Translate

Wednesday, September 16, 2020

White Hat SEO- Off Page optimization- Social Media (Example: Facebook) Marketing. Part - 02

আগেকার পর্বে (পর্ব- ০১)  আলোচনা করেছি White Hat SEO- Off Page optimization- Social Media Marketing। এই ব্যাপারটাই বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর নাম ধারন করেছি সারা বিশ্বে। কেউ যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর ব্যাপারে এ টু জেড খুটি নাটি শিখে যায় তাহলে তাকে আর পুরো ব্যাপারে কষ্ট করতে হবে না। যারা শিক্ষিত  এবং বড় মাপের শিক্ষিত ছেলে পেলে তারা সব সময় কোয়ালিটি ম্যাটেরিয়ালস খুজে পাবার চেষ্টা করে ইন্টারনেটের সোশাল মিডিয়া তে বা তথ্য বহুল ব্যাপার স্যাপার গুলো। চকচক করলেই সোনা হয় না মেথডের মাধ্যমে বলতে হয় যে - আপনি আপনার সোশাল মিডিয়া কন্টেন্ট যদি তথ্যবহুল রাখেন তাহলে আপনার পোষ্টিং জনপ্রিয়তা পাবেনই। লাইক, ফলোযার বা কমেন্টস অনেক ছোট বাচ্চা ছেলে পেলেদের হাতে চকোলেট ধরিয়ে দেবার মতো। যারা মনে করেন লাইক, ফলোয়ার, কমেন্টস থাকলেই সোশাল মিডিয়া কন্টেন্ট পপুলার হবে - তারা এক ধরনের বোকার স্বর্গরাজ্যে বসবাস করতাছেন বলা যাবে। কারন এখন এমন এমন টেকনিক আছে যার মাধ্যমে যে কাউকে সোশাল মিডিয়ায় ধোকা দেয়া একাবারেই সহজ। আপনি একটা কন্টেন্ট তৈরী করলেন আর সেখানে রিয়েল রুকিং ১ কোটি লাইক নিয়ে আসা হলো- এইখানে কিন্তু আপনি একটা ধোকা খেয়ে গেলেন। সোশাল মিডিয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে বা এদেশের এপিআই টা এখনো চোখে পড়ে নাই। সারা বিশ্বের অনেক অনেক সার্ভার খুজে খুজে মাঝে মাঝে পাওয়া যায় ইউটিউবের বাংলাদেশী ভিুউজ কো র অপশন। আমি যদি আপনাকে রিলেল লুকিং লাইক দেই তাহলে প্রথম দেখাতে আপনি বুঝতে পারবেন না যে - সেগুলো রিয়েল অর রিয়েল লুকিং। ধরেন আমার কাছে বাংলাদেশের এপিআই কন্ট্রোল আছে। আমি চাইলে যেখানে ইচ্ছা সেথানিই কিছু লাইক এনগেজ করতে পারবো। বাংলাদেশের যে আইপি সেখানে এই এপিআই টা রান করাতে হবে এবং তারপরে যে সকল সোশাল মিডিয়া বাংলাদেশের এপিআই ব্যভহার করবে বা করেছে সে সকল সোশাল মিডিয়া গুলোতে সোশাল মিডিয়া সিগনালের ব্যাপারটা কন্ট্রোল করা যাবে। এখন যদি আমি বাংলাদেমেল এপিআই এর বাংলাদেমেল কোন স্বনামধন্য ব্যক্তির একটা ফেসবুক পোষ্টিং এ এপিআই সেট কের রাখি তাহলে অনেকগুলো উপায়ে সেখানে  লাইক বা ফলোয়ার আসতে পারে। যেমন ধরনে- বাংলাদেশের জন ্যবরাদ্দকৃত আইপি গুলোতে যদি আমি সোশাল মিডিয়া এপিআই ব্যভহার করে আপনার একটা পোষ্ঠিং সেট আপ করে রাখি আর সেখানে যদি বলে দেয়া থাকে যে যারা নতুন ব্যবহার কারী শুধূ তারা ই  পোষ্ঠিং টা দেখতে পারবে তাহলে আজকের দিনে যারা ফেসবুক একাউন্ট ওপেন করবে বা যারা আজকের দিনে নতুন মোবাইল কিনে ফেসবুক একাউন্ট ওপেন করবে তাার সেই পোষ্ঠিং টা দেখবে আর পোষ্টিং টা যদি আকর্ষনীয় হয়ে তাকে তাহলে সেখানে আলটিমেটলি লাইক আসবে বা ফলোয়ার বা কমেন্টস ও আসবে। এখন বাংলাদেশের যদি এপিআই না থাকে তাহলে আরো অন্যান্য পদ্বতি বভ্যহার করা যাবে। যেমন: আমার কাছে যদি ১০ লক্ষ ফেসবুক একাউন্টের ডিটেিইলস থাকে আর আমি যদি কোন না কোন দেশের মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে সেগুলোকে তাহলে আমি একটা ম্যাক্রো প্রোগ্রাম তৈরী করে মাইক্রোসফট এক্সল বা মাইক্রোসফট এক্সেস তৈরী করে সেখানে যদি আমি বট সেট করি আর বলি যে - এইকানে ২০০০ কম্পিউটার আছে- সেগুলোতে প্রত্যেকটা কম্পিউটারে এক্সল ফাইল টা ওপেন করে এক্সল ফাইল থেকে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড কালেকশন করে ব্রাউজারে ফেসুবক পোষ্ঠিং টা ওপেন করবে এবং সেটাতে লাইক জেনারেট করবে তাহলে সে লাইক গুলোও দেখতে আপনার রিয়েল মনে হবে কিন্তু বাস্তবে তাদের কাছ থেকে কোন লিড বা ব্যবসা পাবেন না।   কারন লাইকগুলো দেখতে রিয়েল হলেও বাস্তবে রিয়েল হবে না। আবার এই এক্সল ফাইল টাকে রেগুলার নতুন নতুন বিভিন্ন ছবি কালেক্ট করা, সেই মোতাবেক সেই একাউন্ট গুলোতে পিকচা দেয়া, এক অপরের পোষ্টিং  লাইক করা বা কমেন্টস করা বা রিয়েলিটি  আনার চেষ্টা করা এগহুলো আসলে আপনার কন্টেন্টের জন্য কোন উপকারী হবে না। প্রথম যে এপিআই মেথড সেখানে মানুষ শখ করে লাইক দিবে কিন্তু আর ফলো করবে না লাইফ টাইম। আবার দ্বিতীয় যে মেথড- সেখানেও তো রোবট কাজ করতাছে ফলে একটা পোষ্টিং করে কোন বেনিফিট পাওয়া গেলো না। তাহলে তৃতীয় মেথড টা দেখি-   বলতে গেলে এইটাই সারা বিশ্বে রিয়েল মেথড। যাকে বলা হয়- হ্যাশ ট্যাগ মার্কেটিং যা আমরা আগের সেকসানে আলোচনা করেছি। এই হ্যাশট্যাগই একমাত্র রিলে পদ্বতি। আপনি যদি সোশাল মিডিয়া পপুলার হোন আর যদি বলে থাকেন যে আপনি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করেন নাই তাহলে বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে।  একদম যারা রিয়ের পপুলার ধরেন বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক বা ফ্যাশন পারসোনাল বা সুপার মেডল এরকম হাতে গোনা কয়েখজন আছে যারা হ্যাশট্যাগ ছাড়াই পপুলারিটি অর্জন করেছে।এইখানে একটা উদাহারন দেখেন। ভোগ ফ্যাশন ম্যাগাজিনের একটা পেজে লাইক বা ফলোয়ার আছে প্রায় ৯ মিলিয়ন। কিন্তু এইখানে দেখেন যে তাার তাদের পোষ্ঠিং এ হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করেছে #voguehoep এখন আপনি ভেবে দেখেন যে আপনি যদি পৃথিবীর সেরা সেরা হ্যাশট্যাগ গুলো ইন্টারনেটে তেকে কালেক্ট করে থাকেন আর যদি সেগুলো ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার কতো পরিমান লাইক জেনারেট হতে পারে লাইফ টাইমে। বাংলাদেশের সোশাল মিডিয়া পোষ্টিং গুলেঅতে কোন ধরনের হ্যাশট্যাগের আধিক্য দেখা যায় না। বাংলাদেশে খুব কম সংখ্যক ফ্যাশন মডেল আন্তর্জাতিক অংগনে শোবিজ বা ফ্যাশন রিলেটেড কাজ করার সুযোগ পায় তারপরেও তাদের পোষ্টিং গুলোতে আন্তর্জাতিক মানের আধিক্য দেখা যায় না। সারা বিশ্বে যারা পপুলার তারা প্রত্যেকেই তাদের সোশাল মিডিয়া পোষ্টিং গুলোতে হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করে থাকে। এইটাই সারা বিশ্বের স্বীকৃত ১ নম্বর পন্থা। েযারা আইকন বা আইডল তারা সাধারনত হ্যাশট্যাগ ব্যভহার না করলেও তাদের পোষ্টিং এ সোশাল সিগনাল আসবে কারন তারা ফিগারই আইকনিক। (লাইক, ফলোয়ার বা কমেন্টস কে সোশাল সিগনাল নামে ডাকা হয়)। 

This year, we invited two artists, Kerry James Marshall and Jordan Casteel, to make paintings for our September covers....

Posted by Vogue on Tuesday, August 25, 2020


 সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং বা ডিজিটাল মার্কেটিং আরো একটা দরাকরি বিষয়ের নাম হইতাছে- সোশাল ট্রাফিক। এই ট্রাফিক বলতে আবার গাড়ি ঘোড়ার জ্যাম কে বোঝানো হয় না বা এয়ার ট্রাফিক জ্যাম কেও বোঝানো হয় না। এইখানে ট্রাফিক বলতে ভিজিটর নাম্বার বোঝানো হয়। যেমন: আমার একটা সোশাল মিডিয়া তে লাইক আছে প্রায় ১ লক্ষ কিন্তু তার আগে আরো একটা ব্যাপার আছে যেটাকে বলা হয় ট্রাফিক বা ইম্প্রেশন বা  ভিজিট নাম্বার। এখন আপনি যদি কোন যান্ত্রিক পদ্বতির আশ্রয নেন জনগনকে ধোকা দেবার জন্য তাহলে সেই ইম্প্রেশন গুলো বা ভিজিটর গুলো ঠিকমতো শো করবে না। যদি তার হেড াপিস হয়ে থাকে সিলিকন ভ্যালি- তাহলে দেকা যাবে ইম্প্রেশন এসেছে ১ হাজার কিন্তু লাইক এসেছে প্রায় ১ লক্ষ যেটা একটা কোয়াইট  ইম্পসিবল ম্যাটার। কারন কোথঅও যদি ঠিকমতো ইম্প্রেশন না আসে তাহলে সেখানে যে রাইক গুলো আসবে সেগুলোকে ফেইক লাইক বলা হবে। যেমন ধরেন: আমি একেস্ল পদ্বতির মাধ্যমে একটা পোষ্টিং এ কন্টিনিউয়াস লোইক দিয়ে যাইতাছি কিন্তু সেখানে েইম্প্রেশন ধরা হবে ১ টা যদি আমি ১ টা ডিভিইস বভ্যহার করে াতকি। কারন ইম্প্রেশনের প্রধান শর্তই হইতাছে; ইউনিক ডিভাইস, ইউনিক আইপি, ইউনিক সফট ওয়্যার বা ইউনিক অপারেটিং সিষ্টেম। ফলে কারচুপির আ্রেয় নেবার কারনে সিলিকন ভ্যালি হেড অফিসে দেখাবে েইম্প্রেমণ হইছে ১ টা কিন্তু লাইক এসছে ১ লাখ। কিন্তু প্রোগ্রামিং ভাষাতে ইম্প্রেশন আসবে ১০ লাখ, কিন্তু  লাইক আসবে ১ লাখ। কারন ১০ লাখ লোক মিনিমাম ১০ লাখ ডিভােইস থেকে পোষ্টিং টা দেখেছে- সবার কাছে পোষ্ঠিং টা ভালো লাগে নাই তাই লাইক এসেছে ১ লাখ।সেখানে ডিভাইস বা অপারেটিং সিষ্টেম রেকর্ড হয়েছে ১০ লাখ। আর আপনি যদি ফেইক পদ্বতির আশ্রয় নেন তাহলে দেখাবে ইম্প্রেশন তৈরী হয়েছে ১ টা আর লাইক এসেছে ১ লাখ।  তাহলে যাার সোশাল মিডিয়া কর্ন ধার তারা নিশ্চিত হাসাহাসি করবে এবং বলবে যে- এরা কি মানুষ নাকি অন্য কিছু বা মনে মনে বলবে - ভালোই বোকা এই সোসাইটি টা।

সোশাল মিডিয়াতে কোন পোষ্টিং দেবার পরে ঠিক কতোগুলো মানুষ পোষ্টিং টা দেখেছে সেটাকে ইম্প্রেশন বলা হয়। সেটাকে বলা হয় সোশাল মিডিয়া পোষ্টিং ইম্প্রেশন। েঠিক কতোগুলেঅ ডিভাইস থেকে পোষ্টিংটা দেখেছে , তাদের মোবাইলে কি কি অপারেটিং সিষ্টেম আছে বা তাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপে কি কি অপারেটিং  সিষ্টেম  ব্যবহৃত হইতাচে, তারা কে কোন দেশে থেকে, অপারেটিং সিষ্টেম বা মোবাইল সিষ্টেমের বারসন কতো, সফটওয়্যারি ডিটেইলস, কোন আই পি থেকে এবং কোন কোন ব্যাপারে বা কি ধরনের ইন্টারনেট ব্যভহার করে তারা পোষ্ঠিং টা দেখতে এসছে সেটা সাথে সাথেই রেকর্ড হয়ে যাবে সোশাল মিডিয়া ওয়েবসােইটের সার্ভারে। যা পরবর্তী কালে নানা ধরনের এনালাইসিস বা রেকর্ড প্রকাশ করার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আর এতে করে সুবর্ন সুযোগ হয় হার্ডওয়্যার কোম্পানীগুলোর কারন তাার বুঝতে পারে যে ফেসবুক বা যে কোন সোশাল মিডিয়ার সার্ভার  এনালাইসিস করে তারা তাদের ব্যবসায়িক পলিসি তৈরী করতে পারে। বিভ্নি ধরনের ওয়েব, সফটওয়্যার কোম্পানীও এই ডাটা গুলেঅর সাহায্য নিয়ে থাকে। তাহলে যদি আপনার পোষ্টিং এ ইম্প্রেশন আসে ১০০ কোটি আর আপনি লাইক পাইলেন ১০ টা বা ১০০ টা - এইখানে আপনি পুলারিটি কাকে বলবেন? ইম্প্রেমণ মানে তো সে আপনার পোষ্ঠিংটা ভিীজট করে চলে গেছে আর লাইক মানে তো সে আপনার পোষ্টিং টা দেখেছে  এবং পড়ে অথবা না পড়েই সে আপনার পোষ্টিং এ একটা লাইক দিয়ে রেখেছে। আর আপনি সকল মানুষের কাছে যাইয়া বলে বেড়াইতাছেন যে আপনার পোষ্ঠিং এ লাইক পড়েছে ১ লাখ, আপনি রিয়েল পপুলার আবার তার উপের ভিত্তি করে আপনি টেলিভিশন চ্যানেল প্রতিবেদন ও তৈরী করে ফেলােইতাছেণ আর একটা গ্রুপ যারা রিয়েল পপুলার তারা বসে বসে হাসতাছে কারন লাইক টেকনিক দেবার সাথে সাথেই আপনি তা গিলে ফেলাইতছেন আর ভাবতাছেন এইটাই মেইন? পোষ্টিং এ লাইক না থাকলে পপুলার হলেঅ কি করে? অথচ পপুলার হবার কন্ডিশনে ইম্প্রেমণ ও  আছে আবার লাইক নাম্বার ও আছে। লাইক নাম্বার এনালাইসিস করতে গেলে লাইকের কোয়ালিটি বিবেচনা করতে হবে যেমন রিয়েল লাইক, ফেইক লাইক, বট লাইক, অটোবট লাইক, চ্যাট লাইক, ওয়েব সাইট লাইক, এপিআই লাইক, ফেইক একাউন্ট লাইক এবং আরো নানা ধরনের লাইক। এই সকল লাইক এনালঅইসস করার বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ও এখন আছে সারা বিশ্বে। কিন্তু ইম্প্রেমণ এনালাইসিস করতে গেলে আপনাকে কোন ধরনের ফেইক টেকনিক এর কাউন্ট হবে না। কারন একটা ডিভাইস এর একটা ম্যাক নাম্বারই থাকে। আপনি চাইলে ম্যাক ণাম্বার ও পরিবর্তন করতে পারবেন কিন্তু আপনি কখনোই ডিভাইসের যে নাম্বার বা মডেল অনুযায়ী ডিভাইসের যে নাম্বার সেগুলো পরিবর্তন করতে পারবেন না। সো কারো নামে যদি কোন পোষ্টিং এ ১০০ কোটি ইম্প্রেশন রেকর্ড থাকে তাহলে সে কতোটা পুপলার? 

সোশাল মিডিয়া পপুলিারিটি টাকে আপনি কিসের ভিত্তিতে বা মাপকাঠিতে ফেলাইতাছেন বা ফেলতে চাইতেছেন? লাইকের উপর ভিত্তি করে। কমেন্টস এর উপর ভিত্তি করে বা ফলোযারের উপর ভিত্তি করে নাকি ইম্প্রেশনের উপর ভিত্তি করে। আপনি একটা পোষ্ট দিলেন- সেখানে ১০০ কোটি  ইম্প্রেশন হইলো। আমার পোষ্টিং এর মূল বিষয় হলো কোনো প্রোডাক্ট কে প্রমোট করা। আমি একটা প্রোডাক্ট কে হ্যাশ ট্যাগ মেক করে একটা পোষ্ঠিং দিলাম। সেখানে িইম্প্রেশন আসলো প্রায় ১ কোটি বা ১০ কোটি বা ১০০ কোটি কিন্তু লাইক আসলেঅ কয়েকটা। এইখানে কি আমার প্রোডাক্ট প্রমোট হয়েছে বা আমার পপুলারিটি যাচাই হলো। ব্যাপারটা হলো যে০ ইম্প্রেশন তৈরী হবার কারনে মূল কাজ টা হয়ে গেছে যেটাকে বলা হয় ব্রান্ড প্রমোটার। বা আমার যদি কোন ম্যাসেজ দেয়ার তাকে সেটাও দেয়া হয়েছ্ েবাকী সবই ব্যবসায়িন পলিসি এই দুনিয়াতে। লাইক, কমেন্টস বা ফলোয়ার যদি অটো জেনারেট করে সত্যিকারের পুলার হওয়া যাইতো তাহলে তো সোশাল  মিডিয়া সিগন্যাল  নিয়ে যারা কাজ করে তারা তো দৈনিক ১ নিলিয়ন ইউট্বিু ভিউজ আইনা সাড়া পালাইয়া দিতো চারিদিক বা টিকটকে রেগুলার প্রতি ঘন্টায় ৫ মিলিয়ন ভিউজ জেনারেট করে সাড়া ফেলে দেয়া যাইতো। আনলিীমটেড ফেসবুক পোষ্ট লাইক বা কাষ্টম কমেন্টস মেক করা এইগুলা ভিশ্রে অনেক দেশের জন্য সহজ ব্যাপার। একজনের কাছে ১০০ ফেসবুক একাউন্ট আছে আর সে  নিয়মিত সেই প্রোফাইল গুলোকে আপডেট ও করে যা দেখে মনে হবে যে তার প্রোফাইর গুলোকে রিয়েল ও মনে হইতে পারে যে কারো কাছে। তাকে শ্যাসেজ করলে সে রিপ্লাই ও দিতাছে। কিন্তু তার তথ্য গত মিল আছে তান তা প্রমান পাওয়া যাবে তার সাথে বাস্তবে দেখা করলে বা ওয়েব ক্যামেরা চ্যাট করলে বুঝতে পারবেন যে আপনার পোষ্টিং এ দেয়া যারা কমেন্টস করেছে তারা কতোটুকু রিয়েল? ইংরেজী বিশ্বে র‌্যানডম বা কাস্টম কমেন্ জেনারেট করা যায় সার্ভার থেকে যারা সিগন্যাল সেল করে তাদের থেকে। আপনি ১০০ কমেন্টস লিখে দেবেন আমি আপনাকে ১০০ রিয়েল একাউন্ট থেকে ১০০ কমেন্টস এড করে দেবো- আমার কোন একাউন্টে লগইন করতে হবে না। এরকম সবই সম্ভব কিন্তু যেটা সম্ভব না সেটা হইতাছে ম্যাসেজটা ডেলিভারি দেওয়া বা ম্যাসজেটা বা পোষ্টিং ম্যাসেজটা সবার কাছে পৌছায়া দেওয়া যার মাধ্যমে আমার কথা বা ছবি বা আমার প্রোডাক্ট টাকে আমি সারা িবিশ্বে উপস্থঅপন করতে পারি। তো সোশাল মিডিয়া তে এক নাম্বার টেকনিক হইতাছে হ্যাশট্যাহ এড করা পোষ্টিং এর সাথে। কারন প্রত্যেকটা সোশাল মিডিয়াতে সার্চ বক্স আছে আর সবাই সার্চ বক্সে সার্চ করে কোন না কোন কি ওয়ার্ড ধরে। তো আপনি যদি দরকারি কি ওয়ার্ড গুলেঅ বের করতে পারেন তাহলে আপনি সোশাল মিডিয়াতে এমনিতেই হিট - আপনাকে কোন কায়দা কসরত করতে হবে না। 

Impression Analyse: 

আমাদের দেশে লক্ষ লক্ষ এডাল্ট ডেটিং বা এডাল্ট মার্কেটিং রিলেটে এফিলিয়েট মার্কেটিং ওয়ার্কার আছে যারা সারা রাত কাজ করে থাকে তারা এফিলিয়েট লিংক নিয়ে বা যে কোন এফিলিয়েট মার্কেটিং করে এরকম অনেক লোক আছে। তাদেরকে যদি জিজ্ঞাসা করেন তাহলে দেখবেন তারা বলবে যে তাদের আলাদা আলাদা ডিভাইসের জন্য আলাদা আলাদা মার্কেটিং করে থাকে। যেমন: আইফোনের যারা কাস্ট মার তাদের জন্য এক ধরনের লিংক থাকে আবার এন্ড্রয়েড এর যারা কাষ্টমার তাদের লিংক থাকে আরেকরকম। তাহলে তাদের ডিভাইসের ডাটাবেজ রক্ষিত আছে কোথাও না কোথাও। তেমনি যতোগুলো ইমপ্রেশন আছে ঠিক ততোগুলো  সাইন আপ হয় নাই।ইম্প্রেশন হয় কয়েক হাজার গুন বেশী  । অনেক আগে দেখেছি গুগল এডসেন্সে ইমপ্রেশন ভ্যালূ দেয়া হয়- প্রতি ১০০০ ইমপ্রেশনরে জন্য ৩ ডলার এড হতো। এখন এড হয় কিনা বলতে পারবো না?  গুগলেল প্রাইভেসী বা টার্মস অফ সার্ভিস ডিটেইলস পড়লে জানা যাবে। এখানে একটা এক্সাম্পল দেয়া হলো। দেখেন: র কিংবা ইউনিক ভিজিট হয়েছে: ৮৪১ এবং ৭৯৬। কিন্তু সাইন আপ হয়েছে ১ টা। তেমনি ১টা পোষ্ঠিং এ ভিীজট হতে পারে ১ কোটি কিন্তু লাইক আসতে পারে ১ টা বা ১ টাও না। আবার এপিআই এর অনেক ফাংশন আছে - জানা মোতাবেক বা ষ্টাডি মোতাবেক যে কোন পোষ্টিং এর জন্য লাইক আটকাইয়াও রাখা যাবে যেনো কেউ লাইক না দিতে পারে বা লাইক দিলে শো না করে কিন্তু ইমপ্রেশন কে আটকাইয়া রাখার কোন উপায় বোধ করি নেগেটিভ ইন্টারনেট ইউজারদের নাই। 






(Tomorrow- Part :03)


No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl