Translate

Friday, October 2, 2020

পাইওনিয়ার- এক ধরনের আইডি কার্ড ফ্রি ল্যান্সারদের জন্য।

বাংলাদেশের ইন্টারনেট, ফ্রি ল্যান্সার এবং মার্কেটপ্লেস জগতের সাথে যারাই জড়িত আছে তারে কাছে পাইওনিয়ার মাষ্টারকার্ড এক ধরনের পরিচয়পত্রের মতো। যার কাছে পাইওনিয়ার মাষ্টারকার্ড আছে তারা নিজেদেরেকে জায়গায় বা বে জায়গায় ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে পরিচয় দিতে কুন্ঠাবোধ করে না। কারন তারা জানে যে- একটা আমেরিকান কোম্পানীর দেয়া পাইওনিয়ার মাষ্টারকার্ড এ নিজের নাম খোদাই করে থাকা এবং কখনো কোথাও ভেরিফকেশন হলে সেটা দেখানো বা প্রদর্শন করা- আমাদের দেশের ফ্রি ল্যান্সার মার্কেটপ্লেসের জগতে অনেক বড় সড় স্মার্টনেস। 


যারা হ্যাকার তারা নিজদেরকে লুকাইয়া রাখে। তারা কখনো নিজেদের চোহার প্রদর্শন করতে পছন্দ করে না। এমন কি তারা প্রকাশ্য দিবালোকে নিজের  নাম ও উচ্চারন করতে পারে না। বাংলাদেশে এমন কোন হেডম নাই যে প্রকাশ্য দিবালোকে সবার সামনে আইসা দাড়াইয়া বলবে মুখ দিয়ে বা লিপস দিয়ে সাউন্ড করে বলবে যে - সে হ্যাকার। কারন যে বা যারা হ্যাকার তারা জানে যে- বলা মাত্রই তাদেরকে চলে যাইতে হবে শ্রী ঘরে (জেলখানাতে) । যদি রাষ্ট্রীয় সেনসিটিভ লেভেলের হ্যাকার হয়ে থাকে তাহলে রাষ্ট্র তাকে ফাসি দিতে ও কুন্ঠাবোধ করবে না। যেমন ধরেন  :(যদি) বাংলাদেশ ব্যাংকের হ্যাকার। যদি কেউ বাংলাদেশে বসে থেকে প্রতিনিয়ত বাংলাদেশ ব্যাংক হ্যাক করে যায় -আর তাকে যদি আইন বা পুলিশ ধরতে পারে তাহলে তার নিশ্চিত ফাসি বা ক্রস ফায়ার হবে কারন বাংলাদেশ ব্যাংক গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সম্পদ। সারা দেশের ১১ কোটি ভোটারের হক আছে সেখানে। সব মানুষের হক সম্বলিত কেন্দ্রীয় রিজার্ভ ব্যাংক যদি কেউ হ্যাক করে থাকে আর টিভি ক্যামেরা বা সাংবাদিক দের সামনে আইসা বলতে পারে তাহলে দেখবেন সাথে সাথে সে ক্রসফায়ারের স্বীকার হবে রাষ্ট্রের আইন বা পুলিশের মাধ্যমে। মৃত্যূই হবে তার একমাত্র শাস্তি। এই ঘটনার মাধ্যমে বলতে চাইতাছি যে- হ্যাকারদের কোন আইডেন্টিফিকেশন থাকে না। ঠিক যেমনটা আমাদের দেশের চোরদের হয়। চোরেরা চুরি করার পরে তাদের কোন চিহ্ন বা প্রমান রাখতে চায় না। তেমনি হ্যাকার রা হ্যাক করার পরে তাদের কোন চিহ্ন রাখতে চায় না। 


কিন্ত মার্কেটপ্লেস জগতে ফ্রি ল্যান্সার রা সবসময় একটা আইডি নিয়ে চলে। যেমন: আমার যদি ওডেস্কে/এসইওক্লার্কে একাউন্ট থাকে তাহলে ওডেস্ক/SEOClerk প্রোফাইল লিংক ই আমার আই ডি। আবার ২০০২-২০১১ সাল পর্যন্ত অনেক কে দেখেছি ওডেস্কের/ইল্যান্সের/ফ্রিল্যান্সার ডট কমের ট্রানজেকশন রেকর্ড পেনড্রাইভে করে নিয়ে ঘুরে বেড়াতো। যখন জিজ্ঞাসা করা হতো - তখন পকেট থেকে পেনড্রাইভ বের করে পুলিশকে দেখানো হতো। বাংলাদেশে এতো সহজে ফ্রি ল্যান্সার বা আউটসোর্সিং ইন্ড্রাষ্ট্রিজ তৈরী হয় নাই। অনেক অনেক ছেলে পেলে দেরকে তাদের উপার্জিত ডলার থেকে বাংলাদেশী লোকাল পুলিশদেরকে বসাইয়া চা সিগারেট খাওয়ানো সহ - তাদেরকে বোঝানো হয়েছে যে - ফ্রি ল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেস কি এবং বাংলাদেশীরা সেখানে কিভাবে কাজ করে? তাদের মধ্যে বলতে গেলে রেমিটেন্স আনার আগে পর্যন্ত আমার যথেষ্ট পরিমান কষ্ট হয়েছে। কারন আমার প্রথম রেমিটেন্স আসে বোধ করি ২০০৭/২০০৮ সালের দিকে। তার আগে পর্যন্ত আমার পাইওনিয়ার কার্ড রিসিভ করতে পারি নাই। পাইওনিয়ার একাউন্ট আছে কিন্তু কার্ড বার বার ই সেন্ড করতাছে কিন্তু বাংলাদেশের পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে পাইতেছিলাম না। রেমিটেন্স আসার পরে আর সেটা নিয়ে ভাবতে হতো না। কারন বাংলাদেশ সরকার জানতো কারা কারা রেমিটেন্স আনতো? রেমিটেন্স আনার পরে ও অনেকদিন কার্ড পাই নাই এর মধ্যে পাইওনিয়ার কার্ড একাউন্ট থেকে পাইওনিয়ার ব্যাংক একাউন্ট হয়েছে। বাংলাদেশে তথা বিশ্বের সকল দেশের সকল ব্যাংকের সাথে তাদের কানেকশন বা কম্যুনিকেশন হয়েছে এবং পাইওনিয়ারে প্রায় ১৫ বার সেন্ড করার পরে ২০১৮ সালে আমি আমার নিজের বাসার  ঠিকানাতে ডিএইচ এল এর মাধ্যমে কার্ড রিসিভ করেছি যাকে  ফ্রিল্যান্সারদের পরিচয়পত্র বলা হয়ে থাকে। এখন রেমিটেন্স একাউন্ট থাকলে আর পাইওনিয়ার কার্ডের কি দরকার- পাইওনিয়ার তো এখন ব্যাংক একাউন্ট ই প্রোভাইড করতাছে। আর যারা পাইওনিয়ারের সাথে লোকাল ব্যাংক একাউন্ট ওপেন করেছে তাদের একাউন্ট অলওয়েজ একটিভ থাকবে আবার পলিসি না বদলানো পর্যন্ত। 


ফ্রি ল্যান্সার মার্কেটপ্লেস একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ন ওযেবসাইট। সকল মার্কেটপ্লেস চলতাছে এক রকম ভাবে আর একটি নির্দিষ্ট মার্কেটপ্লেস আলাদা নিয়ম নিয়ে চলতাছে যা একটি ষ্টক এক্সচেন্জের সাথে লিপিবদ্ব। ষ্টক এক্সচেন্জ থেকে যে ডলার বাংলাদেশে এড হবে তা নিশ্চয়ই ফ্রি ল্যান্সার দের রেমিটেন্স বা মার্কেটপ্লেসের রেমিটেন্স হিসাবে বিবেচিত হবে না। মার্কেটপ্লেসের রেমিটেন্স এর হিসাব বা ভ্যালূ টা ভিন্ন। ২০১১ সালের আগে একদিন ইন্টারনটে এক আমেরিকান বায়ারের সাথে কথা বলতেছিলাম। বোধ করি ২০০৬/২০০৭ সাল হবে। উনি আমাকে স্পষ্টত এবং ক্লিয়ারলি বললেন : ষ্টক এক্সচেন্জে রিলেটেড ওয়েবসাইট এবং মার্কেটপ্লেস সম্পূর্ন  ভিন্ন। ষ্টক এক্সচেন্জে যারা কাজ করে তাদেরকে ট্রেডার বা ব্রোকার বা ব্রোকারেজ হাউজ বলা হয়। এইখানে ষ্টক এক্সচেন্জে অনেকে মুদ্রা ইনভেষ্ট করে লাভবান হয় আবার অনেকে ব্রেইন ইনভেষ্ট করে লাভবান হয়। আমার কোন কাজের মাধ্যমে যদি ষ্টক এক্সচেন্জ লাভবান হয় তাহলে সেটাকে শেয়ার ব্যবসা বলা হবে আর যারা পার্টিসিপেট করবে বা কন্টেন্ট শেয়ার করবে বা আরো লোকজনকে ডেকে আনবে বা আরো ডলার উপার্জন করার চেষ্টা করবে তাদেরকে সকলকেই ষ্টক এক্সচেন্জ ট্রেডার/ব্রোকার/ব্রোকারেজ হাউজ বলা হবে। আর শুধুমাত্র ব্রেইন সেল করে বা মেধার প্রয়োগ করে নির্দিষ্ট এক বা একাধিক ওয়েবসাইটের কাজের মাধ্যমে( মার্কেটপ্লেস) যে ডলার এক দেশের সরকারের অনুমতি প্রাপ্ত কোম্পানীর কাছে থেকে আরেক দেশের সরকারের কাছে আইসা সুইফট ট্রানজেকশনের মাধ্যমে সরকারের কাছে জমা হবে সেটাকেই  এখানে রেমিটেন্স  বলা হবে। আমদানী রপ্তানীর ক্ষেত্রে রেমিটেন্স খুব ভালো ভুমিকা পালন করে থাকে। সেই আমেরিকান ভদ্রলোককে দেখলাম যে- (ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের ক্ষেত্রে)  উনি ব্যাংক টু ব্যাংক ট্রান্সফারকেও  রেমিটেন্স বলতে নারাজ (আমেরিকান লোক আমেরিকার ব্যাংকে দাড়িয়ে আমেরিকান ডলারে বাংলাদেশে ব্যাংকে ডলরা সেন্ড করবে সেটাকেও উনি রেমিটেন্স বলে নাই- বলেছেন ব্যাংক টু ব্যাংক ট্রান্সফার)  ।  শুধুমাত্র পাইওনিয়ার বা ওডেস্ক বা ইল্যান্স  বা এসইওক্লার্ক (এসইওক্লার্ক এর নিজস্ব ব্যাংক থাকাতে তারাে কোন ধরনের সরাসরি ব্যাংকে উইথড্র এলাও করে না। এইওক্লার্ক এর নিজ্স্ব ব্যাংকের নাম পেল্যুশন। এরকম কোম্পানীগুলো যারা আমেরিকান বা ইউরোপিয়ার সরকারের সাথে ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের নামে রেজিষ্ট্রেশনকৃত - শুধু তারা কর্তৃক প্রদেয় অর্থকেই ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেস থেকে উপার্জিত রেমিটেন্স বলতাছেন। যে সকল ক্যাটাগরি বাংলাদেশে রেমিটেন্স এনে থাকে: 

  • বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশী শ্রমিক
  • বিদেশে অবস্থানরত  দ্বৈত নাগরিক
  • আমদানী রপ্তানী বানিজ্য থেকে লাভ
  • গার্মেন্টস থেকে উপার্জিত অর্থ
  • ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেস থেকে উপার্জিত অর্থ
যে ষ্টক এক্সচেন্জ রিলেটেড মার্কেটপ্লেসর টাইপের ওয়েবসাইটের কথা বললাম সেখানে আমি একটা ট্রানজেকশন করেছিলাম বাংলাদেশের আরেকজন ফ্রি ল্যান্সারের সাথে। সে আমাকে ৮০ ডলার পে করে একটা কাজের জন্য অত্র ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। সেটা আমার একাউন্টে আইসা এড হয় ৭২ ডলার হিসাবে সকল চার্জ কাটার পরে। তারপরে সেটা রেগুলার রেটে বাংলাদেশ ব্যাংকে উইথড্র করা হয়। যখন উইথড্র রিক্যুয়েষ্ট করা হয় তখন একটা প্রাইজ দেখানো হয়। কিন্তু যখন ট্রানজেকশন কে ডিক্লাইন করা হয় তখন তাদের ওয়েবসাইটের শেয়ারের দাম কম থাকাতে সেটা আমার সাইটে আমার জন্য ৫ ডলার লস হিসাবে দেখায়। পরে আমি বূঝতে পারি যে- যে ষ্টক এক্সচেন্জের সাথে এই ওয়েবসাইট টা জড়িত সেই ওয়েবসাইট থেকে আমোকে চার্জ কেটে নিলো। পরে আমার এই ট্রানজেকশন মানি টা বাংলাদেশের ফ্রি ল্যান্সারের কাছে ফেরত যায় এবং বিনা কারনে আমার কাছ থেকে প্রথমত ১ ডলার এবং পরে আরো ৫ ডলার কেটে নিয়ে যাওয়া হয়। অনেকটা বাংলাদেশের টেলিফোন বা গ্যাসের বা বিদ্যুতের ভৌতিক বিলের মতো। আমার কাছে টোটাল প্রমান এবং ভিডিও রেকর্ড করে রাখা আছে। পরে আমি সেই ওয়েবসাইট থেকে আমার একাউন্টও  ডিলেট  করে ফেলি। 

বাংলাদেশে যারা প্রথম দিকের ফ্রি ল্যান্সার - যারা প্রথম দিন থেকে রেমিটেন্স আনতাছে তাদের অনেকেই এখন খারাপ অবস্থায় আছে।সে একসময় দেশের জন্য রেমিটেন্স এনেছে। তার এক সময় সারারাত জেগে থাকার যে পরিশ্রম বা কাজ করাটা - সেটা ঘুনে ধরা বংলাদেশের সমাজব্যবস্থায় ধীরে ধীরে ইন্টারনটে কে প্রতিষ্টিত করতে সাহায্য করেছে। বর্তমানে ইন্টারনটে ছাড়া কোন শিক্ষিত মানুষকে কল্পনাও করা যায় না। সে সময়ে বা অসময়ে এই ইন্টারনটে বা ব্যবহার করবেই। যাদের কারনে এই রেমিটেন্স ইন্ডাষ্ট্রিজ কে গড়ে তোলা হয়েছে তাদেরকে আগে সম্মানিত করতে হবে বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থা থেকে। তাই গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর প্রযুক্তি মন্ত্রনালয়ের সচিব রা যে ফ্রি ল্যান্সার ডাটাবেজ তৈরী করার উদ্যোগ নিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাহায্য নিয়ে- সেখানে একজন মানুষকে ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের জগতে ততোটাই মূল্যায়ন করার দাবী জানাই যতো আগে সে রেমিটেন্স এনেছে। কারন যতো আগে বাংলাদেশ সরকারের সাথে রেমিটেন্স এনেছে তার ততো হাড় ভাংগা- মাজা ভাংগা পরিশ্রম হয়েছে। ইন্টারনটে বাংলাদেশ কে প্রতিষ্টিত করা এবং  বাংলাদেশের সমাজের ও সকল খারাপ কে ভেংগে চুরে ইন্টারনেটের আলোকে ফুটিয়ে তোলা। হয়তো অনেকেই এখন কুপোকাত হয়ে আছে। অনেকেই অনেক খানে অনেক কষ্টে আছে। তাদেরকে মূল্যায়ণ করার সময়ে এসেছে। যে কোন ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের জগত থেকে যে ডলার রেমিটেন্স হিসাবে এড হয়েছে সে ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের ওয়ার্কারকে আগে যে সকল লোন সুবিধার কথা বলা হইতাছে স্বল্প সুদে বা বিনা সুদে ( জমি, বাড়ি, ফ্ল্যাট, গাড়ি)  তাদেরকে আগে মূল্যায়ন করাে হোক এইটাই দাবী। যারা ষ্টক এক্সচেন্জ রিলেটেড ওয়েবসাইট থেকে ডলার এনে বাংলাদেশ সরকারের কাছে এড করতাছেন তারা ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের জগতে রেমিটেন্স আনতাছেন না -তারা অন্য আরেক ক্যাটাগরিতে রেমিটেন্স আনতাছেন। ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের রেমিটেন্স বলতে তাদেরকে বোঝানো হবে যারা ইউরোপ এবং আমেরিকার সরকারদের কাছে ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের কোম্পানী হিসাবে নথিভুক্ত আছে। আপনি  ষ্টক এক্সচেন্জের সাতে জড়িত মার্কেটপ্লেস কে  রেমিটেন্স বললেও বোধ করি বিশ্বের সেরা সেরা জার্নাল বা ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের জগতের বিভিন্ন ধরনের কোম্পানী তাদেরকে সেটা বলবে না। কারন সে ওয়েবসাইট টি একটি দেশের সরকারের কাছে ষ্টক এক্সচেন্জ রিলেটেড ওয়েবসাইট হিসাবে নিবন্ধিত। এখন সেই দেশ থেকে যদি ডলার সেন্ড করে তাহলেই তো সেটা আর ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের রেমিটেন্স হবে না। ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের রেমিটেন্স হবার প্রধান শর্ত হইতাছে- যারা ডলার সেন্ড করবে তারা ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের জগতে ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান সরকারের ডাটাবেজে ফ্রি ল্যান্সার/ আউটসোর্সিং/ মার্কেটপ্লেসের কোম্পানী হিসাবে নিবন্বিত থাকবে।এরকম কোম্পানীল পাঠানো অর্থকে ফ্রি ল্যান্সার/আউটসোর্সার/ মার্কেটপ্লেসের রেমিটেন্স বলা হবে। 

২০১১ সালের পর থেকে অনেক কিছুই পাল্টে গেছে। এখন যে কাউকে লাম ছাম বুঝাইয়া ফেলালেও যারা পুরাতন বা অনেক আগে থেকে কাজ করতাছে তাদেরকে তো আর লাম ছাম বুঝাইয়া কোন লাভ নাই। 




No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl