Translate

Saturday, October 24, 2020

ব্লগে বাংলা লিখলে কোন টাকা দিতে হয় কিনা বা পাওয়া যায় কিনা? পাসওয়ার্ড সিক্যুরিটি সংক্রান্ত কিছু কথা।

উত্তর হইতাছে নাব্লগার ডট কমে বাংলা লিখলে আপনাকে কোন টাকা দিতে হবে না কাউকে এবং আপনাকেও কেউ টাকা দিবে না কখনো। টাকা শুধু তারাই আপনাকে দিতে পারে যদি আপনাকে কেউ ব্লগের জন্য বাংলা লিখার জন্য হায়ার করে। নানাভাবে হায়ার করতে পারে যেমন: মার্কেটপ্লেস বা যে কোন সোশাল মিডিয়া বা আপনি যদি প্রখ্যাত লেখক হোন তাহলে আপনাকে ইমেইলেও হায়ার করতে পারে। আপনাকে ব্যাংকে পেমেন্ট করতে পারে বা বিকাশে /রকেটে পেমেন্ট করতে পারে বা সরাসরি হ্যান্ড টু হ্যান্ড ও পেমেন্ট করতে পারে। আপনি যদি আপনার নিজস্ব বা পারসোনাল ব্লগে ব্লগ করেন বা রেগুলার লিখেন তার জন্য আপনাকে বাংলাদেশে কোন শক্তি বা পাওয়ার বা পারসন কে কোন ধরনের টাকা বা পয়সা দিতে হবে না। আপনার যেটা খরচ সেটা ইন্টারনেট বা এম বি খরচ। এইছাড়া এইখানে আর কোন খরচ নাই। 



ব্লগার ডট কম একটি আমেরিকান ওয়েবসাইট যেখানে আপনি ফ্রি সাবডোমেইন সেট আপ করতে পারবেন এবং যেখানে আপনি ফ্রি হোস্টিং সুবিধা নিতে পারবেন। ব্লগার ডট কমের নিজস্ব অনেক টেমপ্লেট আছে যেগুলো আপনি ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন। অনেকে আছে ফ্রি টেমপ্লেটের  চাইতে পেইড টেমপ্লেট কে প্রেফারেন্স দিয়ে থাকে। আবার অনেকে আছে এডসেন্স কম্পাটিবল পেইড টেমপ্লেট কিনতে পছন্দ করে কিন্তু কথা হলো গুগল ইনকরপোরেশন যে টেমপ্লেট তৈরী করে দিছে তার চেয়ে যদি আপনি অন্য কোন ডেভেলপারের টেমপ্লেট কে বেশী দামী মনে করেন তাহলে তো আর কিছু করার নাই। ব্লগারডট কম রিলেটেড একটা বিশদ টিউটোরিয়াল আছে আমার- আপনি চাইলে দেখতে পারেন অনেক কিছু বুঝতে পারবেন। টাকা শুধূ আপনি সেখানেই খরচ করবেন বা করতে পারবেন  যা কিছু বাংলাদেশে এভেইলেবল। টাকা বাংলাদেশের নিজস্ব মুদ্রা। সো এইটা আপনি শুধু বাংলাদেশে এভেইলেবল জিনিসপত্র কেনার জন্যই ব্যবহার করতে পারবেন। ব্লগার ডট কম আমেরিকান দের সম্পত্তি। সেখানে ফ্রি সাবডোমেইন পাওয়া যায় যেমন ব্লগস্পট ডট কম এবং ফ্রি আনলিমিটেড হোষ্টিং পাওয়া যায়। 




আমি ২০০৬ সালে বর্তমানে যেখানে বসে আছি সেখানে বসে মাঝরাতে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে করতে চিন্তা করতাম যে কবে ব্লগার ডট কমে বাংলা লেখাটা লেখা যাবে। তখন লেখা যাইতো না। তখণকার সময়ে আমাদের ছেলে বা মেয়েরা যারা ফ্রিল্যান্সার/আউটসোর্সিং/মার্কেটপ্লেস নিয়ে কাজ করতো তারা যে কোন ফাইল বা দরকারি বাংলা ডকুমেন্টস কে এম এস ওয়ার্ডে লিখে পিডিএফ এ কনভার্ট করে নিতো। তারপরে পিডিএফ ফাইল টা আপলোড করে দিলে সেটা সবাই দেখতে পারতো বা উপকৃত হতো। যে কোনো কাজের ষ্টেপ বাই ষ্টেপ তীর চিহ্ন দিয়ে বুঝানোর জন্য সেই পদ্বতির কোন বিকল্প ছিলো না। সকলের কাছে প্রিয় পদ্বতি ছিলো সেটা। এম এস ওয়ার্ড পেজে রিখে সেটাকে ব্লগার ডট কম পেষ্ট করা যাইতো না। এম এস ওয়ার্ড পেজকে পিডিএফে কনভার্ট করতে হতো। সেই পিডিএফ ফাইলের আশে পাশে গুগল মনিটাইজেশন করতো। মনিটাইজেশনের সাথে সাথে বাংলাকে ব্লগার ডট কমে প্রকাশ করতে প্রায় ১০ বছর সময় লাগলো ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/ আউটসোর্সিং জগতে। শাহবাগ গনজাগরন ২০১৩ চলাকালীন সময়ে বাংলাকে ব্লগারের সাথে পুরেপুরি কম্পাটিবল করে দেয়া হয়- আমার চোখে পড়ে।। কিন্তু তখনো মনিটাইজেশন এড হয় নাই। বর্তমানে  ব্লগার ডট কমে বাংলা লিখলে গুগল ডট কমের এডসেন্স মনিটাইজেশন পদ্বতি আপনার প্রত্যেকটা বাংলা শব্দকে তাদের ডিকশনারতে এড করে যাকে বলা হয় বাংলা কন্টেন্ট রিচের কাজ যা সারা দেশের ছেলে বা মেয়েরা বাংলাকে ভালোবেসে  বাংলা কন্টেন্ট রিচের কাজ করে যাইতাছে আর যাদের তার সাথে গুগল এডসেন্স মনিটাইজেশন আছে তারা ও টুকটাক কম বেশী উপার্জন করে যাইতাছে। বাংলা কন্টেন্ট মনিটাইজেশণে গুগল এর এডসেন্স ব্যবহার করলে আপনি যে ডলার উপার্জন করবেন তা বাংলাদেশ সরকারের কাছে রেমিটেন্স হিসাবে আসবে এবং সেটা আপনার ব্যাংক একাউন্টে বাংলাদেশী ক্যাশ টাকা হিসাবে এড হবে। নীচের ভিডিওতে আমি ডিটেইলস বুঝিয়েছি - আপনি যদি মনোযোগ সহকারে দেখেন তাহলে অনেক কিছু বূঝতে পারবেন। 



প্রথমত: ব্লগার ডট কমে রেজিষ্ট্রেশন করতে আপনার শুধূ একটা জিমেইল একাউন্ট লাগবে। জিমেইলের সেফটি এবং সিকিউরিটি এর জন্য যতো ধরনের নিরাপত্তা ইস্যু সব আপনি পালন করবে যেনো কেউই আপনার ব্লগ বা জিমেইল হ্যাক না করতে পারে। ব্লগার ডট কম জিমেইল দ্বারা ওপেন করতে হয়। গুগল এডসেন্স গুগলের প্রপার্টি। জিমেইল ও গুগলের প্রপার্টি। ইউটিউব ও গুগলের প্রপার্টি। তো এইখানে আপনি জিমেইল দিয়ে সব গুলো লগইন করলে কখনোই আপনার সেই একাউন্ট গুলো হ্যাক হবে না যদি না আপনার জিমেইল কখনো হ্যাক না হয়। কেউ যদি আপনার জিমেইল কে হ্যাক করতে পারে তাহলে সে আপনার সব কিছুই হ্যাক করতে পারবে যেমন ধরেন: জিমেইল,. ব্লগস্পট, গুগলের একাউন্ট, ইউটিউব, জি পে বা গুগল প্লে ষ্টোর। আর যদি কোন ভাবে আপনার ব্লগ একাউন্ট আমি হ্যাক করতে পারি তাহলে আপনার জিমেইলে ঢুকে আপনার নামে তৈরীকৃত ব্লগস্পট এড্রসের ভেতরে ঢুকে যে কোন কিছু লিখে ছাপাইয়া দিয়ে আপনাকে বা আপনার কম্যুনিটি কে ঝামেলায় ফেলে দিতে পারা ১/২ মিনিটের ব্যাপার হবে। আমি কখনো ইন্টারনেটে কোন কিছু হ্যাক বা ক্রাক করি নাই। ইন্টারনেটে এ ব্যাপারে আমার কোন অভিজ্ঞতা নাই। বেসিকালি সবাই জিমেইলকে খুব বিশ্বাস করে কিন্তু জিমেইলের যে সিক্যুরিটি ইস্যু সেগুলো যদি আপনি খুব ভালো করে এক্টিভেট না করেন বা খুব সহজ সরল পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখেন তাহলে তো  এইটা  হ্যাকারদের  জন্য হ্যাক করা এক মিনিটের ব্যাপার। এজন্য পাসওয়ার্ড টা যদি আপনি এই নীচে দেখানো নিয়মে তৈর ী করেন তাহলে আপনার একাউন্ট কেউ হ্যাক করতে পারবে না সাধারনত: তারপরেও সকল সিকিউরিটি ইস্যু চেক করে ওকে রাখতে হবে যদি জিমেইলে আপনার পারসোনাল প্রপার্টি থাকে।

Password making Law:
A-Z
a-z
0-9
Special Characters. 

Here the claw is: Capital A-Z + Small a-z+ Numbers+ Special Characters [ !@#$%^&*()]
Example password:  Masudbcl2020@@##

যারা হ্যাকার তারা বড় হাতের ক্যাপিটাল লেটারস এবং ছোট হাতের ক্যাপিটাল লেটারস দিয়ে যদি আপনার পাসওয়ার্ড হয় তাহলে তারা তাদের জন্য বানানো সফটওয়্যার  দিয়ে সেটা খুজে বের করে ফেলাতে  পারবে কিন্তু যদি আপনি নাম্বার  এবং স্পেশিয়াল ক্যারেক্টার দিয়ে পাসওয়ার্ড  বানান  তাহলে তারা আর সেটা বের করতে পারবে না কারন আমার স্টাডি মোতাবেক আমি যতোটা জানি তারা তাদের জন্য ব্যবহৃত সফটওয়্যার গুলোতে নাম্বার এবং স্পেশিয়াল ক্যারেক্টার গুলো খুজে বের করতে পারে না। ফলে যাদের পাসওয়ার্ড উপরের নিয়মে তৈরী তাদেরকে হ্যাকরার কখনো হ্যাক করতে পারে না আর নয়তো আপনাকে ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইল ও করতে পারে হ্যাকরারা। আপনি যদি সুন্দরী কোন মেয়ে হোন আর আপনি যদি কোন হ্যাকারের নজরে পড়েন তাহলে সে তার সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনার পাসওয়ার্ড কে হ্যাক করে আপনাকে ফিজ্যিকালি এবিউস করতে পারে বা আপনাকে ঝামেলায় ফেলাতে পারে। আর আপনার পাসওয়ার্ড যদি এই ধরনের হয় তাহলে সে আপনাকে সহজে হ্যাক করতে পারবে না। উপরন্তু আছে ডিভাইস সিকিউরিটি বা ফোন ভেরিফিকেশন প্রসেস। আপনি যদি কারো জিমেইল হ্যাক করতে পারেন আর সেই লোক যদি আপনার জিমেইল দ্বারা তৈরীকৃত ফেসবুক একাউন্ট ডিটেইলস দেখতে পারে  বা ওডেস্ক ডিটেইরষ দেখতে পারে তাহলে সহজেই সেটা সে ফরগট পাসওয়ার্ড অপশণ দিয়ে রিকভার করে দখলে নিয়ে যাইতে পারে। তাহলে আপনি আপনার জিমেইল দ্বারা যতো একাউন্ট ওপেন করেছেন সবই হ্যাকাররা হ্যাক করতে পারবে।  যেমন: আমি হারিয়ে ফেলাইছিলাম ২০১১ সালের শুরুর দিকে- থানা শাহবাগে বসে থাকাবস্থায় একদিন সন্ধ্যায় আমি একসাথে জিমেইল, ওডেস্ক এবং ইল্যান্স একাউন্ট হ্যাক খেয়েছিলাম। সেই একাউন্ট আজো ফেরত পাই নাই। তখন আমার এই ব্লগস্পট টাও হ্যাক হয়েছিলো: https://masudbcl.blogspot.com । পরে জানতে পেরেছিলাম যে:  ব্লগস্পট একাউন্ট টা  ৭ বছরের জন্য হাইড রাখা এবং ৭বছল পরে গতবছর এইটা ফেরত পাইলাম। 

এখন আপনার পাসওয়ার্ড টা যদি খুবই সহজ হয়ে যায় যেমন: অনলি ক্যাপিটাল MASUDBCL বা অনলি স্মল  masudbcl বা মিক্স হয়ে যায়: Masudbcl তাহলে হ্যাকার রা আপনাকে হ্যাক করতে পারে। কারন তাদের যে সফটওয়্যার (বিভিন্ন মুভিতে দেখা) যা আমি ষ্টাডি করে পড়েছিলা, অনেক আগে - তারা  শুধু ক্যাপিটাল লেটার বা স্মল লেটার বা ক্যাপিটাল এবং সমল লেটার মিক্সিং টা খুজে বর করতে পারে। আবার যারা হ্যাকার তাদের কাছে ক্রেডিট কার্ড রিলেটেড হ্যাকার সফটওয়্যার থাকে সেটা থেকেও আপনি যদি পাসওয়ার্ডে শুধূ নাম্বার ব্যবহার করেন তা বের করে ফেলাইতে পারে যেমন অনেকেই আছে পাসওয়ার্ড সেকসানে মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে থাকে। সেইটা পুরোপুরি রিস্ক। কারন কেডিট কার্ডজেনারেটর বা ক্রেডিট কার্ড জেনারেট যে সকল সফটওয়্যার আছে সেগুলোতে ১৬ ডিজিটের তথ্য দেয়া থাকে। সেই ১৬ ডিজিট তারা সফটওয়্যার িদয়ে বের করে ফেলাইতে পারে। তাহলে শুধূ নাম্বার ও ব্যবহার করা ঠিক না পাসওয়ার্ড হিসাবে। ক্রেডিট কার্ড যেনো হ্যাক না হয় বা মানুষ যেনো কেডিট কার্ড ব্যভহার না করে সেজন্য সবাই ইন্টারনেট ব্যাংকিং (যেমন স্ক্রিল, নেটেলার, ওয়েবমানি, পারফেক্ট মানি, পাইওনিযার এবং পেপাল) এগুলো ব্যবহার করে থাকে। এজন্য আপনার পাসওয়ার্ড টা হবে : ক্যাপিটাল লেটার+স্মল লেটার+ নাম্বার +স্পেশিয়াল ক্যারেক্টার এই কয়েকটা মিলে আপনাকে পাসওয়ার্ড বাসাতে হবে তাহলে আর জীবনে কোনদিন হ্যাকড হবেন না তারপরে আছে ডিভাইস সিক্যুরিটি আর মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশণ। যতোদূর জানি হ্যাকাররা অপারেটিং সিষ্টেমের বাহিরে একটি আলাদা ধরনের সফটওয়্যার ব্যবেহার করে অলওয়েজ যেখানে তারা স্পেশিয়াল ক্যারেক্টার লিখতে পারে না। তাই আপনার পাসওয়ার্ড যদি স্পেশিয়াল ক্যারেক্টার সহ হয় তাহলে এইখানে হ্যাকড হবার রিস্ক কমে যায় প্রায় ৯০ ভাগ। আশা করি সকলেই এই সেপশিয়ালাইজড পাসওয়ার্ড পদ্বতি ব্যবহার করবেন। 

আবার আরো একটা পদ্বতি আছে যেটা এইখানে এভাবে বলাটা অমূলক তারপরেও আমার পারসোনাল ব্লগ বিধায় বলতে দ্বিধা নাই : অনেকেই আছে মনের কথা শুনতে পায়।  নানা ধরনের ঝাড় ফুক কুফরি কালাম বা প্রচুর ভালোবাসার কারনে  প্রেমিক/প্রেমিকারা মনের কথা শুণে থাকতে পারে বা মানুষের প্রাইভেট প্লেসে ভয়াবহ ধরনের মানসিক প্রেশার তৈরী করে তার মনের কথা শোনার জন্য। প্রত্যেকের জন্য যার যার বসবাসের রুমটা হইতাচে এক ধরনের স্বর্গ- মানুসের মনটা সেভাবে সেট আপ করা থাকে ইন্টারনেট দুনিয়াতে। একজন মানুষ বাহিরে ছিলো- সে বাসাত েফিরে গোসল করে ফ্রেশ হয়ে খাওয়া দাওয়া করে কম্পিউটারে বসে কিছুক্ষন নিজের সোশাল মিডিয়া বা ইন্টারনেট ব্রাউজ করবে এইটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার কিন্তু  যারা মনোগত হ্যাকার বা এদরকে অনেকেই ইথখ্যাল হ্যাকার তারা এই পরিস্কার ফ্রেশনেসটা ভেংগে দেবার চেষ্টা করে তারপরে মানুষের মনের কতা শোনার চেস্টা করে। প্রত্যেকেই ইন্টারনেটে ডুকাবস্থায় যার যার মনে মেন পাসওয়ার্ড টা আওড়ায় আর তারা যদি কোন পদ্বতি মোতাবকে বা ব্ল্যাক ম্যাজিক বা কালো যাদু বিদ্যা বা যে কোন মেথডে কারো মনের কথা শোনার চেষ্টা করে বা শুনে থাকে তারা সেই পাসওয়ার্ড টা শুনে লিখে রাখার চেষ্টা করে এবং পরবর্তীকানে সেটাকে হ্যাক করে রাখে। বেসিকালি যারা কুফরী কালাম করে তাদের মাধ্যমে এই ভাবে কান পেতে পাসওয়ার্ড  বা মনের কথা শোনা যায় বা একজন কথা বললে সবাই শুনতে পারে। এদরকে আমরা অনেক সময় ইথিক্যাল হ্যাকার বলে থাকি। কারন মানুষ যখন মনে মনে চিন্তা করে আর আরকেজন যখন মুনতে পারে সেটাকে ইথার নামে অভিহিত করা হয়। আর যারা ঝাঢ় ফুক করে বা কুফরী কালাম করে তারা চিরস্থায়ী ভাবে জাহান্নামী। কোন মানুষের বেচে তাকার প্রাইভেসী বা সিক্রেসী যদি নষ্ট হয় তাহলে এই ধরনের পরিস্থিতির স্বীকার হয় মানুষে আর এই ধরনের পরিস্থিতিকে বাংলাতে বলা হয়: দেয়ালের ও কান আছে।  বাংলায় যারা ইথিক্যাল হ্যাকার তাদের সাথে চিরস্থায়ী জাহান্নামের লোক যারা ঝাঢ় ফুক করে বা কুফরী কালাম করে তাদের একটা যোগাযোগ যদি থাকে তাহলে কি তারা জান্নাতে যাবে মরার পরে নাকি এই কুফরী কালাম গ্রুরপের সাথে চিরস্থায়ী জাহান্নামের দিকে পা বাড়াবে? (যদি এইধরনের হ্যাকারদের কে ইথিক্যাল হ্যাকার বলা হয়ে থাকে)।  তাই বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী যে কোন ওয়েবসাইটে আপনি রেজিষ্ট্রশন করার সাথে সাথে সেখানকার সিক্যুরিটি ভেরিফিকেশন টা ওকে করে নিতে হবে যেটাকে মোবাইল ভেরিফিকেশন বলা হয়। তাতে আপনার যদি কখনো পাসওয়ার্ড চুরি হয়েও থাকে তাও সে আপনার একাউন্টে ঢুকতে পারবে না কারন আপনি দেখতে পারবেন যে: আপনার মোবাইলে সিক্যুরিটি কোড এসছে সেটাও আপনি মনে মনে আওড়াবেন না যদি আপনি সিক্যুরিটি কোড রিকুয়েষ্ট না করে থাকেন, সাথে সাথে ডিলেট করে দেবেন। অনেকেই মনে করেন আপনার ব্যবহৃত ফেসবুক এর ইমেইল এড্রস বা মোবাইল নাম্বার যদি জানা থাকে তাহলে আপনি না জানলেও আপনার একাউন্টে ঢুকে ফরগট পাসওয়ার্ড অপশন মারবে তারপরে আপনার কাছ থেকে শুনে বা জেনে ( কালো যাদু, ব্ল্যাক ম্যাজিক, ঝাড় ফুক, কুফরি কালাম ) করে সেই কোড টা শোনার চেষ্টা করবে এবং আপনাকে বা আপনার সোশাল মিডিয়া একাউন্ট কে হ্যাক করতে চেষ্টা করবে। আপনি যাতে কখনো কুফরী কালাম বা ঝাড় ফুকের স্বীকার না হোন সেজন্য আপনার ব্যবহৃত কাটা নখ, শরীরের যে কোন স্থানের বাল, আপনার থুতু, ঘাম এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে মাসিকের সব কিছু এবং ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের বীর্য বা বীর্যরস - সবগুলো কাজ শেষে পারসোনালি একান্তে  ধ্বংস করে ফেলাইতে হবে- সেই সাথে মাথার চুলও।   

ইন্টারনেটে বসে থেকে আপনার যা মনে চায় আপনি তাই করতে পারবেন। এই ধরনের কোন নিষেধাজ্ঞা নাই যে আপনি এইটা করতে পারবেন না বা সেটা করতে পারবেন না। প্রত্যেকের আলাদা আলাদা ইন্টারনেটের জগত থাকবে। একজনের ইন্টারনেটের জগতের সাথে যেনো আরেকজনের ইন্টারনেটের জগতের ম্যাক্সিমাম মিল খুজে পাওয়া না যায়। কারন আপনি আপনার জীবনে যেভাবে চলেছেন বা পড়াশোনা করেছেন তারই প্রতিফলন ঘটবে আপনার ইন্টারনেট ব্যবহারে। এইখানে কোন ক্যাটাগরাইজেশন নাই বা কোন সমাজ ‍ও নাই।  বাস্তব জীবনে হয়তো অনেক মানুষ সমাজকে মেনে চলে বা সমাজে প্রতিভা রাখার চেষ্টা করে। কিন্ত আমি ব্যক্তিগতভাবে সমাজ মানি না বা সমাজে মেনে চলি না। কারন আমি খেয়াল করে দেখেছি এমন কোন খারাপ কাজ নাই যা সমাজে হয় না। তাই বাংলাদেশ আইন কর্তৃক যেটা বৈধ আমি ততোটুকুই মানতে চাই। সমাজ আমি মানতে নারাজ। সমাজের বিরুদ্বে আমার চলাফেরা কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের সামাজিক নিয়মাবলীর মধ্যে। তাই সমাজবদ্ব হয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করার কোন দরকার নাই।আপনি ইন্টারনেটে বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম মেনে অসামাজিক কিছু করা থেকে বিরত থাকবেন এবং একা একা আপনার যেটা ভাল লাগবে আপনি সেটাই করবেন।  




ব্লগার ডট কমে আপনি যখন কোন কিছু লেখালেখি করবেন তখণ আপনাকে কেউ কোন টাকা বা পয়সা দেবে না। বাংলাদেশে এখনো এ ধরনের কোন কিছু দেখি নাই বা বাংলাদেশের তথাকথিত ব্রিলিয়ান্ট ছেলে বা মেয়েরা এখনো কোন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম তৈরী করতে  পারে নাই যেখানে ব্লগ লিখলে আপনি অর্থ পাবেন না। ধরেন: আপনি বাংলাদেশে একটা ব্লগ বানাবেন।এখন আপনি সারা দেশের ছেলে বা মেয়েদের কাছে লেখা আহবান করলেন। আপনি তাদেরকে প্রতি ১০০ শব্দ বা ৫০০ শব্দের জন্য পেমেন্ট দিবেন। তারা যার যার অবস্থঅনে বসে থেকে টাকার লোভে যে কোন কিছু লিখে দিলো এবং সেটা এম এস ওয়ার্ড ফরম্যাটে আপনাকে দিলো। ইমেইল করে দিলো বা পেন ড্রাইভে দিলো। আপনি সেগুলোকে একসাথে করে ব্লগে পোষ্ট দিলো। ব্লগে আপনি ড্রাফটও  করে রাখতে পারবেন একসাথে অনেক পোষ্ট। আপনি কোন কাংখিত সময়ে বা কোন নির্দিষ্ট সমযে বা কারো কাজ করে দেয়ার তাকলে সেই কাজের সময়ে আপনি একসাথে সব ব্লগ পোষ্ট করে দিতে পারবেন। এই জন্য যাদেরকে আপনি ব্লগ পোষ্ট লিখতে বলেছেন তাদের কে আপনি বিকাশে বা রকেটে বা চাইলে ক্যাশ টাকা দিয়েও পেমেন্ট করতে পারবেন।  তখন তারা বলতে পারে: ব্লগ লিখলে টাকা পাওয়া যায়। কিন্তু বাস্তবে বাংলাদেশে ব্লগ লিখলে কোন টাকা পয়সা দেয়া হয় না যদি সেটা ব্লগার ডট কমে লিখা হয়- ব্লগার ডট কম নিজে আপনাকে কোন টাকা বা পয়সা দেবে না। ব্লগার ডট কম আপনাকে বলবে যে: আপনার লেখা যদি খুব ভালো ভিজিট হয় আর যদি আপনার ব।লগের লেখাগুলো মনিটাইজেশন করা যায় তাহলে আপনি গুগলের এডসেন্স ব্যভহার করতে পারবেণ। আপনরা ব্লগ যদি পপুলার হয় আর সেখানে যদি আপনি মনিটাইজেশন এপ্লাই করেন তাহলে মাস শেষে গুগলের মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম আপনাকে ১০০ ডলার হলে সেই ১০০ ডলার উইথড্র করার সুযোগ দিবে।  কিন্তু ব্লগার ডট কম আপনাকে কোন টাকা দেবে না। 




এইখানে ব্লগার ডট কমে বাম দিকে যে আর্নিং অপশন আছে সেখান থেকে আপনি আপনার লেখাকে মনিটাইজশেন করে ডলার উপার্জন করতে পারবেন। সেই ডলার বাংলাদেমে আপনার কাচে ক্যাশ টাকা হিসাবে আসবে যেখান বাংলাদেশ সরকারের রেমিটেন্স এড হবে আর আপনার ব্যাংখ ব্যালান্সে টাকা এড হবে। ব্লগে আপনি যা মনে চায় তাই করতে পারবেন। 

  1. ছবি এড করতে পারবেন যদি আপনি ভালো ফটোগ্রাফার হয়ে থাকেন।
  2. আনলিমিটেড ভিডিও এড করতে পারবেন যদি আপনি ভিডিও মেকার হোন এবং এডসেন্স রাখতে চান। শুধূমাত্র ব্লগের জন্য ভিডিও আপলোড করলেন আর ভিডিও এর চারপাশে মনিটাইজেশন এড করে দিলেন। 
  3. যতো মনে চায় ততো আপনি লিখতে পারবেন/ছবি আপলোড করতে পারবেন বা ভিডিও আপলোড করতে পারবেন কারন এইখানে হোস্টিং টা আনলিমিটেড। 
ব্লগে যদি আপনি এডসেন্স মনিটা্িজেশন আনেন তাহলে আপনি ১০০% রেভিনূই পাবেন। আর ইউটিউবে যদি আপনি রিভিনিউ জেনারেট করতে যান তাহলে সেটা ৩৫% আপনার কাছে আসবে -মানে আগে আসতো এখন আর আসে না। যেহেতু ইউটিউব রেভিন্যু শেয়ার প্রোগ্রাম - সেহেতু আপনি যা উপার্জন করবেন তার ৫০% ইউটিউব নিয়ে যাবে। আর বাংলাদেশ সরকার নেবে ১৫%। তাহলে আপনার কাছে থাকলো অনলি ৩৫%। ১০০ ডরার উপার্জন করলে আপনি পাবেন ৩৫ ডলার। আর ব্লগে যদি আপনি এডসেন্স এড করেন তাহলে আপনি পাবেন ১০০% ই। আপনার কাছ থেকে এডস্নেস কোন % চাইবে না এবং বাংলাদেশ সরকারও কোন % চাইবে না কারন আপনি বাংলাদেশ সরকারকে দিতাছেন রেমিটেন্স।   প্রোগ্রামের নাম যদি হয় ইউটিউব রেভিন্যু শেয়ার প্রোগ্রাম সেটা নিশ্চয়ই বাংলাদেমে রেমিটেন্স হিসাবে আসবে না - সেটা ব্যাংখ টু ভ্যাংখ রেভিন্যু হিসাবেই আসতে পারে বোধ করি। আগে আসতো- এখন বাংলাদেশ তেক অফ করে দেয়া হয়েছে। বাংলাদেমের বেশীর ভাগ মানুস েএমবি কিনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে বলে ভিডিও দেখার চেয়ে পড়তে ভালোবাসে। আর যারা এডসেন্স রেমিটেন্স মেকার তারা লিখতে যেমন ভালোবাসে তেমনি পড়তেও ভালোবাসে। আর হয়তো আমার এই পুরো লেখাটা পড়তে আপনার ১ এম বি (১ মেগাবাইট) খরচ হইতে পারে আর ভিডিও দেখতে গেলে আপনার এতোক্ষনে ১ গিগা বাইট বের হয়ে যাইতো। নূন্যতম আপনার ব্লগে ২০০০০ ভিজিটর হলে আপনি মনিটাইজেশনরে জন্য আবেদন করতে পারেন। মনিটাইজেশনে আবেদন করা একদম ফ্রি- আপনাকে ১ টাকাও খরচ করতে হবে না বা ১ ডলারও খরচ করতে হবে না। তবে প্রকাশ থাকে যে- আনপার লেখা বা চবি বা ভিডিও যেনো ইউনিক হয়- সেখানে যেনো কপিরাইট এর ব্যাপারটা লেখা থাকে। যেমন : ছবিতে বা যে ভিডিও আপনি আপলোড করবেন সে  গুলোতে যেনো কপিরাইট লেখা থাকে যেমন : ওয়াটার মার্ক। 


masudbcl.blogspot.com- একটা ডোমেইনে যদি ২টা ডট থাকে মানে ১ টা কিওয়ার্ড যদি বেশী থাকে তাহলে সেটাকে সাব ডোমেইন বলে। যেমন: এইখানে masudbcl একটা কিওয়ার্ড এবং blogspot আরো একটা কি ওয়ার্ড। ২ টা কি ওয়ার্ড মিলে একটা ডোমেইন তৈরী হওয়াতে এইটাকে সাব ডোমেইন বলে। এই সাব ডোমেইন পাওয়া একদম ফ্রি ব্লগার ডট কমে। আপনি রেজিষ্ট্রশন করার সাথে সাথেই আপনি একটা ফ্রি সাব ডোমেইন পাবনে। একটা ব্লগে আপনি প্রায় ৯৯ টা সাব ডোমেইন বানাতে পারবেন। এইখানে আপনি উপরে দেখবেন আরো একটি ব্যাপারআছে কাস্টম ডোমেইন। এই কাষ্টম ডোমেইন যদি আপনি সেটআপ করেন তাহলে আপনাকে ডোমেইন কেনার জন্য একস্ট্রা টাকা খরচ করতে হতে পারে। এছাড়া ব্লগার ডট কেম কাজ শুরু করতে কোন খরচ নাই। আপনি নীচের ইউটিউব ভিডিও টা পুরোপুরি দেখতে পাররে আপনি অনেক কিছুই  বুঝতে পারবেন। ব্লগস্পট সাব ডোমেইন নিয়েও আপনি এডসেন্স মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেণ। কিভাবে মনিটাইজেশনের জণ্য আবেদন করবেন তা একদিন আপনাকে দেখাইয়া দেয়া হবে ডিটেইলস।  


তাহলে আশা করি বুঝতে পারছেন যে-  ব্লগ করে ডলার বা টাকা উপার্জন করতে ১ টাকাও লাগে না। আর ব্লগ শুরু করতেও এক টাাকা ও লাগে না। ব্লগারদের হোষ্টিং আনলিমিটেড। আমেরিকান কোম্পানী ব্লগার তাদের ব্যবহারকারীদের ফ্রি সাব ডোমেইন দেয় এবং ফ্রি হোস্টিং সুবিধা দেয়। অনেকে আছে বাংলাদেশী ডোমেইন এবং হোষ্টিং ব্যবহার করে সেখানে তাদের নিজস্ব ফোরাম বা ব্লগ ওপেন করেছে এবং সেখানে তাার সবাইকে লেকার সুযোগ দিতাছে। সেখানে অনেকেই আছে অল্প টাকার বিনিময়ে - একেবারে নাম মাত্র মূল্যে লিখতাছে- অল্প কিছু টাকা বা পয়সা যারা ব্লগ বা ফোরামের মারিক তারা তাদের ব্যবহারকারীদেরকে দিতাছে কিন্তু তাদের কাছ তেকে তুলে নিতাছে বিপুল অংকের এডসেন্স রেমিটেন্স। আসলে নিয়মটা এরকম না- নিয়মটা ছিলো এডসেন্স রেভিন্যু শেয়ারের ও একটা পদ্বতি আছে। সেখানে একটা ফোরাম তাকেব এবং যার যার এডসেন্স  আইডি কে সেই ব্লগের সাথে এড করবে তারপরে তারা লেখালেখি করবে এবং সেই সাথে রেভিনিউ টা শেয়ার করবে যা যার যার এডস্নেস একাউন্টে এড হবে এবং সবাই যার যার রেমিটেন্স যার যার পারসোনার ব্যাংক একাউন্টে উইথড্র করবে। কিন্তু ঠকাঠকির ব্যবসায় বাংলাদেশে পোলাপান দেরকে গোল কাওয়াইয়া দিতাছে ানেক ধরনের ওয়েবসাইট। তারা শুধূ তাদের ইউজারদের কে েইনটেনশনালি সমানে ক্লিক করাইয়া যাইতাছে আর অল্প কিছু টাকা পয়সা দিতাছে। এ ধরনের কাজ কারবার করে বাংলাদেশের সহজ সরল ছেলে পেলেদেরকে না ঠকানো ভারো। আর যদি না ঠকান তাহলে মিনিমাম ৩০% রেভিনিউ আপনার ব্যবহারকারীদের সাথে শেয়ার করা উচিত।  



শুধুমাত্র এডসেন্স দিয়েই মনিটাইজ করতে পারবেন- ব্যাপারটা সেরকম না। আপনি চাইলে আরো অন্যান্য অনেক মনিটাইজেশন কোম্পানী আছে তাদের কে দিয়েও আপনার ব্লগ মনিটাইজেশণ করাতে পারবেন। সবচেয়ে বড় ভ্যাপার আপনার ব্লগে রেগুলার লেখা এবং ব্লগে রেগুলার ভিজিটর আনার জন্য হোয়াইট হ্যাট এসইও করা। আপনি প্রথমাবস্থায় নরমালি শুরু করতে পারেন- প্রায় দিনই লিখতে পারেন এবং প্রায়দিনই আপনি আপনার ব্লগপোষ্ট গুলো সোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করতে পারেন। আপনি আপনার একটা জিমেইল একাউন্ট দিয়ে মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে সেই একটা জিমেইল দিয়ে আপনি ৯৯ টা ব।লগস্পট ব্লগ ওপেন করতে পারবেন। সবগুলোতে আপনি একটা নতুন বিষয় নিয়ে রিখতে পারেন। আপনি চাইলে একসাথে ৭টা ব্লগেও মনিটাইজেশন করতে পারবেন - যেটা দিয়ে আপনি প্রথম শুরু করেছেন সেটা দিয়েই আপনি এডসেন্সের জন্য আবেদন করবেন। এপ্রুভাল হবার পরে আপনি সবগুলোতে বামে ধেখানো আর্নি ং মেথডটা এড করে নিবের। আপনরা ব্লগে আপনি কাউকে আপনার এড ক্লিক করতে বলবেন না। তাহলে আপানর একাউন্টে সমস্যা হতে পারে। আপনার জিমেইলের কোন ক্ষতি হবে না, আপনার ব্লগের ও কোন ক্ষতি হবে না কিন্তু আপনার এডসেন্সের ক্ষতি হতে পারে। এডসেন্স ছাড়া আর কি কি মেথডে ব্লগ মনিটাইজেশন করা যায় সেটা আপনাকে পরবর্তীতে অন্য আরেকটি পোষ্ট দ্বারা দেখানো হবে। 

১৯৯৮ সালে তৈরী হয় ব্লগার প্লাটফর্ম- আর সারা দুনিয়াতে এইটা ওপেন হয় ২০০৬ সালে। আমি ২০০৬ সালে ব্লগারদের একটা সম্মেলনে ওয়েব ক্যামেরার মাধ্যমে ইন্টারনেটে উপস্থিত ছিলাম। সবচেয়ে বেশী ফ্যাসিলিটজ সম্পন্ন ইন্টারনেট ওয়েবসাইট এটি। আনলিমিটেড হোষ্টিং কেউ দেয় না সাধারনত। আশা করি এই সুবিধাটি চিরকাল থাকবে। প্রথমে আরো অন্যান্য ইমেইল এড্রস দিয়ে ব্লগার বা ইউটিউব একাউন্ট ওপেন করা যাইতো কিন্তু এখন বাংলাদেশ থেকে শুধু জিমেইল দ্বারা ওপেন করা যায়। ব্লগার ডট কমের সাথে আর এস এস ফিড আছে যা সারা বিশ্বের রিডার দের জন্য বিরাট একটা সুযোগ। আপনার প্রোফাইল তৈরী করার সুযোগ আছে যেখানে অন্যান্য ব্লগার রা দেখতে পারবে যে আপনার আরো কি কি ব্লগার  ওয়েবসাইট আছে। অনেক ডিটেইলস জানতে পারবেন আপনি একজন ব্লগার ইউজার দের ব্যাপারে। পৃথিবীতে প্রত্যেকেই কিছূ না কিছু লিখতে পছন্দ করে যেমন: কেউ কবিতা , কেউ গল্প বা কেউ ছোট গল্প। আপনি চাইলে ছদ্মনামেও লিখতে পারেন এইখানে আপনার ইমেইলের অল ডিটেইলস ঠিক রেখে।  





আমরা ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং ওয়ার্কাররা ডলারের ক্ষধাতে ভুগি- টাকার ক্ষুধাতে ভুগি না। কারন ডলার কে ক্যাশ টাকা করে সরকারকে রেমিটেন্স বা রেভিনিউ দিয়ে বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থায় নিজের অবস্থানকে হাইলাইট করে বেচে থাকতে অভ্যস্ত জয় বাংলার ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং  ওয়ার্কাররা। আমি আমার ১৮ বছরের (পার্ট টাইম ২০০২-২০১১) এবং ফুল টাইম (২০১১- এখণ পর্যন্ত) ইন্টারনেট জীবনে কখনো টাকার পেছনে দৌড়াই নাই। মিরপুরে ১ নম্বরে একটা কোম্পানী ছিলো ২০০৬/২০০৭ এর দিকে- নাম মেকটাকা। এখন আর নাই। পে ফ্রেন্ডশীপের মতো একটা সিরিয়াল যেখানে আমি ৫০০ টাকা দিয়ে ১৫০০ টাকা পেয়েছিলাম তাও এস এ পরিবহেনর মাধ্যমে। ২০০৬ সালে কারওয়ান বাজারে বেসিসের বিল্ডিং এর ৫/৬ তালাতে উপরে ফরনিক্স সফটে আমি এবং আমার এক মেয়ে বন্ধু মিলে প্রায় ১১০০০ টাকা উপার্জন করি ( ছেলেদের জন্য ছিলো প্রাইজ বন্ড আর মেয়েদের জন্য ছিলো প্রাইজ বন্ড +মেয়েদের প্রোডাক্ট)। তো আমার সেই মেয়ে বন্ধু পায় ১০,০০০ টাকা এবং আমি পাই ১০০০ টাকার প্রাইজবন্ড। সেই ফরনিক্স সফটের বড় ভাই রা ই তৈরী করেছে বর্তমানের পেপালবিডি বা পেমেন্টবিডি। তাদের একটা ব্লগ ছিলো যেখানে নতুন ব্লগ পোষ্ট করা যাইতো এবং রি ব্লগ করা যাইতো। সেখানে এডসেন্স এড করা ছিলো। আমরা সারা দেশের ছেলে বা মেয়েরা প্রতিযোগিতা করে সারা রাত ব্লগিং এবং রি ব্লগিং করতাম। আর সেভাবেই যে সবচেয়ে বেশী ব্লগ পোষ্ট করতো সে সেইদিনের উইনার হতো (কন্টেষ্ট ব্লগার)। সেই ১০০০০+১০০০ টাকার পুরস্কার আমার এক মেয়ে বন্ধুকে দিয়ে রিসিভ করিয়েছিলাম। সে খুব খূশী হয়ে বলেছিলো- তার বোধ হয় লাইফ টাইম আর মেয়েলি প্রোডাক্ট কিনতে হবে না- হয়তো মজা করে বলেছিলো। এই হইতাছে ব্লগ করলে প্রাইজবন্ড/টাকা পাবার  কাহিণী।যখন কারো সাথে শেয়ার করেছি তখন তারা বলেছে বা বলেছিলো তার মানে ব্লগ করলে টাকা দেয়? আমি প্রত্যুত্তরে বলেছিলাম- প্রাইজবন্ড দেয় এবং সেটা আবার পোষ্ট অফিসে যাইয়া ভাংগাইতে হয়।  তবে তারা কোন টাকা দেয় নাই। আর সদ্য পেমেন্টবিডি তে দুইজনকে রেফার করে ২০+২০ =৪০ টাকা উপার্জন করেছি। এছাড়া বাকী সবসময় শুধূ ডলার (রেমিটেন্স+রেভিনিউ ই) উপার্জন করেছি, করে যাইতাছি- শুকরিয়া। 

নোট: ব্লগারদের সব পোষ্ট অটোমেটিক ব্লগার কপিরাইট আইনে সিক্ত। যদি কখনো কনো লেবা কপি করেন বা পোষ্ট করেন তাহলে আমার নাম এবং আমার ওয়েবসাইট এড্রস উল্লেখ করে দেবেন। 














No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl