Translate

Thursday, October 8, 2020

Tough Lancer বা টাফ ল্যান্সার বলতে কি বোঝেন?

Tough Lancer  বা টাফ ল্যান্সার বলতে অনেকগুলো ভাষাতে বুঝানো হয়। আপনার কাছে যদি মনে হয় ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং এ অনেকটাই ফেক বা এইখানে অনেক ধান্দাবাজি ব্যবসা আছে তাহলে আপনাকে শুনতে বা মানতে হবে যে এইখানে শতকরা মিনিমম ১০% ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং ওয়ার্কার আছে যারা ১০০% ভালো এবং সৎ। এইটা সত্য যে বাংলাদেশের ইন্টারনেটে এখন অনেক ধরনের চিটারি বা বাটপারি হইতাছে। সরকার বা প্রশাসন দেখেও না দেখার ভান করতাছে  বা হইতে পারে আর ১০ টা সেক্টরের মতো এইখানেও হয়তো তারা ঘুষ পাইতাছে। সারা দেশের সমস্ত ইন্টারনেট ব্যবহার কারীদের কাছে নিশ্চয়ই্ এই খবর পৌছইয়া গেছে যে ইন্টারনেটে বা অনলাইনে লাইভ ক্লাসের মাধ্যমে অনেকেই এখন ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং রিলেটেড ক্লাস নিতাছে। রাস্তাতে চলতে গেলে বা এলাকাতে বা পাড়া জুড়ে অনেক সময় অনেক খানে দেখা যায় যে: ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং রিলেটেড কোচিং করানো হইতাছে। প্রথমত : কেউ যদি ১০০% ফ্রি ল্যান্সার হয়ে থাকে তার কি কাজ শিখানোর কোন সময় থাকার কথা? এখন অনেকে বলে থাকবে যে- সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে তারা এই কাজটা শিখাইতাছে। কিন্তু ইউটিউবে ইংরেজীতে মোটামুটি সব কিছুই দেয়া আছে। তারপরে অনেকে বলে থাকবে যে আপনি ইংরেজীতে দুর্বল বা অনেক কিছু বুঝতে পারতাছেণ না। বিগত ৫ বছর ধরে ঢাকা শহরে বসে থেকে বা সারা দেশের জেলা সদরের ছেলে পেলে বা নামধারী ফ্রি ল্যান্সার দের এই অবস্থা। মাঝে মাঝে আমাকেও অমানুষিক প্রেশার দেয়া হয় ইন্টারনেটে বসে কাজ শিখানোর জন্য। কিন্তু আমি এইটা মন থেকে মানতে পারি না। আমি কারো কাছ থেকে টাকা নিয়ে ইন্টারনেটে বসে থেকে আপনাকে কাজ শিখাবো - ব্যাপারটার সাথে আমি নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবো না। প্রতারনা করে বড় লোক হতে চাইলে তো আর ইন্টারনেটে আসতাম না- বাস্তবেই যে কোন ধরনের খারাপ কাজ করে হাজার কোটি টাকা/ডলার/ইউরো/পাউন্ডের মালিক হয়ে যাইতাম। একজন সহজ সরল মানুষকে ভুলিয়ে ভালিয়ে তার কাছ থেকে টাকা নেয়া (কোর্স ফি বাবাদই বলেণ আর যে কোন উপায়েই বলেন) আমার কাছে চিটারি ই মনে হয় কারন আমাকে এই ধরনের কমেন্ট শুনতে হয়েছে একজন ফ্রি ল্যান্সার হয়ে- যারা চাকুরীজীবি তারা সরাসরি বলেছে - আগে রাস্তা ঘাটে ছিলো চিটারি বাটপারি হতো আর এখন ইন্টারনেটে শুরু হয়েছে চিটারি বা বাটপারি। আপনি যে একজনকে ইংরেজীতে দুর্বল মনে করলেন- তাকে আপনি একটা ফরেন ট্রিপ দেন - দেখবেন হড়বড় করে ইংরেজী বলতাছে। ইংরেজী সবার ভেতরেই আছে। ঘুসি মারলেই মার দিলেই সেটা হড়হড় করে বের হয়ে আসবে। কেউ তো আর না পড়ে বা স্কুল বা কলেজ পাশ না করে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে বসে নাই। বাংলাদেশে এরকম কেউ নাই যে বাংলা অপারেটিং সিষ্টেম ব্যবহার করবে। যে সাহস করে কম্পিউটারে বসেছে , ইংরেঝীতে কম্পিউটার ওপেন করেছে, তাকে আপনি ইংরেঝীতে ইন্টারনেট টা ওপেন করতে দেন। তাকে তার তো করে সাহস করে আগাতে দেন- তাহলে দেখবেন যে সে নিজেই অনেকটা কাজ শিখে ফেলেছে। আর শেখার জন্য তো ইউটিউব বা গুগল আছে - ইংরেজী সহ সকল দেশের ভাষাতে হাজার হাজার টিউটোরিয়াল দেয়া আছে।   এখণ কেউ যদি প্রশ্ন ফাস পদ্বতিতে ক্লাস সিক্স থেকে পড়াশোনা করে আসে তাহলে তাকে আপনি কি করে কম্পিউটার বা ইন্টারনটে শিখাবেন? সামাজিক দায়বদ্ধতা নিজে থেকে তৈরী হলেও সেটার জন্য আইনগত অনুমতি লাগবে কারন আপনার সামাজিক দায়বদ্ধতার আড়ালে বা মুখোশের আড়ালে েলুকিয়ে আছে টাকা কামানোর ধান্ধা। ইন্টারনেটে বসে টাকা কামাইতাছেন - এতে যদি হিতে বিপরীত হয় তাহলে আপনি কি করবেন? 


গতকাল কলকাতার একটা বাংলা ছবি দেখলাম যেখানে একটা ছেলে প্রথমে কিছুই পারে না ইংরেজীতে কথা বলতে। পরে শেষে হড়বড় করে ইংরেজী বলতে শুরু করে। সামাজিক দায়বদ্ধতা আপনি নিজে নিজে তৈরী করা শুরু কইরেন না - আইনগত জটিলতা বা ঝামেলায় পড়ে যাবেন। সরকার এর প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় শুধুমাত্র তাদের তালিকায় থাকা আইট প্রতিষ্টানগুলোকে এই অনুমতি দিয়ে রেখেছে। কিন্তু ইন্টারনেটে যে যেভাবে মনে চআলো সেভাবে টাকা চাওয়ার কোন ধরনের অনুমতি দেয় নাই। আপনি অতি অবশ্যই টাকা চেয়ে বা কাজ শিখাতে পারবেন কিন্তু আপনার সরকারি অনুমতি বা নির্দিষ্ট মন্ত্রনালয়ের অনুমতি লাগবে বা সংশ্লিষ্ট পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন থেকে ই কমার্সের অনুমতি পত্র নিতে হবে। আর নয়তো ইন্টারনেটে কে খকন কোন খান থেকে কার কাছ থেকে কোন মাধ্যমে কতো টাকা নিতাছে তা বের করা ইন্টারনেট ক্রাইম রিলেডেট সফটওয়্যার গুলোর জন্য কয়েক ঘন্টার ব্যাপার। বিনা কারনে আপনি জেল খানাতে চলে যাইতে পারেন। তথ্য প্রযুক্তি নতুন একটা আইনের কথা শুনেছি- ইন্টারনেটে টাকা চাইলে ২ বছরের জেল। আর সিটি কর্পোরেশনের এলাকার ভেতরে ্ও আপনি যদি কখনো রিসিট ছাড়া কোন ধরেনর টাকা চান- তাহলেও আপানকে ২ মাসের জেল খাটতে হবে এরকম একটি মাইকিং বা ঘোষনা আমি ৩/৪ বছল আগে একদিন বনানী মোড়ে দাড়িয়ে থাকা অবস্থায় শুনেছি। 


আমার একটা চাওয়া ছিলো সেটা হইতাছে একদম গরীব দুখী মানুষ - যে যখন ইন্টারনেটে কোন কাজ করে ডলার উপার্জন করার জন্য আসে তখন তাকে নানা ভাবে নাকানি চুবানি খাওয়ানো হয়। অনেক ধরনের হিডেন টেকনিকের কথা বলে ঝামেলাতেও ফালানো হয়। একটা গলীব মানুষ সে কোথা থেকে টাকা পয়সা এরান্জ করবে। শহরাঞ্চলে চলতে গেলে কি টাকা ল্যান্সার দের এতো পরিমান টাকা লাগে। তারা এতো টাকা কি করে- সন্ত্রাস বা জংগিবাদে ব্যবহার করে না তো? এককজন কোর্স ফি নেয় ২৫০০-৫০,০০০। যদি একজন মানুষে ওয়েবসাইট ডিজাইন বা ডেভেলপমেন্ট শেখানোর জন্য  পারসন প্রতি ২০০০০ টাকা নিয়ে থাকে আর একেকবার যদি সে ২ ঘন্টা করে সময়ে দরে আর সকাল ১০ টা থেকে রাত ২ টা অবদি তার কতোগুলো ব্যাচ দাড়া হয়? 

৮টি ব্যাচ।

৫০ জন করে ষ্টুডেন্ট

সময়: ২ মাস।

পারসন প্রতি: ২০০০০।

8x50x20000= 8000000x 6 months= 48000000

একজন ফ্রিল্যান্সার/ মার্কেটপ্লেস/ আউটসোর্সিং কোচিং সেন্টারের মালিকের যদি প্রতি বছর ৫ কোটি টাকা ইনকাম হয় তাহলে কি তার আর কোন টাকা পয়সা খরচ করার দরকার আছে? বছরে যদি সে এক কোটি টাকাও ইনকাম করে তাহলে বাকী টাকা তারা কি করে- সন্ত্রাস বা জংগিবাদ বা নেশা পানিতে ব্যবহার কের? বাংলাধেশ সরকার কি কখনো তদন্ত করে দেখেছেন বা এই ভাবে কি খখনো ভেবে দেখেছেন যে এইভাবে এই বিপুল অংকের টাকা তারা কোথা থেকে কোথায় নিতাছে বা কোন সন্ত্রাসের পেছনে ব্যবহার করতাছে কিনা? এতো পাগলের মতো এতো হাজার হাজার গ্ররপ খালি কোর্স করেই যাইতাছে আর মার্কেটপ্লেসে ২/৩ টা কাজ কররা পরে আনমেন বরে উঠতাচে- কার সাথে কাজ করলাম? কে আমাকে কাজ করালো? ক্লায়েন্টের ফোন নাম্বার বা সোশাল মিডিয়া ইনফরমেশন কই? কে আমাকে কাজ দিলো- ইদানীং কালে অভিযোগ উঠেছে মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট অনেকগুলোতেই ক্লায়েন্টেদের তেমন কোন ছবি দেয়া থাকে না  (বিশেষ করে যে সকল মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের সরাসরি ব্যাংক উইথড্র সিষ্টেম এভেইলেবল আছে তাদের কে আরো ডিটেইলস চেক করা উচিত সবসময় কারন যেটা রাষ্ট্রীয় ব্যাপার সেটা অনেক সেনসিটিভ ইস্যু)    - মানে অনেকটা ফেইক ফেইক মনে হয় সবার কাছে বা যারা নতুন কাজ শিখতে আসাতছে তাদের কাছে? ফলে তারা আর টিকে থাকে না? কাজ শিখতে এসে সব মিলিয়ে ১ লক্ষ টাকা লস করে  আবার আগেকার বা পুরাতন পেশায় ফিরে যায়? 

এইভাবে  আমাদের বাংলাদেশে আজ পর্যন্ত অনেক অনেক চিটার বাটপারদের জায়গা হয়েছে শ্রীঘরে। কয়েকদিন আগে বাংলাদেশ পুলিশের সিআইড ব্রাঞ্চ ধানমন্ডি থেকে একজন কে গ্রেফতার করেছে যার টোটাল জামকৃত অর্থের পরিমান ছিলো প্রায় ২০০ কোটি। তো এরকম ভাবে অল্প বয়সে এতো বিশাল টাকার মালিক হয়ে যদি সন্ত্রাস বা জংগিবোদের দিকে বা নেশার দিকে ঝুকে যায় তাহলে তো দেশের আইন পুলিশ বা প্রশাসন তরুন প্রজন্ম কে  একবারে মাইরা ফালাইলো। যাদের সাামজিক দ্বায়িত্ব আছে তাদের কে বলেন ফ্রি কাজ শিখাতে আর বিদেশ করে বেশী করে রেমিটেন্স উপার্জন করতে? ২০১১ সালের আগে পর্যন্ত দেখেছি যে- যারা বড় সড় মাপের ফ্রি ল্যান্সার তারা ফ্রি কাজ শিখাইতাছে। যদি জিজ্ঞাসা করা হতো তাহলে তারা বলতো যে- সারাক্ষ ন ক্লায়েন্টের কাজ করতে করতে মাথা হ্যাং হয়ে যায়।  তাই ফ্রি কাজ শিখাচ্ছি। তো পরে জিজ্ঞাসা করতাম- এতে আপনার লাভ? তো তারা বলতো যে- এতে তাদের মেন্টাল রিফ্রেশমেন্ট হয়। তো সেই ফ্রি ল্যান্সার রা কি মানের আর বর্তমানের লোকাল ল্যান্সার বা টাকা ল্যান্সার রা কি মানের? 


সন্ত্রাস বা জংগিবাদের সাথে যারা ফ্রিল্যান্সার/ মার্কেটপ্লেস/ আউটসোর্সিং কাজ শেখায় তাদের কোন সম্পর্ক আছে কিনা এই ধরনের কোন তথ্য বা প্রমান আমার কাছে নাই তবে তাদের মধ্যে অনেকেরই  পা কিস্তানের প্রতি ভালোবাসাটা  অনেক প্রবল। তারা ফেসবুক পেজে সরাসরি পা কিস্তানী পোশাক আইনা সেল করে- ফেসবুকে লাইভ প্রোগ্রামের মাধ্যমে- তারা আবার অনেক সময় সরাসরি পা কিস্তানীদের সাথে  মার্কেটপ্লেসে কাজ করে থাকে। তাদের কাজের প্রোগ্রামও তারা শেয়ার করে থাকে ।অনেক সময় আবার ইনসপায়ার ও করে থাকে পা কিস্তানীদের সাথে কাজ করার জন্য। একটা জিনিস ভুলে গেলে চলবে না যে ইন্টারনেট টা আসে ইউএসএ থেকে - এখনো পা কিস্তানের বর্ডারে আফগানিস্তানে হাজার হাজার ইউএসএ আর্মি  ক্যাম্প আছে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্বে পা কিস্তানে ইউএসএ আর্মির মূহ্যমূহ্য আক্রমন ছিলো একসময় ২০০১- ২০১০ পর্যন্ত। পা কিস্তানকে সন্ত্রাসের  সুতিকাগার বলা হতো। আল কায়েদা বা তালেবান সহ অনেক জংগী গোষ্টীর আস্তানা ছিলো বা আছে এখনো পা কিস্তানে। এখনো ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম বড় সন্ত্রাসী বা জংগী গোষ্টী জামাতের বিরুদ্বেও এ্যাকশনের ঘোষণা আছে ইউএসএ আর্মির (সূত্র: দৈনিক পত্রিকা)- যার প্রধান অফিস পা কিস্তানে। জামাতের সবচেয়ে বড় উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় বাংলাদেশ, ভারত, পা কিস্তান এবং আফগানিস্তানে। তাছাড়া প্রধানত : ১৯৭১ সালে গনহত্যার জন্য পা কিস্তানীরা এখনো আন্তর্জাতিক ভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করে নাই লিখিত ভাবে। সামনে বছরই সূবর্ন জয়ন্তী (স্বধীনতার ৫০ বছর পূর্তি) এর মধ্যে পা কিস্তানের সাথে এতো পরিমান দহরম মহরম না করলে কি ভালো হয় না বাংলাদেশী টাফ র‌্যান্সার দের জন্য- আমার মতে ভালো হয়। কারন আপনাকে একটা জিনিস মনে রাখতে হবে যে- ইন্টারনেট আমেরিকান টেকনোলজী আর আমেরিকান সৈন্য রা এখনো আফগানিস্তানে- পা কিস্তান বর্ডারে দাড়াইয়া আছে। 

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জয় বাংলার গনজাগরন ( শাহবাগ গনজাগরন ২০১৩) ও কিন্তু ঘোষনা দিয়ে সকল ধরনের পা কিস্তানী পন্য বর্জন করার কথা বলে এবং শাহবাগ গনজাগরন পন্থী সমস্ত লোকজন কিন্তু সকল ধরনের পা কিস্তানী পন্যকে বর্জ ন করে বা এভয়েড করে বিশেষ করে তারা যতোদিন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক ভাবে ৭১ এর গনহত্যার জন্য ক্ষমা চাইবে। পৃথিবীতে এমন কোন সাহস বা শক্তি নাই (ভারতীয় আর্মির সাথে যাদের বন্ধুত্বপূর্ন সম্পর্ক আছে তাদেরকে ছাড়া যেমন ইসরায়েল আর্মি,  ্ইউএসএ আর্মি এরা ছাড়া) বাংলাদেশে ভারতের বাধা ডিংগাইয়া কারো পক্ষে  কখনোই আর কোনদিন ই আক্রমন করা সম্ভব না (ভারতীয় সেনাবাহিণী সবসময় ই বলে তাকে যে তারা বাংলাদেশের সাথে আছে, ৭১ এ ওছিলো।)। ঐ একবার কাদের ভুলের কারনে দেশে গনহত্যা রচিত হয়েছিলো তা ইতিহাস তো জানেই আর কাল হাশরের দিনেও তা জানা যাবে? ব্যাপারটা আমার কাছে রিস্ক থ্রেড হয়ে গেছে (বাংলাদেশী ফ্রি ল্যান্সার [টাফ ল্যান্সার] যারা পা কিস্তানী দের সাথে কােজ করে) কারন  শাহবাগ গনজাগরন থেকে পা কিস্তান পন্থীদের বিরুদ্বে আমাদের মুভমেন্ট আছে বাংলাদেশে আর আমরা বাংলাদেশ থেকে সকল ধরনের পা কিস্তানী রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ব ঘোষনা করে দিছি- আইন মোতাবেক[যেমন: জামায়েতে ইসলামী। জামায়েতে ইসলাম এবং জামাত দুইটারই হেড অফিস পা কিস্তান] । তো তার পরেও যারা  ক্ষমাপত্র পাবার আগেই পা কিস্তানীদের সাথে ডিলিংস করতাছেন তারা কি এক ধরনের টাফ ল্যান্সিং করতাছেন না? 

বাংলাদেশে বসে থেকে টাফ ল্যান্সিং না করলে ভালো হয়। সব সময় মনে রাখবেন পূর্ব বলতে পূর্ব বাংলাকেও বোঝানো হয়। আগে ছিলো পূর্ব বাংলা- এখন হয়েছে বাংলাদেশ। 



শাহবাগ গনজাগরন ইন্টারনেট থেকে তৈরী হওয়া একটি আন্দোলনের নাম। সব মানুষের ভালোবাস না থাকলে এইটা তৈরী করা সম্ভব হতো না। তাই আশা করি এই দেশের সকল ধরনের টাফ ল্যান্সার রা জয় বাংলা ভিত্তিক একটি ল্যান্সার প্রোগ্রাম জয় বাংলা ল্যান্সারদের সম্মেলনের সাথেই থাকবেন এবং তাদের স্বার্থ এর ব্যাপারে আপনার চোখ কান খোলা রাখবেন। আমরা জয় বাংলার ফ্রি ল্যান্সার রা যেমন কোন ধরেনর পা কিস্তানী প্রোডাক্ট ব্যবহার করি না বা এভয়েড করি তাদের কাছ থেকে ক্ষমাপত্র আদায় করার জণ্য তেমনি আপনারা যারা টাফ ল্যান্সার তারা ইন্টারনেটে সকল ধরেনর পা কিস্তানী প্রোডাক্ট কে এভয়েড করবেন এবং সেই দেশের ক্লায়েন্ট দের ও এভেয়েড করবেন কারন সম্মিলিতভাবে চেষ্টা করলে তাদের কাছ থেকে ক্ষমাপত্র আাদয় করা একবারেই সহজ যেটা হবে স্বাধীনতার ৫০ বছরের জন্য সবচেয়ে বড় উপকার।  ভারত বাংলাদেশের জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বন্ধুপ্রতিম দেশ। পৃথিবীর বুকে এমন কোন আর্মি র বুকের পাটা হয় নাই যে ভারতীয় আর্মির বাধা ডিংগিয়ে বাংলাদেশের ভেতরে আইসা বর্তমানে আক্রমন করবে। সর্ব্বোচ্চ ২ ঘন্টা লাগবে সুসজ্জিত  ভারতীয়  সামরিক শক্তির বাংলাদেশে প্রবেশে করতে বাংলাদেশ কে রক্ষা করতে যদি সমুদ্রপথেও কোন আক্রমন হয়। আর এ ব্যাপারে ভারত সবসময় সতর্ক  এবং প্রতিজ্ঞাবদ্ব। বাংলাদেশের সব দিকেই তো ভারত।  ১৯৭১ এ ভারতের সামরিক বাহিণীর সহায়তায় সম্ভব হয়েছে যুদ্ব জয় করতে আর কথা বলি আমরা একই ভাষাতে- নাম বাংলা। 

পরবর্তী- জয় বাংলার ফ্রি ল্যান্সার বা ইন্টারনেট ফ্রি ল্যান্সার। 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl