Translate

Friday, October 16, 2020

White Hat SEO. Off Page Optimization. Social Media Signal Generate and Generation.

কোন ধরনের পন্থা অবলম্বন করে সোশাল মিডিয়া প্রোফাইল বা প্রোফাইলের পোষ্টগুলোতে নানা ধরনের সিগনাল আনাকে সোশাল মিডিয়া সিগনাল জেনারেট বলা হয়। যেমন: আমারা বায়ার বা ক্লায়েন্ট আমাকে বললো যে তার ইউটিউবের প্রত্যেকটা ভিডিওতে ১ লাখ করে ভিউজ দরকার। তখন আমি আমার ক্লায়েন্ট বা বায়ারকে রেসপন্স দিলাম : আমার কাছে থাকা সোশাল মিডিয়া প্যানেল লােইফ টাইম গ্যারান্টেড এপিআই ভিউজ আছে এবং নো রিফিল বেজড ভিউজ আছে বা ৩০ দিনের গ্যারান্টি বেজজ ভিউজ সার্ভিস আছে। তখন ক্লায়েন্ট বললো যে সবগুলোর ডিটেইলস বোঝাও। তখন আমি ক্লায়েন্টকে বললাম: 

লাইফ টাইম গ্যারান্টেড: (Life Time Guaranteed): সারাজীবেনর জন্য ভিউজ। কখনো ড্রপ হবে না। তবে কখনো যদি আপনার চ্যানেল ডিলেট হয়ে যায় সেখানে আর ভিউজ দেখাবে না। 

নো রিফিল: (No Refill): ১ লাখ ভিউজ ক্লায়েন্টর অনুমতি  নিয়ে এ্যাড করার পরে যদি ড্রপ হয় - মানে হঠাৎ করে যদি ভিউজ গায়ের হয়ে যায় তাহলে আর রিফিল হবে না। 




৩০ দিনের রিফিল গ্যারান্টি: (30 days refill Guarantee): ১ লাখ ভিউজ ক্লায়েন্টর অনুমতি  নিয়ে এ্যাড করার পরে যদি ড্রপ হয় (সাধারনত ০-১০% ড্রপ হয়) তাহলে রিফিল বাটনে ক্লিক করলে বা এপিআই সার্ভারে যদি টিকেট তৈরী করা হয় তাহলে কাস।টমার কেয়ার সেকসান থেকে সেটা আবার রিফিল অপনে দেয়া হবে এবং কিছুক্ষন পরেই আপনি আবার সেটা এ্যাড দেখতে পারবেন। 

ভিউজ এ্যাড হবার পরে যদি গায়েব বা অদৃশ্য হয়ে যায় তাহলে এইটার অনেক গুলো মিনিং থাকতে পারে - সেটাকে ভিউজ ড্রপ ( Views Drop) বলা হয়। সাধারনত :যে সকল উপায়ে আপনি ভিউজ আনার পরে ভিউজ ড্রপ হতে পারে: 

  • এসএমএম প্যানেল ব্যবসা করার িসুবিধার্থে যারা প্যানেল ব্যবসায়ী - এপিআই বানায় বা এপিআই ব্যবহার করার সুবিধা পায় - যেখানে প্রোগ্রামিং কোড এ্যাড করে এপিআই কে ব্যবহার উপযোগী করা হয় সেখানে যখন নানা ধরনের ফেক টেকনোলজী এ্যাড করা হয় সেটাকে  ইউটিউবের ভিডিও এর ক্ষেত্রে ফেইক ভিউজ বলা হয়। মনে করেন: আপনার কাছে ১ লাখ ইউটিউব একাউন্ট আছে। সেগুলেঅর ফুল ডিটেইলস দেয়া আছে একটা এক্সল ফাইলে। সেখানে আপনি একটা বট বানিয়ে সেটাকে অর্ডার দিয়ে রাখলেন তার কাজ হবে - একবার কের এক্সল ফাইলে ঢুকবে আর নিজে নিজে ব্রাউজার ওপেন করে সেখানে ইউটিউব একাউন্ট ওপেন করবে তারপরে আপনার ভিডিওটা র লিংক সেখানে ওপেন করবে এবং তারপরে ভিডিওটা ৩০ সেক্নেড দেখবে। ৩০ সেকেন্ডস কোন ইউটিউব ভিডিও দেখলেই সেখানে ভিউজ এড হয়। তারপরে ইউটিউবরে সার্ভার যখন রিফ্রেশ করবে তখণ দেখবে সেগুলো বট ভিউজ এবং টোটাল ভিউজ ইউটিউবের সার্ভার ডিলেট করে দেবার পরে সেগুলো ড্রপ দেখাবে। এগুলোকে ফেইক ভিউজ বলে। এইসকল ভিউজ কে কখনো রিফিল করা যায় না। 
৩০ ডে রিফিল : ৩০দিনের রিফিল হইতাছে যখন আপনি এমএমপ্যানেলে ইউটিউবরে এপিআই ব্যবহার করে প্রোগ্রামিং করে হোয়াইট হ্যাট এসইও করে বা নানা ধরনের সত টেকনিক ব্যবহার করে এপিআই ভেউজ জেনারেট করে এবং প্রতিমূহুর্তে অনেকের ইউটিউব একাউন্ট বন্ধ হয়ে যাবার ফলে সেগুলো ড্রপ হয় তখন সেগুলোকে আবার রিফিল করা হয়। এপিআই ভিউজ জেনারেট করার মাধ্যমে। 

লাইফ টাইম গ্যারান্টি ভিউজআপনি যদি সম্প্রতি কালে মোবাইলের দোকানে যেয়ে থাকেন এবং কোন ধরনের মেমোরি কার্ড কিনে থাকেন সেগুলোকে তারা বলে থাকবে যে - লাইফ টাইম গ্যারান্টেড। এখন যদি আপনার মেমোরি কার্ড ড্যামেজড করে ফেলান তাহলে তো আর সেটা লাইফ টাইম গ্যারান্টেড থাকবে না। যতোদিন আপনি ব্যবহার করবেন এবং তার মাঝে যদি সেটা আর কাজ না করে তাহলে আপনি রিপ্লেস গ্যারান্টি পাবেন। তেমনি লাইফ টাইম ভিউজ গুলো আসে ১০০% ভেরিফায়েড একাউন্ট থেকে। যেন: আপনি যদি আপনার ইউটিউবের একাউন্ট মোবািইল নাম্বার এবং আরো যতো সকল ভেরিফিকেশন প্রসেস আছে সেগুলো কমপ্লিট করেন তখন আপনার সামনে যে ভিডিওগুলো  আসবে (সাজেষ্টেড ভিডিও সেকসান থেকে) সেখানে আপনি যদি কোন ভিডিওতে ৩০সেকেন্ডস ভিউজ করেন তাহলে আপনাকেেএকজন লাইট টাইম গ্যারান্টেড ভিউয়ার হিসাবে কাউন্ট করা হবে।এখন হঠাৎ করে যদি আপনার ইউটিউব একাউন্ট কোন আইন ভংগ করার কারনে বা বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় অনুরোধের কারনে (ইউটিউবে রিক্যুয়েষ্ট করে) বন্ধ করে দেয়া হয় তাহলে আপনার ভিউজ টা ড্রপ করবে কিন্তু প্রতিমূহুর্তে ইউটিউবরে এসইও প্রোগ্রাম চালু থাকার কারনে আপানর ভিউজ আরো বাড়বে যা আপনি তেমন বুঝতে পারবেন না প্রতিমূহুর্তে ভিউজ বাড়ার কারনে। মনে রাখবেন বাংলাদেশের লোকজনের এতো ফ্রি টাইম নিই যে সারা দিন বসে বসে ইউটিউব থাকবে।এপিআই সুবিধার কারনে সাজেষ্টেড সেকসানের ফ্যাসিলিটজ পাওয়া যায়। তো আপনি যদি আপনার ইউটিউব ভিডিও এর জন্য খুব ভালো করে এসইও করে থাকেন তাহলেও আপনি লাইফ টাইম ভিউজ পাবেন। কারন এসএমএম প্যানেল থেকে আপনি রিয়েল ভিউজ কিনে থাকার কারনে সে সারা জীবনের জন্য আপনার চ্যানেলে একবার এসইও সেটআপ করে দিছে। 

এছাড়াও ইউটিউবের এসইও করার জন্য কিছু ফ্রি টুলস আছে : যেমন:   





এই দুটো টুলস আপনি ফ্রি ব্যবহার করে আপনার ইউটিউব ভিডিও চ্যানেল কে র‌্যাংক করাতে পারেবেন। আপনার চ্যানেলকে যদি আপনি ল্যাংকে আনতে পারেন বা বিভিন্ন ধরনের ইউটিউব রিসার্চ বা এনালাইসিস সেকসানে এড করে থাকেন তাহলে আপনি অনেক অযাচিত ভিউজ পাবেন। যেমন: মনে করেন কোন একটা কারনে একজন এনজিও কর্মী তার ডাটা কালেকশন করার জন্য গুগলে বা যে কোন সার্চ ইন্জিনে বাংলাদেশের ইউটিউবার দের ডাটা লিখে সার্চ দিলো কিন্তু সেখানে যে এমন তর ইউটিউবার পাইলো যাদেরকে সে আশা করে নাই। দেখা গেরো তারা অভিনেতা বা এক্টর। আর এই এক্টরের চ্যানেলে ডাটা কালেকশন করার জণ্য সেই এনজিও কর্মী আপনার ডোটাটাকে ব্যভহার করলো। ডাটা কালেকশন করার জন্য সে কিছুক্ষন আপনার চ্যানলে অবস্থান করেছে ফলে আপনার ভিডিও তে েএকটা ভিউজ তৈরী হলো। এইটাকে বলা হইতাছে অপ্রাসংগিক ভিজিটর। আপনি কখণ সাকসেস পাবেন বলে মনে করেন যে- যখন আপনার ভিডিও এর অডিয়্যান্স ঠিক থাকবে। আমি যাদের জন্য গান বা নাটক বা প্রতিবেদন তৈরী করলাম তারা যদি আমার ভিডিও টা না দেখে অন্য কেউ দেখে তাকে এবং অপ্রাসংগিক ভাবে লাখ লাখ বা কোটি কোটি ভিউজ এসে থাকে তাহলে সেটা আপনরা জন্য কোন বেনিফিট আনবে না বরঞ্চ এইখানে ব্যবসায়িক কোম্পানীর ইউটিউবের লাভ হবে। অপ্রাসংগিক ভিউজ আসলে সেটা আপনার জন্য িএকটা ঝামেলা ও হতে পারে।  অনেকেই হয়তো ভালোবেসে আপনার চ্যানেলে ভিউজ ২/৩ মিনিট দেখে থাকাতে পারে আবার অনেক ধরনের অনলাইন নিজউপেপার বা ডাটাবেজের মাধ্যমেও সে ভিউজ গুলো চলে আসতে পারে। আবার না চাইতেও অনেকে বা যদি ভক্ত সাধারনরে বিষয় হয় আর তারা যদি প্যানেল ব্যবহার করতে জানে তাহলে হয়তো  না জেনেই আপনার চ্যানেলে ভিউজ এ মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউজ জেনারেট করে আপনার মাথা খারাপ করে দিতে পারে আর তখন চিৎকার চেচামেচি করা ছাড়া আপনার সামনে কোন উপায় থাকবে না সে ক্ষেত্রে। যদি পার ভিডিওতে একই ধরনের ভিউজ সংখ্যা থাকে তাহলে বুঝতে হবে যে আপনি গেইন করতাছেন। আর আপনার যদি ভিউজ উঠা নামা করে তাহলে বুঝতে হবে যে- রিয়াল অডিয়েন্স ভিত্তিক  ভিউজ আসবে না মানে আমি যার কাছে ভিউজ চাইতাছি তারা হয়তো দেখতাছে না। 

সোশাল মিডিয়া সিগনাল জেনারেট করার জন্য যে কয়েকটা সত  উপায় বিবেচিত হয় তা নীচে দেয়া হলো:

  • Hashtag based social media marketing.
  • Application programming interface Social media marketing (API SMM Panel)
  • Application programming Interface Social Media Exchange (API SME Panel)
  • White Hat SEO- Off page optimization- Social Media Optimization.
  • Related category based Social media groups/Page/Online community/Blog/ Guest Post/Blog comment/Forum Post/Forum reply and many more several works. 
  • White Hat SEO- Off page optimization- Social Media Bookmark link building with youtube or any other social media profile link. 
  • Any types of community (Local or International) etc. 
মনে করেন বাংলাদেশের সবচেয়ে পপুরার ব্লগের নাম হলো: সামহোয়্যারইন  এইটা একই সাথে একটা ফোরাম এবং ব্লগ কম্যিনিটি বা ব্লগারদের কম্যুনিটি। এইখঅনে অনকে অনকে চেলে মেয়ে থাকে সবসময়। এইখানে যদি আমি সমসাময়িক বিষয় অনুযায়ী একটি ইউটিউব ভিডিও লিংক বা এমবেড কোড প্রকাশ করে থাকি এবং ভিডিওটি যদি এইখানে প্রকাশ করে থাকি তাহলে দেখবেন মূহুর্তে হাজার হাজার ভিজিটর সেই ভিডিওটা দেখবে এবং ভালো লাগলে শেয়ারও করবে। তখন এই ভিডিওটা পপুলার ক্যাটাগরিতে বিবেচিত হবে। এই পদ্বতি ব্যবহার করে যে ভিউজ গুলো আনা হলো সেগুলোকে হোয়াইট হ্যাট এসইও - অফ পেজ অপটিমাইজেশন এর একটা টেকনিক ব্লগ পোষ্ট বা ফোরাম পোষ্ট বলা হলো। এখণ আমার যদি নিজস্ব ভিডিও চ্যানেলে থাকে তাহলে সে খানে যে ভিডিও গুলো আছে তাদের ক্যাটাগরি বিবেচনা করে সেই রকম ফোরামগুলো খুজে বের করি আর সেখানে আমার ইউটিউব ভিডিও এমবেড কোড পোষ্ট করি তাহলে সেখান থেকে ভিজিটর রা আমার ভিডিওতে এড হবে। এইটাকে অফ পেজ টেকনিক ব্যবহার করে ইউটিউব ভিডিও ভিউজ বা সিগনাল জেনারেট করা বলে। আর যারা এই পদ্বতিটা সবসময় ব্যবহার করে এবং এইভাবেই সিগনাল জেনারেট করে (ফোরাম ইউটিউব ভিডিও পোষ্ট) তাদেরকে ভিউজ জেনারেশন বলে (ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং) ওয়ার্কারদের ক্ষেত্রে।এই সকল টার্ম আপনি গুগলে খুজলে এখন আর পাবেন না। একসময় গুগলে আমার username: masudbcl লিখে সার্চ দিলে কয়েখ লক্ষ রেজাল্ট পেজ ওপেন হতো। কিন্তু এখন আর সেগুলো তো বেশী নাই।  ধীরে ধীরে ডিলেট হয়ে যাইতাছে বা কোন ষংঘবদ্ব চক্র  ডিলেট করে দিতাছ্ েআর তারপরেও যদি আপনার কাছে মনে হয় যে- এই ধরনের কোন টার্ম পৃথিভীতে নাই বা ইনটারনেটে ছিলো না - তখণ আপনাকে মনে রাখতে হবে যে- আমি একজন হোয়াইট হ্যাট এসইও এক্সপার্ট (ম্যানুয়াল) আমার একটা মার্কেটপ্লেসে  টোটাল রিভিউ চেক করতে আপনার কয়েক ঘন্টা সময় লাগবে আর একজন এসইও ওয়ার্কার হিসাবে নিত্য নতুন কিওয়ার্ড তৈরী করা বা সেটার ভ্যালু বাড়ানো বা কি ওয়ার্ড এর সার্চ ভল্যূম তৈরী করা এবং সেটাকে গুগলেরি কি ওয়ার্ড ডাটাবেজের র‌্যাংকে আনা- নতুন কি ওয়ার্ড বানানো বা র‌্যাংখ করা আমার কাজের পদ্বতির মধ্যে পদে। রেমিটেন্স জেনারেট করার কারনে বাংলাদেশ সরকার এবং ইন্টারনেটে কাজ করার জন্য ইন্টারনেটে গভর্মেন্ট বা মার্কেটপ্লেস ওয়ার্কার হয়ে ডলার উৎপন্ন করা বা রেগুলার ডলার উপার্জন করার কারনে আমি সেই অধিকার রাখি। 



ইন্টারনেট জগতে আমার অনলি ২টা Blue Badge আছে। একটা উপরের ছবিতে গুগল মাই বিজনেস যা আপনিও পাইতে পারেন যদি আপনি আপনার নিজের ব্যবসাকে গুগল বিজনেসের মাধ্যমে ভেরিফাই করতে চান আর একটা ইন্টারনেট ওয়েব ক্যাম নেটওয়ার্কে যা এখন বাংলাদেশে বন্ধ আছে। কিন্তু বিশ্বের অন্যান্য দেশে ঠিকই ওপেন হয়। বাংলাদেশে যে কোনটা বৈধ আর কোনটা অবৈধ তা ঠাহর করা খুবই মুশকিল। সাম্প্রতিককালে ফেসবুকের যতো এডাল্ট গ্ররপ আছে সবগুলোতে ঘাটাঘাটি করে দেখলাম - ধর্ম বিরুদ্ব এবং রাষ্ট্রীয় আইন বিরুদ্ব পায়ুপথে ছেলে এবং মেয়ের সেক্সের ব্যাপারে অনেকে উৎসাহ এবং অনেকে এই ধরনের খারাপ কাজও করতাছে। প্রাপ্তবয়স্কে এই ধরনের কাজ তো শরীরে যে কোন ধরনের রোগের সমন্বয় ঘটাবে কারন পৃথিবীতে সকল ধর্ম এবং সকল ডাক্তার এই সেক্স করতে নিষেধ করে। তারপরেও মূর্খ বাংগালী এই ধরনের কাজ করতাছে। এক্স রেটেড পর্নো ওয়েবসাইট গুলোতে সরাসরি দেখাইতাছে বা দেখা যাইতাছে বাংলাদেশের ছেলে এবং মেয়েরা পায়ুপথে সেক্স করতাছে যা আমাদের ধর্ম এবং পৃথিবীতে যতো ধর্ম আছে সেখানে নিষেধ আছে। গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইনেও সম্বভত এ  ব্যাপারগুলো পুরুষ নির্যাতন আইন এবং নারী নির্যাতন আইনে নিষেধ আছে যার সব্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড বা ফাসি। এগুলো আবার মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউজ রেকর্ড হইতাছে। ধর্ম ভীরু বাংলাদেশে এই ব্যাপারগুলো কি জায়েজ তার উপরে সেগুলো আবার তরুন প্রজন্ম রা দেখাতছে ভিপিএন ব্যবহার করে মোবাইলে মোবাইলে। যা সব ধর্মে নিষেধ তা যদি আপনি প্রতিনিয়তই করে দেখিান তাহলে তো আপনি পৃথিবলি সকল ধর্মের বিরুদ্বে চলে গেলেন এবং সরাসরি নাস্তিকতা গ্রহন করলেন। যারা পায়ুপথে প্রতিনিয়ত সেক্স করে আবার সেগুলো তে সোশাল  মিডিয়া সিগনাল জেনারেট করে তাদেরকে আমি নাস্তিক বলতে চাই সোশাল মিডিয়া বিশ্বে। কারন আমাদের নবী এবং পৃথিবীর সমস্ত নবী এই ধরনের পায়ুপথে সেক্সের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারী করেছে। তার চেয়ে তো পর্নো ওয়েবসাইট এবং এডাল্ট ক্যামেরা ওয়েবসাইট চালু থাকাই ভালো ছিলো (পৃথিবীর অনেক দেশে অনেক ডাক্তার রিকমেনড্ ও করে থাকে পর্নো ওয়েবসাইট দেখার ব্যাপারে কারন এতে করে তার শুধূ বিপরীত রিংগের সাথে স্ট্রেইট সেক্সুয়াল মেন্টালিটি কাজ করবে। সরাসরি নিষেধ করে পায়পথে সেক্স করার ব্যাপারে এবং সরাসরি নিষেধ করে থাকে সে রকম ভিডিও দেখার জন্যই। ৩৬০ অলি আউলিযার দেশ , লালন ফকিরের দেশ, ভারতীয় কামাসূত্রের দেশ -বাংলাদেশে ছেলে এবং মেয়ের এই ধরনের পায়ুপথে সেক্স কল্পনাও করা যায় নাই। সত্যিই হরাইবল। মানুষেল মোরালিটি কোথায় যাইয়া ঠেকেছে) কারন যতোদিন বাংলাদেশে পর্নো ওয়েবসাইট এবং এডাল্ট ক্যামেরা ওয়েবসাইট গুলো চালু ছিলো ততোদিন এই ধরনের ব্যাপার স্যাপার (এরা নিজেদেরকে এস ...ল নামে প্রকাশ করে থাকে) চোখে পড়ে নাই। যদি কেউ একবার ভুল বশত এই ধরনের খারাপ কাজে লিপ্ত হয় তাহলে তার উচিত খোদার কাছে মাফ চাওয়া- কারন একবার ভুল করলে খোদা তায়ালা মাফ করার কথা। কিন্তু যদি প্রতিনিয়ত সে এইধরনের খারাপ কাজ করে থাকে এবং তা সোশাল মিডিয়া তে প্রচার করে সিগানল ও জেনারেট করে তাহলে বুঝতে হবে সে ইচ্ছা করে করতাছে- পৃথিবীর সকল ধর্ম কে সে অস্বীকার করতাছে এবং তাকে নাস্তিক বলে আখ্যা দেয়া যাইতে পারে। আমি আমার জীবদ্দশায় পৃথিবীর কোন এ......ল এর সাথে মেলামেশা করতে চাই না- খখনো এক মঞ্চে বসতে চাই না- কখনো পাশঅপাশি বসতে চাই না, কখনো সরাসরি কথাও বলতে চাই না কারন আমি মন থেকে এদেরকে ঘৃনা করে থাকি এবং আমার অনেক সময় ঘেন্নাতে বমি চলে আসে মুখ বরে আর যেখানে সেখানে দাড়িয়ে বমিও করতাম একসময়। আমি ষ্ট্রেইট সেক্সুয়াল মেন্টালিটির (Straight Sexual Mentality) মানুষ। ইনআরনেট জগতে বা বাস্তব জগতে যদি কেউ আসক করে থাকে যে- তোমার সেক্সয়াল অরিয়েন্টেশন কি- আমার উত্তর হবে ষ্ট্রেইট (Straight)। 

খারাপ প্রজন্মের ছেলে বা মেয়েরা খারাপ কাজ করে তা আবার সারা পৃথিবীতে সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানাইতাছে এবং বাংলাদেশের সুনামকে ক্ষুন্ন করতাছে। বাংলাদেশ কে বিশ্বের বিভিন্ন খানে অপমানও করতাছে আর তার জন্য তারা বেছে নিয়েছে সোশাল মিডিয়াকে। সেখানে তারা অসংখ্য সিগনাল জেনারেট (লাইক, ফলোয়ার, কমেন্টস কে সোশাল মিডিয়া সিগনাল বলে। রোড ঘাটের ট্রাফিক সিগনাল না এইটা) এবং প্রতিটা সিগনালের এপিআই হিষ্টোরি তে সেই রেকর্ড থেকে যাইতাছে যা কাল /হাশরের দিন আপনার বিরুদ্বে স্বাক্ষ্য দেবে।  (যখন বাচ্চাদেরকে পরিকল্পিত চক্রান্তের মাধ্যমে খারাপ কাজ করানোন সম্ভব) অপ্রাপ্তবয়স্কে (বয়স ৭/১৩/১৮)  যখন আপনরা জণ্য ধর্ম ফরজ হয় নাই তখণ যদি আপনি কোন ভুল করে থাকেন তাহলে হয়তো খোদার কাছে আপনি মাফ চাইলে  খোদা মাফ করবেন,  কিন্তু প্রাপ্তবয়স্কে যখন আপনার জন্য ধর্ম বরাদ্দ আছে, যখন আপনি সব কিছু বুঝে থাকেন সে সময় আপনি স্বজ্ঞানে স্ব ইচ্ছায় ক্রমাগত ভাবে খারাপ (পায়ুপথে সেক্স করাকে খারাপ কাজ বলতাছি)  কাজ করবেন আর খোদা আপনাকে ক্ষমা করবে- কাল হাশরের দিন মনে হয় না কারন মুসলিম ধর্মে আছে- জেনে শুনে যে খারাপ কাজ করবে তার জন্য দুনিয়াতে এবং কাল হাশরের দিন প্রতিফল(নিশ্চিত জাহান্নাম) ভোগ করতে হবে। কয়েকদিন আগে এক উন্নত দেশের প্রতিবেদনে দেখলাম যে লেখা আছে- যারা এই ধরনের খারাপ তাদেরকে প্রতি ২৪ ঘন্টার মধ্যে অনলি ১৫ মিনিট ইন্টারনেট ব্যবহার করতে দেয়া হয়।শুধূ সোশাল মিডিয়া গুলোতে ষ্ট্রাটাস আপডেট কার যে সকল প্রয়োজন সেগুলো দ্রুতগতিতে ডাউনলোড করে নেবার জন্য। বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থঅতে সবসময় দেখেছি- সিনিয়ররা বলেচে যারা এই ধরনের কারাপ কাজ করে থাকে তাদের জায়গা হইতাছে চিরজীবনের জন্য জেল। আমাদের দেশেও এই ধরনের কারাপ প্রজন্ম েক আডেন্টফািই করে যাবজ্জীবন জেলের ব্যবস্থা করার দরকার। কারন অদৃশ্য খোদার জগতে এই ধরনের কারাপ সিগনাল জেনারেট করা আদতেই ভয়াবহ খারাপ বা ভয়াবহ কারাপ পরিনতি ডেকে নিয়ে আসতে পারে সবার জন্য বা পুরো দেশের জন্য। ভুলে গেলে চলবে না যে বাংলাদেশ ৩৬০ অলি আউলিয়ার দেশ। আর ৯০% মুসলমানের দেশে সবাইকে মুসলমানি বা খতনা করানোই হয় যেনো এই ধরনের খারাপ কাজ কেউ না করে। তাই সোশাল মিডিয়া তে এই ধরনের সিগনাল জেনারেট করা েথেকে বিরত থাকি। 




নোট: স্ট্রেইট সেক্সুয়াল মেন্টালিটি : (straight Sexual Mentality) যারা কখনোই মেয়েদের সাতে পায়ুপথে সেক্স করার কথা চিন্তা করে না তাদেরকে স্ট্রেইট সেক্সুয়াল মেন্টালিটি পিওপল বলা হয়। 

স্ট্রেইট: যারা কখনো তাদের জীবনে কোন মেয়ের সাথে পায়ুপথে সেক্স করে নাই তাদেরকে ষ্ট্রেইট  পিওপল বলে। এই ক্যাটাগরির মানুষকে মিশনারী পিওপল ও বলা হয়। এরা সারা বিশ্ব ঘুরতে পছন্দ করে- এক জায়গায় বসে তাকাটা তাদের জন্য কষ্টকর। যারা বিভিন্ন ধরনের সেক্স পজিশেনের কথা জানেন তারা জানে যে- পৃথিবীতে সবচেয়ে প্রিয় সেক্সুয়াল পদ্বতির নাম হইতাছে মিশনারী পজিশন যা প্রত্যেখ নর নারীর ই কামনা থাকে। তাহলে স্ট্রেইট মেন্টারিঠির পিওপল বা ষ্ট্রেইট পিওপলকে মিশনারী পিওপলবা বহেমিয়ান বা যাযাবর পিওপল ও বলা হয়ে থাকে কারন তারা মনে করে থাকে যে- এক জায়গায় বেশীক্ষন থাকলে (এ..হোল কে শয়তানের পদ্বতিও বলা হয়ে থাকে) তাদের এই মিশনারী পদ্বতি শয়তানের অত্যাচারে ভেংগে যাইতে পারে। 

পরিশেষে আমি বলতে পারি- I am not an a...hole. I am a staright mentality person and staright person. আমি মনে করি (ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং) জগতে আপনি যদি সরাসরি খোদা তালার কাছ থেকে উপার্জন করতে চান তাহলে আপনাকে একজন ষ্ট্রেইট/ মিশনারী টাইপের মানুষ হতে হবে। আমি নিজে দেখেছি আমার মেন্টালিটির কারনে সৃষ্টিকর্তা আমাকে অনেক সময়ই সাহায্য করে থাকে। কল্পনাও করতে পারি না এমন এমন জায়গা থেকে কাজের অর্ডার পাই (ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং) ওয়েবসাইট গুলোতে।

বি : দ্র:  আমার লেখা ভালো লাগলে কোথাও শেয়ার করতে ভুলবেন  না। প্রতিটা পোস্টের নীচে ইমেইলের চিহ্ন আছে। বা আপনি চাইলে স্ক্রিনশট আকারে ও শেযার করতে পারেন হোয়াটসএ্যাপ বা  যে কোন এ্যাপে। জানেন তো : ব্লগারদের প্রত্যেকটা পোষ্ট আমিরকার কপিরাইট আইনে সিক্ত। তাই কখনো কপি করবেন না আর কপি করলেও সেটা নীচে মেনশন করে দিবেন কোন ব্লগ থেকে লিখেছেন। 

২০১৩ সালে অনুষ্টিত থানা শাহবাগের গনজাগরন ছিলো স্ট্রেইট সেক্সুয়াল মেন্টালিটি পিওপলদের (Straight Sexual Mentality Peoples) সম্মেলন। কারন যারা এ...হোল তারা কখনো জয় বাংলা বলতে পারে না। আপনি যদি তাদেরকে জয় বাংলা বলতে বলেন তাহলে  তারা জয় সামথিং এলস বলবে। তাহলে থানা শাহবাগের গনজাগরনে আইসা যে জয় বাংলা বলে নাই সে নিশ্চয়ই গনজাগরনের অংশীদার না। তারাই গনজাগরন যারা গনজাগরন চলাকালীন সময়ে এবং আগে বা পরে এবং সবসময়ই- যে কোন সময় যে কোন খানে জয় বাংল বলতে পারে, শাহবাগেও বলেছে , গনজাগরনেও  বলেছে। তাই গনজাগরন সারা বাংলায় সংঘটিত হয়েছিলো যাকে বলা হয় সারা বাংলায় জয় বাংলার সম্মেলন হয়েছিলো আর এইটা ছড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো হোয়াইট হ্যাট এসইও সোশাল শেয়ার, সোশাল মিডিয়া সিগনাল জেনারেট করার মাধ্যমে (সোশাল মিডিয়া পোষ্টিং শেয়ার আর গনেজাগরনে অংশগ্রহনরত সকলকে বলা হয় জয় বাংলা সোশাল মিডিয়া সিগনাল জেনারেশন) । তাৎক্ষনিক ভাবে সারা বিশ্বে সোশাল মিডিয়া সিগনাল জেনারেট করতে স্বক্ষম হয়েছিলো শাহবাগের জয় বাংলা গনজাগরন- যা আমি নিজ চোখে উপভোগ করেছি সোশাল মিডিয়াতে এবং বাস্তবেও। তাই এখন জয় বাংলা সাথে আরো একটা শব্দ উচ্চারিত হয়- জয় বাংলা, জয় গনজগারন। 

(চলবে)

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl