Translate

Tuesday, September 15, 2020

White Hat SEO- Off Page optimization- Social Media (Example: Facebook) Marketing. Part -01.

SEO (Search Engine Optimization)- এই ব্যাপারটা ছাড়া বিশ্বের কোন ওয়েবাসইট কে আপনি Google- Search Engine Result Pages এর প্রথমে আনতে পারবেন না। আর প্রথমদিকে না থাকতে পারলে আপনার অনলাইন ব্যবসা আপনার নিজস্ব গতি পরিধির বাহিরে যাবে না বা যাইতে পারবে না। আপনি যদি আপনার অনলাইন ব্যবসাতে খুব বেশী লিড বা সেলস আনতে চান বা তাহলে অতি অবশ্যই  আপনার  ওয়েবসাইটকে এসইও করাতে হবে। এখনকার দিনে পাড়া বা মহল্লাতে যে সকল দোকান পাট বা ব্যবসা প্রতিষ্টান আছে বা এলাকাতে যে সকল বিজনেস আছে সেগুলোকে আপনি Social Media Promote - Social Media Marketing or Digital Marketing  করতে পারেন। Social Media Marketing or Digital Marketing  এর মাধ্যমে আপনি চাইলে আপনার ব্যবসার প্রসার ও প্রচার ঘটাতে পারবেন। এখন যদি আপনি চিন্তা করেন যে- আমার একটা ছোট দোকান আছে- এইটার আর কি প্রচার করবো- তাহলে আপনি Social Media কে অবজ্ঞা করলেন। আজকাল কার দুনিয়াতে সোশাল মিডিয়া ব্যবহার করে না এরকম কেউই নাই। সকলেই  Facebook Social Media ব্যবহার করে থাকে। এখনো Facebook Social Media তে একটি ব্যবসায়িক পেজ ওপেন করা বা একটি Group তৈরী করা ফ্রি। কিন্তু এরকম এক সময় আসবে যখন আপনি হয়তো আর ফ্রি ওপেন করতে পারবেন না, হতে পারে মাসিক ডলার দিয়ে আপনাকে ফেসবুক ব্যবহার করতে হতে পারে । আবার এই ব্যাপারটা ফ্রি তে ওপেন করা যায়। পেজ ওপেন করার জন্য ফেসবুক কে কোন টাকা বা ডলার দিতে হয় না। পেজ প্রমোট করতে বা পেজের পোষ্টকে প্রমোট করতে আপনাকে কিছু প্রফেশনালদের সাহায্য নিতে হবে অথবা আপনি নিজেও ষ্টাডি করে পেজটাকে ওপেন করতে পারেন বা প্রমোট করতে পারেন। আপনি যদি ইউটিউবে সার্চ দেন তাহলে হাজার হাজার ভিডিও পাবেন এই ব্যাপারে কয়েকটা ভাষাতে। আমি ২/১ টা উদাহরন দিতাছি।


এখনকার দিনে সবাই ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুক ব্যবহার করে মানুষ এখন প্রচুর ইনকাম করে যাইতাছে। ইনোভেটিব সব আইডিয়া নিয়ে কাজও চলতাছে। ফেসবুক পেজ মনিটাইজেশনের মাধ্যমে উপার্জন করার সুযোগ দিলেও এখনো বাংলাদেশে কারো পেজে মনিটাইজশেন চোখে পড়ে নাই আমার। হয়তো যে কোন সময়ে এইটা ও ট্রেন্ডিং শুরু হয়ে যাবে  এবং আপনার পেজের কোয়ালিটি ভিডিওতে ফেসবুক মনিটাইজশেন রান করবে আর আপনার ফ্রি পেজের মাধ্যমে আপনি উপার্জন ও করতে পারবেন। যেমন : একটা উদাহরন দেই- একজন দোকানদার - সবসময় সারা দেশের রাস্তার পাশে দোকানের পসরা খুলে বসে থাকে। উনার ব্যবসার মূল উপাদানই হলো তার দোকানের পন্য। এখন প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কোম্পানী দোকানদার এর কাছে আসে এবং মার্কেটিং বা সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভরা তাদেরকে তেল মারা শুরু করে তাদের প্রোডাক্ট নেবার জন্য। তাতে দোকানদারের ভালো ব্যবসা হয়ে থাকে কারন মার্কেটিং এজেন্ট বা পন্যের যে মূল কোম্পানী উনাদের কাছে দোকানদারই হইতাছে মূল কান্ডারী - তাদের ব্যবসা প্রচারের জন্য তারা আড়তদার থেকে শুরু করে খুচড়া দোকানদার  পর্যন্ত ছাড় বা উপহার দিয়ে থাকে। আমি প্রতিদিন যে দোকানে যাতায়াত করি সেখানে যদি নতুন কোন পন্য আসে আর দোকানদার ভাই যদি বলে যে ভাই এইখানে তো একটা নতুন কোম্পানীর প্রোডাক্ট এসেছে- বলেছে ভালো। আপনি নিয়ে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তাহলে কিন্তু কেউ সে প্রোডাক্ট টাকে ফেলে দেবে না। যে কেউ যারা গ্রাহক- তারা বলবে - আমার পরিচিত দোকানদার- বলছে যখন নিয়ে দেখি ? সে বাসাতে নিয়ে যদি প্রোডাক্ট টাকে ভালো পায় তাহলে সে তার পারিবারিক সদস্যদের সাথে শেয়ার করবে এবং মৌখিক ভাবে শেয়ার করার জন্য পন্যের একটা ভারবাল মার্কেটিং হয়ে গেলো। নতুন একটা আইসক্রিম আসলো - সেটাকে পরখ করে দেখে বন্ধুকে যাইয়া বললাম যে- দোস্ত- আইসক্রিম টা অনেক সুন্দর। তুই ও ইচ্ছা করলে পরীক্ষা করে দেখতে পারস। এইভাবে পন্যের ভারবাল মার্কেটিং হয়ে যায় এবং পন্যের মালিকের লাভ হয়। তেমনি সেই পন্যের উপরে সেই কোম্পানীর ও ইন্টারনেটে প্রচারনা আছে। ফেসবুকে সেই কোম্পানীর পেজ আছে। আপনি যদি একজন দোকানদোর হয়ে থাকেন- তাহলে অবসর টাইমে বা ফাকা টাইমে আপনি সেই পন্যের রিলেটেড পেজে লাইক দিয়ে আপনি নিজেকে আপডেট রাখলেন। এখন সকল কোম্পানীর ফেসবুক পেজ আছে সেখানে আপনি লাইক দেয়া থাকলে আর আপনার ফেসবুকের নিউজ ফিড টা আপডেট রাখলে যেটা মার্কেটিং রিপ্রেজেন্টেটিভ আপনাকে বলবে সেটা আপনি আগেই পেয়ে যাবেন নোটিশ বা ইনফরমেশণ আকারে। বিভিন্ন ধরনের ছাড়েও আপনি অনেক সুযোগ পাবেন- আগে বাগে জানতে পারবেন বা আপনার ষ্টক টা আপনি রিজার্ভ করে রাখতে পারবেন। 

আপনার দোকানের নামে একটা ব্যবসায়িক ট্রেড লাইসেন্স থাকে বা আছে অলরেডী। সেটা ব্যবহার করে আপনি আপনার দোকানের নাম দিয়ে খুব ভালো করে একটা পেজ ওপেন করলেন ফেসবুকে। ভিডিওগুলো দেখলে বুঝতে পারবেন যে কিভাবে আপনি পেজ ওপেন করে আপনার ব্যবসার প্রচার শুরু করবেন। ফেসবুকে একটা পেজ ওপেন করার সময়ে আপনি সকল একুরেট ইনফরমেশন দিবেন এবং কোন ধরনের ভুল তথ্য দিবেন না। আপনি ভালো একজন গ্রাফিক্স জিডাইনার কে দিয়ে ফেসবুকের পেজের জন্য একটা কভার ফটো এবং একটা প্রোফাইল ফটো ডিজাইন করে সেটা আপলোড দিবেন। আপনার পেজে আপনি কল টু এ্যাকশন একটা অপশন রাখবেন। তারপরে সেই পেজে আপনি প্রতিনিয়ত আপনার নতুন নতুন প্রোডাক্ট গুলোকে আপডেট দিবেন ( আপনার হাতে থাকা দামী মোবাইল টা ইউজ করে) আর সেটা আপলোড হবার পরে আপনার নিয়মিত কাষ্টমার যারা আপনার দোকানে রেগুলার আসে এবং যারা আপনার পেজে লাইক দিয়ে রেখেছে তারা জানতে পারবে। তাহলে আপনার মৌখিক মার্কেটিং টা আর করতে হবে না। সে ক্ষেত্রে আপনার সময় টা বাচবে এবং আপনার পন্যের প্রচার ও প্রসার বেড়ে যাবে। আপনি যদি সবকিছু  ইউনিক  করে থাকেন আর নিয়মিত ১ মিনিট বা ৩ মিনিট বা ৫ মিনিট এর ভিডিও আপলোড করে থাকেন তাহলে একসময় আপনার পেজটাকে ফেসুবক গ্রহন করবে সেখানে মনিটাইজেশন করার জন্য। শর্ত হলো:  আপনার পেজে ১০,০০০ ফলোয়ার থাকতে হবে। প্রথমত হয়তো আপনি ভয় পেয়ে যাবেন যে- ১০,০০০ ফলোয়ার আপনি কোথায় পাবেন? ব্যাপারটা একদমই সহজ। প্রথমত:  (একজন দোকানদারের কথা বলতাছি) সারা দেশের যতো দোকানদার আছে সবাই আপনাকে নিশ্চিন্তে ফলো করবে। দ্বিতীয়ত: সারা দেশের যতো কোম্পানীর মার্কেটিং এজেন্ট আছে, সেলস এজন্ট আছে সকলেই আপনার পেজে চলে আসবে, তাদের পন্য প্রচার এবং প্রসারের জন্য আপনার পেইজে লাইক দিয়ে তাার আপনার সাথে থাকবে। আবার যতো ধরনের নতুন প্রোডাক্ট আছে সেগুলোকে যদি আপনি লোক মারফত হোম ডেলিভারি দেবার সুবিধা রাখেন তাহলে আপনাকে সবাই অনলাইনে ব্যবসায়ী বলবে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে পন্যের অর্ডার সংগ্রহ করা এবং সেটা বাড়ি বাড়ি পৌছে দেয়া-এইটাকে অনলাইনের দোকানদারি বলে। এ ক্ষেত্রে আপনি ডেলিভারি চার্জ গ্রহন করবেন। 

আপনি একটা ফ্রি পেজ যে কোন বিষয় নিয়ে তেরী করতে পারবেন। চাইলে সারা দেশের শুধূ মসজিদের উপরে আপনি একটা অনলাইন পেইজ তৈরী করতে পারেন, যেখানে সারা দেশের সব সুন্দর সুন্দ মসজিদের ছবি থাকবে বা আপনি আপনার এলাকার লোকাল একটা মসজিদ নিয়ে ধর্মীয় অর্গানাইজেশন হিসাবে একটা ফেসবুক পেজ ওপেন করতে পারেন ফ্রি এবং সেখানে আপনি নিয়মিত মসজিদের আপডেট তথ্য দিতে পারেন। মসজিদের পেজগুরোতে স্বহস্তে দানের জন্য পেমেন্ট অপশন গুলো চালু করতে পারেন।  চাইলে যাদের কবুতর আছে সেগুলো নিয়ে আপনি পেইজ বানাতে পারেন। 

যার যে কোন ধরনের ব্যবসা আপনি  অনলাইনে তৈরী করে দিতে পারেন। আপনার বা আমার যে বন্ধুটা খারাপ অবস্থায় আছে বা যারা আরো অনেক অনেক ব্যবসা করতে চায় তাদের মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসার প্রচার বা প্রসার করতে পারবেন বা নতুন নতুন ব্যবসা করতে পারবেন।  আপনি চাইলে আপনার পেজে মোবাইল ব্যাংকিং প্রথা এড করতে পারেন। আপনার মোবাইল ব্যাংকিং নাম্বার দেয়া থাকলে সেখানে আপনি লোনাদেনা করতে পারবেন এবং এতে করে আপনি নতুন নতুন ব্যবসার জন্য ব্রেইন খাটাতে পারবেন। আর একই সাথে আপানর পেজটাকে যদি ফেসবুক এপ্রুভাল দেয় তাহলে আপনার পেজের ভিডিও তে এড দেয়া শুরু করবে (পেজ মনিটাইজশেন) এবং সেখানকার ডলার প্রতি ১০০ ডলার হলে আপনার পারসোনাল ব্যাংক এর মাধ্যমে তুলে আনতে পারেন (দেশের জন্য সেটা হবে রেমিটেন্স)। পেজ তৈরী করতে এবং পেজ মনিটাইজেশন এর জণ্য আবেদন করতে কোন টাকা বা ডলার খরচ হবে না কারন এইখানে কোন আবদেন চার্জ নাই। তবে প্রতিনিয়ত আপনার পেজ কে আপডেট রাখতে হবে নিথ্য নতুন তথ্য দিয়ে- আপনি কি কি কাজ করতাছেন এবং আপনার কাছে কি কি প্রোডাক্ট আছে সেগুলোর সবকিছু নিয়েই আপনি পেজ তৈরী করতে পারেন। একজন আরেকজনের পেজে লাইক দিয়েও ১০,০০০ পেইজ লাইক বা ফলোয়ার নিয়ে আসতে পারেন। এছাড়াও আরো অনেক ধরনের সোশাল মিডিয়া প্লাটফর্ম আছে। যেমন: 
সোশাল মিডিয়া মাকেটিং এর জন্য অনেক অনেক পন্থা আছে। যেমন : 
  • Application programming interface social media marketing.
  • Application programming interface social media exchange.
  • Hashtag based social media marketing. 
এই ৩ টা পদ্বতি সারা বিশ্বে সবচেয়ে প্রচলিত পদ্বতি সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং করার জন্য। তাছাড়া আরো যে উপায় গুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে সেগুলোর মধ্যে আছে- 

ফেসবুক পোষ্টিং প্রমোট বা বুষ্টিং
ফেসবুক পেজ প্রমোট বা বুষ্টিং

এইখানে ফেসবুক নিজেই আপনার পেজের জন্য বা আপনার পোষ্টের জণ্য মার্কেটিং করবে। সে ক্ষেত্রে ফেসবুক কে আপনার পেমেন্ট করতে হবে (যেমন: ১০০০ পোষ্টিং লাইক আসবে চার্জ হবে ১০ ডলার)। যে কেউ চাইলে ফেসবুকে মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করে ডলার উপার্জন শুরু করতে পারে। আপনি যে কোন বিষয় নিয়ে পেজ বানাতে পারবেন আবার যে কোন পেশাতে থেকেও আপনি পেজ বানাতে পারবেন। যেমন :

  • শিক্ষকতা
  • সামরিক কর্মকর্তা
  • সাংবাদিক
  • ফুটবল প্লেয়ার
  • রাজণীতিক
  • সবজি বিক্রেতা
  • ফ্যাশন মডেল
  • ছাত্র/ছাত্রী
কারো জন্য না নাই (যাদের বৈধ  জাতীয় পরিচয়পত্র আছে সবাই আবেদন করতে পারবে)    । আপনার দরকার শুধু একটা ভালো মানের টাচ ফোন যার মাধ্যমে আপনি পেজকে মেইনটেইন করতে পারবেন। পৃথিবীতে ৩ ধরনের এসইও প্রোগ্রাম আছে। 
  • White Hat SEO
  • Grey Hat SEO
  • Black Hat SEO
White Hat SEO এর মধ্যে আরা দুই ভাগ আছে। 
On Page Optimization.
Off page Optimization.

White Hat SEO- Off Page Optimization- Social Media Marketing or Digital Marketing (ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমানে বলে বা বলা হয়ে থাকে) খুবই দরকারি একটা বিষয়। এ বিষয়ে সামনে আরো ডিটেইলস আলোচনা করবো। নিয়মিত চোখ রাখুন আমার ব্লগটাতে আর ভালো লাগলে শেয়ার করেন আপনার বন্ধুদের সাথে। ফেসবুক চালূ হয়েছে আজতে প্রায় ২০ বছর। এতোদিন পরে ২০১৯/২০২০ তাদের বেটা টেষ্টিং ফেজ শেষ হওয়াতে এখন তারা পেইজ মিনটাইজশেন এর সুযোগ দিছে এবং সামনে আরো আসতাছে গ্রুপ মনিটাইজশেন। সামনে আরো আসতাছে ফেসবুক ক্রিপ্টোকারেন্সী- লিরা।

(To Be Continue)


No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl