Translate

Tuesday, October 13, 2020

White Hat SEO- Off Page Optimization- Social Media optimization, Social Signal.

 White Hat SEO- Off Page Optimization- Social Media optimization

অফ পেজ অপটিমাইজেশনের খুব দরকারি একটি টেকনিকের নাম সোশাল মিডিয়া অপটিমাইজেশণ।Off Page optimization  কেই কৌশলে এখন  Digital Marketing বলা হয়। পৃথিবীতে হাজার হাজার সোশাল মিডিয়া ওয়েবসাইট আছে। প্রত্যেকটা ওয়েবসাইটে সম্পূর্ন রিয়েল ইনফরমেশন দিয়ে এবং একটি ওয়েবসাইট ডিটেইলস দিয়ে (টাইটেল, ডেসক্রিপশন, কি ওয়ার্ডস, এড্রেস, ফোন নাম্বার এবং ইমেইল এড্রস) যখন আপনি কোন সোশাল মিডিয়া প্রোফাইলকে ফিলআপ করবেন সেটাকে সোশাল মিডিয়া অপটিমাইজেশন বলে। মূলত যে সকল সোশাল মিডিয়ার ওয়েবসাইট গুলোতে পেজ র‌্যাংক থাকে ভালো, পিএ এবং ডিএ ও থাকে ভালো (PA- Page Authority, DA- Domain Authority)- সেই সকল পেজগুলোতে যখন আপনি ডু ফলো অথবা নো ফলো মেথডে আপনার ওয়েবসাইট এড্রসটাকে সম্পূর্ন হোয়াইট হ্যাট এসইও নিয়ম মোতাবেক প্রোফাইল টা তৈরী করবেন তখন তাকে সোশাল মিডিয়া অপটিমাইজেশন বলা হয়। 





আপনিও যদি আপনার ওয়েবসাইটের পিএ বা ডিএ পরীক্ষা করাতে চান তাহলে উপরের ইমেজে ক্লিক করে একটা হোয়াইট হ্যাট এসইও পেজে ঢুকবেন এবং সেখানে আপনার ওয়েবসাইট এড্রস গুলো দিয়ে আপনি আপনার ওয়েব সাইটের পিএ ডিএ পরীক্ষা করাতে পারবেন। যে সকল ওয়েভসাইটের পিএ এবং ডিএ ভালো সেখানে যদি আপনি ব্যাক লিংক করার সুযোগ পান তাহলে আপনি অবশ্যই ডু ফলো বা নো ফলো মেথডে সেখানে একটা ব্যাকলিংক করবেন অবশ্যই- পারহেপস একজন ভালো এসইও ওয়ার্কার কখনোই তার ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিংক করার সুযোগ টা হাত ছাড়া করে না। আর আমাদের দেশের যারা খারাপ প্রজন্ম - যারা ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/ আউটসোর্সিং কে ঘৃনার চোখে দেখে - তারা এইটার একটা খারাপ মিনিং বের করে ফেলেছে।

হোয়াইট হ্যাট এসইও অফ পেজ অপটিমাইজেশন ব্যাক লিংক শব্দটা নিয়ে একটা বাজে অভিজ্ঞতা:  (অপ্রাপ্তবয়স্কদেরও শেখার আছে)।

[একদিন এক ঘৃনাকারী ব্যক্তি ঘৃনিত ভাবে বলতাছে - ব্যাকলিংক মানে হইতাছে মেয়েদের সাথে পায়ুপথে সেক্স করা- আমি শুনে পুরো হতভম্ব হয়ে গেলোম। আমি বললাম বলেন কি- ৯০% মুসলিম ধর্মভিত্তিক দেশ বাংলাদেশে (যাদের ১০০% ই মুসলমানি করা সেখানে আপনি ব্যাকলিংক বলতে মেয়েদের সাথে পায়ুপথে সেক্স করাকে বুঝাচ্ছেন- পরে বললাম ভাই এটা তো একটা এসইও টার্ম। এইখানে ব্যাকলিংক বলতে ডুফলো এবং নো ফলো হাইপার লিংক বোঝাইতাছে। পরে আবারো জিজ্ঞাসা করলাম- সন্দেহ গাড় হওয়াতে যে- ডূ ফলো বলতে কি বোঝেন তো বলতাছে - কাউকে ফলো করা আর নো ফলো বলতে কি বোঝেন - বলাতে বলতাছে কাউকে ফলো না করা। আমি অনেকক্ষন ভেবে বললাম যে ভাই - বাংলাদেশ একটা মুসলিম দেশ। এইখানে ব্যাকলিংকের কথা বলে কোন মেয়ের সাথে পায়ুপথে সেক্স অবৈধ- তা ধর্ম এবং রাষ্ট্র মোতাবেক নিষিদ্ব আর এই ধরনের কাজ করা বিশ্বের কোন দেশের কোন ধর্মে নাই- তাহলে আপনি সমস্ত ধর্মের পদ্বতিকে অস্বীকার করে এক ধরনের নাস্তিকতা করে যাইতাছেণ। দয়া করে আমাদের ফ্রিল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং ওয়ার্কারদের কোন টার্মস ব্যবহার করবেন না- আর একটা জিনিস মনে রাখবেন পায়ু পথে সেক্স করা বিকৃত রুচি বা মনমানসিকতার পরিচয় (শুনেছি ৭১ এ যুদ্বের সময় দেশবিরোধী ফাসির সাজাপ্রাপ্ত শতরু দেশ পন্থী জয় বাংলা বিরোধী চক্রান্তের পদ্বতি এটি)। এইটাকে আপনি যতোই আধুনিক নাম দেন না কেনো?  সাধারনত পায়ুপথে পয়: নিস্কাসন ব্যাপার স্যাপার থাকে। তো সেটা তো আপনি খালি মুখে খাইতাছেণ না- শরীরের সবচেয়ে স্পর্শকাতর অংগ পুংলিংগ এর সবচেয়ে স্পর্শকাতর জায়গায় থাকা প্রসাবের রাস্তা দিয়ে কেনো রিসিভ করতাছেন?  মেডিকেল সায়েন্স বলে মানব শরীরের সমস্ত ময়লা বা খারাপ যা আছে তার সব কিছু এই পায়ুপথে জমা থাকে যা পায়খানার সাথে বের হয়ে যায় (এইটা সৃষ্টির নিয়ম) আর যা যে কোন ধরনের রোগ বালাইয়ের শামিল- অনিরাময়যোগ্য যে সকল রোগ তার ম্যাস্কিমাম কারনই প্রাপ্তবয়স্কে ছেলে এবং মেয়ে এস হোলে বা বাই সেক্সুয়ালিটি বা বিডি এস এম এর কথা বলে পায়ুপথে সেক্স করা। আপনি নিজেও মরবেন আর জাতিকেও মারবেন। সাম্প্রতিককালে সোশাল মিডিয়ার সব এডাল্ট গ্রপে সবাই সরাসরি আলোচনা করে পায়ুপথে সেক্স বা গুয়া মারামারি নিয়ে - ভাগ্যিস সেখানে ব্যাকলিংক শব্দটা উচ্চারিত হয় নাই। অপ্রাপ্তবয়স্কের ছেলে বা মেয়েরা অনেক সময় অনেক ধরনের খারাপ কাজ বা ভুল কাজ করে থাকে কিন্তু প্রাপ্তবয়স্কে বা বয়স ১৮ হবার পরে জ্ঞান থাকা স্বাপেক্ষে  এই ধরনের কাজ যারা করে তারা কি মানুষ- আমার তাদেরকে মানুষ বলতে ঘৃনা হয়। আর যারা এই সকল করে রেফারেন্স দিতাছেন সারা বিশ্বের- তাদেরকে বলি যে সারা বিশ্বের মানুষের মুসলমানি বা খতনা করা নাই (মুসলমানদেরকে মুসলমানি বা খতনা করানোর প্রধান কারন ই হইতাছে যেনো সহবাসের সময় কোন ধরনের রোগ বালাই না হয়)  আর যাইয়া দেখেন যারা এস হোল তারাই এখন সারা বিশ্বে মারা যাইতাছে পেনডেমিকে। নয়তো আমেরিকান রা নির্বাচনের উৎসবে মেতে উঠতো না কারন তারা এস হোল না।  কিছু মনে করবেন না- অপ্রাসংগিক কথা বলার জন্য- সতর্ক করে দেয়ার জন্য বলা যেনো আমরা ফ্রি ল্যান্সার/মার্কেটপ্লেস/আউটসোর্সিং ওয়ার্কার রা কখনো কোন ব্যাকলিংক (খারাপ) গ্ররপের খপ্পড়ে না পড়ে যাই। এই ধরনের সেক্স সকল ধর্মে নিষেধ আর আপনি যদি বলেন যে আপনি কোন ধর্মই মানেন না - নাস্তিক তাহলে তো সেখানে কিছুই বলার নাই। যারা কখনোই কোন মেয়ের সাথে পায়ুপথে সেক্স করে নাই তাদের কে বলা হয় ষ্ট্রেইট সেক্সুয়াল পিওপল (Straight Sexual People) । পৃথিবীতে কখনো কোন ভালো মানুষ এই ধরনের সেক্স করে থাকে না। সকল নবীজি এক বাক্যে নিষেধ করে গেছেন, কোন জ্বীন জাতি গোষ্টীর    মধ্রে এই ধরনের নজীর নাই- পৃথিবীতে ৬৫০০০ জীব বা প্রানী আছে- তারাও কখনো এই ধরনের কাজ করে না। শুধুমাত্র এক প্রজাতির খারাপ মানুষ যারা মানুষ নাকি টেষ্টটিউব খোদাই জানে তারাই প্রাপ্তবয়স্ক বা পরিনত বয়স্কে এই ধরনের কাজ করতাছে আর বলতাছে ব্যাকলিংক করতাছে। সারা দুনিয়ার এস হোল (যারা বাই সেক্সুয়াল তাদেরকে এস হোল নামে ডাকা হয়) রাই এখনে করোনা ডিজিজে আক্রান্ত হয়ে মারা যাইতাছে। বাংলাদেশে কোন গরীব মানুষ করোনাতে মারা গেছে বলে শুনি নাই। কারন তারা কখনো তাদের বৌ বা প্রেমিকাকে গুয়া মারে না- এইটা অমানুষের কাজ। এই ব্যাপারেও ফাসির রায় হওয়া উচিত কারন এইভাবে ও বাংলদেশের অনেক মেয়ে প্রতিনিয়ত  অনেক খানে ধর্ষনের স্বীকার হইতাছে। উপরন্ত নারী নির্যাতন আইনে ও এর নিষেধ আছে । পৃথিবীতে এমন কোন নজির নাই যে- গুয়া মারলে বাচ্চা হয় তাই এ ব্যাপারে সকলেই সতর্ক থাকা উচিত)।

যে কথায় ছিলাম সেখানে ফিরে আসি। সোশাল মিডিয়া অপটিমাইজেশন বলতে পৃথিবীর যতো ধরনের সোশাল মিডিয়া আছে সেখানে নিজের ওয়েবসাইট কে প্রদর্শন করা বা শো করাকে কে বোঝানো হয়।যেমন নীচের ছবিতে যদি দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন যে: টুইটারের প্রোফাইলে আমি আমার ওয়েভসাইট টাক হাইপারলিংক করেচি। আপনি যদি ণীচের ইমেজে ক্লিক করেন তাহলে আপনি আমার টুইটার প্রোফাইলে ঢুকবেন। তারপরে যদি  seolistly.com  or SEOListly.com/marketplace এ ক্লিক করেন তাহলে দেখবেন ডু ফলো মেথডে সোশাল মিডিয়া থেকে হাইপার লিংক হইতাছে। অপর আরো একটা ব্রাউজারে সেগুলো ওপেন হইতাছে। 


তাহলে এইখানে আপনি বুঝতে পারলেন যে কিভাবে আপনি ডু ফলো মেথড এপ্লাই করে সোশাল মিডিয়া অপটিমাইজেশণ করবেন বা করতে পারবেন। এখন অবশ্য অনেকেই সোশাল মিডিয়া বুক মার্ক এবং সোশাল মিডিয়া অপটিমাইজেশন কে এক করে ফেলে। সোশাল মিডিয়া অপটিমাইজেশন হইতাছে সেই সকল ওয়েবসাইট (যেমন: ফেসবুক, ফেসবুক পেজ, টুইটার, পিনটারেষ্ট, লিংকডইন, মিক্স বা আরো অনেক)  যেখানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সব কিছু বহাল তবিয়তে আছেে এবং সেখানে আপনি আপনার ছবি বা ইমেজ, প্রোফাইল কভার বা ব্যাকগ্রাউন্ড কভার, ওয়েবসাইট লিংক, ২/১ লাইন ডেসক্রিপশন দেয়া যায় এবং আরো কিছু কিওয়ার্ড ও পারলে ব্যবহার করা যায়। সুযোগ থাকলে আপনি দরকারি কিওয়ার্ডস গুলো এড করে দিতে পারেন। 

সোশাল মিডিয়া ট্রাফিক বলতে কি বোঝেন? 

যে কোন সোশাল  মিডিয়া ওয়েবসাইটে যখন ট্রাফিক জেনারেট হয় তাকে সোশাল মিডিয়া ট্রাফিক বলে। এই ট্রাফিক রোড ঘাটের সিগনাল বা যানজট না। হোয়াইট হ্যাট এসইও তে ট্রাফিক বলা হয় তাকে যখন একজন সার্চার বা ইন্টারনেট সার্ফার বা ওয়েবসাইট ব্রাউজার আপনার ওয়েবসাইটে ঢুকে এবং কিছুটা সময় অবস্থান করে। তারপরে যখন ১০০-১৫০ সেকেন্ডস থাকেন  তখন সেটা কে ভিজিটর থাকে। আর যদি একজন ভিজিটর আপনার পুরো আর্টিকেল পড়ে বা আপনার ওয়েবসাইট এ টু ডেজ ভিজিট করে তাকে- নূন্যতম ১৫ মিনিট সময় অবস্থান করে তবে তাকে একটি সেশন ধরে নেয়া যায়। একজন ভিজিটর যখন আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ ভিজিট করে যাবার পরে পুনরায় আবার আসে ওয়েবসাইট ভিজিট করতে সেটাকে রিটার্ন ভিজিটর বলে। কোন ভাবে আপনার ব্লগের কোন পোষ্টিংকে ভালোবাসে এবং ইমেইল ফিড এ সাবস্ক্রাইব ও করে এবং সবসময় আপনার ব্লগের সাথে থাকার প্রত্যয় ঘোষণা করে বা প্রমিজ করে সেটাকে বলে এনগেজড ভিজিটর বা এনেগেজড সেশণ। নানা ধরনের ওয়েবসাইট ভিজিটর আছে যাদের কোয়ালিটি এনালাইসিস করলে আপনি অনেক মজা পাবেন ট্রাফিক জেনারেট করে। আবার যারা এপিআই ডেভেলপার তারা প্রোগ্রামিং করে এক মিনিটে কোটি কোটি ভিজিটর এন দিতে পারে সোশাল মিডিয়া প্লাটফর্ম থেকে। পৃথিবীর যতো সেরা সেরা ওয়েবসাইট আছে সবখানে আপনি এপিআই একটা পেজ দেখতে পারবেন যেটা ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কে ডেভেলপারদের জন্য রাখা হয়েছে। সমস্ত ধরনরে হোয়াইট হ্যাট সোশাল মিডিয়া ওয়েবসাইট এ আপনার পোষ্ট দেবার পরে আপনি যখন সেখান থেকে ট্রাফিক বা ভিজিটর পাবেন সেটাকে সোশাল মিডিয়া ট্রাফিক বলে। কখনো প্রোফইলের সাথে ভিজিটর এড করে বা বিভিন্ন সোশাল মিডিয়াতে পোষ্টিং করে ও ট্রাফিক বা ভিজিটর আনা যায়। 






এইখানে দেখেন সোশাল মিডিয়া সিগনাল জেনারেট করা যায় ওয়েবসাইট বা ব্লগের জন্য এপিআই সুবিধা ব্যবহার করে তবে আপনার ওয়েবসাইটের কোয়ালিটি যেনো আন্তর্জাতিক মানের হয়। একজন ভালো মানের এসইও ওয়ার্কার সবসময় ই চাইবে তার ট্রাফিক বা ভিজিটর কে আটকাইয়া রাকার জন্য।সোশাল মিডিয়া ট্রাফিককেই সোশাল সিগনাল বলা হয়। সোশাল সিগনাল মানে এই না যে- সোশাল মিডিয়া  তে ঢুকে ম্যাসেজে বা ম্যাসেন্জারে খুব খারাপ কিছু দেখাইয়া দিলাম বীরের মতো। আর সোশাল মিডিয়াতে সিগনাল হিসাবে খারাপ কিছু দেখানোর পরে মনে মনে সেটা নিয়ে কামনাও করলাম আর বাস্তব জীবনে একটি অপরাধ করে বসলাম- সেটাকে সোশাল মিডিয়া সিগনাল বলে না। এটা এইও টার্মস। পেজ লাইক, পোষ্ট লাইক, কমেন্ট নম্বর, শেয়ার নম্বর, ভিউজ নম্বর বা টোটাল ভিউজ, টোটাল সাব্রস্কাইভার আ টোটাল ফলোয়ার -  এগুলোকে  সোশাল সিগনাল বলা হয়। যেমন: নীচে আমার ইনষ্ট্রাগ্রাম প্রোফাইলের ছবি দেয়া হলো। 




এইখানে সোশাল মিডিয়া সিগনালগুলোকে আমি মার্ক করে দিছি। আমার েটাটাল ফলোয়ার আমার জন্য সোশাল  মিডিয়া সিগনাল হিসাবে বিবেচিত। আমার প্রতি ছবিতে লাইক নাম্বার বা টোটাল ছবিতে টোটাল লাইক নাম্বার ও সোশাল িমিডিয়া সিগনাল হিসাবে বিবেচিত হবে। আমান েইউটিউবিএর টোটাল ভিউজ ও ইউটিউবের টোটাল সোশাল মিডিয়া সিগনাল হিসাবে বিবেচিত হবে। 





সোশাল মিডিয়া সিগনাল বলতে সহজ ভাষাতে লাইক বা ফলোয়ার বা টোটাল কমেন্টস নাম্বার বা টোটাল শেয়ার নম্বর এগুলোকে বোঝানো হয়। এইটার আর কোন মিনিং নাই। অনেক সময় তলে দেখানোকে সোশাল মিডিয়া সিগনাল হিসাবে মনে করে খারাপ প্রজম্নের লোকজনেরা। সমাজাট তো এমনিতে ই খারাপ- সোশাল মিডিয়াতে কোন উল্টা পাল্টা মিনিং তৈরী করে সোশাল মিডিয়া কে খারাপ কের বুিইলে না কারন এগুলো আমেরিকান বা ইউরোপিয়ান কোম্পানী। তারা বাংলা বোঝে না কিন্তু ক্রমাগত খারাপ ছবি বা ইমেজ দেখতে দেখতে একসময় সিদ্বান্তে চলে আসবে যে - তারা ব্যবসা ঘুটাইয়া নিবে। তারপরে হয়তো সোশাল মিডিয়া বাংলাদেশ থেকে অফও করে দিতে পারে বা বন্ধ করে চলে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে একটা কুচক্রী মহল বাংলাদেশের সোশাল মিডিয়া কে  এমন তর খারাপ অবস্থায় নিয়ে যাইতাছে  যে- তা যে কোন সময়ে ফেডারেল ক্রাইম হিসাবে ধরা খাবে। সোশাল িমিডয়া গুলো তো ইউরোপ বা  আমেরিকার ফেডারেল সরকারের কাছে রেজিষ্ট্রিকৃত যারা একসময় যুদ্বের অনুমতি দিয়ে দিতে পারে। সোশাল মিডিয়া থেকে সেক্স এ এনগেজড হওয়া আইনত অপরাধ। আমেরিকান আইনে এইটা নিষেধ আছে। সেক্স করার জন্য আলাদা ওয়েবসাইট আছে যেগুলোতে রেজিষ্ট্রেশন করে আপনি প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া স্বাপেক্ষে পারস্পরিক সম্মতিতে যে কোন সময় যে কোন কানে মিলিত হতে পারবেন যেগুলোকে এডাল্ট বা এসকর্ট বা এডাল্ট ডেটিং টাইপের ওয়েবসাইট বলা হয়।  আপনি বা আপারা আমেরিকান বা ইউরোপিয়ার ওয়েবসাইট গুলোতে বাংগালী নোংরামি গুলো কেন দেখাইতাছেন - কেনো সোশাল িমিডয়া জগত টাকে বিপদের দিকে ঠেলে দিতাছেন। আপনারা যদি নোংরামি করতে চান বা সেক্স ছ্যাট করতে চান বা এডাল্ট চ্যাট করতে চান সোশাল মিডিয়া ওয়েবসাইট গুলো ব্যবহার করে- তাহলে আপনি বা আপনারা ফেসবুকের আদলে অন্য আরেকটা বাংলা বুক নামের বা সে ধরনের সোশাল মিডিয়া ওয়েবসাইট খুলে নিলেই পারেন। বাংলা র রাজত্নে বাংগালীরা নিজস্ব একটা সোশাল  মিডিয়া বুক খুলে নিলো। ফেসবুক কোন পর্নো বুক বা ব্রোকার বুক না- এইটা সোশাল মিডিয়া। এইখানে আপনাকে সকল সম্মান রক্ষা করে চলতে হবে। ব্রোকার বুক আলাদা মেক করে নেন  নিজেদের সুবিধার্থে- তাহলে বাংলাদেশ বা তার সম্মান আর হুমকির মুখে পড়বে না।   

এছাড়া ব্লাক হ্যাট এসইও করেও অনেক সময় ভিজিটর আনা যায়। তবে ব্ল্যাক হ্যাট এসইও আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট  কে ব্ল্যাক লিষ্টেড বা ড্যামেজড করে ফেলাবে। মনে রাখতে হবে যে- ইন্টারনেট আপনার থেকে অনেক বেশী চালাক। আমরা হইতাছি ইন্টারনেটের এক ধরনের ভিজিটর। কেউ যদি বলে থাকে যে - ভাই এইগুলো সব  সঅটওয়্যারে করা যায়। সেগুলো যতো যাই বলেন - পুরোপুরি হোয়াইট হ্যাট এসইও বলা যাবে না। হোয়াইট হ্যাট এসই ও বলা হয় তাকে যেখানে সম্পূর্ন ম্যানুয়ালি সব এসইও কাজ করা হয়। সামান্যতম পেইড সফটওয়্যারের সাহায্য ও যদি আপনি নেন তাহলে আপনি নেজ পুরোপুরি এসইও টা করতে পারলেন না। ক্লায়েন্টর ওয়েবসাইট ১ নম্বরে এনে দিলেন কিন্তু সেখানে ব্যবসা নাই। আর আপনরা ম্যানুয়াল কাজে ওয়েভসাইট ১০ এ আছে কিন্তু রেগুলার ব্যবসা আছে কারন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ধরনের প্যারামিটার আছে যেখানে একজন এক্সপার্ট ওয়েবসাইট টা সার্চ ইন্জিনে দেখা মাত্র ই বুজে ফেলাইবে যে সেটার অনেক কাজ পেইড সফটওয়্যারে করা আছে। সো পেইড সফটওয়্যার িররেটেড কাজগুলোকে আপনি প্রথমেই এভয়েড করে নিবেন তবে হ্যা- হোয়াইট হ্যাট এসইও রিলেটেড টুলসগুলো খুবই জরুরী। 

(চলবে)

No comments:

Post a Comment

Thanks for your comment. After review it will be publish on our website.

#masudbcl