[আমার এই আজকের লেখাতে অনেক রাফ টাফ কথা ব্যবহার করেছি বোঝানোর সুবিধার্থে। আশা করি সহজ ভাবে নিবেন।প্রাপ্তবয়স্কদের টার্ম আছে]
হ্যাকারদের কে চ্যালেন্জ যে হ্যাকাররা খারাপ প্রজন্ম কারন ভালো মানুষেরা পারতে কারো ক্ষতি করে না। কারো ক্ষ তি করা ধর্ম এবং আইনেও নিষেধ। হ্যাকার রা এক ধরনের খারাপ ক্ষতিকর প্রজন্ম যাদের কাজ হইতাছে ইন্টারনেটে মানুষের ক্ষতি করে যাওয়া। সোশাল মিডিয়া একাউন্ট হাতাইয়া নেয়া, ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করা বা ব্যাংক একাউন্ট হাতাইয়া নেয়া, ব্যাংক ব্যালান্স চুরি করা- এই সকলের বিরুদ্বে বাংলাদেশ সরকারের আইন হলো- নূন্যতম সাত বছরের সশ্রম কারাদন্ড এবং রাষ্ট্রীয় সংবেদনশীল ইস্যু হলে নিশ্চিত ফাসি।
আমাকে এক হ্যাকার চ্যালেন্জ করেছিলো ২০১১ সালে যে- সে আমার masudbcl.blogspot.com এই ব্লগস্পট একাউন্ট টি হ্যাক করবে এবং চিরদিনের জন্য আমি আর কখনো সেটা ফেরত পাবো না। আমি বললাম ওকে। তো সেই হ্যাকার আমার অন্যান্য একাউন্ট হ্যাক করার সাথে সাথে ব্লগস্পট একাউন্ট টাও হ্যাক করে ফেলাইলো। তো আমি চিন্তা করলাম যে- আমার যদি ইমেইল অফ হয় তাহলে আমি আর হয়তো এই একাউন্ট ফেরত পাবো না। শেষে আমার ইমেইল একাউন্ট ও হ্যাক হলো। পরে ব্যাপারটা মাথাতে রাখলাম। সাত বছরের মাথাতে গুগল ইনকরপোরেশনের অনেক ধরনের নিয়ম নীতি পরিবর্তন হওয়াতে আবারো ফেরত পাইলাম masudbcl.blogspot.com ব্লগটি এবং তারপর থেকে চিন্তা করতেছিলাম আচ্ছা দেখি নিয়মিত লিখবো। আমার লেখালেখির শখ অনেকদিনের।
অনেকেই হয়তো জানেন না যে- জিমেইল, ইউটিউব এবং ব্লগস্পট এই ৩টার মালিক একজনই- নাম- গুগল ইনকরপোরেশন। এই নামটা বাংলাতে লিখলে অনেকেই এর একটা খারাপ মিনিং খুজেন- যেমন যারা মেথর তারা প্রথমেই বলবে যে এইটার নাম গু দিয়ে শুরু হলো কেনো? এখন মেথরের কাজ তো পায়খানা বা গু পরিস্কার করা। তার তো সাারদিন গু নিয়েই কাজ কারবার। সে যদি ঠিকমতো গু পরিস্কার -আই মিন ড্রেন কিংবা বাথরুম পরিস্কার না করে তাহলে তো তার মাস শেষে টাকাও জুটবে না। তাই সে এই ধরনের প্রশ্ন করে বসতে পারে এবং সত্যি বলতে কি- আমি এক মেথরের সন্তানের কাছে বাস্তবে সত্য সত্য এই প্রশ্নের সম্মুক্ষীন হয়েছিলাম। তারপরে আমি তার কাছ থেকে সময় নিয়েছিলাম উত্তর টা দেবার জন্য।
তো ঠিক সেই রাতে ইন্ডিয়ার এক বড় ভাই এর সাথে ইন্টারনেটে মেসেন্জারে কথা বলতেছিলাম। ইন্ডিয়ান রা তো বাংলা বোঝে। তো আমাকে উত্তর দিলো - লোকটা তো খুব কুৎসিত মাইন্ডের। আমরা সারা বিশ্বে ছেলে মেয়েরা এইখানে পড়াশোনা করতাছি আর সে এইখানে আইসা গু এর আলাপ শুরু করে দিলো। তো আমি বললাম যে - ভাই সে তো মেথরের সন্তান। আর সে ছোট থেকে বড় ও হয়েছে মেথর পট্টিতে। তো বলতাছে তুই লোকটাকে বলবি যে সে একটা কুৎসিত মানুষ। সে যেনো তোর কাছ থেকে দূরে থাকে। তো তারে তুই ব্যাপারটা বলবি এই ভাবে যে- গো আগলি। আগলি মানে কুৎসিত। তো একুরেটলি ডোমেইনটা কিনতে পাওয়া যায় নাই - তো এই ডোমেইন টা নেওয়া হয়েছে আর এইটার মানে হইতাছে- তুই একটা কুৎসিত আর তুই একটু দূরে থাক। আর তুই তোর নিজের কাজ করে যা।
Google= Go +Ogle এইখানে সেই ইন্ডিয়ার বড় ভাই Ogle কে Ugly বুঝিয়েছিন। গুগলের নামের প্রথমে যে গু শব্দটা আছে সেটা তো বাংলাতে লিখতে গেলে পাওয়া যায়। শুনেছি শযতানের খাবার হইতাছে গু। সে শুধু গু খেয়ে বেড়াবে। যারা ইংরেজ আর যারা গুগলের নাম রেখেছে তারা তো আর গু এর মিনিং জানতো না কারন তারা কখনোই বাংলাদেশে আসে নাই বা বাংলা তারা শিখেও নাই। বাংলাদেশের ধর্ম মুসলিম ধর্মে খুব সুন্দর করে বাথরুম করার কথা বলা হয়েছে। সেখানে ঢিলা - কুলুপ নেয়া বা বাথরুম করার পর টিস্যু ব্যবহার করার কথা ও বলা আছে। যারা ভালো মানুষ তারা অতি অবশ্যই বাথরুম করার পরে ঢিলা কুলূপ ব্যবহার করবে আর নয়তো টিস্যু ব্যবহার করবে। আর যারা খারাপ তারা এই জিনিসটা পরিপূর্ন ভাবে পরিস্কার করবে না এবং সাথে নিয়ে ঘুরে বেড়াবে আর শয়তানের সাথে দোস্তি করবে কারন শযতানের খাবার হইতাছে মানুষের গু। এখন এইটা যদি মানুষের শরীরের সাথে বাইজা থাকে বা ঠিকমতো পরিস্কার পরিচ্ছন্ন না হয় তাহলে তো তারা শয়তানি করবেই? তো আমাকে যে মেথরের সন্তান জিজ্ঞাসা করেছিলো- সে আসলে একটা শয়তানের প্রজন্ম নিয়ে ঘুরে বেড়ায় যারা বাস্তব জীবনেও কুৎসিত এক উপায়ে যৌন কর্ম করে থাকে আর জনে জনে জিজ্ঞাসা করবে - মানুষের পেছনে কানা দিয়েছে কেনো? (খোজ নিয়ে জেনেছি সে এক ভয়াবহ সমকামী এবং আমার প্রতি তার তীব্র কু নজর ছিলো) আপনি তো বলবেন পায়খানা করার জন্য। তো তারা উত্তেরে বলবে যে- তারা তো শুধু পানি খায়। আর আপনি উত্তরে বলবেন যে- তাহলে তো প্রস্রাব করার দরকার নাই। যেদিক দিয়ে পায়খানা করে সেদিক দিয়ে প্রস্রাব করলেই তো হয়।
মুসলিম ধর্মে পায়খানার রাস্তা দিয়ে সেক্স করার ব্যাপারে ১০০% নিষেধ আছে। আজ পর্যন্ত মেডিকেল সায়েন্সের গবেষনায় দেখা গেছে- মানুষের শরীরে খাবার ডাইজেষ্ট হবার পরে এবং ষ্বভাবত পচা রক্ত, পুজ বা শরীরের পচে যাওয়া আরো নানাবিধ জিনিস সহ যতো ধরনের খারাপ প্যারাসাইট আছে সব সেই পায়খানার রাস্তাতে (মানুষের শরীরে) আইসা জমা হয়। সব ধরনের খারাপ প্যারাসাইট। যার কারনে ধারনা করা হয় পৃথিবীতে যে সকল অনিরাময় যোগ্য রোগের উৎপাদন হইতাছে তার মূল কারন হইতাছে পায়ু পথে সেক্স বা যৌন কর্ম করা। সো মেডিকেল সায়েন্সে ব্যাপারটা ১০০% নিষেধ আছে। কারন ছেলেদের জন্য প্রস্রাবের রাস্তা হইতাছে সবচেয়ে সংবেদনশীল আর সেখান দিয়েই বীর্য রস নির্গত হয় এবং সেটা মেয়েদের গহেবরে যাইয়া বাাচ্চা বা সন্তানের জম্ম দেয়। এখন আপনি যদি পুরুষ হয়ে সবচেয়ে সংবেদনশীল প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে কুৎসিত বা খারাপ কর্ম করেন তাহলে তো আপনি পৃথিবীর সমস্ত ধরনের প্যারাসাইট কে রিসিভ করলেন সবচেয়ে সংবেদনশীর জায়গা দিয়ে- যাতে আপনার জীবনে বা দেহে বহূ ধরনের ইনফেকশন হতে পারে যা কখনোই আপনি সারাতে পারবেন না- যেমন- ক্যানসার, এইডস বা বর্তমানে বহুল আলোচিত প্যানডেমিক যার সঠিক রোগ নির্নয়ও যেমন করা যাইতাছে না তেমনি তার প্রতিষেধক ও বের করা যাইতাছে না।
আবার আমাদের দেশের আইনেও এ ধরনরে কাজ কারবার নিষেধ আছে। সমকামিতা (গে বা লেসবিয়ানদেরকে সমকামি বলা হয়। ছেলে হইয়া অপর ছেলের প্রতি আকর্ষন বোধ করা বা মেয়ে হইয়া অপর মেয়ের প্রতি আকর্ষিত হওয়াকে সমকামি বা এই ধরনের অভ্যাস থাকলে তাদেরকে সমকামী এবং সমকামিতা বলা হয়। সমকামিতা বিরোধী আইন আছে বাংলাদেশ সরকারের। পায়ূ পথে ছেলে এবং মেয়ের সেক্সকেও সমকামী বৈশিষ্ট্য হিসাবে অভিহিত করা হয়। আর এই ব্যাপারটা নির্ধারিত হয় প্রাপ্ত বয়স্ক হবার পরে। যেমন- উন্নত বিশ্বে যখণ কেউ কাউকে জিজ্ঞাসা করা হয় যে তোমার সেক্সুয়াল অরিয়েন্টেশন কি? তার উত্তরে আপনাকে বলতে হবে যে - আপনি কি ধরনের সেক্সুয়াল অরিয়েন্টেশনে বসবাস করতাছেন। সম্পূর্ন ধর্মীয় অরিয়েন্টেশন হইতাছে- স্ট্রেইট সেক্সুয়াল অরিয়েণ্টেশন পদ্বতির মানুষ। প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে এবং প্রাপ্ত বয়স্ক মেয়ে পরস্পরকে ভালোবেসে মিশনারী ষ্টাইলে সেক্স করবে এইটাকে ষ্ট্রেইট সেক্সুয়াল মেন্টালিটি বলা হযআর মানুষ প্রাপ্তবয়স্ক হয় ১৮ বছল বয়স থেকে নূন্যতম)। বা পায়ু পথের সেক্স কে পুরুষ নির্যাতন আইন এবং নারী নির্যাতন আইন হিসাবে বর্ননা করা আছে যার সব্বোর্চ্চ শাস্তি হইতাছে মৃত্যুদন্ড বা ফাসি। তো যা কিছু আইনে নিষেধ, ধর্মে নিষেধ বা মেডিকেল সায়েন্সে নিষেধ তা কি হ্যাকারদের করা শোভা পায়? আমি খুব ভালো করে খেয়াল করে দেখেছি সেই হ্যাকার রা বা সেই মেথরের সন্তান রা হইতাছে এই খারাপ প্রজন্মের লোক বা সন্তান। তারা দিন রাত ২৪ ঘন্টা এই নিয়ে গ্যানজাম করবে বা এই ভাবেই তারা মৃত্যূ পর্যন্ত চলবে কারন এইটা তাদের এম্বিশন মনে হয়। আমি কয়েকজন মেয়ের সাথে এই ব্যাপারে ডিসকাস করতে গেলে তারা উত্তর দেয়- খোজ নিয়ে দেখো যে তাদের জিনিসের( লিংগের) সাইজ ছোট- মেয়েদেরকে সুখ দিতে পারে না তাই খারাপ উপায়ে সেক্স করে নিজের সুখ মেটানোর চেষ্টা করে। আমি সেই খারাপ প্রজন্মের ২/১ জনকে লজ্জা ভুলে জিজ্ঞাসা করেছিলাম- তোদের লিংগের সাইজ কতো- তো বলতাছে ৩/৪ ইঞ্চি। পরে বুঝতে পালরাম যে- সেই সকল মেয়েদের কথাই সত্যি। আগে অনেক পেপার পত্রিকাতে দেখেছি যে- সোরা দেশে এই ধরনের লোকদের কে গ্রাম বাংলার মানুষেরা জবাই করে ফেলাইয়া রাখতো- জিজ্ঞাসা করলে বলতো যে- তারা খারাপ কাজ করেছে বা করতো। অনেক সময় দেখেছি গ্রাম বাংলাতে প্রেমিক প্রেমিকাকে ফাসিতে লটকাইয়া দিতো - পেপারে নিজউজ আসতো- জিজ্ঞাসা করলে বলতো তারা খারাপ কাজ করতো তাই তাদেরকে ফাসিতে লটকাইয়া দেয়া হয়েছে। আগে অনকেকে প্রকাশ্য দিবালোকে গুলি করে হত্যা করা হতো বা প্রকাশ্য দিবালোকে কুপাইয়া হত্যা করে ফেলাইতো। হয়তো সেগুলোর বিচার করলে এরকম কারনই বের হবে।
সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো- মুসলিম ধর্মে উল্লেখ আছে - সৃষ্টিজগতে ৬৫০০০ মাখলুকাত বা পশু পাখি জীব বা গাছ পালা আছে। তাদের মধ্যে অনেককেই সেক্স করে তাদের বংশ বৃদ্বি করতে হয়। মানুষ তো আর গাছ না যে একা একা বংশ বিস্তার করবে। পশু পাখি বা জীব বা প্রানি জগত কে অতি অবশ্যই বিপরীত লিংগের সাহায্যে যৌনকর্ম করে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত নিয়মে বংশ বিস্তার করতে হবে। রাস্তার যে কুকুর- যে প্রকাশ্য দিবালোকে সেক্স করে বা সেক্স করার পরে জট লেগে থাকে সেও কখনো ভুল করে বা সৃষ্টি জগতের কোন পশু পাখি ও ভুল করে পায়ৃ পথে খারাপ কাজ করে না বা পায়ু পথে সেক্স করে না। তো জনমনে প্রশ্ন জাগে- যে সকল মানুষ এই খারাপ উপায়ে তাদের যৌন চাহিদা পূরন করে থাকে তাার কি মানুষ নাকি টেষ্টটিউব (ধারনা করা হয় যে টেষ্টটিউব প্রজন্মের সিক্সথ সেন্স কাজ করে না)। বিশেষ করে প্রাপ্ত বয়স্ক বা জ্ঞান হবার পরে কোন মানুষ এই ধরনের খারাপ কাজ করতে পারে না বলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করে থাকি।
তথ্য প্রযুক্তর যুগে গুগল ডট কম সার্চ না করে আপনি খুব বেশীদূর যাইতে পারবেন না। কারন গুগল ডট কম পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সার্চ ইন্জিন ডাটাবেজ। যে কোন ব্যাপারে ৯০% এর বেশী তথ্য পাবেন আপনি গুগল ডট কম থেকে। তো বেশ কিছু বছর যাবত আমি আমার নিজস্ব রিসার্চে দেখলাম- যারা নতুন ফ্রি ল্যান্সার কিংবা আউটসোর্সিং কাজ শিখতে আসে তাদের মধ্যে অনেকেই বলে বসে য ভাইয়া গুগল ডট কম সার্চ করি না। গুগল ডট কমে যদি কেউ সার্চ না করে তাহলে আপনি আপনার ডাটা বা তথ্য পাবেন কি করে? আবার অনেক কে দেখলাম যে গুগল ডট কম কি সেটাই জানে না। সেই খারাপ ধারনা নিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে এসেছে। এমন কোন টাচ মোবাইল ই নাই দুনিয়াতে যেখানে গগুল ডট কম সার্চ ইন্জিন দেয়া নাই। নিজে নতুন মোবাইল কিনে বা গিফট পেলে সেটা তো একবারের জন হলেও ঘাটাগাটি করে দেখা উচিত। অনেক সময় আমরা অনেকের প্রশ্নের উত্তরে আমরা ফ্রি ল্যান্সার রা আনমনে বলে ফেলাই যে- কাইন্ডলি গুগল করেন। গুগল করেন মানে বলতে বোঝানো হয় যে- গুগল ডট কমে আপনি সার্চ করেন। কিন্তু অপর সাইড থেকে উত্তর আসবে যে- ভাইয়া আমরা গগুল করি না। ভাবখানা এমন যে আমরা বুঝি তাদেরকে গগুল ডট কমে সার্চ করতে না বলে খারাপ কিছু করতে বলেছি। তো এই ধরনের ধ্যান ধারনা নিয়ে আপনি ফ্রি ল্যান্সার জগতে বোধ করি ১ ডলার ও রেমিটেন্স আনতে পারবেন না। উল্লেখ্য থাকে েয- ফ্রি ল্যান্সিং জগতে রেমিটেন্স আসা শুরু হয়েছে মিনিমাম ২০০৬ সাল থেকে।
তো সেই হ্যাকার বা মেথরের সন্তানকে বলতে চাই যে- শযতানের ধর্ম বংলাদেশে চালু করার চেষ্টা করিস না কারন এর পরিমান নিশ্চিত মৃত্যু। বাংলাদেশ ৩৬০ অলি আউলিয়ার দেশ। এইখানে লোকালয়ে কোন ধরনের খারাপ প্রজন্ম কে এলাও করে না। আর লোকালয়েই বসবাস করে ৭০% মানুষ। তো বাংলাদেশে যে খারাপ প্রজন্মের কথা সময়ে সময়ে বিভিন্ন খানে শোনা যায়- আমার মনে হয় তারাই হ্যাকার যারা ব্যাংক ডাকাতি ব্যাংক হ্যাকার, প্রাইভেট ব্যাংক হ্যাকার বা রেমিটেন্স চুরি করেছে বলে ধারনা করা হইতাছে। হয় তারা সমকামি অথবা তারা মেয়েদরে সাথে খারাপ উপায়ে মেলামেশা করে যার ফলে সহজ সরল স্বাভাবিক পদ্বতির বাংলাদেশ থেকে তাদেরকে গ্রেফ্তার বা এরেষ্ট করা যাইতাছে না। শুনেছি সকল প্রকার খারাপ মানুষের জায়গা হলো জেল। এই ধরনের খারাপ প্রজন্ম কে আইডেন্টিফাই করে তাদের কে হয় সারা দেশের জেল খাণা গুলোতে ভরে রাখা উচিত বা চাইলে বিচারের সুবিধার্তে সাময়িক ভাবে পুরাতন ঢাকার জেল বা সদ্য তৈরী হওয়া রোহিংগোদের যে আবাস স্থল নোয়াখালীর সুবর্নচরে তৈরী হয়েছে সেখানে নিয়া রাখতে পারেন।
নোট: হ্যাকার বলতে বোঝানো হয়- ইন্টারনেটে তথ্য চুরি, ব্যাংক একাউন্ট বা ব্যালান্স চুরি, রেমিটেন্স চুরি, রিজার্ভ চুরি, ভ্যাংক থেকে নগত টাকা চুরি। আর েসামাজিক যোগাযোগে র মাধ্যমে হ্যাকার ভরতে বোঝানো হয়- ফেসবুক বা যে কোন সোশাল মিডিয়ার একাউন্ট চুরি বা তথ্য চুরি। তেমনি ইন্টারনেটে আছে ওয়েবসাইট হ্যাক করা বা ইমেইল একাউন্ট চুরি করা। এক কথায় হ্যাকাররা চোর। তাদের বিরুদ্বে বাংলাদেশ সরকারের আইন আছে - মিনিমাম সাত বছরের সশ্রম কারাদন্ড এবং সব্বোচ্চ বোধ করি ফাসি।
সামাজিক হ্যাকার বা ইমোশণাল হ্যাকারদের নিয়ে আমার ব্যক্তিগত রিসার্চ বা এনালাইসিস আরো একদিন প্রকাশ করবো। আমার এই আজকের লেখাতে অনকে রাফ টাফ কথা ব্যবহার করেছি বোঝানোর সুবিধার্থে। আশা করি সহজ ভাবে নিবেন।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl