Translate

Friday, September 18, 2020

White Hat SEO- Off Page optimization- Social Media (Example: Facebook) Marketing . Part - 04। সোশাল মিডিয়া প্যানেলের অল খুটি নাটি।

আমার ব্লগে যারা নতুন ভিজিট করতে আসে তাদেরকে অলওয়েজ স্বাগতম। এইখানে আমি  ফ্রি ল্যান্সিং, আউটসোর্সিং, মার্কেটপ্লেস এবং আরো কিছু সমসমায়িক বিষয় নিয়ে লিখি। আমার ব্লগটা নিয়মতি লেখার  ইচ্ছা আছে- প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু সময় ব্যয় করে। পরে ধীরে ধীরে ব্লগ কে আরো প্রফেশনাল রুপ দেবো। আমি বিশ্বাস করি যারা আমার ব্লগ নিয়মিত ভিজিট করেন তাদের কারো না কোর কোন না কোন বাবে উপাকর হবে সেই জন্যই লিখে থাকি। আমি আমার জানারপ রিধিকে আরো বাড়াতে চাই। তাই ব্লগে আপনাদের কমেন্টস আশা করি। এইখানে কমেন্টস করতে হলে জিমেইল লগইন করে করতে হয়। এইখানে জিমেইল দিয়ে লগইন করলে কখনোই আপনার জিমেইল বা গুগল ডট কম একাউন্ট হ্যাক হবে না কারন ব্লগার ডট কম বা ব্লগস্পট সম্পূর্ন ই গুগলের ব্যক্তিগত সম্পদ। গুগলের যতো সার্ভিস আচে সমস্ত সার্ভিস আপনি একটি ইমেইল দিয়ে ই ব্যভহার করতে পারবেন। কিন্তু গগুরেল মতো দেখতে এরকম কোন সার্ভিস এ সহজে আপনি ই মেইল অথেনটিক করবেন না। তাহলে আপনার একাউন্টে র এক্সস যে কেউ পরিবর্তন করার চষ্টো করতে পারে। কারন হ্যাকাররা সবসময় চতুর্দিকে উৎ পেতে তাকে। আমাদের দেশের সামাজিক ব্যবস্থার খারাপ লোকদের মতো। একটা মেয়ে যখন রাস্তা দিয়ে একা একা হেটে যায় তার দিকে সব ধরনের মানুষ যেমন একবার হলেও ঘুরে তাকায় তেমনি ইন্টারনেটে যারা দরকারি, গুরুত্বপূর্ন তাদের চারপাশেও হ্যাকার রা সবসময় উৎ পেতে থাকে- যেনো কোন না কোন ভাবে আপনার কোন না কোন ক্ষতি করতে পারে। আমার আরো অনেক আগে থেকেই ব্লগ লেখার ইচ্ছা ছিলো (২০০৬ থেকে) - স্পেফিক্যালি এই ব্লগার ব্লগ টাই। বাংলাদেশের সমাজে দালাল/ রাজাকারেরা পরিকল্পনা মোতাবেক (আমি এই ধারনা পোষন করি)  একটা অপূরনীয় ক্ষতি করে দিয়ে গেছে যা হাইতাছে তারা বাংলাদেশের সব ধরনের সমাজে যাইয়া বলে বেড়াইছে ব্লগার রা নাস্তিককিন্তু আদতে ব্লগার ডট কম একটা ওয়েবসাইট ঠিকানাএকটা ওয়েবসাইট এর ঠিকানা কখনো নাস্তিক হতে পারে না । সেই কারনে আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে আমরা ফ্রি ল্যান্সাররা  সাত বছর ঘ্যাপ নিলাম মানুষকে বোঝানোর জন্য যে -  ব্লগ আসলে লেখালেখি করার একটা স্পেস (ফ্রি ল্যান্সাররা সবাই মিলে তখন ইন্টারনেটে বৈঠক করে আমরা এই সিদ্বান্ত নিয়েছি যে- এইটা আমাদের খুবই দরকারি এসইও ফ্যাক্টর- সো এই ব্লগের ব্যাপারটাকে ওকে করতে হবে। ওয়েব ২.০ ব্লগ ছাগা কোন ওয়েবসাইট কে র‌্যাংকিং করা বা রাখা তখন একটু হলেও কষ্টকর ছিলো। এইখানে আপনার যদি জিমেইল এড্রেস থাকে তাহলে আপনি বিনামূল্যে ব্লগার ডট কম একাউন্ট খুলে বা ওপেন করে আপনিও যা মনে চায় রিখতে পারেন। এই ব্যাপারে আপনি আমার একটা ভিডিও আছে- সেটা পুরোপুরি দেখতে পারেন। আশা করি আপনার  ভুল ধারনা ভেংগে যাবে। আর এর মাঝে বাংলাদেশের সমাজে বা সমাজব্যবস্থায় ব্লগার রা যে নাস্তিক না তা আমরা প্রমান করতে পেরেছি কারন ব্লগার ডট কম একটা ডিজিটাল ডায়েরীর মতোন। এইখানে আপনি যদি ধর্মবিরোধী কথা লিখেন তাহলে আপনি নাস্তিক ব্লগার হিসাবে গন্য হবেন যেমন আপনি যদি  নিউজপ্রিন্ট পত্রিকায় ধর্মবিরোধী কথা বার্তা লিখেন তাহলে এইখানে নিউজপ্রিন্টের কোন দোষ যেমন নাই- তেমনি ব্লগার ডট কমে আপনি যদি ধর্মবিরোধী কথা লিখেন তাহলে এইখানে ব্লগার ডট কমের বা ব্লগার দের কোন সমস্যা নাই - যে বা যারা ধর্মবিরোধী কথা বার্তা লিখেছিলো ব্লগার ডট কমে এবং লিখে থানা শাহবাগে অনুষ্টিত গনজাগরন -  ২০১৩ সালে থানা শাহবাগে অনুষ্টিত তরুন প্রজন্মের গনজাগরন কে টার্গেট করে - ঈর্ষান্তিত হয়ে, পন্ড করার জন্য  তাদেরকে আপনি নাস্তিক ব্লগার বলতে পারেন। ব্যাপারটা ছিলো এক ধরনের হাস্যকর - সমসাময়িক আন্দোলনের জোয়ার হিসাবে তরুন প্রজন্মের গনজাগরনে পরিকল্পিতভাবে ধর্মবিরোধী ব্লগ লিখে বা পাবলিশ করে সারা দেশের মানুষকে ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়াইয়া দিছে তেমনি আশাতে বুক বাধা বাংগালীদের আশা বিফলে যায় নাই- বিচার হয়েছে রাজাকারের প্রকাশ্য দিবালোকে ধরতে গেলে- ফাসিতে ঝুলিয়ে রায় কার্যকর করা হয়েছে। দালাল রাজাকার দের চক্রান্ত বললাম কারন শুধূ মাত্র দালাল রাজাকার প্রজন্ম ই মন থেকে থানা শাহবাগে অনুষ্টিত গনজাগরন কে এখনো এলাও করে নাই (অনেক খানে দেখেছি   থানা শঅহবাগে অনুষ্টিত গনজাগরনরে ছেলে মেয়েদেরকে রাস্তার ফকির বলেছে বা ভিখারি বলেছে বা এমনকি  রাস্তার কুত্তা ও বলেছে [শুনে কষ্ট পেয়েছি যে যারা বীর বাংগালীর সন্তান তাদেরকে গালি গালাজ করেছে - একদিন বিচার হবে। ৪৩ বছর পরে যদি রাজাকারকে ফাসিতে ঝুলাইতে পারে তাহলে বাংলাদেশের এ ক্লাস নাগরিকদের কে যারা ফকির/ভিখারী/রাস্তার কুত্তা বলে গালি গালাজ দিয়েছে তাদেরও  বিচার হবে)। এছাড়া সারা দেশের মাুনষ গনজাগরনের সাথে প্রকাশ্যে বা মনে মনে জয় বাংলা বলে সম্মতি জ্ঞাপন করেছে।  আমি আজো সেই সকল নাস্তিক ব্লগারদের ফাসি চাই সামাজিক ভাবে  বা আইনগত ভাবে যারা ধর্মের বিরুদ্বে লিখেছিলো আর নাম দিয়েছিরো পিুক্যলিয়ার বাবা (তথাকথিত থাবা বাবা নাস্তিক ব্লগ বিষয়ে বলতাছি)। এখনো এ বিষয় নিয়ে সার্চ দিলে অনেক তথ্য পাওয়া যায়। 


আমি আসলে বিশ্বাস করি না যে কোন শিক্ষিত ছেলে  ইন্টারনেটে বসে ধর্মবিরোধী কথা লিখেছে - কারন ইন্টারনেট একটা অসীম ব্যাপার এর মতো। আর যারা শিক্ষিত তারা অতি অবশ্যিই জানে যে ইনফিনিটিভ মানে কি? । কারন যতোগুলো লোককে নাস্তিক ব্লগার বলে হত্যা করা হয়েছে- তাদের কাউকেই কখনো শোনা যায় নাই যে অণ্য কারো সামনে বসে লিখেছে। এখন যদি আমি ছদ্ম নামে ব্লগ লিখে আপনার নামে চালান করে দেই তাহলে কি সেটা তে আপনাকে  মিন করা হবে। আপনাকে তো বুঝতে হবে বা জানতে হবে যে কে কোথা থেকে কিভাবে এই ব্যাপারটা লিখেছে। চাইলে আপনি আমার ইন্টারনেট এবং ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ হ্যাক করে আমার ফুল ডিটেইলস ব্যবহার করেও লিখতে পারেন। আপনি হ্যাক করে আমার কম্পিউটারে ঢুকে আমার বিুরদ্বে লিখে দিলেন তাহলে কি প্রমান হয়ে গেলো যে আমি খারাপ? এখন অবশ্য অনেক উন্নত টেকনোলজী এসেছে যার বদৌলতে র‌্যাব বা পুলিশ সাথে সাথেই কনফার্ম  হতে পারে যে- ডিভাইসে কোন হ্যাক হয়েছে কিনা এবং তারা নিজেরা সে সময় সেগুলো কিছু লিখেছে কিনা- স্পেফিক্যালি ফেসবুক এবং ব্লগার ডট কম এই দুইটার বিষয়ে কন্ট্রোল আছে র‌্যাব-পুলিশের। তারা চাইলে যে কোন সময়ে যে কোন পোষ্টিং ডিলেট করে দিতে পারে - তাার এখন এই ক্ষমতা অর্জন করে নিয়েছে। প্রথমে পোষ্টিং ডিলেট করা হবে তারপরে সতর্ক করা হবে এবং ফাইনালি এ্যাকশন নেয়া হবে এইটাই সঠিক নিয়ম। আর যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নাই বা জারজ তাদের বিুরদ্বে কিভাবে এ্যাকশন নিবে সেটা তারাই ভালো জানে। যার জাতীয় পরিচয়পত্র আছে তার আত্মপক্ষ সমর্থন করার অধিকারও আছে। বাংলাদেশ কে অনেক সময় হ্যাকারদের স্বর্গরাজ্য বলা হইতো কারন বাংলাদেশে পার হেড ইউজার আইপি এড্রেস নাই যার কারনে বোধ করি পেপাল এখনো বাংরাদেশে তাদের অপারেশন চালু করতে পারে নাই আর অদূর ভবিষ্যতে চালু করে কিনা সৃষ্টিকর্তাই ভালো জানে। 


আশা করি বর্তমান প্রজন্মের সকলেই এই ব্যাপারটা উপলব্দি করে সারা দেশের মানুষের সাথে সুর মেলাবেন এবং তথকথিত থাবা বাবা নামক নাস্তিক ব্লগারদের ফাসির দাবী জানাবেন।  কারন ইন্টারনেটে আপনি ধর্ম বা রাষ্ট্র বিরোধী কোন কিছু লিখতে পারবেন না। রাষ্ট্রবিরোধী কিছু লিখলে আপনাকে জেলখানাতে যাইতে হবে। আর ধর্মবিরোধী কোন কিছু লিখলে ধর্ম ভীরু বাংলাদেশীরা নিশ্চিত আপনাকে ফাসি দেবে। এই ব্যাপারটা তাৎক্ষনিক ভাবে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে সারা বিশ্বে ছড়াইয়া দেবার চেষ্টা করা হয়েছিলো। কিন্তু যারা সপ্রতিভ ইন্টারনেট ব্যবহার কারী এবং চালাক বা সুশিক্ষিত তারা তাৎক্ষনিক ভাবে সে ব্যাপারটার প্রতিবাদ জানায় এবং সোশাল মিডিয়া তে ভাইরাল হওয়া পোষ্টিং গুলেোতে রিপোর্টিং দেয়া শুরু করে এবং কিছু ক্ষনের মধ্যেই সেই ব্লগটাকে এবং রিলেটেড পোষ্টেং গুলোকে ইন্টারনেট থেকে  ডিলেট করে ফেলানো সম্ভব হয়। এইখানে সেই সোশাল মিডিয়া ফ্যাক্টরটাকে বিবেচনা করার জন্য বলা হলো।

অপার সম্ভাবনাময় ব্লগার ইন্ডাষ্ট্রিজ টাকে ধ্বংস করার জণ্য এই পরিকল্পনা করা হয়েছিলো বলেও আমার কাছে মনে হয়- যেনো এই দেশের কোমল মতি ছেলে  মেয়েরা ব্লগ লিখে মনিটােইজেশন না করতে পারে এবং রেমিটেন্স হিসাবে ডলার উপার্জন করতে না পারে (কারন পুরো ব্যাপারটা দিয়ে অংশগ্রহন করা বা ব্লগ মনিটাইজেশন শুরু করা একদমই ফ্রি) । এ দেশের এখনো এমন অনেক  লোক আছে- যারা প্রকাশ্য দিবালোকে বাংলা বলা বা লিখা কখনো পছন্দ করে না। তারা তাদের দেশের ভাষাকেই ভালোবাসে - আমাদের দেশের ভাষাকে তারা এমন পরিমান ঘৃনা করে যে আপনি যদি ইন্টারনেটে বাংলা লিখেন তাহলে সাথে সাথেই তাার প্রতিবাদ করে উঠবে কিন্তু বাস্তবে সেটা মুখ দিয়ে বলার মতো সাহস পাবে না। যদি মুখ দিয়ে বলতো যে তারা বাংলাদেমেল মাতৃভাষা বাংলা ভাষাকে ঘৃনা করে তাহলে সাতে সাথে তাদের বিুরদ্বে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া যাইতো - আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস এর ভাষা কে অপমান করার জন্য। বাংলাদেশে বসবাস করে- বাংলাদেশী হিসাবে বসবাস করে- বাংলাদেশের নাগরিকত্ব নিয়ে বসবাস করে অন্য কোন দেশের বিশেষ করে শত্রু দেশের ভাষাকে ভালোবাসার কোন উপায় নাই। আপনার যদি বাংলা ছাড়া শতরু দেশের  ভাষাকে ভালো লাগে তাহলে আপনি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য দেশেল নাগিরকত্ব গ্রহন করে সেই দেশের ভাষাকে নিয়ে বলতে তাকনে - কেউ কিছূ বলবে না। কিন্তু আপনি বাংলাদেশী হয়ে থাকলে আপনাকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রতি সম্মান রেখে চলতে হবে কারন সেটা আইন। কেনো এই ঘটনাটা উল্লেখ করা হলো: যখন এই কাহিনীটা হয় তখন আমরা ইন্টারনেটে বসে ছিলাম এবং ফ্রি ল্যানসিং রিলেটেড কাজ করতেছিলাম। যখণ এই ধরনের পোষ্ট দেখি তখন প্রথম আমি যে কাজটা করে থাকি তা হইতাছে রিপোর্টিং-ফেসবুক এবং অণ্যান্য সোশাল মিডিয়ার কর্তৃপক্ষকে জানানো যে- এইখানে একটা বাজে বা খারাপ ব্যাপার সংঘটিত হয়েছে। আর সবাইকে অুনরোধ করা ও যে এই ব্যাপারটার বিরুদ্বে রিপোর্টিং করার জণ্য - আর যারা জানতে চেয়েছে যে ভাই কি করবো- তখন তাদেরকে বলেছি যে- কন্টিনিউয়াস রিপোর্ট  করার জন্য যেনো খুব দ্রুত এই পোষ্ঠিং গুলোকে  ডিলেট কের দেয়া যায়। এইটা একটা অভিজ্ঞতা সোশাল মিডিয়া তে - যা আপনাদের শেয়ার করলাম। আপনাদেরকেও  সোশাল মিডিয়া ব্যবহার করার সময় বিচক্ষন হতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যেনো আপনার জণ্য রাষ্ট্র বা দেশের বা ধর্মের যেনো কোন ক্ষত না হয়।  


ধরেন আপনি ইন্টারনেটে সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং করেন। এখণ একদল লোক ধর্মবিরোধী বা রাষ্ট্রবিরোধী আপনাকে অনেক টাকার লোভ দেখালো সেটাকে ভাইরাল বা পাবলি করে দেবার জন্য। আপনি সারা বিশ্বে সেটাকে পাবলিশ করার জণ্য যে কোন একটা সোশাল মিডিয়া টেকনিক কে এপ্লাই করলেন যা নিয়ম মতো ঠিক হলো না। টাকার জন্য আপনি রাষ্ট্র বিরোধী বা ধর্মবিরোধী কোন লেখাকে মার্কেটিং করতে পারবেন না। সেটা বাংলোদেশী হয় বা আন্তর্জাতিক ভাবে হোক। আপনি কোন ধরনের পোষ্টিং এর রিলেটেড অফার পাইলেই প্রথমেই আপনার কাজ হবে সেটাকে রিপোটিং করা এবং এভয়েড করে যাওয়া। আপনি যদি সেটাকে রিপোটিং করার জন্য প্রথমেই শেয়ার করা মূরু করেন তাহলে সেটাকে ইন্টারনেট থেকে ডিলেট করতে অনেক কষ্ট করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি সেটাকে লিংক সেভ করে পিকচার বা ইমেজ আকারে শেয়ার করেন তাহলে সেই সোশাল মিডিয়া পোষ্টিং টা শক্তিশালী হলেঅ না সোশালা মিডিয়া সিগনাল জেনারেট হবার কারনে আর আপনি সেই পোষ্টিং টাতে কমেন্টস করেও জানাতে পারেন যে পোষ্টিং টা ডিলেট করার জণ্য। তারপরেও যদি আপনি স্ক্রিনশট নিয়ে শেয়ার করাতে কাজ না হয় তাহলে আপনি বাংলাদেশ পুলিশের সিআইড সেকসানে  বা বাংলাদেশ র‌্যাবের ডিজিটাল আইসিটি সেকসানে জানাতে পারেন। তাতে করে আপনি একটা সোশাল দ্বায়িত্ব পালন করলেন। আ্র এইটা আপনার কর্তব্য। আপনি যে কোন নরমাল সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং অফারকে গ্রহন করতে পারেন। তাৎক্ষনিক ভাবে ব্যাপারটা সারা বিশ্বে ছড়াইয়া দেবার যে প্ল্যান ছিলো তা ছিলো সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং রিলেটেড কোন গ্রুপের ব্যাপার। যখন বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ইন্টারনেট সরকারের প্রতি আহবান বা ানুরোধ জানানো হয়েছে- তখন তাার উত্তর দিয়েছে যে ব্যাপারটা সারা বিশ্বের সোশাল মিডিয়া থেকে রিমুভ করে দেয়া হয়েছে। সেজন্য গনজাগরন কে আপনি কলংকিত করতে পারবেন না- কারন এই ঘটনাটা ছিলো গাজাগরনরে জণ্য একটা কলংক। 


আজকে যে বিষয়টা নিয়ে কথা বলতে চেয়েছি সেটা হইতাচে ইন্টারনেটের যে কোন ওয়েবসাইট থেকে সোশাল মিডিয়া সিগনাল কেনাটা সেইফ কিনা? এইটা আসলে ডিপেন্ডস করবে আপনার অভিজ্ঞতার উপরে। আপনি অনেক সশয় সোশাল মিডিয়া রিলেটেড ওয়েবসাইট দেখরেই বুঝতে পারবেন যে কোনটা ফেইক আর কোনটা রিয়্যাল। েএখণ আপনি গুগলে সার্চ করে দেখলেন যে অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা ইন্টারনেটে সোশাল মিডিয়া সিগনাল সেল করে থাকে। আপনি ২/১ টা ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করে  অর্ডার দিলেন এবং কিছুক্ষন  পরেই আপনি আপনার  পোষ্টিং এ বা পেজে লাইক পাওয়া শুরু করলেন। আমি আমার পুরো ৪ টা লেখাতেই শুধূ মাত্র ফেসবুক পেজ এবং পোষ্টিং লাইককে এক্সাম্পল হিসাবে ধরে  লিখেছি। আপনি এইটাকে যে কোন সোশাল মিডিয়া সিগনালের সাথেই কমপ্য়োর করতে পারেন। আর যদি আলাদা করে কোন সিগনালের ভ্যাপারে ডিটেিইলস জানতে পারেন তাহলে আমাকে ইমেইল বা কন্ট্রাক্ট করে জানাবেন- আমি সেটা পরবর্তীতে লেখার চেষ্টা করবো। 


একটা ওয়েবসাইটে আপনি লাইকের অর্ডার দিলেন আর সে ওয়েবাসইট আপনাকে ঠিক ঠাক মতো সেটা ডেলিভারি দিয়ে দিলো। আর আরেকটা ওয়েবসাইটে আপনি অর্ডার দিলেন কিন্তু তারা আপনাকে  ছবি চাড়া সব লাইক ডেলিভারি দিয়ে চলে গেলে। এইখানে আপনি বুঝতে পারবেন যে-  একটা ওয়েবসাইট আপনাকে ফেইক ডেলিভারি দিয়েছে কারন তাদের সাথে এপিআই এর কোন যোগাযোগ নাই । আবার আরকেটা ওয়েবসাইট যেটা আপনাকে অল রিয়েল ডেলিভারি দিয়েছে সেখানে আপনি বুঝতে পারবেন যে তারা অনেকটাই ভালো কারন তারা সোশাল মিডিয়া ডেভেলপার প্যানেল সাহায্য নিয়েছেন। যেমন: আরো একটা কাহিণী মনে পড়ে গেলো। ২০১৩ সালে আমাকে একদল হ্যাকার চ্যালেন্জ করলো যে- আমার ফেসবুক প্রোফাইলে ১৫০০ ফ্রেন্ডস এর প্লেসে ৫০০০ ফ্রেন্ডস এড করে দেখালে তারা আমাকে আর বিরক্ত করবে না। তো আমি একটা সোশাল মিডিয়া প্যানেলে সাহায্য নিলাম- সেখানে প্রায় ইউরোপ এবং আমেরিকা থেকে ৩৫০০ ফ্রেন্ডস এর অর্ডার দিলাম। এপিআই প্যানেল ছিলো। ১২-১৫ ডলার চার্জ কেটে নিলো এবং কিূছক্ষনের মধ্যেই আমার ফেসবুক প্রোফাইলে ৫০০০ ফ্রেন্ড এড হয়ে গেলো। তো আমি সেই সকল রিয়েল প্যেন্ডস গুলো এড হবার ফলে সোশাল মিডিয়া প্যানেলের এডমিন কে জানালাম তখন তারা বললো যে - ওকে । বলে তাার সেই সার্ভিস টা বাংলাদেশে থেকে অফ করে িদলো। আপনি বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না- সেই ৩৫০০ প্রোফাইল যারা এড হয়েছে তাার প্রথ্যেকেই আমার ক্লায়েন্ট কোয়ারিটির। অলরেডী ১০ জন আমাকে সেই পরিমান কাজও দিয়েছে আবার সেই পরিমান েপমেন্টও  দিয়ে থাকে যা আমরা লোকালি পেমেন্ট বিডিএর মাধ্যমে রিসিভ করে তাকি বা লোকালি বাই সেল করে ফেলাই। শুনেছি সেই লোক বলে আজো বিশ্বাস করে না যে- সোশাল মিডিয়া প্যানেল থেকৈ আমার েফসবুক েফ্রন্ডস এড হয়েছে। সে  অশিক্ষিত আর নিরক্ষর বরে আমি তার সাথে রাগতে যাই নাই। কারন শিক্ষিত মানুষকে বোঝানো যায়- যে অশিক্ষিত তাকে কিভাবে বুঝাবো? নিকট গত প্রমান হিসাবে আপনি নীচের ইমজেগুলো দেকরে বুঝতে পারবেন যে- গ্রুপে ফ্রেন্ডস এড করা বা ইভেন্টে ফেুসবুক প্রোফই্ল এড করা এপিআই সার্ভারের মাধ্যমে একদম সহজ। আপনি হয়তো বলতে পারেন যে- ভাইয়া ফ্যানেলে যে প্রাইজ আর ওয়েবসা্িটে যে প্রাইজ তা  তো সেম না। একটা ওয়েবসাইট মেইন টেইন করা আ্র একটা প্যানেলের সাথে ভালেঅ সম্পর্ক রাখা, সার্ভিস তৈরী করা, ক্যাশকে ডলারে কনভার্ট করে আপলোড করা বা ডলার এ পেমেন্ট রিসিভ করা, পেমেন্ট কোম্পানীর পারমিশন আদায় করা (যেমন: পেপাল) , অর্ডার রিসভ করা, অর্ডার প্লেস করা, ভালো সার্ভিস খুজে বের করা এবং ভালো প্যানেল থেকে অর্ডার নেয়া বা প্লেস করা এবং সেগুলোকে ক্লায়েন্টের কাছে এপ্রুভ করা- ্রকেম অনেক ভ্যাপার আছে। নিয়মিত ডেভেলপার কস্ট দেয়া ওয়েবসাইট, ডোমেইন কষ্ট দেয়া, হোষ্টিং কষ্ট দেয়া, এসইও করানো আর ক্লায়েন্টের ডিটেইলস বা সিক্রেট কে সেভ করা এরকম হাজার হাজার ব্যাপার আছে বলেই প্রাইজ য়ো হয় অনকে বেশী পরিমানে আর তাতে ইউরোপ বা আমেরিকান ক্লায়েন্টরা তেমন কিছু মনে করে না কারন তারা জানে যে আমরা গরীব আর এগুলো মেইনটেইন করার ও ব্যাপার আছে অনেক।  








উপরের চিত্রের ছয়টা ছবি যদি আপনি দেখেন তাহলে আপনি এমন কিচু টার্ম পাবেন যা আপনি প্রথমে বুঝতে পারবেন না। সেজন্য নীচে আমি টার্ম গুলোর ডিটেইলস লিখে দেবো। আর সবার ণীচের ছবিটা দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন যে - আমি কিভাবে আমার ফেসবুক প্রোফইলে ফ্রেন্ডস এড করেছি কারন এতাদিন আমার প্রোফাইরে আমার পরিচিত কোন ফ্রেন্ডস ছিলো না। এখণ আস্তে আস্তে ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান যারা াতদের প্রোফাইল ডিলেট করে দিতাছে বা বন্ধ হয়ে যাইতাছে তাদেরকে আমার ফ্রেন্ডলিষ্ট থেকে অফ করে দিয়ে আমারপ রিচিত ভাই ব্রাদারদেরকে এড করতাছি। আর আপনি যদি সোশাল মিডিয়া প্যানেল েএ সিগানালের ব্যভসা করতে চান তাহলে আপনি উপরে ছবিতে ক্লিক করে ওয়েবসাইটে  সরাসরি রেজিষ্ট্রেশন করতে পারেন তাতে আপনার  প্রতি  অর্ডার থেকে আমার বেনিফিট হবে সবসময় সর্ব্বোচ্চ ১০%। এই সার্ভার টা দিয়ে আমি আমার সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং কে কন্ট্রোল করে থাকি এবং অশেষ শুকরিয়া যে আমি আমার নিয়মিত হাত খরচ চালাতে পারতাছি। 


K= 1000. (K মানে কিলোগ্রাম। প্রতি ১০০০ কে সোশাল মিডিয়া সার্ভারে কে হিসাবে প্রকাশ করা হয়)
Max= Maximum. (সর্ব্বোচ্চ বোঝানো হয়)
Max 50K=  Maximum 50000. মানে যেখানে আপনি অর্ডার সেট করবেন সেটাতে আপনি ম্যাক্সিমাম ৫০০০০ সিগনার পাবেন এড করতে। 

30 dasy Refill Guarantee=  যদি ৩০ দিনের ভেতরে কোন সিগনাল ড্রপ হয় তাহলে আপনি সেটা রিকভারি করতে পারবেন।  
Instant= সাথে সাথেই সিগনাল এড করা। 
20k/day=  20000/Day প্রতিদিন ২০০০০ সিগনাল এড করা সম্ভব হবে। 
Real Likes= All original like action. সম্পূর্ন রিয়েল পদ্বতির এ্যাকশণ । মানুষজন বাস্তবে লাইক দিবে কিন্তু ছবি নাও তাকতে পারে। 

180 Days Refill Guarantee=  ১৮০ দিনের মধ্যে কোন সিগনাল ড্রপ হলে ফেরত পাওয়া যাবে মানে রিকভারি হবে। 
0-8 hours=  ০-৮ ঘন্টার মধ্যে শূরু হবে। 
Life time Guarantee= সারা জীবেনর জণ্য সিগনাল । কোন ড্রপ হবে না। ড্রপ হলে সেটা সার্ভার দেখবে। 
Worldwide= সারা বিশ্ব। 
LQ= Low Quality খুবই নিম্নমানের কোয়ালিটি। 
Super Instant=  খুব দ্রুত এড করে দেয়া হবে। 
No Refill= যদি সিগনার ড্রপ হয় তাহলে কোন রিফিল দেয়া হবে না। 

এরকম আরো অনেক অনেক ফাংমণ আচে যা ঠিকঠাক মতো বুজতে পারলে মাসে আপনি কোটি টাকাও উপার্জন করতে পারবেন তবে কিনা  স্পেফিক্যালি আপনি বাংলাদেশের জণ্য তেমন কোন সার্ভিস খুজে পাবেন না। কিছূ কিছূ সার্ভারে আছে বাংলাদেশ রিলেটেড সার্ভিস বা মাঝে মাঝে ওপেন হয়। কিন্তু আপনি যদি মনে করেন যে - বাংলাদেশের সোশাল মিডিয়া ইন্ট্রাষ্টিজ ফেইক ইন্ড্রাষ্ট্রি- তাহলে বুঝতে হবে যে বাংলাদেশের এপিআইটা কারো না কারো কােছে আছে হ্যাকড হয়েছে বা সরকারি উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ব্যাপারটা বুঝতে পারতাছে না ফলে এক্টিভেট পারতাছে না । বাংলাদেশের সোশাল মিডিয়া এপিআই থেকে আপন বলে দিতে পারবেন যে আপনি এপিআই সার্ভিস টা সোশাল মিডিয়া প্যানেল তেক ব্যবহার করতে পারবেন কিনা ? আর যদি না থাকে তাহলে পুনরায়  এই ব্যাপারে একটা আন্দোলন করে বা সোশাল মিডিয়া প্যানেলে কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করে বাংলাদেশ েএপিআই ফাংশন টা এপ্রুভ করে নেয়া যাবে তাতে করে যে কোন দেশের যে কোন সোশাল মিডিয়া মার্কেটার আইসা বাংলাদেশে তাদের সার্ভিস কে প্রমোট করতে পারবে বা শুধূ বাংলাদেশীদের কে তাদের সোশাল মিডিয়া প্রোডাক্টস দেখাতে পারবে। যেমন টার্গেটেড অনেক সার্ভিস ও এড আছে। যেমন: 





তারপরে ও যদি আপনার কাছে মনে হয় যে- আপনি সোশাল মিডিয়ার দুনিয়াতে ফেইক উজমের স্বীকরা হইতাছেণ তাহলে সেই টেকিনক টা এপ্লাই করতে হবে যেখানে বলা আছে যে- আপন িআপনার লাইক বা কমেন্টস দেয়া লোকজনের সাতে বাস্তবে কল বা ভিীডও চ্যাট করে দেখার চেষ্টা করবেন।এইখানে ধোকা দেয়া টা খুবই সহজ কারন এইখানে এমন অনেক ব্যাপার স্যাপার  আছে যা যে কোন দেশের সরকারও বুঝতে পারবে না। আর যেহেতু ওয়েবসাইট ওপেন হয় সো এইটা ১০০% লিগ্যাল এবং একটিভ সার্ভিস। আমার ও একটা সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং সার্ভিস ওয়েবসাইট আছে SMMCart  যেটার ডোমেইন বা হোষ্টিং আমার নামে আর পেমেন্ট মথেড ভেরিফাই করা আমেরিকান পেমেন্ট কোম্পানীর কাছ থেকে। এইখানে আমি সোশাল মিডিয়া প্যাণেল থেকে সার্ভিস নিয়ে সেল করে তাকি কিন্তু বাংরাদেশে কোন প্রোডাক্ট আমি সেল করি না এবং বাংলাদেশের কোন পেমেন্ট মেথডে আমি এড করি না। আমি শুধু আমেরিকান পেমেন্ট মেথড পেপাল ব্যবহার করে থাকি এবং পেপাল ডট কমে র সাথে বাংলাদেশ সরকার বা বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন সম্পর্ক নাই। মানে পোল ডট কমের ডলার কে রেমিটেন্স বা সুইফট বা ইটিএস হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংকে এড করা যায় নাই। একজন ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে ইন্টারনেটে ব্যবসা করার আন্তর্জাতিক অধিকার সবারই আছে আর যে দেশের পেমেন্ট মেথড ব্যভহার করবেন সেই পেমেন্ট মেথডের এপ্রুরভাল থাকতে হবে তবে বোধ করি বাংলাদেশে এই  ধরনের ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে অতি  অবশ্যই ই কমার্স লাইসেন্স গ্রহন করতে হতে পারে যেখানে আপনি ক্রেডিট কার্ড পেমেন্ট নিতে পারবেন। 

আর আপনি যদি এই সোশাল মিডিয়া প্যানেল ছাড়া অন্য কোন সোশাল মিডিয়া প্যানেল ব্যভহার করতে চান তাহলে আপনি সেটা আগে তেকে ভেরিফাই করে পরে ব্যবহার করতে হবে। সোশাল মিডিয়া প্যানেল গুলো সাধারনত ফ্রি ল্যান্সার বা মার্কেটপ্লেস ওয়ার্কারদের জন্য।আশা করি আমার এই ৪ টা লেখা যে কাউকে মিনিমাম জ্ঞান সম্প্ন হলেও সারা বিশ্বে সোশাল মিডিয়া মার্কেটার হিসাবে অনলাইন সোশাল মিডিয়া ক্যারিয়ার চালু করতে সহায়তা হবে। এ বিষয়ে একটা ভিডিও আমার ইউটিউব চ্যানেল  আসবে  সামনে -যেখানে আমি হাতে কলমে সবকিছু দেখাবো আপনাকে। একটাকাও খরচ লাগবে না আপনার যদি আপনি একজন সোশাল মিডিয়া মার্কেটার হিসাবে আনপার ক্যারিয়ার শুরু করতে চান। কিভাবে আপনি প্যানেলে ডলার এড করবেন এবং কিভাবে আপনি সবকিছু শুরু করবেন সেগুলো সবই দেখানো হবে। নীচে আমার ইউটিউব চ্যানলে সাবস্ক্রােইভ করে সাথেই থাকবেন। এই সোশাল মিডিয়্যা প্যানেলে সিগনালগুলো সত্যি বলতে কি শুধূ হোয়াইট হ্যাট এসইও, অফ পেজ অপটিমাইজেশন এর জন্য ভালো কাজে লাগে।   

বাংলাদেশের আইপ এড্রস : ১৯২.১৬৮.০.১ আমার জানা মোতাবেক প্রত্যেক আই পি এড্রসের সাথে একটা এপিআই  থাকে - তাহলে বাংলোদেশের এপিআই টা গেলো কই? আর বাংলাদেশ রিলেটেড সার্ভিস গুলো সোশাল মিডিয়া প্যানেলে বা সার্ভারে দেখাবে না কেনো? কোনো হিডেন সমস্যা রয়ে গেলো কি? 



Copyright : Blogger masudbcl


No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl