Translate

Sunday, October 18, 2020

ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/ আউটসোর্সিং জগতে পারসোনাল ক্লায়েন্ট বলতে কি বোঝায়?

ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং ওয়েবসাইট গুলোর পাশাপাশি বাংলাদেশের ছেলেমেয়েরা বা সারা বিশ্বের ছেলে মেয়েরা প্রচুর পরিমানে পারসোনাল ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করে থাকে। এতে করে বাংলাদেশ সরকার সরাসরি রেমিটেন্স (যারা ইন্টারনেট ব্যাংক থেকে বাংলাদেশের যে কোন প্রাইভেট ব্যাংকে/সরকারি ব্যাংকে ডলার উইথড্র করে থাকে তারা রেমিটেন্স দেয়। যেমন: নেটেলার থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংক বা স্ক্রিল থেকে ব্রাক ব্যাংক বা পেপাল থেকে ব্যাংক এশিয়াতে- কিন্তু এইটা একাউন্ট অনারের নিজস্ব ইচ্ছার উপরে ডিপেন্ডস করে কারন সে চাইলে পারস্পরিক সেলও করে দিতে পারে)। না পাইলেও ইন্টারনেট ব্যাংকে যতো পরিমান ট্রানজেকশন হয় সেখানে বাংলাদেশের নাম লেখা থাকে এবং একজন বাংলাদেশে বসে থেকে ইন্টারনেট ব্যাংকের মাধ্যমে পারস্পরিক সেন্ড মানি করে থাকে। প্রতিমূহুর্তে ট্রনজেকশন নাম্বার তৈরী হবার কারনে সংশ্লিষ্ট ইন্টারনেট ব্যাংকের ডাটাবেজে এবং ইন্টারনেট ব্যাংক যে দেশের সে দেশের তরফ থেকে নিশ্চিত অডিট হয় নয়তো ইন্টারনেট ব্যাংক তো আর ব্যবসা করতে পারতো না। সেখানে যদি তারা বাংলাদেশের নাম পেয়ে থাকে সেগুলো হয়তো আন্তর্জাতিক ভাবে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করতাছে যা রেমিটেন্স থেকেও বেশী মর্যাদা বয়ে আনতাছে। পর পর পাচবার বিশ্বের শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্থ দেশ হবার পরে যেখানে সারা বিশ্ব বাংলাদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলো সেখানে সারা বিশ্বের হর্তা কর্তা দের টেবিলে ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর কাজগপত্র প্রদান বা প্রদর্শন করা নিশ্চয়ই কম সম্মানের বিয়ষ না। এইটা ও অনেক বড় সম্মানের বিষয়। দুর্নীতিগ্রস্থ সরকার আর চিটার বাটপারদের কারনে যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রেটিমেন্স চুরি হয়ে যায় সেখানে ফরেন রেমিটেন্স সেকসানে এতো পরিমান ট্রানজেকশন নিশ্চয়ই কম সম্মানের বিয়ষ না। 

কি কি ধরনের ইন্টারনেট ব্যাংক আছে যা সচরাচর সব বাংলাদেশী রা ব্যবহার করে থাকে: 



বাংলাদেশে সবচেয়ে পপুলার ইন্টারনেট ব্যাংক এর নাম পাইওনিয়ার। আর সারা বিশ্বে সবচেয়ে পপুলার ইন্টারনেট ব্যাংকের নাম পেপাল। বাংলাদেশে ফ্রি ল্যান্সার /মার্কেটপ্লেস বা আউটসোর্সিং জগতে এমন কেউ নাই যে পাইওনিয়ারের নাম জানে না। আবার এমন কোন ফ্রি ল্যান্সার /মার্কেটপ্লেস বা আউটসোর্সিং ওয়ার্কার নাই যে পেপালের নাম জানে না। বিশ্বের সকল দেশের পেপালের ডোমেইন সেকসানে বিজনেস সেকসানে বাংলাদেশের নাম আছে। দুই দেশীয় বাংলাদেশীরা সারা বিশ্বে বিভিন্ন দেশের নাগরিক। সেখানে পেপালের ভেরিফায়েড একাউন্ট আছে অনেকের। ধরেন একজন মানুষ আছে: যে ইটালরি নাগরিক। ইটালীর নাগরিক হবার কারনে ইটালীর নাগরিকত্ব সুবিধার কারনে সে ইটালীর নামে পেপালের ভেরিফায়েড একাউন্ট এর মালিক। তাকে ইটালীয় ব্যাংকে পেপাল ডলার ক্যাশ করার সুযোগ দেয়। সেই ইটালীয় নাগরিকের পেপাল একাউন্টে যখন পেপাল ডলার জমা হয় তখন সেটাকে সে তার ব্যাংকে যদি উইথড্র দেয় তাহলে ইটালীয়ান সরকার তাকে সেটা ক্যাশ করে দেয়। তখন সেই ক্যাশ কৃত অর্থ সে খরচও করতে পারে বা ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন বা মানিগ্রামের মাধ্যমে সারা বিশ্বে সেন্ড ও করতে পারে বা ডলার থাকা অবস্থায় সারা বিশ্বে র যে কোন পেপাল একাউন্টে সেন্ড ও করতে পারে বা যে সকল জায়গায় পেপাল লোগো দেয়া আছে সে সকল খানে ব্যবহার ও করতে পারে বা পেপাল যে মাষ্টারকার্ড দেয় তা দিয়ে সে কেনাকাটা করতে পারে বা গ্যাস পানি বিদ্যুৎ বিল দিতে পারে বা এটিএম থেকে ক্যাশ  উইথড্র করতে পারে। এখন যে বাংলাদেশী ইটালীয়ান নাগরিক আর যদি সেখানে তার পেপাল সুবিধা চালু করে রাখে, আর আপনি যদি সেটা ব্যবহার করে থাকেন যে কোন খান থেকে ডলার আনেন আর  বর্নিত সুবিধা অনুযায়ী সেগুলো খরচ করে ফেলেন তাহলে কি আপনার ডলার অবৈধ হয়ে গেলো নাকি বেধই থেকে গেলো। আপনি তো ইটালীয়ান নাগরিক। আপনার নিজের যোগ্যতায় আপনি ইটালীর নাগরিকত্ব পাইছেন। ইটালীয়ান সরকার আপনাকে ভেরিফায়েড পেপাল সুবিধা প্রদান করে থাকে। সেই সুবিধা আপনি ব্যবহার করে থাকেন তারপরেও কি আপনি তাকে কোন সেন্সে অবৈধ বলবেন? না এইটা কক্ষনোই অবৈধ না। 




পেপাল আন্তর্জাতিক অংগনে অনেক ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে। কোন দেশে যদি পেপাল চালু করা হয় তাহলে পেপাল সেখানে এক্সপেরিমেন্টাল অনেক কিছু করে থাকে। বাংলাদেশে বসে থেকে বাংলাদেশের ছেলে বা মেয়ে যদি পেপাল একাউন্ট তৈরী করে ডলার রিসিভ করে এবং সেটা লেনাদেনাও করে আর  এ ক্ষেত্রে যদি সে দুই নম্বার ইনফরমেশ ব্যবহার করে থাকে তাতেও কোন সমস্যা হবে না কারন ডলার টা সে রিসিভ করেছে এবং ডলারটা সে সেন্ড করেছে। বা ডলারটাকে সে কারো কাছে সেল করেছে। আর এইটা পেপাল ইনকরপোরেশন জানে। যদি পেপাল বাধা দিতো তাহলে ব্যাপারটাকে অবৈধ বলা যাইতো।

যেহেতু পেপাল বাংলাদেশে ওপেন হয় আর সেখানে যে কোন পেপাল এমাউন্ট লেনাদেনা করা যায় সেহেতু এইটাকে বাংলাদেশে বৈধ বলা হবে। কারন বাংলাদেশে এতো পরিামন দুই নম্বর গিরি হয় যে - যা ইন্টারনেটে একটা ওয়েবসাইটে বা ওয়েবসাইটরে পেমেন্ট  সেকসানে আটকে থাকার বিয়ষ না। ইনকরপোরেশনের ওয়েবসাইটে কে কতো ডলার লেনাদেনা করতাছে তা যদি পেপাল বন্ধ করে দিতো - তাহলে সেটাকে দুই নম্বরি বলা যাইতো। আমেরিকান সুপ্রীম কোর্টের এক আইনজীবি আমার ফ্রি ল্যান্সার /মার্কেটপ্লেস বা আউটসোর্সিং এর ক্লায়েন্ট ছিলো। উনাকে যখন বলেছি বাংলাদেশে পেপাল ওপেন হয় এবং এইখানে যদি কোন দুই নম্বর বা ফেক ইনফরমেশন ব্যবহার করে কেউ একাউন্ট ওপেন করে আর লেণাদেনা করে সেটা কি বৈধ হবে বা বাংলাদেশের কোন সমস্যা হবে। পেপাল বিশ্বের  ১৯০ দেশে ব্যবসা করে থাকে। কায়রো গনজাগরনের পর থেকে বাংলাদেশে পেপাল ওপেন এবং ডলার লেনাদেনা করা যায় আর সারা বিশ্বে যারা বাংলাদেশী বহির্দেশীয় নাগরিক তাদের প্রত্যেকেরই বৈধ ভেরিফায়েড পেপাল একাউন্ট আছে । তো উনি জিজ্ঞাসা করলেন যে তোমারা কি পেপাল দিয়ে কেনাকাটা করতে পারো? আমি বলেছি হ্যা পারা যায়। রাউটিং হয় এইখানে। তো বলতাছে যে ঠিক আছে তাহলে তোমরা ব্যবহার করতে পারবা। এইটা কোন সমস্যা না কারন পেপাল বা ইন্টারনেট ব্যাংকিং হইতাছে সেন্ড এন্ড রিসিভ মানি বাই ইউজিং এন ইমেইল (Send and Receive money by using an email) এর মেথড। তোমার যদি ইমেইল এড্রস থাকে আর তা দিয়ে যদি তুমি পেপাল একাউন্ট ওপেন করে ডলার রিসিভ করতে পারো এবং সেন্ড করতে পারো এবং রাউটিং ও করতে পারো তবে তোমার দেশে এইটা চালু আছে- তোমাদের অন্য কোথাও গ্যানজাম আছে। তুমি এইটা ব্যবহার করতে পারো এবং সেই ক্লায়েন্ট নিজেও হাজার হাজার পেপার ডলার লেনাদেনা করেছে  যেখানে তার একাউন্টে কোন সমস্যা হয় নাই। যারা ডলার সেন্ড করে থাকে তাদের একাউন্টে কোন সমস্যা হয় নাই। যারা ডলার রিসিভ করেছে তাদের একাউন্টে কোন সমস্যা হয় নাই। ডলার রিসিভ করে সেন্ড করেছে বা লোকালি সেল দিয়েছে বা পেমেন্টবিডি র মতো স্বনামধন্য প্রতিষ্টানে সেল করেছে সেখানে কোন  সমস্যা হয় নাই সেখানে আপনি (আমি একটা স্পেপিসিক প্রজন্ম কে বলতাছি) বাংলাদেশে বসে থেকে বলতাছেন পেপাল বাংলাদেশে বৈধ নাই- আপনার তো বলা উচিত যে আপনার সামর্থ্য নাই। অথচ সম্প্রতি বাংলাদেশের ব্যাংক এশিয়া ও পেপাল রেমিটেন্স গ্রহন করতাছে। বাংলাদেশের ছেলে বা মেয়েরা তো উন্নত দেশের বায়ার/ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে পেপাল রিসিভ করতাছে- বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে পেপালের কানেকশন না থাকার কারন বাংলাদেশ সরকার সেটা থেকে রেমিটেন্স বঞ্চিত হইতাছে (যদি বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশের ব্যাংকের সাথে পেপাল চালু থাকতো আর সেখানে বাংলাদেশী ছেলে বা মেয়েরা বাংলাদেশ ব্যাংক কে এভয়েড করতো তাহলে সেটা বাংলাদেশ সরকারকে রেমিটেন্স ফাকি দেয়া  বলা হতো।  পেপাল বাংলাদেশ ব্যাংককে এলাও ই করতাছে না সেখানে আপনি যদি বলে বসেন পেপাল ডলার লেনাদেনা করার ব্যাপারে  ফ্রি ল্যান্সার রা রেমিটেন্স ফাকি দিতাছে কথাটা যৌক্তিক হলো না কোনভাবেই- একধরনের খুরির আলাপ হইলো।)  কিন্তু পেপাল যে দেশের  সে দেশের সরকার তো রেমিটেন্স বা রেভিনিউ পাইতাছে।  পেপাল এর ডলার সেন্ড এবং রিসিভ সিষ্টেমে চলে -এইখানে শুধু সংখ্যা লেনাদেনা হয় ইন্টারনেটের ইমেইল ব্যাংকিং সিষ্টেমে। একসময় সারা দেশ থেকে হুন্ডি হয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা আপনি ভারত বা পা.. কিস্তানে বা অন্য কোন দেশে পাচার করেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে হরিলুট করেছেন আর নগদ টাকার ঘাটতি তৈরী করেছেন- সারা দেশের মানুষের জনজীবনে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি তৈরী করেছেন- মানুষকে হিমশিম এ ফালাইছেন, ৭২/৭৩/৭৪ (প্রমান শিল্পাচার্য জয়নাল আবেদীন) মতো দুর্ভিক্ষ তৈরী করেছেন বা প্রতিনিয়ত করে যাইতাছেণ, বাংলার মানুষ না খেয়ে রাস্তাতেও  ঘুমায়। অভাব অনোযোগের দুনিয়াতে যে যা পারে তা করতাছে- ইন্টারনেটে সংখ্যা পদ্বতির মাধ্যমে উপার্জন করে চলতাছে আর বাংলাদেশের প্রাইভেট ব্যাংকগুলো সেটা ক্যাশ করে দিতাছে, মানুষকে বাচানেরা চেষ্টা করতাছে- সেখানেও এক শ্রেনীর মানুষজন ইন্টারনেটে বৈধভাবে লেনাদেনাকৃত ডলারের পেছনে লেগেছে। শালা শুয়োরের জাত- আগে তো তাও নগদ টাকা পয়সা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতো- এখণ নগদ টাকা পয়সা না পাইয়া সংখ্যা লইয়া দৌড়াদৌড়ি করতাছে (দেশের কুচক্রী মহল কে শুয়োরের বাচ্চা বলতাছি)। তোরা কি খেয়াল করে দেখছস নগদ টাকা বাদ দিয়ে তোর এখন ব্যাংকে আইসা জমাকৃত সংখ্যার পেছনে দৌড়াইতাছস। তোদের হালত ঠিক আছে তো। এখন যদি বাংলাদেশ থেকে চুরি হওয়া বা পাচার হওয়া সমস্ত অর্থ ফেরত আসে তখন কি তোরা আবার ফেরতকৃত অর্থের পেছনে দৌড়াদৌড়ি শুরু করবি। টাকা কি আসলেই তোদের দরকার নাকি এইখানে অন্য কোন ব্যাপার স্যাপার আছে- দিন রাত ২৪ ঘন্টা টাকা পয়সার প্রেশার কিভাবে যে বাংগালী নেয় তা এক খোদা মাবুদই জানে। তাও ভালো দেশটা সোমালিয়া হয়ে যায় নাই- সোমালিয়ার মুরভুমিতে তো মানুষ না খাইয়া মইরা কংকাল হইয়া পড়ে থাকে। বিশ্বে এমনও দেশ আছে? শালারা টাকার জন্য ও দৌড়ায় আবার সংখ্যার জন্য ও দৌড়ায়। আদৌ জানে কিনা সন্দেহ- বিডিটি মানে কি? 


যে পেপাল ডলার টা সেন্ড করতাছে তারা তো ইউরোপিয়ান বা আমেরিকান বৈধ নাগরিক। তাদের উপার্জন করা ডলারটা তো বৈধ। আর তারা নিশ্চয়ই তাদের দেশে সকল ভ্যাট, ট্যাক্স দিয়ে থাকে।  আর বাংলাদেশে  ফ্রি ল্যান্সার রা সে ডলার রিসিভ করতাছে যে কোন ধরনের একাউন্টে - নামে, বেনামে তৈরী করা একাউন্ট থেকে - আবার সেটা আপনি সেন্ড করেছেন বা সেল করেছেন এবং আপনি সংশ্লিষ্ট ব্যাংক থেকে বা যে কোন দেশের ব্যাংক থেকে তুলে খেয়েও ফেলেছেন এবং কোন দেশের সরকারই আপনাকে আটকায় নাই- সেটাকে আপনি যদি অবৈধ বলে থাকেন তাহলে আমাকে বলতে হবে যে- আপনার নিজের বাংলাদেশে বসবাস করার যোগ্যতা আছে কিনা : যেমন: নিম্নোক্ত ডকুমেন্টের কোনটা আপনার কাছে কিনা- 

  1. বৈধ জাতীয়পরিচয়পত্র
  2. ভোটার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার 
  3. ব্যাংক একাউন্টস 
  4. কোন জমি জমার দলিল 
  5. সরকারের ভ্যাট ট্যাক্স নাম্বার বা আপনি
  6. বাংলাদেশে কোন মেয়ের ভালোবাসার মানুষ।
কোন কিছু - এনিথিং। আগে নিজের বৈধতা যাচাই করেন তারপরে আপনি পেপালের পক্ষে বা বিপক্ষে বলবেন। এ ব্যাপারে বলার যোগ্যতা রাখে শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সার /মার্কেটপ্লেস বা আউটসোর্সিং । কারন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে কোন ধরনের যোগাযোগ বা কানেকশন নাই পেপাল ইনকরপোরেশনের। ধারনা করা হইতাছে শুধূমাত্র বাংলাদেশী ভেরিফায়েড ফ্রি ল্যান্সার /মার্কেটপ্লেস বা আউটসোর্সিং  ওয়ার্কার দের জন্য শুধূ পেপাল ফর ফ্রি ল্যান্সার ফ্যাসিলিটজ ওপেন হতে পারে। ইন্টারেনেট ব্যাংক বা ইমেইল ব্যাংকিং এর মূল হলো আপনার নামে একটা ইমেইল একাউন্ট। আর সেটাই সবচেয়ে বড় বিষয় এইখানে লেনাদেনার জন্য। তবে বাংলাদেশের পার হেড আইপ না থাকার কারনে একটা বড় সড় লস রয়ে যাবে কারন বাংলাদেশের ছেলে বা মেয়েরা যতো পেপাল ডলার লেনাদেনা করেছে তার সাথে বাংলাদেশে র আইপি রেকর্ড আছে কিন্তু পার হেড আইপি (আগে ছিলো পার হেড আইপি - কোন এক অজানা কারনে ২০১১ সালের পর থেকে ম্যাক্সিমাম ডিভাইসে তে ইন্টারনেট কানেকশনের ক্ষেত্রে পার হেড আইপ পাইতাছি না এখণ আর- হ্যাকারদের সুবিধা হয় কিনা খোদাই জানে। হ্যাকারদের বিরুদ্বে বাংলাদেশ দন্ডবিধির আইন আছে- মিনিমাম ৭ বছর জেল হতে পারে যে কোন হ্যাকারের এবং তা সশ্রম) না থাকার কারনে টোটাল ডলার টা হয়তো পার কান্ট্রি আইপি হিসাবে লিষ্টিং হবে। আর যদি আপনার কাছে অবৈধ মনে হয় তাহলে পেপাল ডট কমের ওয়েবসাইট বাংলাদেশ থেকে বন্ধ করে দিয়েন। যেহেতু পেপাল ডট কমের ওয়েবসাইট বাংলাদেশে চালু হয় সেহেতু এইটা বৈধ। যেমন : বিটকয়েনের সকল ওয়েবসাইট বাংলাদেশ থেকে চালু হয় এবং সারা  দেশের সবাই পারস্পরিক লেনাদেনা করে থাকে।[বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপন করে বিটকয়েনের লেনাদেনা বন্ধ রেখেছে কিন্তু তারপরেও ট্রান্সফারওয়াইজ বা বিকাশের মাধ্যমে বিটকয়েনের ডলার কে লেনাদেনা করতাছে[ফেসবুকে অনেক খানে পোষ্টিং দেখি বিটকয়েনের ডলার কে বিকাশে নেয়া] বুঝলাম না। আমার এখনো এ বিটকয়েনের কোন ডলার লেনাদেনা করার অভিজ্ঞতা নাই ব্লকচেইনের বা   বিটকয়েনের ওয়ালেটে]








কিন্তু বিটকয়েনের সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন সম্পর্ক নাই। মানে আপনি বিটকয়েণ এবং পেপাল বাংলাদেশের ব্যাংকের সাথে বা বাংলাদেশের কোন প্রাইভেট ব্যাংকের (পেপালের ক্ষেত্রে  ব্যাংক এশিয়া ছাড়া) সাথে উইথড্র করতে পারবেন না। কিন্তু যেহেতু ওয়েবসাইট বাংলাদেশে ওপেন হয় সেহেতু আপনি এইটা ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন: পর্নো ওয়েবসাইট বাংলাদেশে ওপেন হয় না- সো এইটা অবৈধ। বাংলাদেশের এপিআই হ্যাক বা না থাকার কারনে শুনেছিলাম(?) যে বাংলাদেশে বিশ্বের অনেক সুবিধা ওপেন হয় না। এপিআই একটা জাভা স্ক্রিপ্ট টোকেন যা বাংলাদেশের ব্রডব্যান্ড কানেকশনের মেইন সার্ভারে রান করাতে হয়- জাভা স্ক্রিপ্ট কোড। সেটা রান করালেই এই সকল ফ্যাসিলিটজ বাংলাদেশে ওপেন হবে। হয়তো নিরক্ষর কিংবা দালাল রাজাকারের জ্ঞাতি গোষ্টী বাংলাদেশে জড়িত থাকার কারনে হয়তো বাংলাদেশের  এপিআই রান না করে আরেক দেশকে বা শত্ররু দেশকে আগে রাখার চেষ্টা করতাছে জোড় করে-  বাংলাদেশের এপিআই কথাটা শোনা কথা- হাছা মিছা জানি না। বাংলাদেশের সরকারে যে পরিমান দুর্নীতি তাতে এরকম কিছু হওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু না। যতোটুকু জানি কোন দেশের জন্য ইন্টারনেট বরাদ্দ হলে সেখানে একটা এপিআই সুবিধা থাকবে। সেই এপিআই যদি কেউ ইচ্ছা করে  কোডাকারে রান না করে তাহলে সেটা ফাসির যোগ্য অপরাধ হিসাবে বিবেচিত হবে বলে মনে করি কারন এইটা রাষ্ট্রীয় সেনসিটিভ ইস্যু। 

ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস বা আউটসোর্সিং জগতে কাজ করার পরে যদি কোন ক্লায়েন্ট বা যদি কোন ক্লায়েন্ট আপনাকে মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট এর বাহিরে পেমেন্ট করতে চায় সেটাকে পারসোনাল ক্লায়েন্ট বলে। এই পারসোনাল ক্লায়েন্ট যে কোন ভাবে আসতে পারে। মার্কেটপ্লেস থেকে বের হয়ে আসতে পারে আপনার কাছে বা সোশাল মিডিয়া থেকেও আসতে পারে বা  সার্ভিস এসইও করার কারনেও আসতে পারে বা এপিআই প্যানেলে  নিজের ওয়ার্ক প্রমোট করার কারনেও আসতে পারে। এই সময় ক্লাযেন্টরা আপনাকে মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটে পেমেন্ট না করে যদি ব্যক্তিগতভাবে যে কোন ইন্টারনেট ব্যাংক ব্যবহার করে পেমেন্ট করে থাকে তাহলে সেটাকে পারসোনাল ক্লায়েন্ট পেমেন্ট বলে থাকে। ক্লায়েন্ট যে মেথডে আপনাকে কাজের ব্যাপার কনফার্ম করবে সেটাকেই আপনি মাধ্যম বলতে পারবেন- তবে পারসোনাল ক্লায়েন্টের ক্ষেত্রে কেউ যদি আপনার সাথে চিট করে তাহলে সেটার লায়াবিলিটস আপনাকেই নিতে হবে।শুধূমাত্র ইউরোপ এবং আমেরিকান অনারবেল পারসোনালদেরকে আমি পারসোনাল ক্লায়েন্ট সেকসানে রাখি আমার ফ্রিল্যান্সার/আউটসোর্সিং/মার্কেটপ্লেসের জগতে।  পারসোনাল ক্লায়েন্টের সাথে কাজ করার ব্যাপারে সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো কে আপনাকে পেমেন্ট করতাছে বা কাজ দিছে তা আপনি বুঝতে পারবেন, বলতে পাারবেন বা জানতে পারবেন। যে কেউ আপনাকে জিজ্ঞাসা করে যে আপনি কার সাথে ইন্টারনেটে কাজ করতাছেন তাহলে আপনি রেফারেন্স দিতে পারবেন। ১১ কোটি ভ্যালিড ভোটারদের বাংলাদেশে তথ্য বা প্রমানের কোন বিকল্প নাই। কারন ফ্রি ল্যান্সারদের (ইন্টারনেটে চোখে পড়া) এক হিসাবে দেখা গেছে আমার মাত্র ১৫ লক্ষ ছেলে বা মেয়ে সরাসরি ডলার উপার্জন করার চেস্টা করতাছি বা করে থাকি বা এখন পর্যন্ত করে থেকেছি। 

বর্তমান মার্কেটপ্লেস গুলোতে আপনি যখন কাজ করতাছেন- যে সকল মার্কেটপ্লেসের সাথে সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট ট্রানজেকশণ সুবিধা ব্যবহার করে থাকে তাদেরকে বলতাছি- তাদের মার্কেটপ্লেসগুলোতে ম্যাক্সিমাম ক্লায়েন্টদের ছবি (ছবি , ডিটেইলস ইনফরমেশন থাকা টা ১০০% জরুরী কারন তারা একটা দেশের রাষ্ট্রীয় ব্যাংক ফ্যাসিলিটজ ব্যবহার করে যেখানে সারা দেশের ১১ কোটি মানুষের হক জড়িত। গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সরকারের নাগরিক এরকম যে কেউ বাংলাদেশের যে কোন ফ্রি ল্যান্সারকে কে ভেরিফাই (জিজ্ঞাসাবাদ) করতে পারে বিশেষ করে যারা রাষ্ট্রীয় ব্যাংক ফ্যাসিলিটজ সরাসরি সুইফটের মাধ্যমে ব্যব্হার করে থাকে। আমরা থার্ড পার্টি পাইওনিয়ার ব্যবহার করে থাকি। ২০১১ সালের আগে যখন মার্কেটপ্লেস গুলো অনেক ভালো ছিরো তখন ক্লাযেন্টের অনেক ডিটেইলস পাওয়া যাইতো ফলে সে সময়কার ট্রানজেকশণ গুলো ওকে আছে কারন তখন বাংলাদেশীদের কোন ব্যাড রেপুটেশণ ছিলো না্ যেমন- ওডেস্ক বা ইল্যান্স। বিশ্বের ১ নম্বর মার্কেটপ্লেস। ওডেস্কের সাথে লেনাদেনাতে বাংলাদেশ সরকার কোন ঝামেলাতে পড়ে নাই কখনোই বলে শূনেছি বা দেখেছি তথ্য। সমস্যা শুরু হয়েছে যখণ মার্কেটপ্লেসগুলোতে পেমেন্ট দিয়ে কাজ করার মেথড শুরু হলো তখন থেকে- যখন বিড কিনে কাজ করতে হইতাছে। এই ধরনের কোন মেথড স্বয়ং আমেরিকাতেও আছে কিনা সন্দেহ। কাজ শিখেছি- ব্রেইন দিয়ে কাজ করবো বা সেল করবো সেখানে বিড কিনতে হবে কেনো আমাকে?) ফলে আপনি বুঝতে পারতাছেন না যে কার সাথে আপনি কাজ করতাছেন। আর পারসোনাল ক্লায়েন্টর সাথে ইন্টারনেটে কাজ করার কারনে আপনি জানতে পারতাছেন যে কে আপনাকে দিয়ে কাজ করাইতাছে, কে কোন খান থেকে আপনাকে কাজ দিতাছে , সে দেখতে কেমন , তার সোশাল মিডিয়া ইনফরমেশণ কি, তার পারসোনাল মোবাইল নাম্বার কি, সে কোথায় থাকে এই সকল। ফলে বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থায় ফ্রি ল্যান্সার রা তাদের অবস্থান হারাইয়া ফেলতাছে। মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটে যদিও বা ক্লায়েন্টের ১ টা ছবি দেয়া থাকে সেটা দিয়ে তো আর আপনি টোটাল প্রুফ করতে পারবেন না কারন এইটা গরীব বাংলাদেশের মানুষের সমাজ ব্যবস্থা। যে সকল মার্কেটপ্লেসের বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে সরাসরি যোগাযোগ নাই সে সকল মার্কেটপ্লেসের কথা এইখানে ভিন্ন। কারন পরিচিত মানুষজন আমাকে বার বারই আসক করে যে- যারা ফ্রিল্যান্সার বা মার্কেটপ্লেসে কাজ করে তাদের ক্লায়েন্টরা কোন দেশের বা কোথা থেকে আসে- আমার উত্তর জানি না। তখন প্রত্যুত্তরে তারা বলে বা আসক করে তাহলে তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের সিষ্টেম ব্যবহার করতাছে কেমন করে - আমাদের উত্তর, আপনি বাংলাদেশ পুলিশ কে জিজ্ঞাসা করেন। আমার যারা বাংলাদেশ ব্যাংকের সুইফট ট্রানজকশন মেথড ব্যবহার করি না বা আমাদের ফ্রি ল্যান্সার /মার্কেটপ্লেস বা আউটসোর্সিং ওয়ার্কার রা ও এলাও করে না- তারা আমরা এই ঝামেলা থেকে মুক্ত কারন আমাদের পেমেন্ট আসে পেপাল বা ইন্টারনেট ব্যাংকগুলোতে যেমন : পাইওনিয়ার বা পেল্যূশন। বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো এই ইন্টারনেটের ব্যাংকগুলোর সাথে লিপিবদ্ব। এরা থার্ড পার্টি। 

যেমন: আমি এসইওক্লার্কে কাজ করে থাকি। এসইওক্লার্কের নিজস্ব ব্যাংকিং সল্যুশন আছে নাম : পেল্যুশন।  যারা এসইও ক্লার্কের ফ্রি ল্যান্সার তারা সরাসরি বাংলাদেশ ব্যাংকে কোন উইথড্র দিতে পারবে না কারন তাদের নিজস্ব ব্যাংক থাকার কারনে তাদেরকে উইথড্র দিতে হবে পেল্যুশনে- অথবা তৃতীয় পক্ষ পাইওনিয়ারে। আর পাইওনিয়ারের সাথে কনট্রাক্ট আছে বাংলাদেশের। সম্প্রতি পাইওনিয়ারের কার্ড মালিকানাও পরিবর্তন হয়ে চলে এসেছে আয়ারল্যান্ডে- এখন যদি আপনার কার্ডে ছয় মাসে কোন লেনাদেনা না থাকে তবে আপনার কার্ড টা ডিএকটিভেট হয়ে গেছে বা যাবে আর আপনার কার্ডের সাথে জড়িত ব্যাংক একাউন্টে আপনি নিয়মিত ডলার উইথড্র করতে পারবেন। এখণ আর আগের মতো মাষ্ট বি কার্ড সাথে থাকা লাগবে না। কার্ড একাউন্ট থাকলেই লেনাদেনা করা যাবে। আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে এসইওক্লাক থেকে পাইওনিয়ারে রেমিটেন্স উইথড্র করে থাকি আগে ওডেস্কে কাজ করতাম- ২০১১ পর্যন্ত। তখন বিড কিনে কাজ করতে হতো না যেটা এখন বাংলাদেশের ব্যবসা ছেড়ে চলে গেছে। তারপর থেকে কাজ করি এমন মার্কেটপ্লেসগুলোতে যেগুলোতে বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে সরাসরি উইথড্র সিষ্টেম নাই এবং  আমি ২০১১ সাল থেকে একজন  ফুলটাইম ফ্রি ল্যান্সার হিসাবে কাজ করে চলতাছি এবং এখন এফিলিঢেট মার্কেটিং করে থাকি। 

ওডেস্ক বা ইল্যান্স মার্কেটপ্লেস বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গেলেও তারা যে ক্যাশ/রেমিটেন্স ট্রানজেকশন করেছে বাংলাদেশের সাথে তার প্রমান আছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডাটাবেজে। কারন রেমিটেন্স এমন একটা বিয়ষ যে আনে সেই সরকারের সম্মানিত নাগরিক। তাছাড়া যে ব্যাংক ওডেস্ক বা ইল্যান্সের পক্ষ হয়ে তাদের দেশ থেকে বাংলাদেশে রেমিটেন্স সেন্ড করেছে সেখানেও ডিটেইলস আছে তা ছাড়া খোজ করলে আইএমএফ বা বিশ্ব ব্যাংকের ডাটাবেজেও পাওয়া যাবে কারন তাদের অনুমতি ছাড়া তো আর ডলার বাংলাদেশে তখন এড হয় নাই। পারলে আমেরিকান ব্যাংকের ও তথ্য পাওয়া যাবে কারন ডলারের মালিক তো আমেরিকা। তাই কোন ডলার কখন কোথায় যাইতাছে তা আমেরিকা নিশ্চয়ই ভালো করেই জানে। আমেরিকা যে সারা বিশ্বে প্রধান ক্ষমতাবান তার প্রমান হইতাছে তাদের কারেন্সী ডলার যা ছাড়া বিশ্ব এক ধরনের অচল। ফ্রিল্যান্সার/আউটসোর্সিং/মার্কেটপ্লেস জগতে কাজ করার দরুন আমাদের অনেক সময় মনে হয় সারা বিশ্বই বুঝি আমেরিকা আর ক্যালিফোর্নিয়া, ফ্লোরিডা, নেভাদা, নিউইয়র্ক, টেক্সাস এবং অন্যান্য অংগ রাজ্যগুলো মিলে হইতাছে ইউনাইটেড ষ্টেটস অফ আমেরিকা। 

আপনি যদি ডোমেইন রিডাইরেক্ট করা মেথডে দেখেন তাহলে দেখবেন যে : অডেস্ক এবং ইল্যান্স বাংলাদেশে রিডাইরেক্ট হয়। ODesk.com or Elance.com  তাহলে কি অরিজিনালি এই দুইটা মার্কেটপ্লেস কোথাও না কোথাও টিকে আছে বা বিশ্বের অন্য কোন দেশে কি ওপেন হয়? অডেস্ক এবং ইল্যান্সে যতোদিন আমি কাজ করেছি ততোদিন আমার অলওয়েজ রেটিং ছিলো ৫ ষ্টার। একদিন সন্ধ্যায় ঢাকার থানা শাহবাগে (একসাথে ২০-২৫ হাজার লোকের আড্ডা জমতো : পরীবাগ, বাংলামোটর, বাটা সিগনাল, এলিফ্যান্ট রোড, কাটাবন নিউমার্কেট, পলাশীর গেট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়, বুয়েট, হাই কোর্ট মাজার, টিএসসি, দোয়েল চত্বর. মৎস্য ভবন, হাই কোর্ট প্রাংগন এবং থানা শাহবাগের মূল গনজাগরন প্রজন্ম চত্বর এবং সেই সাথে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, লালন চত্বর, ছবির হাট  মিলে একটা সোশাল মিডিয়া গনজাগরন হতো প্রতিদিন যাকে গনজাগরনের সুতিকাগার বলা হয়।যেখানে আমি প্রথম এসইওক্লার্ক  দেখি আমার হাতের টাচ মোবাইলে (সিম্ফনী এফ টি ৪০) ২০১১ সালে। এক প্রকারের জোড় করে ডিএমপি- ঢাকা মেট্রাপলিটন পুলিশ আমাদের এই আড্ডাটা বন্ধ করে দেয় পুরোপুরি ২০১৩ সালের ৩১ শে জুলাই বলতে গেলে- যেদিন শাহবাগ গনজাগরন বন্ধ ঘোষণা (শাহবাগ গনজাগরন বন্ধ হয় নাই কারন শাহবাগ গনজাগরনরে সব স্লোগান সত্যিতে পরিনত হয়েছে এবং হবে - সেদিন পর্যন্ত।  জানি না খোদা এই পুলিশকে কি দিয়ে বানাইছে- মানুষে যে কখনো কারো ক্ষতি করতে পারে তা আমি ডিএমপি পুলিশের কাছ থেকে প্রথম শিখেছি। অথচ এই পুলিশ ২০০৩ সালে রাস্তাতে দাড়িয়ে খাকি রংয়ের পোশাক পড়ে হাত পাততো ট্রাফিক পুলিশের মতো (যখন তাদের বেতন ছিলো ৩০০০/৫০০০ টাকা যা আজকে শিুরুতেই ৫২০০০ টাকা)- বাড়িতে তাদের খাবার দাবারের মতো টাকাও থাকতো  না তৎকালীন সময়ে আর আমরা ছাত্রাবস্থায় পকেটে যা থাকতো তা দিয়ে সাহায্য করতাম। গনজাগরনের আড্ডা বন্ধ হবার পরে বুঝেছিলাম নীল পোশাকধারী আধুনিক পুলিশকে ২০০৩ সালে পোশাক পরিবর্তনের সাপোর্ট দেয়া বা আধুনিক করাটা ঠিক হয় নাই কারন তারা সরকারী কর্মজীবি হয়ে দেশপ্রেমিকদের আড্ডা বন্ধ করে দিতে চেয়েছিলো বা হয়তো দিছে বা তারা হয়তো শুধূই পোশাকধারী ছিলো*) আড্ডা দেবার সময় আমার অল মার্কেটপ্লেস একাউন্ট হ্যাক হয় - ওডেস্ক, ইল্যান্স, ইমেইল: masudbcl@gmail.com   এবং তার সাথে সম্পৃক্ত একটি ব্লগস্পট। অনেক কষ্টে  ৭ বছর পরে শুধূ ব্লগস্পট টা রিকভার করতে পারলাম এইটা যেটাতে আপনি এতোক্ষন লেখা পড়লেন। 

জানেন তো ব্লগার দের সব পোষ্ট আমেরিকান কপিারাইট আইনে সিক্ত। আপনি কোন পোষ্ট কপি করলে সেখানে ওয়েবসাইট এড্রস এবং সোর্স টা উল্লেখ করে দিবেন। 



Example of Generation Square : Shahbagh Projonmo Chattor, Dhaka.





*  বাংলাদেশ পুলিশের একটা নির্দেশ পালন করতে যাইয়া (সিটি কর্পোরেশন আইন- পুলিশ ভাড়াটিয়া আইন) এর কাগজের কপি চাওয়াতে এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ভেতরে  ভেরিফিকেশণ করতে চাওয়াতে ২০১৫ সালের ৩১শে ডিসেম্বরের আগে একদল অস্থানীয় (যার বা যাদের বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র নাই এবং বাংলাদেশে তারা কখনো ভেরিফিকেশন পাবে না) বৈধ/দালাল/রাজাকার প্রজন্মের কাছে মার ধোরের ও স্বীকার হই। পরে ঢাকা দক্ষিন সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন ডেমরা থানার আওতাধীন পাড়া ডগাইর এলাকা থেকে ডেমরা থানা পুলিশের কাছে পুলিশ ভাাড়টিয়া আইনের ফরম ফিলাপ করে ডিবি পুলিশের কাছে ভেরিফিকেশণ কমপ্লিট করি- ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং এর ব্যাপার সহ আমার সকল তথ্যাদির প্রায় ৪ ঘন্টা জিজ্ঞাসাবাদ করে আমি যে ফ্ল্যাটে থাকতাম সেখানে) উনি মুখ দিয়ে বলে যে ভেরিফায়েড কিন্তু এখনো ময়মনিসংহ সিটি কর্পোরেশনে আমার স্থায়ী ঠিকানার এড্রসে ভেরিফিকেশন লেটার টা পাই না। এমনিতেই আমি এই এলাকার কোন চিঠি পাই না সাধারনত সব কিছু ওকে থাকার কারনে। আমার ময়মনসিংহের স্থায়ী ঠিকানা ঢাকা দক্ষিন সিটি কর্পোরেশনে র ডেমরা খানাধীন পুলিশ ভাড়াটিয়া আইনের কাছে নথিভুক্ত। ঢাকা দক্ষিন সিটি কর্পোরেশনে র ডেমরা খানাধীন পুলিশ ভাড়াটিয়া আইনের ভেরিফিকেশণ লেটার টা পাইলে স্বাধীনতা বিরোধী এক দেশ বিরোধী গ্রুরপটাক খুব যুতসই একটা জবাব দিতে পারতাম। সংশ্লিষ্ট ডিবি পুলিশ এসইওক্লার্ক/পা্ইওনিয়ার/পেমেন্টবিডি/পেপাল সব কিছু খুব খুটিয়ে খুটিয়ে দেখে আমার ল্যাপটপের টেবিলের পাশে বসে অনেক সময় নিয়ে এবং খুবই খুশী হয় সবকিছু দেখে বুঝে এবং ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং ওয়ার্কার হিসাবে আমাকে আশীর্বাদও করে। 

তো এর পর থেকে ঠিক করেছি শুধূ নিজের জন্যই করবো। দেশ নিয়ে আর ভাববো না। গনজাগরনের বাংলাদেশে (৭১,৯০,২০১৩) যারা জয় বাংলা বলতে পারে তাদেরকে নিয়েই ভাববো। জয় বাংলা বলতে কোন শক্তি লাগে না- জয় বাংলা বলতে যা লাগে তার নাম হইতাছে সাহস। কারন জয় বাংলা শব্দটা হ্রদয়ের ভেতর থেকে আসে আর উচ্চারিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশে আর স্বাক্ষী থেকে যায় আকাশ বাতাস প্রকৃতি যা কিনা মহান খোদার সৃষ্টি। মোর নাম এই বলে খ্যাত হোক- আমি জয় বাংলা র লোক। জয় বাংলা কোন বৈধ বা অবৈধ রাজনৈতিক দলের একক স্লোগন না- এইটা বাংলায় কথা বলে এরকম সমস্ত দানুষের প্রানের স্লোগান। আমি মনে করি যে মাউথ স্পিকার ছাড়া খালি মুখে জয় বাংলা বলতে পারে না সে মানুষ না। ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং জগতে আমরা নিজেদেরকে জয় বাংলার ফ্রি ল্যান্সার বেলি কারন আমরা খঅলি মুখে যে কোন সময় যে কোন খানে জয় বাংলা বলতে পারি। আপনি পারেন তো? 

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl