুঝি জয় বাংলা বরতে পারবে না। তারপর কয়েকদিন পরেই শুরু হয় গনজাগরনের জয় বাংলা র উত্তাল আন্দোলন -১৯৯০ এর গনজাগরন আন্দোলন। 

সেদিনকার সে ঘটনার সময়ে আমি আবাসিক এলাকার পরিচিত কাউকে দেখি নাই আমার আশে পাশে। কারন অনুষআগুলো অনেক সময় রেষ্ট্রিকটেড ওয়েতে হতো। অনেক রাত বা মধ্য রাত পর্যন্ত বিশ্ববিধ্যালয়ের ছেলে বো মেয়েরা নাটক, গান, আড্ডা বা ফূর্তি করতো । তাদের অনুষ্টানগুলো তখনকার সময়ে দেখার মতো। ১ে৯৯৮ সালে আমরা চলে আসি আমাদের নিজেদের বাসাতে- ২০ নং ওয়ার্ডে। এইখানে আমরা জমি কিনে রাখি ১৯৮৬ সাল থেকে। পরে আব্বা ততোদিন বিদেশ থেকে চলে আসেন এবং এইখানে ৫ তালা ফাউন্ডেশন  দিয়ে ১ তালা পর্য্ত করতে পারে। আমার বাবা ছিলো ভয়াবহ রকমের সৎ মানুষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে যদি তিনি কোন দুই নাম্বারি করতেন বা প্রজেক্ট ডিল করতেন তাহলে এতোদিনে উনার ঢাকা শহরে কয়েকটা ১০ তালা বিল্ডিং থাকতো। কিন্তু শুধু মাত্র সত থাকার কারনে (উনিিউপভেঅগ করতেন পরীক্ষক, নিরীক্ষক- সারা দেশের যতোগুলো কুষি কলেজ ছিলো সেগুলোতে বা যেখানে যেখানে কৃষি রিলেটেড বিষয় ছিলো সেথানে আর বাসাতে বসে থেকে বেশীর ভাগ সময় সমস্ত বিশ্বদ্যিালয় ছাত্র ছাত্রীদের ইয়ার/টার্ম  পরীক্ষার খাতা  দেখতেন)।যে সকল বঢ় ভাই বা বোনরো হাতে ধরে জয় বাংলা বলতে শিখিয়েছেন - তাদেরকে বলতে হয় যে তাদের শিক্ষাটা প্রকৃত।আজো ভরতে পারি যে কোন সময়ে যে কোন খানে দাড়িয়ে- জয় বাংলা

ঘটনাটা যদি আপনার কাছে বিশ্বাস না হয়  তাহলে ধরে নিবেন এইটা জয় বাংলা বলার একটা কাহিনী। 


 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl