Translate

Saturday, September 26, 2020

ইন্টারনেটের কারনে জনজীবনের পরিবর্তন। ওয়েব সাইট ফ্রি ল্যান্সার মার্কেটপ্লেস।

একটি ঘটনা বা কাহিনী বা গল্পকাহিণী বা অতি রন্জিত কাহিণী দিয়ে শুরু করা যাক। মনে করেন: একটা মার্কেট নাম: কামাল রনজিত মার্কেট। অবস্থান: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। আগে যার নাম ছিলো কো অপারেটিভ মার্কেট। মোটামুটি ভালো পপুলার প্লেস ময়মনসিংহের ভেতরে। যখন বিশ্ববিদ্যালয় খোলা থাকে তখন সেই জমা জমে বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্লেস টি। এইটাকে গুগলের ম্যাপে বা ফেসবুকে প্লেস হিসাবে মার্ক করে দেয়া আছে। যে প্লেস টা গুগলের ম্যাপে জমা থাকে সেটাকে প্লেস বলা চলে।  


যেম এইখানে ম্যাপে দেয়া আছে। এই মার্কেটে ৩ টা দিক দিয়ে ঢুকা যায়। এক: আমার লোকালি বলি: মেইন রাস্তা থেকে - কে বি ইসমাইল রোড থেকে। দুই: শাহাবুদ্দিন ভাই এর দোকান থেকে এবং তিন: পত্রিকা বিচিত্রার দোকানের সাইড দিয়ে। ৩ টা সাইডেই পপুলার থাকে। এক সাইডে বিশ্ববিধ্যালয়েল শিক্ষক যারা ছাত্র ছিলেন তারা নির্দিদ্বায় বসে আড্ডা দেন। আরকে সাইডে বিশ্ববিধ্যালয়েল ছাত্র ছাত্রীরা আড্ডা দেয়। আরেক সাইডে- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক এলাকার বাসিন্দা রা আড্ডা দেয়। এই প্লেস বা আড্ডা টাকে পছন্দ করে না এরকম কোন পারসনই নাই বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিধ্যালয়ের সমাজে। এই মার্কেটে অনেক মেধাবী ছাত্র ছাত্রীরা বসে আড্ডা দিতো বা টাইম পাস করতো। এইটার আগে নাম ছিলো কামাল রনজিত মার্কেট। সারারাত আড্ডা দেয়া বা চিল করে টাইম পাস করা বাকৃবি আবাসিক এলাকার ছেলে পেলেদের জন্য খুবই সজব ব্যাপার ছিলো। আমি অবশ্য এই আড্ডো থেকে  সের যাই ১৯৯৮ সালে- আমার এইচ এস সি পরীক্ষা শেষ হবার পরে- বর্তমানে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পরে এবং সেখান থেকে আমার আমাদের বর্তমান বাসাতে চলে আসার পরে। 

অনেকদিন সেই আড্ডা আমি মসি করেছি। ধরতে গেলে ২০০৬ পর্যন্ত। যখণ- পুরোদমে ফ্রি ল্যানসিং এবং আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসের কাজ শুরু করার আগে পর্যন্ত। মার্কেটপ্লেসের কাজে নিম্গ্ন হবার ফেলে সেখানে আর সহজে যাওয়া হয়ে উঠে নাই। আজকে বহেু বছর পরে গেছিলাম ছোট বেরার এক বন্দুর শপে। তার কাছে গতাকল রাতে ক্রাশ খাওয়া ল্যাপটপের উইন্ডোজ ঠিক করার কারনে। আরো আরেক বন্ধুকে নিয়ে ভালো আড্ডা জমলো। ভালেঅ সশয়ও কাটালাম এবং দুপুরে বাসাতে চলে আসলাম। আমাদের বর্তমান বাসা/বিল্ডিং ২০ নং ওয়ার্ড। আর বাংলাদেশ কৃষি বিশ্বদ্যিালয় ২১ নং ওয়ার্ডে। যে কথাটা বলার জন্য লেখাটা শুরু করা- বাংলাদেশ কৃসি বিশ্ববিধ্যালয় মার্কেট যখন লোকে লোকারন্য থাকে সেটাকে এক ধরনের মার্কেটপ্লেস বলা হয় বা প্লেস জমে উঠেছে বলা হয় কিন্ত তার মানে এই নয় যে সেটা ফ্রি ল্যান্সার দের মার্কেটপ্লেস। ফ্রি ল্যান্সারদের মার্কেটপ্লেস বলতে এমনতর ওয়েবসাইট কে বোঝানো হয় যেখানে ইন্টারনেট জ্ঞানে শিক্ষিত হাজার হাজার বা লক্ষ লক্ষ কোয়ালিফাঢেয বা স্ক্রিলড লোকের সমাবেশ হয়। একাসথে অনেক ফ্রি ল্যান্সারদের কোয়ালিটি অনুযায়ী খুজে পাওয়া যায় বা অনেক অনেক ফ্রি ল্যান্সার দের অনেক অনেক সেবা বা সার্ভিস সমূহ একসাথে খুজে পাওয়া যায় বলে ইন্টারনেটের বাসাতে সেটাকে মার্কেটপ্লেস বলা হয়। তাছাঢ়া ইন্টারনেট ওয়েবসাইটে ডলার বা সারা দেশের মুদ্রা বিনিময় হয় বলে এই ধরনের ওয়েবসাইট কে মার্কেটপ্লেস বল েঅভিহিত করা হয়। বেসিকালি ইন্টারনেট মার্কেটপ্লেস গুলেঅতে গাড়ি থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজনীয় সব দ্রব্যাদিই খুজে পাওয়া যায়। কিন্তু একদল নিরক্ষর মার্কেটপ্লেস এর মিনিং কে উল্ট পাল্টা করে সেটার একটা খারাপ চাদাবাজি ওয়ে বাংলাদেশে অনেক সময় তৈরী করে ফেলাইতাছে যা একেবারেই অযৌক্তিক। 

এক মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় এ বহিরাগত হিসাবে প্রায়শই প্রবেশ করতো। ভাবখানা এমন যে তার শশুর বাড়ি র এলাকা। সে কোন বিশ্বেবিধ্যালয়ের ছাত্রী ও ছিলো না। টোটাফাটা বা ছিটেফোটা কাজের বুয়া টাইপের কাজ করতো আর বিশ্ববিধ্যালয়ের অোবাসিক এলাকার শিক্ষকদের বাসভবনে প্রবেশ করে পিএইচ ডি করে আসা শিক্ষকেরা কিভাবে থাকে বা বসবাস করে বা কিভাবে ড্রয়িং রুম বা বেড রুম সাজায় সেগুলো দেখতো ছুটা বুয়ার কাজ করার ছলে। সে ছিলো অশিক্ষিত এবং কোন স্কুলের কোন ক্লাস পাশ করে নাই। সে রকম কোন সার্টিফিকেট ও তার নাই। সে এই সকল ডাটা কালেকশন করে বাংলাদেশের অন্যান্য এলাকার লোকজনের সাথে শেয়ার করতো এবং তার বিনিময়ে টাকা পয়সা বা অন্য কিছু পাইতো। তাকে ২/৩ বার চোর সাব্যস্ত করে মেরে ফেলতে চাওয়া হয়েছিলো। তখনকার দিনে চোরের জন্য গনপিটটনা বরাদ্দ ছিলো। গনপিটানা খাইয়া যদি কেউ মইরা যাইতো তাহলে সে ব্যাপারে খুব বেশী আইন পুলিশ হতো না। তবে শুনেছি সে রাজাকার মহিলা ছিলো। আমাদের বাসার কাজের বুয়া অসুস্থ থাকায় সে একবার প্রক্সি দিতে এসেছিলো  আমাদের রেগুলার কাজের বুয়ার- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক এলাকাতে ১৯৯৮ সালের আগে।  একদিন আমাদের বাসাতে আইসা বেল দিয়ে বলতাছে যে- আমাদের রেগুলার বুয়া আজকে কাজ করতে আসবে না। তার বদলে সে এসেছে। আমি মহিলার দিকে তাকিয়ে দেখলাম- মহিলার চাহনী ছিলো খারাপ। আমার বাবা তখন উচ্চ শিক্ষার্থে আমেরকিাতে শিক্ষা এবং অধ্যয়নরত ছিলো এবং ছুটিতে বাংলাদেশে এসছিলো। বাসাতে ছিলেন এবং দরজা খোলার জন্য মেইন গেটের দিকে আসতেছিলেন। আমি দরজা খোলার পরে  সেই মহিলাকে দেখে ই  বললো যে- মহিলাটা খুবই খারাপ (সম্ভবত আমার বাবাকে চোখ দিয়ে কোন খারাপ প্রস্তাব দিয়েছিলো কিন্ত তিনি মানুষ হিসাবে ফেরেশতার মতোই ছিলেন- ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন এবং নিয়মিত ধর্ম কর্ম ও করতেন। পুরো বিশ্ব ঘুরেছেন কিন্ত ধার্মিক হবার জন্য কখনো দাড়ি ফালাইয়া দেন নাই- আমি উনাকে তার ষ্টাডি রুমে পাঠাইয়া দেই। আর উনার কথার মধ্যে আমার প্রতি সতর্কবানীটাই ছিলো বেশী। প্রথমদিনরে পরে আব্বা চলে যায় ফ্লাইটে।)। তখণ প্রচুর পরিমানে খারাপ মহিলা যত্র তত্র ঘোরাফেরা করতো কারন বাংলাদেশে ছিলো পৃথিবীর অণ্যতম সেরা পতিতালয় যার নাম নারায়নগঞ্জ টানবাজার। তাই সারা দেশে কোন ধরনের খারাপ মহিলারা ঘোরাফেরা করলে কেউ কিছু মনে করতো না। আমিও সেরকমই ভেবেছিলাম।  আমি আব্বাকে আলাদা রুমে পাঠিয়ে দিয়ে মাঝখানের ডোর লক করে দিলাম এবং যে রুমে কাজের বুয়া কাজ করবে সেই রুমে তাকে বললাম- ঠিক আছে আপনার সব কাজ করার দরকার  নাই। শুধু ড্রয়িং রুমের কাজটা করেন - পরিস্কার করেন, ঝাড়ু দেন এবং মুছেন আর কিচেনের যে সকল ধোয়া মোছা আছে সেগুলো শেষ করেন। আমি পুরোটা সমিয় দাড়িয়ে দাড়িয়ে দেখলাম কারন তখনকার দিনে নতুন কাজের বুয়া বাসা বাড়িতে কাজ করতে আসলে চোখে চোখে রাখতে হতো নয়তো প্রচুর পরিমানে চুরি হতো। তো সে ড্রয়িং রুমের কাজ শেষ করে কিচেনে গেলো এবং সেখানে হাড়ি পাতিল ধোয়া মোছা করা এবং খাবারের প্লেট গুলো ধুয়ে দেবার পরে বললাশ ভাতটা রান্না করেন- ভাত রান্না শেষে  আমি বললাম যে আজকে আপনি চলে যান। পরের দিন সে আবারো আসলো। বাসাতে শুধূ আমি আর আমার আম্মা ছিলাম। সেদিন তাকে দিয়ে পুরো বাসা মুছালাম আর কিচেনর কাজ শেষ করালাম। আবার আসলো তৃতীয় দিন- তখন তাকে দিয়ে আবারো ড্রয়িং রুম ধোয়া মোছা করালাম এবং কিচেনের কাজ শেষ করে বিদায় করে দিলাম। দ্বিতীয় দিন আম্মা আমাকে বলতাছে যে এই মহিলা কে?  আমি বলতাছি- আমাদের রেগুলার বুয়া আসে নাই তার বদলে এই মহিলা বসেছে। প্রথম দিন আম্মা টের পায় নাই যে অন্য এক মহিলা কাজ করতে এসেছে-তাদেরকে আলাদা করে রেখেছিলাম। আব্বা উচ্চ  শিক্ষার্থে বিদেশ থাকার কারনে পুরো পরিবারের  দ্বায়িত্ব ছিলো আমার উপরে। আবআবর বেতন তোলা থেকে চিঠিপত্র রিসিভ করা, বাসার এ টু জেড সব কিছু দেখে রাখা, বাজার সদাই বা কাচা বাজার করা , ছোট ছোট দুই ভাই বোনের  দেখাশোনা করা, স্কুলে  নিয়ে যাওয়া বা আসা আর নিজের বন্ধুদের সাথে সন্ধ্যার পরে আড্ডা বাজি করা, নিজের পড়াশোনা ঠিক রাখা- এক কথায় দ্বায়ত্ব নিয়ে চলা। সেই কারনে নিজে দাড়িয়ে থেকে তিন দিন কাজ করালাম এবং তৃতীয় দিন যাবার সময়ে সেই মহিলা আমার জন্য ইউএসএ থেকে  নিয়ে আসা বাবার একটা খুবই দামী নীল রংয়ের জ্যাকেট সে চুরি করে নিয়ে দৌড় দেয়। তারপরে চতুর্থ দিনে আমাদের রেগুলার বুয়া আসলে আমি জিজ্ঞাসা করলাম- যে কে এসছিলো এই ৩ দিন- তাকে তো আগে  কখনো দেখি নাই- তো বলতোছে ভাইয়া সে চরে (ব্রক্ষপুত্র নদীর ঐপাড়ে) যাইয়া আমার বাড়িতে ঢুকে কিছু লোকজন নিয়ে থ্রেড দিয়ে আমাকে ৩ দিন কাজে আসতে নিষেধ করেছিলো এবং আমাকে চাপাতি দাও দিয়ে ভয় দেখাইছিলো। তো পরে বুঝতে পারলাম যে- কোন  জয় বাংলা বিরোধী কোন শতরু পক্ষের কেউ হয়তো হবে কারন তখন ১৯৯০ সালের গনজাগরনের আগে আগের সময় । হয়তো রেকী করতে এসেছিলো। তো আমি আমাদের বাসার কাজের বুয়াকে বললাম যে- আপনি আর কখনো এই ধরনের কাজ করবেন না্ আপনি নিজে কাজে না আসলে আসবেন না কিন্তু প্রক্সি হিসাবে কাউকে পাঠাবেন না। তো কাজের বুয়া বলতাছে যে- ঠিক আছে।  এর মধ্যে একদিন দেখি সে কাজের ফাকে সোফাতে বসে আছে- থখন প্রজন্ড জোড়ে ধমক লাগালাম যে তোর এতো বড় সাহস যে তুই সোফাতে বইসা আছস কাজের বুয়া বেটি- নাম। পরে সে নাইমা সরে দাড়িয়েছিলো।   তো সেই মহিলা র সাথে প্রায় ২০ বছর পরে আবারো গ্যানজাম লাগলো রাজধানী ঢাকা শহরে- সেখানে সে থাকে এবং যে কাজ পায় তাই করে টাইপের অবস্থা। তো কথা প্রসংগে সে বললো যে - মার্কেটপ্লেস মানে দোকানদারদের আড্ডা। ফ্রি ল্যান্সার রা তো এক ধরনের দোকানদার। আমার কথাটা গায়ে লাগলো। আমি প্রতিবাদ করলাম এবং বললাম যে - ফ্রি ল্যান্সার রা দেশের এক নম্বর নাগরিক কারন তারা দেশের জন্য বৈদিশিক মুদ্রা আনে। তারা এ দেশের জণ্য রেমিটেন্স কালেক্ট করে। তো পরে বুঝতে পারলাম যে- সেই মহিলা অশিক্ষিত এবং নিরক্ষর। সে মার্কেটপ্লেস বলতে কামাল রনজিত মার্কেটের দোকানদারকে বুঝাইয়া থাকে যেখান থেকে সকল ধরনের ছাত্র নেতা বা পাতি নেতারা চাদাবাজি করতো আর ফ্রি ল্যান্সার রা মার্কেটপ্লেস ইন্টারনেট ওয়েবসাইট থেকে রেমিটেন্স বা বৈদিশিক মুদ্রা বা ডলার উপার্জন করে থাকে। তখন সেই মহিলা একদিন বলতাছে যে- ফ্রি ল্যান্সাররা মার্কেটপ্লেসে চাদাবাজি করে থাকে। তো আমি তার উত্তরে বলেছিলাম যে- ফ্রি ল্যান্সাররা মার্কেটপ্লেস থেকে চাদাবাজি করে না বরঞ্চ তারা তাদের মেধা সেল করে । পরে শেষে বলতাছে- বিদেশে না যাইযা ই ঘরে বসে কিভাবে ফ্রি ল্যান্সাররা রেমিটেন্স উপার্জন করে থাকে - সে ‍গুলো তো অবৈধ। তো আমি আর বেশী  কথা বাড়ালাম না কারন সেটা রাষ্ট্রের ব্যাপার। রাষ্ট্র বৈধ মনে করে থাকেই বিধায় ফ্রি ল্যান্সার রা তাদের রেমিটেন্স কে ক্যাশ করে খরচ করতাছে। রাষ্ট্র যদি অবৈধ মনে করতো তাহলে তো আর সেটা সম্ভব হতো না। পরে যারা শুনেছিলো তাদেরকে বললাম- এই মহিলার মাথাতে ডিষ্টার্ব আছে। সে হয়তো না বুঝে ফ্রি ল্যান্সার এবং মার্কেটপ্লেস নিয়ে কথা বলেছে। আমি সেই মহিলার বাসা বাড়িতে কাজ করতে আসা টাকে তেমন কোন ভয় পাই নাই কারন তখনকার দিনে ঢাকা বিভাগের গোয়েন্দা পুলিশ প্রায়শই মাঝরাতে আমাদের বাসার সামনের বিশাল বারান্দাতে বসে ডিউটি দিতো আর আমাকে দেখলে বলতো চা খাওয়াও বা পানি খাওয়াও। তারা সারা ঢাকা বিভাগে টহল দিয়ে বেড়াতো আর আমি সেই বয়সে সাহসীও ছিলাম দুর্দান্ত। একদিন  কৃষি বিশ্বদ্যিালয়ের ছাত্রদের দেয়া একটা চাইনিজ কুড়াল টাইপের চাপাতি খুব ই সুন্দর দেখতে আমার পড়ার টেবিলে  ছিলো চামড়ার প্যাকেট দিয়ে মুড়ানো- সেটাও দেখলাম সেই মহিলা (যেদিন দিনে দুপুরে জ্যাকেট চুরি করে সেদিন রাত্রিতে) আমার পড়ার রুমের টেবিল থেকে চুরি করে  নিয়ে যাইতাছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের র ছাত্র রা তখন প্রকাশ্য দিবালোকেই অস্ত্র নিয়ে ঘুরে বেড়াতো আর সংরক্ষিত এলাকা হবার কারনে পুলিশকে তখন অনুমতি নিয়ে ঢুকতে হতো এবং কামাল রনজিত মার্কেটের আশে পাশে তারা প্রচুর পরিমানে অস্ত্র রেখে দিতো। এই  জীবনে যে কতো পরিমান লাইভ অস্ত্র যদ্ব দেখেছি ছাত্র ছাত্রীদের অস্ত্র নিয়ে- তা আরেকদিন বলবো বা আলোচনা করবো।
সেই সময়ে আমার বাসাতে একটা পুরাতন কম্পিউটার রাখা ছিলো এবং আমি আমার সেই রুমে এই মহিলাকে ঢুকতে দেই নাই। তখনকার দিনের কম্পিউটার সাদা কালো ব্ল্যাক স্ক্রিন এবং সিএমডি কমান্ড রান করে ফ্লপি ড্রাইভের মাধ্যমে চালূ করা হতো আর মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের মতো লেখালেখি করা যাইতো বা বসে বসে প্যারা গেম খেলা যাইতো। তো যখন ইন্টারনেট আসে বা আস েআসে অবস্থা তখন আমাদের সাথে যে সকল ফরেনারদের কথা হইতো তারা সবাই বেচা কেনার জণ্য ক্লাসিফায়েড টাইপের ওয়েবসাইট বানাইয়া নিতো। সেই ক্লাসিফায়েড ওয়েবসাইট গুলোরই পরে মার্কেটপ্লেস আকার বা নাম ধারন করে। ফেসবুকের ও নিজস্ব মার্কেটপ্লেস আছে- যার নাম ফেসবুক মার্কেটপ্লেস

কি কি ফ্রি ল্যান্সার মার্কেটপ্লেস আছে ইন্টারনেটে যে গুলোতে আপনি কাজ করে ডলার উপার্জন করতে পারবেন: 



  

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl