বিটকয়েণ একটি ডিসেন্ট্রাইলাইজড ক্রিপ্টোকারেন্সী মেথড যেখানে আপনি বিটকয়েণ, ইথারিয়াম বা লাইটকয়েণ ব্যবহার করে হোয়াইট হ্যাট এসইও সার্ভিসগুলো কিনতে পারবেন কিন্তু আপনি এসওক্লার্ক থেকে বিটকয়েণ/ইথারিয়াম বা লাইটকয়েণ ব্যবহার করে আপনি মার্কেটপ্লেস থেকে উইথড্র করতে পারবেন না। আমার একটি এসইওক্লার্ক এফিলিয়েট ষ্টোর আছে যার নাম এসইওলিষ্টলি। এইখান থেকে আপনি যে কোন এসইও সার্ভিস কিনবেন সেখানে আমার ১০% বেনিফিট থাকবে। যদি আপনি ১০ ডলারের কোন সার্ভিস কিনে থাকেন তাহলে আমার একাউন্টে ১ ডলার এড হবে যেখানে আপনার কোন লস হবে না। এফিলিয়েটরা এইসওক্লার্কের কাছ থেকে এই বেনিফিট পেয়ে থাকে।। আমার ব্লগের যারা রিডার তারা যদি হোয়াইট হ্যাট এসইও সার্ভিস কিনতে ইন্টারেষ্টেড থাকেন (কি কি কারনে এসইও সার্ভিস কিনতে হয় তা ণীচে আলোচনা করবো) তাহলে আমার এসইওষ্টোর থেকে সার্চ করে প্রোডাক্ট বের করে যদি আপনি সেটা অনলাইন থেকে কেনাকাটা করে থাকেন সেখানে ১০% বেনিফিট থাকবে সবসময়। আর যদি আপনি নতুন হোন তাহলে আপনি এইখান থেকে রেজিষ্ট্রেশন করে জয়েণ ও করতে পারবেন। সাইন আপ অপশন আছে বা ইউটিউব ভিডিও টিউটোরিয়াল ও আছে।
পৃথিবীতে প্রায় ৫০০- ৫০০০ ধরনের বিটকয়েন (
Bit + coin) মুদ্রা আছে। এই সব ধরনের বিটকয়েণ ই
ক্রিপ্টোকারেনসী এলাও করে এবং আপনি যদি
ব্লকচেইন মেথড ব্যবহার করেন তাহলে আপনি আপনার কাছে থাকা যে কোন ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সী কে বিটকয়েনে এড করতে পারবেন, সেল করতে পারবেন বা মাইনিং বা ট্রেডিং করতে পারবেন।
বিটকয়েণ ট্রেডিং খুব পপুলার একটা পদ্বতি সারা বিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য। ৮/১৬/৩২ ডিজিটের অকটেন/ডেসিমাল/হেক্সডেসিমাল পদ্বতি বা মেথড ব্যবেহার করে এইখানে ক্রিপ্টোকারেনসী ওয়ালেট নাম্বার তৈরী হয়। কিন্তু আপনি এসইওক্লাক বা এসইওষ্টোর থেকে অনলি ৩ টা মেথড ব্যবহার করতে পারবেন তা হইতাছে:
এই ৩ টা টাইপের
ক্রিপ্টোকারেন্সী ব্যবহার করে আপনি প্রোডাক্ট কিনতে পারবেন কিন্ত ুআপনি এই ৩ টা পদ্বতিতে ডলার উইথড্র করতে পারবেন না
এসইওক্লার্ক থেকে। এসইওক্লার্কের এফিলিয়েট ওয়েবসাইট আছে আরো ৭টি। এইখানে একবার রেজিষ্ট্রশন করলে
৮ টি ওয়েবসাইটের মেম্বারশীপ পাওয়া যাবে। ৮টি ওয়েবসাইটের আপনি প্রোডাক্ট কিনতে পারবেন। আপনি একসাথে ৮টি ওয়েবসাইটেই আপনার প্রোডাক্ট কে লিষ্টিং করতে পারবেন।
বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সী ওয়েবসাইট ওপেন হয়। আপনি যখণ আপনার মোবাইল বা ডিভাইস ব্যবহার করেন তখণ সেটাকে একটিভ রাখার জন্য আপনার মোবািইল বা ডিভাইসে অনেক ধরনের ইলেকট্রিক পাওয়ার ব্যবহৃত হয়। কিন্তু যে পরিমান পাওয়ার ব্যভহৃত হয় সেটা আপনার মোবাইলের অল এ্যাপকে একটিভ রাখার জন্য এবং মোবাইল সচল রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়। মোবাইলের ডিভাইস গুলো এমন ভাবে তৈরী হয় েযে - যকণ সে টাচ পায় বা সচল হয় তখণ ্কবারে সে অনেকটা পাওয়ার ব্যবহার করে যা তার কাজে লাগে না। ফলে সেই এক্সট্রা পাওয়ার যেটা মোবাইলে ব্যবহৃত হয় না কিন্তু যেটা ব্যাটারি থেকে কানেকটেড হয় সেটা আপনি ইচ্ছা করলে বিটকয়েণ মাইনিং করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সী মেথযে আপনি আপনার মোবাইলে এ্যাপ ইনষ্টল করলে বা করে রাখলে যতোক্ষন আপনার মোবাইর ওপেন থাকবে ততোক্ষন আপনার মোবাইলে সেটা মাইনিং করবে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সী জেনারেট করবে। এই ক্রিপ্টোকারেন্সী কে আপনি যে কোন ব্লকচেইন ওয়ারেটে সেল করে দিতে পারবেন তবে কোন ব্লকচেইন কোন ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সী কে এলাও করবে সেটা একটা বিষয়। যারা ক্রিপ্টোকারেন্সী কয়েণ মেক করেছে বা যাদের নামে আচে তারা সেই পলিসি নির্ধারন করে। বাংলাদেমে কোন ক্রিপ্টোকারেন্সী কয়েণ আছে বলে আমার জানা নাই। তবে
জেবিডি-
জয় বাংলা ডলার নামে একটা ক্রিপ্টোকারেন্সী র বুকিং দেয়া থাকতে পারে - মানে স্লট বা এই রকম একটা ক্রিপ্টোকারেন্সী আমি অনেক সময় স্বপ্ন দেখি যা বাংরাদেশেরে টোটাল অর্থ ব্যবস্থাকে পরিবর্তন করতে পারবে এবং প্রত্যেক মানুসেল হাতে সেই ডলার থাকবে যার একপামে মুক্তিযোদ্বাদের ছবি এবং আশেপাশে মুক্তিযুদ্বের জয় বাংলার মুক্তিযোদ্বাদের ছবি দেয়া থাকবে।
ক্রিপ্টোকারেন্সী ডলার এখনো বিশ্বের কোন ব্যাংক এলাও করে নাই। যখন বিশ্বের কোন এক দেশের কোন এক সেন্ট্রাল রিজার্ভ ব্যাংক যখন সেটাকে েএলাও করবে তখনই বিটকয়েনের বাস্তবে যাত্রা শুরু করবে। তখন বিটকয়েনের মুদ্রার ডিজাইন তৈরী হবে এবং মানুষ নগদ পকেটে সেটা রাখবে বা লেনাদেনা করে ব্যবহার করবে। বাংলাদেশে জয় বাংলা ডলার ক্রিপ্টোকারেন্সী ডলার এর ধারনা প্রথম পোষন করা হয় থানা শাহাবগে অনুষ্টিত ২০১৩ সালেল গনজাগরনের বা ২০১৩ সালে মতিঝিলের শাপলা চত্বর হেফাজতের মহাজাগরন থেকে। হেফাজতের গনজগারন কে অনেকে অবহেলা করে থাকলেও একটা জিনিস জেনে রাখা দরকার- হেফাজতে ইসলামের গনজাগরন বিশ্ব রেকর্ডের অধিকার। ধারনা করা হয় বিশ্বের আর কোথাও এতো মানুষ একসাথে হয় নাই কখনো।
নাস্তিক না আস্তিক জানে মোর খোদা- তুই বলার কে? বলে হেফাজতের সেই গনজাগরন কে থামানো হয়েছিলো আপাত দৃষ্টিতে। আশা করি হেফাজতে ইসলাম এতোদিন বুঝে গেছে-
কারা বাংলাদেশের প্রকৃত/প্রকাশ্য নাস্তিক। শাহবাগ গনজাগরনে যারা অংশগ্রহন করে বাংলাকে ভালোবেসে প্রকাশ্য দিবালোকে দেশকে ভালোবেসে জয় বাংলা বলেছিলো- তারা কখনো নাস্তিক হতে পারে না কারন দেশপ্রেম ঈমানের অংগ, আর তারা দেশকে ভালোবেসেই জয় বাংলা বলেছিলো। শাহবাগ গনজাগরনের জয় বাংলা প্রজন্মের সদস্যকে যারা জয় বাংলা বলাতে নাস্তিক বলেছিলো তাদেরকে আমরা মার্ক করে রেখেছি- সময়ে তাদেরকে বুঝাবো যে খালি গলাতে দেশকে ভালোবেসে জয় বাংলা বলে সে কখনো নাস্তিক হতে পারে না। যে কোন ধর্মই পালন করে না তাকে নাস্তিক বলা হয়। আর দেশকে ভালো না বাসলে জয় বাংলা বলা যাইতো না। আমার কাছে বাংলাদেশের সেই প্রজন্ম নাস্তিক প্রজন্ম যারা প্রকাশ্য দিবালোকে প্রাপ্তবয়স্কে ছেলে এবং মেয়ে পায়ুপথে শারিরীক সম্পর্ক (যার প্রমান পাওয়া যায় ফেসবুকের হাজার হাজার এডাল্ট সেক্সুয়াল গ্রুপগুলোতে) স্থাপন করে আর এই ধরনের প্রজন্ম বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার করে কি করে? এদর জন্য তো ২০ বছল আগে বাংলাদেশে ইন্টারনেটের অনুমতি দেয় নাই বিশ্ব। এদেরকে যারা ইন্টারনেট কানেকশণ প্রোভাইড করে তাদেরকে সতর্ক করে বড় অংকের জরিমানা করা উচিত। আমার জানা মতে, এই ধরনের গে/বাইসেক্সুয়াল/এসহোল গ্রুরপগুলো [এদেরকে সহজ ভাষাতে বিডিএসএম বলা হয়] - এরা সারা বিশ্বে ইন্টারনেটে অনলি ১৫ মিনিট এলাও পার ২৪ ঘন্টাতে- দিন রাত ২৪ ঘন্টা এরা ইন্টারনেট ব্যবহার করে কিরে? এদের ব্যাপারে যদি সরকারের কাছে কোন ডাটাবেজ থাকে তাহলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া উচিত। আমি এই ধরনের প্রজন্ম (বিডিএসএম-গে/বাইস্কেসুয়াল/এসহোল) কে মন থেকে ঘৃনা করি। আমি কখনো এই ধরনের কোন মেয়ের সাথে এই ধরনের কাজ কল্পনাও করতে পারি না। X Rated Porno Website গুলোতে বাংলাদেশের নাম বা পতাকা ব্যবহার করে এবং বাংলা ভাষা ব্যবহার করার প্রচুর পরিমান ভিডিও ছড়িয়ে দেয়া আছে যেখানে আধুনিক তরুন প্রজন্মকে খুব সুকৌশলে এই সকল পায়ুপথে সেক্স করার জন্য উদ্বুদ্ব করা হইতাছে - তাদের হাতে অপ্রাপ্তবয়স্কে দামী টাচ মোবাইল তুলে দিয়ে যারা ভিপিএন ব্যবহার করে এই ধরনের কালচার ধরে ধীরে গ্রোথ করতাছে।) সম্পর্ক স্থাপন করতাছে , বোঝ থাকা অবস্থায় এই ধরনের কাজ করতাছে, বাংলাদেশের আইন এবং মুসলিম ধর্মে যেটা নিষেধ করা আছে আর যারা প্রকাশ্য দিবালোকে প্রাপ্তবয়স্কে দিন রাত সকল ধর্মের অবমাননা করতাছে (বিশ্বের কোন নবীজির ধর্মে প্রাপ্তবয়স্কে ছেলে এবং মেয়ের পায়ুপথে সেক্স করার কথা বলা নাই্। এইটা প্রচন্ড আকারে নিষেধ।) শুধুমাত্র শয়তান এই পায়ুপথে সেক্স করার কথা বলে কারন শুনেছি শযতানের খাবার হলো গু আর বেচে থাকতে হলে তারও খাইতে হয়্ আর শযতান হইতাছে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বড় নাস্তিক।) আর এদেরকেই আমরা নাস্তিক বলে থাকি। এই ধরনের বিডিএসএম গুরপ টা যেনো (বাংলাদেশে আমার
এসইওলিষ্টলি ওয়েবসাইটে ঢুকে কেনাকাটা না করে) সে ব্যাপারে বলা থাকলো বা তারা যদি জেনে শুনে ঢুকে সে ব্যাপারেও একসময় ব্যবস্থা নেবো।
কারন হেফাজতে ইসলাম নিজের চোখে বাস্তবে দেখে নাই কে কোথায় কখন কোন খানে বসে স্বজ্ঞানে স্ব ইচ্ছায় বাংলাদেশের ইন্টারনেটে বসে তথাকথিত ধর্মবিরোধী ব্লগ লিখে সারা দেশের কোটি কোটি মানুষের ধর্মানুভূতিতে আঘাত করেছে। এই সকল ইন্টারনেটে যারা হ্যাকার তারাও লেখতে পারে হ্যাক করে বা নানা ধরনের পদ্বতি এপ্লাই করে। ব্লগার ডট কম একটা ইন্টারনেট এড্রস। একটা ইন্টারনেট এড্রস কখনো নাস্তিক হতে পারে না) তবে সেখানে -
বাংলার আলেম, ওলামা, মাওলানাদের অর্থ কষ্ট বা জীবন যাপনের কষ্ট টা সারা বিশ্বের মানুষের চোখে লাগে।
খেয়ে না খেয়ে হেফাজতের মানুষ জন যখণ কষ্ট করে ধার্মিক পড়াশোনা করে আর সারা বাংলার মানুষ যখন অর্থের জন্য কায়িক (যারা শ্রমিক, দিনমজুর বা গলীব মানুষ) পরিশ্রম বা কষ্ট করে - সেই অর্থকষ্টকে চিরতরে দূর করার জন্য থানা শাহবাগ গনজারন ২০১৩ এবং হেফাজতের গনজাগরনের সম্মেলনে অংশগ্রহনরত সকল মানুষের অর্থকষ্ট চিরতরে দূর করার যে স্বপ্ন দেখা হয়(সেই সময়ে ইন্টারনেটে দেখেছি বলে মনে করি) তাকে বলা হয় জয় বাংলার ডলারের স্বপ্ন (বলতে গেলে ইন্টারনেটে আমার ব্যক্তিগত স্বপ্ন যে কোন খানে খালি গলাতে [জয় বাংলা কোন রাজনৈতিক দলের একক স্লোগান না- এইটা প্রত্যেক বাংগালীর একটা স্লোগান] যে কোন সময় জয় বাংলা বলতে পারার কারনে)। বাংলার ৪১ কোটি (
বাংলাদেশ এবং ভারতীয় গরীব মানুষের ৭ টি রাজ্য- যেখানে টাকা শব্দটা উচ্চারিত হয় সে পর্যন্ত) মানুষের ব্যবহৃত মুদ্রাকে পরিবর্তন করে এমন একটি মুদ্রা ব্যবস্থার উন্নয়ন করা যেখানে প্রত্যেক মানুষের হাতে অগনিত জয় বাংলার ডলার থাকবে আর প্রত্যেক মানুষ যার যা মানে চায় তাই করবে - এরকম একটা স্বপ্ন থেকে জয় বাংলা ডলার নামের নতুন একটা
ক্রিপ্টোকরেন্সী মুদ্রার কথা বিবেচনা করে জয় বাংলার প্রজন্ম । জয় বাংলা প্রজন্ম বলতে তাকেই বুঝে থাকি যে প্রকাশ্য দিবালোকে কোন ধরনের শক্তি প্রয়োগ করা ছাড়া এবং কোন ধরনের মাধ্যমে ছাড়া (মাউথস্পিকার ছাড়া) স্বজ্ঞানে স্বইচ্চায় বলতে পারে কোন ধরনের শক্তি প্রয়োগ না করে বা কোন ধরনের বিট মেক না করে।
দালাল/রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশে এবং দালাল/রাজাকার মুক্ত বিশ্বে এবং তাদের প্রজন্ম মুক্ত বাংলাদেশে এবং বিশ্বে এই জয় বাংলা ডলারের আবির্ভাব ঘটবে [আশাবাদ ব্যক্ত করি] যেখানে বাংলার মানুষকে অর্থের জন্য কোন ধরনের কায়িক পরিশ্রম করতে হবে না। এখন আপনি যদি বলেন যে ভাই অর্থের কি প্রয়োজন? অর্থ ছাড়াই তো জয় বাংলা বানানো যায়। আসলে অর্থ ব্যবহার করে লেনাদেনা করাটা হযরত মোহাম্মদ মোস্তফা (আ:) এর একটি সুন্নত । উনি দুজাহানের বাদশা হয়ে যখণ কষ্ট করে জংগল থেকে কাঠ কেটে বাজারে এনে তা বিক্রি করতো তখন বিনিময়ে কিছু গ্রহন করতেন । পন্য মুদ্রা বিনিময় বা সৎ ভাবে লেনাদেনা করাটা বিশ্বনবীর সুন্নত হিসাবে বিবেচিত আর বাংলাদেশ একটি মুসলিম দেশ( হাইকোর্টের রায় ২০১৬)।
আমরা আগেই জেনেছি বিট বলতে কি বোঝায়। আমার আগের ব্লগ পোষ্টগুলোতে ইন ডিটেইলস দেয়া আছে:
০+১= ১ বিট
৮ বিট= ১ বাইট।
পৃথিবীর যে কোন দেশের পয়সাকে কয়েন বলা হয়।যেমন: সেন্ট- ইউএসএর কয়েনকে সেন্ট বলা হয়।
১০০ সেন্টস = ১ ডলার।
এইখানে সেন্ট একটি কয়েন। অনেক আবার কয়েন বা পয়সাকে নানা কারনে মুখের ভেতরেও রাখে যেমন কোন মানুষ যদি অপ্রাপ্তবয়স্কে ঠিকমতো কথা না বলতে পারে তাহলে তার মুখের ভেতর কয়েন দিয়ে রাখা হয়। আমার নিজেরও অনেকগুলো জমানো কয়েন ছিলো ছোটবেলা থেকে। আমার বাবা মার কাছে রাখা ছিলো। ২০১১ সালে (আমার বাবা মা হজ্জ্বে ছিলেন আর আমি রাজধানী ঢাকাতে ছিলাম) তখন আমার বাসার ভেতরে একটি চুরি সংঘটিত হয়। ষ্টিলের আলমারি ভেংগে নগদ টাকা, স্বর্নালংকার এবং আমার ছোটবেলা থেকে জমানো কয়েনগুলো চোরেরা নিয়ে যায়। স্থানীয় এক লোক ছিলো বাসাতে পাহারাদার হিসাবে। সে ঘুমন্ত থাকাবস্থায় বাসার জানালার গ্রিল কেটে এই চোরের দল চুরি করে যা এক ধরনের ভয়াবহ ব্যাপার। কয়েনগুলোর জন্য প্রায়শই আমার মন খারাপ হয়।
বিট মানে পালস বিট এবং হার্ট বিট। শরীরে রক্তপ্রবাহের গতি বা হার্টের পাম্পের গতি - এইটাকে ডাক্তারের ভাষাতে বিট বলা হয়। এরকম ৮টা বিট মিলে একটা বাইট হয়। অপরদিকে বাইনারী গনিতের ভাষাতে ০+১ কে বিট বলা হয়।
[Joy Bangla Crypto currecny Demand - (JBD) Joy Bangla Dollar. (Dreaming/Thinking).]
বাংলাদেশে বা বিশ্বে ইন্টারনেটে কোন ধরনের ক্যাটাগরাইজেশন নাই। আপনার যে কোন সময় যে কোন খানে বসে আপনি যে কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারবেন। আপনি নিশ্চয়ই আমার ব্লগ পড়ে থাকার কারনে এতোক্ষনে বুঝে গেছেন কিভাবে ওয়েবসাইট ভিজিট (আগের পোষ্টুগলোতে দেয়া হয়) করতে হয়? এইখানে কোন ধরনের ক্যাটাগরাইজেশন নাই। আলাদা আলাদা কোন ব্যাপার স্যাপার নাই। ইন্টারনেট সবার জন্য প্রযোজ্য। ইন্টারনেটে যতো ওয়েবসাইট আছে সবসময় সবার ভিজিটের জন্য ওপেন আছে। এ ধরনের কোন শব্দ বা কথা আমেরিকানদের ইংরেজী ডাটাবেজে- ইন্টারনেটে নাই যে ফেসবুকের সমাজ বা ইউটিউবের সমাজ। সমাজ একটি বাংলা শব্দ। আর ফেসবুক, ইউটিউব এগুলো আমেরিকান ইংরেজী শব্দ। যার যখন যে ওয়েবসাইট ভিজিট করতে মনে চায় আপনার তখনই সে ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারবেন। ইংরেজীর সাথে বাংলা শব্দ যোগ করে কোন ধরনের বাংলিশ মার্কা সমাজ তৈরী করার চেষ্টা করবেন না- ইন্টারনেটে কোন সমাজ নাই- ইন্টারনেটে কোন ক্যাটাগরাইজেশন নাই। ইন্টারনেট সবার জন্য প্রযোজ্য- সব মানুষের জন্য সমান হারে প্রযোজ্য্। এইখানে আলাদা আলাদা কোন ব্যাপার নাই। আমি
ফেসবুক ব্যবহার করলে
ইনস্ট্রাগ্রাম ব্যবহার করতে পারবো না বা আমি ফেসবুক ব্যবহার করে
ইউটিউব ব্যবহার করতে পারবো না এই ধরনের কোন ব্যাপার নাই ইন্টারনেট দুনিয়াতে। ইন্টারনেট সাধারন গন মানুষ সবার জন্য প্রযোজ্য। সো এই দেশে ইন্টারনেটে আলাদা করে কোন ক্যাটাগরাইজেশন করার চেষ্টা করবেন না কখনো। আমার মনে হয় কেউ যদি ইন্টারনেটে ক্যাটাগরাইজেশন করার চেষ্টা করে সেটা একটা আইনত দন্ডনীয় ব্যাপার হবে কারন আপনি যদি ক্যাটাগরাইজেশণ করেন তাহলে আপনি মূলত মানুষকে তার মনের ইচ্চা মতোন জ্ঞান আহরনে বাধা দিতাছেন। আর জ্ঞানে বাধা দেয়া তো নিরক্ষরের ই কাজ। যারা ইন্টারনেট প্রফেশনাল (ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং ওয়ার্কার ) যারা তারা তাদের কাজরে প্রয়োজনে যে কোন একটা ওয়েবসাইটে সুদীর্ঘ সময় অবস্থান করে তার কাজের সুবিধার জন্য। যেমন ধরেন: আপনি একজন ডাটা এন্ট্রি অপারেটর কে হায়ার করলেন আমার
এসইও ষ্টোরের মাধ্যমে - আর তাকে আপনি কাজ দিলেন যে সে
লিংকডইনে ঢুকে সুদীর্ঘ সময় কাজ করবে এবং আপনার জন্য ডাটা এন্ট্রি করবে- তারে সেই লিংকডইনে অবস্থান করতে হবে সুদীর্ঘ সময় ধরে-
ফ্রিল্যান্সার/
মার্কেটপ্লেস/
আউটসোর্সিং ওয়ার্কার এরা তাদের কাজের প্রয়োজেন ক্যাটাগরাইজেশণ করে নেয় কিন্তু আপনি যদি সাধারন মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি যে কোন সময়ে যে কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারবেন, এত আপনার কোন বা লে র পারমিশন লাগবে না, আপনার মনই আপনার পারমিশন- কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করলে আপনার কোন ডাটা হ্যাক হবে না। আপনি যদি
ইমেইলে বা ম্যাসেন্জারে আসা আননোওন (অপরিচিত) লিংকে ক্লিক করেন তা ভিজিট করেন তাহলে আপনার সমস্যা হতে পারে। শুধূ মাত্র ব্রাউজারে ঢুকে
www.seolistly.com এরকম কোন এড্রস টাইপ করেন তাতে আপনার মোবাইল বা ডিভাইস বা কম্পিউটার বা ল্যাপটপের কোন সমস্যা হবে না।
কি কি পেমেন্ট মেথডে আপনি এইখান থেকে কেনাকাটা করতে পারবেন?
- পেপাল
- ক্রেডিট কার্ডস/ডেবিট কার্ডস
- বিটকয়েন/লাইটকয়েন/ইথারিয়াম
আপনি কি কি সুবিধা পাবেন আমার এসইওষ্টোর থেকে কেনা কাটা করার মাধ্যমে?
- পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেসের (SEO Sellers- 15 lac) ফ্রি সদস্যপদ পেয়ে যাবেন।
- আপনার নিজের সহ যে কারো প্রয়োজন বা যে কারো ওয়েবসাইটের জন্য হোয়াইট হ্যাট এসইও সার্ভিস কিনতে পারবেন।
- আপনি পৃথিবীর যে কোন সেলারের কাছ থেকে যে কোন সার্ভিস কিনতে পারবেন।
- আপনি যে কোন ক্যাটাগরিতে যে কোন সার্ভিস ভিজিট করে সিদ্বান্ত নিতে পারবেন যে কোনটা আপনার ওয়েবসাইটের জন্য পারফেক্ট হবে।
- সেলারের সাথে আপনার ভালো সম্পর্ক থাকলে সেলার আপানকে ৫ ষ্টার র্যাংক ও দিবে।
- সেলার আপনাকে পজিটিভ থাম্ব দিতে পারবে।
- সেলার আপনাকে গুড রিকমেনন্ডেশন দিতে পারবে।
- এসইক্লার্ক মার্কেটপ্লেসের মধ্যে বায়ার বা সেলার যে কেউ আপনাকে ফলো করতে পারবে।
- এসইক্লার্ক মার্কেটপ্লেসের নিয়ম মেনে যে কেউ আপনাকে ম্যাসেজ সেন্ড করতে পারবে (কন্টাক্ট)।
- আপনি চাইলে আপনার ষ্ট্রাটাস আপডেট ম্যাসজে দিতে পারবেন আপনার ফলোয়ারদেরকে আপনার প্রোফাইল থেকে।
- কম্যুনিটি এর সব পোষ্ট আপনি পড়তে বা শিখতে পারবেন। নিজে নতুন পোষ্ট করতে পারবেন এবং যে কোন পোষ্টে আপনি রিপ্লাই ও করতে পারবেন।
- ব্লগ এর সব পোষ্ট পড়তে পারবেন।
- যে কোন সময় কাষ্টমার কেয়ারে যোগাযোগ বা ইমেইল সেন্ড করে সল্যুশন নিতে পারবেন।
- এসইক্লার্ক মার্কেটপ্লেসের সব কিছু ইউএসএ থেকে নিয়ন্ত্রিত। এইখানে আপনরা ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড শতভাগ সিকিওরড।
- এসইক্লার্ক মার্কেটপ্লেসের নিজস্ব ট্রেড সার্ভিস আছে যেখানে আপনি কোন সার্ভিস না কিনেও সরাসরি যেসটা এক্সচেন্জ করতে পারবেন যে কারো সাথে।
- আপনি এসইক্লার্ক মার্কেটপ্লেসের আমার রেফারেল এফিলিয়েট ষ্টোর থেকে রেজিস্ট্রেশন করলে এবং যে কারো জণ্য কেনাকাটা করলে আমি ১০% বেনিফিট পাবো অলওয়েজ। আপনার কোন লস হবে না।
টু বি কন্টিনিউ
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.
#masudbcl