Translate

Wednesday, October 21, 2020

মার্কেটপ্লেসের ওয়ার্কারদের বিহেভিয়ার কেমন হইতাছে ডে বাই ডে?

প্রথম যারা ২০০২ সাল থেকে মার্কেটপ্লেসে কাজ শুরু করে তাদের কি পরিমান কষ্ট করতে হয়েছিলো সে সম্বন্ধে বোধ করি বর্তমানের অনেকের তেমন কোন আইডিয়া নাই? বলতে গেলে বুকের রক্ত কে পানি করে এই ইন্ডাষ্ট্রিজ বাংলাদেশে প্রতিষ্টিত করা হয়েছে। আজকে যারা নিজেদেরকে হেডম মনে করতাছে এই খানে- তারা অনেকেই সে সময়ে বাংলাদেশে উপস্থিত ই ছিলো না। প্রথমেই সারা দেশের সকলে মিলে একসাথে প্রশ্ন করে বসে যে - মার্কেটপ্লেস কি এবং এইটা কেনো তৈরী হয়েছে। আমরা প্রথমে যে উত্তর দিয়েছিলাম তা হইতাছে যে- এইটা ঝড়ে পড়া ছেলে মেয়েদের জন্য তৈরী করা হইতাছে। এইখানে যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডি পার হইতে পারে নাই তাদের কে আনা হবে এবং সেভাবেই এইখানে কাজ করতে হবে। এদশের গ্রামের গরীব সহজ সরল মানুষেরা সব দেখে শুনে বুজে বলেছিলো- তোরা শিক্ষিত মানুষ। সকলেই ইংরেজী বলতে পারস বা লিখতে পারস - তোরা চেষ্টা কর পারবি। একদিন ডে বাসে করে ঢাকা থেকে সিলেট যাইতেছিলাম। পথিমধ্যে আমাদের সময়কার প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির হাই ফাই  টাইপের কিছু মেয়ে যাদেরকে দেখলে ফরেনারের মতো লাগে- এরকম কয়েকেটা মেয়ে পিছু লাগে। তাদের নিজস্ব গাড়ি ছিলো। আমি মনে মনে ভাবতেছিলাম বাংলাদেশ কি উল্টাইয়া গেলো নাকি? বড়লোকের মেয়েরা পোলাপানরে দাবড়াইয়া বেড়ায় দেখা যায়? তারা অবশ্য আমার পিছু লাগে নাই- পিছু লেগেছিলো আমাদের বাসের। মানে রেস দিতাছিলো বা পাল্লা দিতাছিলো। তখন ভৈরব ব্রীজ হয় নাই। সিলেট যাইতে হলে ভৈরবে দাড়িয়ে থাকতে হয় ফেরী পারাপারের জন্য। এরকম আমাদের বাস যখন ফেরীঘাটে আসে তখণ আমি মনে মনে ভাবতেছিলাম যে- তখন সারা বিশ্বে আলোচনা হইতাছে কিভাবে ওডেস্ক ওয়ার্ক শুরু করবে। ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক। সকলে সকলের ওয়েবসাইট ব্যবহার করবে এবং সকলের মতামতের ভিত্তিতে মার্কেটপ্লেস যাত্রা শুরু করবে। ইন্টারনেটে, ফোরামে, কম্যুনিটিতে লেখালেখি হইতাছে। আমিও কিছু সুচিন্তিত মতামত দিয়েছিলাম- (১৯৯৪/১৯৯৫ সালে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড থেকে আমি কম্পিউটার সায়েন্স নিয়েছিলাম হায়ার ম্যাথের বদলে) এবং ১৯৯৬ সালের এস এসসি পরীক্ষায় তখণকার দিনের সেই শক্তিশালী হার্ড সাবজেক্টে ৮৫+ মার্কস ও পেয়েছিলাম। তাই মাথার ভেতরে পোকা হিসাবে ঘুরপাক খাইতেছিলো। হাতে ছিলো সেই সময়কার ফোন- সনি এরকিসন ১০০। বোতামে চাপ দিলে লাইট জ্বলে। বাসে বসে বসে সারা দেশের ছেলে বা মেয়েরা তখনকার দিনে ওয়াকবিহাল ছিলাম তাই নিয়ে আলোচনা করতেছিলাম- ১ মিনিট ৬ টাকা ৯০ পয়সা। ছাত্রাবস্থায় - এতো টাকা পাই কই তার উপরে আছে সাইবার ক্যাফে  ইন্টারনেট ব্যবহারের  চার্জ (ঘন্টা ৪৫ টাকা)। মাঝে ভেবেছিলাম হলের ডাইনিং এ না খেয়ে সেই টাকা দিয়ে ইন্টারনেট ক্যাফেতে ব্যবহার করবো। সিলেট শহরের অনেক বড় ভাই বুঝে ফেলাইছিলো যারা ব্যবসায়ী তারা- কোন জরুরী বিষয় নিয়ে আন্তর্জাতিক ভাবে গবেষণা চলাতছে যেখানে আমার সক্রিয় অংশগ্রহন ছিলো। যদি সাইবার ক্যাফেতে ফাকা থাকতো তখন ২.৩ ঘন্টা ব্যবহার করলে হাফ ঘন্টা বা ১ ঘন্টা ফ্রি ব্যবহার করতে দিতো। সেই সুযোগ সুবিধা নিয়ে ওডেস্কের লাঞ্চিং নিয়ে সারা বিশ্বে কথা হইতেছিলো। সেই সব কথা ভাবতেছিলাম আর ফেরীতে নদী পারাপার হইতেছিলাম আর দূরে দাড়িয়ে দেখলাম সেই প্রাইভেট বিশ্বেবিদ্যালয়ের মেয়েরা হাত নাড়া দিতাছে আমাকে উদ্দেশ্য করে - তখন আমি ও হাত নেড়ে রিপ্লাই দিয়ে আবারো আমি আমার চিন্তায় ডুবে গেলাম। আমাকে সিলেট সদরের অনেকে হাসান বলে চিনে- আমার বন্ধুরাও আমাকে হাসান বলে ডাকতো কারন আমার নাম: মাসুদুল হাসান। মাসুদুল নামে তো আর ডাকা সম্ভব না তাই হাসান নামে ডাকতো সবাই। আমার নিক নাম নাই । কিন্তু সবাই এমনিতে মাসুদ বা লম্বা মাসুদ বা চিকনা মাসুদ বা ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতের সকল ডাটাবেজে মাসুদবিসিএল (masudbcl) নাম দেয়া। তার ঠিক কয়েক দিন পরেই সারা বিশ্বে লাঞ্চে আসে দুনিয়া কামানো মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট ওডেস্ক। ভেতরে আরো অনেক কাহিণী আছে। ডে বাই ডে শেয়ার করবো। আশা করি আমার ব্লগের সাথে থাকবেন। 


তখনকারে দিনে ইন্টারনেট ব্যবহার করাই এক বিরাট ব্যাপার ছিলো। যারা আমরা প্রথম ইন্টারনেট নিয়ে বাংলাদেশে মুভমেন্ট করতাম তাদেরকে বিদ্রোহীরা (যারা এখন সম্ভবত হ্যাকার যে কোন পেশার ছদ্মবেশে) তারা আমাদেরকে ডাকতো ইন্টারনেট মুভার বলে। অনেক জায়গায় অনেক প্লেসে অনেক মারামারির ঘটনা পর্যন্ত হয়েছে ইন্টারনেট ব্যবহার করা নিয়ে। আর প্রথম থেকেই তারের সংযোগ- আনলিমিটেড ডাউনলোড এগুলো অনেক বড় সড় ব্যাপার ছিলো। সারা দেশ থেকে মুভি ডাউনলোড করা বা সংগ্রহ করা  এবং সেগুলো আবার সংগ্রহ করে দেখা এইটা ছিলো আমার দ্বিতীয় বা তৃতীয় আগ্রহ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস শেষে বা প্রায়শই যাইতাম সাইবার ক্যাফেতে। বন্ধুরা কিছু টের পাইলো বা না পাইলো প্রায়শই বলতো যে- খাওয়া দাওয়া যেনো মিস না হয়। সরকারি মন্ত্রনালয়ের গ্যাজেটে চান্স পাওয়া ষ্টুডেন্ট হবার কারনে সরকারের একটা বিশাল যোগান ছিলো খাবার দাবারের ব্যাপারে- সারা মাসে খাবার খরচ ছিলো ৭০০ টাকা - সাথে হলের সিট ভাড়াও। কিন্তু মাথাতে থাকতো অলওয়েজ সেই চিন্তা - ওডেস্ক এর চিন্তা বা মার্কেটপ্লেসের চিন্তা বা নতুন এক জগতের চিন্তা। শেষে আর বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াই শেষ করতে পারলাম না। অনাকাংখিত ঝামেলায় ছাড়তে হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা আর মনোযোগ দিলাম ইন্টারনেট মার্কেটপ্লেস এর ব্যাপার গুলোতে।  সারা দেশে পরিচিত হবার কারনে এবং বাবার সাথে ভালো বন্ধুত্ব থাকার কারনে আমার বাবা আমাকে হাত ধরে তখনকার দিনের বা সময়ের নামকরা ইনফরমেশন টেকনোলজী সেন্টার- এপটেক ওয়ার্ল্ডওয়াইড এ একটা প্রফেশনাল ডিপ্লোমা কোর্সে বা ট্রেনিং এ ভর্তি হলাম ২০০৪ সালের জানুয়ারলী মাসে- সেখানে কম্পিউটার ল্যাব এবং ইন্টারনেট ফুল ফ্যাসিলিটজ। একেবারে হাতে যেনো স্বর্গ পেলাম- সেই সাথে পাইলাম কলকাতার এক সুন্দরী ললনার বন্ধুত্ব। দুইজনে মিলে অনেক রিসার্চ করেছি ইন্টারনেট বিষয়ে। আজকে যদি আমি ১০% ও সফল হয়ে থাকি তাহলে তার অবদান অনেকটা। তার সহজ সরল বন্দুত্ব আমাকে অনেকটা ইন্টারনেটে কাজের প্রতি আগ্রহী করে তুলেছিলো। শিখেছিলাম - ১৬ টা প্রোগ্রাম, সাথে হার্ডওয়্যার ট্রেনিং এবং এম এস অফিস। সর্বপ্রথম ওডেস্কে ইনকাম ছিলো ১দিন  ২ ডলার (এক প্যাকেট গোল্ড লীফ সিগারেটের দাম) ২০০২ সালে। একসময় বাসাতেও কম্পিউটার পেয়ে গেলাম- ডেস্কটপ। শুরু হলো পথচলা। সমস্ত মেধা বা জ্ঞান ঢাললাম। প্রথমে চিন্তা করলাম যে নিজে পারি বা না পারি আরেকজনকে ফ্রি শিখাবো। একেক ঘন্টা কল দিতো ছেলে বা মেয়েরা সারা দেশ থেকে- ৪০-৪৫ মিনিট মোবাইলে কথা বলা যাইতো -খরচ ৩০০ টাকা। আবার টাকা ম্যানেজ করে আবার কল। যারা বড়লোক ছিলো তারা কলে আর যারা ইন্টারনেটে বসে থাকতো -পকেট ফাকা তারা দিতো ইমেইলের পর ইমেইল। ছিলো ইয়াহ্যু ম্যাসেন্জার চ্যাট বোর্ড- দল বেধে সারা বিশ্ব থেকে একজন আরেকজনেকে কাজ শিখানো। 




সারা বিশ্বের ছেলে বা মেয়েরা মন থেকে ভালোবেসে কাজ শিখাতো। কাউকে কখনো কোন দিন কোন খানে ডলার চাইতে দেখি নাই। শুধু কাজ আর কাজ। যে যতো বেশী পারো শিখো। ইয়াহু চ্যাট রুমে হাজার হাজার কাজ দেখানো হইতো। হাজার হাজার ক্যাটাগরি ছিলো। সব দেশের ছেলে বা মেয়ে একাসথে অনলাইনে কাজ শেখা বা মজা করা হতো। মজা করার জন্য ছিলো পা্রইভেট ম্যাসেন্জার সিষ্টেম। সাথে ছিলো সাউন্ড বক্স এবং ভিডিও ক্যাম চ্যাট এর জন্য ওয়েব ক্যাম। কতো মেয়ের সাথে ইন্টারনেটে বন্ধুত্ব হয়েছে তা কখনো গুনে দেখি নাই।  এইখানে এই চ্যাট রুমেই প্রথম দেখি উন্নত সব সিষ্টেম- ম্যাক কম্পিউটার, ল্যাপটপ, রুম ওয়াই পাই, রুম ক্যামেরা এবং আরো অনেক কিচু। ২০০৬ সালে একটা ফরেনারের মেয়ের রুমে যে ধরনের আধুনিকতা ছিলো তা আজকে ২০২০ সালে আইসা বাংলাদেমেও দেখি নাই। রোবোটিক ক্যামেরা দেখেছি- মেয়ে সারা বাড়ীর যেখানে যাবে সেখানে অটোমেটিক ক্যামেরা কানেক্টেড হবে এবং ইন্টারনেটে লাইভ হবে। তারাও ফ্রি ল্রান্সার বা আমাদের বস ছিলো। কখনোই আমাদের কাছে কান কিছু চাইতো না। শুধু বলতো শিখো আরি উপার্জন করো ডলার আর ডলার। 

আর বর্তমানে আমাদের দেশের মার্কেটপ্লেসে কয়েকটা প্রজেক্ট কমপ্লিট করে কয়েক ডলার উপার্জন করে শুরু করে দেয় ধান্দাবাজি যা আমরা কখনো কল্পনাও করি নাই। সারা বাংলার মানুষের কাছ থেকে টাকা পয়সা হাতাইয়া  নিয়ে  সারা দেশে েইন্টারনেটে যে রমরমা ব্যবসা চলতাছে তাতে এক সময় মনে হয় দেশে বুঝি ইন্টারনেটের দেহ ব্যবসা শুরু হয়ে গেলো। ইন্টারনেটে আসে এখন মানুষ নানাবধি আকাম কুকাম করার জন্য। ফেসবুক থেকে পরিচিত হয়ে বাস্তবে যৌন সম্পর্কে মিলিত হওয়া- শূনেছি এই একটা কারনে ফেসবুক তাদের মার্কেটপ্লেস অপারেশন বাংলাদেশে শুরু করে নাই। এইটা সোশাল মিডিয়া ক্রাইমের পর্যায়ে পড়ে। অথচ না বুঝে আজকে ফেসবুক কে মানুষ মার্কেটপ্লেস বানাইয়া ফেলেছে। সমানেই বাংলায় পোষ্ট করে রমরমা দেহ ব্যবসা শুরু করে দিছে অনেক মেয়েরা- ফেসবুকেই টাকা পয়সা লেনাদেনা শুরু করে দিছে। ফেসবুকে বা ম্যাসেন্জারে এডাল্ট চ্যাটের আমন্ত্রন ও পাওয়া যায় আবার এডাল্ট ভিডিও ক্যাম চ্যাটেরও আমন্ত্রন পাওয়া যায়। এইগুলো তে ফেসবুকের লতে নিষেধ। আর ল অমান্য করলে তো জেল জরিমানা হবে নিশ্চিত। ভাবা যায়- ফেসবুকে এডাল্ট ক্যাম চ্যাটের আমন্ত্রন। এডাল্ট ক্যাম চ্যাট বাংলাদেশে আরো অণ্যান্য এ্যাপ থেকেও করা যায়- হোয়াটস এ্যাপ, বিভার, ইমু বা যে কোন ধরনের চ্যাট এ্যাপে প্রেমিক প্রেমিকা ভিডিও চ্যাট করতেই পারে কিন্তু সেটা ফেসবুকে - তাও এডাল্ট সেকসানে। ধারনাও করতে পারি না্ কখনো। আপনি তো দেখতেই পারতাছেন ফেসবুক কোন পর্নো কে এলাও করে না- তাহলে কি ফেসবুক সেই এডাল্ট বা ণ্যুড চ্যাট কে এলাও করবে। ফেসবুক তো ফেডারেল ল মেনে চলে। যদি একসময় বিশাল অংকের জরিমানা ধরে বসে এই কারনে তাহলে ফেসবুক বাংলাদেশে অপারেশনই বন্ধ করে দিবে বা বাংলাদেশ সরকারের বড় আকারের লস হতে পারে। আমার ফেসবুক লাইকের এপিআই বিশ্লেষন করলে সেগুলোর সব প্রমান পাওয়া যাবে। এগুলো অনেক প্রমানে আমি লাইক দিয়ে রেখেছি। কখনো প্রয়োজন হলে বের করে দেখানো যাবে।


প্রায় ১০০ কোটি মানুষের উপরে ফেসবুক ব্যবহুত হয়। তাই ফেসবুকের মার্কেটপ্লেসটা বাংরাদেশে দরকার ছিলো। অনেক অনেক কাজ পাওয়া যাইতো। ফেসবকু একটা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে- সেক্সের মাধ্যম না। স্কেসর জন্য আলাদা ওয়েবসাইট আছে। এইগুলো যে কোন ওয়েভসাইট এর এ্যাপ এর মাধ্যমে হলে ভালো হয়। এ্যাপে এরকম কোটি কোটি হইতাছে। যোগাযোগ হইতাছে- বাস্তবে দেখা হইতাছে এবং সেই সাতে মারিরীক সম্পর্কও স্থাপন চলতাছে। এইখানে কোন সমস্যা নাই। ক্নিুত ফেসবুকে ব্যাপারটা নিসেধ করে দেয়া আছে আমেরিকাতে। আর ফেসবুক কে আমেরিকাতে ফেডারেল ল মেনে চলতে হয়। আর ফেডারেল অনুমতি দিলে যুদ্ব লেগে যাবে বিশ্বের যে কোন খানে যে কোন সময় ইউএসএ র সাথে এবং আপাকে অবশ্যই আইন মেনে ফেসবুক চালাতে হবে। ফেসবুক পর্নো বা এডাল্ট সেকস্ কন্ট্রাক্ট করা নিষেধ। আর ইয়াহু তে পারসোনাল রোমান্স সেকসানই ছিলো আলাদা - এমনকি ইয়াহু গ্রুপে এডাল্ট গ্ররপ ও খোলা যাইতো এবং তথ্য বা ইফরমেশন বিনিময় করা যাইতো কারন সেটা ছিরো লিগ্যাল কারন ইয়াহু নিজেই সেটা ওপেন করে রেখেছিলো। সেনসিটিভ বলে সেই ইয়াহু চ্যাট রুম বিম্ব থেকে বন্ধ করে দিছে আর এখন ফেসবুক শ্যাসেনজারে সরাসরি এডাল্ট ভিডিও লাইভ ক্যাম চ্যাট আমন্ত্রন- ভাবা যায়। ভিডিও ক্যাম এর জন্য তো আলাদা ওয়েবসাইট ই আছে।সেগুলো ফেসবুকে কেনো? 

স্বাধীণতা যুদ্বে দেশ বিরোধী এক লোকক ইন্টারনেটে ইয়াহু গ্রুপে এডাল্ট/ডেটিং সেকসানে তথ্য আদান প্রদান করার জন্য আমাকে আমার কম্যুনিটি তে দালাল বলে কমেন্ট করেছিলো- কিন্তু পরে আমি সবাইকে বোঝাতে স্বক্ষম হই যে সেটা ইয়াহু অনুমোদিত এবং সেটা এডাল্ট /রোমান্স সেকসানে। সেখানে যদি আমি তথ্য আদান প্রদান না করি তাহলে কোথায় করবো- জনসম্মুক্ষে-ে প্রকাশ্য    ্দিবালোকে- যেভাবে একাত্তরে দালালেরা বাংলা র মা বোনকে ঘর থেকে টেনে হিচড়ে ঘর থেকে  বের করে পা ক হানাদার বাহিণীর কাছে বিক্রি করে দিছিলো সেইভাবে নাকি ভদ্রতা বজায় রেখে প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ের পুরো প্রোফাইল ঘেটে দেখে তার অনুমতি নিয়ে তার সাথে এডাল্ট কথা বলার অনুমতি নিয়ে (ইয়াহু শ্যাসেন্জারে বা এডাল্ট গ্ররপ সেকসানে তার সাথে কতা বলে)  তারপরে আগানো তে? আমি আমার কম্যুনিটি ভীষণ ভাবে অপমানিত হয়েছি। আমি হতভম্ব হয়ে গেছিলাম - দেশবিরোধীদের এই ধরনের কথা শুনে। তখন সারা দেশে ২০০৬ সালে রাজাকার শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামীর ফাসির দাবী উঠেছিলো এবং আমরা সারাদেশে অনেকেই    শাহবাগে দাড়াইয়া সেই ফাসির রায় তুলেছিলাম বা সম্মতি জ্ঞাপন করেছিলাম। একজন দালালের প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিলো বা হলো কয়েকটি: 
  • একজন দালালেল সাথে হাজার হাজার মেয়ের সেক্সুয়াল কানেক্টিভিটি থাকবে। তার সাথে অনেক মেয়ের শারিরীক এবং আর্থিক যোগাযোগ থাকবে। 
  • সে সেই সকল মেয়েদের জন্য ক্লায়েন্ট ম্যানেজ করবে এবং সেখান থেকে সে বেনিফিট (%)পাবে।বর্তমান পরিস্থিতিতে ফেসবুকে যে আইডি ব্যবহার করে কোন মাগীর জন্য ক্লায়েন্ট কালেকশন করতাছে সেগুলোকে বলা হয় দালাল বা সে আইডি গুলোকে বলা হয় দালাল কারন তাার ফোন নাম্বার দেবার আগে পর্যন্ত দেখলাম মেয়ে সেজে বা হিজড়া হয়ে ম্যাসেজ আাদন প্রদান করে। আর টাকা পয়সা লেনাদেনার সময় হলে মেয়েদের ফোন নাম্বারের সাথে কানেক্ট করাইয়া দেয়। তো এইখানে এই ফেইক বা দুই নম্বর আইডি ব্যভহারকরারী দুই নম্বর বা দালাল বা আমরা বলি হিজড়া।
আমাদের সময়ে ২০০৬ সালে সেই সময়ে কিছু গ্রামের গরীব ঘরের মেয়ে এবং কিছু গরীব মানুষ তাদের দু:খ কষ্টের কথা বলে- অমানষিক কষ্টের কথা বলে কিছু ছেলে বলে ছিলো আমরা যেনো ইন্টারনেটে তাদের নাম্বার গুলো প্রকাশ করে দেই কারন আমার অনেক হাজার হাজার ছেলে বা মেয়েরা একসাথে এডাল্ট চ্যাট বা রোমান্স সেকসানে আ্ড্ডা দিতাম- আর তাদের ব্যাপারেও আড্ডা হতো। সেই সময়ে সেটা বাংলাদেশে ওপেন হতো । এডাল্ট চ্যাট অনুমোদিত ছিলো ইয়াহু চ্যাট রুমে। তো সেরকম এডাল্ট ছেলে বা মেয়েরা একসাথে হয়ে  আলাদা আলাদা গ্রুপে আড্ডা দিতো। তো আমাকে একটা প্লেসে গরীব কিছু ছেলে বার বার বলতে গেলে  এক প্রকার জোড় করে তাদের নাম্বার প্রকাশ করে দিতে বলে এবং কিছু গরীব  মেয়ে মানুষ  ও সেই কথা বলে।গ্রুপের কথা আর কে জানবে বা গুরপের খবর তো আর বাহিরের কেউ জানতে পারবে না - এই ভেবে পাবলিশ করে দিয়েছিলাম। কিভাবে কিভাবে যেনো  দেশবিরোধী দালাল চক্র সেই সন্ধান পেয়ে যায় এবং আমার পারসোনাল কম্যুনিটি তে বলে দেয়। আমি ভয়াবহ অপমানিত বোধ করি এবং সব শেষে নিজের কষ্ট টাকে দামাচাপা দিয়ে বোঝ দেবার চেষ্টা করি যে- যে দেশে এ মেয়েরা ৩ বেলা খাইতে পারে না -    সেই দেশে আমি কিছু প্রাপ্তবয়স্ক গরীব মানুষকে সাহায্য করার চেষ্টা করেছি - এইটাকে যদি ৭১ এর দেশবিরোধী চক্র দালালি বলে থাকে তাহলে তো আমার আর কিছুই করার নাই। পরে সেই সকল দালালকে দেখলাম দেশ থেকে বের করার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রে জায়গা দেয়া হলো না। জাতীয় পরিচয়পত্র ও নাই এদের। পরে দেখি এরা তালিকাগ্রস্থ রাজাকারও - ৭১এর দেশবিরোধী এবং জয় বাংলা বিরোধী। পুলিশ ভাড়াটিয়া আইনে এই দালালের লোকজনেরা আমার গায়ে হাত তুলেছিলো পুলিশ ভাাড়টিয়া আইনের ফরম চাওয়ার জন্য। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় কর্তৃক ঘোষিত ১০০০০ রাজাকোরের তালিকায় দেখলাম তার নামও আছে। আমাকে কমেন্ট করা সেই চামার কে যেদিন আমি দেখি ঢাকা উত্তরের একটা এলাকাতে- সাথে সাথে আমি গেন্না বমি শুরু হয়ে যায় এবং পরে আমি সেই এলাকা ছেড়ে ঢাকা শহরের অন্য এলাকাতে  যাইয়া পুলিশ ভাড়াটিয়া আইনে নিজেকে ভেরিফায়েড করি। 

দালালের সাধারনত দুইটা বৈশিষ্ট্য : ) তাদের বান্দা মাগী থাকবে  (কতোগুলো)মাষ্ট বি এবং ) আর অতি অবশ্যই হাত পাতবে যার কোনটাই আমার অভ্যাস ছিলো না আমরা যখন ইন্টারনেটে মজা করি তখন।  বাংলাদেশের কোন মেয়ে বলতে পারবে না যে- সে আমার মাগী আর বাংলোদেশের কেউ কোথাও বলতে পারবে না যে- আমি মাসুদ কোথাও কারো কাছে হাত পেতেছি। যা করেছি বা করে থাকি বলে শুনেছেন তা মজাই করেছি। প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে এবং প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে পারস্পরিক সম্মতিতে বাংলাদেশের আইন মোতাবেক যে কোন সময় যে কোন খানে মিলিত হতে পারে- এইটা বাংলাদেশের আইন। আর যারা দালাল বা রাজাকার বা দেশবিরোধী বা তাদের প্রজন্ম তারা তো আইন বিরোধী হবেই আর  তারা তো কোন খানে ৫০/১০০ মেয়ে একসাথে হইলেই সেটাকে মার্কেটপ্লেস বলে মনে করে ফেলায় কারন তাদের বাপ দাদারা তো ছিলো দেশবিরোধী দালাল/রাজাকার কুচক্র-  রক্ত বলে কথা । আমাকে আমার ২জন বন্ধু ফ্রি টিট দিছিলো - একজন মগবাজারের এক ফ্রি ল্যান্সার এবং আরেকজন দিনাজপুর শহরের এক কৃষিবিদ বড় ভাই। কোন হাত পাতাপাতি বা মাগী এক্সচেন্জ  টাইপের  কোন ব্যবসা আমাদের ছিলো না যারা আমরা বাংলাদেশে মার্কেটপ্লেসের (অডেস্ক, ইল্যান্স, ফিভার, পিওপলপাআওয়ার, ডিজাইন৯৯) এস্টাবলিশমেন্ট নিয়ে কাজ করেছি। বলতে গেলে একে অপরকে ভালোবেসেই তৈরী করেছি ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং এর বাংলাদেশী জগতটা। কেউ আমরা কারো সাথে নগদ টাকা পয়সাও লেনাদেনা করি নাই বা করতাম না। 

মার্কেটপ্লেস বলতে একটি ওয়েবসাইট কে বোঝানো হয় বা এক ধরনের ওয়েবসাইট কে বোঝানো হয় যেখানে বায়ার বা ক্লায়েন্ট কোন কাজের ডিটেইলস পাবলিশ করবে আর সারা বিশ্বের কোয়ালিফাইড সেলার বা ওয়ার্কাররা সেখানে বিড করে কাজ আনবে এরকম একটা ব্যাপার। এইটা কোন লটারি না। বর্ত
মানে ফ্রিল্যান্সার ডট কমে যে রকম কনটেষ্ট হয় সে রকম না। এইখানে যা যোগ্যতা ভালো, কাজের কোয়ালিটি ভালো, কাজের রেটিং ভালো, যার কাছে ক্লায়েন্ট অল্প দামে ভালো কাজ পাবে তাকে সে হায়ার করবে। এই হায়ার টা হতে পারে আওয়ারলি বেজড বা কন্ট্রাক্ট বেজড বা প্রজেক্ট বেজড। ফ্রিল্যান্সার ডট কমে যে কনটেষ্ট হয় আর যে রেট দেয়- দেখলাম শ্যাক্সিমাম টাইমে প্রায় ৩০০ ডলারের মতো দেয়- কিন্তু যে কনটেষ্ট টা সাবমিট করেছে সে প্রায় ২০০০/৩০০০ ডিজাইন পায় বা উ্ততর পায়। একবার খেয়াল করে দেখেছেন এই বাকী ডিজাইন গুলো কার প্রপার্টি। ধরেন ফ্রি ল্যান্সার ডট কমে একটা লোগো কনটেষ্ট চলতাছে- সেখানে আপনি সহ আরো ৩০০০ জন লোগো সাবমিট করেছে। উইনিং প্রাইজ মনে করেন ৩০০ ডলার। জিতবে একজন। আর পার্টিসিপেট করলো ৩০০০ জন। লোগো জমা পড়রো ৩০০০ টা। একজন জিতরো কনটেষ্ট। ৩০০ ডলার পাইলো একজন। বাকী ২৯৯৯ লোগো যদি সে কোথাও ১০ ডলার করেও সেল করে তাহলে কতো আসে প্রাইজ: ২৯৯৯ * ১০= ২৯৯৯০ ডলার। সব মিলিয়ে ৩০০+ ৩০ ডলার খরচ করে প্রায় ২৯৯০০ ডলারের  মতো উপার্জন যে কনটেস্ট আয়োজন করেছে তার। এইটা মার্কেটপ্লেস না- এইটা জুয়া প্লেস বা লটারী প্লেস। তাহলে দেখেন আমাদের দেশের ছেলে বা মেয়েরা কাজ করার লোভে কতো পরিমান ফ্রি সার্ভিস দিতাছে। অথছ আমরা যাদের সাথে কাজ করেছি বা শিখেছি তারা আমাদেরকে বলেছে যে; তুমি যদি একজনে কেও ফ্রি সার্ভিস দাও তাহলেই এই জগতে তোমার পারসোনাল ভ্যালূ টা পড়ে যাবে। আর অনেকে তো ফ্রি সার্ভিস দিয়ে যাইতাছে প্রতিনিয়ত। এই ধরনের কোন টেকনিক আমার কখনো কল্পনাও করি নাই। এখন অনেক মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটে (এসইওক্লার্ক ছাড়া) জয়েণ করতে গেলেই ডলার চেয়ে বসে- আমাদের কে যারা কাজ শিখিয়েছে তারা বলেছে ইন্টারনেটে প্রোডাক্ট বা পন্য কেনা ছাড়া যেই তোমার কাছে টাকা বা ডলার চাইবে তাকে স্ক্যাম বলা হবে তো এখন আমাদের দেশে যে সকল মার্কেটপ্লেস আছে তাদের মধ্যে ২/৩ টা ঢুকতে না ঢুকতেই টাকা বা ডলার চায় বা চাইয়া বসে যা ডলার উপার্জন করতে আসা সকলের কাছেই একটা টেনশন হয়ে দাড়ায় (অনেককেই বলতে শুনতাছি স্ক্যাম ল্যান্সার- এরকম তো আগে কখনো ছিলো না) । আবার একটা মার্কেটপ্লেসে কাজ করেন শুনে যদিেআপনার ধারে কাছের কেউ আপনাকে ইন্টারনেটে সার্চ দেয় তবে অনেক সময় দেখতে পারবে যে কেউ যে আপনি ষ্টক এক্সচেনজ রিরেটেড একটা ওয়েবসাইটে কাজ করতাছেন- তখন ভিন্ন ধারার প্রফেশনের একজন লোক কখনোই আপনাকে ফ্রি ল্যান্সার বলবে না কারন আপনার ওয়েবসাইট বা কোম্পানী আপনাকে ইন্টারনেটে দেখাইতাছে যে আপনি ষ্টক এক্সচেন্জ রিলেটেড ওয়েবসাইটের সাথে কানেক্টেড। আর সেই ডরারও রেমিটেন্স হিসাবে কাউন্ট হবার কথা না কারন যেখান থেকে ডলার আসতাছে সেখানে ষ্টক রিলেটেড ডিসপাচ বা ডিসপাঞ্চ হইতাছে। তো আমি যে সকল ইউরোপিয়ান ছেলে বা মেয়ে বসদের কাছে কাজ শিখেছি তারা আমাকে বলেছিলো যে : কক্ষনো স্টক রিলেটেড কোন ওয়েবসাইটে কাজ করবা না যেমন সেই সময় খুব বিখ্যাত ছিলো এসএফআই। যেমন: আগে ছিলো এইখানে ষ্টক এর ব্যবসা - এখন আর নাই। ২০১১ সালে বাংলাদেশের ষ্টক মার্কেটে খুব ভয়াবহ ধ্বস নেমেছিলো যার কারন অনেক ছেলে আজো পংগু তোফাজ্জল এর মতো অবস্থা। সেটা ছিলো পরিকল্পিত বলে সন্দেহ করে অনেকই। 

এর পরে আছে লিমিটেড ল্যান্সার। আপনি যদি ইন্টারনেটে কোন শপ খুলেন আর যদি কোন বাযার বা সেলার আসে আর আপনি যদি বলেন যে এইখানে শুধূ লিমিটেড ছেলে বা মেয়েরা জয়েন করতে পারবে তাহলে তো আপনি একটা প্রাইভেট মার্কেটপ্লেস (৩০০০০) খুলে ফেললেন যেখানে নতুন করে শোনা গেলো পৃথিবীতে প্রথম বারের মতো : মোবাইল মানি রেমিটেন্স। নতুন এক রেমিটেন্স সিষ্টেম যেখানে মোবাইল মানি ব্যাংকিং সার্ভিসগুলো ক্রেডিট কার্ড এড করার সুবিধা দিলো ২ মাস আগে থেকে কিন্তু রেমিটেন্সে আনতাছে ৫ বছর ধরে। জীবনে শুনেছেন পৃথিবীর কোন ব্যাংকে রেমিটেন্স সার্ভিস আছে আর সেখানে ক্রেডিট কার্ড  এড সার্ভিস নাই। ক্রেডিট কার্ড সার্ভিস থাকতে পারে কিন্তু রেমিটেন্স নাও থাকতে পারে- এরকম হতে পারে বলে শুনেছি বা জেনেছি। আপনি যদি পন করে থাকেন যে আপনার মার্কেটপ্লেসে ৩০০০০ এর বেশী  লোক কাজ করতে পারবে না তাহলে আপনি সেটাকে প্রাইভেট ডোমেইন এ রাখেন সেটাকে আপনি ওপেন করে রেখেছেন কেনো? তুলনামূলক ভাবে তো প্রথম ষ্টক মার্কেট রিলেটেড ওয়েবসাইটা টাই ভালো- কারন সেখানে যে ইচ্ছা সে জয়েন করতে পারবে আর এইখানে লিমিটেড মার্কেটপ্লেসগুলোতে তো আরে এক ঝামেলা: প্রথমত ২ টা খুবই পপুলার ডোমেইন ফরওয়ার্ড হয় যা খুবই হতভম্ব ইস্যু বা ব্যাপার আর দ্বিতীয়ত লিমিটেড নাম্বার অফ পিওপলস রাই শুধু জয়েন করতে পারবে। স্পেসিফিক টাইপের পোলাপান আবার তাদের স্পেশিয়ালিটি টা মনে হয় ভিন্ন - তাহলে আপনি টোটালি প্রাইভেট ডোমেইন সিষ্টেম চালু করেন যাতে নতুন নতুন ব্যবহারকারীরা আইসা এই ম্যাসেজ নো পায় যে: আমাদের কোটা এখন পূর্ন পরবর্তীকালে আবার চেষ্টা করেন। একটা প্রাইভেট ডোমেইন সিষ্টেম যদি থাকে আর সেখানে যদি  আপনি এনরোলমেন্ট চালূ রাখেন তাহলে যখন স্লট খালি হবে তখন যদি আপনি তাকে ইনফর্ম করেন প্রাইভেটলি তাহলেই তো হয়ে গেলো। ইন্টারন্যাশনাল ডোমেইন কে লিমিটেড মার্কেটপ্লেসে ফরওয়ার্ড করার করান টা তো বুঝতে পারলাম না। ওডেস্কে বা ইল্যান্সে তো যে কেউ ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন করে জয়েন করে কাজ শুরু করতে পারতো। বিভিন্ন পেশাতে আছে বর্তমানে এরকম অনেকেই তো আগে ওডেস্ক বা ইল্যান্স মার্কেটপ্লেস থেকে রেমিটেন্স এনেছে আন্তর্জাতিক ভাবে এখন অনেক কোম্পানীর হর্তা কর্তা ও হয়ে আছে এবং পরে আবার সরকারকে নিয়মিত হারে ভ্যাট, ট্যাক্স, রিটার্ন , আয়কর , খাজনা দিযে যাইতাছেন বা পৌর কর বা সিটি করও দিতাছেন কোন কোন ক্ষেত্রে।

বর্তমানে অনেক ফ্রি ল্যান্সার রা যথেস্ট পরিমানে রুক্ষ। তাদের ব্যবহার অনেকটা রুক্ষ? তাদের সাথে মেলামেশা করাটা এক ধরনের টাফ পলিসি হয়ে দাড়িয়েছে। নিজের মাঝে রিস্ক জেনারেট হয়। ইন্টারনেটে রিস্ক নেয়াটাও এক ধরনের রিস্ক। সো এই খানে শান্তি মতোন কাজ করতে হলে পৃথিবীতে আছে শত শত মার্কেটপ্লেস- সেগুলোতে মনু খূলে ফ্রেশ মনে কাজ করতে হবে। সরকারের জন্য রেমিটেন্স, দেশের জন্য গর্ব আর নিজের জণ্য স্বাচ্চন্দ্য আনতে হবে। কোন ধরনের মোবাইল রেমিটেন্স ক্যাশ না বা কোন ষ্টেক এক্সচেন্জ ক্যাশ না। সরাসরি রেমিটেন্স  (যেমন: পাইওনিয়ার)। যদি না পারেন তবে চেষ্টা করবেন। আর যদি রেগুলার চেষ্টা করেন তবে যে কোন কাজই করে ফেলতে পারা যায়। আমি যে মার্কেটপ্লেসে কাজ করি সেটাতে কি কি সুবিধা আছে চলেন দেখি: 

  • রেজিষ্ট্রেশন করতে কোন টাকা বা ডলার লাগে না- ফ্রি।
  • বিড বা জব এপ্লাই করতে কোন ডলার বা টাকা লাগে না - ফ্রি।
  • বায়ার বা সেলার হিসাবে রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন।  
  • সেলস থেকে উপার্জিত মানি আপনি সহেজ উইথড্র করতে পারবেন পেপাল/পাইওয়িনার/পেল্যুশন এর মাধ্যমে। 
  • সেলস থেকে উপার্জিত মানি ইচ্ছা করলে আপনি যে কোন সার্ভিস কিনে ব্যবহার করতে পারবেন
  • সার্ভিস ট্রেড করতে পারবেন মানে সার্ভিস কমপ্লিট করার জন্য আপনি নিজেও যে কোন কাজের অফার দিতে পারবেন। 
  • আপনি  ম্যাক্সিমাম  ১২৫ ডলার মূল্যের লেভেল ১ এ ৫ টি সার্ভিস বানাতে পারবেন।
  • আর লেভেল ৩ তে গেলে আনলিমিটেড সার্ভিস বানাতে পারবেন। 
  • আপনার প্রোফাইলে ইমেজ এবং কভার ইমেজর বসাতে পারবেন। 
  • বিটকয়েন/ইথারিয়াম/লাইটকয়েন দিয়ে আপনি সার্ভিস কিনতে পারবেন। 
  • পেপাল দিয়ে সার্ভিস কিতে পারবেন। 
  • ক্রেডিট কার্ডস দিয়ে সার্ভিস  কিনতে পারবেন। 
  • প্রোফাইল ফলো করতে পারবেন। 
  • যে কোন সময়ে ডলার আপলোড করতে পারবেন কোন সেলারের সার্ভিস কিনতে চাইলে।
  • প্রোফাইলে ষ্ট্রাটাস দিতে পারবেন। 
  • কাজ শেষের পরে পজিটিভ বা নেগেটিভ থাম্ব দিতে পারবেন। 
  • সেলার কে রিকমেন্ড করতে পারবেন। 
  • নিজে সেলারের কাছ থেকে রিকমেন্ড নিতে পারবেন। 
  • ফ্রি জয়েন করতে পারবেন। 
  • সিকিউরিটি সেকসান থেকে মোবাইল, ইমেইল, এড্রস এবং সিকিউরিটি কোশ্চেন কে আপডেট করে আপনার প্রোফাইল সেই লেভেলে সিকিওরড রাখতে পারবেন। 



    
SEOClerks

উপরের ছবি তে ক্লিক করে আপনি সরাসরি জয়েন করতে পারবেন। আর তারপরে দেয়া আছে বাংলা  এবং ইংরেজী ভিডিও। 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl