Translate

Thursday, September 24, 2020

ইন্টারনেটের কারনে জনজীবনের পরিবর্তন। IBNS- Internet Banking Network system or Internal Banking Network system.

 IBNS- Internet Banking Network system or Internal Banking Network system - ভয়াবহ রকমের ভালো সুবিধা সম্বলিত একটি সিষ্টেম যা বাংলাদেশের ভেতরে যে কোন সময়ে যে কোন খানে থাকলে আপনি যে কোন প্রাইভেট ব্যাংকের যে কাউকে একটি নির্দিষ্ট পরিমানের মধ্যে টাকা পাঠাতে পারবেন। মনে করেন: একজন বাংলাদেশের কুষ্টিয়া মীরপুর উপজেলাতে যাইয়া একটা বিপদে পড়ে আপনাকে কল দিলো। তার ধারে কাছে এটিএম বুথ আছে কিন্তু আপনরা একাউন্টে কোন টাকা নাই। মানে আপনি টাকা তুলতে স্বক্ষম না এটিএম থেকে। এখন আপনি ঢাকাতে আপনার কোন বন্ধুকে কল দিয়ে বললেন যে - দোস্ত তোর ইন্টারনেট ব্যাংক একাউন্টে ঢুক এবং আমার একাউন্টে এই পরিমান টাকা ট্রান্সফার কর। আমি তোকে নেকস্ট টাইম ইন্টারনেটের মাধ্যমে পে করে দেবো। তখন সেই বন্ধু ইন্টারনেটে ব্যাংকের দেয়া ওয়েবসাইটে লগইন করলো এবং সেই কুষ্টিয়ার মীরপুরে দাড়াইয়া থাকা বন্ধুর ব্যাংক একাউন্টে টাকা সেন্ড করলো এবং সেই বন্ধু নিকটস্থ ব্যোংকের এটিএম থেকে মানি উইথড্র করলো আর আপনি যদি পুরো ব্যাপারটা চোখের সামনে দেখে তাকেন আর ঠিকমতো ইন্টারনেট না বুঝেণ তাহলে আপনি সহজেই যে কাউকে হ্যাকার বলে ফেলাইতে পারেন। এইটা সেন্ড মানি অপশন। এইখানে সারা দেশের ১০০ এর মতো প্রাইভেট ব্যাংকের একাউন্ট হোল্ডার রা যে কোন সময়ে যে কোন প্রাইভেট ব্যাংকের যে কাউকে বা ম্যাক্সিমাম ব্যাংকের যে কোন লোককে আপনি টাকা সেন্ড করতে পারবেন। এইখানে যে পদ্বতিটা কাজ করেছে তার নামই হইতাছে আইবিএনএস। এর মাধ্যমে আপনি নির্দিষ্ট পরিমানের একাউন্টে আপনি যতো মনে চায় ততোই ট্রান্সফার করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে যদি আপনি কোথাও কাউকে পেমেন্ট ও করতে চান তাও করতে পারবেন। তবে পেমেন্ট করার ক্ষেত্রে সরকারের ভ্যাট ট্যাক্সিএর ভ্যাপার থাকে বলে সরকার যেনো না টকে সেজন্য আপনি যাকে কাজের বিনিময়ে পেমেন্ট করবেন তার একাউন্টে পেমেন্ট করবেন।আপনি যদি ব্রাক ভ্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং ব্যহার করে থাকেন তাহলে আপনি ব্যাক ব্যাংকের ওয়েবাসইটে ইন্টারনেট ব্যবহার কের সারা দেশের যে কাউকে যে কোন সময় যে কোন বিকাশ একাউন্টেও টাকা পাঠাতে পারবেন। কারন বিকাশ হইতাছে ব্রাক ব্যাংকের মোবািইল ব্যাংকিং সিষ্টেম। এখণ আপনি যদি ব্যাপারটা দেখে থাকেন আর মনে করেন যে লোকটা হ্যাকার- তাহলে সেটা ভুল হবে। হ্যাকার কারা বা কি ধরনের তা আগের পোষ্টিং গুলোতে আলোচনা করা হয়েছে এবং বলা হয়েছে হ্যাকার রা সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় দুই ভাবেই অপরাধী। এইভাবে আপনি যে কোন প্রাইভেট ব্যাংক ব্যবহার করে একই গোত্রীয় বা সমজাতীয় বা সমমনা সম্পন্ন ব্যাংকগুলোতে আপনি পেমেন্ট বা লেনাদেনা করতে পারবেন। এখন আবার এ্যাপ থেকেও করা যায়। আপনি যদি ডাচ বাংলা ব্যাংকের এ্যাপ ব্যবহার করেন তাহলে এ্যাপে লগইন করে আপনি যে কোন সময়ে যে কাউকে ডিবিবিএল এর  ব্যাংক একাউন্টে বা যে কোন কার্ড নাম্বারে বা যে কোন রয়্যালিটি কার্ডে বা  ডিবিবিএল এর মোবাইল  ব্যাংকিং এ যে কাউকে টাকা পাঠাতে পারবেন। তবে রাষ্ট্র কর্তৃক নির্ধারিত এমাউন্টের ভেতরে হতে হবে। সেন্ড মানি সেকসানে আমি পেমেন্ট করার জন্য ডিবিবিএল  এ্যাপটা ব্যবহার করে থাকি। তবে এই আইবিএনএস সেকসানে একটা ব্যাপার - আমি যে কোন ব্যাংকের ওয়েবসাইট পেমেন্ট মেথড ব্যবহার করে অন্য যে কোন ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং এ টাকা সেন্ড করতে পারবো না। সেই সুবিধা এখনো চালু হয় নাই। তবে যাদের কাছেই বিকাশ/রকেট একাউন্ট আছে তারা তাদের ধারে কাছের যে কারো কাছে যদি সেই ব্যাংকের মোবাইল মানি ট্রানজেকশন সিষ্টেম থাকে তাহলে মানি রিসিভ করেত পারেন। আমাদের সোসাইটি তে এরকম বহুত লোক আছে যারা শুধু ইন্টারনেট ব্যাংকিং ব্যবহার করে। তারা কোন ব্যাংক একাউন্ট ব্যবহার করে তা জানা থাকলে আপনি আপনার  নির্দিষ্ট পরিমান পেমেন্ট গুলো সেই রিলেটেড মোবাইল ব্যাংকিং এ রিসিভ করতে পারবেন। 


বাংলাদেশের প্রাইভেট ব্যাংকের এই সুবিধাটা অনেক দিন ধরেই আমার কাম্য ছিলো। কিন্তু চালূ হইতে অনেক দেরী হলো। আমি যে কারো ডিবিবিএল একাউন্টে যে কাউকে যে কোন সময় যে কোন খানে তার একাউন্টে মানি  সেন্ড করতে পারবো। ধরেন- আপনার একটা ডেবিট কার্ড একাউন্ট আছে- সেটাতে আপনি ইন্টারনেট ব্যাংকিং ব্যবহার করার কারনে আপনি যে কারো কাছ থেকে ইন্টারনেট আই বিএনএস সিষ্টেম ব্যবহার করে টাকা বা মানি রিসিভ করতে পারবেন। তারপরে সেটা আপনি যে কোন ওয়েবসাইটে ইন্টারন্যাশেনাল ডেবিট কার্ড হলে তার নাম্বার ব্যবহার করে কেনাকাটা বা পেমন্টে করতে পারবেন। আর আপনি যদি মনে করেন যে আপনি কেনাকাটা বা পেমেন্ট করবেন না তাহলে আপনি সেটা ক্যাশ উইথড্র করতে পারবেন এটিএম থেকে। আবারা অনেক ব্যাংকের এটিএম  এ দাড়িয়ে থেকেই যে কাউকে আপনি পেমেন্ট করতে পারবেন একই ব্যাংকের সুবিধা ব্যবহার করে। আপনার কাছে যদি কোন ব্যাংক একাউন্ট বা এটিএম কার্ড নাম্বার থাকে তাহলে আপনি একই ব্যাংকের যে কাউকে যদি সেই কার্ড নাম্বার দেন আর অপর ব্যক্তি যদি এটিএম মেশিণে দাড়িয়ে থেকে তার এটিএম কার্ড কে এক্সেস করে থাকেন এবং সেই নাম্বারের কার্ড ব্যবহার করে যদি আপনি চান তাহলে যে কাএক সংশ্লিষ্ট ব্যাংক একাউন্টে পেমেন্ট সেন্ড করতে পারবেন। একটা  উদাহরন দ্বারা ব্যাপারটা বুঝাইয়া দেই।ধরেন: আপনি ঢাকা শহরের ডেমরাতে আছেন। আর অপর আরেকজন আছে ময়মনসিংহ সদরে। আপনারা দুইজন বন্ধু। আপনি কোন কারনবশত ময়মনসিংহে এসেছেন। কিন্তু বাসা থেকে বরে হয়ে দেখলেণ যে আপনার একাউন্টে বা কার্ডে কোন টাকা জমা নাই। তো আপনি আপনার বন্দুকে কল দিলেন যে দোস্ত তুমি তোমার এটিএমে যাও এবং আমার একাউন্টে কিছু টাকা সেন্ড করো। আপনার মোবাইল ইন্টারনেট ব্যাংকিং এ এসএমএস সার্ভিস এড করা আছে। আপনার বন্ধু ডেমরাতে তার ব্যাংক একাউন্ট রিলেটেড এটিএম মেশিনে গেলো। তারপরে সে তার কার্ড কে এক্সস করে এটিএম মানি ট্রান্সফার সিষ্টেম ব্যবহার করে আপনার একাউন্টে টাকা সেন্ড করলো কিছু। সেটা আপনার ব্যাংক একাউন্টে এড হলো। তারপরে ব্যাংক কর্তৃক অটোমেটিক এসএমএস সিষ্টেমের মাধ্যমে সেটা আপনার একাউন্টে এড হলো এবং আপনাকে একটা এসএমএসর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হলো। তারপরে আপনার মোবাইলের ম্যাসেজ দেখে আপনি আপনার নিকটস্থ এটিএম বুথে ঢুকলেন এবং মানি ক্যাশ উইথড্র করে বের হয়ে আসলেনেআর যে বন্ধু টাকা সেন্ড করেছে সে শুধূ এটিএম দাড়িয়ে থেকে মানি সেন্ড করে তার ক্যাশ ব্যালান্স চেক করে বের হয়ে আসলো- এই দুইজনের কাউকেই আপনি হ্যাকার বলে ধারনা করতে পারবেন না। কারন তারা লিগ্যাল ট্রানজেকশন সিষ্টেম ব্যবহার করেছে।


আবার একই ভাবে ধরেন যে আপনি যে কোন খানে দাড়িয়ে আছেন। আর আপনার একটা পেমেন্ট ক্যাশ ইন হয়ে আপনার একাউন্টে এড হলো। আপনি পেমেন্ট টা পাইতেন কোন খানে। পেমেন্ট টা আপনি আশাও করতে ছিলেন। সো যেই লোকের কাছে আপনি পেমেন্ট পাবেন সেই লোকের কাছে আপনি  কলও দিয়েছিলেন। তো আপনার সময় না থাকাতে আপনি বাসা থেকে বের হয়ে আসলেন এবং ঠিক সেই সময়ে আপনি দেখলেণ যে আপনার একাউন্টে টাকা বা পয়সা এড হয়েছে। তো আপনি এটিএমে ঢুকলেন এবং আপনি আপনার খ্যাশ টাকা উইথড্র করলেন- এইখানেও আপনাকে কেউ হ্যাকার বা হ্যাকিং বলে সন্দেহ করবে না কারন আপনি লিগ্যাল ট্রানজেকশন করেছেন। এখন আপনি মনভুলে কাউকে আপনার ব্যাংক একাউন্ট দিয়ে রেখেছন বা একদল হ্যাকার ব্যাংক ঘেটে ঘেটে আপনার নাম ঠিকানা এবং মোবাইল নাম্বার এবং একাউন্ট নাম্বার ও বের করে ফেলাইলো। এখন সেই হ্যাকারার রাষ্ট্রীয় দাগী আসামী এবং তার বিরুদ্বে অনেক ধরনের মামলা আছে।কিন্তু সে নিজেকে বাচানরো জন্য এদশের আইন পুলিশের কাছ থেকে আপনার ক্ষমতা বা পাওয়ার টাকে ব্যবহার করার  জন্য চিন্তা করলো। তখন সে পরিকল্পনা মোতাবেক আপনার একাউন্ট নাম্বার এড করে আপনার একাউন্টে টাকা এড করলো। আপনি যথারীতি মোবাইলে এসএমএস পেলেন আর ঠিক সেই মুহুর্তে সেই হ্যাকার আপনার সাথে ফিজিক্যাল কন্ট্রাক্টে চলে আসলো। আপনি তখন থেকেই অপরাদী হিসাবে গন্য হওয়া শুরু করলেন। বাংলাদেশের ১৯/২০ ধরনের গোয়েনআ বা পুলিশ আপনাকে অপরাদীদের সাহায্য কারী হিসাবে বিবেচনা করা শুরু করলো। আপনি খুশী মেন সেই হ্যাকারের সাথে মেলামেশা করে তাকে বিমাল বড়লোক মনে করে (যদি আপনি মেয়ে হয়ে থাকনে আর হ্যাকারটা ছেলে হয়ে থাকে) তাহলে আপনি তাদের সাতে ডেটও করে আসলেন যার বিরুদ্বে মামলা আছে বা দাগী আসামী ঘটিত প্রমান আছে - তখন আইন এবং পুলিশ আপনাদের দজনকেও থানা পুলিশ বা জেল হাজতে ভরবে। কারন বাংলাদেশের আইনে অপরাধীকে সাহায্য করার জণ্য জেল জরিমানার শাস্তির বিধান আছে। এই ধরনের বুল তখনই হতে পারে যখন আপনি কোথাও কোন সাহায্যের জন্য আবেদন করেন নাই বা আপনার সমস্ত ডিটেইলস প্রকাশ করেন নাই যাতে যে কেউ যে কোন সময় আপনাকে পেমেন্ট সেন্ড করতে পারবে - তখন আপনার প্রথম দ্বায়িত্ব হলো বাংক কে জিজ্ঞাসা করা যে পেমেন্ট টা আপনার নামে কে স্ডে কেরেছ? তখন ব্যাংখ অপর সাইডের ডিটেইলস আপনাকে জানাবে। যদি না জানাতে পারে তাহলে একাউন্টের মালিক হিসাবে আপনার উচিত হবে সেই ব্যালান্স টা টাচ না করা এবং কোন ধরনের আন নোওন পারসনের সাথে কোন নিউ কন্ট্রাক্টে না যাওয়া। ধরেন আপনি একজন মেয়ে। আর হ্যাকার একজন ইন্টারন্যাশনাল অপরাধী। যেস আপনাকে পেমন্টে করে আপনার সাথে কন্ট্রাক্ট করলো আপনার সাথে সময় ব্যবয় করবে কয়েকদিন এবং এর জন্য সে আপনাকে থাইল্যান্ড নিয়ে গেলো ঘুরতে। থাইল্যান্ড পুলিশের খাতাতে সেই লোকের বিরুদ্বে হ্যাকার রিলেটেড অপরাধের রেকর্ড আছে- তখন সেই দেশের পুলিশ আপনাদের বিরুদ্বে অপরাধ রেকর্ড করে তা থাইল্যান্ডের পুলিশের বা গোয়েন্দা সংস্তার মাধ্যমে থাইল্যান্ড সামরিক বাহিণী, ইন্টারপোল এবং বাংলাদেশ পুলিশকে জানিয়ে  দিলো। তো আন্তর্জাতিক ভাবে আপনি বিনা কারনে অপরাধীর তালিকাতে চলে গেলেন সামান্য কিছু টাকা পয়সার লোভে আর অপরাধীকে সাজা বা শাস্তি পাইতেই হবে তা সে যতো পরিমান ধুর্ত শেয়ানাই হোক না কেনো- একদিন সে আইনের খপ্পড়ে পড়বেই। বুঝেণই তো এইটা বাংলাদেশ। এই দেশে ৭১ এ ফা ক হানাদার বাহিণী এবং দালাল রাজাকারেরা ফাসির দন্ডের মতো অপরাধ করেছে। ফাসি বললেও কম হবে- কারন এককজন দালাল রাজাকার আল বদর, আল শাসম দের গ্রুপ কয়েক লাখ মানুষকে ও হত্যা করেছে (৩০ লক্ষ জয় বাংলা প্রজন্মের লাশের হাড্ডি ই পাওয়া গেছে- আর কতো মানুষ নদীর স্রোতের বানে ভেসে গেছে বা জায়গা খুড়ে গভীর করে লাশ মাটি পাচা দিছে তার তো কোন ইয়ত্তা নাই)- সো সেই দেশে তারা স্বাধীনতা র পরেও প্রায় ৪৩ বছর জীবিত ছিলো ধূর্ত শেয়ানার মতো। তারপরেও শাহবাগ গনজাগরন আন্দোলন ২০১৩ ষংঘটিত হবার মাধ্যমে তাদেরকে ফাসির কাষ্টে ঝুলানোও হলো। তো আপনি তো সামান্য হ্যাকারদের খপ্পড়ে পড়েছেন হয়তো বা একজন মেয়ে হয়েই। তো আপনাকে তো প্রথমে ভেরিফঅই করতে হবে েয- লোকাটা কে বা কোন দেশের? তার কি জাতীয় পরিচয়পত্র আছে কিনা বা সে কোন দেশের লোক বা সে কি কোন অপরাধী কিনা বা সে কি অন্য কোন দেশ থেকে বাংলাদেশে এসছে কিনা বা তার কি কোন লিগ্যালিটি আছে কিনা? আপনি না জেনেই তার সাথে মেলামেশা করলেণ আর আইন পুলিশের অপরাধেল খাতাতে নাম লিখালেন। কথায় আচে- দশ দিন চোরের তো একদিন পুলিশের- আর পুলিশের এক দিনই যথেষ্ট।না জেনে শুধূ মাত্র আইবিএনএস এর মাধ্যমে পারসোনাল ব্যাংক একাউন্টের  পেমেন্ট রিসিভ করে আপনি যাদের সাথে ইলিগ্যাল কন্ট্রাক্টে যাইতাছেন তাদের কারনে আপনাকে জেলেও যাইতে হতে পারে। এই ধরনের ব্যাপারগুলো আগে লিগ্যাল ক্যাশ টাকাতে রুপান্তরিত হতো কিন্তু এখণ ডিজিটাল বাংরাদেশের যুগের কারনে যে কেউ যে কাউকে টাকা দিতে পারতাছে। আপনি যদি কোন অনভেরিফায়েড পারসনের সাথে ও ঘুরাফের াকরনে তাতেও আপনাকে  আইন পুলিশ সন্দেহ করবে। 


আর আপনি যদি জেনে শুনে কোন রাষ্ট্রীয় হ্যাকারের সাথে মেলামেশা করে থাকেন তাহলে আপনার ফাসি কেউ ঠেকাতে পারবে না। কারন এইটা রাষ্ট্রীয় অপরাধ। আর কেন্ট্রীয় রিজার্ভ ব্যাংকে র সাথে অবৈধ যোগাযোগ থাকার কারনে আপনাকে একদিন না একদিন আইন পুলিশ ধরবে এবং আপনার গলাতে ফাসির দড়ি পড়াবে। কারন যে পরিমান হ্যাক হয়েছে বা আগে হয়েছে সেগুলো যদি বিবেচনায় আনা হয় আর সেগুলেঅ যদি সরাকরি লোন হয়ে তাকে তাহলে সেগুলোর দায়ভার যেয়ে পড়বে তরুন প্রজন্মের উপরে। আর তরুন প্রজন্ম সেই লোন নিয়ে তাদের জীবন শুরু করবে। আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন এই দেশের বিশোল লোনের বোঝা আমাদের উপরে চাপাইয়া দেবার চেষ্টা করা হতো আর আমরা মাঝে মাঝে বাবতাম যে কিভাবে এই লোনের ডলার/পাউন্ড/ইউরো শোধ করবো। আর পন্থা খুজে বের করেত যাইয়া বেশীর ভাগ লোকই যারা অত্যন্ত মেধাবী তারা দেশ ছেড়ে চলে যায় আর রেমিটেন্স পাঠানোর শুরু করে এবং এই দেশের রিনের বোঝা আস্তে আস্তে কমতে শুরু করে। কিন্তু এখন কার দিনে হ্যাকারদের কারনে অনেক সময় ই মনে হয় যে কবে জানি বাংলাদেশ বড় সড় লোনের এবং ঘাটতির দিকে চলে যায় তা একমাত্র সৃষ্টিকর্তাই জানে। অনেকেই ভাবতাছে যে - সেন্ড মানির কারনে আপনার হয়তো কোন সমস্যা হবে না। কিন্তু আপনি যার সাথে লেনাদেনা করতাছেন সে যদি রাষ্ট্রীয় ক্রিমিনাল হয়ে থাকে তাহলে এইখানে আপনি অপরাধী। কোন ভাবেই আপনি এর দায় দ্বায়িত্ব এড়াতে পারবেন না। 

একটা ঘটনার কথা মনে পড়ে অনকে আগে। শুনেছি বন্ধুদের মুখে। এই দেশে যারা দালাল রাজাকারের বংশ ধর মানে দালাল রাজাকারদের সন্তান তারা হঠা] করে কোন এক খান থেকে ভালো অংকের এবং বড় াংকের টাকা পয়সা পায় তারপরে তারা আমাদের দেশর হােই সোসাইটির কিছু কলগার্ল এবং প্রষ্টিটিউটের  সাথে কন্ট্রাক্টে আসে যে- তারা প্রথমে এই মেয়েগুলোর সাথে খুবই উচ্চ পরিমানা টাকা পয়সা দিয়ে ফুর্তি আমোদ করবে আর তারপরে একটা নির্দিষ্ট সময়- মানে ধরেন সাত বছর পরে সেই মেয়েগুলোকে জয় বাংলা সংক্রান্তা পোলাপানের  দিকে ছেলে দিবে। যদি জয় বাংলার পোলাপান রা ভুল করে তাহলে তাার জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়াই এই দেশে এমপি হবার চেষ্টা করবে এবং ঘুষ দিয়ে নির্বাচন কমিশন কে হাতানোর চেষ্টা করবে। তো আমি প্রথমে মনে মনে ভোবলাম যে- জয় বাংলার পোলাপান এতো বোকা না যে দালাল রাজাকারদের ছুড়ে ফেলা বা আস্তাকুড়ে থাকা প্রষ্টিটিউট দের  সাতে যাইয়া ফষ্টি নষ্টি করবে আর দ্বিতীয়ত ঘুস দিয়ে হয়তো নির্বাচনের রেজাল্ট পরিবর্তন করতে পারবে কিন্তু বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ছাড়া আপনি নির্বাচেন মনোনয়ন বা সিলেকশন পাবেন না এইটা কনফার্ম। আপনাকে চ্যালেন্জ করে বলতে পারি যে- এই দেশের ভেতরে আপনার যদি কোন বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকে তাহলে আপনি কখনোইেএই দেশের ভেতরে মন্ত্রী /এমপি হতে পারবেন না। আর তারপরেও যদি আনপার কাচে প্রমান থাকে যে বাংলাদেমে এমন কেউ আছে যে ভোটার নাম্বার ছাড়া এম পি হয়েছে - আপনি প্রমান উপস্থাপন করেন- দেখবেন সরকার তাৎক্ষনিক ভাবে সেই এমপি কে বহিস্তার করে থাকবে। আর আপনি যদি বাংলাদেশ সরকারের একজন এম পি হয়ে থাকেন আর আপনার যদি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকে- তাহলে আপনার যদি সাহস থাকে তাহলে আপনি প্রকাশ্য দিবালোকে বলবেন- দেখবেন জাষ্ট  িকিছু মিনিটের মধ্যে আপনার এম পি পদ থাকবেন না। আর এইভাবে  সত্যিই যদি আপনি জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া এম পি ভেবে থাকেন নিজেকে তাহলে বুঝতে হবে যে- আপনি কোন গভীর ঘড়যন্ত্রের মাঝে আছেন যার শেষ পরিনাম মৃত্যু বা ফাসি। কার অবৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া আপনি যদি রাষ্ট্রীয় ডেকোরেশনে বসবাস করে থাকেন তাহলে তো আপনার সব্বোচ্চ  শাস্তি হবে এই টা কনফার্ম। আর বর্তমানে ইন্টারনেটের কল্যানে কার কার জাতীয় পরিচয়পত্র ভৈধ আর কার কার জাতীয় পরিচয়পত্র অবৈধ - তা জানা এক সেকেন্ডের ব্যাপার। আর তারপরেও যদি আপনি নিজেকে সামথিং কিছু মনে করেন তাহলে আপনি প্রকাশ্য দিবালোকে (টিভি ক্যামেরা এবং সাংবাদিকদের সামনে এবং আইন পুলিশের সামনে) বলবেন যে- আপনার বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই- বাকীটা আল্লাহ ভরসা।


আমরা একখানে বলে থাকি যে- সেন্ড মানির কোন হিসাব নাই। সেইটা বৈধ ট্রানজকেশনের ক্ষেত্রে। আমি যাকে মানি সেন্ড করবো তার যদি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র থাকে আর আমার ও যদি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র থাকে তাহলে এইখানে  কোন হিসাব নাই বা আইন নাই। কারন আমরা দুইজনেই রাষ্ট্রের বৈধ নাগিরক। কিন্তু আমাকে যে মানি সেন্ড করলো তার যদি বাংলাদেশে বৈধ নাগরিকত্ব না থাকে তাহলে সাথে সাথে ই আইন এবং পুলিশ ধরে বসবে এবং গ্রেফতারের আওতায় রাখবে। তাই যারা বুদ্বিমান তারা যে কোন আননোওন ট্রানজেকশনের ডিটেইলসটা প্রথমে ব্যাংক থেকে  জেনে নেবে এবং তারপরে সে খরচ করবে। ব্যাংক থেকে আসা ট্রানজেকশনে যেটা সন্দেহ হবে সেই পরিমান ট্রানজেকশন একাউন্টেই রেখে দিতে হবে বা আইন পুলিশেকে জানাইয়া নিতে হবে যে আমার একাউন্টে কোন  অভৈধ ট্রানজেকশন হয়েছে কিনা- যদি বলে যে নািই তাহলে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। কারন ব্যাংকের সফটও্য়্যার জানে আপনি কোথা থেকে মানি রিসিভ করতাছেন। তবে একটা কথা মনে রাখতে হবে যে- এই সকল ক্ষেত্রে আপনার সাথে যদি কোন অবৈধ যোগাযোগ থাকে তাহলে আপনি আইনরে চোখে অপরাধী। আর আমাকে যদি আইন পুলিশ বাধা দেয় আর আপনি যদি আমার আপন লোকও হয়ে তাকেন তাহলেও আমি কখনো আপনাকে বাচাতে যাবো না। কারন আমি রাষ্ট্রের আইন পুলিশের প্রতি শ্রদ্বাশীল। আর আপনি আপনার সাজা ভোগ করবেনই- কারন এইটা বাংলাদেশ দন্ডবিধি এবং আইন যা ভাংগার ক্ষমতা গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কারো নাই।  

নোট: আমার ইন্টারনেট জীবনে আমি কখনোই কোন ধরনের ব্যাংক হ্যাক করি নাই কারন এই ব্যাপারে আমি তেমন কিছুই জানি না- আমি এই ধরনের কোন ব্যাংক হ্যাকিং রিলেটেড প্রোগ্রামও (সফটওয়্যার বা ইন্টারনেট) জানি না। আমি আমার ২০ বছরের ইন্টারনেট জীবনে কখেনো কোথাও কনো দেশেই ব্যাংক একাউন্ট বা ভ্যাংক ব্যালান্স হ্যাক হতে সাহায্য করি নাই আর এরকম কোন গ্রুপ আমি বাস্তবে  বা ্ইন্টারনেটেও  চিনি না। ২০০৬ সাল পর্যন্ত লিগ্যালি বাংলা ক্যাশে আমার ইন্টারনেটে লেনাদেনার পরিমান সব্বোর্চ্চ ১ কোটি-দেড় কোটি টাকা যারা পুরোটাই ফ্রি ল্যান্সার এবং মার্কেটপ্লেস বা আউটসোর্সিং কাজের হিসাবে- যা আমার নামে বরাদ্দকৃত বাংলাদেশী ব্যাংক একাউন্ট গুলোতে  ষ্টেটমেন্ট চেক কররে পাওয়া যাবে। জাতীয় পরিচয়পত্র নােই এরকম কারো সাথেই আমি কখনোই কোন লেনাদেনা করি নাই। হয়তো আর কয়েক মাস বা ভচর পরে আমরা সঠিক ফ্রি ল্রান্সার রা এদেশ থাকবো না- হয়তো আমরা ইউরোপ আমেরিকার ভেতের বইসা থাইকা উপার্জন করবো যার বিস্তারিত বাংলাদেশ সরকার জানবে না কিন্তু যে জিনিসটা শিখে গেলাম বা শিখাতে চাইলাম তার নাম হইতাছে সততা। আর সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা। ইউরোপিয়ান/আমেরিকান যে কোন একটা দেশে  যাবার ইনভাইটেশন আছে (পাসপোর্ট আছে- অন এরাইভেল ভিসা প্রোগ্রাম ও আছে) ইনভাইটেশন লেটার নিয়ে আরো একটা কনফার্মেশন এর জন্য অপেক্ষায় আছি। তবে যেখানেই থাকি বা যেভাবেই থাকি- বাংলাদেশের সততা কামনা করি এবং করবো।

টু বি কন্টিনিউ

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl